Tag: সাংবাদিক

  • চরফ্যাসনে সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিক হাসান লিটনের ওপর সন্ত্রাসী হামলা।

    চরফ্যাসনে সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিক হাসান লিটনের ওপর সন্ত্রাসী হামলা।

    চরফ্যাসনে সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিক হাসান লিটনের ওপর সন্ত্রাসী হামলা।


    চরফ্যাসনে প্রশাসনের অভিযানে বন্ধ করে দেয়া করাতকল ফের চালু এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশের জের ধরে বাংলাদেশ অনলাইন জার্নালিষ্ট অ্যাসোসিয়েশন চরফ্যাসন উপজেলা শাখার সদস্য ও সময়য়ের বার্তা পত্রিকার সাংবাদিক হাসান লিটনের ওপর প্রকাশ্য সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে। বুধবার রাত ৯টায় দক্ষিণ আইচা বাজারের ওপর সন্ত্রাসী রায়হান মুন্না এই হামলার ঘটনা ঘটিয়েছে বলে আহত সাংবাদিক হাসান লিটন জানিয়েছেন। ঘটনার পরই সহকর্মীরা আহত সাংবাদিক হাসান লিটনকে উদ্ধার করে চরফ্যাসন হাসপাতালে ভর্তি করান। এঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে বাংলাদেশ অনলাইন জার্নালিষ্ট অ্যাসোসিয়েশন চরফ্যাসন উপজেলা সুত্রে জানাগেছে।

    হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক হাসান লিটন জানান, সম্প্রতি সময়ে দক্ষিণ আইচায় কিশোরগ্যাং গ্রæপের মূল হোতা সন্ত্রাসী রায়হান মুন্নার দুলাভাই সানাউল্লাহ রেজভীর মালিকানধীন একটি অবৈধ করাতকল ভ্রাম্যমান আদালত অভিযান চালয়ে বন্ধ করে দেয়। স্থানীয় এক প্রভাবশালী নেতা জাহাঙ্গীর হাওলাদেরর জামাতা হওয়ায় বন বিভাগ ও প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ফের ওই করাতকল চালু করে দেন। এনিয়ে সাংবাদিক হাসান লিটন একাধিক সংবাদ পত্রে সংবাদ প্রকাশ করেন। এনিয়ে ক্ষিপ্ত হন করাতকল মালিক সানাউল্লাহ রেজভী ও তার শ্যালক রায়হান মুন্না। বুধবার রাতে সাংবাদিক হাসান লিটন পেশাগত দ্বায়িত্ব পালন শেষে দক্ষিণ আইচা বাজারে আড্ডা দিচ্ছিলেন। এসময় কিশোর গ্যাং গ্রæপের মূল হোতা সন্ত্রাসী রায়হান মুন্না ও তার দলবল নিয়ে তার ওপর অর্তকিত হামলা চালিয়ে গুরুতর জখম করে। খবর পেয়ে সহকর্মী ও স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে চরফ্যাসন হাসপাতালে ভর্তি করান।

    স্থানীয় বাজার ব্যবসায়ীরা জানান, কিশোর গ্যাং গ্রæপের মুল হোতা রায়হান মুন্না ইতিপুর্বে ও একাধিক ব্যক্তিকে মারধর সহ লাঞ্চিত করেছেন। সে মাদক চক্রের সাথে জড়িত বলেও স্থানীয়দের অভিযোগ।

    সাংবাদিক হাসান লিটনের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় বাংলাদেশ অনলাইন জার্নালিষ্ট অ্যাসোসিয়েশন ভোলা জেলা শাখার সভাপতি খলিল উদ্দিন ফরিদ ও সাধারন সম্পাদক ছোটন সাহ এবং চরফ্যাসন উপজেলা শাখার সভাপতি নোমান সিকদার ও সাধারন সম্পাদক মিজান নয়ন তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তারা সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিকের উপর হামলাকে সংবাদ পত্রের কন্ঠ রোধের সামিল উল্লেখ করে দ্রæত সন্ত্রাসী রাহায়ান মুন্নাকে আইনের আওয়াতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবী জানান । অন্যথায় বাংলাদেশ অনলাইন জার্নালিষ্ট অ্যাসোসিয়েশনসহ সকল সাংবাদিক সংগঠন বিচারের দাবীতে লাগাতার নানান কর্মসুচী গ্রহন করবেন। অভিযুক্ত রায়হান মুন্না এব্যাপারে কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি।

    দক্ষিণ আইচা থানার ওসি মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, ঘটনাটি শুনেছি। অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

  • বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম ঠাকুরগাঁওয়ে সভাপতি তানু,সম্পাদক হিমেল।

    বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম ঠাকুরগাঁওয়ে সভাপতি তানু,সম্পাদক হিমেল।

    বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম ঠাকুরগাঁওয়ে সভাপতি তানু,সম্পাদক হিমেল।


    সাংবাদিকদের জাতীয় নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) এর আওতায় ঠাকুরগাঁও সাংবাদিক ফোরামের নতুন কমিটি গঠন হয়েছে।

