Tag: ইউপি নির্বাচন

  • ছাতক ভাতগাও ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আ’লীগ মনোনীত প্রার্থীর বিজয়ী।

    ছাতক ভাতগাও ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আ’লীগ মনোনীত প্রার্থীর বিজয়ী।

    ছাতক প্রতিনিধিঃ ছাতক উপজেলার ভাতগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত হয়েছে । শান্তিপূর্ণ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মনোনীত নৌকা মার্কার প্রার্থী মাস্টার আওলাদ হোসেন বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

    চেয়ারম্যান পদে নৌকা মার্কায় ভোট পেয়েছেন ৫ হাজার ৩’শ ৪৭ টি। মাস্টার আওলাদ হোসেন তৃতীয় বারের মতো ভাতগাও ইউনিয়নে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী লিকছন মিয়া, ঘোড়া মার্কায় পেয়েছেন ৩ হাজার ৮’শ ১৫ ভোট।

    উপজেলার ভাতগাঁও ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিলেন ৪ জন প্রার্থী। এর মধ্যে উবায়দুল হক শাহীন, টেলিফোন মার্কায় পেয়েছেন ২ হাজার ৪১ ভোট ও মোঃ কবির মিয়া,চশমা মার্কায় পেয়েছেন ১ হাজার ৭’শ ৯৯ ভোট।

    এ ইউনিয়নে সংরক্ষিত নারী আসনে ১০ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৪২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। ইউনিয়নে মোট ভোটার সংখ্যা ২০ হাজার ৪’শ ৩৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১০ হাজার ৪’শ ৯০ ও নারী ভোটার সংখ্যা ৯ হাজার ৯’শ ৪৭ জন।

    উপজেলা নির্বাচন অফিসার মোঃ ফয়েজুর রহমান জানান,ভাতগাঁও ইউনিয়নের নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ ভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

  • বেলকুচিতে ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করলেন ৩১ জন প্রার্থী।

    বেলকুচিতে ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করলেন ৩১ জন প্রার্থী।

    সবুজ সরকার,বেলকুচি(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ আসন্ন তৃতীয় ধাপের নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ বেলকুচি উপজেলায় ৬ টি ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান পদে ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। বেলকুচি উপজেলার ৩ জন রিটার্নিং কর্মকর্তা কাছে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন। এ সময় নৌকা প্রতীকে মনোনীত ৬ চেয়ারম্যান প্রার্থীও মনোনয়নপত্র দাখিন করেছেন।

    নৌকা মনোনীত প্রার্থী হলেন, বেলকুচি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী সোলায়মান হোসেন, রাজাপুর ইউনিয়নে সনিয়া সবুর আকন্দ, ভাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নে গাজী খন্দকার ফজলুল হক ভাষানী, বড়ধুল ইউনিয়নে আছির উদ্দিন মোল্লা, দৌলতপুর ইউনিয়নে আশিকুর রহমান লাজুক বিশ্বাস, ধুকুরিয়াবেড়া ইউনিয়নে জিল্লুর রহমান মনোনয়ন পত্র জমা দেন।

    এছাড়া ৬ টি ইউনিয়ন থেকে ২৫ জন বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন পত্র জমা দেন। স্বতন্ত্র ও বিদ্রোহী চেয়ারম্যান প্রার্থী হলেন, বেলকুচি ইউনিয়নে আব্দুল আলীম, গাজী নুরুল ইসলাম, কাউছার ইসলাম সাগর।

    রাজাপুর ইউনিয়নে আব্দুল ওয়াদুৎ সরকার, আতাউর রহমান, হাফেজ আশরাফ আলী।

    ভাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নে নুরুল ইসলাম গোলাম, আলীম সরকার, জহুরুল ইসলাম, এস,এম, তারিকুল ইসলাম তড়িৎ, গোলাম হোসেন, রাকিবুল হাসান, আমদ আলী, শেখ এবাদুর রহমান।

    বড়ধুল ইউনিয়নে ফরিদ আহম্মেদ, হেলাল উদ্দিন, জসিম উদ্দিন।

    দৌলতপুর ইউনিয়নে রফিকুল্লাহ খন্দকার, লতিফ মন্ডল।

    ধুকুরিয়াবেড়া ইউনিয়নে হেলাল উদ্দিন, নুর আলম, মাহবুবুর রশিদ, নাছিম উল আলম, জয়নুল আবেদীন, আনিছুর রহমান।

    ৩৯ জন চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন ফরম উত্তোলন করে ৩১ জন মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন।

