Tag: নেতা
-
বি.এন.পি নেতা কৃষিবিদ শামীমের পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন ও আর্থিক সহায়তা প্রদান।
রামপাল(বাগেরহাট)প্রতিনিধিঃ হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সর্ব বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গা পূজা নির্বিঘ্নে উদযাপনের লক্ষে মোংলা ও রামপাল উপজেলার বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন জাতীয়তাবাদী বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কমিটির গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম।শনিবার (৫ অক্টোবর) বিকালে মোংলা উপজেলার দিগরাজ সার্বজনীন দূর্গা মন্দির, রামপাল উপজেলার বাবুরবাড়ি, গোনাইব্রিজ ও ফয়লা দূর্গা মন্দির পরিদর্শন ও পূজা কমিটির নেতৃবৃন্দের সাথে কুশল বিনিময় এবং সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে শারদীয়া শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।এ সময় প্রতিটি পূজা মণ্ডপে ফলের ডালা প্রদাণসহ নিজস্ব তহবিল থেকে আর্থিক সহযোগিতাও করেন কৃষিবিদ শামীমুর রহমান রহমান শামীম।তিনি মতবিনিময় সভায় বলেন, আমরা হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সকলেই ভাই ভাই হিসেবে মিলেমিশে থাকতে চাই। তাই হিন্দু সম্প্রদায়ের আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপনের জন্য আমাদের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশনায় প্রতিটি পূজামণ্ডপে নিরাপত্তায় থাকবে বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। আপনারা নির্বিঘ্ন ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দুর্গাপূজা উদযাপন করবেন।তিনি আরো বলেন, ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সুরক্ষায় বিগতদিনের ন্যায় বিএনপি তাদের পাশে রয়েছে। কোনোভাবেই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করতে দেয়া যাবে না। আমরা সবাই মিলে নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাব। এ ছাড়া পূজা পালনে যেন কোথাও কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সে জন্য প্রশাসনসহ সকলকে সতর্ক থাকার আহবান জানান। এসময় হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি ও দলীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। -
রামপালে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগে প্রতিবাদ সভা।
রামপালে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগে প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিতরামপাল(বাগেরহাট)প্রতিনিধিঃ বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার বাইনতলা ইউনিয়নের এক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে সংবাদ মাধ্যমে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগে প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১ টায় উপজেলার কাশিপুর এলাকার সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ এ প্রতিবাদ সভার আয়োজন করেন।প্রতিবাদ সভায় জানানো হয়,গত ১ অক্টোবর,রামপালের কাশিপুর ফকিরপাড়া মসজিদ কমিটির কোষাধ্যক্ষকে হুমকি’ শিরোনামে আঞ্চলিক ও কয়েকটি অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়।এতে মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক দিদার ফকির অভিযোগ করেন ‘একই এলাকার আওয়াল শেখের ছেলে শিমুল শেখ মসজিদ কমিটির কোষাধ্যক্ষ মোল্যা মুজিবর রহমানকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেন। তিনি আরো উল্লেখ করেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের সহযোগী ছিলেন শিমুল। গত ১৭ বছর ধরে হয়রানি করে আসছে মানুষকে। সে আব্দুল্লাহ ফকিরের ডানহাত ছিল। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। সে এখন খোলস পাল্টে দলে ভীড়তে চাইছে।