    মঙ্গলবার(১৪ ডিসেম্বর) সকালে বিএমএসএফ কেন্দ্রীয় কমিটি কর্তৃক ঘোষণাকৃত ঠাকুরগাঁও সাংবাদিক ফোরামের কমিটিতে দৈনিক ইত্তেফাকের ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি তানভীর হাসান তানুকে সভাপতি ও রাইজিংবিডির মঈনুদ্দীন তালুকদার হিমেলকে সাধারন সম্পাদক করে ১৭ সদস্যের নির্বাহী কমিটি ঘোষনা করা হয়।

    ঠাকুরগাঁও সাংবাদিক ফোরামের এর নতুন কমিটিতে অন্যান্য নির্বাহী সদস্যরা হলেন, সহ-সভাপতিঃনবীন হাসান(ডিবিসি নিউজ),সহ-সভাপতিঃ হাসান বাপ্পি(খোলা কাগজ),যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকঃ শিশির মজুমদার সাদ্দাম(দৈনিক আজকের পত্রিকা), সাংগঠনিক সম্পাদকঃ মামুনুর রশিদ( বাংলা টিভি), অর্থ বিষয়ক সম্পাদকঃ সোহেল রানা (newsbangla24), দপ্তর সম্পাদকঃ জাহিদ হাসান মিলু(দৈনিক ঊষার বাণী), প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদকঃআবু বক্কর সিদ্দিক,(আমাদের নতুন সময়),আইন বিষয়ক সম্পাদকঃ রুবাইয়া সুলতানা বাণী,(দৈনিক ইনকেলাব),ক্রীড়া সম্পাদকঃ আবু সালেহ(দৈনিক আনন্দ বাজার),সাংস্কৃতিক ও সাহিত্য সম্পাদকঃ শারমিন হাসান(এশিয়ান টেলিভিশন),তথ্য ও গবেষণা সম্পাদকঃ তাহা রহমান (আনন্দ টিভি), কার্যকরী সদস্য ১ঃ শাহ মোঃ নাজমুল ইসলাম (দৈনিক সময়ের আলো) কার্যকরী সদস্য ২ঃ মোঃ শামসুজ্জোহা (দৈনিক সমকাল) কার্যকরী সদস্য ৩ঃ তারেক হাসান (দৈনিক ভোরের ডাক) কার্যকরী সদস্য ৪ঃ মাহাবুব আলম রুবেল(The daily Muslim times)

    ঠাকুরগাঁও সাংবাদিক ফোরামের সাধারন সম্পাদক মঈনুদ্দীন তালুকদার হিমেল বলেন, বিএমএসএফ সাংবাদিকদের একটি জাতীয় নেটওয়ার্ক। প্রায় প্রতিটি জেলায় এই সংগঠনের সদস্য রয়েছে। ঠাকুরগাঁওয়ে দীর্ঘদিন থেকে আহ্বায়ক কমিটি দেওয়া ছিলো। যা এবার পূর্ণাঙ্গ রুপ পেয়েছে। এমন একটি প্লাটফর্মে কাজ করার সুযোগ পাওয়াটা বেশ আনন্দের।

    নবগঠিত ঠাকুরগাঁও সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি তানভীর হাসান তানু বলেন,ঠাকুরগাঁও সহ সারা দেশের মূলধারার সাংবাদিকদের অধিকার নিয়ে কথা বলার একটি প্লাটফর্ম হিসেবেই আমরা কাজ করবো। আমরা সংবাদকর্মীদের সমস্যা নিয়ে দেশব্যাপী ঐক্যমতের কণ্ঠস্বর হতে চাই। এই জেলায় ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবের সহযোগী সংগঠন হিসেবেই কাজ করবে সাংবাদিক ফোরাম।

    ঠাকুরগাঁও সাংবাদিক ফোরামের এর উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য লুৎফর রহমান মিঠু বলেন,মফস্বলে বা মাঠপর্যায়ে কাজকরা সংবাদকর্মীরা বেশ সমস্যার শিকার হয়। বিএমএসএফ সাংবাদিকদের স্বার্থ নিয়ে কাজ করছে। আশাকরি ঠাকুরগাঁও সাংবাদিক ফোরাম জেলার সমস্যা গুলো এই নেটওয়ার্কের মাধম্যে দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হবে।

    নতুন কমিটির সফলতা কামনা করে উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য মনসুর আলী বলেন, বিএমএসএফ এর ঠাকুরগাঁও কমিটিটি বেশ সুন্দর হয়েছে। প্রতিটি পরিশ্রমী ও মাঠপর্যায়ে কর্মরত সাংবাদিক নিয়েই নির্বাহী কমিটিটা সাজানো। রাণীশংকৈল প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আকাশ সংগঠনের সমৃদ্ধি ও  সফলতা কামনা করছেন।

