Tag: প্রার্থী

  • সেলিনা ইসলাম প্রার্থীতা ফিরে পেলেন-জেলা প্রশাসক প্রতীক বরাদ্দ দিলেন।

    সেলিনা ইসলাম প্রার্থীতা ফিরে পেলেন-জেলা প্রশাসক প্রতীক বরাদ্দ দিলেন।

    সোহেল হোসেন লক্ষ্মীপর প্রতিনিধি।

    আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লক্ষ্মীপুর-২ রায়পুর আসনের সংসদ সদস্য স্বতন্ত্র প্রার্থী সেলিনা ইসলাম বলেছেন, আমি কাউকে প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করছি না। কেউ কাউকে হুমকি মনে করার কিছুই নেই। আমরা সবাই জনগণের জন্য কাজ করতে এসেছি। দেশ ও সমাজের জন্য উন্নয়ন করতে। কিভাবে দেশকে উন্নত করা যায়।

    শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে ৩ ঘটিকার সময়, সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এইসব কথা বলেন তিনি, একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার কারণে আমার প্রার্থিতা নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়। সর্বশেষ সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আমি আমার প্রার্থিতা ফিরে পাই। রায়পুরবাসীর দোয়া ও ভালোবাসা সব সময় আমার সঙ্গে আছে। জেলার রিটার্নিং কর্মকর্তা ও লক্ষ্মীপুর জেলাপ্রশাসক সুরাইয়া জাহান মহোদয়ের কাছ থেকে প্রতীক ঈগল বরাদ্দ পাই।

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করে স্বতন্ত্র প্রার্থী সেলিনা ইসলাম বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমাদের নির্বাচন করার সুযোগ করে দিয়েছেন। তিনি বলেন জনগণের জনপ্রিয়তায় যাচাই-বাছাই করে তোমরা ভোটের মাধ্যমে বিজয় হয়ে আস এটাই প্রত্যাশা। তিনি যে বাংলাদেশকে ভালোবাসেন এটাই তার বড় প্রমাণ। ওনার এই গুলোর কারণেই আমার নির্বাচন করা।

    নির্বাচিত হলে রায়পুর আসনের জনগণের জন্য কি করবেন সময় সংবাদে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,জনগণের জন্য আমার প্রতিশ্রুতির শেষ নেই। জনগণের জন্য তো আমাদের নির্বাচনে আসা। শতভাগ আশা করছি এই নির্বাচনে আমাদের বিজয় হবে। এই রায়পুর আসনের প্রতিটি গ্রাম আমার চিনা আছে। এই আসন থেকে আমার স্বামী সাবেক সংসদ সদস্য কাজী শহিদুল ইসলাম পাপুল নির্বাচন করছে। তখন আমি সকল ভোটারদের দ্বারপ্রান্তে ছুটে গেছি। আমার স্বামীর পক্ষে কাজ করছি। এখনও এখানকার জনগণ আমাকে ফোন করে।

    এই দিন বিকেলে সাড়ে ৩টার দিকে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা সুরাইয়া জাহানের কাছ থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী সেলিনা ইসলাম তার প্রতীক ঈগল বরাদ্দ পেয়েছেন।

  • ঠাকুরগাঁও-২ আসনে নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর পাল্টাপাল্টি হুমকি।

    ঠাকুরগাঁও-২ আসনে নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর পাল্টাপাল্টি হুমকি।

