ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে খোলাবাজারে গমের দাম বেশি। তাই কৃষকেরা গম বাজারে বিক্রি করে দেওয়ায় চলতি মৌসুমে গম সংগ্রহ করতে পারছে না উপজেলা খাদ্য বিভাগ। গোটা উপজেলায় ৪ হাজার ৪৫২ মেট্রিক টন গম কেনার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও সোমবার (৩০মে) পর্যন্ত মাত্র তিন মেট্রিকটন গম সংগ্রহ করে থমকে গেছে চলতি বছরের গম সংগ্রহ অভিযান।
Tag: সংগ্রহ
-
রাণীশংকৈলে চলতি মৌসুমে অর্জিত হয়নি গম সংগ্রহ অভিযান।
রাণীশংকৈলে চলতি মৌসুমে অর্জিত হয়নি গম সংগ্রহ অভিযান।
স্থানীয় কৃষকেরা বলেন, গত রবিবার নেকমরদ বাজারে প্রতি কেজি গম ৩২-৩৫ টাকার বেশি দরে বিক্রি হয়েছে। আর সরকার নির্ধারিত দাম ২৮ টাকা। এ পরিস্থিতিতে গুদামে গম বিক্রি করতে গেলে কৃষকদের লোকসান গুনতে হবে।লটারিতে নির্বাচিত কৃষকেরা খুচরা বাজারে গম বিক্রি করছেন। সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে কেজিতে ৭/১০ টাকা বেশি পাওয়ায় তাঁরা খাদ্যগুদামে গম দেননি।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রাণীশংকৈল কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এ বছর উপজেলায় গম চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৭ হাজার ৪৫০ হেক্টর জমিতে। চাষ হয়েছে ৪৫ হাজার ১৯২ হেক্টর জমিতে। আর উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ১ লাখ ৯৪ হাজার ৭১ মেট্রিক টন।১ মে থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত গম সংগ্রহের সময় নির্ধারণ করা হলেও গমের মৌসুমের শেষে এসে মাত্র একজন কৃষকের কাছ তিন মেট্রিক টন গম কিনতে পেরেছে খাদ্যগুদাম কর্তৃপক্ষ। এতে লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হওয়ার পথে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ বিভাগ। লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত বাকি ১ হাজার ৪৮৩ জন কৃষকের কেউ গম দেননি।খাদ্যগুদামে গম না দেওয়ার বিষয়ে কৃষকেরা জানান, সরকার যে দাম নির্ধারণ করেছে, তা খুচরা বাজারের থেকে কেজিতে ৭-১০ টাকা কম। বাজারে দাম বেশি পাওয়ায় গুদামে গম দিলে লাভ কম হবে। এ ছাড়া খাদ্যগুদামে গম দিলে বস্তার বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। অতিরিক্ত পরিবহন খরচ লাগে। তাই বাড়ি থেকেই ফড়িয়াদের কাছে গম বিক্রি করা হচ্ছে।গত ১৮ এপ্রিল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবিরের সভাপতিত্বে এক অনুষ্ঠানে উপজেলা কৃষি কার্যালয়ের দেওয়া ১৮ হাজার ৮১২ জন কৃষকের নামের তালিকা থেকে লটারির মাধ্যমে ১ হাজার ৪৮৪ জন কৃষককে নির্বাচন করা হয়।জানা গেছে, উপজেলায় দুটি খাদ্যগুদাম রয়েছে। এর মধ্যে পৌরশহরের রাজবাড়ী খাদ্যগুদামে গম সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ হাজার ৪০০ মেট্রিক টন। নেকমরদ গুদামে ছিল ২ হাজার ৫২ মেট্রিক টন। কিন্তু দুই খাদ্যগুদামে এ পর্যন্ত মাত্র ৩ মেট্রিক টন গম সংগ্রহ হয়েছে।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সঞ্জয় দেবনাথ বলেন, ‘গমের মণ মৌসুমের শুরুতে ছিল ১ হাজার ১০০। এখন ১ হাজার ৫০০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। তাই কৃষকেরা গম খাদ্যগুদামে দিতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না।’