Tag: মানববন্ধন

  • শিক্ষকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ।

    শিক্ষকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ।

    কানাইঘাট(সিলেট)প্রতিনিধিঃ ঐহিত্যবাহী কানাইঘাট সড়কের বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের ৫শিক্ষক সহ প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে মামলা দায়েরের প্রতিবাদে ফুসে উঠেছেন শিক্ষার্থীরা।

    সোমবার সকাল সাড়ে ১১টার সময় স্কুলের পাশে অবস্থিত সড়কের বাজারে শিক্ষার্থীরা জমায়েত হয়ে সিলেট-জকিগঞ্জ সড়কে প্রায় ঘন্টা খানিক অবস্থান করে শত শত শিক্ষার্থীরা মানব বন্ধন,বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে মামলা প্রত্যাহারের দাবী জানান। মানববন্ধনে সড়কের বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সহ আশপাশ প্রতিষ্ঠানের হাজারো শিক্ষার্থীরা অংশ গ্রহন করেন।

    মিছিল পরবর্তী স্কুলের শহিদ মিনার প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সভায় শিক্ষার্রথীরা বলেন সড়কের বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের সম্মুখে সড়কের পাশে অবস্থিত সড়ক ও জনপথ বিভাগের জায়গা জবর দখল করে স্থানীয় দর্পনগর পশ্চিম গ্রামের রফিক উদ্দিন অবৈধ ভাবে দোকানপাঠ করেন। কিছুদিন পূর্বে স্থানীয় উপজেলা সহকারি কমিশনার ভূমির মৌখিক নির্দেশে রফিক উদ্দিন ও তার ছেলেরা তাদের অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে ফেলে। পরের দিন সড়ক ও জনপথের জায়গায় মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে স্কুলের পক্ষ থেকে গাছের চারা রোপন সহ পরিস্কার পরিছন্নতা কাজে শিক্ষার্থীরা অংশ গ্রহন করেন। তখন বৃক্ষরোপন কার্যক্রমে বাধা প্রদান করেন রফিক উদ্দিন সহ তার পরিবারের লোকজন।

    তারা গাছের চারা উপড়ে ফেলে স্কুলের শিক্ষকদের নানা ভাবে গালিগালাজ সহ মিথ্যা মামলা মোকদ্দমা দিয়ে হয়রানী করবে বলে হুমকি দেয়। সৃষ্ট ঘটনার জের ধরে রফিক উদ্দিন প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ না করে গত ২১ সেপ্টেম্বর বাদী হয়ে সিলেটের বিজ্ঞ আদালতে স্কুলের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মতিন ও সহকারি শিক্ষক আব্দুন নুর, শিমুল আহমদ, জুনেদ আহমদ নৈশ্য প্রহরি রুহুল আমিন সহ স্কুলের ৫ প্রাক্তন শিক্ষার্থীর নাম উল্লেখ করে সাজানো দ্রুত বিচার আইনে মামলা দায়ের করে হয়রানি করে যাচ্ছে।

    এ সময় শিক্ষার্থীরা বলেন করোনায় দেড় বছর স্কুল বন্ধ ছিল। যখন স্কুল খুলেছে ১৫শতাধিক শিক্ষার্থী ক্লাস নিচ্ছেন তখন তাদের স্কুলের ৫জন শিক্ষকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করার কারনে বর্তমানে ভয়ে শিক্ষকরা স্কুলে আসতে পারছেন না। এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভের আগুন জ্বলছে। স্কুলের পাঠদানে বিঘন্ন ঘটছে ও শিক্ষার্থীরা স্বাভাবিক ভাবে ক্লাস করতে পারছেন না।

    অবিলম্বে শিক্ষক ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার না করা হলে শিক্ষার্থীরা এলাকাবাসীকে সাথে নিয়ে যে কোন ধরনের কর্মসূচি গ্রহন করতে বাধ্য হবেন বলে প্রতিবাদ সভায় শিক্ষার্থীরা হুঁশিয়ার উচ্চারন করেন। তদন্ত পূর্বক শিক্ষকদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার বাদী রফিক উদ্দিনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন সহ স্কুলের সার্বিক শিক্ষা কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সিলেটের উর্ধ্বতন প্রশাসনের প্রতি মানব বন্ধন বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা থেকে দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্রথী।