    আনোয়ার হোসেন,রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি:
    ঠাকুরগাঁওয়ে জমে উঠেছে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনী প্রচার প্রচারনা। তবে নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর পাল্টা পাল্টি আক্রমণাত্মক বক্তব্যে উত্তাপ ছড়াচ্ছে সমর্থকদের কাছে। আর এমন অবস্থা সৃস্টি হয়েছে ঠাকুরগাঁও-২ আসনের নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর মাঝে।
    নির্বাচনী প্রচারণার প্রথম দিন থেকেই ঠাকুরগাঁও-২ আসনের আ.লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী মাজহারুল ইসলাম সুজন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী (ট্রাক মার্কা) সদ্য পদত্যাগকৃত উপজেলা চেয়ারম্যান ও বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলী আসলাম জুয়েলের সমর্থকগন নির্বাচনী সভায় একে অপরকে হুমকি প্রদান করছেন।
    এ নিয়ে এলাকায় ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। শুধু তাই নয় নিজ দলের নির্বাচনী প্রচারের সময় ব্যক্তিগত বিষয়গুলো নিয়েও আক্রমণাত্মক বক্তব্য দিচ্ছেন এই দুই প্রার্থী।
    উভয় প্রার্থীর আক্রমণাত্মক বক্তব্য এরই মধ্যে ফেইসবুকে ছড়িয়েছে যা হুবহু তুলে ধরা হলো।
    নৌকার প্রার্থী মাজহারুল ইসলাম সুজন নির্বাচনী প্রচারনায় স্বতন্ত্র প্রার্থীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, সময় থাকতে সাবধান হয়ে যাও। তোমার যদি সাহস থাকে তাহলে নিজেই ইলেকশন করো। তোমার কোন নেতা নাই, একটা নিছো তাংকুখোর, জামায়াতের লোক, বিএনপির লোক আর আওয়ামীলীগের কিছু লোক নিয়ে তুমি স্বতন্ত্র প্রার্থী দাড়ায়ছো। তোমার দৌড় কতদূর দেখবো। এখনো সময় আছে সাবধান হয়ে যাও।
    যুবলীগকে সে কুক্ষিগত করে রেখেছে। যুবলীগ যদি সে না করতো তাহলে উপজেলা নির্বাচন তো দুরের কথা চকিদারও হতে পারতো না। তোমার বাপের যা টাকা আছে আমার বাপেও তা টাকা আছে। কিন্তু তুমি পাশ করেছে রুহিয়া ডিগ্রি কলেজ থেকে আর আমি পাশ করেছি কলকাতা থেকে। আমার কাছে তোমার তুলনা চলবে না। তুমি কে তা আমি জানি।
    স্বতন্ত্র প্রার্থীকে উদ্দেশ্য করে  তিনি আরো বলেন, আমি সুজন তুমি ভুলে যেওনা। আমি এখনো আমার ভদ্রতা বজায় রেখে কথা বলছি। আমার সাথে চোখ রাঙ্গিয়ে কথা বললে ছাড় দিবো না। এটা আওয়ামী লীগের সংগঠন, বঙ্গবন্ধুর সংগঠন, শেখ হাসিনার তোমার বাবার সংগঠন না।
    অপরদিকে ট্রাক মার্কার স্বতন্ত্র প্রার্থী আলী আসিলাম নৌকার প্রার্থীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, নৌকার প্রার্থী বড় বড় কথা বলেন তিনি যখন কলকাতা থেকে বাড়িতে আসে তখন আমার পরিচয়ে পরিচিত হয়েছে। সে বড়দের সন্মান দিতে জানে না। শুধু তাই নয় সে তার বাবার পরিচয় দিয়ে চলে। তার বাবা এমপি ছিলেন তাই। তার সমর্থকরা প্রকাশ্যে হুমকি দেয় স্বতন্ত্র প্রার্থী ভোট করলে তাকে নাকি দেখে নিবে। এসব হুমকি ধামকি কাজ হবে না। কারো গায়ে আচর পরলে তাকে দেখে নেয়া হবে। তাই সাবধান হতে বলেন তিনি।
    এ বিষয়ে জেলা রির্টানিং কর্তকর্তা ও জেলা প্রশাসক মাহবুবর রহমান বলেন, নির্বাচনী পরিস্থিতি যেভাবে ভাল থাকে সে অনুযায়ী আইনশৃংখলা বাহিনী কাজ করবে। প্রশাসন পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবে।
  • মৌলভীবাজারে ৪টি সংসদীয় আসনে বৈধ প্রার্থী ২৫জন,৭ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল।

