Tag: মানুষ

  • দিনাজপুরে ঠান্ডা হিমেল হাওয়া ও ঘন কুয়াশায় মানুষ কাঁপছে।

    দিনাজপুরে ঠান্ডা হিমেল হাওয়া ও ঘন কুয়াশায় মানুষ কাঁপছে।

    দিনাজপুর প্রতিনিধি

    দিনাজপুরে বইছে ঠান্ডা হিমেল বাতাস ও চারিপাশে ঘন কুয়াশা ও শীতের তীব্রতা রয়েছে বেশ।

    গেল কয়েকদিন থেকে দিনাজপুরে বেড়েই চলেছে শীতের প্রকোপ। এ জেলার উপর দিয়ে বয়ে চলেছে মৃদু শৈত্য প্রবাহ।

    মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) দিনাজপুরে সকাল ৬:০০ টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিন সকাল ৬ টায় বাতাসের আদ্রতা ছিল ৯৩% এবং গত ২৪ ঘন্টায় বাতাসের গড় গতিবেগ ছিল ঘন্টায় ৩ কিলোমিটার। চূড়ান্ত সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সকাল ৯ টার পর জানানো হবে।

    সরেজমিনে সকালে ঘুরে দেখা গেছে, ঘন কুয়াশা বইছে তীব্র হিমেল বাতাস। আগুন জ্বালিয়ে শীত থেকে বাঁচার চেষ্টা করছেন কেউ কেউ। হিমেল হাওয়ায় কনকনে শীতে সাধারণ মানুষ কিছুটা কাহিল হয়ে পড়েছে। শীতের কারণে জরুরি কাজ ছাড়া মানুষ বাড়ি থেকে বের হচ্ছে না। তবে পরিবারের চাহিদা মেটাতে অনেকেই শীত উপেক্ষা করেই কাজের সন্ধানে ছুটছেন। অপরদিকে তীব্র শীতে অনেকটাই জনশূন্য হয়ে পড়েছে ব্যস্ততম সড়ক ও হাটবাজার গুলো। দিনের বেলা সূর্যের দেখা না মিললেও ঠান্ডা বিরাজমান। কাজে যাচ্ছেন না অনেকেই। ভোরে ঘন কুয়াশা থাকার কারণে বিভিন্ন সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহনগুলোকে চলাচল করতে দেখা গেছে।

    শৈত্যপ্রবাহের কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন শিশু সহ বৃদ্ধারা। সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ব্রঙ্কাইটিস  শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়া ও পাতলা পায়খানা  রোগে আক্রান্ত হচ্ছে এবং হাসপাতাল গুলোতে বাড়ছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা।

  • শীতের দাপটে কাবু ছিন্নমূল মানুষ,ঘনকুয়াশার চাদরে ঢাকা সড়ক পথ বিপাকে যানবাহন চালক।

    শীতের দাপটে কাবু ছিন্নমূল মানুষ,ঘনকুয়াশার চাদরে ঢাকা সড়ক পথ বিপাকে যানবাহন চালক।

    ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:
    উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে কনকনে শীতের কারণে চরম বিপাকে পড়েছে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষরা।
    গত কয়েকদিন থেকে এ উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে হিমেল হাওয়া। পড়েছে বৃষ্টির মত পড়ছে শিশির বিন্দু। ঘন কুয়াশার কারণে মাঠ ঘাট, পথঘাট সব ঢাকা পড়েছে। বেলা বেড়েছে তবুও দেখা নেই সূর্যের।
    শুক্রবার রংপুর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের তথ্যমতে ঠাকুরগাঁও জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়  ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রার পারদ বাড়লেও কমেনি শীতের তীব্রতা।
    সরেজমিনে দেখা যায়, কয়েকদিন থেকে এ উপজেলার সকল এলাকা কুয়াশায় আচ্ছাদিত হয়ে রয়েছে। বিভিন্ন সড়কে যানবাহন চলাফেরা করছে হেডলাইট জ্বালিয়ে। একদিকে কনকনে শীত অন্যদিকে হিমেল হাওয়া বয়ে যাওয়ার কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শুধু মানুষই নয় এই শীতের প্রভাব পড়েছে কৃষি ও প্রাণিজগতেও৷
    এদিকে ঘন কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষও নাকাল হয়ে পড়েছে। কুয়াশার চাদর ভেদ করে সূর্যের আলোর উত্তাপ পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে কমছে না শীতের তীব্রতা। অনেককে খড়কুটো, কাঠ খড়ি জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করতে দেখা গেছ।
    ঘনকুয়াশার চাদরে ঢাকা ঠাকুরগাওয়ের গ্রামাঞ্চল।
    এ বিষয়ে কথা হয় ভবান্দপুর এলাকার বাসিন্দা নাইম ইসলামের সাথে। তিনি বলেন, কনকনে শীতের কারণে আমার শিশু সন্তান অসুস্থ হয়ে পড়েছে। তাকে আমি হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছি। শীতবস্ত্রের অভাবে মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে আমাদের।
    অন্যদিকে হোটেল শ্রমিক নিতাই চন্দ্র বলেন, মানুষ শীতেই বাড়ি থেকে বের হয় না। এই শীতের কারণে আমরা তেমন কাজকর্ম করতে পারছি না। আমাদের আয় কমে গেছে। কেউ আমাদের খোঁজ খবর নেয় না।
    নেকমরদ এলাকার জুতা ব্যবসায়ী  সেকেন্দার আলী বলেন, হঠাৎ করে কয়েকদিন ধরে আবার দেখা দিয়েছে ঘন কুয়াশা ও শীত। কুয়াশার কারণে কোনো দিকে কিছু দেখা যাচ্ছে না। শীত প্রতিবছরই আমাদের জন্য দুর্ভোগ নিয়ে আসে।
    কয়েকজন গাড়ি চালক বলেন, কুয়াশার কারণে সড়কে চলা তাদের জন্য কষ্টকর হয়ে পড়েছে। ১০-১৫ গজ দূরে গাড়ির লাইটের আলোও কাজ করছে না।
    রিকশাচালক বসির উদ্দীন বলেন, ঠান্ডার কারণে এখন মানুষজন রিকশায় উঠতে চায় না। এ কারণে আমাদের আয়-রোজগার কমে গেছে। সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
    এবিষয়ে রাণীশংকৈল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা  (ইউএনও) রকিবুল হাসান  বলেন, প্রতিবছরের মত এবারও শীতের প্রস্তুতি আমরা গ্রহণ করেছি। যারা প্রকৃত গরিব, অসহায় ও শীতার্ত মানুষ তাদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে এবং তা অব্যাহত রাখা হয়েছে। আমরা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে ও আবেদন করেছি শীতবস্ত্রের জন্য আবারও। আমরা চেষ্টা করছি প্রতিটি শীতার্ত মানুষ যেন শীত বস্ত্র পান এবার।
    এছাড়াও বিত্তবানদের শীতার্তদের পাশে এগিয়ে আশার আহ্বান জানান তিনি।
  • মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে বিদায় নিলেন কানাইঘাটের ইউএনও ফারজানা নাসরীন।

    মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে বিদায় নিলেন কানাইঘাটের ইউএনও ফারজানা নাসরীন।