  • ভালোবাসা দিবসে ঠাকুরগাঁওয়ে কে হবে অনলাইন সাংবাদিকদের নেতা।

    ভালোবাসা দিবসে ঠাকুরগাঁওয়ে কে হবে অনলাইন সাংবাদিকদের নেতা।

    ভালোবাসা দিবসে ঠাকুরগাঁওয়ে কে হবে অনলাইন সাংবাদিকদের নেতা।


    আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারী ভালোবাসা দিবসে ঠাকুরগাঁও অনলাইন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে নির্বাচন ঘিরে প্রার্থী ও ভোটারদের মধ্যে শুরু হয়েছে নানা আলাপ-আলোচনা। ভোটারদের মনে প্রশ্ন ভালোবাসা দিবসে আয়োজিত এবারের নির্বাচনে কে হচ্ছেন অনলাইন সাংবাদিকের নেতা।

    ১৩টি পদের মধ্যে তিনটি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে। এরমধ্যে সভাপতি পদে দুইজন যথাক্রমে আব্দুল আউয়াল ও জহিরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক পদে যথাক্রমে শাকিল আহমেদ ও আব্দুল্লাহ আল সুমন এবং সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে রহিম শুভ ও আব্দুর রাজ্জাক বাপ্পী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অবশিষ্ট ১০টি পদে একক প্রার্থী থাকায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার তাদেরকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষনা করেন।

    শনিবার সংগঠনের বিভিন্ন ভোটারদের সাথে আলাপকালে এমনি কথা উঠে আসে। তবে ভোটারদের দাবি- শিক্ষিত, সাংবাদিকতায় দক্ষ ও সংগঠনকে যে ভালোবাসবে তাকেই করা হোক অনলাইন সাংবাদিকদের নেতা।

    জানা যায়, চলতি বছরের ১৭ জানুয়ারি সংগঠনের উপদেষ্টা ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট মোস্তাক আলম টুলু ঠাকুরগাঁও অনলাইন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনের তফশীল ঘোষণা করেন। তপশীলে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারন করা হয় আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারী।

    ২৭ তারিখ সংগঠনের ১৩ টি পদে মনোনয়ন পত্র ক্রয় করেন আগ্রহী প্রার্থীরা। এরমধ্যে সভাপতি পদে আল মাহমুদুল হাসান বাপ্পী, আব্দুল আউয়াল ও জহিরুল ইসলাম। সহ-সভাপতি পদে তারেক হোসেন, সাধারণ সম্পাদক পদে শাকিল আহমেদ ও আব্দুল্লাহ আল সুমন, সহ-সধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম জহির, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে জুনাইদ কবির, অর্থ সম্পাদক পদে নাহিদ রেজা, দপ্তর সম্পাদক পদে জুয়েল ইসলাম শান্ত, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে আসিফ জামান, ক্রীড়া সম্পাদক পদে সুজন আলী, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পদে রহিম শুভ ও আব্দুর রাজ্জাক বাপ্পী এবং নির্বাহী সদস্য পদে রহিম উল আলম খোকন, মাজেদুর রহমান ও আব্দুল আজিজ আরিফ মনোনয়নপত্র ক্রয় করেন।

    ২৯ জানুয়ারী মনোনয়ন পত্র দাখিলের শেষ দিনে ১৩টি পদে প্রার্থীরা মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন ; তবে সভাপতি পদে ৩ জন মনোনয়ন ক্রয় করলেও আল মাহমুদুল হাসান বাপ্পী মনোনয়নপত্র দাখিল করেনি। বাকি অন্যান্য পদে সকল প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।

    পরে ৩০ জানুয়ারি মনোনয়ন পত্র যাচাই বাছাই শেষ হয়। নির্বাচনে সভাপতি পদে দুইজন যথাক্রমে আব্দুল আউয়াল ও জহিরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক পদে যথাক্রমে শাকিল আহমেদ ও আব্দুল্লাহ আল সুমন এবং সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে রহিম শুভ ও আব্দুর রাজ্জাক বাপ্পী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এছাড়াও অন্যান্য ১০টি পদে একক প্রার্থী থাকায় তাদেরকে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষনা করে চুড়ান্ত প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট মোস্তাক আলম টুলু।

    সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন চায়ের দোকানে চায়ের আড্ডায়সহ ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট চাচ্ছন প্রার্থীরা। ভোটারদের দিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন ধরনের প্রতিশ্রুতি। একদিকে যেমন থেমে নেই প্রার্থীরা অপরদিকে চিন্তিত ভোটাররাও। মনে প্রশ্ন তাদের মধ্যে কে হবে এই সংগঠনের আগামীর নেতা। এমনি ভিন্ন প্রশ্ন যেন ভোটারদের মধ্যে।

    সংগঠনের সফল সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল। তিনি এবারের নির্বাচনে সভাপতি হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আব্দুল আউয়াল বলেন, আমি প্রতিটি সময় সকল সহকর্মীর পাশে ছিলাম ও এখনও আছি। সভাপতির চেয়ার মূল বিষয় নয়, বিষয়টি হলো আমি সংগঠনকে ভালোবাসি। আমি আগেও সকলের পাশে ছিলাম আগামীতেও থাকবো। আমি ভোটারদের সাথে কথা বলছি। তারা আমাকে চাচ্ছেন। আশা করছি আমি সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হবো। আমি নির্বাচিত হলে সংগঠনের উন্নয়ন সবসময় কাজ করবো এবং সদস্যদের যে কোন বিপদে পাশে থাকবো।

