Tag: রামগঞ্জ

  • রামগঞ্জে যুবলীগ কর্মী হত্যা মামলায় আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।

    রামগঞ্জে যুবলীগ কর্মী হত্যা মামলায় আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।

    রামগঞ্জে যুবলীগ কর্মী হত্যা মামলায় আসামির যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড।


    লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জ উপজেলা যুবলীগ কর্মী আনিসুর রহমান আজাদকে কুপিয়ে হত্যা মামলার আসামি মোঃ মহসীনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরোও ১ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।

    বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ রহিবুল ইসলাম এই রায় প্রদান করেন।

    লক্ষ্মীপুর জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) জসীম উদ্দিন রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    এ সময় তিনি বলেন,মামলার অভিযোগ প্রমাণির হওয়ায় আদালত আসামি মহসীনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। জামিনে বের হয়ে তিনি পলাতক রয়েছেন।

    মহসীন রামগঞ্জ উপজেলার ভাটরা ইউনিয়নের নন্দিয়ারা গ্রামের আনোয়ার হোসেনের ছেলে। নিহত আজাদ ইউনিয়ন যুবলীগের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তিনি একই গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে।

    মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, মহসীনের সঙ্গে যুবলীগ কর্মী আজাদের ভাগনে রিয়াদ হোসেন টিটুর পূর্ব থেকে বিরোধ ছিল। ২০১৯ইং সালের ৮ জুলাই বিকেলে মহসীন একটি ধারালো দা নিয়ে টিটুর ওপর আক্রমণ করে। খবর পেয়ে তিনি ভাগনেকে বাঁচাতে আসেন। এই সময় মহসীন ও আজাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়।

    ঘটনার এক পর্যায়ে মহসীন ক্ষিপ্ত হয়ে ধারালো দা দিয়ে আজাদকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। একই দিন আজাদের স্ত্রী সেলিনা আক্তার বাদী হয়ে রামগঞ্জ থানায় মহসীনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন।

    ওই বছরের ১০ সেপ্টেম্বর মহসীনের বিরুদ্ধে পুলিশ আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে আদালত মহসীনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় প্রদান করেন।

  • রামগঞ্জে নিম্নোমানের ইটের কংক্রিট দ্বারা সড়ক মেরামতের অভিযোগ।

    রামগঞ্জে নিম্নোমানের ইটের কংক্রিট দ্বারা সড়ক মেরামতের অভিযোগ।

    লক্ষীপুর রামগঞ্জ উপজেলার দরবেশপুর-জকসিন সড়কের সমিতির বাজার থেকে নাগেরহাট সড়ক মেরামত ও সংস্কারে নিম্নোমানের ইটের কংক্রিট দ্বারা সড়ক সংস্করনের কাজ করার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিরা একাধিবার নির্ম্মমানের কংক্রিট দেওয়াতে বাধা দিলে ও লক্ষীপুর জেলার চার ব্যক্তি ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে কাজ অব্যাহত রাখায় উপজেলাব্যাপী সমালোচনার ঝড় উঠেছে।

    স্থানীয় সুত্রে জানায়,উপজেলার সমিতির বাজার থেকে নাগের হাট পর্যন্ত ৬ছয় কিলোমিটার সড়ক এলজিইডির চলতি অর্থবছরে ৪চার কোটি ৫৭লক্ষ টাকার টেন্ডার পেয়ে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স সালেহ আহমেদ এবং মের্সাস সাইমা এন্টারপ্রাইজ মোটা অংকের টাকার বিনিময় লক্ষীপুরের রাব্বানী,দুলাল,ইমতিয়াজ ও সাহাবুদ্দিন কাজ কিনে নেয়। ২১ ডিসেম্বর-২০২১ইং সালে কার্যাদেশ পেয়ে অদৃশ্য ব্যক্তির ছাত্রছায়া ইট ভাটার নির্ম্মমানের কংক্রিট ক্রয় করে সড়ক মেরামত ও সংস্কার কাজ শুরু করে। নির্ম্মমারে কংক্রিট দিয়ে কাজ করায় দরবেশপুর, আইয়েনগর, ৬নং লামচর, ফতেহপুর,৮নং করপাড়া গ্রামের গন্যমান্য ব্যক্তিরা একাধিকবার বাধা দিলেও বীরদর্পে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের লোকজন।