    কানাইঘাট(সিলেট)প্রতিনিধিঃ
    ভালো কাজের জন্য মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে বদলী জনিত কারণে বিদায় নিচ্ছেন সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার নিবার্হী কর্মকর্তা ফারজানা নাসরীন। গতকাল বৃহস্পতিবার কর্মস্থলের শেষ দিন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ,স্থানীয় সাংবাদিকবৃন্দ, সামাজিক ও পেশাজীবি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ,জনপ্রতিনিধি,ব্যবসায়ী সহ সর্বস্থরের লোকজন, বিদায় বেলায় নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা নাসরীনকে তার কার্যালয়ে গিয়ে দেখা করেন। এসময় সবাই কানাইঘাট উপজেলায় কর্মরত থাকা কালীন সময়ে নিরপক্ষ ভাবে দায়িত্ব পালন এবং অত্যান্ত নিষ্ঠার সাথে সরকারের উন্নয়ন মূলক কার্যক্রম জবাবধীহীতার মাধ্যমে বাস্তবায়ন এবং নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সেবা প্রাপ্তিদের জন্য সব সময় উন্মূক্ত রাখা সহ সর্বশ্রেণীর মানুষের জন্য সার্বক্ষণিক কাজ করায় বিদায়ী নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা নাসরীনের চাকরি জীবনের সমৃদ্ধী কামনা করেন। বিদায় বেলায় কানাইঘাট প্রেসক্লাব ও রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও জনপ্রতিনিধিরা থাকে সংর্বধনা প্রদান এবং সম্মাননা স্মারক ও উপহার সামগ্রী দিয়ে ভূষিত করেন। সংবর্ধনার জবাবে বিদায়ী নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা নাসরীন বলেন কানাইঘাট উপজেলায় দেড় বছর কর্মরত থাকাকালীন সময় এখানকার মানুষের জন্য নিরপক্ষ ভাবে সাধ্য অনুযায়ী কাজ করার চেষ্টা করেছি। এক্ষেত্রে প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ সহ কানাইঘাটের সবাই আমাকে সকল কাজে সহযোগীতা করেছেন, কতটুকু করতে পেরেছি তা আপনারা মূল্যায়ন করবেন। বিদায় বেলায় কানাইঘাটের মানুষের প্রতি শুভকামনা করছি যেনো আপনারা সবাই ভালো থাকবেন। উল্লেখ্য যে সম্প্রতি সরকারের এক আদেশে বিদায়ী নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা নাসরীনকে কানাইঘাট থেকে সরকারের প্লানিং কমিশন ঢাকায় বদলী করা হয়। নতুন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসাবে গত ১২ জানুয়ারী এক আদেশে সিলেটের বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে কর্মরত সিনিয়র সহকারী ভূমি তানিয়া আক্তারকে কানাইঘাটের ইউএনও হিসাবে পদায়ন করা হলে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিদায়ী নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা নাসরীনের কাছ থেকে দায়িত্ব বুঝিয়ে নেন তিনি। প্রসঙ্গত যে,বিদায়ী নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা নাসরীন দায়িত্ব কালীন সময়ে সততা ও নিষ্ঠার সাথে জনগণের কল্যাণে সার্বক্ষণিক সময়ে প্রসাশনিক কাজ করে মানুষের মন জয়লাভ করে নেন। বিগত ৫ আগষ্ট আওয়ামীলীগ সরকারের পতনের পর ইউএনও এর দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সরকারের আদেশে উপজেলা পরিষদের প্রসাশক এবং কানাইঘাট পৌরসভার প্রসাশকের দায়িত্ব অত্যান্ত নিষ্ঠার সাথে পালন করেন ফারজানা নাসরীন। বিশেষ করে পৌর প্রসাশকের দায়িত্ব পাওয়ার পর পৌরসভার উন্নয়ন মূলক কার্যক্রম তরান্বিত সহ বছরের পর বছর ধরে প্রভাবশালীদের দখলে থাকা কানাইঘাট বাজারে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও দখল মুক্ত করেন বিদায়ী নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা নাসরীন। এছাড়া পৌর শহরের সুন্দর্য বর্ধনের জন্য বাজারের গলিপথ, ফুটপাত দখল মুক্ত,যানযট নিরশনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা সহ ফুটপাতে বসা কয়েকশ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের স্থায়ী পূর্ণবাসনের জন্য মাছ বাজারে পূর্বপাশে উচ্ছেদকৃত ভূমিতে পৌরসভার উদ্দ্যোগে সেড নির্মাণ করে দেওয়ায় সর্বমহলের কাছে প্রসংশিত হন বিদায়ী নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা নাসরীন।

