Tag: মানববন্ধন

  • লাহিড়ী মোহনপুর রেলস্টেশনে পাবনা এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা বিরতি চেয়ে এলাকাবাসীর মানববন্ধন।

    লাহিড়ী মোহনপুর রেলস্টেশনে পাবনা এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা বিরতি চেয়ে এলাকাবাসীর মানববন্ধন।

    উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি :

    সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার লাহিড়ী মোহনপুর রেলস্টেশনে আন্তঃনগর পাবনা এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা বিরতি চেয়ে চলনবিল অধ্যাষিত এলাকাবাসীর উদ্যোগে লাহিড়ী মোহনপুর রেলস্টেশন চত্বরে এক মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকালে লাহিড়ী মোহনপুর, বড়পাঙ্গাসী, উধুনিয়া, দুর্গানগর, কয়ড়া, ফরিদপুর ও দিলপাশার ইউনিয়ন সহ প্রায় তিন উপজেলার ৪ শতাধিক জনগণ এই মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নেয়। ইতিপূর্বে প্রায় ১৫ শতাধিক লোকের গণস্বাক্ষর দিয়ে লাহিড়ী মোহনপুর রেলস্টেশনে পাবনা এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা বিরতি চেয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক বরাবর আবেদন করেন এলাকাবাসী। পাবনা থেকে ঢাকাগামী চালু হওয়ার অপেক্ষারত আন্তঃনগর পাবনা এক্সপ্রেস ট্রেনটি কমরেড অমূল্য লাহিড়ী ও এমপি আব্দুল লতিফ মির্জার স্মৃতি-বিজড়িত লাহিড়ী মোহনপুর রেলস্টেশনে যাত্রা বিরতি চেয়ে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে এলাকাবাসী।

    কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, লাহিড়ী মোহনপুর রেলস্টেশনটি চলনবিল অধ্যাষিত হওয়ায় এলাকায় ব্যাপক মাছ চাষ ও উৎপাদন হয়। এই মাছ দেশের বিভিন্ন স্থানে বাজারজাত করণের জন্য নেই তেমন কোন যানবাহন। এখানে গাভীর দুধ শীতলীকরণের জন্য রয়েছে একটি মিল্ক ভিটার শাখা। এছাড়াও স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত শিক্ষার্থী ও অসুস্থ রোগীর যাতায়াতের জন্য সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা না থাকায় এলাকাবাসী কষ্টের মধ্যে দিনযাপন করে আসছে। লাহিড়ী মোহনপুর থেকে উল্লাপাড়া রেলস্টেশনের দূরত্ব অন্তত ১৪ কিলোমিটার এবং পাশ্ববর্তী পাবনা জেলার ভাঙ্গুড়া রেলস্টেশনের দুরত্ব প্রায় ১৫ কিলোমিটার।

    লাহিড়ী মোহনপুর রেলস্টেশন থাকলেও কোন আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রা বিরতি না থাকার কারণে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে ট্রেনে যাতায়াত করতে হয় এলাকাবাসীকে। যা এলাকাবাসীর জন্য খুব কষ্টকর ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    মহামান্য রাস্ট্রপতি, মমতাময়ী প্রধানমন্ত্রী, মাননীয় রেলমন্ত্রী সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের নিকট ভুক্তভোগীদের দাবি লাহিড়ী মোহনপুর রেলস্টেশনে পাবনা এক্সপ্রেস ট্রেনটি যাত্রা বিরতি দিয়ে এলাকাবাসীর যাতায়াতের অসুবিধা দুর করবেন বলে ভুক্তভোগীদের প্রত্যাশা।

    এ সময় মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন লাহিড়ী মোহনপুর ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতি মোঃ আব্দুর রশিদ তালুকদার, পলাশডাঙ্গা যুবশিবিরের বীরমুক্তিযোদ্ধা জহির উদ্দিন মির্জা, কলেজ প্রভাষক জুয়েল আহমেদ ডাক্কু, লাহিড়ী মোহনপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি মহসিন আলম জমিন, ব্যবসায়ী মহায় মিলন ইসলাম বাবু, জাহাঙ্গীর আলম, কলেজ শিক্ষার্থী বিবর্ণ রাজিব প্রমুখ।

  • উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহারকে পূনরায় এমপি মনোনয়ন  দেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন 

    উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহারকে পূনরায় এমপি মনোনয়ন  দেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন 