    ফতেহপুর গ্রামের লোকজন শনিবার সাংবাদিকদের জানান,শ্রমিক নেতা হেলাল কারো কথাকেই তোয়াক্কা না করে নির্ম্মমানের ইটের কংক্রিট দিয়ে উপরে লোক দেখানো ভালো মানের কংক্রিট দিয়ে রোলার দিয়ে ফিনিশিং করছে। শ্রমিক নেতা হেলাল বলেন,গাড়ীতে করে ইটভাটা থেকে যেই কংক্রিট আসে শ্রমিকেরা তাই দিচ্ছে। গ্রামের লোকজন আমাদের সাথে কথা না বলে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের লোকজনের সাথে কথা বললেই সমাধান হয়।

    ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স সলেহ আহমেদ এর স্বত্তাধীকারী সালেহ আহমেদ বাবুল এবং লক্ষীপুরের রাব্বানীকে মুঠোফোনে একাধিবার ফোন দিলেও রিসিভ করেনি। রামগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী জাহিদ হোসেন রোববার বিকেলে নিজস্ব কার্যালয়ে সাংবাদিকদের জানান, নির্ম্মমানের কংক্রিট দিচ্ছে এমন সংবাদ পেয়ে উপ-সহকারী প্রকৌশলী গিয়ে সত্যতা পেয়েছে। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে নির্ম্মমানের কংক্রিট অপসারনের নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।

  • রামগঞ্জে ইউএনও-সমবায় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন।

    রামগঞ্জে ইউএনও-সমবায় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন।

    লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাপ্তি চাকমা ও উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের অভিভাবক সদস্যের ভোটের ফল পরিবর্তনের অভিযোগ উঠেছে।

    পানিয়ালা উচ্চ বিদ্যালয়ের নির্বাচিত ভূক্তভোগী অভিভাবক সদস্য মোজাম্মেল হোসেন রবিবার (২৩ জানুয়ারি) বিকেলে লক্ষ্মীপুর অনলাইন সাংবাদিক ফোরামের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ আনেন। একই সময় এই ঘটনায় তিনি জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

    মোজাম্মেল উপজেলার ভাটরা ইউনিয়নের কোমরতলা গ্রামের বাসিন্দা। সংবাদ সম্মেলনে মোজাম্মেল বলেন, ২০ জানুয়ারি অভিভাবক সদস্যদের নির্বাচনের ৯ জন প্রার্থীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে আমি চতুর্থ হই। কিন্তু আমাকে কোন কিছু অবহিত না করে ইউএনও তাপ্তি চাকমা ও প্রিসাইডিং কর্মকর্তা আনোয়ার শনিবার (২২ জানুয়ারি) পুনরায় ভোট গণনা করেন। এতে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে পরাজিত প্রার্থী হুমায়ুন কবিরকে জয়ী ঘোষণা করে আমাকে বাদ দেওয়া হয়।

    উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি কামরুল হাসান ফয়সাল মাল সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে নাটকীয় ভোট গণনায় আমাকে সরিয়ে দিয়েছে।

    এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আমার প্রাপ্ত পদ ফেরত চাই। তিনি আরও বলেন, পুনরায় ভোট গণনার দিন আমিসহ নির্বাচিত ইব্রাহিম খলিল, রফিকুল ইসলাম ও জাহাঙ্গীর হোসেন কেউই উপস্থিত ছিলেন না। পুনরায় ভোট গণনা কেন হয়েছে তাও তারা কেউ জানেন না।

    ২৩ জানুয়ারি রোববার ইউএনওর কার্যালয়ে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবেই সভাপতি পদে নির্বাচনের আয়োজন করা হয়। ভোটের পর থেকেই ছাত্রলীগ নেতা ফয়সাল ও পরাজিত হুমায়ুনদের ভয়ে আমরা বাড়িছাড়া। বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ২০ জানুয়ারি রাতে নির্বাচিতদের আত্মীয়-স্বজনকে হুমকি দিয়ে আসে তারা।শনিবার রাতেও তাদের লোকজন পানিয়ালা বাজারে ককটেল বিস্ফোরণ করে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেয়।

    প্রিসাইডিং কর্মকর্তা ও সমবায় কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন বলেন, আবেদনের ভিত্তিতে ইউএনওর উপস্থিতি ভোটগ্রহণ হয়েছে। কোন সদস্যকে কেউ হুমকি দেওয়ার বিষয়টি আমাদেরকে জানানো হয়নি। কাউকে যদি হুমকি দেওয়া হয়,থানা পুলিশকে জানালে তারা ব্যবস্থা নেবেন।

