Tag: লক্ষ্মীপুর

  • লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলায় প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী ও মেলা অনুষ্ঠিত।

    লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলায় প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী ও মেলা অনুষ্ঠিত।

    লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের আয়োজনে দিনব্যাপী প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী-২০২১ মেলার উদ্ধোধনী অনুষ্ঠান ( ৫ জুন) শনিবার সকালে লক্ষ্মীপুর শহরের দক্ষিণ তেমুহনীতে উপজেলা প্রাণি হাসপাতালে অনুষ্ঠিত হয়েছে ।

    দিনব্যাপী প্রদর্শনী মেলাতে প্রায় ৩৫টি স্টল অংশগ্রহণ করে বিভিন্ন জাতের গরু, ছাগল, ভেড়া, হাঁস, মুরগী ও বিভিন্ন ধরনের পাখি প্রদর্শনী করা হয়েছে ।

    উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,  লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান এডভোকেট রহমত উল্যাহ বিপ্লব।

    অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা: মোহাম্মদ আইয়ুব মিঞা, অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী খালেদা আক্তার, সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা: মোহাম্মদ যোবায়ের হোসেন, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমিন মাষ্টার, লক্ষ্মীপুর জেলা সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি জাকির হোসেন ভূঁইয়া আজাদ, নন্দন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা রাজু আহমেদ, এবং, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সহ আরো অনেকে ।

  • মেঘনার বাঁধ নির্মাণ প্রকল্পের অনুমোদন; প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা ও আনন্দ মিছিল।

    মেঘনার বাঁধ নির্মাণ প্রকল্পের অনুমোদন; প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা ও আনন্দ মিছিল।

    লক্ষ্মীপুর রামগতি উপজেলার কমলনগরের মেঘনা নদীর তীর রক্ষা বাঁধ নির্মাণ প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে রামগতি উপজেলা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।

    আজ বুধবার বিকেলে উপজেলা, পৌর ও কলেজ ছাত্রলীগের উদ্যোগে উপজেলার আলেকজান্ডার বাজারে মিছিল শেষে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য দেন আওয়ামীলীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।পরে নেতাকর্মীদের মাঝে মিষ্টি বিতরণ করা করা হয়।

    রামগতি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আকবর হোসেন সুখীর সভাপতিত্বে এবং উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাদ্দাম হোসাইন সঞ্চালনায় এতে অংশ নেন রামগতি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু নাছের, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মেজবাহ্ উদ্দিন ভিপি হেলাল, যুগ্ম আহ্বায়ক শাহ্ মোঃ রাকিব, এম. সোয়াইব হোসেন খন্দকার, রামগতি পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক জিয়া উদ্দিন জিপু, রামগতি উপজেলা যুব ধারার সভাপতি মোঃ জাফর পাটোয়ারী, রামগতি উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আজমির হোসেন সুমন, রামগতি উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সম্মানিত সদস্য মোঃ হেলাল উদ্দিন, রামগতি উপজেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি মুশফিকুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম রকি, রামগতি পৌর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক শেখ ফরিদ পাটোয়ারী, যুগ্ম আহ্বায়ক অভিজিৎ চৌধুরী মুন্না, সজিবুর রহমান সংগ্রাম, আরিফ হোসেন রাব্বী, আ স ম আবদুর রব সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের আহ্বায়ক আবদুর রহিম সুমন, যুগ্ম আহ্বায়ক ওয়াহিদ উজ জামান শাহেন শাহ, রামগতি পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক রিয়াজ উদ্দিন রাজু, মোঃ রাকিবুল ইসলাম প্রমুখ।

    মিছিলকারীরা বলেন, মেঘনা নদীর ভাঙনে রামগতি-কমলনগর বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ভাঙনের কবলে পড়ে ভিটেমাটি হারিয়ে কয়েক লাখ মানুষ ভূমিহীন হয়ে পড়েছে। এছাড়া উপকূলীয় বাসিন্দারা ভাঙনের মুখে রয়েছে। দীর্ঘদিন থেকে উপজেলাবাসী টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছিলো। সে দাবির প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাঁধ নির্মাণের প্রকল্প অনুমোদন দেন। প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে রামগতি ও কমলনগর উপজেলার নদী তীরবর্তী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা পাবে। বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প পাশ হওয়ায় তাই এ দুই উপজেলার মানুষের মধ্যে আনন্দ বিরাজ করছে। প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তাই ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে আমরা আনন্দ মিছিলের আয়োজন এবং মিষ্টি বিতরণ করি।

     

  • লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ কামনাশীষ দুর্নীতি ও অপকর্মে শ্রেষ্ঠ।

    লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ কামনাশীষ দুর্নীতি ও অপকর্মে শ্রেষ্ঠ।

