Tag: বাস্তবায়ন

  • লক্ষ্মীপুরে লকডাউন বাস্তবায়নে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে অর্থদন্ড।

    লক্ষ্মীপুরে লকডাউন বাস্তবায়নে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে অর্থদন্ড।

    লক্ষ্মীপুরে করোনা সংক্রমণ রোধে লকডাউন বাস্তবায়নে সদর উপজেলার জকসিন বাজারে অভিযান পরিচালনা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। লকডাউন উপেক্ষা করার অপরাধে ব্যক্তি ও যানবাহনের বিরুদ্ধে ৭টি মামলা দায়ের করে ১৭ হাজার টাকা অর্থদ করা হয়।

    শনিবার (৩১ জুলাই)সকাল ১১টার সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মাসুম।

    এ সময় দূরপাল্লার যাত্রী পরিবহনের দায়ে একটি মাইক্রোবাস ও একটি প্রাইভেটকারের চালকে জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়া বাজারে উপস্থিত দুঃস্থ ও অসহায়দের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেন নির্বাহী কর্মকর্তা।

    এ সময় মোহাম্মদ মাসুদ বলেন, করোনা ভাইরাস সংক্রমণ বিস্তাররোধকল্পে চলমান বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে। বিধিনিষেধ অমান্য করে বিভিন্ন লোকজন ও যানবাহন চলাচল করায় তাদেরকে জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়া জকসিন বাজারের ১৬ জন অসহায় প্রতিবন্ধী ও নিন্ম আয়ের মানুষকে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের চাল বিতরণ করেন। লকডাউন বাস্তবায়ন কল্পে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।

     

  • লক্ষ্মীপুরে লকডাউন বাস্তবায়নে পুলিশের ১৫ মামলা,২ লাখ টাকা জরিমানা।

    লক্ষ্মীপুরে লকডাউন বাস্তবায়নে পুলিশের ১৫ মামলা,২ লাখ টাকা জরিমানা।

    লক্ষ্মীপুরে প্রতিটি পাঁকা সড়কের মোড়ে মোড়ে লকডাউন বাস্তবায়নে কাজ করছে জেলা পুলিশ সদস্যরা। একই সাথে নিবন্ধনহীন যানবাহন ধরতে অভিযান পরিচালনা করেন তারা।

    শনিবার সকাল থেকে লক্ষ্মীপুর উত্তর তেমুহনী এলাকায় ট্রাফিক বিভাগ, সদর থানা ও ডিবি পুলিশের সমন্বয়ে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় হেলমেট, ড্রাইভিং লাইসেন্স ও কাগজপত্র না থাকায় সড়ক আইনের বিভিন্ন ধারায় ১৫টি মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়।

    এছাড়াও ৫টি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়। পুলিশ সুপার ড. এ এইচ এম কামরুজ্জামান এর নির্দেশেই এ অ‌ভিযান প‌রিচা‌লিত হ‌চ্ছে ব‌লে সং‌ল্লিষ্ট সূ‌ত্রে জানা যায়।

    ট্রাফিক সার্জেন্ট মামুন রশিদ বলেন, লকডাউন বাস্তবায়নে এবং নিবন্ধনহীন যানবাহন ধরতে আমাদের এ অভিযান। ইতিমধ্যে হেলমেট, ড্রাইভিং লাইসেন্স ও কাগজপত্র না থাকায় ১৫টি মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে ২ লাখ টাকার মামলা করা হয়েছে এবং ৫টি মোটরসাইকেল জব্দ করে পুলিশ লাইন্সে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আমাদের এ অভিযান অব্যহত থাকবে।

  • ঈদ পরবর্তী লকডাউন বাস্তবায়নে কঠোর অবস্থানে উল্লাপাড়া উপজেলা প্রশাসন।

    ঈদ পরবর্তী লকডাউন বাস্তবায়নে কঠোর অবস্থানে উল্লাপাড়া উপজেলা প্রশাসন।

    ঈদ পরবর্তী লকডাউন বাস্তবায়ন ও করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে উল্লাপাড়া উপজেলা প্রশাসন।