    এই ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাপ্তি চাকমা বলেন, নির্বাচনের দিন ভোট গণনা ভুল হয়েছে বলে হুমায়ুন অভিযোগ করেছে। এই প্রেক্ষিতে শনিবার পুনরায় ভোট গণনা করলে তিনি জয়ী হন। পুনরায় ভোট গণনার বিষয়টি অন্যান্য প্রার্থীদেরকে ফোনে জানানো হয়েছিল।

  • রামগঞ্জে এস.এম.সি কমিটি গঠনে ভোটে জিতেও ছত্রলীগ নেতার হুমকিতে ৩ সদস্য বাড়ি ছাড়া।

    রামগঞ্জে এস.এম.সি কমিটি গঠনে ভোটে জিতেও ছত্রলীগ নেতার হুমকিতে ৩ সদস্য বাড়ি ছাড়া।

    লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে নোয়াগাঁও ইউনিয়নের পানিয়ালা উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদ ম্যানেজিং কমিটি গঠনের লক্ষ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ছাত্রলীগ নেতা ফয়সালের অপছন্দের তিন অভিভাক সদস্য ভোটে বিজয়ী হন। পরবর্তিতে তাদের বাড়িতে গিয়ে ওই ছাত্রলীগ নেতা ফয়সাল প্রাণনাশ ও পুলিশে দেয়ার হুমকি দেন এতে তারা বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে।অপর দিকে নির্বাচনের ৩ দিন পর ভোট পুনরায় গণনা করে ফলাফল পরিবর্তনের অভিযোগ উঠেছে। এতে প্রথমদিনের ভোট গননায় বিজয়ী মোজাম্মেল হোসেনকে পরিবর্তন করে হুমায়ন কবির কে বিজয়ী দেখানো হয়। শনিবার (২২ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ভূক্তভোগী অভিভাবক সদস্য পানিয়ালা বাজারের মুদি দোকানি মোজাম্মেল এই অভিযোগ করেন।

    মোজাম্মেল বলেন,শনিবার ইউএনও অফিসে পুনরায় ভোট গণনা করা হয়। কিন্তু এই বিষয়ে আমাদের কোন কিছু জানানো হয়নি। এতে আমাকে বাদ দিয়ে হুমায়ুন কবিরকে চতুর্থ স্থানে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়। প্রথমদিনের গণনায় হুমায়ুন ১৪৫ ভোট পেয়ে পঞ্চম হয়েছেন। আমি মারধরের ভয়ে পুনরায় ভোট গণনার বিরুদ্ধে ইউএনওর কাছে অভিযোগ করতে পারছি না। ভয়ে তিনি নির্দিষ্ট কারও নামও বলেননি।

    পুনরায় ভোট গণনার সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাপ্তি চাকমা, রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমদাদুল হক, নির্বাচনের প্রিজাইডিং অফিসার ও উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন, বিদ্যালয়ের সদস্য প্রার্থী হুমায়ুন কবির ও জাকির হোসেন উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে সভাপতি পদের নির্বাচন রোববার (২৩ জানুারি) দুপুর ১২ টার দিকে উপজেলা কার্যালয়ে আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু সদস্যরা এতে আতঙ্কিত। তাদের ভাষ্যমতে, উপজেলা কার্যালয়ে যাওয়ার পথে তাদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটতে পারে। বিদ্যালয়েই ভোটের আয়োজন করলে ভালো। পছন্দের প্রার্থীকে চাপিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনাও শোনা যাচ্ছে।
    অভিভাবক সদস্যদের অভিযোগ, ২০ জানুয়ারি উপজেলার নোয়াগাঁও ইউনিয়নের পানিয়ালা উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির অভিভাবক ভোট হয়। ভোট শেষে গণনায় ৯ জন প্রার্থীর মধ্যে ইব্রাহিম খলিল, রফিকুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর হোসেন ও মোজাম্মেল হোসেনকে সদস্য পদে বিজয়ী ঘোষণা করেন প্রিসাইডিং অফিসার আনোয়ার হোসেন। ওই রাতেই সভাপতি প্রার্থী উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও রামগঞ্জ পৌরসভার কাউন্সিলর মোঃ কামরুল হাসান ফয়সাল মাল ও তার লোকজন নির্বাচিতদের বাড়িতে যায়। এই সময় আশপাশের লোকজনের কাছে ওই সদস্যদের উদ্দেশ্য করে বিভিন্ন ধরণের হুমকি দেওয়া হয়। বিষয়টি জানতে পেরে নির্বাচিত অভিভাবক সদস্যরা ওই রাত থেকেই বাড়িছাড়া বলে জানা গেছে।