    মৌলভীবাজারে ৪টি সংসদীয় আসনে বৈধ প্রার্থী ২৫জন,৭ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল।

    নিজস্ব প্রতিবেদক: মোঃ জালাল উদ্দিন। মৌলভীবাজার জেলায় মোট চারটি আসন। চারটি সংসদীয় আসনে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে ২৫ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ এবং ০৭ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ইং, মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সভাকক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই অনুষ্ঠিত হয়। প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই পরে বিষয়টি জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ড. উর্মি বিনতে সালাম নিশ্চিত করে ঘোষণা দেন।
    মৌলভীবাজার-১: আসনে পাঁচজন প্রার্থীর মধ্যে ত্রুটিপূর্ণ কাগজপত্রের কারণে স্বতন্ত্র প্রার্থী ফারুক আহমেদ এবং মোহাম্মদ ময়নুল ইসলামের মনোনয়ন স্থগিত করা হয়েছে।
    এই আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোঃ শাহাব উদ্দিন, জাতীয় পার্টির আহমেদ রিয়াজ উদ্দিন এবং তৃণমূল বিএনপির মোঃ আনোয়ার হোসেনের মনোনয়নপত্র বৈধ বলে ঘোষণা করা হয়েছে।
    মৌলভীবাজার-২: আসনে ১০জন প্রার্থীর মধ্যে বিকল্পধারা মনোনীত প্রার্থী মোঃ কামরুজ্জামান সিমুর মনোনয়ন কাগজপত্রে ঘাটতির কারণে স্থগিত করা হয়েছে।
    এই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এ.কে.এম সফি আহমদ সলমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ আব্দুল মতিন, আওয়ামী লীগের শফিউল আলম চৌধুরী, ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা আছলাম হোছাইন রহমানী, তৃণমূল বিএনপির এম এম শাহীন, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের এনামুল হক মাহতাব, জাতীয় পার্টির মোঃ আব্দুল মালিক, জাসদের মোঃ বদরুল হোসেন এবং জাতীয় পার্টির মোঃ মাহবুবুল আলমের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
    মৌলভীবাজার-৩: আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মোহাম্মদ আব্দুর রহিম শহিদ, জাকের পার্টির মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ূম, ইসলামী ফ্রন্টের মোঃ আব্দুর রউফ, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মোঃ ফাহাদ আলম এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী সাদিকুর রহমানের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে।
    এই আসনে জাসদ মনোনীত প্রার্থী আব্দুল মোসাব্বির, জাতীয় পার্টির মোঃ আলতাফুর রহমান, আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান, ওয়ার্কার্স পার্টির তাপস কুমার ঘোষ, জাতীয় পার্টির রুহুল আমিন ও এপিপির আবু বক্কর আলমের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ সময় মৌলভীবাজার-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুর রহিম শহীদের সমর্থনকারী তালিকায় মৃতব্যক্তির নাম থাকায় তার মনোনয়নপত্রটি বাতিল করে দেন রিটার্নিং অফিসার।
    মৌলভীবাজার-৪: আসনে জাকের পার্টির প্রার্থী মুহিবুর রহমান আজাদের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে।
    এই আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মোঃ আব্দুস শহীদ, স্বতন্ত্র মোঃ নজরুল ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোটের আনোয়ার হোসেন, জাতীয় পার্টির মোঃ মস্তান মিয়া, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের আব্দুল মুহিদ হাসানীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
    জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক ড. উর্মি বিনতে সালাম বলেন, মনোনয়নপত্র স্থগিত হওয়া প্রার্থীরা ভুল ত্রুটিগুলো সংশোধন করে দিলে তাদেরকেও বৈধ প্রার্থী ঘোষণা করা হবে। যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে তাদের জন্য আপিলের সুযোগ রয়েছে বলে তিনি জানান।
  • মৌলভীবাজার ৩-আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থনকারী মৃত।

