Tag: গ্রেফতার
-
রামপালে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার।
বাগেরহাটের রামপালে থানা পুলিশের অভিযানে গাঁজাসহ নূর-আলম জমাদ্দার(৪৯) ও মোঃ নাঈম হাওলাদার (১৯) কে গ্রেফতার করেছে।গ্রেফতারকৃত নূর আলম উপজেলার মল্লিকেরবেড় ইউনিয়নের বড় সন্ন্যাসী গ্রামের মৃত কাদের জমাদ্দারের পুত্র ও নাঈম হাওলাদার মল্লিকেরবেড় গ্রামের মোঃ নুর ইসলাম হাওলাদারের পুত্র।২৬ জুন সোমবার বার রাত ১১ টার দিকে পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পায় সন্ন্যাসী বাজারের অপুর্ব’র সেলুনের সামনে গাঁজা কেনা-বেচা হচ্ছে। এ খবর পেয়ে এসআই সুবীর কুমার রায় সঙ্গীয় ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে গিয়ে নুর আলম ও নাঈমের দেহ তল্লাশী করে। দেহ তল্লাশী করলে তাদের দু’জনের কাছ থেকে ৬৫ (পয়ষট্টি) গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করে।এ বিষয়ে রামপাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস. এম. আশরাফুল আলম’র কাছে জানতে চাইলে তিনি এ প্রতিবেদককে জানান, গাঁজাসহ মল্লিকেরবেড় ইউনিয়ন থেকে দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং বাগেরহাট জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। -
রামপালে গাঁজাসহ এক যুবক গ্রেফতার।
বাগেরহাটের রামপালে থানা পুলিশের অভিযানে ফয়লা বাজার এলাকা থেকে ফাহাদ গাজী (১৯) নামের এক যুবককে গ্রেফতার করেছে। সে উপজেলার উজলকুড় ইউনিয়নের পার গোবিন্দপুর গ্রামের মোস্তফা গাজী’র পুত্র। ৯ জুন শুক্রবার রাত সাড়ে ৮ টায় পুলিশ গোপন সূত্রে জানতে পারে যে ফয়লা বাজারের জাহাঙ্গীরের ভাতের হোটেলের সামনে এক ব্যক্তি গাঁজা নিয়ে অবস্থান করছে। এর ভিত্তিতে এসআই ইসমাইল হোসেন সঙ্গীয় ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ফাহাদকে চ্যালেঞ্জ করে এবং তার দেহ তল্লাশী করে। দেহ তল্লাশী করলে তার কাছে ৫০(পঞ্চাশ) গ্রাম গাঁজা পাওয়া যায়।রামপাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস. এম. আশরাফুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ৫০ গ্রাম গাঁজাসহ উজলকুড় ইউনিয়নের ফয়লা বাজার থেকে ফাহাদকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং বাগেরহাট জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। -
পুলিশের অভিযানে রামপালে গাঁজাসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার।
বাগেরহাটের রামপালে থানা পুলিশের পৃথক অভিযানে উপজেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে তিন জনকে গ্রেফতার করেছে।৭ জুন বুধবার রাত সাড়ে ৮ টায় রামপাল থানা পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পায় পেড়িখালী ইউনিয়নের পেড়িখালী বাজারের পুরাতন ইউনিয়ন পরিষদের সামনে এক ব্যক্তি গাঁজা নিয়ে অবস্থান করছে। এ খবর পাওয়ার পর এসআই মোঃ দেলোয়ার হোসেন সঙ্গীয় ফোর্সসহ পুরাতন ইউনিয়ন পরিষদের সামনে গিয়ে সন্দেহজনকভাবে পেড়িখালী গ্রামের ইব্রাহিম শেখ’র পুত্র আলফাজ শেখ (২৫) এর দেহ তল্লাশী করে। দেহ তল্লাশী করে তার কাছ থেকে ২৩০ (দুইশত ত্রিশ) গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করে।অন্যদিকে রাত ১১টায় উপজেলার উজলকুড় ইউনিয়নের ফয়লা বাজারে গাঁজা কেনা-বেচা হচ্ছে বলে পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পায়। এ খবর পেয়ে এসআই দীনেশ ঘোষ সঙ্গীয় ফোর্সসহ ফয়লা বাজারের তরিকুলের ফার্নিচারের দোকানের সামনে একই ইউনিয়নের মানিকনগর গ্রামের শেখ মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক’র পুত্র শেখ নাজমুল ইসলাম(২৭) ও একই গ্রামের জাহাঙ্গীর মোড়ল’র পুত্র আরিফ মোড়ল(২১) এর দেহ তল্লাশী করে। দেহ তল্লাশী করে তাদের দু’জনের কাছ থেকে ৪০(চল্লিশ) গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা করে।রামপাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস. এম. আশরাফুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করে এ প্রতিবেদককে জানান, গাঁজাসহ উপজেলার উজলকুড় ইউনিয়ন থেকে দুই জনকে এবং পেড়িখালী ইউনিয়ন থেকে এক জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃতদের নামে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দুইটি মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং বাগেরহাট জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। মাদকের বিরুদ্ধে সরকার জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে। দেশের যুবসমাজকে বাঁচাতে হলে যে কোন মূল্যে মাদক নির্মুল করতে হবে। মাদকের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। -