    সূত্র জানায়, নির্বাচিত ৪ সদস্য, ১জন মহিলা সদস্য, ১ জন দাতা সদস্য ও ৩ জন শিক্ষক প্রতিনিধি ভোটের মাধ্যমে সভাপতি নির্বাচন করবেন। সভাপতি পদে লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান, আল মদিনা ফার্মাসিউটিক্যালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও জাতীয় পার্টি নেতা জাকির হোসেন পাটওয়ারী, ছাত্রলীগ নেতা কামরুল হাসান ফয়সাল মাল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সদস্য নির্বাচনে জাকির হোসেনের প্যানেল নির্বাচিত হয়েছে।

    অভিযোগ রয়েছে, ছাত্রলীগ নেতা ফয়সাল কমিটির সভাপতি হতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। ফয়সাল লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য ড. আনোয়ার হোসেন খাঁনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। সেই সূত্রে তিনি প্রিসাইডিং অফিসারকে ম্যানেজ করে নিজের প্রার্থী হুমায়ুনকে জয়ী করতে ব্যালট পেপারে পরিবর্তন এনেছেন। পরে হুমায়ুনকে দিয়ে অভিযোগ করিয়ে ভোট পুনরায় গণনা করা হয়।

    মোজাম্মেল হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ১৪৭ ভোট পেয়ে ৪র্থ স্থানে তিনি সদস্য নির্বাচিত হন। দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিজাইডিং অফিসার বিজয়ীদের নামও ঘোষণা করেন। ওইদিন রাতেই কয়েকজন তাকে বাড়িতে খুঁজতে আসে এবং হুমকি দিয়ে যায়। স্থানীয়দের কাছ থেকে বিষয়টি জানতে পেরে হামলার ভয়ে তিনি রাতে বাড়িতে থাকছেন না। ভয়ে তাকে পালিয়ে থাকতে হচ্ছে।

    এই বিষয়ে জানতে সভাপতি প্রার্থী কামরুল হাসান ফয়সাল মালের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও সাড়া মেলেনি। তবে তার ঘনিষ্ঠ একজন দাবি করছেন, অভিভাবকদের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ সঠিক নয়।

    দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন বলেন, আবেদনের ভিত্তিতে ইউএনওর উপস্থিতি ভোটগ্রহণ হয়েছে। রোববার (২৩ জানুয়ারি) ১২টার দিকে উপজেলা কার্যালয়ে সভাপতি পদে ভোট গ্রহণ। কোন সদস্যকে কেউ হুমকি দেওয়ার বিষয়টি আমাদেরকে জানানো হয়নি। কাউকে যদি হুমকি দেওয়া হয়, থানা পুলিশকে জানালে তারা ব্যবস্থা নেবেন।

    এই ব্যাপারে রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাপ্তি চাকমা বলেন, হুমায়ুন অভিযোগ করেছেন প্রথম দিন ভোট গণনায় ভুল হয়েছে। পুনরায় ভোটগ্রহণ করলে তিনি ভোটে জয়ী হবেন। তার অভিযোগের ভিত্তিতে পুনরায় ভোট গ্রহণ করলে তিনি জয়ী হন। এতে মোজাম্মেল বাদ পড়েন। পুনরায় ভোট গণনার বিষয়টি প্রত্যেক প্রার্থীকেই ফোনে জানানো হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।

  • রামগঞ্জে সড়ক ও জনপথ বিভাগ(সওজ)এর কোটি টাকার সম্পত্তি দখল।

    রামগঞ্জে সড়ক ও জনপথ বিভাগ(সওজ)এর কোটি টাকার সম্পত্তি দখল।

    লক্ষীপুরের রামগঞ্জ পৌর শহরে রামগঞ্জ-হাজীগঞ্জ সড়কের সোনালী ব্যাংকের পূর্বপাশে সড়ক ও জনপথ বিভাগ(সওজ)এর কোটি টাকার সম্পত্তি দখল করে নির্মাণ করা হচ্ছে আধা পাকা ইমারত।এর আগে ইমারত নির্মানবন্ধে স্থানীয় সরকার বিভাগ নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।নিষেধাঞ্জা উপেক্ষা করে ইমারত নির্মান করার সর্বোস্থরে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।