    সংগঠনের বর্তমান সদস্য এবং এবারের নির্বাচনে সভাপতি প্রার্থী জহিরুল ইসলাম বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরেই সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত আছি। ইতিমধ্যে আমি প্রতিটি ভোটারের দ্বারে দ্বারে গিয়ে তাদের কাছে ভোট চেয়েছি। তারা আমাকে সারা দিয়েছে। আমি শতভাগ আশাবাদী ভোটাররা আমাদে বিজয়ী করবে। আমি যদি বিজয়ী হই তাহলে সংগঠনের সকল সদস্যদের পাশে থাকবো এবং সংগঠনের উন্নয়নে কাজ করবো।

    এই সংগঠনের সবথেকে পরিচিত মুখ এবং সংগঠনের তিন বারের সফল সাধারণ সম্পাদক শাকিল আহমেদ। বর্তমান কমিটিতেও তিনি সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করছেন। তার হাত ধরেই সংগঠন সবসময় তরান্বিত হয়েছে এবং সংগঠনের উন্নয়নে সবসময় কাজ করেছে। যে কোন সদস্যের বিপদে সবসময় পাশে থেকে এই নেতা। এবারের নির্বাচনে পূণরায় শাকিল আহমেদ সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

    সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী শাকিল আহমেদ বলেন, সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা কমিটিতে আমি সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করেছি। এর পরের কমিটিতে সকল সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্বভার গ্রহণ করি। এরপর থেকে পর পর আরও দুইবার ভোটের মাধ্যমে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছি। আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি সংগঠনকে গতিশীল করার জন্য। সেই সাথে সংগঠনের উন্নয়ন সবসময় কাজ করেছি এবং সংগঠনকে ঢেলে সাজিয়েছি। এবারের নির্বাচনেও সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। আমার বিশ্বাস সংগঠনের স্বার্থে সদস্যরা আমাদের পূণরায় নির্বাচিত করবে। আবারও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হলে সংগঠনের উন্নয়নে সর্বোচ্চ ভুমিকা পালন করব এবং সদস্যদের পাশে অতীতে যেভাবে ছিলাম সেভাবেই থাকবো।

    সংগঠনের সদস্য এবং এবারের নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল সুমন বলেন, আমি বিভিন্ন ভোটারদের সাথে কথা বলেছি তারা আমার পক্ষে রয়েছে। ভোটাররা আমার পাশে থাকলে আমি অবশ্যই বিজয়ী হবো। আমি যদি বিজয়ী হই তাহলে চেষ্টা করবো সকলকে সাথে নিয়ে কাজ করার।

    সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী দুইজন রহিম শুভ ও আব্দুর রাজ্জাক বাপ্পীও আশাবাদী তারা বিজয়ী হবে। তারা বিজয়ী হলে সংগঠনের উন্নয়নে কাজ করে যেতে চান।

    সংগঠনের সদস্য আরমান হোসেন ও ওয়াদুদ হোসেন বলেন, নির্বাচনে সভাপতি পদে দুইজন, সাধারণ সম্পাদক পদে দুইজন এবং সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পদে দুইজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আমরা সাধারণ ভোটার, আমরা চাই এমন একজন নেতাকে যে সংগঠনের স্বার্থে কাজ করবেন। আমাদের দেখে শুনে রাখবে। আমাদের কোন সদস্য যদি কোন সমস্যায় পড়ে সেটি গুরুত্ব সহকারে দেখবে। তবে মূল যে বিষয়টি হলো তাকে সাংগঠনিক ও শিক্ষিত হতে হবে। যাতে যে কোন পরিস্থিতিতে সংগঠনের সাথেই থাকতে পারে এবং সংগঠনে উন্নয়ন কাজ করবে। এবারের নির্বাচনে স্বচ্ছ, সৎ ও পরিশ্রমি মানুষকেই আমরা নির্বাচিত করবো।

    সংগঠনের বর্তমান কমিটির সভাপতি তানভির হাসান তানু বলেন, দুইবছর আমি সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। আমি চাই এবার নতুনরা আসুক, তাই এবারে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করিনি। নির্বাচনের মাধ্যমে সভাপতি যেই নির্বাচিত হোক, তাকে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে এই পদটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আমি সংগঠনের স্বার্থে বলবো একজন সৎ ও নিষ্ঠাবান ব্যক্তি এই পদের দায়িত্বে আসুক।