রামপালে চোর চক্রের মূল সদস্য গ্রেফতার।
বাগেরহাটের রামপালে থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে চোরাই নছিমনসহ চোর চক্রের মূল হোতা মোঃ আব্বাস শেখ(৩৫)নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে।৩ জুন শুক্রবার রাত ১২.৩০ টায় ফয়লাহাট পুলিশ ক্যাম্পের আইসি মোঃ ইসমাইল হোসেন ও এএসআই আল আমিন সঙ্গীয় ফোর্সসহ উপজেলার ফয়লা বাজারের মৎস্য আড়ৎ এর সামনে থেকে অভিযান চালিয়ে চোরাই নছিমনসহআব্বাসকে গ্রেফতার করে।গ্রেফতারকৃত মোঃ আব্বাস শেখ উপজেলার উজলকুড় ইউনিয়নের মানিকনগর গ্রামের মৃত মোন্তাজ শেখ’র পুত্র।রামপাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস. এম. আশরাফুল আলম জানান, ফয়লা বাজারের মৎস্য আড়ৎ এর সামনে থেকে চোর চক্রের মূল হোতা আব্বাসকে চোরাই নছিমনসহ গ্রেফতার করা হয়েছে। আসামীর নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং তাকে বাগেরহাট জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। -
রামপালে বিলুপ্ত প্রাণী তক্ষকসহ ৪ জন গ্রেফতার।
বাগেরহাটের রামপালে বিলুপ্ত প্রাণী তক্ষকসহ চার জনকে গ্রেফতার করেছে রামপাল থানা পুলিশ।৩০ মে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০ টায় রামপাল থানা পুলিশের একটি চৌকস দল অভিযান চালিয়ে উপজেলার রাজনগর ইউনিয়নের বুঝবুনিয়া গ্রামের সার্বজনীন দূর্গা মন্দিরের সামনে থেকে তক্ষকসহ চার জনকে গ্রেফতার করে।আটকৃতরা হলেন, রূপসা উপজেলার বাগমারা গ্রামের মৃত সিরাজুল ইসলামের পুত্র মোঃ আবু হানিফ (৪৫), একই উপজেলার নেহালপুর কালিবাড়ী গ্রামের মোঃ হোসেন শেখ’র পুত্র মোঃ সাগর শেখ (২৫), দাকোপ উপজেলার আচাঁভুয়া গ্রামের মৃত বিভাষ চন্দ্র মন্ডল’র পুত্র দেবাশীষ মন্ডল(৪৩), গোপালগঞ্জ জেলার মোকছেদপুর উপজেলার লোহাচরা গ্রামের মোঃ মিরাজুল ইসলাম’র পুত্র মহিদুল ইসলাম(৩৫)।রামপাল থানা সূত্রে জানা গেছে যে, পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পায় বুঝবুনিয়া মন্দিরের সামনে তক্ষক বেচা-কেনা হচ্ছে। এ খবরের ভিত্তিতে এসআই খন্দকার আব্দুল মবিন সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযান চালিয়ে আসামীদের আটক করে।রামপাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) এস. এম. আশরাফুল আলম এ প্রতিবেদককে জানান, বিলুপ্ত প্রজাতির ১৫ ইঞ্চি লম্বা একটি তক্ষকসহ চারজনকে রামপাল থানা পুলিশ গ্রেফতার করেছে। আসামী চারজন বিরুদ্ধে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন এবং তাদের জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। -
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টায় দাদা গ্রেফতার।
ঠাকুরগাঁওয়ে ভূল্লীতে টাকার লোভ দেখিয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেণির মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টার মামলার আসামি প্রতিবেশি দাদা আব্দুল খালেক মঙ্গলু (৫০) কে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র্যাব (১৩)।
শনিবার (২৭ মে দুপুরে) গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন ভূল্লী থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আতিকুর রহমান।
শুক্রবার (২৬ মে) গভীর রাতে ঠাকুরগাঁও পৌর শহরের জজকোর্ট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আটক আব্দুল খালেক মঙ্গলু সদর উপজেলার ভূল্লী থানার বড়গাঁও ইউনিয়নের জাহানপাড়া গ্রামের মৃত. খরদ আলীর ছেলে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, বড়গ্রাম আলিম মাদ্রাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী মাদ্রাসা যাওয়া আসার সময়কালে প্রতিবেশি সম্পর্কের দাদা আব্দুল খালেক মঙ্গুলু টাকার লোভ দেখিয়ে অনৈতিক সম্পর্ক করার প্রস্তাব দিতেন। এতে সেই মাদ্রাসা ছাত্রী রাজি না হলে গত ১৫ মে মাদ্রাসা থেকে বাড়ি ফেরার পথে সেই ছাত্রীকে কৌশলে বাড়ীতে ডেকে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করেন মঙ্গলু। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মাদ্রাসা ছাত্রীর বাবা বাদি হয়ে মঙ্গুলুকে আসামি করে ভূল্লী থানায় ধর্ষণ চেষ্টার মামলা করেন।