    স্থানীয় সুত্রে জানায়,সোনালী ব্যাংকের পুর্বে জনপথ বিভাগের সম্পত্তিতে মাটি ভরাট করার সময় সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে কাজ বন্ধ রাখতে নিষেধাঞ্জা জারী করে। কিন্তু প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়ায় মাহমুদ টাইলস’এর মালিক মাহমুদ মির্জা ওই স্থাপনা নির্মাণকাজ বন্ধ অব্যাহ রাখে।

    এই ব্যাপারে মাহমুদ টাইলসের মালিক মো. মাহমুদ মির্জা জানান-আমি পৌরসভার সাতারপাড়ার মৃত পিংকু মিয়ার ছেলে মোঃ ফরিদের নিকট থেকে সম্পত্তি ক্রয় কওে ব্যবসা করার জন্য ইমারত নির্মান করেছি।

    এই বিষয়ে মন্তব্য সংগ্রহের জন্য রামগঞ্জস্থ সড়ক ও জনপথ বিভাগের অফিসে কয়েকবা গিয়েও কাউকে পাওয়া যায়নি।

  • রামগঞ্জে খালপাড় থেকে অজ্ঞাত বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার।

    রামগঞ্জে খালপাড় থেকে অজ্ঞাত বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার।

    লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জ উপজেলা খালপাড় থেকে অজ্ঞাত এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে রামগঞ্জ থানা পুলিশ।

    শনিবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে সদর উপজেলার দরবেশপুর বালুয়া চৌমুহনী বাজার সংলগ্ন খালপাড় থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

    সত্তরোর্ধ্ব বয়সী ওই বৃদ্ধের নাম পরিচয় জানা যায়নি। তিনি ভবঘুরে ছিলেন বলে জানিয়েছেন রামগঞ্জ থানা পুলিশ।

    রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ এমদাদুল হক বলেন, বৃদ্ধ লোকটি ভবঘুরে। অনেকেই দেখেছেন রাতে তিনি বাজারে ঘোরাঘুরি করছেন। পরে সকাল বেলায় খালপাড়ে তার মরদেহটি পড়ে থাকতে দেখে রামগঞ্জ থানা পুলিশকে খবর দেয় স্থানীয়রা। এরপর পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সেটি উদ্ধার করে। পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণ করা হচ্ছে, শীতে বা স্বাভাবিকভাবেই তার মৃত্যু হয়েছে।

  • রামগঞ্জের লামচরের চেয়ারম্যান জিসানসহ ৩১ জনকে গ্রেফতার।

    রামগঞ্জের লামচরের চেয়ারম্যান জিসানসহ ৩১ জনকে গ্রেফতার।

    লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জের লামচর ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মোঃ ফয়েজ উল্লাহ জিসানসহ ৩১জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।১১ জানুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরে লক্ষ্মীপুর জেলা চীফ জুডিশিয়াল রামগঞ্জ আমলি আদালতের তাঁরা স্বেচ্ছায় জামিন চাইতে গেলে বিচারক মোঃ আনোয়ার হোসেন তাদের জামিন নামঞ্জুর করে সিডব্লিই মুলে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরন করেন।

    বিষয়টি নিশ্চিত করে রামগঞ্জ আমলি আদালতের আইনজীবি খোরশেদ আলম।

    জানা যায়,তৃতীয় ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় গেল বছরের ২৮ নভেম্বর। কিন্তু নির্বাচনের পূর্বে ২৪ নভেম্বর লামচর ইউনিয়নের নৌকা প্রতিকের প্রার্থী মাহেনারা পারভিন পান্নার ছেলে সাইফুল ইসলাম বাদী হয়ে একই ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী ফয়েজ উল্লাহ জিসানসহ ৩৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক উপাদান আইনে রামগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন।

    পরবর্তিতে ২৮ তারিখ নির্বাচনে ইউনিয়নবাসী তাদের প্রত্যাক্ষ্য ভোটে ফয়েজ উল্লাহ জিসানকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন এবং হাইকোর্ট ৪ সপ্তাহ আগাম জামিন পান। আগাম জামিনের মেয়াদ শেষে স্বেচ্ছায় জামিন চাইলে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরন করে।