    প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন স্কুলের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আলী,আব্দুল্লাহ আল মহির,সুয়িয়া বেগম,আমিনা বেগম শিক্ষার্থী কামাল আহমদ প্রমুখ।

  • রাস্তা দখল করে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণের প্রতিবাদে গ্রামবাসীর মানববন্ধন।

    রাস্তা দখল করে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণের প্রতিবাদে গ্রামবাসীর মানববন্ধন।

    জহুরুল ইসলাম,শাহজাদপুর(সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ

    গ্রামবাসীর এক মাত্র চলাচল ও শতশত বিঘা জমির ফসল আনানেওয়ার রাস্তা দখল করে আশ্রায়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণ করার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী।

    সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১ টার সময় সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার পোরজনা ইউনিয়নের নন্দলালপুর গ্রামবাসীর আয়োজনে নন্দলালপুর দক্ষিণপাড়া চৌরাস্তা মোড়ে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন শেষে গ্রাম প্রধান মোঃ রিয়াজুল ইসলাম পাশার সভাপতিত্বে সেখানে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সভায় সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন মোঃ রেজাউল করিম,মোহাম্মদ আলী প্রমুখ।

    বক্তারা বলেন,যেখানে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণ হচ্ছে সেখানে ৫৪ শতাংশ খাস জমির সিংহভাগই অবৈধ দখলদারদের করায়াত্বে থাকলেও মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ না করে গ্রামবাসীর চলাচল ও কৃষিপণ্য পরিবহনের রাস্তা দখল করে ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।

    শাহজাদপুর সহকারী কমিশনার ( ভূমি ) লিয়াকত সালমান সরেজমিন জনগণের চলাচলের জন্য ৩৩ ফুট প্রশস্ত রাস্তা মাপজরিপ করে দিয়ে আসলেও তা উপেক্ষা করে পোরজনা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বাবু এবং পিআইও আবুল কালাম আজাদ অবৈধ দখলদারদের বাঁচাতেই জনগুরুত্বপূর্ণ এ রাস্তা দখল করে ঘর নির্মাণ অব্যাহত রেখেছেন ।

    এ রাস্তা রক্ষায় গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে গত ২৩ সেপ্টেম্বর আশায়ণ-২ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক, সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসক ও শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেও প্রতিকার মিলছে না।

    উৎকোচের বিনিময়ে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ না করে রাস্তা দখল করে ঘর নির্মাণের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে পোরজনা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আনোয়ার হোসেন বাবু সাংবাদিকদের জানান, ‘সব নিয়ম মেনেই সরকারি ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। উৎকোচের অভিযোগ
    ভিত্তিহীন।
    এ বিষয়ে শাহজাদপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ব্যাস্ত আছেন বলেই ফোন কেটে দেন।’

    অপরদিকে,চলাচল ও কৃষিপণ্য পরিবহনের জনগুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটি দখল বন্ধপূর্বক অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করে সেখানে আশ্রায়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসী।

  • কলমগঞ্জের শ্রীগোবিন্দপুর শ্রমিকের ঘর ভাঙ্গার প্রতিবাদে বিক্ষোভ।

    কলমগঞ্জের শ্রীগোবিন্দপুর শ্রমিকের ঘর ভাঙ্গার প্রতিবাদে বিক্ষোভ।

    মৌলভীবাজার প্রতিনিধিঃ মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে মাধবপুর ইউনিয়নে ব্যাক্তি মালিকানাধীন শ্রীগোবিন্দপুর চা বাগানে শ্রী জনক ভর নামের এক চা শ্রমিকের নির্মাণাধীন ঘর ভেঙ্গে ফেলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা করেছে বাগানের সাধারণ চা শ্রমিকরা।

    রোববার(২৬সেপ্টেম্বর)বেলা ১১ টায় কমলগঞ্জের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান সড়কের গোবিনপুর লাইনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।প্রায় দুই ঘন্টাব্যাপী মানবন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন স্থানীয় মাধবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পুষ্প কুমার কানু,চা বাগানের মনু-ধলই ভ্যালি সভাপতি ধনা বাউরী,সাধারন সম্পাদক নির্মল দাস পাইনকা,শ্রীগোবিন্দপুর চা বাগান পঞ্চায়েত সভাপতি মিলন নায়েক,নারী চা শ্রমিক নেত্রী গীতা রানী কানু, চা শ্রমিক নেতা মোহন রবিদাস,চা শ্রমিক ছাত্র নেতা প্রদীপ পাল প্রমুখ।