    সংগঠনের উপদেষ্টা ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট মোস্তাক আলম টুলু বলেন, আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি সংগঠনের নির্বাচন। ১৩টি পদের মধ্যে নির্বাচনে সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পদে দুইজন করে প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। অবশিষ্ট ১০টি পদে একক প্রার্থী থাকায় তাদের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষনা করা হয়। সংগঠনে ভোটার সংখ্যা ৪৯ জন। আশা করছি সুন্দর পরিবেশ ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন শেষ হবে। সেই সাথে সংগঠনের সদস্যরা তাদের নেতৃত্বকে নির্বাচিত করবে।

  • মাধবপুরে ভূমিদস্যূ কর্তৃক সাংবাদিকের উপর হামলা।

    মাধবপুরে ভূমিদস্যূ কর্তৃক সাংবাদিকের উপর হামলা।

    মাধবপুরে ভূমিদস্যূ কর্তৃক সাংবাদিকের উপর হামলা।

    হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলায় এক ভূমিদস্যূ সন্ত্রাসী কর্তৃক সাংবাদিকের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।গত বুধবার (২ ফেব্রুয়ারী) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার মাধবপুর বাজারে এই ঘটনা ঘটে। হামলাকারী ভূমিদস্যূ শাহিন মিয়া (৫০) মাধবপুর পৌরসভার মৃত অলিউর রহমানের পালক পুত্র।

    জানা যায়, হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার মাধবপুর পশ্চিম মৌজার ৬৭৩ নং দাগে ভুক্তভোগী সাংবাদিক মোঃ শাকিল হাসানের ১৩.২৪ শতাংশ জায়গা রয়েছে। কিছুদিন আগে শাকিল তার এই নিজ জায়গাতে ঘর নির্মাণের জন্য সীমানা নির্ধারণ করতে গেলে পার্শ্ববর্তী অবৈধ জমির মালিক ভূমিদস্যূ শাহিন এতে বাঁধা প্রদান করে। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে গত ১০ এবং ৩১ জানুয়ারী শাহিনের বিরুদ্ধে জাতীয় অপরাধ বিচিত্রায় সংবাদ প্রকাশিত হলে এরই জেরে শাকিলের উপর হামলা চালানো হয়।
    সাংবাদিক শাকিল বলেন, ঘটনার দিন আমি মাধবপুর বাজারে আমার এক বন্ধুর সাথে দেখা করতে যাই। বাজারে আমাকে দেখামাত্রই সন্ত্রাসী শাহিন তার বাহিনী নিয়ে আমার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। তখন বাজারের লোকজন জড়ো হয়ে গেলে সন্ত্রাসীরা আমাকে টেনে হিঁচড়ে অুন্যত্র নিয়ে যাবার চেষ্টা করে। এসময় উপস্থিত সবাই তাদেরকে বাঁধা দিলে সন্ত্রাসী শাহিন তার বাহিনী নিয়ে পিছু হটতে বাধ্য হয়।
    ঘটনার খবর পেয়ে মাধবপুর পৌর মেয়রের ছোট ভাই মোরশেদ ছুটে আসলে সন্ত্রাসী শাহিন তার বাহিনী নিয়ে পালিয়ে যায়। তখন মেয়রের ছোট ভাই মোরশেদ হামলাকারী শাহিন বাহিনীকে ঘটনাস্থলে আসতে বললে তারা ঘটনাস্থলে আসে। একপর্যায়ে সন্ত্রাসী শাহিন এই ঘটনার জন্য ভুল শিকার করে ক্ষমা চাইলে উপস্থিত গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ তাকে সতর্ক করেন এবং ভবিষ্যতে এইধরণের কার্যকলাপ না করার নির্দেশ দেন।
    শাকিল আরো বলেন, এই ভূমিদস্যূ শাহীন আপাতত পিছু হটলেও সুযোগ পেলেই সে আমার ক্ষতি করবে। এর আগেও সে আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছিলো। হামলার দিন লোকজন জড়ো না হলে সন্ত্রাসী শাহিন আমাকে খুন কিংবা গুম করে ফেলতো। আমি বর্তমানে আমার জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শংকিত আছি। এব্যাপারে আমি প্রশাসনের সহযোগিতা চাই।
  • সাংবাদিক সাহেব আলীর মা পরলোকগমন।

    সাংবাদিক সাহেব আলীর মা পরলোকগমন।

    সাংবাদিক সাহেব আলীর মা পরলোকগমণ।


    সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ সাহেব আলীর মা ফাতেমা খাতুন (৮৬) বার্ধক্য জনিত কারণে রোববার রাতে তাঁর স্বামীর বাড়ি দূর্গানগড় ইউনিয়নের গাড়লগাঁতী গ্রামের বাড়িতে মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ……………রাজিউন)।

    মৃত্যুকালে তিনি সাত ছেলে এক মেয়ে অনেক নাতি নাতনিসহ বহু স্বজন রেখে গেছেন এবং তার সন্তানেরা পিতা-মাতার নামে “জয়নাল আবেদীন -ফাতেমা” হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিম খানা প্রতিষ্ঠিত করেছে ।

    সোমবার সকালে গাড়লগাঁতী ঈদগাহ মাঠে জানাজা শেষে তাকে গ্রামের কবরস্থানে দাফন করা হয়। সমাজের সর্বস্তরের মানুষ ফাতেমা খাতুনের জানাযায় অংশ নেন। উল্লাপাড়া প্রেস ক্লাবের আহবায়ক আব্দুল বাতেন হিরুসহ স্থানীয় গনমাধ্যম কর্মীরা ফাতেমা খাতুনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন।

  • সাংবাদিক শিমুল হত্যার ৫ম বছর উপলক্ষে দিনব্যাপী কর্মসূচি পালন।

    সাংবাদিক শিমুল হত্যার ৫ম বছর উপলক্ষে দিনব্যাপী কর্মসূচি পালন।

    সাংবাদিক আব্দুল হাকিম শিমুল হত্যাকান্ডের ৫ম বছর উপলক্ষে বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি পালন করেছে শাহজাদপুরের কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ।

    এ উপলক্ষে সকালে শাহজাদপুর প্রেসক্লাব চত্বরে জাতীয় ও কালো পতাকা উত্তোলন, সকাল ১০টায় আব্দুল হাকিম শিমুলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, নিহত সাংবাদিক শিমুলের স্মরণে ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। এরপর শাহজাদপুর প্রেস ক্লাব থেকে শাহজাদপুরে কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ, সংস্কৃতি কর্মী এবং নিহত সাংবাদিক আব্দুল হাকিম শিমুলের স্বজনদের নিয়ে একটি শোক র‌্যালি বের হয়ে শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা চত্বরে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন।

    শাহজাদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি বিমল কুমার কুন্ডুর সভাপতিত্বে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন প্রেস ক্লাব শাহজাদপুরের সভাপতি আতাউর রহমান পিন্টু,শাহজাদপুর প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আবুল কাশেম, সাংবাদিক হাসানুজ্জামান তুহিন প্রমুখ।

    এসময় বক্তরা বলেন,সাংবাদিক আব্দুল হাকিম শিমুল হত্যাকান্ডের ৫ বছর পার হলেও নানা জটিলতা এবং ঘাতকদের নানা কূটকৌশলে বিচার প্রক্রিয়া শেষ হওয়া তো দূরের কথা বিচারকার্যই শুরু হয়নি। এ হত্যা মামলার সকল প্রতিবন্ধকতা দূর করে অবিলম্বে রাজশাহী দ্রæত বিচার ট্রাইব্যুনাল আদালতে দ্রæত বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জোর দাবি জানাচ্ছি।

    এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক আব্দুল হাকিম শিমুলের স্ত্রী নুরুন নাহার, ছেলে আল নোমান নাজ্জাশি সাদিক, মেয়ে তামান্না-ই-ফাতেমা, শাহজাদপুর সমকাল প্রতিনিধি কোরবান আলী লাবলু, সাংবাদিক মুমীদুজ্জামান জাহান, এম এ জাফর লিটন, মোঃ আল আমিন হোসেন, ওমর ফারুক, সাগর বসাক, শামছুর রহমান শিশির, জহুরুল ইসলাম, মাসুদ মোশারফ, মাইটিভি প্রতিনিধি জাকারিয়া মাহমুদ, জেলহক হোসাইন, রাসেল সরকার, আব্দুল কদ্দুস, শাফিকুল ইসলাম পলাশ, নয়ন আলী, আরিফুল ইসলাম, মিলন মাহফুজ, জাহিদ হাসান,মীর্জা হুমায়ন, আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
    উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ২ ফেব্রুয়ারি শাহজাদপুরের মণিরামপুরে মেয়র হালিমুল হক মিরুর বাড়ির সামনে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে সাংবাদিক আব্দুল হাকিম শিমুল গুলিবিদ্ধ হন। ওই দিন চিকিৎসার জন্য প্রথমে শিমুলকে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে অবস্থার অবনতি দেখে দ্রুত বগুড়া জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

    পরদিন ৩ ফেব্রæয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য শিমুলকে বগুড়া থেকে ঢাকায় নেয়ার পথে তিনি মারা যান। পরে নিহত শিমুলের স্ত্রী নুরুন নাহার বাদী হয়ে সাবেক মেয়র হালিমুল হক মিরুকে প্রধান আসামী করে শাহজাদপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। পরে মেয়র মিরুসহ ৩৮ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। বর্তমানে সব আসামি জামিনে রয়েছেন।

  • অপরাধ দমনে সাংবাদিকদের সহযোগিতা চাইলেন ওসি মাহবুবুর রহমান।

    অপরাধ দমনে সাংবাদিকদের সহযোগিতা চাইলেন ওসি মাহবুবুর রহমান।

    অপরাধ দমনে সঠিক তথ্য দিয়ে পুলিশকে সহযোগিতা করতে সাংবাদিকদের প্রতি অনুরোধ জ্ঞাপন করলেন মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান। ছাতক বাসীকে আইনি সেবা দিতে চাই অপরাধী যেই হউক না কেন তাকে ছাড় দেয়া হবে না সত্যের পক্ষে কলম চলবে,আইন আইনের গতিতে চলবে।

    ১ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার রাতে জাতীয় দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার ছাতক উপজেলা প্রতিনিধি ফজল উদ্দিনের সাথে আলাপ কালে ছাতক থানার নবাগত অফিসার ইনচার্জ মাহবুবুর রহমান এসব কথা বলেন। উপ-পরিদর্শক পদে তিনি মৌলভীবাজার,বি-বাড়িয়া, সুনামগঞ্জ জেলার বিভিন্ন থানায় সফলতার সহিত দায়িত্ব পালন করে ২০১০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর পুলিশ পরিদর্শক পদে পদোন্নতি পেয়ে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশে কর্মরত ছিলেন।

    জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন থেকে ফিরে অফিসার ইনচার্জ হিসাবে সিলেট বিভাগের বিভিন্ন থানায় দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে ছাতক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি হিসাবে যোগদান কররেন। ওসি মাহবুবর রহমান সিলেট বিয়ানীবাজার উপজেলার আকাখাজনা গ্রামের মরহুম ইন্তাজ আলী’র সু-যোগ্য পুত্র।

    তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিসংখ্যানে এমএসসি সম্পন্ন করে ১৯৯৮ সালে প্রথমেই উপ- পরিদর্শক ( সাব-ইন্সপেক্টর) হিসাবে পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করে ছিলেন।

    তিনি ছাতক বাসীকে সঠিকভাবে আইনি সেবা দিতে এক বিন্দু রক্ত থাকতে অপরাধীদের বিরুদ্ধে ও সত্যের পক্ষে কলম চালিয়ে যাবেন এজন্য তিনি পুলিশকে সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করতে সাংবাদিক ও সচেতন মহলের সহযোগিতা চেয়েছেন।

  • ফেসবুক স্ট্যাটাসে সামাজিক মর্যাদা ক্ষুন্ন হওয়ায় সাংবাদিকের সাধারণ ডায়রী।

    ফেসবুক স্ট্যাটাসে সামাজিক মর্যাদা ক্ষুন্ন হওয়ায় সাংবাদিকের সাধারণ ডায়রী।

    রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার আলতাফ মন্ডলের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক স্ট্যাটাসে সামাজিক মর্যাদা ক্ষুন্ন হওয়ায় থানায় সাধারণ ডায়রী করেছেন মুক্তির ৭১ নিউজ পোর্টালের সাংবাদিক সমিত রায়। ১৯ জানুয়ারির ফেসবুক স্ট্যাটারের ওপর ভিত্তি করে রোববার (৩০ জানুয়ারি) সমিত রায় বাগমারা থানায় একটি সাধারণ ডায়রী করেন।

    সূত্র অনুযায়ী জানা গেছে, অভিযুক্ত আলতাফ মন্ডল গনিপুর ইউনিয়নের মোহনগঞ্জের মৃত মোসলেম মন্ডলের ছেলে। অভিযোগকারি সমিত রায় তাহেরপুর পৌরসভার মাস্টারপাড়ার মৃত সনজীব কুমার রায়ের ছেলে।

    ফেসবুক স্ট্যাটাসে আলতাফ মন্ডল লেখেন, “রাজশাহীর বাগমারার তাহেরপুর পৌরসভায় সর্বহারা কিলার সুমিত রায় এর বিরুদ্ধে আবারও চাঁদাবাজির অভিযোগ,”

    সমিত রায় এ সম্পর্কে বলেন, আমি পেশায় একজন সাংবাদিক। বিগত কিছুদিন পূর্বে আলতাফ মন্ডলের বিরুদ্ধে একটি চাঁদাবাজির মামলা সংক্রান্ত পিবিআই রাজশাহী কর্তৃক বিজ্ঞ আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। ঐ বিষয়ে প্রমাণ সহকারে ১৯ জানুয়ারি মুক্তির ৭১ নিউজ অনলাইন পোর্টাল থেকে নিউজ করা হয়। সেই জের ধরে আলতাফ মন্ডল মিথ্যা ভিত্তিহীন, বানোয়াট, কুরুচিপূর্ণ ও মানহানিকর বিভিন্ন বিষয়ে তার ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করে। এতে আমি সামাজিক ভাবে হেয় পতিপন্ন হচ্ছি এবং সামাজিক মর্যাদা ক্ষুন্ন হচ্ছে। এজন্য থানায় সাধারণ ডায়রী করেছি।

  • সাংবাদিকের উপর হামলার নিন্দা রাণীশংকৈল প্রেসক্লাব পরিবারের।

    সাংবাদিকের উপর হামলার নিন্দা রাণীশংকৈল প্রেসক্লাব পরিবারের।

    পেশাগত দ্বায়িত্ব পালনকালে নিউজবাংলার ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতি‌নি‌ধি সো‌হেল রানা, রাই‌জিং‌ বি‌ডির জেলা প্রতি‌নি‌ধি হি‌মেল তালুকদার ,ঢাকা মেইলের জেলা প্রতি‌নি‌ধি মিলু এবং ই‌নডি‌পে‌ন্ডেন্ট টি‌ভির জেলা প্রতি‌নি‌ধি তানভীর হাসান তানুর উপর হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে রাণীশংকৈল প্রেসক্লাব পরিবার।

    শনিবার দুপুরে (২৯ জানুয়ারি) ঠাকুরগাঁও‌ সদর উপ‌জেলার সেনুয়া ইউ‌নিয়‌নের মন্ডলপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। সংবাদ সংগ্রহ কর‌তে গি‌য়ে তিন অনলাইন ও এক টেলিভিশন সাংবাদিকের উপর হামলা হয়।
    পরে পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় আহতদের উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

    শনিবার সন্ধ্যায় রাণীশংকৈল প্রেসক্লাব এর সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আকাশ এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, দুঃখজনক হলেও সত্য, হামলায় সেনুয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ প্রার্থীর লোকজ‌ন অংশ নেয়। এতে  গুরুতর আহত হ‌য়ে‌ছেন ৪ সংবাদকর্মী.

    হামলায় জড়িতদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়,
    এই ধরনের হামলা স্বাধীন সাংবাদিকতায় চরম কুঠারাঘাতের সামিল। অবিলম্বে এই হামলার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির দাবি জানাচ্ছে রাণীশংকৈল প্রেসক্লাব এর পরিবারের সকল সদস্য ।

    এবিষয়ে রাণীশংকৈল প্রেসক্লাব এর সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আকাশ  বলেন, সেনুয়া ইউনিয়নে নির্বাচনী সংবাদ সংগ্রহের সময় প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক তানভির হাসান তানুসহ তিন সাংবাদিককে মারপিট করে আহত করার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
    আজ গণমাধ্যমকর্মীদের কোন নিরাপত্তা নেই। অবিলম্বে দোষীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে হবে অন্যথায় রাজপথে কঠোর আন্দোলন করা হবে বলে জানান তিনি।

  • ঠাকুরগাঁওয়ে সংবাদ সংগ্রহকালে সন্ত্রাসী  হামলায় গুরুতর আহত ৪ সাংবাদিক।

    ঠাকুরগাঁওয়ে সংবাদ সংগ্রহকালে সন্ত্রাসী  হামলায় গুরুতর আহত ৪ সাংবাদিক।

    আগামী ৭ ফেব্রুয়ারী ঠাকুরগাঁও ইউপি নির্বাচনকে কন্দ্রে করে সরকার দলীয় ও সতন্ত্র প্রার্থী সমর্থকদের মধ্যে দফায় দফায় হামলার ঘটনা ঘটেছে।
    এ ঘটনায় তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি ও তিন সংবাদকর্মীসহ উভয় পক্ষের কমপক্ষে পনেরজন আহত হয়েছে।
    পরে পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় আহতদের উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
    আজ শনিবার (২৯ জানুয়ারি) দুপুরে সদর উপজেলার সেনুয়া ইউনিয়নের মন্ডলপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
    সন্ত্রাসীরা প্রেস ক্লাবের দপ্তর সম্পাদক, ইত্তেফাক, ইনডিপেনডেন্ট টিভির জেলা প্রতিনিধি তানভির হাসান তানু, রাইজিং বিডি ডটকমের জেলা প্রতিনিধি মইনুদ্দিন তালুকদার হিমেল ও নিউজ বাংলা ডটকমের প্রতিনিধি সোহেল রানাকে মারপিট করে গুরুতর আহত করে। এছাড়াও মিলু নামে আরেক সংবাদকর্মী আহত হন। তারা বর্তমানে ঠাকুরগাঁও জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
    পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল থেকে সেনুয়া ইউনিয়নের মন্ডলপাড়ায় সরকার দলীয় নৌকার প্রার্থী নোবেল কুমার সিংহ ও সতন্ত্র প্রার্থী মতিউর রহমানের সমর্থকরা একই সময় প্রচারণা চালায়।এ সময় উভয়ের প্রার্থী সমর্থকরা মুখোমুখি অবস্থায় পরলে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পরে। পরে তাদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়।
    এ সময় তথ্য সংগ্রহের সময় সংবাদকর্মীদের উপড় হামলা চালায় তারা। ছিনিয়ে নেয় ক্যামরা ও মোবাইল। পরবর্তিতে খবর পেয়ে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে। আহতদের উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানায় গণমাধ্যমকর্মীরা।
    এবিষয়ে রাণীশংকৈল প্রেসক্লাব এর সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আকাশ  বলেন, সেনুয়া ইউনিয়নে নির্বাচনী সংবাদ সংগ্রহের সময় প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক তানভির হাসান তানুসহ তিন সাংবাদিককে মারপিট করে আহত করার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
    আজ গণমাধ্যমকর্মীদের কোন নিরাপত্তা নেই। অবিলম্বে দোষীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে হবে অন্যথায় রাজপথে কঠোর আন্দোলন করা হবে বলে জানান তিনি।
    সদর থানা পরিদর্শক (ওসি) তানভিরুল ইসলাম জানান, সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।