  • লক্ষ্মীপুর- রামগঞ্জ সড়কের ট্রাকচাপায় স্কুলছাত্রী দুই বোন নিহত।

    লক্ষ্মীপুর- রামগঞ্জ সড়কের ট্রাকচাপায় স্কুলছাত্রী দুই বোন নিহত।

    সোহেল হোসেন,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ লক্ষ্মীপুরে ট্রাকচাপায় সানজিদা আক্তার ও ফাহমিদা আক্তার নামে স্কুলছাত্রী দুই বোন নিহত হয়েছে। শনিবার (১৩ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে লক্ষ্মীপুর- রামগঞ্জ সড়কের সদর উপজেলার পালেরহাট এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

    এই ঘটনায় উত্তেজিত জনতা প্রায় আধা ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে রাখে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পৌঁছে অবরোধ তুলে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।

    সানজিদা রায়পুর উপজেলার কেরোয়া ইউনিয়নের মধ্য কেরোয়া গ্রামের বাসিন্দা আরিফুর রহমানের মেয়ে ও ফাহমিদা আলমগীর হোসেনের মেয়ে। এর মধ্যে সানজিদা লক্ষ্মীপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ও ফাহমিদা ঢাকার সেগুনবাগিচা গার্লস হাইস্কুলের এসএসসি পরীক্ষার্থী। তারা সম্পর্কে মামাতো-ফুফাতো বোন।

    জানা গেছে, আরিফুর রহমান তার পরিবার নিয়ে লক্ষ্মীপুর পৌর শহরে ভাড়া বাসায় থাকেন। তার মেয়ে সানজিদা ও ভাগ্নে ফাহমিদাকে নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে তিনি কেরোয়া গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছিলেন। ওই স্থানে পৌঁছালে তারা দুজন মোটরসাইকেল থেকে পড়ে যান। এতে রামগঞ্জ থেকে আসা দ্রুতগতির একটি ট্রাক তাদের চাপা দিয়ে চলে যায়। খবর পেয়ে একই সড়কের আটিয়াবাজার এলাকায় জনতা ট্রাকটি আটক করে।

    এ সময় চালককে আটক করে পুলিশে দেন স্থানীয় জনতা। তবে এ ঘটনায় মোটরসাইকেলচালক আরিফুর রহমানের কিছু হয়নি।

    লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবদুল হান্নান বলেন, খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে পৌঁছে অবরোধ তুলে দেওয়া হয়েছে। পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মরদেহ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

  • লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে যুবলীগের আনন্দ মিছিল।

    লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে যুবলীগের আনন্দ মিছিল।

    সোহেল হোসেন,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ লক্ষীপুর জেলা যুবলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করায় রোববার বিকেলে রামগঞ্জ উপজেলা ও পৌর যুবলীগের ব্যানারে আনন্দ মিছিল করেছে যুবলীগের নেতা-কর্মীরা।

    বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক শেখ ফজলে শামস পরশ,সাধারণ সম্পাদক মাঈনুল হোসন খান নিখিল ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হাবিবুর রহমান পবন কে ধন্যবাদ জানিয়ে রামগঞ্জ পৌরসভার মুজিব চত্তর থেকে মিছিল শুরু হয়ে পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন শেষে পুনরায় মুজিব চত্ত্বরে উপস্থিত হয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভার অনুষ্ঠিত হয়।

    রামগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক লেয়াকত ইরানের সঞ্চালনায় সভা বক্তব্য রাখেন, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ন আহবায়ক সাঈদুর রহমান মামুন,পৌর যুবলীগের যুগ্ন আহবায়ক ও সাবেক পৌর কাউন্সিলর শাখাওয়াত হোসেন রাজু,উপজেলা যুবলীগ নেতা মমিন, যুবলীগের যুগ্ন আহবায়ক এস এম মোজাম্মেল হক, মহিউদ্দিন সুজন, পৌর যুবলীগ নেতা রিপন আহমেদ, সাবেক পৌর ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রুবেল পাটওয়ারী,সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি কামরুল হাসান মাসুম,দরবেশপুর ইউপি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইমন হোসেন, সালেহ উদ্দিন মানিক মির্জা, পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ন আহবায়ক সহিদ চৌকিয়া,সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মোরশেদুল আমিন বাবু,কাজি মাসুদ রানা,আনোয়ার হোসেন পাটোয়ারী,কামরুল ইসলাম,ইউসুফ হারুন,তারেকুর রহমান শুভ প্রমুখ।