  • শাহাজালাল ইসলামী ব্যাংক আড়ানী শাখায় নিম্ন আয়ের মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ।

    শাহাজালাল ইসলামী ব্যাংক আড়ানী শাখায় নিম্ন আয়ের মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ।

    বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি : রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আড়ানী পৌরসভা বড়াল নদী ঘেশা হওয়ার সুবাদে ঠান্ডা বাতাসের দাপটে শীত জেঁকে বসেছে। ঘন কুয়াশা আর হাড় কাপানি শীতের ঠান্ডায় নাকাল জনজীবন। শীতের এই তীব্রতা বেশি কাবু করছে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষদের। অবশেষে তাদের পাশে দাড়িয়েছেন বাঘা উপজেলার আড়ানী বাজার শাখার শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক।

    বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি ) সকাল ১১ টায় আড়ানী কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে হতদরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষদের মাঝে উপজেলার আড়ানী বাজার শাখার শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক এর ম্যানেজার ফজলে রাব্বি নিজ হাতে জনগনের শীত নিবারণের জন্য কম্বল বিতরণ করেছেন।এ কম্বল পেয়ে আবেগ আপ¦ত হয়েছেন এলাকার গরিব-দুঃখি ও খেটে খাওয়া মানুষ।
    আড়ানী বাজার শাখার শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক এর ম্যানেজার ফজলে রাব্বি বলেন, গ্রামের হতদরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষ ও দুঃস্থদের মাঝে ৩০০ পিচ কম্বল বিতরণ করেছি। শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক কতৃক আয়োজিত কম্বল বিতরণে উপস্থিত ছিলেন, আড়ানী বাজারের সুনামধন্য ব্যবসায়ি ছিদ্দিক মোল্লা, আব্দুল আজিজ, স্থানীয় সাংবাদিক ডাক্তার ফজলুর রহমান মুক্তা সহ ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্সচারী বৃন্দ।

  • বালিয়াডাঙ্গীতে বসেছিলো বিনা পয়সার বাজার, সদাই কিনলেন ২’শ দরিদ্র মানুষ।

    বালিয়াডাঙ্গীতে বসেছিলো বিনা পয়সার বাজার, সদাই কিনলেন ২’শ দরিদ্র মানুষ।

    ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:
    আধা ঘন্টার জন্য বিনা পয়সার বাজার বসেছিল ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে। সেখানে চাল, ডাল, সয়াবিন তেল, মাছ-মাংস, লবন-চিনি ও শীতকালীন সবজি বিনা পয়সা সদাই কিনেছেন ২’শ দরিদ্র মানুষ।
    মঙ্গলবার বিকাল ৫টায় আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা ওয়েলবিং বাংলাদেশ সোসাইটির আয়োজনে গ্লোবাল রিলিফ ট্রাষ্টের অর্থায়নে উত্তরাঞ্চলের প্রতিনিধি মুফতি শরিফুল ইসলামের তত্বাবধানে দ্বিতীয় বার বালিয়াডাঙ্গীতে বিনা পয়সার বাজার বসানো হয়।
    বাজারের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন গ্লোবাল রিলিফ ট্রাস্টের হেড অব প্রোগাম এন্ড অপারেটর জব্বার ইকবাল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আন্তজার্তিক মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ও জিরআরটির এ্যাম্বাসেডর মারইয়াম মাসুদ, তার বাবা মাসুদুর রহমান, গন উন্নয়ন বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি বেলাল উদ্দীন, জমিরিয়া মাদরাসার শিক্ষক রবিউল আউয়াল, বালিয়াডাঙ্গী প্রেস ক্লাবের সভাপতি এন এম নুরুল ইসলাম প্রমুখ।
    এর আগেও গত বছরের এপ্রিল মাসে বিনা পয়সার বাজারের আয়োজন করেছিল আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থাটি।
  • মাধবপুরে অসহায়,ছিন্নমূল মানুষের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ।