    এ সময় বক্তারা আলোচনার মাধ্যমে অভিলম্ভে চা শ্রমিকের ঘর ভাঙ্গার সুষ্ঠ সমাধান করে দ্রুত সময়ের মধ্যে চা শ্রমিক শ্রীজনম ভর এর ঘর নির্মাণ করে দেওয়ার জন্য বাগান কর্তৃপক্ষের প্রতি জোর দাবী জানান।মানববন্ধনে চা বাগানের সকল নারী-পুরুষ চা শ্রমিকরা অংশ গ্রহন করেন।

    এর আগে গত শনিবার সকাল ১০ টার দিকে শ্রীগোবিন্দপুর চা বাগানের চা শ্রমিক শ্রী জনক ভর এর নবনির্মিত পাকা ঘর ভেঙ্গে দেয় বাগান কর্তৃপক্ষ। এ সময় ভেঙ্গে ফেলা ঘরের টিন,কাঠসহ মালামাল বাগান কর্তৃপক্ষ নিয়ে যায়।

    চা শ্রমিক শ্রী জনক ভর বলেন,তিনি বাগান ব্যবস্থাপক প্রশান্ত সরকারের মৌখিক অনুমতি নিয়ে চা শ্রমিক বিনাচল কাহারের জায়গায় একটি পাকা ঘর তৈরী করেন। কিন্তু শনিবার পূর্ব কোনো নোটিশ ছাড়াই বাগান ম্যানেজার বাগানের চৌকিদার নিয়ে তার নির্মানাধীন ঘর ভেঙ্গে দেয়।

    এ ঘটনায় সাধারণ চা শ্রমিকদের মাঝে চাপা ক্ষোভ দেখা দেয়। এতে ফুঁসে উঠা সাধারণ চা শ্রমিকরা। এর প্রতিবাদে রোববার এ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ কর্মসূচি পালন করা হয়।

  • বড়পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে শ্রমিক নিয়োগের দাবীতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন।

    বড়পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে শ্রমিক নিয়োগের দাবীতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন।

    মেহেদী হাসান উজ্জ্বল,ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:

    দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে শ্রমিক নিয়োগের দাবীতে ঘন্টা ব্যাপী বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছেন আন্দোলন পরিচালনা কমিটি।

    শনিবার সকাল ১১ টায় তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র আন্দোলন পরিচালনা কমিটির সভাপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির মোড় হতে এক বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
    পরে বিক্ষোভ মিছিল শেষে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি পুলিশ ফাড়ির সামনে ঘন্টা ব্যাপি মানববন্ধন করেন তারা।

    মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন, তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র আন্দোলন পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. হাবিবুর রহমান,সাধারণ সম্পাদক মো. আবু সাঈদসহ অন্যন্য নেতৃবৃন্দরা।

    মানববন্ধনে বক্তারা বলেন,তাপ বিদ্যুাৎ নির্মানের সময় শুরু থেকে আমরা স্থানীয়রা উন্নয়ন শ্রমিক হিসেবে কাজ করে আসছি,স্থায়ী শ্রমিক হিসেবে নিয়োগের দাবীতে দির্ঘ ৪ বছর ধরে আমরা আন্দোল করে আসছি। সেই সময় ১৪৩ জন উন্নয়ন শ্রমিককে উৎপাদন শ্রমিক হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার কথা থাকলেও নাম মাত্র ২০ জন শ্রমিকের নিয়োগ প্রদান করেন কতৃপক্ষ। এ অবস্থায় আমরা চরম অভাব অনটনের মধ্যদিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছি।

    তারা বলেন, বিগত দিনে আশ্বাসের বার্তা দিয়ে আন্দোলন থামিয়ে দিলেও এখন পর্যন্ত সেই আশ্বাসের কোন বাস্তবতা নেই। বিধায় আবারও রাস্তায় নামতে বাধ্য হয়েছি আমরা। আমাদের দাবী মেনে নিয়ে দুমুঠো ডাল ভাতের ব্যাবস্থা করতে মাননীয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতি মন্ত্রী সহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আকুল আবেদন জানাচ্ছি।

    বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী এসএম ওয়াজেদ আলী বলেন, নিয়োগের বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় ভাবে আমাদের কিছুই করার নেই,এটি উর্ধতন কতৃপক্ষের ব্যাপার,তাই তারাই এব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবেন।

  • সিরাজগঞ্জে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের মানববন্ধন অনু্ষ্ঠিত।

    সিরাজগঞ্জে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের মানববন্ধন অনু্ষ্ঠিত।

    আজিজুর রহমান মুন্না,সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

    আন্তর্জাতিকমানের ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাকোর্সকে ৩ বছরে রূপান্তরে অযৌক্তিক ও আত্মঘাতী উদ্যোগ বন্ধ ,বিএনবিসি -২০২০ এর জনস্বার্থবিরােধী সংজ্ঞা ও ধারা উপধারা সংশােধন,ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার সীমাহীন সংকটের সমাধান ও ছাত্র শিক্ষক পেশাজীবীদের পেশাগত সমস্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুত ও নির্দেশিত ৪ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।

    বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বেলা ১২ টায় দিকে সিরাজগঞ্জ গণপূর্ত অফিস সংলগ্ন রোডস্থ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার, ছাত্র শিক্ষকদের অংশগ্রহণে এ মানববন্ধন আয়োজন করা হয়েছে।

    অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে অংশ গ্রহণ করেন সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার আইডিইবি’র সভাপতি নওশের আহমেদ তামান্না,সহ সভাপতি রবীন্দ্রনাথ মহন্ত, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জব্বার, সিরাজগঞ্জ গণপূর্ত বিভাগের উপ সহকারী প্রকৌশলী মোঃ নাজমুল করিম,সিরাজগঞ্জ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ইন্সট্রাক্টর মোঃ সহিদুল ইসলাম,সদস্য সচিব জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর মোঃ জহুরুল ইসলাম,যুগ্ম আহবায়ক তানভীর আহমেদ,মোঃ মেহেদী হাসান ,শিক্ষা প্রকৌশলী অধিদপ্তরের মোঃ মোর্শেদ মিয়া,ছাত্র প্রতিনিধি আবু তালহা সরকার ,এহসান আহমেদ প্রান্ত প্রমূখ।

    মানববন্ধন শেষে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার ছাত্র শিক্ষক পেশাজীবীদের পক্ষ থেকে সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসকের নিকট স্মারকলিপি প্রদান করা হয় ।

  • মৌলভীবাজারে প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগে মানববন্ধন।

    মৌলভীবাজারে প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগে মানববন্ধন।

    মৌলভীবাজার সংবাদদাতাঃ দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে রাজনগর উপজেলা অধীনে প্রেম নগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা লুৎফে আরা কে অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে।

    ১৪ ই সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকাল ১০টায় স্কুলের সামনে রাস্তায় ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকদের ব্যানারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

    ম্যানেজিং কমিটির সদস্য  তাহের মিয়ার   সভাপতিত্বে ও ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট মুরব্বি ও অভিভাবক  বিলাল মিয়া, আতাউর রহমান, মঞ্জুর মিয়া প্রমুখ।

    বক্তারা বলেন প্রায় বিশ বছর থেকে প্রধান শিক্ষিকা লুৎফে  আরা এই স্কুলে আছেন। তিনি দীর্ঘদিন থেকে প্রতিষ্ঠানের অর্থ আত্মসাৎ করে মনগড়া  বিল ভাউচার তৈরি করে  টাকা উঠিয়ে এবং ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদেরকে কোন হিসাব না দিয়েই চালিয়ে যাচ্ছেন। বিভিন্ন সময় শিক্ষা অফিস, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে আবেদন করে কোন সুরাহা পাওয়া যায়নি,তাই আজকে আমরা মানববন্ধন করছি। এই দুর্নীতিবাজ প্রধান শিক্ষককে এই স্কুল থেকে অপসারণ করা না হলে আমরা আমাদের কোমলমতি ছাত্র ছাত্রীদেরেকে  আর  স্কুলে পাঠাবো না।  বক্তারা খুব দ্রুত এই প্রধান শিক্ষিকাকে স্কুল থেকে সরানোর আহ্বান জানান।