    ডাক্তার কামনাশীষ মজুমদার লক্ষ্মীপুর জেলার রামগতি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বা কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। এর পূর্বেও তিনি একই প্রতিষ্ঠানে ‘মেডিকেল অফিসার’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

    জানা গেছে, ডাক্তার কামনাশীষ মজুমদার একই উপজেলার ৮নং বড়খেরী ইউনিয়নের স্থায়ী বাসিন্দা। সরকারী বিধি মোতাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জি ও অনুসারে সরকারি কোন কর্মকর্তা তার নিজ এলাকায় পোস্টিং সম্পূর্ণরূপে বেআইনি ও চাকরিবিধি পরিপন্থী। কিন্তু তিনি তৎকালীন স্বাস্থ্য বিভাগের সচিব আবদুল মান্নানকে প্রভাবিত করে তার এলাকায় অবৈধভাবে নিজ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হিসেবে পোস্টিং নেন।

    অনুসন্ধানে জানা গেছে, একই প্রতিষ্ঠান মেডিকেল অফিসার হিসেবে থাকা কালে পুরনো টিনশেড হাসপাতাল থাকাকালে টিন, আসবাবপত্র, ও মোটা মোটা রেইনট্রিসহ মূল্যবান গাছ বিনা টেন্ডারে বিক্রি করে দেন। এই নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়।

    ডাক্তার কামনাশীষ মজুমদার একই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত মেডিকেল অফিসার,সেকমোদের সাথে অসদাচারণ করেন বলে জানা গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে অনেকে জানিয়েছেন-‘চিকিৎসকদের বিভিন্ন স্থানে প্র্যাকটিস করার অবৈধ সুবিধা দিয়ে বেতন উত্তোলনের সময় কামনাশীষ চিকিৎসকদের কাছ থেকে অর্থনৈতিক সুবিধা গ্রহণ করেন।’ চিকিৎসকদের অন্যত্র বদলি হলে স্বাক্ষর করার সময় অর্থ দাবি করেন এবং অর্থ না পেলে রিলিজ পেপারে স্বাক্ষর না করে গড়িমসি করেন। শুধু তাই নয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসা ইনডোর রোগীদের কাছ থেকে অর্থের বিনিময়ে ভর্তি ও চিকিৎসা করান বলেও জানা গেছে। তিনি স্থানীয় হওয়ার সুবাদে চিকিৎসক ও কর্মচারীদের সাথে অসদাচরণ করেন। ভুক্তভোগী অনেকেই তার ভয়ে মুখ খুলতে নারাজ।

    সেবাপ্রাপ্তির জন্য এলে গরীব অসহায় রোগীদের নোয়াখালীর বিভিন্ন প্রাইভেট হাসপাতালে রেপার করেন ও প্রাইভেট ল্যাব থেকে সুবিধা নিয়েও নানা পরীক্ষা নিরীক্ষা দিয়ে রোগীদের সর্বশান্ত করেন বলে জানা গেছে। ডাক্তার কামনাশীষ মজুমদার সার্টিফিকেট দিয়েও মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নেন। নামে-বেনামে বিভিন্ন ভাইচার বানিয়ে সরকারি অর্থ লুটপাট করেন বলেও জানা গেছে। কামনা শীষ মজুমদার রামগতিতে প্রশাসনিক বলয় সৃষ্টি করে যা ইচ্ছে তা করে যাচ্ছেন।

    উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার কামনাশীষ মজুমদার শর্ট মেয়াদের ঔষধ টেন্ডারে ক্রয় করে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের এক কর্মকর্তার যোগসাজশে তা রেজিস্টারে অন্তর্ভুক্ত করে তা পরবর্তীতে দ্রুত সময়ের মধ্যে ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র সমূহের মাধ্যমে নিরীহ অসহায় রোগীদের মাঝে বিতরণ করেন। এতে করে টেন্ডারের মোটা অংকের টাকাও লুটে নেন এই কর্মকর্তা।

    কোভিড-১৯ এ রোগীদের চিকিৎসা ব্যয় ৩ লাখ টাকা, পরিবহন ব্যয় ১ লাখ টাকা, প্রশিক্ষণ ব্যয় দেড় লাখ টাকা বরাদ্দ পাওয়ার পরেও রামগতি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোভিড নাইন্টিনের কোন চিকিৎসা না করিয়ে জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। অন্যদিকে নামেমাত্র প্রশিক্ষণ দেখিয়ে বাকি টাকা আত্মসাৎ করেন ভূয়া ভাউচারের মাধ্যমে।

    রামগতি স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার কামনাশীষ মজুমদারকে উপরোক্ত বিষয়ে বারবার মুঠোফোনে কল করেও না পাওয়ায় তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

