Tag: মৌলভীবাজার

  • মোহাম্মদী ট্রাস্টের উদ্যোগে রমজান উপলক্ষে খাদ্য সামগ্রী বিতরন

    মোহাম্মদী ট্রাস্টের উদ্যোগে রমজান উপলক্ষে খাদ্য সামগ্রী বিতরন

    মোহাম্মদী ট্রাস্টের উদ্যোগে রমজান উপলক্ষে খাদ্য সামগ্রী বিতরন

    মৌলভীবাজার সদর উপজেলার আইনপুর (শেরপুর) মোহাম্মদী ট্রাস্ট এর উদ্যোগে প্রায় ৭ শতাধিক দুস্থ অসহায় গরিবদের মধ্যে চাল ডাল, সোয়াবিন ,পিয়াজ,ছোলা ইত্যাদি রমজান মাস উপলক্ষে খাদ্যসামগ্রী বিতরন করা হয়।

    বৃহস্পতিবার (৩১শে মার্চ)  দুপুরে আইনপুর গ্রামে হাজী আব্দুল হান্নান সাহেবের বাড়ীতে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে সমাজসেবক হাজী ছাবু মিয়ার সভাপতিত্বে ও  ট্রাষ্টি আয়মন ইসলাম এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন ১নং খলিলপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবু মিয়া চৌধুরী।
    বিশেষ অতিথি ছিলেন মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবে সাবেক সাধারন সম্পাদক এনটিভি জেলা প্রতিনিধি এস এম উমেদ আলী, দৈনিক ইত্তেফাক মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম,শেরপুর প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক আমিরুল ইসলাম সাহেদ, এএসআই ইসমাইল হোসেন, ইউপি সদস্য মোঃ রব্বানী ,আওয়ামীলীগ নেতা হুমায়ূন কবির,সাংবাদিক মোফাদ আহমেদ,হেলাল মিয়া ।
  • মহান স্বাধীনতা দিবসে মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবের পুষ্পস্তবক অর্পণ।

    মহান স্বাধীনতা দিবসে মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবের পুষ্পস্তবক অর্পণ।

    মহান স্বাধীনতা দিবসে মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবের পুষ্পস্তবক অর্পণ।

    ২৬শে মার্চ, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে  “মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাব” এর উদ্যোগে মহান মুক্তিযুদ্ধে সকল বীর শহিদ’দের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়েছে।

    একই সঙ্গে ১ মিনিট নীরবতার মধ্য দিয়ে প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দরা গভীরভাবে শ্রদ্ধার সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের, যাদের অক্লান্ত ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে স্বাধীন বাংলাদেশ৷
    দিবসটি উপলক্ষে সকাল ৯টায় মৌলভীবাজার  স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করেন প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দরা।
    এসময় উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা শ.ই সরকার জবলু, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম মৌলভীবাজার জেলা শাখার সভাপতি বেলাল তালুকদার, মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শাহনেওয়াজ চৌধুরী সুমন, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ রাসেদ আহমদ, দপ্তর সম্পাদক ইমরান খান, সহ দপ্তর মোঃ রুহুল আলম রনি প্রমুখ।
  • মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে ফিনলে চায়ের গুদামে আগুন।

    মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে ফিনলে চায়ের গুদামে আগুন।

    মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে ফিনলে চায়ের গুদামে আগুন।

    মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে একটি ফিনলে চায়ের গুদামে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। এতে কয়েক কোটি টাকার চা পাতা ও স্থাপনা পুড়ে ভস্মীভূত হয়েছে।