    রামপাল(বাগেরহাট)প্রতিনিধিঃ বাগেরহাট-৩ (রামপাল-মোংলা) আসনে বর্তমান সাংসদ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পরিবেশ,  বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহারকে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও নৌকা প্রতীক মনোনয়ন দেয়ার দাবিতে এক মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    সোমবার (১৬ অক্টোবর) বিকাল ৪.০০ টায় রামপাল  উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে হুড়কা ইউনিয়নের জিরো পয়েন্ট এলাকায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
    উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যাপিকা ছায়েরা খাতুনের সভাপতিত্বে এবং  সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোসাঃ হোসনেয়ারা মিলির সঞ্চালনায় এ মানববন্ধনে উপজেলার ১০ টি ইউনিয়নের দেড় হাজারের অধিক মহিলা আওয়ামী লীগের কর্মীবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
    এসময় উপস্থিত হাজারো কর্মীরা আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহারকে পূনরায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন  দেওয়ার দাবি জানান। তারা আরও বলেন যে, রামপাল-মোংলায় উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার শান্তি,  স্থিতি ও একতার প্রতীক। কেসিসি’র মাননীয় মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক ও এমপি হাবিবুন নাহার প্রায় ৩০ বছর এ জনপদের মানুষের সাথে মিশে থেকে এক অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক তৈরি করেছে। তারা সততা ও আদর্শের সাথে রামপাল-মোংলার সকল শ্রেণির মানুষের ভালো-মন্দের সাথে মিশে আছেন। উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহারকে পূনরায় মনোনয়ন দিলে এ জনপদের মানুষ শান্তিতে থাকবে বলে উপস্থিত মহিলা আওয়ামী লীগের হাজারও নেতা কর্মী মনে করেন।  তারা আরও বলেন যে, উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহারকে এ আসনে মনোনয়ন দিলে তিনি বিপুল ভোট জয়ী হবেন। তাই নেতা কর্মীরা আবারও হাবিবুন নাহারকে মনোনয়ন দেওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে অনুরোধ জানান।
    মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোল্লা আঃ রউফ, রামপাল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান সেখ মোয়াজ্জেম হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ (অবঃ) মোতাহার রহমান,  উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জামিল হাসান জামু, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ নূরুল হক লিপন, ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল্লাহ ফকির, তপন কুমার গোলদার।
    এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউপি চেয়ারম্যান মোসাঃ সুলতানা পারভীন (ময়না),  সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গাজী আক্তারুজ্জামান, গাজী গিয়াস উদ্দিন, শেখ নূরুল আমিন, মোঃ বজলুর রহমান, জেলা পরিষদ সদস্য শেখ মনির আহমেদ প্রিন্স, উজলকুড় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জুলফিকার আলি ভুট্টো,  হুড়কা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিচিত্র বীর্য পাড়ে,  উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ হাফিজুর রহমানসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
  • রামপালে জমি জবরদখলের প্রতিবাদে মানববন্ধন।