    উল্লেখ্য, তৃতীয় ধাপ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বেলকুচি উপজেলায় ৬ টি ইউনিয়নে ২৮ নভেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ২ নভেম্বর মঙ্গলবার বিকাল ৫ টা পর্যন্ত মনোনয়ন জমা দেয়ার শেষ সময় ছিলো। মনোনয়নপত্র বাছাই ৪ নভেম্বর ও প্রত্যাহারের শেষ সময় ১১ নভেম্বর। ভোট গ্রহণ হবে ২৮ নভেম্বর।

  • ইউপি নিবার্চনে উল্লাপাড়ায় চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীর সংখ্যা ৬৯ আ.লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ৩৩।

    ইউপি নিবার্চনে উল্লাপাড়ায় চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীর সংখ্যা ৬৯ আ.লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ৩৩।

    উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় ইউনিয়ন পরিষদ নিবার্চনে মঙ্গলবার মনোনয়নপত্র জমা দেবার শেষ দিনে উপজেলার ১৩ টি ইউনিয়নে মোট ৬৯ জন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এদের মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনিত ১৩ জন নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ছাড়াও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন ৩৩ জন।

    রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নে মোট চেয়ারম্যান প্রার্থীর সংখ্যা ৪ জন। এদের মধ্যে নৌকার প্রার্থী রয়েছেন রফিকুল ইসলাম হিরো ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন সাগর আলী ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী রয়েছেন ইমরান হোসেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন আমিরুল ইসলাম।

    বাঙ্গালা ইউনিয়নে মোট চেয়ারম্যান প্রার্থী ৬ জন। নৌকার প্রার্থী সোহেল রানা। এছাড়া আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন কেফায়েতুল্লাহ, আবু হানিফ, দেলোয়ার হোসেন খান, আব্দুল মতিন সওদাগার ও হুমায়ন কবির।

    উধুনিয়া ইউনিয়নে মোট চেয়ারম্যান প্রার্থী ৫ জন। নৌকার প্রার্থী হলেন রেজাউল করিম বাচ্চু। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন রাশিদুল হাসান রাশেদ, আব্দুল জলিল প্রামানিক, আনিছুর রহমান সাহেব এবং জামায়াত সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থর রয়েছেন অধ্যক্ষ মনজিলুর রহমান।

    বড় পাঙ্গাশী ইউনিয়নের মোট চেয়ারম্যান প্রার্থী ৫ জন। এদের মধ্যে রয়েছেন নৌকার প্রার্থী হুমায়ন কবির লিটন। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন আবু বকর সিদ্দিক, জাতীয় পার্টির প্রার্থী রয়েছেন বকুল হোসেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেন, সুলতান শেখ সেলিম আহমেদ ও শরিফুল ইসলাম।

    মোহনপুর ইউনিয়নে মোট প্রার্থীর সংখ্যা ৬ জন। মোঃ আবুল কালাম আজাদ হলেন নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থী। বাকিদের মধ্যে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন ইকবাল হোসেন, জাসদের প্রার্থী হলেন মনিরুজ্জামান, জাতীয় পার্টির প্রার্থী হলেন সোহেল রানা ও বিএনপি সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেন হাসান সাদেক মেহেদী এবং অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম।

    দূগার্নগর ইউনিয়নে মোট প্রার্থীর সংখ্যা ৭জন। নৌকার প্রার্থী হলেন আফছার আলী। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হলেন, বিপ্লব কুমার, মাসুদ রানা হায়দার, তারেকুল ইসলাম, সুব্রত কুমার চাকী (বাপ্পী) ও আলমগীর হোসাইন। এছাড়া ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর প্রার্থী আব্দুর রশিদ।

    পূর্ণিমাগাঁতী ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান প্রার্থীর সংখ্যা ৪ জন। এদের মধ্যে রেজাইল ইসলাম তপন রয়েছেন নৌকার প্রার্থী। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন এসএম রাশেদুল হাসান, আল আমিন সরকার ও জিয়াউর রহমান।

    সলংগা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সংখ্যা ৪ জন। এদের মধ্যে নৌকার প্রার্থী হলেন মোখলেছুর রহমান তালুকদার। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন মোক্তার হোসেন ও শফি কামাল এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর প্রার্থী হলেন ফরহাদ আলী।

    হাটিকুমরুল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সংখ্যা ৬ জন। নৌকার প্রার্থী হলেন হেদায়েতুল আলম। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন মাসুদ রানা, আরাফাত রহমান, আবু সাঈদ সরকার, বিএনপি সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেন মজিদ খান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী তাহাজ উদ্দিন সরকার।