    শুক্রবার ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২ইং, ভোর ৫.১৫ মিনিটের সময় উপজেলার রাজঘাট ইউনিয়নের ফিনলে কোম্পানীর মালিকানাধীন ডিনস্টন চা কারখানায় এই আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। কর্তব্যরত সিকিউরিটি সদস্যরা প্রথম আগুন লাগার ঘটনা দেখে কারখানার ব্যবস্থাপক ও ফয়ার সার্ভিসে খবর দেয়।
    খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস এর কর্মীরা দ্রুত এসে স্থানীয় শ্রমিকদের সাথে নিয়ে প্রায় দেড় ঘন্টা প্রচেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে কারখানার শের্টিং রুম, ও প্যাকিং গুদামে থাকা বিপুল পরিমান মজুদ চা পাতা, মেশিন, টিনের চালা পুড়ে গেছে।
    এসময় ফিনলে কোম্পানির সিওও মোঃ তাহসিন আহমদসহ পদস্থ কর্মকর্তারা কারখানায় উপস্থিত হন। মৌলভীবাজার জেলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর ডেপুটি ডিরেক্টর মোঃ হারুন পাশা ঘটনাস্থলে এসে ফায়ার ফাইটিং কাজ পরিদর্শন করেন।
    মোঃ হারুন পাশা প্রাথমিক ভাবে সর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সুত্রপাত বলে জানিয়েছেন। ফায়ার সার্ভিস ও কারখানা কর্তৃপক্ষ ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণে কাজ করছেন। তবে প্রাথমিক ভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমান ২ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবার আশংকা করা হচ্ছে বলে জানান কারখানার কর্তৃপক্ষ কর্মকর্তারা।
  • মৌলভীবাজারে নিত্য পণ্যে বাজার স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে খাদ্য নিয়ন্ত্রক বাজার মনিটরিং।

    মৌলভীবাজারে নিত্য পণ্যে বাজার স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে খাদ্য নিয়ন্ত্রক বাজার মনিটরিং।

    মৌলভীবাজারে নিত্য পণ্যে বাজার স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে খাদ্য নিয়ন্ত্রক বাজার মনিটরিং।


    দ্রব্যমূল্য উর্ধ্বগতি রোধে এবং নিত্য পণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখার জ্ন্যে মৌলভীবাজারে বাজার মনিটরিং কার্যক্রম শুরু হয়।

    মঙ্গলবার (৮ফেব্রুয়ারি) শহরের পশ্চিম বাজারে বিভিন্ন দোকানে এ কার্যক্রম পরিচালনা  করা হয়।  জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. মোখলেছুর রহমান, সহকারী কমিশনার, উর্মি রায়, জেলা মার্কেটিং অফিসার ও খাদ্য বিভাগীয় অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ এতে অংশ গ্রহন করেন। পাইকারী ও খুচরা ব্যবসায়ীদের দোকান ও গুদাম ঘরে রক্ষিত চালের মজুতের পরিমাণ যাচাই করা হয় এবং ব্যবসায়ীগণ যাতে অনুমোদিত পরিমাণের অতিরিক্ত মজুত না করে সে বিষয়ে ব্যবসায়ীগণকে সর্তক করা হয়।

    জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. মোখলেছুর রহমান জানান, দেশে যথেষ্ট পরিমাণ ফসল উৎপাদন হয়েছে এবং ফসলের কোন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় প্রতিনিয়ত বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে এবং বাজারে দ্রব্যমূল্যের গতি সহনীয়না হওয়া পর্যন্ত এই অভিযান চলমান থাকবে।

    জানা যায়, জেলার সকল উপজেলা পর্যায়ে বাজারগুলোতে খাদ্য বিভাগীয় কর্মকর্তার মাধ্যমে এ ধরণের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। যারা কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে চালের বাজার অস্থিতিশীলতার সৃষ্টি করবে তাদের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে শাস্তি প্রদান করা হবে।

  • মৌলভীবাজার রাজনগরে সাবরেজিস্ট্রি অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ।  

    মৌলভীবাজার রাজনগরে সাবরেজিস্ট্রি অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ।  

    মৌলভীবাজার রাজনগরে সাবরেজিস্ট্রি অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ।  