    রামপালে জমি জবরদখলের প্রতিবাদে মানববন্ধন।

    রামপাল (বাগেরহাট )প্রতিনিধিঃ  বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার হুড়কা ইউনিয়নের হুড়কা  গ্রামের গঙ্গাধর মজুমদার ও সুজন মজুমদারের পরিবার কর্তৃক মৃত সুজিত মজুমদার স্ত্রী কল্পনা মজুমদার ও মৃত মনিমোহন মজুমদারের পুত্র ইন্দ্রজিৎ মজুমদারের জমি জবর দখলের প্রতিবাদে এক মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    ৩১ জুলাই সোমবার বিকাল ৪.০০ টায় উপজেলার হুড়কা ইউনিয়নের হুড়কা ঝলমুলিয়া দীঘির পাড়ে সুজন পরিবার কর্তৃক অত্যাচারিত সাধারণ জনগণ  এ মানববন্ধন কর্মসূচীর  আয়োজন করে।
    মানববন্ধন থেকে বলা হয় যে, মৃত সুজিত মজুমদারের  স্ত্রী কল্পনা মজুমদার ও মৃত মনিমোহন মজুমদারের পুত্র ইন্দ্রজিৎ মজুমদার  দীর্ঘ প্রায় ৫০ বছর যাবৎ আপোষ বন্টন মতে একটি জমি ভোগ দখল করে আসছে। কিছুদিন পূর্বে গঙ্গাধর মজুমদার ও সুজন মজুমদার ঐ জমি তাদের বলে দাবী  করে। এর পরেই জোর পূর্বক ১৯ জুলাই গঙ্গাধর মজুমদার , সুজন মজুমদার ও  তার পরিবার মিলে ভূক্তভোগীদের  জমির গাছপালা কেটে ফেলে ও জমি দখল করে নেয়।
    বিষয়টি তারা স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের জানালেও কোন সমাধান না হওয়ায় একই তারিখে রামপাল থানায় ইন্দ্রজিৎ মজুমদার বাদী হয়ে  লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। গঙ্গাধর ও সুজন গং থানার নির্দেশনা অমান্য করে ( ৩০ জুলাই ) আবারও গাছপালা জোর পূর্বক কেটে নেয় ও তাদের ভোগ দখলীয় জমি দখল করে নয়।
    গঙ্গাধর ও সুজন মজুমদার পিতৃহীন অসহায় সজিবের  জমিও জবরদখল করে নিয়েছে বলে মানববন্ধনে উপস্থিত ব্যক্তিরা অভিযোগ করেন। ইন্দ্রজিতের পিতা মনিমোহনের মৃত্যুর পর তাদের দলিল সুজনদের কাছে ছিল। তারা ইন্দ্রজিতের সম্পত্তি গোপনে বিক্রি করে দিয়েছে বলে মানব বন্ধনে অভিযোগ করেন ইন্দ্রজিৎ। গঙ্গাধর মজুমদার ও সুজন মজুমদার ভুয়া দলিলের মাধ্যমে কল্পনা ও ইন্দ্রজিত মজুমদারের  জমি জবরদখল করে নিয়েছে বলেও জানানো হয়।
    এছাড়া  গঙ্গাধর ও সুজন পরিবার জনসাধারণের চলাচলের রাস্তা আটকে দিয়ে দখল করে নিয়েছে বলেও মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা জানান। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী সন্ধা মন্ডল জানান যে,গঙ্গাধর মজুমদার ও সুজন মজুমদার নানা ধরনরে অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত থাকে। মানববন্ধনে উপস্থিত অত্যাচারিত সাধারণ জনগণ গঙ্গাধর মজুমদার ও সুজন মজুমদারের পরিবারের অত্যাচারের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন। পাশাপাশি এদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ারও জোর বাদী জানান।
    মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন সাবেক ইউপি সদস্য সুপ্রকাশ বিশ্বাস, পার্থ প্রতিম বিশ্বাস, কল্পনা মজুমদার, সজীব মজুমদার, সন্ধা মন্ডল, উর্মিলা মজুমদার, শান্তি বিশ্বাস। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইউপি সদস্য অরূপ কীর্তুনিয়া, ইউপি সদস্য গোপেশ্বরী বাছাড় সহ এলাকার শতাধিক নিযাতিত নারী পুরুষ উপস্থিত ছিলেন।
  • বেসরকারী শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয় করনের দাবিতে শ্রীমঙ্গলে শিক্ষকদের আলোচনা সভা ও মানববন্ধন।

    বেসরকারী শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয় করনের দাবিতে শ্রীমঙ্গলে শিক্ষকদের আলোচনা সভা ও মানববন্ধন।

    মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের দাবিতে দেশের চলমান আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করে শ্রীমঙ্গল উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির আয়োজনে আলোচনা সভা ও মানববন্ধন হয়েছে। সোমবার ১৭ জুলাই ২০২৩ ইং, শ্রীমঙ্গল শহরের শাহ্ মোস্তফা জে. আই উচ্চ বিদ্যালয়ে সকাল ১১টা থেকে শুরু করে বিকাল ৪টা পর্যন্ত জাতীয়করণের বিষয় নিয়ে শিক্ষকদের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়, পরে এই বিদ্যালয়ের সামন থেকে বিক্ষোভ মিছিল করে শ্রীমঙ্গল চৌমুহনা চত্বরে এসে মানববন্ধন করেন।
    এ সময় শ্রীমঙ্গল উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি, ভূনবীর দশরথ স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক ঝলক কান্তি চক্রবর্তী’র সভাপতিত্বে ও শ্রীমঙ্গল উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ শামছুল আলম এবং শ্রীমঙ্গল উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ আখতার হোসেন এর যৌথ সঞ্চালনায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারী ফোরাম এর কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি বিপ্লব কান্তি দাশ, বাংলাদেশ বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারী ফোরাম এর কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান, বাংলাদেশ বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারী ফোরাম এর কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জ্যোতিষ মজুমদার, শ্রীমঙ্গল উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি ও আবদুল ওহাব উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খালিদ মোঃ আব্দুল বাছিত, ভিক্টোরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অয়ন চৌধুরী, হুগলিয়া হাজী মনসব উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ কামরুল হাসান, সাতগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অনুপ দত্ত, প্রধান শিক্ষক সমিতি শ্রীমঙ্গলের সভাপতি ও কাকিয়া বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ নোমান আহমেদ সিদ্দিকী, বাংলাদেশ বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারী ফোরাম শ্রীমঙ্গলের সভাপতি ও বেগম রাসুলজান আ: বরী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিমান বর্ধন, মির্জাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তপন রক্ষিত, মনাই উন্না আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সৌমেন্দ্র দাশ, ধোবার হাট বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কৃপেশ দেব, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ নূরুল হক-সহ অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকা ও কর্মচারীবৃন্দ প্রমুখ।
    শ্রীমঙ্গলের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নেতারা বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীনের ৫২ বছর পার হলেও এমপিওভুক্ত শিক্ষক সমাজের বঞ্চনা আর বৈষম্যের অবসান হয়নি। সকল বৈষম্য দূরীকরণে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণের বিকল্প নেই। যদিও শিক্ষক সংগঠনগুলোর মতানৈক্যের কারণে শিক্ষক সমাজে হতাশা বিরাজ করছিল। জাতীয়করণের এক দফা দাবিতে সকল শিক্ষক সংগঠন এক ছায়াতলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে চলমান আন্দোলন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছেন।
    শিক্ষক নেতারা বলেন, এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা মাত্র ২৫ শতাংশ উৎসব ভাতা, ১০০০ টাকা বাড়ি ভাড়া ও ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা পান। অথচ একই কারিকুলামের অধীনে একই সিলেবাসের কাজে নিয়োজিত থেকেও
    আর্থিক সুবিধার ক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের মধ্যে রয়েছে পাহাড় সমান বৈষম্য। বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের অবসরে যাওয়ার পর অবসর সুবিধা ও কল্যাণ ট্রাস্টের টাকা পেতে বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়। এছাড়া বিগত কয়েক বছর যাবত অবসর সুবিধা ও কল্যাণ ট্রাস্ট খাতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন থেকে ৪ শতাংশ কেটে নেওয়া হচ্ছে। জাতীয়করণ না করা পর্যন্ত শিক্ষকরা রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে অব্যাহত রাখারও হুশিয়ারি দেন।
    প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে শিক্ষক নেতারা বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আপনি মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের মাধ্যমে আমাদের দাবী মেনে নিন।
    তারা আরো বলেন, আমাদের এক দফা এবং দাবি একটিই আমাদের জাতীয়করণ করতে হবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা প্রতিদিন রাজপথেই আন্দোলন চালিয়ে যাব। এমনকি যতদিন পর্যন্ত দাবি মেনে নেয়া না হয়, ততদিন পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।
  • সাংবাদিক নাদিম হত্যার বিচারের দাবিতে শ্রীমঙ্গলে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ।

    সাংবাদিক নাদিম হত্যার বিচারের দাবিতে শ্রীমঙ্গলে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ।

    সারাদেশে সাংবাদিক হত্যা, নিপীড়ন বন্ধ ও সাংবাদিক সুরক্ষায় আইন প্রণয়নের দাবি ও বাংলা নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম  জামালপুর ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট গোলাম রব্বানী নাদিম হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবি জানিয়ে শ্রীমঙ্গল উপজেলা প্রেসক্লাব সাংবাদিকরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ  সমাবেশে করেছ।

    শুক্রবার (২৩ জুন) দুপুরে  শ্রীমঙ্গলের দীঘিপাড় উপজেলা প্রেসক্লাবের সংলগ্নে এ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ  সমাবেশ’টি অনুষ্ঠিত।
    শ্রীমঙ্গল উপজেলা প্রেসক্লাবের সিনিয়র সাংবাদিক যায়যায়দিন পত্রিকা’র শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি রুম্মন আহমদ এর  সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বিকুল চক্রবর্তী’র সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সভায় অংশ গ্রহণ করেন বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ। এই
    মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য দেন, শ্রীমঙ্গল উপজেলা প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক সঞ্জয় দে, সিনিয়র সাংবাদিক সুমন বৈদ্য, প্রথম আলো শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি শিমুল তরফদার, প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি সাখাওয়াত লিমন, সাংবাদিক অর্জুন দাশ প্রমুখ।
  • সাংবাদিক নাদিমের খুনীদের ফাঁসির দাবিতে দেওয়ানগঞ্জ প্রেসক্লাবে মানববন্ধন।

