Tag: দ্বিতীয়

  • অবশেষে দ্বিতীয় বন্দর মোংলা নদীর উপর নির্মাণ হচ্ছে সেতু।

    অবশেষে দ্বিতীয় বন্দর মোংলা নদীর উপর নির্মাণ হচ্ছে সেতু।

    দেশের দ্বিতীয় সমুদ্র বন্দর মোংলা। এই বন্দরকে ঘিরে একপাড়ে গড়ে উঠেছে স্থানীয়দের বহুমুখী ব্যবসা। অন্য পাড়ে দেশি বিদেশিদের আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য। এর মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে ব্যস্ততম মোংলা নদী। এই নদীর ওপর একটি সেতু দীর্ঘদিনের দাবি স্থানীয়দের।

    সেই দাবি পূরণ না হওয়ার কারণে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন লাখ লাখ মানুষ। তবে আশার কথা হচ্ছে, মোংলা নদীর ওপর সেতু হচ্ছে। ইতিমধ্যে নদীর জরিপ কাজও শুরু হয়েছে।

    সেতু কর্তৃপক্ষের মাস্টারপ্লানের অংশ হিসেবে এই জরিপ চালানো হচ্ছে। আর এই জরিপের উপর নির্ভর করে মোংলা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হবে বলে জানান সেতু বিভাগের সার্ভেয়ার কো-অর্ডিনেটর মোঃ হাফিজুর রহমান অন্তর।

    তিনি বলেন, নিখুঁত তথ্য সংগ্রহ থেকে শুরু করে মাঠ পর্যায়ে সবার সাথে কথা বলে পজিটিভ প্রতিবেদন তৈরি করছেন তারা।

    দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা ও বাগেরহাট জেলার একটি ব্যস্ততম নদী ‘মোংলা নদী’। নদীটির দৈর্ঘ্য ১৫ কিলোমিটার ও গড় প্রস্থ ২৪৫ মিটার। নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার (পাকানো)। উজানের তুলনায় ভাটির দিক অধিক প্রশস্ত। এই নদী বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের প্রথম শ্রেণির নৌপথ হিসেবে স্বীকৃত। আর পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কর্তৃক মোংলা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর-৭২।

    এই নদীর উপর সেতু নির্মাণের প্রাথমিক কাজ শুরু হয়েছে। গত মঙ্গলবার (৪ জানুয়ারি) থেকে সেতু কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধিরা মাঠপর্যায়ের পর্যবেক্ষণসহ নানারকম তথ্য যাচাই করে প্রতিবেদন তৈরি করছেন।

    এদিকে, সেতুটি নির্মিত হলে আর্থ-সামাজিক অবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন ঘটবে বলে জানান পৌর মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আব্দুর রহমান, ব্যবসায়ী ইকবাল হোসেন ও মশিউর রহমান।

    তারা বলেন, সেতুটি হলে দুই পারের মানুষের মধ্যে বন্ধন তৈরি হবে। যাতায়াত, পণ্য পরিবহন ও ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসার ঘটিয়ে এ সেতু মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটাবে বলেও জানান তারা।

    সেতু কর্তৃপক্ষের তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (ডিজাইন) মোঃ লিয়াকত আলী বলেন, “মোংলা নদীতে সেতু নির্মাণ সেতু কর্তৃপক্ষের মাস্টারপ্লানে অর্ন্তভূক্ত করা হয়েছে। এখন প্রাথমিক জরিপ চলছে। জরিপের প্রতিবেদন হাতে আসার পরই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”

  • এসএসসি পরিক্ষার ফলাফলে উল্লাপাড়া মোমেনা আলী স্কুল রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে দ্বিতীয়।

    এসএসসি পরিক্ষার ফলাফলে উল্লাপাড়া মোমেনা আলী স্কুল রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে দ্বিতীয়।

    চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া মোমেনা আলী বিজ্ঞান স্কুল জিপিএ ৫.০০ প্রাপ্তির দিক থেকে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে। এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক রকিবুল ইসলাম জানান,তার প্রতিষ্ঠান থেকে ৫০১ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে ৩২৪ জন জিপিএ ৫.০০পেয়েছে। স্কুলে পাশের হার ৯৯%। এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে সিরাজগঞ্জ জেলার মধ্যে মোমেনা আলী বিজ্ঞান স্কুল শীর্ষে রয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে ফলাফল প্রকাশের খবর মোমেনা আলী বিজ্ঞান স্কুলে পৌঁছিলে ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়।