    মৌলভীবাজার রাজনগরে সাবরেজিস্ট্রি অফিস স্থানান্তর করে অন্যত্র সরিয়ে নেয়ার  প্রতিবাদে টানা ১২ দিন ধরে আন্দোলন চলছে। দূরবর্তী স্থানের পরিবর্তে রাজনগর বাজারের নিকটে অফিস স্থানান্তরের দাবীতে ব্যবসায়ী, দলিল লেখক ও সাধারণ মানুষ সড়কে আন্দোলন করছেন। এছাড়া একই দাবিতে দলিল লেখকরা কলম বিরতি চালিয়ে যাওয়ায় গত ১২ দিনে প্রায় প্রায় অর্ধকোটি টাকা রাজস্ব হারিয়েছে সরকার।
    সাব-রেজিস্ট্রি অফিস বাজার থেকে দূরবর্তী স্থানে স্থানান্তরের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে তীব্র হচ্ছে গণবিক্ষোভ। এঘটনায় রবিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাজনগর বাজারে বিক্ষোভ মিছিল ও মৌলভীবাজার-বালাগঞ্জ সড়কের মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভের সামনে টায়ার জ্বালিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
    আন্দোলনকারী ও দলিল লেখকরা জানান, ১৯৯২ সাল থেকে উপজেলা পরিষদের ভিতর আইন মন্ত্রনালয়ের ভবনের কয়েকটি কক্ষ নিয়ে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের কার্যক্রম চলছে। ভবনটি যথেষ্ট মজবুত থাকা সত্ত্বেও সংস্কারের উদ্যোগ না নিয়ে অফিস অন্যত্র সরিয়ে নিতে নিবন্ধন অধিদপ্তর থেকে গত ১৯ জানুয়ারি তারিখে সহকারী মহা-পরিদর্শক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) শেখ মো. আনোয়ারুল হক স্বাক্ষরিত পত্রে অনুমতি দেয়া হয়।
    এ প্রেক্ষিতে অফিস স্থানান্তরের জন্য ইতোমধ্যে রাজনগর থেকে দূরবর্তী কলেজ পয়েন্টে একটি ভবন ভাড়া নেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়। বিষয়টি জানাজানি হলে বাজার ব্যবসায়ী, দলিল লেখক ও সাধারণ জনগণ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন। পরে সাব-রেজিস্ট্রারের সাথে আলাপ করে দূরবর্তী স্থানের পরিবর্তে রাজনগর বাজারের আশেপাশে একাধিক ভবন দেখা হয়।
    এর প্রতিবাদে দলিল লেখকরা ২৭ জানুয়ারি থেকে কলম বিরতি পালন করছেন। ফলে প্রায় অর্ধকোটি টাকা রাজস্ব হারিয়েছে সরকার। একই সাথে এই আন্দোলনের কারণে জমির ক্রেতা-বিক্রেতারা বিপাকে পড়েছেন। স্থানীয় বাজারের প্রায় ৪ শতাধিক ব্যবসায়ীসহ সাধারণ মানুষ আন্দোলনে যুক্ত হয়ে মানববন্ধন, বিক্ষোভ মিছিল ও সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে অবস্থান কর্মসূচী পালন করছেন। তীব্র অসন্তোষের ফলে পরিস্থিতি ক্রমেই উত্তপ্ত হচ্ছে।
    রোববার বিক্ষোভ মিছিল শেষে প্রবীণ ব্যবসায়ী আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে অবস্থান ও প্রতিবাদ কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন রাজনগর ইউপি আ‘লীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুকুজ্জামান খান, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহেদুজ্জামান আনসারী মনাই, পাঁচাগাঁও ইউপি আ‘লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দূর্গা দেব, রাজনগর প্রেসক্লাবের সভাপতি আউয়াল কালাম বেগ, জেলা দলিল লেখক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মখদ্দুছ মিয়া, ব্যবসায়ী মিনহাজ চৌধুরী, ফুয়াদ হোসেন মুরাদ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহবায়ক মিনাজ মিয়া, সাংবাদিক আহমদউর রহমান ইমরান, ছাত্রলীগের সহ সভাপতি মিজানুর রহমান রাজু প্রমুখ।
    এ ব্যাপারে মৌলভীবাজারের জেলা রেজিস্ট্রার সোহেল রানা মিলন বলেন, রাজনগরের অফিস ভবনটি ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় ফাইলপত্র নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তাই নিকটবর্তী স্থানে উপযুক্ত কোনো ভবন না থাকায় কলেজ পয়েন্টে ভাড়ায় একটি ভবনে অফিস স্থানান্তরের জন্য সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বিষয়টির গুরুত্ব না বুঝে কিছু সংখ্যক মানুষ এর বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে।  এবং তিনি বলেন, উদ্ভুত পরিস্থিতি সম্পর্কে সকল পক্ষ বসে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হবে।
  • মৌলভীবাজারে বাংলাদেশ-ভারত বর্ডার হাট নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের উদ্বোধন। 

    মৌলভীবাজারে বাংলাদেশ-ভারত বর্ডার হাট নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের উদ্বোধন। 