    উল্লাপাড়া সদর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থীর সংখ্যা ৪ জন। নৌকার প্রাথর্ী হলেন আব্দুস সালেক। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রাথর্ীদের মধ্যে রয়েছেন আলিমুজ্জামান অলক, আকমাল হোসেন ও রফিকুল ইসলাম রতন।

    পঞ্চক্রোশী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থীর সংখ্যা ৮ জন। আওয়ামী লীগ মনোনিত নৌকার প্রার্থী হলেন ফিরোজ উদ্দীন। এছাড়া আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন এখানে আরিফুল ইসলাম লিটন ও নজরুল ইসলাম, বিএনপি সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহিদুল ইসলাম মিস্টার, আব্দুল মালেক, হায়দার আলী ও মনিজা মোমেন। এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন টি এম শাহাদ হোসেন।

    সলপ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছেন ৬ জন। এদের মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনিত নৌকার প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার শওকাত ওসমান। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হেলাল উদ্দিন, গোলাম কিবরিয়া ও সুমাইয়া পারভীন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর প্রার্থী সাদ হোসেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী শহিদুল ইসলাম।

    কয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদে মোট চেয়ারম্যান প্রার্থী ৪ জন। নৌকার প্রার্থী হলেন হেলাল উদ্দীন। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মাসুদ রানা সুখন এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী রয়েছেন মোঃ মোশরাফ হোসেন তালুকদার।

    উপজেলা নিবার্চন কর্মকর্তা মাসুদ রানা মনোনয়নপত্র জমাদানের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

    উপজেলা আওমামী লীগের সাধারন সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের বিষয়ে জানান, আওয়ামীলীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী যারা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে বিদ্রোহী প্রার্থী হবেন তাদের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখের পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

  • ছোট ভাকলায় ইউপি নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী আমজাদ হোসেনের গণসংযোগ।

    ছোট ভাকলায় ইউপি নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী আমজাদ হোসেনের গণসংযোগ।

    মইনুল হক মৃধা,গোয়ালন্দঃ রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার আসন্ন দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে  ছোট ভাকলা (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. আমজাদ হোসেন গণসংযোগ, উঠান বৈঠক ও প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত সময় অতিবাহিত করছেন। এদিকে গতকাল ছোট ভাকলা ইউনিয়নের কাটাখালি বাজার, মৌলভী বাজার, বরাট ভাকলা বাজার সহ দিনব্যাপী বিভিন্ন গ্রামে গণসংযোগ এবং বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।

    চায়ের দোকান, পাড়া মহল্লা,হাট বাজার সহ বিভিন্ন জায়গায় আলোচনার কেন্দ্র বিন্দু কেবলমাত্র নৌকা প্রতিকের চেয়ারম্যান পদ ঘিরেই আর্বতিত হচ্ছে। ইতমধ্যে চেয়ারম্যান পদে নৌকার প্রার্থী আমজাদ হোসেন প্রচার-প্রচারণা ও গণসংযোগের মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরে ভোটারদের দৃস্টি আকর্ষণ এবং আলোচনায় উঠে আশার চেস্টা করছে। তবে আলোচনার শীর্ষে রয়েছে আর্দশিক ও তরুণ নেতৃত্ব ২ বারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান মো. আমজাদ হোসেন। তিনি পারিবারিক ভাবেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশের রাজনৈতিক আওয়ামী লীগের ওপর দিয়ে অনেক ঝড়- ঝাপটা বইয়ে গেছে, কিন্ত আমজাদ হোসেন এর পরিবার কখানোই আওয়ামী লীগ থেকে বিচ্যুত হয়নি।

    জানা গেছে, ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে একজন প্রার্থীর যে ধরণের রাজনৈতিক, সামাজিক, পারিবািরক পরিচিতি, আর্থিক স্বচ্ছলতা, ব্যক্তি ইমেজ, উন্নয়ন মানসিকতা ও গ্রহণযোগ্যতা ইত্যাদি প্রয়োজন আমজাদ হোসেন সেই সব গুনের অধিকারী সম্পন্ন প্রার্থী।এসব বিবেচনায় নির্বাচনের মাঠে গণসংযোগ ও প্রচার-প্রচারণায় অন্যদের থেকে তিনি এগিয়ে রয়েছে।