    মাধবপুরে অসহায়,ছিন্নমূল মানুষের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ।

    মাধবপুর(হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ
    হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলায় বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা আর্ন এন্ড লিভ এর পক্ষ থেকে শীত বস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। সোমবার (৩০ডিসেম্বর) সকালে দিকে চৌমুহনী খুর্শিদ হাই স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে আর্ন এন্ড লিভ নামে বেসরকারী সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে অসহায়, দুস্থ ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক লন্ডন প্রবাসী ফরিদা ইয়াসমিন জেসীর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ও সংগঠনের হবিগঞ্জ জেলা সমন্বয়ক হামিদুর রহমানে’র সভাপতিত্বে প্রধান অথিতির বক্তব্য রাখেন চৌমুহনী ইউ/পির চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান সোহাগ।এতে উপস্থিত ছিলেন চৌমুহনী খুর্শিদ হাই স্কুল এন্ড কলেজ অধ্যক্ষ মোহন মিয়া,স্থানীয় বিএনপি সভাপতি ফজলুর রহমান,স্বেচ্ছাসেবক দল সদস্য সচিব ফরিদুর রহমান, চৌমুহনী খুর্শিদ স্কুল এন্ড কলেজ পরিচালনা কমিটির সদস্য ছায়েদুর রহমান,কৃষকদলের সভাপতি মুখলেছুর রহমান সোহেল, স্থানীয় বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম,বিশিষ্ট সমাজ সেবক খায়রুল ইসলাম,আবুল খায়ের,ফারুক শাহ,আনোয়ার হোসেন বেলাল, বাজার ব্যবসায়ী কমিটির সম্পাদক মাইনুল ইসলাম জুয়েল, আর্ন এন্ড লিভ এর সদস্য কানিজ ফাতেমা সোনিয়া,আব্বাস উদ্দিন শিমুল,নাকিব আহমেদসহ আরও অনেকে।
  • সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, হিমেল হাওয়া কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু শ্রমজীবী ও ছিন্নমূল মানুষ।

    সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, হিমেল হাওয়া কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু শ্রমজীবী ও ছিন্নমূল মানুষ।

    নিজস্ব প্রতিবেদক: আজও চায়ের রাজধানী শ্রীমঙ্গলে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়েছে।
    আজ মঙ্গলবার ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ইং, সকাল ৯টার সময় মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সকাল ৬টায় রেকর্ড করা হয় ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
    বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান। তিনি বলেন, আজ সকাল ৯টার সময় শ্রীমঙ্গলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা নিচের দিকেই থাকতে পারে। এখানে শৈত্যপ্রবাহ হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
    চায়ের রাজ্য এই অঞ্চলে শীতের প্রকোপ বাড়ছেই সেই সাথে বৃষ্টির মতো ঝরছে শিশির। সঙ্গে হিমেল হাওয়া কনকনে ঠান্ডায় জবুথবু এ উপজেলার মানুষ। গত কয়েক দিন ধরে সূর্যের দেখা মিলেও মিলছে না এ জনপদে। এতে স্থবির হয়ে পড়েছে এই অঞ্চলের মানুষের জনজীবন।সেই সঙ্গে ঘন কুয়াশায় শহরের সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে গতি কমিয়ে চলাচল করছে দূরপাল্লার যানবাহনসহ, মিনিবাস, সিএনজি, মোটরসাইকেল ও ইজিবাইক।
    সরজমিনে দেখা যায়, কুয়াশার সঙ্গে হিমেল বাতাসের কারনে প্রয়োজনের বাইরে বের হচ্ছেন না অনেকেই। তবে খেটে খাওয়া মানুষগুলো জীবিকার তাগিদে সকালেই বেরিয়েছেন কাজে। দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায়, বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া ও নিম্নআয়ের মানুষ। শীত বেশি পড়ায় বিশেষ করে কাজ করতে কষ্ট হয় হাওর পাড়ের বোরো চাষি, দিনমজুর ও চা বাগানের শ্রমিকদের।
    শ্রীমঙ্গল শহর ও শহরের বাইরের এলাকাগুলোয় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সন্ধ্যার পর শহরে তাপমাত্রা একটু বেশি থাকলেও গ্রাম ও চা-বাগানে বেশ ঠান্ডা অনুভূত হয়। ঠান্ডায় বিপাকে পড়েন শ্রমজীবী ও ছিন্নমূল মানুষেরা পড়ছেন চরম বিপাকে।
  • দক্ষিণ লেবাননে কারফিউ জারি-বাড়ি ঘরে ফিরছে মানুষ।