    অভিযোগের ব্যাপারে রাজনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রিয়াঙ্কা পাল জানান আমার দপ্তরে এ সংক্রান্ত কোন অভিযোগ আছে কি না আমার জানা নেই। এ ব্যাপারে শিক্ষা অফিসারের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

  • উল্লাপাড়ায় আলীমুদ্দির হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন।

    উল্লাপাড়ায় আলীমুদ্দির হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন।

    রুবায়াত হাসান হিরা,স্টাফ রিপোর্টারঃ সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া পৌর শহরের শ্রীকলা গ্রামের আব্দুল আলীমকে নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদে ও দোষীদের দ্রুত গ্রেফতারসহ দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবিতে উল্লাপাড়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে মানববন্ধন ও মৌন মিছিল কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

    রবিবার সকালে শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায়  শ্রীকোলা গ্রামবাসী মানববন্ধন ও মৌন মিছিল করে।

    উল্লাপাড়ায় গত ১৮.০৮.২০২১ বুধবার সকালে উল্লাপাড়া পৌর শহরের শ্রীকোলা গ্রামে বাড়ির টিউবওয়েলের পানি সরকারি ড্রেনে গরানোর জন্য পানির পাইপ স্থাপনে বাধা প্রদান করায় শ্রীকোলা গ্রামে আমিরুল গং এর সাথে বিরোধের জেরে আব্দুল আলিম নামে একজন খুন হওয়ার ঘটনা ঘটে। আলীমকে নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদে ও দোষীদের দ্রুত গ্রেফতারসহ ফাঁসির দাবিতে মৌন মিছিলে উপস্থিত ছিলেন, উল্লাপাড়া পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সহ শ্রীকোলা গ্রামবাসী।

    পরে একটি মৌন মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন করে। মানববন্ধনে বক্তরা বলেন, আলীমকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে তাদের সবাইকে অবিলম্বে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হোক।

    এর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হলে অন্যরা কেউ এ ধরনের অপরাধ করতে সাহস পাবে না।

  • লক্ষ্মীপুরে করোনার সময় অতিরিক্ত আয়কর আদায় এর প্রতিবাদে মানববন্ধন।

    লক্ষ্মীপুরে করোনার সময় অতিরিক্ত আয়কর আদায় এর প্রতিবাদে মানববন্ধন।

    সোহেল হোসেন,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ লক্ষ্মীপুর পৌরসভায় করোনার সময় অতিরিক্ত আয়কর আদায় এর প্রতিবাদে পৌরসভার আপামর জনসাধারন সতস্ফুর্তে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে। একদিকে করোনা মহামারি, আর অন্যদিকে পৌর নাগরিকদের মাথার উপর লাগামহীন আয়করের বোঝা। এমন অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে লক্ষ্মীপুর পৌরসভাতে। গেল কয়েক অর্থ বছরে চেয়ে চলতি অর্থ বছরে কয়েকগুণ পৌরকর ধার্য্য করায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছে পৌরসভার নাগরিকরা। অতিরিক্ত আয়করের প্রতিবাদে বুধবার (৮ সেপ্টম্বর) বেলা ১১টার দিকে তারা মানববন্ধন পালন করেছে।

    লক্ষ্মীপুর প্রেস ক্লাবের সামনে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন শেষে শহরের উত্তর তেমুহনীতে বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি পালন করেছেন ভুক্তভোগী পৌরবাসিন্দারা। এতে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।

    পৌর মেয়র আবু তাহের নিয়ম বহির্ভূতভাবে পৌরবাসীর ওপর সীমাহীন কর চাপিয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ বিক্ষোভকারীদের।