    শুক্রবার ২৩ জুলাই সকাল থেকে অভিযান পরিচালনা করে কঠোর বিধিনিষেধ অমান্য করার অপরাধে ১৩ জনকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার(ভূমি)নাহিদ হাসান খাঁন। এ সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বিজিবি’র সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে কঠোর লকডাউন বাস্তবায়নে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে কঠোর নজরদারিতে রয়েছেন।
    এ সময় সরকার ঘোষিত জরুরী দোকানপাট ব্যাতিত অন্য সকল দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। পণ্য ও রোগী আনানেওয়ার গাড়ী চলাচল করতে দেখা গেছে।প্রয়োজন ছাড়া তেমন লোকজনের বের হতে লক্ষ্য করা যায়নি। অকারনে যাকে বাহিরে পেয়েছে তৎক্ষণাৎ তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করতে দেখা গেছে।রাস্তায় ইঞ্জিন চালিত কোন যানবাহন চলাচল করতে দেখা যায়নি।সবমিলিয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা লকডাউন বাস্তবায়নে সচেষ্ট রয়েছেন।

     

  • লকডাউন বাস্তবায়নে সপ্তম দিনেও কালাপাড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা।

    লকডাউন বাস্তবায়নে সপ্তম দিনেও কালাপাড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা।

    পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় করোনা সংক্রমন প্রতিরোধ আইনে ১৭ জনকে ১২ হাজার ৯’শ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। নিয়ম ভাঙ্গলেই করা হচ্ছে অর্থ দন্ড। লকডাউন এর সপ্তম দিন ৭ জুলাই বুধবার সন্ধ্যা ৬.২০মি. থেকে রাত ৮.৪৫মি. পর্যন্ত কলাপাড়া শেখ কামাল সেতু সংলগ্ন, পৌর শহরে নতুন বাজার, চৌরাস্তা, এতিমখানা এলাকায় পথচারি ও ব্যবসায়ীদের এ জরিমানা করা হয়।

    ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন, নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) জগৎবন্ধু মন্ডল । এ সময় লকডাউনের সপ্তম দিনে কলাপাড়া পৌর শহরে পুলিশ বাহিনীর টহল ছিল চোখে পড়ার মতো।

    উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) জগৎবন্ধু মন্ডল জানান, সংক্রমন রোগ প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রন ও নির্মূল আইন ২০১৮ এর ২৪ (১) ধারা লঙ্গনে ২৪ (২) ধারা মতে ১৭ টি মামলায় ১২ হাজার ৯ শত টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।

  • করোনা ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে লকডাউন বাস্তবায়নে টহল দিচ্ছে শিবগঞ্জের ইউএনও।

    করোনা ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে লকডাউন বাস্তবায়নে টহল দিচ্ছে শিবগঞ্জের ইউএনও।

    কোভিড-১৯ সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে সারাদেশের ন্যায় বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলাতেও ৭ দিনের সর্বাত্মক লকডাউন শুরু হয়েছে। ১ সপ্তাহের লকডাউনের ৩য় দিন শনিবার (৩ জুলাই) সকাল থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উন্মে কুলসুম সম্পার নেতৃত্বে পুলিশ, আনসার সদস্যদের পাশাপাশি সেনাবাহিনীর সদস্যরা টহলে নেমেছে।

    জানা যায়, এবারের লকডাউন বাস্তবায়নে ‘আর্মি ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারথ বিধানের আওতায় মাঠপর্যায়ের কার্যকর টহল নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সেনা মোতায়েন রয়েছে।

    এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় মহাস্থান বাজারের সরেজমিনে দেখা যায়, চলমান লকডাউন কার্যকরে রুক্ষ তৎপর চালাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
    প্রথমে মহাস্থান হাটবাজার আর অলিগলিতে ভিড় জটলা লেগে ছিল। পরে সেনাবাহিনী ও উপজেলা অফিসারের টহল দেখে এসব এলাকায় জরুরি প্রয়োজনে বের হওয়া লোকজন দ্রুত সরে যেতে দেখা যায়। সেই মূহুর্তে মহাস্থান শিবগঞ্জ রাস্তার গুরুত্বপূর্ণ মোড় ও প্রধান সড়ক ছিল প্রায় ফাঁকা।