    দক্ষিণ লেবাননে কারফিউ জারি-বাড়ি ঘরে ফিরছে মানুষ।

    আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ দক্ষিণ লেবাননে যুদ্ধ বিরতির পর কারফিউ জারি করা হয়েছে। এই সংবাদ ছড়িয়ে পরার সাথে সাথে লেবাননের বিভিন্ন অংশে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি-ঘরে ফিরতে শুরু করেছে বাস্তুচ্যুত মানুষ। ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর লেবাননের বেসামরিক নাগরিকরা নিজেদের আশ্রয়স্থলে ফিরতে শুরু করেছেন। এই চুক্তিকে নিজেদের বিজয় বলে উল্লেখ করেছে হিজবুল্লাহ। অপরদিকে ইসরায়েলি বাহিনী বলছে, তাদের সেনারা সব সময় প্রস্তুত আছে।

    এদিকে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে রাত্রীকালীন কারফিউ জারি করেছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। লিতানি নদীর আশেপাশে লোকজনকে চলাফেরার বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা পর্যন্ত সেখানে চলাফেরা নিষিদ্ধ করা হয়।

    এর আগে হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর তিনি এ ঘোষণা দেন। লেবাননের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, তিনি এই চুক্তিকে সমর্থন করেন।

    মঙ্গলবার মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন নেতানিয়াহু। এ সময় চুক্তির পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে তিনি বলেন, উত্তর লেবাননের বাসিন্দারা এখন তাদের বাড়ি ফিরে যাবেন। একই সঙ্গে তিনি জানান, হিজবুল্লাহ চুক্তি ভঙ্গ করলে ইসরায়েল ফের হামলা চালাবে।

    যুদ্ধবিরতি চুক্তির শর্তগুলোর বিষয়ে এখনো বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। তবে অন্যতম শর্তের মধ্যে একটি হচ্ছে ইসরায়েল এবং হিজবুল্লাহ উভয়ই ৬০ দিনের জন্য দক্ষিণ লেবানন থেকে তাদের বাহিনী প্রত্যাহার করবে।

    হিজবুল্লাহ সীমান্তের প্রায় ১৯ মাইল উত্তরে লিতানি নদীর উত্তরে থাকবে। দক্ষিণে তাদের কোনো অবস্থান থাকবে না। সেখানে সশস্ত্র গোষ্ঠী বলতে কেবল লেবাননের সেনাবাহিনী ও জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীরা অবস্থান করতে পারবেন। যুদ্ধবিরতির সময়কালের বিষয়ে নেতানিয়াহু বলেন, লেবাননে কী ঘটে তার ওপর নির্ভর করবে এর সময়।

    এদিকে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় জানিয়েছে, লেবানেনে ইসরায়েলের আগ্রাসন বন্ধের খবরকে স্বাগত জানায় তেহরান।