    পৌর বাসিন্দারের দাবি, নাগরিক হিসেবে তারা পৌরসভা থেকে তেমন কোন সেবা পাচ্ছেন না। কিন্তু প্রতি বছর পৌর কর পরিশোধ করে আসছেন। তার উপর চলতি বছরে পৌরকর কয়েকগুন নির্ধারণ করা হয়েছে। যা তাদের সাধ্যের বাহিরে।
    মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, পূর্বের ১ হাজার ৫০০ টাকার করের স্থলে নতুন করে ৭৩ হাজার টাকার নোটিশ দিয়েছেন। ৭ হাজার টাকার করের স্থলে ১১ লাখ টাকার নোটিশ দিয়েছেন। ২০০ টাকার করের স্থলে ৩ হাজার টাকার নোটিশ দিয়েছেন।করোনাকালীন এ সময়ে করের এমন নোটিশ পৌরবাসীর কাছে পুরোই বোঝা ও হতাশাজনক।

    এক মেয়াদে একবার করারোপ করার কথা থাকলেও পৌর মেয়র নিয়ম বহির্ভূতভাবে তিনবার কর নির্ধারণ করেছেন। অবিলম্বে দ্রুত পৌর কর কমিয়ে পৌরবাসীর মাঝে স্বস্তি ফিরিয়ে আনার দাবি জানান বক্তারা।

    পৌরসভার বাসিন্দা হয়েও কাঙ্খিত সেবা পাচ্ছেনা জানিয়ে মাননবন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, পৌর এলাকার বেশিরভাগ সড়ক গর্তে ভরা। বৃষ্টি হলে রাস্তায় পানি জমে থাকে। সুপেয় পানির লাইন থাকলেও নিয়মিত পানি পাওয়া যাচ্ছে না। তারপরেও পানির বিল পরিশোধ করতে হচ্ছে তাদের। পৌরসভার নিজস্ব ভবন ভেঙে সেখানে মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে, কিন্তু বিগত কয়েক বছর থেকে পৌরসভার কার্যক্রম অস্থায়ী কার্যালয়ে করা হচ্ছে। পৌরসভার নিজস্ব ভবন না থাকায় তারা হতাশা প্রকাশ করেছেন।

    জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাকিব হোসেন লোটাস বলেন, আমাদের একটি সুন্দর পৌরভবন ছিল। কিন্তু পৌরমেয়র আবু তাহের ওই স্থানে আধুনিক বিপণিবিতান তৈরি করেছেন। এখন ওই মার্কেটে জুতা আর পরোটা বিক্রি হয়। মানুষ পৌরভবন খুঁজে পান না।

    জেলা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মোজাম্মেল হায়দার মাসুম ভূঁইয়া বলেন, জেলা পরিষদের প্যানেল মেয়র ফরিদা ইয়াসমিন লিকার বাড়ির ট্যাক্স এক হাজার টাকা ছিল। তাকে ৮০ হাজার টাকার নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এভাবে সবার করই বৃদ্ধি করা হয়েছে।

    মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, জেলা আওয়ামী লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আবদুল মতলব, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মোজাম্মেল হায়দার মাসুম ভূঁইয়া, পৌর কমিটির সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন বাবর, আওয়ামী লীগ নেতা বদরুল আলাম শাম্মি। এরা প্রত্যেকেই আগামী পৌর নির্বাচনে আওয়ামীলীগ থেকে মেয়র পদে মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে প্রচারণা চালাচ্ছেন।

    এছাড়া মানববন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুবলীগ নেতা এহতেশাম হায়দার বাপ্পী, রেজাউল করিম জেনি ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা রাকিব হোসেন লোটাসসহ পৌরসভার বিভিন্ন এলাকার দুই শতাধিক নারী-পুরুষ।

    এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পৌর মেয়র আবু তাহের আনুষ্ঠানিকভাবে কোন বক্তব্য দেননি। তবে তিনি বলেন, কে কি করছে তা আমার জানার দরকার নেই। সরেজমিন পৌরবাসীর কাছ থেকে খবর নিয়ে দেখেন কর বাড়ানো হয়েছে না কমানো হয়েছে।