রাণীশংকৈল রাজবাড়ী খাদ্যগুদামের উপসহকারী খাদ্য কর্মকর্তা কাউসার আলী বলেন, ‘খোলাবাজারে এখন প্রতি কেজি গম ৩২-৩৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর সরকার নির্ধারিত দর ২৮ টাকা। কৃষক যেখানে ফসলের দাম বেশি পাবেন, সেখানেই বিক্রি করবেন। এটাই স্বাভাবিক।এই গুদামে এবারে কেউ গম দেয়নি। গম সংগ্রহ শূন্যের কোঠায়।’উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ইশকে আব্দুল্লাহ বলেন, ‘গম সংগ্রহের জন্য কৃষকদের সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করেও কেনা সম্ভব হয়নি। সরকারি যে দাম বেঁধে দেওয়া হয়েছে, স্থানীয় বাজারে এখন সেই দামের চেয়েও বেশিতে গম বেচাকেনা হচ্ছে। যে কারণে খাদ্যগুদামে গম বিক্রি করতে নির্বাচিত কৃষকেরাও আসছেন না। -
গোদাগাড়ীতে সেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সংগ্রহ শুরু।
গোদাগাড়ীতে সেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সংগ্রহ শুরু।
রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলা আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের আয়োজনে সদস্য সংগ্রহ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার ২৮-৫-২০২২ তারিখ বিকাল ৫ টার দিকে গোদাগাড়ী উপজেলা পরিষদের অডিটোরিয়াম হল রুমে এ সদস্য সংগ্রহ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের জেলা যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃবদিরুজ্জামান সুইট সভাপতিত্বে সদস্য সংগ্রহ সভার শুভ উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজালাল মুকুল।
এসময় প্রধান অতিথি ছিলেন উপস্থিত ছিলেন জনাব আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী। (কারণবশত যদিও তিনি উপস্থিত হতে পারেনি)বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন,নবনির্বাচিত গোদাগাড়ী উপজেলা আওয়ামী সভাপতি এবং পৌরসভার সন্মানিত মেয়র আলহাজ অয়েজ উদ্দিন বিশ্বাস ।
গোদাগাড়ী উপজেলা পুর্ননির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রশিদ,ও গোদাগাড়ী উপজেলার চেয়ারম্যান মোঃজাহাঙ্গীর আলম। রাজশাহী জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি রোকনুজ্জামান রিন্টু, সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান রানা এবং অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
সঞ্চালনায়ঃ উম্মে কুলসুম মেমোরি বক্তা, ইমরুল কায়েশ, মোশারফ হোসেন নয়ন, শরীয়ত উল্লাহ মনা, সাহ সেকেন্দার , সালমান ফিরোজ ফয়সাল এবং অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
-
তাড়াশে অভ্যন্তরীণ আমন ধান ও চাল সংগ্রহের কর্মসূচি উদ্বোধন।
তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জের তাড়াশে অভ্যন্তরীণ আমন ধান ও চাল সংগ্রহ ২০২১-২২ উদ্বোধন করা হয়েছে। ০২ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা এল.এস.ডি চত্বরে আমন ধান ও চাল সংগ্রহ কর্মসূচি ফিতা কেটে উদ্বোধন করেন উপজেলা নিবার্হী অফিসার মেজবাউল করিম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন খান, উপজেলা কৃষি অফিসার লুৎফুন্নাহার লুনা, ও.এল.এস.ডি কাউছার হোসেন, রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি মোতালেব হোসেন মামুন, উপজেলা প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি মহসীন আলী,সাংবাদিক এম ছানোয়ার হোসেন,সাইদুর রহমানসহ অনেকে। অভ্যন্তরীণ আমন ধান ও চাল সংগ্রহ ২০২১-২২ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে গোডাউনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও.এল.এস.ডি কাউছার হোসেন বলেন,এ অর্থ বছরে ৬শ ৫৭টন ধান সংগ্রহ করা হবে।