    এ বছর ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপরেই গাজায় পাল্টা আক্রমণ চালায় ইসরায়েল। গাজায় সংঘাত শুরুর পর থেকে ইসরায়েল এবং হিজবুল্লাহর মধ্যেও সংঘাত বাঁধে। এতে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৩ হাজার ৮২৩ জন নিহত এবং আরও ১৫ হাজার ৮৫৯ জন আহত হয়েছে।

     

  • দৌলতদিয়া ঘাটে ভোগান্তি মুক্ত পরিবেশে ঈদে ঘরমুখো মানুষ কর্মস্থলে ফিরে যাচ্ছে।

    দৌলতদিয়া ঘাটে ভোগান্তি মুক্ত পরিবেশে ঈদে ঘরমুখো মানুষ কর্মস্থলে ফিরে যাচ্ছে।

    রাজবাড়ী প্রতিনিধিঃ

    প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ও পহেলা বৈশাখ উদযাপন শেষে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। দৌলতদিয়া ঘাটে সকাল থেকেই  থেমে থেমে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। তবে ঘাটে কোন দুর্ভোগ ও যানজট নেই। ফেরি পারের অপেক্ষায় ভোগান্তিও নেই। ফলে যাত্রীবাহী যানবাহনগুলোর ফেরি পেতে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে না।

    সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকাল থেকে ফেরিঘাটে যাত্রীবাহী বাসের চাপ তেমন না থাকলেও ছোট গাড়ি ও মোটরসাইকেলের চাপ ছিল চোখে পড়ার মতো।

    এছাড়া লঞ্চেও পদ্মা নদী পাড়ি দিচ্ছেন কর্মস্থলমুখীরা, যা ছিলো চোখে পড়ার মতো। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বাড়ছে।

    বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রবিবার সকাল ৬টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত মোট ২৪ ঘণ্টায় দৌলতদিয়া ঘাট পদ্মা নদী পার হয়েছে  ৩ হাজার ৯৪৪টি। এর মধ্যে বাস-মিনিবাস রয়েছে ৫২১টি, পণ্যবাহী ট্রাক ২৯২টি, ছোট ও মাঝারি গাড়ি ১ হাজার ৬১৭টি ও মোটরসাইকেল ১ হাজার ৫১৪টি। দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ছোট-বড় ১৮ ফেরি চলাচল করছে এছাড়াও ২০ টি লঞ্চ দিয়ে যাত্রী পারাপার করছে।

    বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মো. সালাহ উদ্দিন জানান, দৌলতদিয়া পাটুরিয়া নৌরুটে বর্তমানে ১৮টি ফেরি চলাচল করছে। কর্মস্থলে ফেরা মানুষের চাপ বাড়লেও কোনো প্রকার ভোগান্তি ছাড়াই সবাই পার হতে পারছে। তিনি আরও জানান, পর্যাপ্ত ফেরি থাকায় ঘাটে কোন যানবাহন নেই পারের অপেক্ষায়। মানুষ দুর্ভোগ ছাড়াই কর্মস্থলে ফিরতে পারছে। তবে বেলা বাড়ার সাথে সাথে মানুষের চাপও কিছুটা বাড়ছে।

  • শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আছে বলেই মানুষ শান্তিতে বসবাস করছে-খুসিক মেয়র আঃ খালেক।

    শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আছে বলেই মানুষ শান্তিতে বসবাস করছে-খুসিক মেয়র আঃ খালেক।