    সাংবাদিক নাদিমের খুনীদের ফাঁসির দাবিতে দেওয়ানগঞ্জ প্রেসক্লাবে মানববন্ধন।

    সাংবাদিক গোলাম রাব্বানী নাদিমের হত্যাকারীদের ফাঁসীর দাবীতে মনববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (২১ জুন) সকাল ১১ ঘটিকায় দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানার সামনে ঘন্টাব্যাপী  মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
    দেওয়ানগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও যুগান্তর প্রতিনিধি সাংবাদিক মদন মোহন ঘোষ এর সঞ্চালনা সভাপতিত্ব করেন প্রেসক্লাবের সভাপতি ও ইত্তেফাক প্রতিনিধি সাংবাদিক রেজাউল করিম এলান।
    সাংবাদিক নাদিম হত্যার প্রতিবাদে চলমান আন্দোলনের সাথে সংহতি এবং একাত্মতা প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন, দেওয়ানগঞ্জ পৌরসভার মেয়র শেখ মোহাম্মদ নুরুন্নবী অপু, জামালপুর জেলা পরিষদের সদস্য হারুন অর রশিদ হারুন, সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য মোঃ আসলাম হোসেন, মেলান্দহ রিপোর্টার ইউনিটির সভাপতি ও ইত্তেফাক প্রতিনিধি শাহজামাল প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি ,নয়াদিগন্ত প্রতিনিধি সাংবাদিক খাদেমুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কালের কন্ঠ, বাংলা টিভির প্রতিনিধি তারেক মাহমুদ, মোহনা টিভির জেলা প্রতিনিধি উসমান হারুনী, প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ ও আজকের জামালপুর প্রতিনিধি সাংবাদিক  রশীদুল আলম শিকদার সহ মেলান্দহ মাদারগঞ্জ থেকে আগত সাংবাদিক নেতারা বক্তব্য রাখেন।
    এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রেসক্লাবের সকল সদস্যবৃন্দ। এসময় বক্তারা নিহত সাংবাদিক নাদিমের আত্বার মাগফেরাত কামনা, তার হত্যাকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান, সেই সাথে খুনী বাবু চেয়ারম্যানকে যারা পৃষ্ঠপোষকতা করেছে সেল্টার দিয়েছে তাদেরকেও বিচারের আওতায় নিয়ে আসার জোর দাবী জানানো হয়। সেই সাথে দেশে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন প্রণয়নসহ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের জোর দাবী জানানো হয়।
    মানববন্ধনে পৌর কাউন্সিলর আব্দুস ছালাম খোকা এবং মহিলা কাউন্সিলর সহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ অংশ গ্রহণ করে একাত্মতা প্রকাশ করেন।
  • ঠাকুরগাঁওয়ে সাংবাদিকদের মৌন প্রতিবাদ ও মানববন্ধন।

    ঠাকুরগাঁওয়ে সাংবাদিকদের মৌন প্রতিবাদ ও মানববন্ধন।

    রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধি:
    প্রতিদিনের বাংলাদেশ পত্রিকার ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক রহিম শুভ’র নিঃশর্ত মুক্তি, যমুনা টেলিভিশনের রংপুরের স্টাফ রিপোর্টার মাজহারুল মান্নান,দেশ টিভির খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধি অসীম সহ বাংলাদেশের সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের জন্য মৌন প্রতিবাদ এবং মানববন্ধন করেছে ঠাকুরগাঁওয়ের সাংবাদিকরা।
    রোববার (০৯ এপ্রিল) দুপুরে ঠাকুরগাঁও অনলাইন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের আয়োজনে শহরের চৌরাস্তায় ঘন্টা ব্যাপী মৌন প্রতিবাদ ও মানববন্ধন করেন তারা।
    এসময় ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবের সভাপতি মনসুর আলী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক বদরুল ইসলাম বিপ্লব, টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি পার্থ সারথি দাস, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ আমিন সরকার, ঠাকুরগাঁও অনলাইন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি আব্দুল আওয়াল ও সাধারণ সম্পাদক শাকিল আহমেদ সহ জেলার বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
    তারা বাংলাদেশের সকল সাংবাদিকদের উপর হামলা, মামলা ও নির্যাতন বন্ধ ও যেসব সাংবাদিকদের কারাবন্দি করে রাখা হয়েছে তাদের দ্রুত নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান। তাদের দ্রুত মুক্তি না দিলে সারাদেশে ব্যাপক কর্মসূচি দেওয়া হুঁশিয়ারি দেন সাংবাদিকরা।
  • ডিমলায় পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্রীকে যৌন নিপীড়নের চেষ্টা, স্থানীয়দের মানববন্ধন