    দুই দেশের মানুষের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি এবং সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নে কুরমা সীমান্তে সীমান্ত ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের ধল‌ই জেলার মধ্যে বর্ডার হাট নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে।
    বৃহস্পতিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মৌলভীবাজারের কুরমাঘাট এবং ভারতের কমলপুর সীমান্ত এই হাটের ভিত্তি স্থাপনের উদ্বোধন করেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সি এমপি ও ভারতের ত্রিপুরা সরকারের মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব।
    এসময় বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, এই হাটের মাধ্যমে দুই দেশের বাণিজ্যেরও উন্নতি হবে। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সীমান্তবর্তী মানুষ হাতের নাগালে পাবে। সীমান্তে চোরাচালান কমে আসবে। স্থানীয়রা নানা পণ্য হাট থেকে কিনতে পারবে। এতে দু-দেশের মধ্যে ভ্রাতৃত্বও বাড়বে। এছাড়া পর্যটনের ক্ষেত্রেও প্রসারতা লাভ করবে।
    ভারতের ত্রিপুরা সরকারের মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব বলেন, যখন সীমান্তের দুইদেশের পন্য গুলো খোলা বাজার হয়ে যাবে তখন চোরা চালান বন্ধ হয়ে যাবে। মাতৃতুল্য প্রধানমন্ত্রীর নেতৃতী বাংলাদেশ যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে সব সেক্টন এগিয়ে যাছে। আজকের এই দুই দেশের যে লাভবান হবে দুই দেশের যে সু-সম্পর্ক সাংকেতিক সম্পর্ক বৃদ্ধি পাবে।
    মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার কুরমাঘাট এবং ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের ধলই জেলার কমলপুরে এ ই সীমান্ত হাট। হাটটি চালু হলে বাংলাদেশ এবং ভারতের সীমান্ত সংলগ্ন অধিবাসীরা উপকৃত হবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। এছাড়া শুল্কমুক্ত পণ্য আমদানি ও রপ্তানির মাধ্যমে লাভবান হবে দু’দেশের ব্যবসায়ীরা।
    আনুষ্ঠানিক ভিক্তি প্রস্তর স্হাপন অনুষ্ঠানে আরও অন্যান্য উপস্থিত ছিলেন ভারতের ত্রিপুরা সরকারের শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রী মনোজ কুমার দেব,বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সাবেক চিফ হুইপ উপাধ্যক্ষ ড.মো আব্দুস শহীদ এমপি,দু’দেশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বৃন্দগণ।
    জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, কমলগঞ্জ উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের সীমান্ত এলাকায় বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ উদ্যোগে দুই দেশের নোম্যান্স ল্যান্ডে ২৭২ শতক ভুমিতে কুরমাঘাট-কমলপুর বর্ডার হাট নির্মাণ করা হচ্ছে। বাংলাদেশী টাকার হিসাবে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা। ১৮ টি পণ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। যা এই বাজারে কেনা বেচা হবে। প্রতি সপ্তাহের মঙ্গলবার তিনঘন্টার জন্য এই হাট বসবে। ২০২৩ সালে এই হাট চালু হ‌ওয়ার কথা রয়েছে।
    উল্লেখ্য, বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়ন ও সীমান্ত এলাকায় বৈধ বাণিজ্য নিশ্চিতে ২০১১ সালে যাত্রা শুরু করেছিল সীমান্ত হাট কার্যক্রম। সীমান্ত হাটের প্রথম যাত্রা শুরু হয় ২০১১ সালের জুলাই মাসে কুড়িগ্রাম জেলার বালিয়ামারি সীমান্তে সোনাভরি নদের তীরে। উদ্দেশ্য ছিল সীমান্তের দুই পাড়ের মানুষের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে চাঙ্গা করে একদিকে তাদের জীবিকার সংস্থান করা এবং অন্যদিকে তাদের জীবন যাত্রার মানের উন্নয়ন। এর আর একটি উদ্দেশ্য ছিল দুদেশের মানুষের মধ্যে সমপ্রীতি, ভালোবাসা এবং ভাতৃত্ববোধ সৃষ্টি করা।
  • বড়লেখায় শীতার্ত দরিদ্র মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ।

    বড়লেখায় শীতার্ত দরিদ্র মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ।

    বড়লেখায় ‘কানাডা জেডিএসএস ফুডস ইন্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কানাডা প্রবাসী জবা দেবীর পৃষ্ঠপোষকতায় বুধবার বিকেলে প্রয়াত জনপ্রতিনিধি নগেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ স্মরণে পৌরসভা ও সদর ইউনিয়নের উত্তর ডিমাই গ্রামের ৫শ’ সুবিধা বঞ্চিত শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে।