সরকারী ভাবে ২৭ টাকা দরে ১হাজার ৮০টাকা মণ হিসেবে ধান ক্রয় করা হবে। গত বছরে ইরি ধান সংগ্রহ করতে গিয়ে আমরা টার্গেট পুরন করতে পারি নাই। ৩ হাজার ৭৪টন ধান সংগ্রহ করার টার্গেট থাকলেও সংগ্রহ হয়েছিল ১হাজার ৮শ ২৪টন। এবারও পারবো কিনা সন্দেহ আছে।
সাধারণ জনগন (কৃষক) বাহিরের বাজারে সরকারী রেটের চাইতে বেশী মূল্য পাওয়ায় ধান দিতে ইচ্ছা পোষণ করছেন না। তবে আমরা চেষ্টা করছি আমন ধান সংগ্রহ করতে। ৭ নভেম্বর ২০২১ তারিখ হতে ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২২ তারিখ পর্যন্ত এ ধান সংগ্রহ কর্মসূচি চলবে।
-
নাটোরে খেঁজুরের রস সংগ্রহে ব্যস্ত সময় পার করছে গাছিরা।
নলডাঙ্গা(নাটোর)প্রতিনিধিঃ প্রকৃতিতে চলে এসেছে শীতের আগমনী বার্তা। সকালে কুয়াশার চাদর পরে চুপটি করে থাকে সূর্য মামা। কুয়াশার চাদর সরাতেই প্রকৃতিতে ছড়িয়ে পরে মিষ্টি রোদের ছোঁয়া। তার আগে থেকে গ্রামের পুকুর গুলো থেকে উঠতে থাকে অবিরত সাদা ধোঁয়া। এ সময়টায় নাটোরের বিভিন্ন গ্রামের খেঁজুরের গাছ চেছে,রস সংগ্রহের জন্য গাছিরা ব্যস্ত সময় পার করছেন।
নাটোরের বিভিন্ন গ্রামের,বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে,এলাকার গাছিরা ইতিমধ্যে খেঁজুর গাছের মালিকদের সাথে চুক্তি করে গাছ নিয়েছেন। তারা এসব খেঁজুর গাছ কেটে রস আহরনের প্রস্তুত্তির কাজ শুরু করেছেন। যদিও আগের মত শত,শত খেঁজুর গাছের সারি আর দেখা যায় না। এরপরও যে গাছ গুলো আছে শীতের শুরুতে গাছিরা সেই গাছ গুলো প্রস্তুত করতে শুরু করেছেন।
গাছিরা হাতে দা নিয়ে ও কোমরে দড়ি বেধে খেঁজুর গাছে,উঠে নিপুন হাতে গাছের ছাল তোলা নলি,বোসানোর কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এখন থেকে শুরু হবে রস সংগ্রহের প্রতিযোগীতা। অগ্রহায়ণ,পৌষ,মাঘ এই তিন মাস খেঁজুর গাছ থেকে রস আহরন আর গুড় তৈরিতে ব্যস্ত থাকতে হয় গাছিদের। গাছ গুলো থেকে আহরনকৃত রস নিজ বাড়িতে আগুনে জাল দিয়ে সে গুড় বা লালি তৈরী করে পরে তা বাজরে বিক্রয় করা হয়।
স্থানীয়রা বলেন,অনভিজ্ঞ গাছিরা গাছ কাটার সময় ভুল করাই,অনেক গাছ মরেও যাচ্ছে। তাই এখন আর আগের মত খেঁজুর গাছ দেখা যায় না। ফলে এক সময় খেঁজুর রসের যে সমারহ ছিল তা অধিকাংশ কমে গেছে। শীতের সকালে ছোট,বড় সকলেই রসের জন্য ভিড় জমাতো।
কালের বির্বতনে এখন আর সেই দৃশ্য চোখে পড়েনা। শীতের সকালে গ্লাস ভরে খেঁজুরের রস পানই লোভনীয়। পুরো শীত নামার সাথে সাথেই প্রতি ঘরে খেঁজুরের পিঠা, পুলি ও পায়েশ তৈরীর ধুম পড়বে। চিড়া,মুড়ি,পিঠা খাওয়া কৃষক পরিবার থেকে শুরু করে সবার কাছে প্রিয়। শীত মৌসুম এলেই নাটোরের সর্বত্র শীত উদযাপনের নতুন আয়োজন শুরু হয়। ছবিটি মঙ্গলবার নাটোরের নলডাঙ্গার মাধনগর থেকে তোলা।
-
ছাতকে অর্ধশত নৌকা প্রত্যাশি ১০ ইউনিয়নে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ।
ছাতক(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার সদ্য ঘোষিত ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন ১১নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। ১৭ অক্টোবর মনোনয়ন পত্র দাখিলের শেষ দিন। ছাতকের ১০টি ইউনিয়নের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা এখন ঢাকায় রয়েছেন। নির্বাচনী মাঠ সরগরম করে রেখেছেন অন্যান্য চেয়ারম্যান,সাধারন সদস্য ও সংরক্ষিত সদস্য প্রার্থীরা।
উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের মধ্যে প্রথম ধাপে নোয়ারাই ও সিংচাপইড় ইউনিয়নের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে গত ২১জুন। এক চেয়ারম্যান প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে ভাতগাঁও ইউনিয়নের নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছিলো।
জানা যায়,এ ইউনিয়নের নির্বাচন আগামী ২নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। ঘোষিত দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে ১০টি ইউনিয়নের মধ্যে দোলারবাজার ইউনিয়নে ইভিএম পদ্ধতির সিদ্ধান্ত বাতিল করায় সবগুলো ইউনিয়নেই এখন ব্যালটের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে এসব ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা দলীয় মনোনয়নের জন্য কেন্দ্রে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন। সকল ইউনিয়নেই একাধিক প্রার্থী দলীয় মনোনয়ন সংগ্রহ করে মনোনয়ন বোর্ডের কাছে জমা দেন।
মনোনয়ন ফরম জমা দেয়ার শেষ দিনে প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়,দক্ষিণ খুরমা ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল মছব্বির,ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) আবু বক্কর সিদ্দিক,হাজী জয়নাল আবেদীন,আব্দুল খালেক, আহবাব মিয়া তালুকদার সাজু, জাউয়াবাজার ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান মুরাদ হোসেন, সাবেক চেয়ারম্যান নূরুল ইসলাম ও আখলুছ মিয়া, সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুল খালিক, ইউপি সদস্য আব্দুল হক, শাহীন তালুকদার ও গৌছুল হক নাইম, গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাও ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান আখলাকুর রহমান,সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সুন্দর আলী,সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নিজাম উদ্দিন ও আবু তাহের চৌধুরী, ছৈলা-আফজলাবাদ ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করতে বর্তমান চেয়ারম্যান গয়াছ আহমদ, রঞ্জিত দাম,গৌছ উদ্দিন,খালেদ হাসান,শফিকুর রহমান,মোতাহির আলী,জিহাদুল ইসলাম ও ওবায়দুর রউফ বাবলু,উত্তর খুরমা ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান বিল্লাল আহমদ,আরশ আলী খান ভাসানী,এড.ছায়াদুর রহমান,এড.মনির উদ্দিন ও জসীম উদ্দিন,কালারুকা ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান অদুদ আলম,কামাল উদ্দিন, আব্দুল মুকিত ও হুমায়ুন কবির রুবেল,ছাতক সদর ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, মাফিজ আলী ও রঞ্জন কুমার দাস, দোলারবাজার ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান শায়েস্তা মিয়া, গিয়াস উদ্দিন,রহিম উদ্দিন,আনোয়ার হোসেন ও টিএম রায়হান আহমদ,চরমহল্লা ইউনিয়নে বীর মুক্তিযোদ্ধা কদর মিয়া,সিরাজুল হক,আবুল কাশেম আজাদ ও জসিম উদ্দিন তালুকদার, ইসলামপুর ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল হেকিম, কামরুজ্জামান,আব্দুল জব্বার খোকন, মুক্তার আলী ও জয়নাল আবেদীন দলীয় মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ করে মনোনয়ন বোর্ডে জমা দিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা যায়,৮অক্টোবর দলীয় মনোনয়ন বোর্ড প্রার্থীদের বাছাই করে নৌকা প্রতীকের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবেন।