Tag: নিখোঁজ

  • লক্ষ্মীপুরের মানষিক প্রতিবন্ধী ছেলে জুয়েল নিখোঁজ,ছেলের বাবা সন্ধান প্রার্থী।

    লক্ষ্মীপুরের মানষিক প্রতিবন্ধী ছেলে জুয়েল নিখোঁজ,ছেলের বাবা সন্ধান প্রার্থী।

    লক্ষ্মীপুরের মানষিক প্রতিবন্ধী ছেলে জুয়েল নিখোঁজ,ছেলের বাবা সন্ধান প্রার্থী।


    লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার শাকচর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের চৌকিদার বাড়ি গ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে মানষিক প্রতিবন্ধী ছেলে জুয়েল(২০) গত ১৩ মার্চ সকাল ১০ টার সময় কাদরিয়া গোজা থেকে হারিয়ে যায় তারপরে আর বাড়ি ফেরেনি।

    বিকাল হইতে সদর থানায় নিখোঁজ সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে ফেইজবুকে হারান বিজ্ঞপ্তি ও মাইকিং এই হারোনোর বিজ্ঞপ্তির ঘোষনা এবং হারানো বিজ্ঞপ্তির লিপলেট বিতরণ করিয়াও কোনো সন্ধান পাই নাই। জুয়েল হোসেন এর বাবা দেশ ক্লান্তকে বলেন জুয়েল হোসেন মানসিক প্রতিবন্ধী সমাজে মানুষ তার দ্বারা কখনো ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির আনোয়ার হোসেন জানিয়েছেন আমি ও অনেক খোঁজা খুঁজি করেছেন, এবং প্রতি নিয়ত যোগাযোগ রাখছেন।

    অনেক খোঁজা খুঁজি করে ও মোঃ জুয়েল হোসেন কে এখনও পাওয়া যায়নি। এলাকায় অনেক জায়গায় মাইকিং ও করা হয়েছে। যদি কোন সহৃদয় বান ব্যাক্তি তার সন্ধান পেয়ে বা দেখে থাকেন তাহলে এই নাম্বারে যোগাযোগ করার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।

    লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন বলেন, জুয়েল নামে এক ছেলে খোঁজখবর ঘটনাটি শুনেছি এই বিষয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।

    সন্ধান প্রার্থী মোবাইল নাম্বার 01316512817/01749935570

  • লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বরগুনার ১৯ জন যাত্রী নিখোঁজ।

    লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বরগুনার ১৯ জন যাত্রী নিখোঁজ।

    অপু মিয়া,বরগুনা প্রতিনিধিঃ ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে ঢাকা থেকে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ লঞ্চটিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর থেকে যাত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। ঘটনার পর বরগুনার ১০ যাত্রী বেঁচে ফিরলেও ১৯ জন যাত্রী এখনো নিখোঁজ রয়েছে।

    শুক্রবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বরগুনার নৌবন্দরে অপেক্ষা করেও অনেক যাত্রীর খোঁজ পাননি স্বজনরা। বন্দরেই কান্নায় ভেঙে পড়েন তারা।

    স্বজনদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে বরগুনার ১৯ জন নিখোঁজ আছেন। এরা হলেন- বরগুনার মাইঠা এলাকার ইদ্রিস খান,নলী এলাকার আবদুল হাকিম,চাঁদপুরের মনোয়ারা, পাথরঘাটার টেংরার পপি আক্তার,পাথরঘাটা পৌরসভার তালতলা এলাকার আবদুর রাজ্জাক,পাথরঘাটার কালমেঘার কালিবাড়ি এলাকার রাকিব মিয়া,বরগুনা সদরের হাফেজ তুহিনের মেয়ে (নাম অজ্ঞাত),সদরের ছোট আমতলী এলাকার জয়নব বেগম,মির্জাগঞ্জ উপজেলার রিনা বেগম ও তার মেয়ে রিমা,বরগুনা সদরের পরীরখাল এলাকার রাজিয়া ও তার মেয়ে নুসরাত,সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের খাজুরা গ্রামের মইন,তার ছেলে আবদুল্লাহ ও শালি আছিয়া,বরগুনা ঢলুয়া এলাকার মোল্লারহোড়া গ্রামের তাসলিমা,তার মেয়ে মিম ও তানিশা এবং ছেলে জুনায়দ।

    বৃহস্পতিবার (২৩ ডিসেম্বর) দিনগত রাত ৩ টার সময় ঢাকা থেকে বরগুনার উদ্দেশ্য ছেড়ে আসা এমভি অভিযান-১০ লঞ্চটিতে মাঝ নদীতে আসার পর আগুনের ঘটনা ঘটে। মূহুর্তের মধ্যে এ সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে বরিশাল,পিরোজপুর, বরগুনা ও ঝালকাঠির কোস্টগার্ড এবং ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা উদ্ধারকাজ শুরু করেন।

    দগ্ধদের মধ্যে ৭২ জনকে বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের আশপাশের বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়। এখন পর্যন্ত ৪০ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে।

    খোঁজ নিয়ে জানা গেছে,সুগন্ধা নদীতে থাকা অবস্থায় লঞ্চটিতে আগুন লাগে। পরে পার্শ্ববর্তী দিয়াকুল এলাকায় বিপর্যস্ত লঞ্চটি ভেড়ানো হয়।

    লঞ্চের একাধিক যাত্রী জানান, রাত ৩টার দিকে লঞ্চের ইঞ্জিন রুমে হঠাৎ আগুন লেগে যায়। পরে সে আগুন ছড়িয়ে পড়ে পুরো লঞ্চে। এসময় লঞ্চে বেশ কয়েকজন যাত্রী দগ্ধ হন। প্রাণে বাঁচতে অনেকে নদীতে ঝাঁপ দেন।

    বরগুনার সদর উপজেলার ঢলুয়া ইউনিয়নের খাজুরা গ্রামের রিপন বলেন, অগ্নিকাণ্ডে আমার ফুপাত ভাই মইন, তার ছেলে আবদুল্লাহ ও তার শালী আছিয়া নিখোঁজ আছে। হাসপাতাল ও ঘটনাস্থলে খোঁজ নিলেও তাদের সন্ধান মেলেনি।

    বরগুনা সদরের ঢালুয়া ইউনিয়নের মোল্লা হোরা এলাকার শিমুল সরদার বলেন, বিকেল হয়ে গেলেও বন্দর কর্তৃপক্ষ কোনো তথ্য দিতে পারেনি। লঞ্চে থাকা আমার স্ত্রী তাসলিমা, দুই মেয়ে সুমাইয়া আক্তার মিম ও সুমনা আক্তার তানিশা এবং ছেলে জুনায়েদের এখনো কোনো খোঁজ পাইনি।

    লঞ্চ দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে ফেরা বরগুনা সদর উপজেলার সদর ইউনিয়নের হেউলিবুনিয়া এলাকার বাসিন্দা সাদিক মৃধা বলেন, বৃহস্পতিবার দিনগত রাত পৌনে ৩টার দিকে ইঞ্জিনরুম থেকে বিকট বিস্ফোরণের শব্দ হয়। মুহূর্তে গোটা লঞ্চ ধোয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়। এ সময় ডেকে ঘুমন্ত যাত্রীরা জেগে উঠে ছোটাছুটি শুরু করেন। কেউ কেউ নদীতে ঝাঁপ দেয় আবার অনেকে চিৎকার করেন। এক পর্যায়ে উদ্ধারে কয়েকটি ট্রলার এগিয়ে আসে এবং যাত্রীদের অনেকে ট্রলারে উঠে তীরে নামেন।

    তিনি আরও বলেন, মূলত আগুন লাগার পর লঞ্চটি তীরে নোঙর করার মত কেউ ছিল না। লঞ্চ জোয়ারের তোড়ে ভাসতে থাকে।

    বরগুনা নৌবন্দরের সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ বলেন, লঞ্চটিতে বিভিন্ন বয়সের ৩০০-৪০০ জন যাত্রী ছিলেন। তাদের উদ্ধারে বরিশাল নৌ বন্দর কর্তৃপক্ষ কাজ করছে। আমরা খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করছি।

     

  • তাড়াশে স্বামী নিখোঁজ শুনে স্ত্রীর মৃত্যু অত:পর স্বামীর লাশ উদ্ধার।

    তাড়াশে স্বামী নিখোঁজ শুনে স্ত্রীর মৃত্যু অত:পর স্বামীর লাশ উদ্ধার।

    তাড়াশ প্রতিনিধি:সিরাজগঞ্জের তাড়াশে স্ত্রী মর্জিনা খাতুন (৪৮)’র মৃত্যুর পর স্বামীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

    গত ১৯ তারিখে স্বামী বাচ্চু শেখ (৫৫) নামের এক ব্যক্তি নিখোঁজ হওয়ার কথা শুনে শোক সামাল দিতে না পেরে স্ত্রীর মৃত্যু হয়। স্ত্রী দাফন কাফনের পরের দিন স্বামীর লাশ উদ্ধার করে উপজেলার পৌরসভা এলাকার উলিপুর দীঘি থেকে।

    জানা যায়, জাহাঙ্গীরগাঁতী গ্রামের বাচ্চু শেখ ওই পুকুরে মাছ চাষের রক্ষনাবেক্ষনের জন্য মাসিক চুক্তিতে দায়িত্ব নেন। নিখোঁজ হওয়ার পর তার পরিবারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে তাড়াশ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়েছিল।

    প্রতিদিনের ন্যায় ১৭ ডিসেম্বর রাতে পুকুরে পাহারা দিতে যান ওই ব্যক্তি। পরে সেখান থেকে তিনি আর বাড়ি ফেরেনি। অনেক খোজাখুজি করেও তার কোন খোজ পাওয়া যায় নি। এদিকে স্বামীর কোন সন্ধান না পাওয়ায় স্ত্রী মর্জিনা খাতুন শোকে হৃদরোগে অসুস্থ হয়ে মারা যাওয়ার পরের দিন স্বামীর লাশের সন্ধ্যান পাওয়া যায়।

    এক দিকে মা হারানো বেদনায় আবার একইভাবে বাবার মৃত দেহ পাওয়ায় সন্তানদের হাহাজারিতে এলাকাবাসী চোখে পানি ধরে রাখতে পারছেন না।

    তাড়াশ থানার অফিসার ইনচার্জ ফজলে আশিক জানিয়েছেন, নিখোজঁ ব্যক্তির সন্ধানে পুলিশ কাজ চালিয়ে যাচ্ছিল। পুকুরে লাশ ভাসতে দেখে জনগন ফোন দিলে তাকে উদ্ধার করা হয়। পরে কারো  কোন অভিযোগ না থাকায় স্বজনদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।

  • উল্লাপাড়ায় করতোয়ায় নিখোঁজ গৃহবধূর ভাসমান লাশ দু’দিন পর উদ্ধার।

    উল্লাপাড়ায় করতোয়ায় নিখোঁজ গৃহবধূর ভাসমান লাশ দু’দিন পর উদ্ধার।

    স্টাফ রিপোর্টারঃ সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় করতোয়া নদীতে গোসল করতে নেমে বেলা ওরফে মরিয়ম খাতুন(৬৫) নামের এক গৃহবধূ নিখোঁজ হওয়ার দু’দিন পর নদীর দেড় কিলোমিটার ভাটি থেকে তার লাশ উদ্ধার করেছে স্বজনেরা । দু’দিনে দু’ ধাপে ১২ ঘন্টা উদ্ধার অভিযান চালিয়ে বেলা ওরফে মরিয়ম খাতুন কে খুজে পায়নি ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল । শেষে শুক্রবার বেলা ১ টার দিকে উদ্ধার কাজ স্থগিত করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল ।

    শুক্রবার রাতে ঘটনার স্থান থেকে দেড় কিলোমিটার ভাটিতে করতোয়া নদীর উল্লাপাড়া উপজেলার সোনতলা সড়ক সেতুর নীচে বেলার লাশ ভেসে উঠে । স্থানীয়রা দেখে তার স্বজনদের খবর দিলে তারা মৃতদেহ শনাক্ত করে লাশ উদ্ধার করে। পরে রাতেই তার নিজ গ্রামের কবর স্থানে দাফন কাজ সম্পন্ন করা হয় ।

    বৃহস্পতিবার বেলা ১২ টার দিকে উল্লাপাড়া পৌর এলাকার নতুন নেওয়ারগাছা গ্রামের করতোয়া নদীতে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হয় বেলা । সে নতুন নেওয়ারগাছা গ্রামের মৃত আকছেদ আলীর স্ত্রী ।

  • উল্লাপাড়ায় করতোয়ায় গোসল করতে নেমে গৃহবধূ নিখোঁজ।

    উল্লাপাড়ায় করতোয়ায় গোসল করতে নেমে গৃহবধূ নিখোঁজ।

    রাজু আহমেদ সাহান,স্টাফ রিপোর্টারঃ করতোয়া নদীতে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হয়েছেন গৃহবধু বেলি খাতুন (৪৫)। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ২৮ ঘন্টা ধরে চেষ্টা চালালেও উদ্ধার করতে পারেনি ওই গৃহ বধুকে। বৃহস্পতিবার বেলা ১২টায় উল্লাপাড়া উপজেলার শ্রীফলগাঁতী গ্রামের পাশে করতোয়ায় একাকী গোসল করতে নামেন এই গ্রামের আকছেদ আলীর স্ত্রী বেলি খাতুন । গোসলের এক পর্যায়ে তিনি নদীতে ডুবে যান।

    বেলি খাতুনের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, উল্লাপাড়া ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে বেলিকে উদ্ধার অভিযান শুরু করেন।

    উল্লাপাড়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার ছারোয়ার খান জানান, বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে ডুবুরি দল এনে শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত নদীতে নামিয়ে বেলি খাতুনকে উদ্ধারের চেষ্টা করলেও তাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এখনো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

  • চট্টগ্রামে আলোচিত নিখোঁজ শিশু কামালের মরদেহ উদ্ধার।

    চট্টগ্রামে আলোচিত নিখোঁজ শিশু কামালের মরদেহ উদ্ধার।

    চট্টগ্রামে আলোচিত নিখোঁজ শিশু কামালের মরদেহ উদ্ধার
    আলমগীর ইসলামাবাদী,চট্টগ্রাম প্রতিনিধিঃ চট্টগ্রামের ষোলশহর চশমা খালে পড়ে নিখোঁজ শিশু মো. কামালের মরদেহ তিনদিন পর উদ্ধার করা করেছে ফায়ার সার্ভিস।
    আজ বৃহস্পতিবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল ১১টা ৫৫ মিনিটে ষোলশহর এলাকার মির্জা খাল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
    বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আগ্রাবাদ ফায়ার সার্ভিসের মোবিলাইজিং অফিসার কফিল উদ্দীন।
  • চট্টগ্রামে ড্রেনে পড়ে পথচারী শিশু নিখোঁজ। 

    চট্টগ্রামে ড্রেনে পড়ে পথচারী শিশু নিখোঁজ। 

    আলমগীর ইসলামাবাদী,চট্টগ্রাম প্রতিনিধিঃ নগরীর ষোলশহর এলাকায় মোহাম্মদ কামাল (১০) নামে এক পথচারী শিশু নিখোঁজের খবরে তল্লাশি চালাচ্ছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল টিফেন্সের একটি টিম।

    মঙ্গলবার (০৭ ডিসেম্বর ২১) বিকাল ৩টার দিকে ড্রেনে শিশু নিখোঁজের খবর পেয়ে সেখানে ছুটে যায় ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। তবে এর আগে সোমবার ( ৬ ডিসেম্বর ২১) ওই ড্রেনে কামাল পড়ে যায় বলে জানিয়েছে স্থানীয় সূত্র। যদিও ড্রেনে পড়ে শিশু নিখোঁজের বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেনি পাঁচলাইশ থানা পুলিশ।

    চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী জানান, একজন সংবাদকর্মীর কাছ থেকে খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে এসেছি। আমাদের টিম ওই শিশুকে খুঁজছে। কিন্তু তার খোঁজ এখনও পাওয়া যায়নি।

  • শ্রীমঙ্গলে নিখোঁজের ২দিন পর রাবার বাগান থেকে কিশোরী’র লাশ উদ্ধার।

    শ্রীমঙ্গলে নিখোঁজের ২দিন পর রাবার বাগান থেকে কিশোরী’র লাশ উদ্ধার।

    মোঃ জালাল উদ্দিন,স্টাফ রিপোর্টার: মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে নিখোঁজের ২দিন পর রাবার বাগান থেকে মিনা বেগম (১১) নামে এক কিশোরীর মৃত দেহ উদ্ধার করেছে শ্রীমঙ্গল থানা পুলিশ।
    নিহত মিনা বেগম স্থানীয় একটি মহিলা মাদ্রাসার চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী বলে জানা গেছে। রবিবার ২১ নভেম্বর ২০২১ইং, সকালে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের রুপাইছড়া রাবার বাগানের ভিতরে ওই কিশোরীর লাশ দেখতে পেয়ে এলাকাবাসী পুলিশ কে খবর দেয় ।
    এসআই মোঃ ফয়েজ উদ্দিন জানান, খবর পেয়ে তারা লাশ ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসি।
    নিহত মিনা বেগম মির্জাপুর ইউনিয়নের কামাশী গ্রামের মোঃ মঈনু মিয়ার মেয়ে। নিহত কিশোরীর ভাই মোঃ আবুল হোসেন জানান, গত শুক্রবার বাজার করতে স্থানীয় শমসেরগঞ্জ বাজারে যায় মিনা বেগম। এর পর থেকে সে নিঁখোজ ছিল। শনিবার এনিয়ে এলাকায় মাইকিংও করা হয়েছে। রবিবার সকালে রুপাইছড়া রাবার বাগানে  আমার বোনের লাশ পাওয়া যায়।
    শ্রীঙ্গল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ হুমায়ুন কবির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, লাশের গলায় উড়না পেঁছানো ছিলো। পায়ে ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন আছে।
    তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে হত্যা করা হয়েছে। তবে তদন্ত শেষে মূল ঘটনা কি তা বলা যাবে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।
  • মোংলার হারবাড়িয়ায় কয়লা বোঝাই এমবি ফারদিন ডুবি;নিখোঁজ ৩ কর্মচারী।

    মোংলার হারবাড়িয়ায় কয়লা বোঝাই এমবি ফারদিন ডুবি;নিখোঁজ ৩ কর্মচারী।

    এম এইচ শান্ত,বাগেরহাট প্রতিনিধিঃ মোংলা বন্দরের হারবাড়িয়া এলাকায় একটি বানিজ্যিক জাহাজের ধাক্কালেগে এমবি ফারদিন নামক কয়লা বোঝাই একটি বাল্কহেড ডুবেগেছে। জাহাজ ডুবির ঘটনায় লাইটারের তিন কর্মচারী নিখোঁজ রয়েছে। সোমবার(১৫ নভেম্বর)রাত সাড়ে ৯ টার দিকে ওই বাল্কহেড জাহাজ ডুবির ঘটনা ঘটে।