    পৌরমেয়র আবুল ইমাম মো. কামরান চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও কাউন্সিলার রেহান পারভেজ রিপনের সঞ্চালনায় পৌরসভা হলরুমে অনুষ্ঠিত কম্বল বিতরণের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ইউএনও খন্দকার মুদাচ্ছির বিন আলী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ‘কানাডা জেডিএসএস ফুডস ইন্ক’ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক কানাডা প্রবাসী জবা দেবী, ডা. মো. শাহনেওয়াজ, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রাহেনা বেগম হাসনা, প্যানেল মেয়র আলী আহমদ চৌধুরী জাহিদ, পৌর কাউন্সিলার কবির আহমদ, রেজাউল করিম, জাহিদ হাসান, রোজিনা বেগম প্রমুখ।

  • মৌলভীবাজারে ভোক্তা-অধিকার অধিদপ্তরের অভিযানে ৫টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা। 

    মৌলভীবাজারে ভোক্তা-অধিকার অধিদপ্তরের অভিযানে ৫টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা। 

    নিরাপদ খাদ্য নিশ্চতকরণে এবং  ভোক্তা অধিকার আইন বাস্তবায়নে কাজ করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সার্বিক তত্ত্বাবধানে থাকা জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। সেই লক্ষে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মৌলভীবাজার জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোঃ আল-আমিন এর নেতৃত্বে র‌্যাব-৯ ফোর্সের সহযোগিতায়।
    মঙ্গলবার ২৫ জানুয়ারি ২০২২ইং, মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার হাসপাতাল রোড, উত্তর চৌমুহনী বাজার, বড়লেখা বাজারসহ বিভিন্ন জায়গায় নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রীর প্রতিষ্ঠান ও হোটেল-রেষ্টুরেন্ট, ফার্মেসীসহ অন্যান্য দোকানে মনিটরিং ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
    উক্ত তদারকি অভিযানে দৃশ্যমান স্থানে গ্যাস সিলিন্ডারের মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করে অতিরিক্ত দামে গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রয় করা, অতিরিক্ত দামে স্বাস্থ্য পরিক্ষা করা, মূল্য তালিকা দৃশ্যমান স্থান প্রদর্শন না করা, মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ বিক্রয় করা, মেয়াদ উত্তীর্ণ রিএজেন্ট ব্যবহার করা, একই ফ্রিজে ঔষধ ও কাঁচা মাছ মাংস সংরক্ষণ করাসহ বিভিন্ন অনিয়মের দায়ে হাসপাতাল রোডে অবস্থিত মেসার্স মেছবাহ ফার্মেসীকে ৪ হাজার টাকা, শাহজালাল ডিজিটাল ডায়াগনষ্টিক সেন্টারকে ৭ হাজার টাকা, ডক্টর ফার্মেসীকে ৫ হাজার টাকা, উত্তর চৌমুহনী বাজারে অবস্থিত মারুফ ভেরাইটিজ ষ্টোরকে ৩ হাজার টাকা, বড়লেখা বাজারে অবস্থিত র‌্যাপিড সলিউশন গ্যাস হাউজকে ৩ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও তা আদায় করা হয়।
    আজকের অভিযানে মোট ৫ টি প্রতিষ্ঠানকে সর্বমোট ২২ হাজার টাকা জরিমানা ও তা আদায় করা হয়। নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী ন্যায্য মূল্যে প্রাপ্তি এবং নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তি নিশ্চিতকরণে ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের তদারকি কার্যক্রম চলমান থাকবে।
  • মৌলভীবাজারে আর্ন এন্ড লিভ এর শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ।

    মৌলভীবাজারে আর্ন এন্ড লিভ এর শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ।