    এছাড়া উল্লাপাড়া উপজেলায় উল্লেখযোগ্য ফলাফলের মধ্যে এইচ.টি. ইমাম গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ থেকে জিপিএ ৫.০০ পেয়েছে ৩২জন, এখানে পাশের হার ৯৯.৮৮%। আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জিপিএ ৫.০০ পেয়েছে ২২জন, পাশের হার ৯৫% এবং উল্লাপাড়া মার্চেন্টস পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জিপিএ ৫.০০ পেয়েছে ১১ জন। এই স্কুলের পাশের হার ৯৬.২৫% বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট প্রধান শিক্ষকগণ।

  • প্রতিবন্ধী দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী মীম হতে চান না সমাজের বোঝা।

    প্রতিবন্ধী দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী মীম হতে চান না সমাজের বোঝা।

    মোস্তাফিজুর রহমান,বাঘা (রাজশাহী)প্রতিনিধিঃ

    স্বপ্ন ছোয়ার অদম্য ইচ্ছা শক্তি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে বাঘার প্রমি আক্তার মিম।সারা শরীর একেবারে বিকলাঙ্গ। চলতে ফিরতে তো দুরের কথা,পারেনা নিজে উঠে বসতে,এক মাত্র ভরসা তার জন্মদাত্রী মা । কখন এসে তাকে উঠে বসিয়ে দেবে সেই অপেক্ষাতে থাকতে হয় তাকে। যদিও কেউ তাকে ধরে বসিয়ে দেই তবুও পিছনে বালিশ বা শক্ত কিছু দিয়ে ঠেস দিতে হয়। যাতে করে সহজেই হেলান দিয়ে থাকতে পারে। যদিও হাতখানি একটু নাড়াতে পারলেও পারেনা তার পা দুখানা তুলে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যাইতে। জন্মাবধি এমনি করে বেড়ে ওঠা, আজ তার বয়স ১৮ বছর।

    যৌবন উদ্দিপ্ত তরুনী হয়ে নানা রঙ্গের স্বপ্ন বুনানোর কথা আজ তার। অথচ নিয়তির চরম পরিহাসে আজ কোনরকম বেঁচে থাকা। নেই কোন উপায়ান্তর একটু আশা, একটু ভরসার। আধারে অচ্ছন্ন প্রমির জগৎ সংসার। এমনি করে দিন দিন প্রমি আক্তার বড় হচ্ছে আর দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হয়ে পড়ছে প্রমির মা বাবা। একটাই চিন্তা কি এর সমাধান!

    প্রমি আক্তার মিম, বাড়ি রাজশাহীর বাঘা উপজেলার পীরগাছা গ্রামে। তারা ৩ ভাই বোন। বড় ভাই মিলন বয়স ২৮ বছর, গ্রামেন্টস কর্মি আর ছোট ভাই আদিব, বয়স ৮ বছর, সেও তার মত প্রতিবন্ধী। বাবা মজিবর রহমান পেশায় কৃষক, মা ফিরোজা পারভিন গ্রীহিনী। মা ঘর গৃহস্থের কাজের ফাঁকে ফাঁকে কখনও প্রতিবন্ধী মেয়ের কাছে আবার কখনও প্রতিবন্ধী ছেলের কাছে।

    ভাগ্যের পরিহাসে জন্ম থেকেই মিম প্রতিবন্ধী হলে কি হবে! তার লক্ষ্য আকাশ ছোঁয়া। হতে চাননা পারিবার কিংবা সমাজের বোঝা। প্রতিবন্ধী হলেও সে শত বাধা অতিক্রম করে ২০১৯ সালে এস.এস.সি, পরিক্ষায় উর্ত্তিন হয়। বর্তমানে সে কলেজে ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়ালিখা করছে।

    ইতিমধ্যে নানার দেওয়া হুইল চেয়ারে মায়ের সাহায্যে চলাফেরা করছে। প্রমি এখনও স্বপ্ন বাস্তবায়নে অটল। তাকে দেখা-শুনা,পড়া-লিখা এমন কি কলেজে নিয়ে যাওয়া আসা সব কিছুই করতে হয় মিমের মাকে। মা মেয়ের দারুন মনোবল। মিমের মায়ের সাথে কথা বলতেই চোখে ছল ছল পানি নিয়ে বলেন আমার মেয়েকে আমি সমাজের বোঝা হয়ে রাখতে চাইনা। আমি চাই আমার মেয়ে যেন তার অদম্য ইচ্ছে পুরুন করতে পারে।