    মৌলভীবাজার ৩-আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থনকারী মৃত।

    জালাল উদ্দিন,নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মৌলভীবাজার-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুর রহিম শহীদের সমর্থনকারীদের তালিকায় মৃত ব্যক্তির নাম পাওয়া গেছে। ফলে তদন্তের জন্য তার মনোনয়নপত্র স্থগিত রেখেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।
    সোমবার ০৪ নভেম্বর ২০২৩ ইং, সকালে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মৌলভীবাজার-৩ ও ৪ আসনের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শুরু হয়। স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুর রহিম শহীদের দাখিল করা মোট ভোটারের এক শতাংশ সমর্থনকারীর স্বাক্ষর যাচাইকালে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার কাশিমপুর এলাকার ভোটার বশির মিয়া ১১ মাস আগে মারা যান বলে জানা যায়। মৃত ব্যক্তি কীভাবে স্বাক্ষর করলেন, এ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন সেখানে থাকা আইনজীবী ও অন্যান্য দলের প্রতিনিধিরা। এ ছাড়া, সমর্থনকারী জেলি বেগমের ভোটার ঠিকানায় ওই নামে কোনো ভোটার পাওয়া যায়নি। সমর্থনকারী বাছিত মিয়া নিজ এলাকায় অবস্থান করেন না, তিনি ঢাকার বাসিন্দা। এসব কারণে তার মনোনয়নপত্র স্থগিত করা হয়েছে।
    এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. উর্মি বিনতে সালাম বলেন, আমরা তার বিরুদ্ধে নির্বাচনী আইন ও পরিপত্র অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব। এর বাইরে আমাদের যাওয়ার সুযোগ নেই। আইনে যা আছে তা-ই হবে।
    দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মৌলভীবাজার-৩ আসনে মোট ১১ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তারা হলেন- আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জিল্লুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এম এ রহিম সিআইপি, জাসদের আব্দুল মছব্বির, ওয়ার্কার্স পার্টির তাপস কুমার ঘোষ, জাতীয় পার্টির রুহুল আমিন ও মোঃ আলতাফুর রহমান, সাংস্কৃতিক মুক্তি জোটের ফাহাদ আলম, ইসলামী ফ্রন্টের আব্দুর রউফ, জাকের পার্টির মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম, এনপিপির আবু বক্কর ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সাদেক আহমদ।
  • নৌকার প্রার্থী মাহবুব আলীর মাধবপুর বাজারে জনসাধারণের সাথে সাক্ষাৎ।

    নৌকার প্রার্থী মাহবুব আলীর মাধবপুর বাজারে জনসাধারণের সাথে সাক্ষাৎ।

    নাহিদ মিয়া,মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি।
    হবিগঞ্জ-৪ (মাধবপুর-চুনারুঘাট) আসনের নৌকা মনোনয়ন প্রার্থী ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট মোঃ মাহবুব আলী এমপির বিভিন্ন শ্রেণি পেশার লোকজনের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন।
    রোববার (৩ ডিসেম্বর) বিকেলে মাধবপুর বাজারে তিনি বিভিন্ন শ্রেণি পেশাসহ ব্যবসায়ীদের সাক্ষাৎ করেন।
    এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম তাজু,সাংগঠনিক সম্পাদক বেনু মাধব রায়, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো: এরশাদ আলী, আইন বিষয়ক সম্পাদক মুহিত মিয়া,পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শ্রীধাম দাশ গুপ্ত, আন্দিউড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো: মিজানুর রহমান, পৌর আওয়ামী লীগ নেতা আশরাফুল আলম টিটু , উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক সুজন রায়, পৌর যুবলীগ নেতা মো: নাহিদ মিয়া, উপজেলা উলামা লীগের সভাপতি হাফেজ মোবারক, উপজেলা ছাত্র লীগের যুগ্ম আহবায়ক মো: রেজাউল হক শাওন সহ সহযোগী অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
  • আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী এ্যাডঃ মাহবুব আলীর রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোয়নপত্র জমা।

    আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী এ্যাডঃ মাহবুব আলীর রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোয়নপত্র জমা।

    নাহিদ মিয়া,মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি।
    আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হবিগঞ্জ-৪ মাধবপুর -চুনারুঘাট আসনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী এ্যাডঃ মাহবুব আলীর রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
    বুধবার  (২৯- নভেম্বর) দুপুরে উপজেলা প্রশাসনের কার্যালয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মন্জুর আহ্সান এর কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের  মনোনয়নপত্র জমা দেন তিনি। মনোনয়নপত্র জমাদান শেষে তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে উপজেলা চত্বরে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
    এ সময় হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ  সম্পাদক জাকির হোসেন চৌধুরী অসীম,জেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা সুকোমল রায়,জেলা জজ কোর্টের সাবেক পিপি এডভোকেট ফজলে আলী,উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহ মোঃ মুসলিম, সিনিয়র সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর নূর, বীর মুক্তিযোদ্ধা রহম আলী,সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান আতিক, সাংগঠনিক সম্পাদক বেনু মাধব রায়,প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোঃএরশাদ আলী,উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ফারুক পাঠান, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি শাহ মোঃ সেলিম,চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান,জেলা ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি শহিদুল ইসলাম শান্ত, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি গোলাম রহমান নয়ন, ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক ইকবাল পাঠান,সোহেল রানা, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি তোফাজ্জল ইসলাম তুহিন,সাধারণ সম্পাদক শাহ মোঃ ইফরান,শেখ শাহিন উদ্দিনসহ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
    উল্লেখ্য, আলহাজ্ব এডভোকেট মাহবুব আলী গত ২ মেয়াদে হবিগঞ্জ -৪(মাধবপুর -চুনারুঘাট)  আসনের সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে,তিনি বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন। আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এই আসনেই পুনরায় তাকে মনোনয়ন দিয়েছে।
  • স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী হতে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা চেয়ারম্যান জুয়েলের পদত্যাগ।

    স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী হতে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা চেয়ারম্যান জুয়েলের পদত্যাগ।

    আনোয়ার হোসেন,রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি:
    দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পদ ছেড়েছেন ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলী আসলাম জুয়েল। দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেছেন তিনি।
    মঙ্গলবার (২৮নভেম্বর) দুপুরে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিপুল কুমারের বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি।
    পরে ইউএনও’র কাছ থেকে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঠাকুরগাঁও-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র ক্রয় করেন তিনি।
    আলী আসলাম জুয়েলের উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হতে পদত্যাগ করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিপুল কুমার।
    আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ঠাকুরগাঁও-২ আসনে আ.লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা আওয়ামী যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
    আলী আসলাম জুয়েলের সমর্থকরা জানান, জনপ্রিয় প্রার্থীদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে গ্রিন সিগন্যাল রয়েছে। ঠাকুরগাঁও -২ আসনে আলী আসলাম জুয়েলের জনপ্রিয়তায় অন্যান্য প্রার্থীর চেয়ে বহুগুণে বেশি। দলের বাহিরেও দলমত নির্বিশেষে তার গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। সাধারণ মানুষের সাথে সম্পৃক্ততা রয়েছে। তাই তিনি নির্বাচনের মাঠে লড়াই করতে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের পদ হতে পদত্যাগ করেছেন। জয়ের মালা এবার জুয়েলের গলায় পড়াবে বলে জানান সমর্থকরা।
    এবিষয়ে আলী আসলাম জুয়েল বলেন, আজ পদত্যাগ করেছি। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতেই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র ক্রয় করেছি। ইনশাল্লাহ ঠাকুরগাঁও -২ আসনের আপামর জনসাধারণ আমার সঙ্গে রয়েছে।
  • ঐক্যবদ্ধ হয়ে নৌকার প্রার্থীকে বিজয়ী করার আহবান-মেয়র আব্দুল খালেক।