    তবে কিছু কিছু দোকানদার সার্টার অর্ধেক খোলা রেখে দোকানদারি করছে। আবার আইনশৃঙ্খলা বাহীনির সাড়া শব্দ পেয়ে তাঁদের দ্রুত সার্টার মেনে অভিনব কায়দায় শটকে যেতেও দেখা যায়।। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব পালন করছেন উপজেলা পর্যায়ে দায়িত্বরত নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উন্মে কুলসুম সম্পা ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মৌলি মণ্ডল। তাঁরা গতকাল মহাস্থান মাজার গেট এলাকায় স্বাস্থ্যবিধি ভঙ্গের দায়ে মামলা এবং জরিমানা আদায় করেছেন।

    এবিষয়ে শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ম্যাজিস্ট্রেট উন্মে কুলসুম সম্পা জানিয়েছেন, সরকারি প্রজ্ঞাপনের নির্দেশনা অনুযায়ী সর্বাত্মক বিধি নিষেধ বা লকডাউন বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সেনাবাহিনী, পুলিশ ও আনসার বাহিনী শিবগঞ্জ উপজেলায় সার্বক্ষণিক মাঠে রয়েছে।

    কঠোর লকডাউনের ৩য় দিনে জনগণকে সচেতন করতে কঠোরভাবে কাজ করছেন তারা। রায়নগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম শফি জানিয়েছেন, এই ইউপির মহাস্থান বাজার ও বন্দর এলাকায় জরুরি প্রয়োজন ছাড়া অপ্রয়োজনীয় দোকানপাট বন্ধসহ অযথা জনগণকে বাহিরে ঘোরাফেরা না করতে এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে।
    সবাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চললে তড়িৎ করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পাব।।

  • লকডাউন বাস্তবায়নে কঠোর নজরদারি কাজিপুর উপজেলা প্রশাসনের।

    লকডাউন বাস্তবায়নে কঠোর নজরদারি কাজিপুর উপজেলা প্রশাসনের।

    বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসের ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ রোধে বৃহস্পতিবার ১ জুলাই থেকে সাত দিনের জন্য সারাদেশে কঠোর লকডাউন শুরু হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) ভোর ৬টা থেকে শুরু হওয়া এই লকডাউন চলবে আগামী ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত। এরই অংশ হিসেবে সরকারি বিধিনিষেধ কার্যকরে  মাঠে নেমেছেন কাজিপুর উপজেলা প্রশাসন,উপজেলা পরিষদবর্গ,পুলিশ প্রশাসন,ফায়ার সার্ভিস,স্বাস্থ্যকর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিগন।

    বৃহস্পতিবার(১ জুলাই) সকাল থেকে বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে  উপজেলার বিভিন্ন স্থানে যৌথ অভিযান চালিয়ে উপজেলাবাসিকে সচেতন ও সর্তককরে নানা পরামর্শ দেন।

    এ সময় উপজেলার পৌরসভা, আলমপুরচৌরাস্তা, হাসপাতালগেট, মেঘাই নতুন,পুরাতন বাজার , ঢেকুরিয়া বাজার, শিমুলদাইড় বাজার, পরানপুর, হরিনাথপুর সকাল – বিকাল বাজার, জনবহুল সোনামুখি বাজার, মাথাইলচাপড় বাজার,সীমান্ত বাজার সহ বিভিন্ন জনবহুল স্থানে অভিযান পরিচালনাকরেন।

    অভিযান থেকে মানুষ কে বিনা প্রয়োজনে ঘর থেকে বাহির না হতে,দোকান পাট না খুলতে, স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে, সর্বোপরি সরকারের বিধি নিষেধ মেনে চলতে পরামর্শ দেন। এবং আইনের ব্যতয় ঘটলে কঠোরভাবে নিয়ন্তন করার নির্দেশদেন।  অভিযানে অংশ নেন উপজেলা চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান সিরাজী,উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহিদ হাসান সিদ্দিকী, ভাইসচেয়ারম্যান দ্বীন মোহাম্মদ বাবলু, কাজিপুর থানা অফিসার ইনচার্জ পঞ্চনন্দ সরকার, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোমেনা পারভীন পারুল, ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার ফরিদ উদ্দিন সোনামুখি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান শাহাজাহান আলী, ইউনিয়ন আঃলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম মাস্টার  প্রমুখ।