এ সকল অভিযোগ মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন এলাকার সাধারণ মানুষ।‘ইলিয়াস আহমেদ শিমুল জানান, আমি বাইনতলা ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক। দলের দুঃসময়ে নেতা-কর্মীদের পাশে থেকেছি। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিভিন্ন মিছিল মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করেছি। উদ্দেশ্যে প্রনোদিতভাবে আমাকে সামাজিক ও দলীয়ভাবে আমার সম্মান নষ্ট করার জন্য দিদার ফকির মিথ্যা সংবাদ সাংবাদিকদের দিয়ে প্রচার করায়। আমি কাউকে কোন হুমকি ধামকি দেয়নি। আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।‘বাইনতলা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সরদার মাহফুজুর রহমান চিক জানান, শিমুল জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সাথে সম্পৃক্ত থেকে মাঠ পর্যায়ে কাজ করে আসছে। সে দলীয় সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন এলাকার বাইরে ছিল। বাইরে থেকেও দলীয় সকল কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেছে। যারা তার নামে আওয়ামী লীগ কর্মীর ট্যাগ লাগানোর চেষ্টা করছে এবং মিথ্যা গুজব ছড়াচ্ছে সেসব মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।‘বিএনপি নেতা লুকমান শেখ জানান, শিমুল বিএনপির একজন নিবেদিত কর্মী। আওয়ামী লীগ সরকারের সহ্য করেছে। দলীয় নেতা-কর্মীদের খোঁজ খবর রেখেছে। তার বিরুদ্ধে কয়েকদিন আগে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় মিথ্যা সংবাদ প্রচার হয়েছে। আমি এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।‘বিএনপি নেতা আবু বকার জানান, শিমুল বাইনতলা ইউনিয়ন বিএনপির একজন ত্যাগী নেতা। বিগত সরকারের আমলে অনেক নির্যাতন সহ্য করেছে। তাকে কিছু লোক আওয়ামী লীগের ট্যাগ লাগানোর চেষ্টা করছে। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।প্রতিবাদ সভায় স্থানীয় বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন।এ বিষয়ে মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক দিদারুলের কাছে মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেনি। -
উল্লাপাড়ায় আওয়ামীলীগ নেতা সহ ৭ আসামি গ্রেফতার।
উল্লাপাড়া(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধি: সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় একাধিক মামলায় আওয়ামীলীগ নেতা সহ ৭ আসামিকে গ্রেফতার করেছে মডেল থানা পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এ সমস্ত আসামিদের আটক করা হয়।
আাসামিরা হলেন-উপজেলার বড়হর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আঃ আজিজ সরকার (৫৬),বড়হর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম বাবু (৪০),বড়হর ওয়ার্ড আওয়ামিলীগের সভাপতি মোঃ হাবিবুর রহমান (৫০),মোঃ আলাউদ্দিন (৪২), আ’লীগ নেতা মোঃ লেলিন খোরশেদ মামুন (৪৮)।
এছাড়াও পৌর শহরের ঝিকিড়া মহল্লার নজু মিয়ার ছেলে রুবেল (৪০) ও উপজেলার বড়ঘোনা গ্রামের সোমেজুলের ছেলে মঞ্জুরুল ইসলাম(৪৩) আদালতের ওয়ারেন্টভুক্ত ২ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো: রাকিবুল ইসলাম জানান, উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে দুটি নিয়মিত মামলার ৫ আসামি ও আদালতের ওয়ারেন্টভুক্ত ২ আসামিকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
-
হরিপুরে পুলিশ হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু নিয়ে ধ্রমজালের সৃষ্টি।
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে পুলিশ হেফাজতে আকরাম আলী (৪২) নামে এক যুবদলের নেতার মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যু নিয়ে শুরু হয়েছে ধ্রমজালের সৃষ্টি। পুলিশের দাবি, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে এই যুবদল নেতা মারা যান।সোমবার (৮ এপ্রিল) দুপুর পৌনে ২টার দিকে তাকে হরিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্মরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।হরিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ শাহনুজ্জামান বলেন, মূলত মৃত অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিল। তবে ময়নাতদন্ত ছাড়া বলা যাবে না কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে।আকরাম হোসেন হরিপুর উপজেলার হাটপুকুর গ্রামের আব্দুল তোয়াব আলীর একমাত্র ছেলে। তিনি উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।আকরাম আলীর চাচাতো ভাই সেখ সাদী বলেন, ‘আমার চাচাতো ভাইকে গত রবিবার রাতে সন্দেহমূলকভাবে তুলে নিয়ে আসে। রাত ১১টার দিকে আমরা দেখা করতে গেলে অল্প সময়ের জন্য দেখা হয়। আমি তাকে কিছু ওষুধ দিয়ে যাই। তিনি ডায়াবেটিসের রোগী। কী কারণে মারা গেছে এখন পর্যন্ত আমরা কিছুই জানি না।’জানতে চাইলে ঠাকুরগাঁও পুলিশ সুপার উত্তম প্রসাদ পাঠক জানান, আকরাম আলীকে মাদক মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়। আদালতে নেওয়ার পথে তিনি শারীরিক অসুস্থতা বোধ করেন। তাৎক্ষণিকভাবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিকভাবে জানান, হৃদরোগে তার মৃত্যু হয়েছে।তবে আকরাম আলীর নামে কোনো মাদক মামলা ছিল না। এমনকি তিনি মাদক সেবনও করতেন না বলে দাবি করেন তার চাচাতো ভাই সেখ সাদী -
কানাইঘাটে যুবলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মোমিনকে বর্ণাঢ্য আয়োজনে সংবর্ধনা প্রদান।
কানাইঘাট(সিলেট)প্রতিনিধিঃ
কানাইঘাট উপজেলা যুবলীগের অন্যতম নেতা,বিশিষ্ট ব্যবসায়ী যুবনেতা আব্দুল্লাহ আল মোমিন এর সংক্ষিপ্ত সফরে কানাডা গমণ উপলক্ষ্যে গতকাল (২৯/৩/২০২৪) স্থানীয় ইউনিক কমিউনিটি সেন্টারে এক বর্নাঢ্য আয়োজনে সংবর্ধনা প্রদান করেছে কানাইঘাট উপজেলা ও পৌর যুবলীগ।
উপজেলা যুবলীগের অন্যতম নেতা আবু ইসহাক পান্নার সভাপতিত্বে এবং সাবেক ছাত্রনেতা আসাদ উদ্দিনের পরিচালনায় অনুষ্টিত এই সংবর্ধনা অনুষ্টানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহসভাপতি জননেতা জামাল উদ্দিন।অনুষ্টানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের অন্যতম সদস্য এডভোকেট ফখরুল ইসলাম,কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য এডভোকেট আব্দুল খালিক,শাবিপ্রবি কলেজ পরিদর্শক এম তাজিম উদ্দিন,উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক রিংকু চক্রবর্তী,নাজমুল ইসলাম হারুন,সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শাহাব উদ্দিন,সাংস্কৃতিক সম্পাদক চিত্রশিল্পী ভানু লাল দাস,সংবর্ধিত ব্যাক্তিত্ব যুবনেতা আব্দুল্লাহ আল মোমিন, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আলী হোসেন কাজল,পৌর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক খাজা শামীম আহমদ শিক্ষক কবি ও কলামিস্ট মিলন কান্তি দাস।
অনুষ্টানে আরো উপস্থিত ছিলেন পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি কেএইচএম আব্দুল্লাহ,উপজেলা বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সভাপতি হাজী শরীফ উদ্দিন,উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা আজমল আহমদ,সিলেট জজ কোর্টের এপিপি এডভোকেট আবু সিদ্দিক, ইসলাম উদ্দিন,পৌর কাউন্সিলর বিলাল উদ্দিন,কাউন্সিলর জমির উদ্দিন, কাউন্সিলর শাহাব উদ্দিন চৌধুরী,শিক্ষক নেতা মাস্টার আজির উদ্দিন,সড়কের বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারন সম্পাদক আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী রুহিন,পৌর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক মাসুম আহমদ, উপজেলা কৃষকলীগ সাধারন সম্পাদক হারিছ উদ্দিন,উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক মারওয়ানুল করিম,পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি এম হারিছ উদ্দিন।
অনুষ্টানে যু্বলীগ নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা যুবলীগ নেতা ফরিদ উদ্দিন,মোঃ ইয়াইয়া,জসিম উদ্দিন,জিয়া উদ্দিন,জালাল উদ্দিন,ইমরান আহমদ কামরান,সাবেক জেলা ছাত্রলীগ নেতা আহমেদুল কবির মান্না,সাবেক মহানগর ছাত্রলীগ নেতা মামুন রশীদ রাজু,উপজেলা ছাত্রলীগ সহসভাপতি রেজওয়ান এইচ মিনু,রুবেল আহমদ সাগর,তপন কুমার দাস,প্রবাসী ছাত্রলীগ নেতা ফজল আহমদ প্রমুখ।
সংবর্ধনা অনুষ্টানে আগত সকল বক্তারা তাদের বক্তব্যের মাধ্যমে যুবনেতা আব্দুল্লাহ আল মোমিনের রাজনৈতিক মেধা,প্রজ্ঞা ও দুরদর্শিতার ভূয়সী প্রশংসা করেন।
সংবর্ধিত ব্যাক্তিত্ব যুবনেতা আব্দুল্লাহ আল মোমিন বলেন, “বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রতিষ্টার সংগ্রামে আমাদেরকে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার রাষ্ট্র পরিচালনার দর্শনকে জনগণের দোয়ারে দোয়ারে পৌছিয়ে দিতে হবে।জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার ভিশনকে ব্যাপকভাবে প্রচার করতে যুবলীগের সকল নেতাকর্মীকে একযোগে কাজ করতে হবে। যুবনেতা মোমিন তার বক্তব্যে আরো বলেন,”আজ যুবলীগ নেতাকর্মীসহ দলীয় অঙ্গ সংগঠন তথা কানাইঘাটবাসীর ভালোবাসায় আমি সিক্ত।কানাইঘাটের গণমানুষের সেবায় আমার আমৃত্যু কর্মপ্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে ইণশাআল্লাহ।
সবশেষে আওয়ামীলীগ,যুবলীগ,ছাত্রলীগ,বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন,ব্যবসায়ী সমিতি সহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে যুবনেতা আব্দুল্লাহ আল মোমিনকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।
-
লক্ষ্মীপুরে শ্রমিক লীগ নেতার বাড়ি থেকে যৌনকর্মীসহ গ্রেফতার-৫।
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ
লক্ষ্মীপুর কমলনগর উপজেলার মনির আহমেদ মাহিন নামের এক শ্রমিক লীগ নেতার বসত বাড়ি থেকে যৌনকর্মীসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
স্থানীয়দের অভিযোগ মনি তার বাসায় যৌন কর্মী রেখে দীর্ঘদিন যাবৎ যৌন ব্যবসা চালিয়ে আসছে। রবিবার রাতে অভিযান পরিচালনা করে ৩ যৌনকর্মীকে উদ্ধার করেন।পরে মনিরসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।সোমবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
লক্ষ্মীপুর কারাগারে পাঠানো শ্রমিক লীগ নেতা মনির আহম্মদ মহিন উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়ন শ্রমিক লীগের আহ্বায়ক ও চরজাঙ্গালিয়া গ্রামের মৃত মোহাম্মদ খোকনের ছেলে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- চরজাঙ্গালিয়া গ্রামের মৃত আবু তাহেরের ছেলে মোঃজামাল হোসেন,চাঁদপুর সদর উপজেলার গুণরাজদী গ্রামের মোঃ ইয়াছিন আলী খানের মেয়ে মোছাঃ সোনিয়া খাতুন মানহা, মাগুরার শালিখা উপজেলার পাচকাহুনিয়া গ্রামের মোঃ সবুর মোল্লার মেয়ে মোছাঃ সাথী খাতুন ও নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানার নারায়ণগঞ্জ ওয়াবদাকুল এলাকার মৃত শফিকের মেয়ে মোছাঃ বৃষ্টি খাতুন।
এজাহার সূত্রে জানা যায়, শ্রমিক লীগ নেতা মনির তার বাড়িতে যৌনকর্মী রেখে অসামাজিক কার্যকলাপ করিয়ে আসছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এ খবর পেয়ে রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে কমলনগর থানার পুলিশ সেখানে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় মনিরকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। এরপর তার ঘরের দরজা খুলে নারী পুলিশের সহযোগিতায় ৩ যৌনকর্মীসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের থানায় নিয়ে আসা হয়।
এই ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মনির দীর্ঘদিন যাবৎ বসত বাড়িতে যৌনকর্মী রেখে যৌন ব্যবসা করে আসছিল। এলাকার যুব সমাজকে তিনি ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
কমলনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)মোঃতহিদুল ইসলাম গণমাধ্যমক,গ্রেফতারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
-
নেতার আড়ালে চোরাচালান ও মাদক ব্যবসায়ী কালাম দুই ট্রাক চিনিসহ গ্রেপ্তার।
মাধবপুর(হবিগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ
হবিগঞ্জর মাধবপুর উপজলার শাহজাহানপুর ইউনিয়নর পরমানদপুর গ্রামের মৃত আব্বাস আলীর ছেলে আবুল কালাম আজাদ এলাকায় তিনি সিলেট মহানগর যুবলীগ নেতা বলে পরিচয় দেয়। স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনে নেতা পরিচয়ে এলাকায় ঘুর বেড়ান। সাধারন মানুষও তাকে নেতা মনে করেন। রাজনৈতিক দলের পরিচয়ে করেন মাদক ও চোরাচালান ব্যবসা করেন। মাদক ব্যবসা করতে গিয় একাধিকবার মাদকসহ পুলিশের হাত গ্রপ্তার হয়ে কারাগারে গিয়েছেন। । সর্বশেষ গত ২৬ জানুয়ারি বাহুবল থানায় চিনি ভর্তি একটি ট্রাক ও একটি কাভার্ডভ্যান সহ বাহুবল থানা পুলিশের হাতে গ্রপ্তার হয়েছেন।
এলাকায় নেতা পরিচিত আবুল কালাম আজাদ বাহুবল থানায় গ্রেপ্তার হওয়ার পর তার আসল রুপ মানুষর কাছে বেরিয় পড়ছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আবুল কালামের পিতা আবাস মিয়া পেশায় একজন রিকশা চালক ছিলেন। তার ছেলে আবুল কালাম গত ১৫ বছর আগে হঠাৎ করে অনেক টাকার মালিক হয়ে যায়। কি মানুষের চোখ পড়ার মতো তার বৈধ আয়ের কোন উৎস ছিলনা।
পুলিশের একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ৮ মার্চ সিলেট কতোয়ালী থানায় কালামের নামে ছিনতাইয়র মামলা হয়। সিলেট কতোয়ালী থানা মামলা নং ৩৫। ২০১৯ সালর ৩০ জুলাই সিলেট এসএমপি বিমানবন্দর থানায় তার বিরুদ্ধ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়। মামলা নং ৩৮।
সর্বশেষ গত ২৬ জানুয়ারি বাহুবল থানায় দুই ট্রাক ভর্তি চোরাই চিনিসহ বাহুবল থানা পুলিশ তাক গ্রপ্তার করেছে। এ ঘটনায় বাহুবল থানায় মামলা হয়েছে। মামলা নং ৮। বাহুবল থানার পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত আলী আকবর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দুই ট্রাক চোরাই চিনিসহ আবুল কালাম আজাদকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানোহয়েছে। তার বিরুদ্ধে মাদক ও ছিনতাইসহ একাধিক মামলা রয়ছ।
-
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আ.লীগ নেতা আল মুনসুর ইয়াবাসহ গ্রেফতার
আনোয়ার হোসেন,রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধিঃআবারও ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার হলেন ঠাকুরগাঁও বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা আল মনসুর। সোমবার (২৯জানুয়ারি) উপজেলা কলেজ রোড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একটি দল। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ৫০ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।ইয়াবাসহ আটক আল মনসুর উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের কলেজপাড়া এলাকার গোলাম রব্বানীর মাস্টারের ছেলে।এর আগে গত বছরের মে মাসে দেড় হাজার ইয়াবাসহ জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের হাতে আটক হয়ে কারাগারে যান আল মনসুর। পরে তাকে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়।ঠাকুরগাঁও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক ফরহাদ আকন্দ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক ফরহাদ আকন্দ বলেন, ‘বিশ্বস্ত সংবাদের ভিত্তিতে সকালে আমরা তার বাসায় অভিযান পরিচালনা করি। এ সময় তার ঘরে ৫০ ইয়াবা উদ্ধার করি। উপস্থিত লোকজনের সামনে আ.লীগের ওই নেতা মাদক রাখার বিষয়টি স্বীকার করেছেন।’ এ ঘটনায় আল মনসুরকে আসামি করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে বালিয়াডাঙ্গী থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান এ কর্মকর্তা। -
জাতীয় পার্টির প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিল আ.লীগের নেতা-কর্মীরা।
আনোয়ার হোসেন,রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি:ঠাকুরগাও-৩ (পীরগঞ্জ-রানীশংকৈল) আসনে অবশেষে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাফিজউদ্দীন আহমেদের পক্ষে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিল আওয়ামীলীগ। বৃহস্পতিবার দুপুরে পীরগঞ্জ উপজেলা আ.লীগের কার্যালয়ে পীরগঞ্জ এবং রানীশংকৈল উপজেলা আ.লীগের নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে এক বর্ধিত সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।সভায় সভাপতিত্ব করেন সাবেক এমপি এবং পীরগঞ্জ উপজেলা আ.লীগের সভাপতি ইমদাদুল হক। সভায় সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আ.লীগের সহসভাপতি সেলিনা জাহান লিটা, পীরগঞ্জ উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজওয়ানুল হক বিপ্লব সহ দুই উপজেলা ও পৌরসভার বিভিন্ন ইউনিটের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা এসময় বক্তব্য দেন।পীরগঞ্জ উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজওয়ানুল হক বিপ্লব বলেন, আ.লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঠাকুরগাঁও-৩ আসনটি জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাফিজউদ্দীন আহমেদকে ছাড় দিয়ে নৌকার প্রার্থী সাবেক এমপি ইমদাদুল হককে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এজন্য আমাদের কিছুটা হলেও মন খারাপ ছিল। আমাদের দলের নেতা-কর্মীরা সিদ্ধান্ত হীনতায় ভুগছিলেন। ব্যক্তিগত ভাবে কেউ কেউ জাতীয় পার্টির আবার কেউ কেউ ওয়ার্কাস পার্টির প্রার্থীকে সমর্থন দিয়েছিলেন। এ অবস্থায় দলের বর্ধিত সভা ডাকা হয়।সভায় সাবেক এমপি ইমদাদুল হক, সেলিনা জাহান লিটা সহ পীরগঞ্জ-রানীশংকৈলের বেশির নেতারা উপস্থিত ছিলেন। সরকারের ধারাবাহিকতা রক্ষায় এবং প্রধান মন্ত্রীর দিকে লক্ষ্য রেখে দলীয় ভাবে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাফিজউদ্দীন আহমেদের লাঙ্গল মার্কার পক্ষে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত হয়েছে এবং দলের সকল নেতা-কর্মীদের লাঙ্গল মার্কার পক্ষে কাজ করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন সাবেক এমপি ইমদাদুল হক।প্রসঙ্গত, স্বাধীনতার পর থেকে ঠাকুরগাঁও-৩ আসন আওয়ামীগের দখলে থাকলেও ২০০১ সালে হাত ছাড়া হয়। তখন থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত এ আসনটি জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য হাফিজউদ্দীন আহমদের দখলে ছিল। ২০১৪ সালে স্থানীয় আ.লীগের অসহযোগীতার কারণে আসনটি হারায় জাতীয় পার্টি। এটি চলে যায় ওয়ার্কাস পার্টির দখলে। বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নানা কারণে এখানে জয় পান বিএনপি’র জাহিদুর রহমান। ২০২২ সালে বিএনপি’র সংসদ সদস্যরা পদত্যাগ করলে উপ-নির্বাচনে আসনটি আ.লীগের সহায়তায় আবারো পুনঃরুদ্ধার করেন জাতীয় পাটির্র হাফিজউদ্দীন আহমেদ।চলতি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন দেয়া হয় সাবেক এমপি ইমদাদুল হককে। জাতীয় পার্টি থেকে বর্তমান সংসদ সদস্য হাফিজ উদ্দীন আহমেদকে। ওয়ার্কাস পার্টি থেকে গোপাল চন্দ্র রায়কে। কিন্তু জোটগত কারণে শেষ মুহুর্তে আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছাড় দিয়ে আ.লীগের প্রার্থী ইমদাদুল হককে প্রত্যাহার করে নেয় আওয়ামী। নির্বাচনী লড়াইয়ের মাঠে থাকে যান হাফিজউদ্দীন আহমেদ সহ ওয়ার্কাস পার্টির গোপাল চন্দ্র রায়, বিকল্প ধারা বাংলাদেশের খলিলুর রহমান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আশা মনি।আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দিয়ে আ.লীগের প্রার্থীকে প্রত্যাহার করা হলেও স্থানীয় আ.লীগের নেতৃবৃন্দ জাতীয় পার্টির প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী মাঠে নামেননি। তবে কেউ কেউ নিজ উদ্যোগে জাতীয় পার্টির ও ওয়ার্কাস পার্টির প্রার্থীকে সমর্থন জানান।আ.লীগের নেতা-কর্মীদের নিজ নিজ পক্ষে নিতে জাতীয় পার্টি ও ওয়ার্কাস পার্টির চেষ্টা চালায়। শেষ পর্যন্ত আ.লীগের বর্ধিত সভায় জাতীয় পার্টির প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নেয় আওয়ামীলীগ।উল্লেখ্য, এ আসনে জয় পরাজয় নির্ভর করে আ.লীগের উপর। আ.লীগ দলগত ভাবে জাতীয় পার্টিকে সমর্থন দেয়ায় লাঙ্গলের জন্য জয় লাভ করা এখন অনেকাংশেই সহজ হবে বলে মাঠ পর্যায়ে বিভিন্ন ভোটার ও সমর্থকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে।এ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৩৫৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ৭৪ হাজার ৯৬৬ জন এবং মহিলা ১ লাখ ৬৯ হাজার ৩৮৮ জন। -
রামপালে জেলা আ’লীগের দুই নেতার বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যর প্রতিবাদে ঝাঁড়ু মিছিল।
রামপাল(বাগেরহাট)প্রতিনিধিঃ বা
গেরহাটের রামপালে জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ও সাবেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তালুকদার নাজমুল কবীর ঝিলাম এবং বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও বাগেরহাট প্রেসক্লাবের সভাপতি তালুকদার আব্দুল বাকীকে নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাবেক রামপাল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ মো. আবু সাঈদ কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দেওয়ায় ঝাঁড়ু মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকাল ৫.০০ টায় মল্লিকেরবেড় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে সন্ন্যাসী বাজারে এ ঝাঁড়ু মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়।উল্লেখ্য, গত বুধবার (২০ ডিসেম্বর) আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বাগেরহাট-৩ (রামপাল-মোংলা) সংসদীয় আসনের স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা ইদ্রিস আলী ইজারাদারের ঈগল প্রতীকের মোংলা উপজেলার সোনাইলতলা ইউনিয়নের নির্বাচনী জনসভায় তালুকদার নাজমুল কবীর ঝিলাম ও তালুকদার আব্দুল বাকীকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ মো. আবু সাঈদ।আবু সাঈদের বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে মল্লিকেরবেড় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সাধারণ মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে এ ঝাঁড়ু মিছিল ও প্রতিবাদ সভার আয়োজন করেন।এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা তালুকদার মজিবর রহমান, ইউপি চেয়ারম্যান তালুকদার সাব্বির আহমেদ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দেপাল চন্দ্র মন্ডল, উপজেলা তাঁতী লীগের সহ-সভাপতি মো. আবু হানিফ, ইউনিয়ন তাঁতী লীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাওলাদার, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রনি তালুকদার, দপ্তর সম্পাদক জাহিদ হাওলাদারসহ দুই শতাধিক নারী ও পুরুষ উপস্থিত ছিলেন।এসময় তারা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা আবু সাঈদকে সংগঠন থেকে বহিষ্কারসহ দৃষ্টান্ত মূলক শান্তি দাবি করেন।