    ডিমলায় পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্রীকে যৌন নিপীড়নের চেষ্টা, স্থানীয়দের মানববন্ধন

    ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ

    নীলফামারীর ডিমলায় পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্রীকে যৌন নিপীড়নের চেষ্টায় দৃষ্টান্তমুলক বিচারের দাবীতে মানববন্ধন করেছে পূর্ব ছাতনাই ইউনিয়নের প্রাথমিক শিক্ষা পরিবার ও সুশিল সমাজ। সোমবার (২০ ফেব্রুয়ারী) দুপুর ১২ টায় ছাতনাই কলোনী বাজারে আঃ মালেকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করা হয়।

    এসময় বক্তব্য রাখের তালতলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জালাল উদ্দিন, আ,লীগ নেতা আব্দুস সাত্তার বুলু, গোলাম মোস্তফা, বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন অর রশিদ, আব্দুল লতিফ মিন্টু প্রধান শিক্ষক ছাতনাই কলোনী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় সহ স্থানীয় জনসাধারন ও ছাত্র/ছাত্রীগন । পঞ্চম শ্রেনীর ভুক্তভোগী ছাত্রী তালতলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নিয়মিত ছাত্রী। স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া প্রতিযোগীতায় অংশ নেওয়ার জন্য ঐ শিক্ষার্থী নিজ বাড়ী হইতে বিদ্যালয়ে যায়। আত্মীয় পরিচয় দিয়ে বিদ্যালয় হইতে ফুসলিয়ে ও বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে শিক্ষার্থীকে আঃ মালেক তার নিজ বাড়ীতে ডেকে নিয়ে ঘরের দরজা বন্ধ করে যৌন নিপীড়নের চেষ্টা করেন ।

    সে সময় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী চিৎকার চেচামেচি করলে আঃ মালেক পালিয়ে যায়। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী কান্নাকাটি করে বিদ্যালয়ে গিয়ে প্রধান শিক্ষককে ঘটনাটি জানাইলে বিষয়টি জনসম্মুখে প্রকাশ পায় ।

    এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা ঘটনার পর আব্দুল মালেকের বিরুদ্ধে ডিমলা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। এ বিষয়ে ডিমলা থানার পুলিশ পরিদর্শক সংবাদকর্মীদের জানান, এ সংক্রান্ত বিষয়ে ডিমলা থানায় একটি মামলা হয়েছে। আসামী গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

  • ঠাকুরগাঁওয়ে সাংবাদিকের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন।

    ঠাকুরগাঁওয়ে সাংবাদিকের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন।

    রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধি:

    ঠাকুরগাঁওয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিন ও নিউজ টোয়েন্টিফোরের জেলা প্রতিনিধি আব্দুল লতিফ লিটুর উপর সন্ত্রাসী হামলা ও মিথ্যা অভিযোগ ছড়ানো সহ এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন জেলার সাংবাদিকরা।

    সোমবার (৩০ জানুয়ারি) দুপুর ১২টায় রিপোর্টার্স ইউনিটি ও ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবের যৌথ আয়োজনে শহরের চৌড়াস্তা মোড়ে এই মানববন্ধন করা হয়।

    ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাব, রিপোর্টার্স ইউনিটি, ঠাকুরগাঁও টেলিভিশন র্জানালিষ্ট এ্যাসোসিয়েশন, অনলাইন জার্নালিষ্ট এ্যাসোসিয়েশন সহ জেলা ও উপজেলার সাংবাদিকবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