    গনসংযোগ কালে গতকাল সোমবার সন্ধ্যার পর ছোট ভাকলা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের মৌলভী বাজারে উঠান বৈঠকে তিনি ইউনিয়নের সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের কাছে আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেন এবং নৌকা মার্কায় ভোট প্রার্থনা করেন৷ এসময় তাঁর সাথে গোয়ালন্দ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোস্তফা মুন্সী, পৌরসভার মেয়র নজরুল ইসলাম মন্ডল সহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, কৃষকলীগ, সেচ্ছাসেবকলীগ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মিরা উপস্থিত ছিলেন৷

    গনসংযোগ কালে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোস্তাফা মুন্সী বলেন, বর্তমান চেয়ারম্যান মো. আমজাদ হোসেন দীর্ঘদিন ধরে ছোট ভাকলা ইউনিয়নের মাটি ও মানুষের সাথে মিশে আছে৷ একজন সেবক হিসেবে ইউনিয়নের গরীব, দুখী মানুষের পাশে থাকতে চায় সে৷ সে জন্য আপনাদের দোয়া ও সমর্থনে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে ইউপি নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। সেজন্য উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে সবাই দলমত নির্বিশেষে নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন।

    উল্লেখ্য, আগামী ১১ নভেম্বর গোয়ালন্দ উপজেলার দুটি ইউনিয়ন পরিষদে ভোট গ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে৷

  • বড়লেখায় ইউপি নির্বাচনে চেয়াম্যান পদে নৌকার প্রার্থীর মনোনয়ন পত্র দাখিল।

    বড়লেখায় ইউপি নির্বাচনে চেয়াম্যান পদে নৌকার প্রার্থীর মনোনয়ন পত্র দাখিল।

    শাহরিয়ান আহমেদ শাকিল,বড়লেখা প্রতিনিধিঃ আসন্ন ইউপি নির্বাচনে মৌলভীবাজারের বড়লেখার ৫ নং দক্ষিণ শাহাবাজপুর ইউনিয়নের নৌকা মার্কার মনোনীত প্রার্থী নাহিদ আহমেদ বাবলু সোমবার (১ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ৩ ঘটিকার সময়ে বড়লেখা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসাবে নৌকা মার্কার মনোনয়ন দাখিল করেন।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন বড়লেখা উপজেলা আওয়ামীলিগের সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) রফিকুল ইসলাম সুন্দর, বড়লেখা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সুয়েব আহমেদ, পৌর-মেয়র আবু ইমাম মোঃ কামরান চৌধুরী, পংকু মাস্টার সহ উপস্হিত ছিলেন আওয়ামিলীগ ছাত্রলীগ যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।

    এ সময় নাহিদ আহমেদ বাবলু বলেন, আগামী ২৮ নভেম্বর অনুষ্টিত ইউপি নির্বাচনে দক্ষিণ শাহাবাজপুর ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনসাধরণ দেশ বিদেশের সুধী শুভাঙ্খী এবং সহকর্মীদের নিকট দোয়া কামনা করেন।

  • দুর্গাপুরে ইউপি নির্বাচনে আ’লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী শফিকুল আলম।

    দুর্গাপুরে ইউপি নির্বাচনে আ’লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী শফিকুল আলম।

    দুর্গাপুর(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃ রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলায় নওপাড়া  ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পরিবর্তনের অঙ্গীকার নিয়ে নৌকার মাঝি হতে চান সাবেক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তৃণমূলের আস্থার প্রতিক মোঃশফিকুল আলম ‘শফি’।

    নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে এলাকাবাসীর মধ্যে ঐক্য আরও সুদৃঢ় হচ্ছে বলে জানা গেছে। তৃণমূলের নেতা শফিকুল আলমকে চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত করার জন্য চলছে শোভাযাত্রা,  প্রচারণা, গণসংযোগ।