    এ বিষয়ে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ)জেলা সভাপতি ডাক্তার মোঃ জাকির হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক ডাক্তার রত্নদ্বীপ পাল বলেন-‘ডাঃ কামনাশীষ মজুমদারের দুর্নীতি অনিয়ম ও চিকিৎসায় অবহেলার কারণে স্বাচিপ জেলা শাখা প্রশ্নবিদ্ধ হতে হয়। এর আগেও তার অনিয়ম ও দুর্নীতির খবর একাধিক পেপার পত্রিকায় এসেছে। সে ওখানে পোস্টিং নেয়ার পর থেকে গাছ কাটা, হাসপাতালের টিন আসবাবপত্র বিক্রি করে অর্থ হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগে। আমরা বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করিয়েছি।

    এ বিষয়ে জেলা সিভিল সার্জন ডাক্তার আব্দুল গফফার বলেন-‘অনিয়মের বিষয়ে খতিয়ে দেখা হবে। প্রমাণিত হলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

     

  • লক্ষীপুর ঘূর্ণিঝড়ে মেঘনার অতিরিক্ত জোয়ারের পানিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত।

    লক্ষীপুর ঘূর্ণিঝড়ে মেঘনার অতিরিক্ত জোয়ারের পানিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত।

    ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াসথ ও পূর্ণিমার প্রভাবে মেঘনা নদীতে স্বাভাবিকের চেয়ে জোয়ারের পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ায় লক্ষ্মীপুরের উপকূল সংলগ্ন নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হয়ে গেছে। গতকাল মঙ্গলবার এবং আজ বুধবার বিকেলে জোয়ারের পানি জেলার সদর, কমলনগর এবং রামগতি উপজেলার মেঘনা নদী সংলগ্ন লোকালয়ে ঢুকে পড়ে। কিন্তু ঘণ্টাখানেক পর ভাটা পড়লে পুনরায় পানি নেমে যায়।

    জোয়ারের পানির আঘাতে উপকূলীয় এলাকার কাঁচা এবং পাকা সড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া নদীতে অতিরিক্ত ঢেউয়ের কারণে নদী ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে।

    লক্ষ্মীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী ফারুক আহমেদ জানান, নদীতে স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় এক মিটার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে তীর সংলগ্ন নিম্নাঞ্চলগুলোতে পানি ঢুকে পড়েছে।

    জানা গেছে, পূর্ণিমা এবং ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াসথ এর প্রভাবে মেঘনা নদী সংলগ্ন লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চররমনী মোহন, কমলনগরের মতিরহাট, চরমার্টিন, সাহেবেরহাট, পাটারীরহাট, নাসিরগঞ্জ, নবীগঞ্জ, লুধুয়া এবং রামগতি উপজেলার বড়খেরী, রামদয়াল, বিবিরহাট, তেলিরচর, বয়ারচর, চরগাজীর নীচু এলাকায় জোয়ারের পানি ঢুকে পড়েছে। নদী তীরবর্তী প্রায় ৩০ কি. মি. এর বেশি এলাকায় বেড়িবাঁধ না থাকায় পুরোপুরি অরক্ষিত হয়ে পড়েছে এসব এলাকা।

    স্থানীয়রা জানান, খুব সহজেই জোয়ারের পানি ঢুকে এসব এলাকার ফসল বিনষ্ট করে ফেলে একই সাথে মাছের খামার তলিয়ে যায়। এতে চরম ক্ষতির মূখে পড়ে বাসিন্দারা। দীর্ঘ সময় ধরে রামগতি ও কমলনগরের বাসিন্দারা নদী ভাঙণ রোধে এবং জোয়ারের পানি থেকে রক্ষা পেতে বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছেন।

    কমলনগরের চরকালকিনি ইউপি চেয়ারম্যান মো. ছায়েফ উল্যাহ বলেন, জোয়ারের পানির তোড়ে মতিরহাট- নাসিরগঞ্জ পর্যন্ত রাস্তার বিভিন্নস্থানে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। রাস্তা ভেঙে লোকালয়ের বিভিন্নস্থানে জোয়ারের পানি ঢুকে পড়ে। গত দুইদিনে নাছিরগঞ্জ বাজারে পায় ১০টি দোকানরঘর নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।

    কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান আজ বুধবার বিকেলে জানান, তিনি জোয়ারে প্লাবিত কয়েকটি এলাকা পরিদর্শন করেছেন। সেখানে প্রায় দুই শতাধিক লোকের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ করেন। এছাড়া জোয়ারের পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তার তালিকা করার জন্য জনপ্রতিনিধিদের বলেছেন। পানি নেমে গেলে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে ওই সকল সড়ক মেরামত করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।