    দিনে দিনে বয়স বেড়ে চলেছে মিমের। বয়সন্ধিকাল অতিক্রম করে এখন সে যৌবন উদ্দিপ্ত তরুনী। এই বিকলাঙ্গ মনের দূঃখ ঘুচাতে কে হবে তার সাথি, তাই একাকিত্ব মনের দুঃখ ঘুচাতে মিম লেখালেখিকে করে উপজীব্য।

    সে লিখতে পছন্দ করেন গান, ছড়া, কবিতা, গল্প মনে যা আসে তাই। এমনি করে নিরলস ভাবে লিখে চলেছে শত শত কবিতা গল্প মনের অজান্তে, এখন তার লেখায় মানুষ, সমাজ তথা মানবিকতার দারুন বহিঃপ্রকাশ।

    গোলাপকে যতই ঢেকে রাখা যাক না কেন ; তার সুগন্ধ ছড়াবেই মিম তার উজ্জল দৃষ্টান্ত ইতিমধ্যে তার লিখা ছড়া গল্প কবিতা বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশ হচ্ছে এবং সুধী মহলে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে মিমের জনপ্রিয় কবিতা মাটি, ঝর্ণা, শিক্ষক, হঠাৎ পরিচয় ।

    হাজারো সমস্যা অতিক্রম করে মিমের অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর যে প্রচেষ্টা তার প্রতি আশাবাদ ব্যাক্ত করে উইপি চেয়ারম্যান মো. শফিকুর রহমান শফিক বলেন, প্রতিবন্ধীদের যদি আমরা প্রতিবন্ধী না বলে তাদেরকে যদি আমরা বিশেষ শ্রেণীর মানুষ বলে আখ্যায়িত করলেইতাদের মনোবল অনেক বড় হবে। আমার ইউনিয়নে মীম এর বাসা। তার মনোবল এত বড় তা কল্পনা করা যায় না। আমি সব সময় তার জন্য দোয়া করি, সে যেন বড় একজন মানুষ হতে পারে। আমি সব সময় তার পাশে আছি।

    স্বপ্ন ছোয়ার অদম্য ইচ্ছা নিয়ে ছুটে চলা মিমকে নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার পাপিয়া সুলতানা বলনে, প্রমি আক্তার মিম শারীরিক প্রতিবন্ধী হয়েও তার পড়াশোনায় অদম্য ইচ্ছা শক্তির সহযোগিতায় চালিয়ে যাচ্ছে এই জন্য তাকে ধন্যবাদ ও অভিবাদন জানাচ্ছি। মিম শর্ত প্রতিবন্ধকতা দূর করে পড়া লিখা চালিয়ে জাচ্ছে, সে ক্ষেত্রে কোন প্রকার সাহায্য সহযোগিতা প্রয়োজন হয় তাহলে সীমিত সামথের্যর ভিতর দিয়ে উপজেলা প্রশাসন তার পাশে থাকবে।

    আমাদের প্রশ্ন হলো এমন হাজারো মিম আমাদের সমাজে আছে, তারাও চাই আমাদের মত স্বাভাবিক জীবন নিয়ে চলতে ; আমাদেও উচিৎ এই সকল মানুষকে সমাজের বোঝা মনে না করে তাদের আত্মবিশ্বাসকে আরও দূর করতে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া। তাদের সাথে সেই ভাবেই আচরণ করা যেটাতে তাকে পাহাড় সমান সাহস যোগাবে তাহলে মানুষ হিসেবে আমরা হয়তো মানবিক দায়টা একটু হলেও এড়াতে পারতাম। এই জন্য সকল মানবাধিকার বাস্তবায়ন সুধী মহলের সুদৃষ্টি আকর্ষন করছি। সামাজিক ভাবে রাষ্ট্রীয় ভাবে তারা যেন এগিয়ে আসেন।

  • সিরাজগঞ্জে বই বৃক্ষ অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি পালন।

    সিরাজগঞ্জে বই বৃক্ষ অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি পালন।