    ইউনিয়নের ৯ টি ওয়ার্ডের সব শ্রেণিপেশার মানুষেরা একতাবদ্ধ হয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন মতবিনিময় সভা। এছাড়া স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরাও তার পক্ষে মাঠে কাজ করছেন। শফিকুলের সুদীর্ঘ রাজনীতির জীবনে আওয়ামী লীগের জন্য সবসময় ছিলেন নিবেদিত প্রাণ, বহু ত্যাগের মধ্যেই  ধরে রেখেছেন তৃণমূলের নেতৃত্ব, সুশৃংখল আওয়ামী লীগ গড়ার অন্যতম কারিগর তৃণমূলের নির্যাতিত এই নেতাকে।
    শুধু আওয়ামী লীগের সক্রিয় রাজনীতি করায় মামলা হামলা সীমাহীন নির্যাতন শিকার হন তিনি। বিএনপি আমল এলেই একাধিক রাজনৈতিক মামলায় জর্জরিত ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হন তিনি। ২০০১ সালের নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা বিএনপি জামাত জোট হামলা করে ঘরবাড়ি ভাঙচুর করে ধ্বংসস্তূপে পরিনত করে যা ৭১ রে বর্বরতাকে মনে করিয়ে দেয়। পরবর্তী সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবীতে  আন্দোলনে জোড়ালো ভূমিকা পালন করে। তৃণমূলের দাবী-তেই নির্বাচনে অংশ নিতে প্রতিযোগিতায় নেমেছেন তিনি বলে জানাযায়।

    তার সম্পর্কে নওপাড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি তোফায়েল আহমেদ  জানায়,বর্তমান সময়ে নেতার অভাব নেই কিন্তু তার মতো ব্যতিক্রম নেতা খুবই কম রয়েছে। দলীয় মনোনয়ন নিতে দৌড়ঝাঁপ করা ব্যক্তিদের অনেকের পূর্বের রাজনৈতিক ইতিহাস নেই। কিন্তু আপোষহীন নির্যাতিত  সংগ্রামী তৃণমূলের রাজনৈতিক শফিকুল। তার দ্বারাই দলের এলাকার ও ইউনিয়নের  উন্নয়ন সম্ভব দলের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে তার মতো ত্যাগী মানুষকে মনোনয়ন দেওয়া হোক।

    ওয়ার্ড নওপাড়ার যুবলীগের সভাপতি ওয়াহাব শফিকুল সম্পর্কে  জানায়, তিনি  অত্যন্ত  সৎ ভালো মনের বিপদের বন্ধু। দলমত নির্বিশেষে তিনি সকলের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন। মানবিক গুণাবলী  সম্পূর্ণ মানুষকেই জনপ্রতিনিধি তৈরী করা উচিৎ।

    হাইব্রিড নেতা হলে দলের ক্ষতি হয় তারা সবসময় নিজের স্বার্থ  রক্ষা করার চেষ্টায় ব্যস্ত থাকেন। দল ও সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে না । তাকে নৌকার মনোনয়ন দিলে আমার বিশ্বাস তিনি অনেক ভালো কাজ করবেন।

    মনোনয়ন প্রত্যাশী শফিকুল আলম জানান, আমি ও আমার পরিবার মুজিব আদর্শ বুকে নিয়ে আওয়ামী লীগের সুখে দুঃখে সবসময় পাশে থেকেছি। মানবতার জননী জননেত্রী শেখ হাসিনা হাতকে শক্তিশালী করতে সবসময় কাজ করে চলেছি। স্বৈরাচার সরকার পতন থেকে নিরেপক্ষ তত্বাবধান সরকারের দাবীতে অসংখ্য আন্দোলনে বিভিন্ন দায়িত্ব নিয়ে  সক্রিয় অংশগ্রহন করেছিলাম। ফলে বিএনপি  জামাতের রোষানলে পড়ে অসংখ্য হামলা, মামলা, জেল খেটেছি সবকিছুই মেনে নিয়েছি দলের কল্যানে। তৃণমূলের দাবী-তেই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি। নওপাড়া ইউনিয়নকে দুর্নীতি মুক্ত মডেল ইউপি গড়ার লক্ষ্যে রয়েছে। মানবতার মানুষ কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা এবারের ইউপি নির্বাচনের নির্যাতিত কর্মীদের মূল্যায়ন করবেন সেই আশায় আছি। দলীয়  মনোনয়ন পেলে নৌকার বিজয় উপহার দিতে পারবো ইনশাআল্লাহ। যদি নাও পাই যে পাবে তার প্রতি পূর্ণ সমর্থন সহযোগিতা থাকবে। তবে দলের কাছে অনুরোধ থাকবে অনুপ্রবেশ কারি হাইব্রিডের ব্যপারে সতর্ক থাকতে।

  • লক্ষ্মীপুরের রামগতি ও কমলনগর ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নৌকার মাঝি যারা

    লক্ষ্মীপুরের রামগতি ও কমলনগর ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নৌকার মাঝি যারা

    সোহেল হোসেন লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ দ্বিতীয় ধাপে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১১ নভেম্বর। লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরলরেন্স, চরমার্টিন ও চরকাদিরা এই তিনটি ইউনিয়ন পরিষদে দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

    নির্বাচন কমিশন কর্তৃক এ তফসিল ঘোষণার পর পরই সরগরম হয়ে উঠেছে চেয়ারম্যান ও মেম্বর পদে নির্বাচনে অংশ গ্রহনকারী প্রার্থীরা। নির্বাচন ঘিরে তৎপরতা বেড়েছে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান ও মেম্বর প্রার্থীদের। ইউনিয়নগুলোতে দলীয় প্রার্থী ঘোষনা করেছে আওয়ামী লীগ।

    এতে চরলরেন্স ইউনিয়নে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক চেয়ারম্যান একেএম নুরুল আমিন মাস্টার, চরমার্টিন ইউনিয়নে পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ইউছুফ আলী মিয়া, চরকাদিরা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল ইসলাম সাগরকে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী ঘোষনা করা হয়।

    এদিকে রামগতি উপজেলার চরগাজী ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান তওহীদুল ইসলামকে নৌকা প্রতীক দেয়া হয়।

    উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার মো. জায়েদুল হোসেন চৌধুরী জানান, আগামী ১৭ অক্টোবর এ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমাদানের শেষ দিন।

    ২০ অক্টোবর মনোনয়নপত্র বাছাই, ২৬ অক্টোবর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষদিন। ১১ নভেম্বর ব্যালটের মাধ্যমে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত কমলনগরের ৩টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের একটানা ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

  • উল্লাপাড়ার কয়ড়া ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক।

    উল্লাপাড়ার কয়ড়া ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক।

    রাজু আহমেদ সাহান,স্টাফ রিপোর্টারঃ নির্বাচন নয়, চলছে মনোনয়ন যুদ্ধ জয়ের পালা। নির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামীলীগ দলীয় দুর্গে।

    আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার কয়ড়ায় চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীদের মধ্যে চলছে ব্যাপক গণসংযোগ, উঠান বৈঠক,মিছিল,মিটিং ও শোডাউন। নির্বাচন নয়, মনোনয়ন যুদ্ধই যেন তাদের আসল নির্বাচন। পাড়ায়-পাড়ায়, মহল্লায়-মহল্লায় ও হাট-বাজারের চা আড্ডা আলাপনে ভোটার,জনগণ ও নেতাকর্মীদের মধ্যে সর্বত্রই চলছে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের নিয়ে আলোচনার ঝড়। কে পাচ্ছেন, কয়ড়া পরিষদ নির্বাচনে আ’লীগ দলীয় মনোনয়ন। অবসরে, খোস-গল্পে ও চা আড্ডায় হিসাব কষছেন নেতা-কর্মী ও ভোটাররা। বিভিন্ন প্রার্থীর ব্যক্তিগত জীবনী, পারিবারিক ইতিহাস এবং রাজনৈতিক ভাবে জনপ্রিয়তাকে ঘিরে মিলাচ্ছে মনোনয়নের হিসাব। জনমত জড়িপে স্থানীয় পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে রয়েছে দলের সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, দুঃসময়ের কান্ডারী, যুব সমাজের আইডল, রাজপথের পরীক্ষিত সৈনিক, কয়ড়া ইউনিয়ন আ’লীগের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ত্যাগী ও জয়প্রিয় নেতা ওমর ফারুক।

    সৎ বিনয়ী ও সদালাপী এই নেতা মনে করেন, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনা ও স্থানীয় আ’লীগ তার জীবনের রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সুবিবেচনা করে সৎ, যোগ্য, মেধাবী এবং দলের দুঃসময়ের ত্যাগী কর্মী হিসেবে তাকেই মনোনয়ন দিবেন বলে তিনি শতভাগ আশাবাদী। মনোনয়ন পেলে জনগনের ভালোবাসা ও দলীয় নেতাকর্মীদের সমর্থন নিয়ে আগামী নির্বাচনে স্বাধীনতার প্রতীক নৌকাকে বিজয়ী করে চেয়ারম্যান পদটি দলকে উপহার দিতে পারবেন বলে তার প্রত্যাশা।

    এ সময় তিনি আরো বলেন, আগামীতে নির্বাচিত হলে কয়ড়া ইউনিয়নকে শিক্ষা, শিল্প, সাহিত্য-সংস্কৃতি, স্বাস্থ্য, অবকাঠামো উন্নয়ন, বাল্য বিবাহ মুক্ত, তথ্য-প্রযুক্তি সমৃদ্ধ ও মাদকমুক্ত একটি মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলবেন।

    বঙ্গবন্ধুর আদর্শ আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত এই তরুণ নেতা ওমর ফারুক ছাত্রলীগের প্রাথমিক সদস্য পদ লাভ করে ১৯৯৬ সালে বিএনপি’র ১৫ ফেব্রুয়ারীর প্রহসনের নির্বাচনকে প্রতিহত করে ১২ জুন সর্বদলীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আ’লীগ দলীয় প্রার্থীকে বিজয়ী করতে অগ্রণী ভুমিকা পালন করেন এই পরীক্ষিত তরুণ নেতা। বিরোধী দল কতৃক নির্যাতিত এই নেতা উল্লাপাড়া উপজেলা আ’লীগের নেতৃত্বে লগি বৈঠার আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখেন। ১/১১’র আন্দোলন থেকে শুরু করে ২০১৪ সালের জামায়াত-বিএনপি’র অগ্নি সন্ত্রাস মোকাবিলায় তিনি ছিলেন রাজপথের অতন্দ্র প্রহরী। দলের প্রতিটি আন্দোলন ও সংগ্রামে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে তিনি সর্বত্র রাজপথে অটল ছিলেন।

    বিপ্লবী, সময় উপযোগী ও সাহসী এই তরুণ নেতা ওমর ফারুক শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবক হিসেবে ইউনিয়নের প্রতিটি মহল্লার মসজিদ, মন্দির, কবরস্থান, মাদ্রাসা ও এতিমখানার উন্নয়নে তার রয়েছে ব্যাপক অবদান।

    তিনি আশা করেন আগামী নির্বাচনে তার যোগ্যতা, সততা ও নিষ্ঠার সাথে দলীয় কার্যক্রমে দায়িত্ব পালন করার পাশাপাশি অবহেলিত জনপদের বিভিন্ন উন্নয়ন মুলক কাজ করার জন্য চেয়ারম্যান পদে দল তাকেই মনোনয়ন দেবেন।

    ওমর ফারুক তার দল আওয়ামী লীগের সকল স্তরের নেতা-কর্মী এবং ইউনিয়নবাসির দোয়া, সাহায্য, সহযোগিতা এবং সমর্থন প্রত্যাশা করে বলেন, তিনি আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচিত হলে সবাইকে সাথে নিয়ে কয়ড়া ইউনিয়নকে জেলার অন্যতম মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলবেন।

  • গোবিন্দগঞ্জ সৈদেরগাঁও ইউপি নির্বাচনে মেম্বার প্রার্থী আলমগীরের সমর্থনে সভা।

    গোবিন্দগঞ্জ সৈদেরগাঁও ইউপি নির্বাচনে মেম্বার প্রার্থী আলমগীরের সমর্থনে সভা।

    ফজল উদ্দিন ছাতক(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ ছাতকে আগামী ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে গোবিন্দগঞ্জ সৈদেরগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের ৫ নং ওয়ার্ড সাবেক মেম্বার বর্তমানে মেম্বর পদপ্রার্থী আলমগীর কবিরের সমর্থনে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    শুক্রবার(৮ অক্টোবর )বিকেলে গোবিন্দগঞ্জ সৈদেরগাঁও ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত সুনামগঞ্জ জেলা অটো টেম্পু অটো রিকশা প্রধান কার্যালয় গোবিন্দগঞ্জ রেলগেট অন্তর্ভুক্ত, ট্রালার ঘাটে মেম্বর পদপ্রার্থী আলমগীর হোসেনের সমর্থনে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    সভায় সভাপতিত্ব করেন সুনামগঞ্জ জেলা অটো টেম্পু অটো রিকশা সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন,সাধারণ সম্পাদক রাসেল আহমদের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ,আলমগীর কবিরকে সমর্থন জানিয়ে দল-মত নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করার অঙ্গিকারাবদ্ধ ও প্রতিশ্রুতি প্রকাশ করেন।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন,সাংগঠনিক মিজান মিয়া, ক্যাশিয়ার সুজন মিয়া, সাবেক সভাপতি ইব্রাহীম আলি, ম্যানাজার রিহাব উদ্দিন,সদস্য সফিক মিয়া ফকরুল হুসেন,লায়েক,মালেক,ময়নুল ইসলাম ,নুর আলম,তারেক ,রুবায়েল,সুরাব আলি, সাবেল, রুহেল, ইমন, সাইম, রুহুল, কয়সর,আমির,সজিব,মারুফ,