    মানববন্ধনে বক্তব্য দেন, ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবের সভাপতি মনসুর আলী, সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমান মিঠু, রিপোর্টার্স ইউনিটির সাভাপতি আব্দুল লতিফ লিটু, সাধারণ সম্পাদক আসাদ্দুজামান আসাদ, সিনিয়র সাংবাদিক ফজলে এমাম বুলবুল, ভূল্লী প্রেসক্লাবে সাধারণ সম্পাদক মামুনর রশিদ, ঠাকুরগাঁও অনলাইন জার্নালিষ্ট এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আব্দুল আউয়াল, এখন টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি তানভির হাসান তানু, বাংলার আলো পত্রিকার সম্পাদক প্রশান্ত কুমার দাশ প্রমূখ।

    সাংবাদিকের উপর হামলাকারী সকলকে দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা সহ কঠোর শাস্তির দাবি জানান বক্তরা।

  • বিতর্কিত পাঠ্যক্রম বাতিলের দাবিতে পটিয়া থানায় মানববন্ধন।

    বিতর্কিত পাঠ্যক্রম বাতিলের দাবিতে পটিয়া থানায় মানববন্ধন।

    এইচ এম আহমদ শোয়াইব,কক্সবাজার 

    দেশে বিতর্কিত পাঠ্যক্রম বাতিলের দাবিতে পটিয়া থানায় মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করেছে করেছেন ইসলাী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ।

    শিক্ষাক্রম’২৩ সংস্কার, বিতর্কিত পাঠ্যক্রম বাতিল ও পাঠ্যক্রম প্রণয়নে জড়িতদের তদন্তপূর্বক শাস্তির দাবিতে ২৬ জানুয়ারি ২০২৩ বৃহস্পতিবার পটিয়া উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ, পটিয়া শাখার সভাপতি মুহাম্মাদ মঞ্জুরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

    প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম পূর্ব জেলার সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম।

    তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়া হয়নি বরং আগামী প্রজন্মকে ধ্বংস করার জন্য অস্ত্র তুলে দেয়া হয়েছে। আগামী প্রজন্মকে রক্ষার জন্য এ পাঠ্যক্রম বাংলাদেশে পড়তে দেয়া উচিত হবে না।

    তিনি আরো বলেন, শিক্ষকরা হচ্ছে জাতির বিবেক। কিন্তু শিক্ষাক্রম প্রণয়নে জাতির বিবেকরা যখন চৌর্যবৃত্তির আশ্রয় নেয় তখন তা জাতির জন্য লজ্জার। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের স্বকীয়তা নষ্ট করতে এবং আগামী প্রজন্মকে নৈতিকতা বিবর্জিত জাতিতে পরিনত করার গভীর ষড়যন্ত্র নিয়ে শিক্ষা সিলেবাসে আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে।
    দেশীয় বোধ-বিশ্বাস বিরোধী সেক্যুলার শিক্ষাক্রম দেশের সর্বস্তরের শিক্ষার্থী, অভিভাবক, বুদ্ধিজীবী সহ সকল শ্রেণী পেশার মানুষ ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করেছে।
    বিতর্কিত পাঠ্যক্রম বাতিল ও পাঠ্যক্রম প্রণয়নে জড়িতদের তদন্ত পূর্বক শাস্তি দিতে হবে।

    অন্যথায় দেশব্যাপী সর্বস্তরের শিক্ষার্থীদের সাথে নিয়ে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।

    এতে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম পূর্ব জেলার সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম।

    তিনি বলেন , শিক্ষা সিলেবাসকে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংসের নীলনকশা হিসেবে অংকন করা হচ্ছে।
    পাঠ্যপুস্তকে ইসলামের অন্যতম বিধান পর্দার বিরুদ্ধে নানা কাল্পনিক গল্প সাজিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ডারউইনের মতবাদের মাধ্যমে আমাদের পুর্বপুরুষদেরকে বানর হিসেবে সাব্যস্ত করার চক্রান্ত হচ্ছে। বিতর্কিত শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের চেষ্টা করলে সচেতন শিক্ষার্থীরা রাজপথে নেমে আসতে বাধ্য হবে।

    মানববন্ধনে বিশেষ বক্তার বক্তব্য রাখেন, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ পটিয়া সাংগঠনিক জেলার সভাপতি মুহাম্মাদ আরাফাত হোসাইন, চট্টগ্রাম জেলা পূর্ব এর সাংগঠনিক সম্পাদক সোহরাব হোসেন আইমন, দা’ওয়া সম্পাদক মুরশিদুল ইসলাম, প্রকাশনা সম্পাদক আরামানুল্লাহ আরাফাত প্রমূখ। ও ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ পটিয়া থানা ও ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দ ।