  • রামগঞ্জ সন্ত্রাসের জনপদ হলেও শান্তির সুবাতাস বইয়ে দিতে চান ছলিম উল্লাহ।

    রামগঞ্জ সন্ত্রাসের জনপদ হলেও শান্তির সুবাতাস বইয়ে দিতে চান ছলিম উল্লাহ।

    সোহেল হোসেন,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জ উপজেলা করপাড়া ইউনিয়ন এক সময় সন্ত্রাসী এলাকা হিসেবে পরিচিত ছিলো।শান্তিশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে মোঃছলিম উল্লাহ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যান নির্বাচন করতে চান বলে জানিয়েছেন।

    ইতোমধ্যে মোঃ ছলিম উল্লাহ বিভিন্ন সমাজ সেবামূলক কর্মকান্ডে নিজেকে জড়িয়েছেন।
    বহুল আলোচিত সমালোচিত করপাড়া ইউনিয়নের আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে ব্যাপক প্রচার প্রচারণা চালিয়েছেন তিনি। খুন ধর্ষণ লুটপাট দুর্নীতি চাঁদাবাজ সন্ত্রাস-নৈরাজ্যময় করপাড়া ইউনিয়নে শান্তি শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার নিরলস প্রয়াসে ছলিম উল্লাহ জানান,আমি করপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে আমার এলাকার মানুষের উন্নয়নে নিজেকে উৎসর্গ করবো। এলাকার রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ কালভার্টের সমস্যা সমাধান সহ এলাকার নারী নির্যাতন পারিবারিক কলহ ও মাদক নির্মূল বাল্যবিবাহ ইভটিজিংসহ অপরাধ দমনে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে এক হয়ে কাজ করবো ইনশাআল্লাহ।

    এলাকাবাসীর চান পরিবর্তন। একজন সৎ আদর্শবান যোগ্য প্রার্থী হিসাবে ইউনিয়ন বাসী চান ছলিম উল্লাহ কে।গৌরীপুর গ্রামের মোঃআব্দুল ব্যাপারী বাড়ির মৃত হাসমত উল্লাহ ছেলে মোঃছলিম উল্লাহ দুই ভাই তিন বোনের মাঝে সবার ছোট।

    স্থানীয় কমলাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শিক্ষা জীবন শুরু করে নন্দীগ্রাম বদরপুর উচ্চ বিদ্যালয়, লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ (ইসলামিক ইতিহাস) পড়া লেখা সম্পন্ন করেন।

    পেশাগত জীবনে মোঃ ছলিম উল্লাহ এম কে ফ্যাশন গার্মেন্টসের চেয়ারম্যান ও পাশাপাশি তিনি একটি দৈনিক জাতীয় পত্রিকায় রামগঞ্জের সংবাদকর্মী হিসেবে কাজ করেছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃছলিম উল্লাহ। তার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য মানুষের সেবা করা,পিছিয়ে পড়া অসহায় গরীব জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে কাজ করা,জনকল্যাণকর প্রতিটি কাজ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সম্পাদন করা,ইতোমধ্যে মোঃছলিম উল্লাহ মসজিদ মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়নে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

    চেয়াম্যান প্রার্থী ছলিম উল্লাহ বলেন,শিশু কিশোরদের মানসিক বিকাশে বিনোদন কেন্দ্র স্থাপন করাই তার লক্ষ্যগুলোর মধ্যে একটি।

    গৌরীপুর সমাজ কল্যাণ সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা ও উপদেষ্টা,গৌরীপুর জামে মসজিদের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান উপদেষ্টা,গৌরীপুর মাদ্রাসার গভর্নিং বডির সদস্য,কালিকাপুর মডেল টেকনিক্যাল কলেজ অব এগ্রিকালচার অ্যান্ড ফিশারিজ এর পরিচালক,মাস্টার টেক বিজনেস অ্যান্ড সলিউশনস এর স্বত্বাধিকারী,আইন সহায়তা কেন্দ্র (আসক) এর সিনিয়র কো-অর্ডিনেটর, বাংলাদেশ রিপোর্টাস ক্লাবের সহসভাপতি (ঢাকা বিভাগীয়),গৌরীপুর তালিমুল কুরআন হেফজ নূরানী মাদ্রাসার উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

    দল মত,ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে করপাড়া ইউনিয়নের সর্বস্তর মানুষের আস্থা,ভালোবাসা কামনা করেন এই স্বতন্ত্র প্রার্থী।