    আর্ন এন্ড লিভ প্রতিবন্ধী মানুষের প্রত্যয়ের প্রতীক ও একটি অলাভজনক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। বিজয়ের ৫০ বছর ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে মৌলভীবাজার জেলা শাখার পক্ষ থেকে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।
    সোমবার (১০ জানুয়ারি) রাত ১০ ঘটিকায় শহরের কোর্ট রোড, সেন্টার রোড, শমশেরনগর রোড, কুলাউড়া রোড (মনু ব্রিজ) সহ পৌরসভার বিভিন্ন রাস্তায় অসহায় হত দরিদ্র মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন এপ্রতিষ্ঠানটি। এই  কম্বল বিতরণে সাংবাদিক মোঃ রুহুল আলম রনি’র তত্ত্বাবধানে উপস্থিত ছিলেন, মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবে প্রতিষ্ঠাতা ও জেলার সিনিয়র সাংবাদিক শ.ই সরকার জবলু,  দৈনিক মানবকণ্ঠ এর জেলা প্রতিনিধি বেলাল তালুকদার, দৈনিক বাংলাদেশের খবর এর জেলা প্রতিনিধি শাহনেওয়াজ চৌধুরী সুমন, সিনিয়র সাংবাদিক মামুনুর রশীদ মসু প্রমূখ।
    আর্ন এন্ড লিভ এর প্রতিষ্ঠাতা ফরিদা ইয়াসমিন জেসি বলেন, আমাদের সংগঠন প্রতিবন্ধী ও অসহায় হতদরিদ্রদের নিয়ে কাজ করছে। এই শীতের মৌসুমে সারা বাংলাদেশের বেশিরভাগ জেলাগুলিতে  আমাদের জেলা কমিটির মাধ্যমে মানুষদের মধ্যে কম্বল বিতরণ করে যাচ্ছি। এছাড়াও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অবকাঠামো,  শিক্ষা উপকরণ, বিশুদ্ধ পানি সহ চিকিৎসায় নগদ অর্থ দান করে যাচ্ছি।
  • মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবের নানা আয়োজনে স্থানীয় শহীদ দিবস পালন।

    মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবের নানা আয়োজনে স্থানীয় শহীদ দিবস পালন।

    এলিসন সুঙ মৌলভীবাজার প্রতিনিধিঃ নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মৌলভীবাজারে স্থানীয় শহীদ দিবস পালন করা হয়েছে। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হওয়ার চারদিন পর ২০ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর ফেলে যাওয়া মাইন বিস্ফোরণে ২৪ জন মুক্তিযোদ্ধা মারা যান।এদিনে শহীদ মুক্তিযোদ্ধারা হলেন সুলেমান মিয়া, রহিম বক্স খোকা,ইয়ানূর আলী,আছকর আলী,জহির মিয়া, ইব্রাহীম মিয়া,আব্দুল আজিজ,প্রদীপ চন্দ্র দাস,শিশির রঞ্জন দেব, সত্যেন্দ্র দাস,অরুণ দত্ত,দিলীপ দেব,সনাতন সিংহ,নন্দ লাল বাউরী,সমীর চন্দ্র সেন,কাজল পাল,হিমাংশু পাল,জিতেশ চন্দ্র দেব, আবদুল আলী,নূরুল ইসলাম,মোস্তফা কামাল,আশুতোষ দেব,তরণী দেব ও নরেশ চন্দ্র ধর।
    সোমবার (২০ ডিসেম্বর) দিবসটি পালন উপলক্ষে  মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে শহীদদের স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
    মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবের সভাপতি ছালেহ আহমেদ সেলিমের  সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শাহনেওয়াজ চৌধুরী সুমনের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
    এসময় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম মৌলভীবাজার জেলা শাখার সভাপতি বেলাল তালুকদার, মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবের  সহ-সভাপতি মামুনুর রহমান চৌধুরী মসু, সাংবাদিক ও কবি জাবেদ আহমেদ, সহ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ রুহুল আলম রনি প্রমূখ।
    জানা যায় যে,  ৮ ডিসেম্বর মৌলভীবাজার জেলা (তৎকালীন মহকুমা) শক্রমুক্ত হয়েছিল। তৎকালীন মহকুমা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে ওড়ানো হয় স্বাধীন বাংলার লাল-সবুজ পতাকা।  এই দিনে মুক্তিযোদ্ধারা মহা আনন্দে বাড়িতে ফেরার উদ্দেশ্যে  মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে  মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্পে এক সাথে সমবেত হয়েছিল। সেখানে একটি কক্ষে শহরের বিভিন্ন জায়গায় মাটিতে পাকিস্তানি বাহিনীর পুঁতে রাখা মাইনগুলো উদ্ধার করে রাখা হয়েছিল।
    মুক্তিযোদ্ধারা সবাই বিজয় উল্লাসে নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন, তখন হঠাৎ উদ্ধারকৃত মাইন বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে বিদ্যালয় এলাকা। মুহূর্তের মধ্যে ২৪ জন মুক্তিযোদ্ধার দেহ ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরে এই ছিন্ন বিচ্ছিন্ন দেহগুলো একত্রিত করে বিদ্যালয় মাঠের এক পাশে হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে সবাইকে সমাধিস্থ করা হয়। এর পর থেকে দিনটিকে স্থানীয় শহীদ দিবস হিসেবে পালন করেন মৌলভীবাজারবাসী।