    এ সময় আলমগীর কবির বলেন, কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী তাই আমি, ৫ নং ওয়ার্ড কে মডেল ওয়ার্ড হিসেবে গড়তে চাই। ওয়ার্ডবাসীর ন্যায্য দাবী দাওয়া আদায়ে আমার চেষ্টা থাকবে আজীবন।

    সকলের সূ-পরামর্শকে কাজে লাগিয়ে আধুনিক ও মডেল ওয়ার্ড গঠন করতে কাজ করার চেষ্টা করব। উন্নয়ন’র সুষম বণ্টন নিশ্চিত করে জনকল্যাণে এগিয়ে আসতে সকলের সহযোগিতা কামনা করে তিনি বলেন, জনগণের ভালবাসা নিয়ে কাজ করতে চাই। আপনাদের দোয়া ও ভালবাসা আমার কাম্য।

    গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে সমাজের উন্নয়নের কাজ করার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। দৃষ্টি নন্দন, আধুনিক, প্রযুক্তি নির্ভর ও মডেল ওয়ার্ড হিসেবে গড়তে চাই। তিনি আর ও বলেন, আপনাদের সহযোগিতায় দোয়া ও মায়া-মমতার ফলে আমার কর্ম পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হবে।

  • গোবিন্দগঞ্জ সৈদেরগাঁও ইউপি নির্বাচনে মেম্বার প্রার্থী আলমগীরের সমর্থনে সভা।

    গোবিন্দগঞ্জ সৈদেরগাঁও ইউপি নির্বাচনে মেম্বার প্রার্থী আলমগীরের সমর্থনে সভা।

    ফজল উদ্দিন,ছাতক(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ সুনামগঞ্জের ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ সৈদেরগাঁও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ১১ নভেম্বর। এই নির্বাচনে ৫ নং ওয়ার্ড সম্ভব মেম্বার পদপ্রার্থী আলমগীর কবিরের সমর্থনে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    মঙ্গলবার(৫ অক্টোবর)রাতে গোবিন্দগঞ্জ সৈদেরগাঁও উইপি’র ৫ নং ওয়ার্ডের দশঘর গ্রামে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন দশঘর গ্রামের বিশিষ্ট মুরব্বি উস্তার আলী।

    অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় গ্রামের মুরব্বিয়ান ও যুব সমাজের নেতৃবৃন্দরা আলমগীর কবিরকে সমর্থন জানিয়ে মতবিনিময় সভায় দল-মত নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ ভাবে সু-শিক্ষিত সৎ আদর্শবান যোগ্য প্রার্থী আলমগীর কবিরকে বিজয়ী করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে উপস্থিত সকল অক্ষবদ্ধ হয়েছেন।

    এসময় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, দশঘর গ্রামের বিশিষ্ট মুরব্বি রাফিজ উদ্দিন, ফারুক আলী,আব্দুল হেকিম,আব্দুল হক,কালা মিয়া, ছমরো মিয়া,মইন উদ্দিন,দুদু মিয়া,কয়ছর আহমদ, আশিক মিয়া,আব্দুল হক,নুরুল হক,আব্দুল করিম, আজিম উদ্দিন,সাদিকুর রহমান,আওয়াল হোসেন,শওকত আলী,আফজাল হোসেন,নাজমুল ইসলাম,সানোয়ার আলী,সহ গ্রামের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

    এ সময় আলমগীর কবির বলেন, কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী তাই আমি, ৫ নং ওয়ার্ড কে মডেল ওয়ার্ড হিসেবে গড়তে চাই। ওয়ার্ডবাসীর ন্যায্য দাবী দাওয়া আদায়ে আমার চেষ্টা থাকবে আজীবন।

    সকলের সূ-পরামর্শকে কাজে লাগিয়ে আধুনিক ও মডেল ওয়ার্ড গঠন করতে কাজ করার চেষ্টা করব। উন্নয়ন’র সুষম বণ্টন নিশ্চিত করে জনকল্যাণে এগিয়ে আসতে সকলের সহযোগিতা কামনা করে তিনি বলেন, জনগণের ভালবাসা নিয়ে কাজ করতে চাই। আপনাদের দোয়া ও ভালবাসা আমার কাম্য। গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে সমাজের উন্নয়নের কাজ করার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
    দৃষ্টি নন্দন,আধুনিক,প্রযুক্তি নির্ভর ও মডেল ওয়ার্ড হিসেবে গড়তে চাই। তিনি আর ও বলেন, আপনাদের সহযোগিতায় দোয়া ও মায়া-মমতার ফলে আমার কর্ম পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হবে।