    মোংলা বন্দরের হারবাড়িয়ার ৯ নাম্বারে অবস্থানরত বিদেশী বানিজ্যিক জাহাজ এমভি এলিনা বি থেকে কয়লা বোঝাই করে ঢাকা মিরপুরের উদ্যোশে ছেড়ে যায় এমবি ফারদিন-১ বাল্কহেড জাহাজ। ওই সময় বিপরীত দিক থেকে বন্দর ত্যাগ করার সময় বিদেশী বানিজ্যিক জাহাজ এমভি হ্যান্ডপার্ক নামক জাহাজের সাথে ধাক্কায় কয়লা বোঝাই বাল্কহেড জাহাজে আস্তে আস্তে পানি ডুকে পিছনের অংশ ডুবেযায়।

    এসময় স্টিভিডরিং কোম্পানী মেসার্স টি হক এর লঞ্চ এসে লাইটারের দুই কর্মচারী ও এক আনসার( বোঝাইকৃত পন্য পাহারাদার) কে উদ্ধার করে। এখনো নিখোঁজ রয়েছে বাল্কহেড জাহাজের তিন কর্মচারী। এমভি এলিনা বি নামক বিদেশী জাহাজের কয়লা খালাসকারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স টি হক কোম্পানীর সুপার ভাইজর মোঃ লোকমান হোসেন এতথ্য নিশ্চিত করেন।

    লোকমান হোসেন আরো জানান, দুর্ঘটনার পর তিনি বাংলাদেশ কোস্টগার্ড,নৌ বাহিনী ও বন্দরের সংশ্লিষ্ট শাখাকে জানিয়েছেন। তবে রাত বারোটার মধ্যে কারো সহযোগীতা না পাওয়ায় তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন। সুপারভাইজার লোকমান হোসেনর দাবী ডুবে যাওয়া বাল্কহেডটিতে ৫’শ থেকে ৬’শ মেট্রিকটন কয়লা থাকতে পারে।

    মোংলা বন্দরের হারবার বিভাগ জানায়, বাল্কহেড জাহাজটি আংশিক ডুবেগেছে। এতে জাহাজ চলাচলের কোন প্রভাব পড়বে না। দ্রুত উদ্ধারে তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবেন বলে জানানো হয়।

  • বেলকুচিতে যমুনা নদীতে গোসলে নেমে ৭ম শ্রেণীর ছাত্র নিখোঁজ।

    বেলকুচিতে যমুনা নদীতে গোসলে নেমে ৭ম শ্রেণীর ছাত্র নিখোঁজ।

    সবুজ সরকার বেলকুচি সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি:

    সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে যমুনা নদীর শাখায় গোসল করতে নেমে নাঈম (১২) নামের এক স্কুল ছাত্র নিখোঁজ হয়েছে। নাঈম শনিবার দুপুরে উপজেলার ক্ষিদ্রমাটিয়া গ্রামের নানার বাড়ির পাশে অবস্থিত যমুনা নদীর শাখায় গোসলে নেমে নিখোঁজ হয়।
    স্থানীয় সূত্রে জানাযায়, নাঈম চন্দনগাঁতি গ্রামের নূরনবীর ছেলে। সে ক্ষিদ্রমাটিয়া গ্রামে তার নানা মুজামের বাড়িতে থেকে সোহাগপুর এস কে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতো। আজ (শনিবার) দুপুরে তার সমবয়সী কয়েকজন ছেলে- মেয়ের সাথে গোসলে নেমে নদী সাঁতার দিয়ে পাড় হওয়ার সময় মাঝ নদীতে এসে পানিতে ডুবে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার চেষ্টা করলেও কোন সন্ধান না মিললে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনে খবর দেয়।

    বেলকুচি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশনের ফায়ার ফাইটার মুমিনুর রহমান মুঠোফোনে জানান, আমাদের কাছে ডুবরি দল নেই। রাজশাহী ডুবরি দলকে খবর দেওয়া হয়েছে। তারা এসে পৌঁছলে উদ্ধার কাজ চলবে।