    রামপাল(বাগেরহাট)প্রতিনিধিঃ
    খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে সারাবিশ্বের কাছে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের টানা পঞ্চম মেয়াদে নতুন নতুন প্রকল্প আর উন্নয়নের জোয়ারে একদিকে যেমন দেশের দৃশ্যপট বদলে গেছে, অন্যদিকে সৃষ্টি হচ্ছে বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান। সেই উন্নয়নের ছোঁয়া শুধু শহরই নয় পৌঁছে গেছে প্রত্যন্ত গ্রাম গঞ্জেও। এমনকি এক সময়ের কাল্পনিক স্বপ্নও বাস্তবে রূপ নিয়েছে।
    সুন্দরবনের কোল ঘেঁষা বাগেরহাট-৩(রামপাল-মোংলা) আসনটি। এ আসনের দুর্গম এলাকাতেও পৌঁছে গেছে বিদ্যুত সুবিধা। এখন দিনের আলো শেষে রাতের আঁধারে বিদ্যুতের আলোতে আলোকিত হয়ে উঠে মানুষের ঘরবাড়ি। এতে করে ঘুচে গেছে শহর-গ্রামের পার্থক্য। যা ছিল এখানকার মানুষের জন্য এক অকল্পনীয় অধ্যায়।
    তিনি আরও বলেন, নৌকা মানেই বছরে প্রথম দিনে বিনামূল্যে বই পাওয়া, নৌকা মানে মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট ঘোরা, নৌকা মানে মেট্রোরেলে করে সুখে ঘোরা, নৌকা মানে পদ্মাসেতু হয়ে কয়েক মিনিটে পার হওয়া।
    তিনি বলেন, এটা সেই নৌকা, যে নৌকা মানুষকে সুখ দিয়েছে, শান্তি দিয়েছে। আওয়ামী লীগের যে প্রতীক নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু একাধিকবার দলকে ক্ষমতায় নিয়ে এসেছিলেন, সেই নৌকায় থাকা মানেই মানুষের কল্যাণ। নৌকা মানেই উন্নয়ন, নৌকা মানেই সমৃদ্ধি।
    তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে। দেশের সকল স্থানের উন্নয়ন হয়েছে।
    তিনি রামপাল মোংলার বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডের ফিরিস্তি তুলে ধরে বলেন, দেশের এতো সব উন্নয়ন হয়েছে নৌকা মার্কায় ভোট দেয়ার জন্য। দেশের জনগন এখন শান্তিতে আছে। নৌকায় ভোট দিলে দেশের উন্নয়ন হয়, মানুষ সুখে-শান্তিতে নিরাপদে বসবাস করতে পারে।
    আমি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর সাধারণ জনগণকে কথা দিয়েছিলাম আমার নির্বাচনী এলাকা আর অবহেলিত থাকবে না। এটাকে আমি আধুনিক মডেল এলাকা হিসেবে তৈরি করব। আমার নির্বাচনী পুরো এলাকায় জুড়ে আমি উন্নয়ন করছি। যেখানে রাস্তা নেই সেখানে রাস্তা নির্মাণ করছি। ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা করার উপযোগী কোন ভবন ছিলনা। আজ সেসব স্থানে শেখ হাসিনা কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে নতুন ভবন করে দিয়েছে।
    আমি এই এলাকার মানুষের ভালোবাসা নিয়ে বাচঁতে চাই। এ এলাকার মানুষের কাছে আমি ঋণী। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত রামপাল মোংলার মানুষের সেবা করে যেতে চাই।
    বুধবার (০৬ মার্চ) বিকাল ৫.০০ টায় বাগেরহাট রামপাল উপজেলার বাঁশতলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক।
    ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাওলাদার আবু তালেবের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক কুদরতি ইনামুল বাশার বাচ্চুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোল্লা আঃ রউফ,  উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ(অবঃ) মোতাহার রহমান, উপজেলা চেয়ারম্যান সেখ মোয়াজ্জেম হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ নুরুল হক লিপন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোসাঃ হোসনেয়ারা মিলি,সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শেখ মোহাম্মদ আলী, আওয়ামী লীগ নেতা শেখ আযম আলী, প্রভাষক দিদারুল আলম, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ হাফিজুর রহমান।
    এসময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মিজানুর রহমান, শেখ নুরুল আমিন, জয়দেব কৃষ্ণ দেবনাথ, আরাফাত হোসেন কচি, ইকরামুল কবীর কচি, জাহাঙ্গীর হাওলাদার, মল্লিক মিজানুর রহমানসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।