    ঐক্যবদ্ধ হয়ে নৌকার প্রার্থীকে বিজয়ী করার আহবান-মেয়র আব্দুল খালেক।

    মল্লিক জামান, রামপাল(বাগেরহাট) প্রতিনিধিঃ আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ৯৭ বাগেরহাট-৩ (রামপাল-মোংলা) আসন থেকে নৌকার প্রার্থী বেগম হাবিবুন নাহারকে আবারও বিজয়ী করার আহবান জানালেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি করপোরেশনের মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা তালুকদার আব্দুল খালেক।

    তিনি বলেন,আওয়ামীলীগ একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দল। এ দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে যে কোন কারণে মত পার্থক্য তৈরি হতে পারে। তিনি এ মত পার্থক্যকে ভুলে গিয়ে পঞ্চম বারের মতো শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারকে আবারও ক্ষমতায় আনতে এক হয়ে সবাইকে কাজ করার আহবান জানান।
    তিনি আরও বলেন যে,মত পার্থক্য থাকলেও আমরা সবাই আওয়ামী লীগের কর্মী। আমরা সবাই আওয়ামী লীগকে ভালোবাসি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারকেও ভালোবাসি। আমরা সবাই বঙ্গবন্ধুর আদর্শেও বিশ্বাস করি৷ আমাদের ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দ থাকলেও আমরা সবাই এককভাবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বকেই অনুসরণ করি।
    এ লক্ষে  তিনি রামপাল ও মোংলার সকল জনপ্রতিনিধি,  আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের সকলকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মনোনীত নৌকার প্রার্থী বেগম হাবিবুন নাহারের পক্ষে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহবান জানান।
    এছাড়া হাবিবুন নাহারকে চতুর্থ বারের মতো নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মনোনীত করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সকল সদস্যকে ধন্যবাদ জানান।
    মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) সকাল ১০ টায় উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে শ্রীফলতলা পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় অডিটোরিয়ামে আয়োজিত কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন সিটি মেয়র  বীর মুক্তিযোদ্ধা  তালুকদার আব্দুল খালেক।
    এসময় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন পরিবেশ,বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার (এম.পি)।
    বিশেষ অতিথি তার বক্তব্যের শুরুতেই তাকে এ আসনে আবারও নৌকার প্রার্থী মনোনীত করায় মাননীয়  প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।
    তিনি আরও বলেন যে,  রামপাল -মোংলায় যত উন্নয়ন হয়েছে তার সবই শেখ হাসিনা সরকারের অবদান।  উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার লক্ষ্যে তিনি আবারও  সবাইেক ঐক্যবদ্ধ হয়ে  আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় আনার আহবান জানান।
    উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ মোজাফফর হোসেনের সভাপতিত্বে ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক,উপজেলা চেয়ারম্যান  শেখ মোয়াজ্জেম হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোল্লা আব্দুর রউফ,উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ (অব:)মোতাহার রহমান,শেখ মিজানুর রহমান,শেখ নিজাম উদ্দিন,অধ্যক্ষ খালিদ আহমেদ,উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. নুরুল হক লিপন,হোসনেয়ারা মিলি,জেলা পরিষদ সদস্য শেখ মনির আহমেদ প্রিন্স, ইউপি চেয়ারম্যান মো. আব্দুল্লাহ ফকির,তালুকদার সাব্বির আহমেদ,তপন কুমার গোলদার,সুলতানা পারভীন, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. হাফিজুর রহমানসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
  • দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আ.লীগ মনোনীত প্রার্থী সুজনকে ফুলেল শুভেচ্ছা।

    দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আ.লীগ মনোনীত প্রার্থী সুজনকে ফুলেল শুভেচ্ছা।

    আনোয়ার হোসেন,রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি:
    ঠাকুরগাঁও-২ আসনে আওয়ামী লীগের (নৌকা) মনোনয়ন পাওয়ায় জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নৌকার মাঝি অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজনকে ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়েছেন জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সহ সর্বস্থরের মানুষ।
    সোমবার রাতে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে দলীয় নেতাকর্মীরা ও সাধারণ মানুষ উপস্থিত হয়ে ফুলেল মালা দিয়ে বরণ করে নিয়েছে সুজনকে।
    এর আগে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে ঠাকুরগাঁও-২ আসনের নৌকার মাঝিকে বরণ করতে নিজ আসনের প্রায় ২শ মোটরসাইকেল নিয়ে একটি আনন্দ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে গিয়ে শেষ হয়। পরে মিছিলটি জেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ে এসে শেষ হয়। সেখানে নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন সুজন।
    এসময় জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহাবুবুর রহমান বাবলু,সহ-সভাপতি খোকন সহ জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবন্দের সাথে সর্বস্থরের মানুষ মাজহারুল ইসলাম সুজনকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয়।
    ঠাকুরগাঁও-২ আসনের নৌকার প্রার্থী অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজন বলেন, জনগণের জন্য পদ্মা সেতু ও রেল সহ কতো কিছু উপহার দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগ দেশের জন্য,মানুষের জন্য কাজ করে। একমাত্র নৌকায় ভোট দিলেই এসব উন্নয়ন সম্ভব। প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই,কারণ তিনি আমার উপর আস্থা রেখেছেন। আশা করি সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করে আবারো ঠাকুরগাঁও-২ আসনটি নৌকাকে বিপুল ভোটে বিজয় করে নেত্রীকে উপহার দিবো।
  • নীলফামারী-১ আসনে আ’লীগের প্রার্থী বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আফতাব উদ্দীন সরকার।

    নীলফামারী-১ আসনে আ’লীগের প্রার্থী বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আফতাব উদ্দীন সরকার।

    হাবিবুল হাসান হাবিব, ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৬ নভেম্বর বিকালে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কার্যালয় থেকে সারাদেশের ন্যায় ৩০০ আসনে মনোনয়ন দিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ। এরই ধারাবাহিকতায় নীলফামারীর-১ (ডোমার- ডিমলা) আসনের আ’লীগের চুড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আফতাব উদ্দীন সরকার। দুই দুই বারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আফতাব উদ্দিন সরকার ১৯৫০ সালে নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট গ্রামের এমাজ উদ্দিন সরকার ও নাসরিন বেওয়ার কোল জুড়ে জন্মগ্রহন করেন ।

    আফতাব উদ্দিনের পিতা ইমাজ উদ্দিন সরকার ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর ভারত থেকে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্থানে চলে আসেন। ১৯৭১ সালে তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নিজ এলাকায় মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় ভুমিকায় অংশগ্রহন করেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা আফতাব উদ্দিন সরকার ১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত ডিমলা সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন।

    তিনি ১৯৮৭ সালে প্রথম উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৯ সালে দ্বিতীয় বারের মত উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে ৫ই জানুয়ারী অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নীলফামারী-১ (ডোমার-ডিমলা) আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

    ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীক পেয়ে বিজয়ী লাভ করে দ্বিতীয় বারের মত সংসদ সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।

    বর্তমানে তিনি ডিমলা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। মাননীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আফতাব উদ্দিন সরকার তৃতীয়বারের মত বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতিকে নীলফামারী-১(ডোমার ডিমলা) আসনে মনোনীত হওয়ায় উপজেলার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ প্রিয় নেতাকে শুভেচ্ছা ও ভালবাসা জানিয়েছেন।