    আজিজুর রহমান মুন্না, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ “বইয়ের সাথে চলুক জীবন গড়ুক সুন্দর চিন্তা ও মনন”- এই শ্লোগানকে সামনে রেখে বই বৃক্ষ এর ২য় বর্ষপূর্তি উদযাপন উপলক্ষে সিরাজগঞ্জ বিভিন্ন শিক্ষার প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের কে নিয়ে শিশু কর্নার শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।

    মঙ্গলবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪ টায় শহীদ এম মনসুর আলী অডিটোরিয়াম চত্বরে বই বৃক্ষ সিরাজগঞ্জ শাখা আয়োজনে ২য় বর্ষপূর্তি উদযাপন উপলক্ষে আলোচনাসভা ও শিশু কর্নার উদ্বোধন করা হয়েছে।
    অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক সায়ীদ আবুবকর সিদ্দিক, বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম তালুকদার, সিরাজগঞ্জ সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক দিলীপ কুমার গৌর, বই বৃক্ষের স্বেচ্ছাসেবী সদস্য মুহাম্মাদ বিন এমরান প্রমূখ।

    আলোচকবৃন্দরা বলেন, শিক্ষা জাতি মেরুদণ্ড, লেখাপড়া করে জে জন গাড়ি ঘোড়া চরে সে জন । মানুষের সভ্যতা বাড়ে যে যতো বই পরবে তার তত জ্ঞান হবে। বই কিনলে কেও দেউলিয়া হয় না বরং জ্ঞান বৃদ্ধি হয়। আমরা সব নিয়মিত বই পড়বো এবং বই পড়তে মানুষকে উৎসাহিত করবো। তখনই দেশ ও জাতির সুন্দর হবে। বই বৃক্ষ সিরাজগঞ্জ শাখা সকল সদস্যদের কে অভিনন্দন জানাই এবং এই ধরনের আয়োজন প্রতিবছর করার জন্য বই বৃক্ষকে আয়োজক দের প্রতি অনুরোধ। রাষ্ট্রের ও সমাজের সবুজ বাংলাদেশ গড়াতে হলে হৃদয় মধ্যে নিতে হবে এবং এই বাংলাকে সাহিত্যে চর্চার মাধ্যমে গড়তে হবে।

  • সিরাজগঞ্জে ঢিলেঢালা ভাবে পালন হচ্ছে ঈদের পর দ্বিতীয় দিনের লকডাউন।

    সিরাজগঞ্জে ঢিলেঢালা ভাবে পালন হচ্ছে ঈদের পর দ্বিতীয় দিনের লকডাউন।

    মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকারের জারি করা ‘লকডাউন বা কঠোর বিধিনিষেধে সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে ‘অপ্রয়োজনেথ ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন অনেকেই।

    শনিবার (২৪ জুলাই) সিরাজগঞ্জে ঢিলেঢালা ভাবে অতিবাহিত হচ্ছে তৃতীয় ঢেউয়ের লকডাউনের ২য় দিন।

    সরকারের বেঁধে দেওয়া দু’সপ্তাহের লকডাউনে দোকান পাট শপিং মল বন্ধ ছিল কিন্তু এদিকে ৮৪ জন মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছে।

    অনেকটা ঈদের আমেজে লোকজনকে অবাধে চলাচল করতে দেখা গেছে। এবং ঈদ উপলক্ষে কর্মস্থল ত্যাগ করে গ্রামের বাড়ীতে ঈদ করার জন্য এসে অনেকে আটকে পড়েছে।

    বিশেষ করে পাড়া মহল্লায় দেখা গিয়েছে প্রচন্ড ভীড় চা স্টলেও বসেও আড্ডায় ব্যাস্ত সবাই জেলা প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করছে। স্বাস্থ্যবিধি মানা প্রবণতা কম দেখা গিয়েছে। এছাড়াও

    বড় গণপরিবহন না চলাচল করলেও ছোট যানবাহন ঠিকই চলাচল করেছে। শহরের প্রবেশদ্বার গুলোতে পুলিশের উপস্থিতি থাকলেও তাদের সেভাবে দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায়নি।

    এছাড়াও সেনাবাহিনী, র‍্যাব বিজিবি ও প্রশাসনের কর্মকর্তাদের গুরুত্বপূর্ন স্থান গুলোতে অবস্থান করতে দেখা গেলেও তারাও ছিলেন অনেকটা নির্বিকার। তবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বিধিনিষেধ অমান্য কারিদের জরিমানা করতে দেখা গিয়েছে।