ভূল্লী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি), আতিকুর রহমান জানান, মাদ্রাসাছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টার ঘটনার মামলার আসামি আব্দুল খালেক মঙ্গলুকে র্যাবের মাধ্যমে আটক করা হয়েছে। আসামিকে থানায় হস্তান্তর করলে শনিবার দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়।
-
পবিত্র কুরআন শরীফ অবমাননা করায় গ্রেফতার-১।
ডিমলা(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডিমলায় পবিত্র কুরআন শরীফ অবমাননা করায় গ্রেফতার করা হয়েছে জীবন রায় নামের এক হিন্দু যুবককে। ৮ মার্চ ( রবিবার) সন্ধ্যায় যুবকের নিজ বাড়ি থেকে ডিমলা থানা পুলিশ গ্রেফতার করে।
জানা যায়, রিদয় আহম্মেদ শান্ত নামের এক যুবক তার ফেসবুকে বিকট আওয়াজ টা হচ্ছে না কেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিলে জীবন রায় নামের সেই যুবক কমেন্ট বক্সে পোস্ট করে ভুল কুরআন। যুবক ভুল কুরআন কমেন্ট করায় তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
এ নিয়ে পবিত্র রমজান মাসে মুসলমানদের মাঝে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। ডিমলা থানা পুলিশের নজরে আসলে তাৎক্ষণিক যুবককে গ্রেফতার করা হয়।
এ বিষয়ে ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ লাইছুর রহমান বলেন, ফেসবুকে মুসলমাদের পবিত্র ধর্ম গ্রন্থ্য কুরআন শরীফ নিয়ে কমেন্ট করায় জীবন রায় নামের সেই যুবককে আটক করা হয়েছে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। গ্রেফতারকৃত যুবক ডিমলা ইউনিয়নের উত্তর তিতপাড়া গ্রামের মৃত বিশ্বদেব রায়ের পুত্র।
ডিমলা থানার পুলিশ পরিদর্শক( তদন্ত) বিশ্বদেব রায় জানান, অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
-
গোদাগাটিতে গৃহবধুর লাশ উদ্ধার গ্রেফতার -২।
গোদাগাড়ী (রাজশাহী)প্রতিনিধি।
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে এক গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু মাটি কাটা ইউনিয়ন বড়গাছী লাইনপাড়ায় ০৭/২/ ২০২৩ তাং এ ঘটনা ঘটে।
মৃত-শরীফা খাতুন (২৫), পিতা মৃত-আঃ হাকিম, স্বামী মোঃ রজব আলী, সাং-বড়গাছী লাইনপাড়া, থানা-গোদাগাড়ী, জেলা-রাজশাহী।স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায় গত কয়েকদিন যাবত পারিবারিক দ্বন্দ্ব চলছিল স্বামী ও ননদ তাদের মধ্যে।
অদ্য ০৭/২/২৩ তারিখ -শরীফা খাতুন (২৫)তার স্বামীর নিজ বাড়ীতে সকলের অজান্তে গোয়াল ঘরে বাঁশের বর্গার সাথে ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলিতে থাকে। সন্ধ্যা আনুমানিক ৭:৩০ ঘটিকার সময় তার বাড়ির লোকজন খোঁজাখুঁজি এক পর্যায়ে -শরীফা খাতুন (২৫) ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান ।স্বামী এবং ননদ হাবিবা খাতুন প্রায় সময় তাকে মানসিক নির্যাতন করিত বলিয়া আশেপাশের লোকজনদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়।
তিনি মানসিক নির্যাতনের কারণেই হয়তো নিজেকে শেষ করিয়া দেওয়ার জন্য আত্মহত্যা করিয়াছেন বলিয়া আশেপাশের লোকজন জানান।
প্রেমতলী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ ঘটনাস্হলে গিয়া সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করিয়া মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য নিয়া ময়না তদন্তর জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। এই বিষয়ে মামলা রুজু হয়েছে
আত্মহত্যার পরচলার বলিয়া জানা যায়।এই বিষয়ে জানতে চাইলে গোদাগাড়ী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ কামরুল ইসলাম বলেন।
তাদের মধ্যে বেশ কিছুদিন থেকে পারিবারিক দ্বন্দ্ব চলছিল।
আত্মহত্যার পরচলায়, শরিফার স্বামী এবং ননদের বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে। শরিফার পরিবার বাদী হয়ে মামলা দিচ্ছে।
আসামি দুইজনকে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে,
লাশ ময়নাতদন্তের এর জন্য প্রেরণ করা হয়েছে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসলে আইনত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।