  • সিরাজগঞ্জে রেলচালুর দাবীতে রেল বাঁচাও আন্দোলন কমিটির মানববন্ধন।

    সিরাজগঞ্জে রেলচালুর দাবীতে রেল বাঁচাও আন্দোলন কমিটির মানববন্ধন।

    সিরাজগঞ্জ-ঢাকা রুটে চলাচলকারী আন্তঃ নগর সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেন বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।পুনরায় চালুর দাবীতে রেল বাঁচাও আন্দলোন কমিটির উদ্যোগে সিরাজগঞ্জে মানববন্ধন করা হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার (২৬ আগস্ট)সকাল১০ টার দিকে সিরাজগঞ্জ পৌর শহরের বাজার ষ্টেশনে অ্যাডভোকেট মাহবুব এ-খোদা টুটুলের সভাপতিত্বে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।এ মানববন্ধন অনুষ্ঠানে জেলার বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ ও সচেতনমহল অংশ গ্রহন করেন।

    মানববন্ধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ড. জান্নাত আরা তালুকদার (হেনরী), সিরাজগঞ্জ জেলা কমিউনিষ্ট পার্টির সাধারন সম্পাদক কমরেড ইসমাইল হোসেন,বাসদ নেতা নব কুমার, বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোমিন বাবু,সিরাজগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস রবিন,সাংবাদিক ইসমাঈল হোসেন,বীর মুক্তিযোদ্ধা আশরাফুল ইসলাম জগলু,সিরাজগঞ্জ সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার গৌর,নাট্য ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ফরিদুল ইসলাম সোহাগ,সাবেক পৌর কাউন্সিলর শাহাদৎ হোসেন প্রমূখসহ বিভিন্ন সামাজিক,সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ।

    এ সময় বক্তরা বলেন,একসময় সিরাজগঞ্জ ছিলো রেলের শহর।ব্রিটিশের সময় সিরাজগঞ্জ শহরেই চারটি রেলষ্টেশন ছিলো। এখান থেকে কলকাতা পর্যন্ত রেল সংযোগ ছিলো। ধীরে ধীরে সিরাজগঞ্জ থেকে কমতে থাকে ট্রেন। এর পর সিরাজগঞ্জ বাসীর এক যুগের আন্দোলনের ফলে সিরাজগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস চালু করা হয়। কিন্তু করোনার মধ্যে ট্রেন বন্ধ থাকার সময় গোপনে এই ট্রেন বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।অবিলম্বে সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস চালু করার দাবি জানান বক্তরা। ১০ দিনের মধ্যে ট্রেন চালু করা না হলে বৃহত্তর কর্মসুচী দেয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারী দেয়া হয় মানববন্ধন থেকে।

  • বড়পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে শ্রমিক নিয়োগের দাবীতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন।

    বড়পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে শ্রমিক নিয়োগের দাবীতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন।

    দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে শ্রমিক নিয়োগের দাবীতে আন্দোলন পরিচালনা কমিটির উদ্যোগে, ঘন্টা ব্যাপী বিক্ষোভ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    রোববার সকাল ১১ টায় তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের আন্দোলন পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোঃ হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির মোড় হতে এক বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।পরে মিছিল শেষে ঘন্টা ব্যাপি তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে মুল গেটের সামনে মানব বন্ধন করেন তারা।

    মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রের আন্দোলন পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোঃ হাবিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবু সাঈদ প্রমুখ।এসময় বক্তারা বলেন,দির্ঘ ৪ বছর ধরে আমরা আন্দোল করে আসছি।

    ১৪৩ জন উন্নয়ন শ্রমিকে উৎপাদন শ্রমিক হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার কথা থাকলেও নাম মাত্র ২০ জন শ্রমিকের নিয়োগ প্রদান করেন কতৃপক্ষ ।

    এ অবস্থায় আমরা মানবেতর জীবন যাপন করছি।তারা বলেন, আগামী ২৯ আগষ্টের মধ্যে নিয়োগ সম্পুর্ণ না হলে তাপ বিদুৎ কেন্দ্রের সামনে অবস্থান কর্মসুচী পালন করা হবে।

    বিষয়টি নিয়ে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী
    ওয়াজেদ আলীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন
    আন্দোলনের বিষয়ে তিনি কিছুই জানেননা তিনি একটি মিটিংএ আছেন,পরে জানতে পারবেন।
    নিয়োগের বিষয়ে তিনি বলেন নিয়োগের বিষয়টি নিয়ে উপর মহলের কোনো নিদের্শনা আসেনি, এ বিষয়ে তিনি কিছুই বলতে পারবেন না।