Tag: মাধবপুর

  • মাধবপুরে প্রাইভেটকারে গরু চুরির সময় চোর গ্রেফতার।

    মাধবপুরে প্রাইভেটকারে গরু চুরির সময় চোর গ্রেফতার।

    মাধবপুরে প্রাইভেটকারে গরু চুরির সময় চোর গ্রেফতার।

    হবিগঞ্জের মাধবপুরে প্রাইভেটকারে করে গরু নিয়ে পালানোর সময় তিন ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে গ্রেফতার তিন জনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

    কারাগারে আটক তিন ব্যাক্তি হল ব্রাহ্মনবাড়ীয়া জেলার ঘাটুরা গ্রামের ছালেক মিয়া (৩০) কাজীপাড়ার নাসির মিয়া (৩৮) ভাদুঘরের জুলেয় মিয়া (৩০)।
    মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক এর সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, গত রোববার সন্ধ্যায় বানেশ্বর সড়কের পাশে ওই গ্রামের খোকন মিয়ার একটি গরু রাস্তার পাশে বাধা ছিল।
    এসময় উল্লেখিত তিন ব্যাক্তি গরুটি প্রাইভেটকারের (ঢাকামেট্রো গ-২৫-২০১৯) ভেতরে ডুকিয়ে চুরি করে পালানোর সময় গরু সহ তাদের হাতে নাতে গ্রেফতার করা হয়।
    প্রাইভেটকারটি থানার জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় গরুর মালিক খোকন মিয়া তাদের নামে মাধবপুর থানায় নিয়মিত মামলা দিয়েছে।
  • মাধবপুরে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার।

    মাধবপুরে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার।

    মাধবপুরে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার।

    হবিগঞ্জের মাধবপুর থানা পুলিশ রমিজ উদ্দিন (৫০) নামে এক বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেফতার করেছে। সোমবার ভোররাতে উপজেলার শিয়ালউড়ি গ্রাম থেকে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। তিনি ওই গ্রামের মৃত মন্নর উদ্দিনের ছেলে।

    মনতলা পুলিশ ফাঁড়ির এস আই মঞ্জরুল ইসলাম জানান, স্ত্রীর যৌতুকের মামলায় আদালতের এক বছরের সাজা নিয়ে তিনি পলাতক ছিলেন। গ্রেফতার সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে সোমবার দুপুরে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
    এ বিষয়ে নিশ্চিত করেন মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক।
  • মাধবপুরে ভূমিদস্যূ কর্তৃক সাংবাদিকের উপর হামলা।

    মাধবপুরে ভূমিদস্যূ কর্তৃক সাংবাদিকের উপর হামলা।

    মাধবপুরে ভূমিদস্যূ কর্তৃক সাংবাদিকের উপর হামলা।

    হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলায় এক ভূমিদস্যূ সন্ত্রাসী কর্তৃক সাংবাদিকের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।গত বুধবার (২ ফেব্রুয়ারী) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার মাধবপুর বাজারে এই ঘটনা ঘটে। হামলাকারী ভূমিদস্যূ শাহিন মিয়া (৫০) মাধবপুর পৌরসভার মৃত অলিউর রহমানের পালক পুত্র।

    জানা যায়, হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার মাধবপুর পশ্চিম মৌজার ৬৭৩ নং দাগে ভুক্তভোগী সাংবাদিক মোঃ শাকিল হাসানের ১৩.২৪ শতাংশ জায়গা রয়েছে। কিছুদিন আগে শাকিল তার এই নিজ জায়গাতে ঘর নির্মাণের জন্য সীমানা নির্ধারণ করতে গেলে পার্শ্ববর্তী অবৈধ জমির মালিক ভূমিদস্যূ শাহিন এতে বাঁধা প্রদান করে। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে গত ১০ এবং ৩১ জানুয়ারী শাহিনের বিরুদ্ধে জাতীয় অপরাধ বিচিত্রায় সংবাদ প্রকাশিত হলে এরই জেরে শাকিলের উপর হামলা চালানো হয়।
    সাংবাদিক শাকিল বলেন, ঘটনার দিন আমি মাধবপুর বাজারে আমার এক বন্ধুর সাথে দেখা করতে যাই। বাজারে আমাকে দেখামাত্রই সন্ত্রাসী শাহিন তার বাহিনী নিয়ে আমার উপর অতর্কিত হামলা চালায়। তখন বাজারের লোকজন জড়ো হয়ে গেলে সন্ত্রাসীরা আমাকে টেনে হিঁচড়ে অুন্যত্র নিয়ে যাবার চেষ্টা করে। এসময় উপস্থিত সবাই তাদেরকে বাঁধা দিলে সন্ত্রাসী শাহিন তার বাহিনী নিয়ে পিছু হটতে বাধ্য হয়।
    ঘটনার খবর পেয়ে মাধবপুর পৌর মেয়রের ছোট ভাই মোরশেদ ছুটে আসলে সন্ত্রাসী শাহিন তার বাহিনী নিয়ে পালিয়ে যায়। তখন মেয়রের ছোট ভাই মোরশেদ হামলাকারী শাহিন বাহিনীকে ঘটনাস্থলে আসতে বললে তারা ঘটনাস্থলে আসে। একপর্যায়ে সন্ত্রাসী শাহিন এই ঘটনার জন্য ভুল শিকার করে ক্ষমা চাইলে উপস্থিত গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ তাকে সতর্ক করেন এবং ভবিষ্যতে এইধরণের কার্যকলাপ না করার নির্দেশ দেন।
    শাকিল আরো বলেন, এই ভূমিদস্যূ শাহীন আপাতত পিছু হটলেও সুযোগ পেলেই সে আমার ক্ষতি করবে। এর আগেও সে আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছিলো। হামলার দিন লোকজন জড়ো না হলে সন্ত্রাসী শাহিন আমাকে খুন কিংবা গুম করে ফেলতো। আমি বর্তমানে আমার জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শংকিত আছি। এব্যাপারে আমি প্রশাসনের সহযোগিতা চাই।
  • মাধবপুরে জায়গা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে”পরিবারকে অবরুদ্ধের” অভিযোগ।

    মাধবপুরে জায়গা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে”পরিবারকে অবরুদ্ধের” অভিযোগ।

    মাধবপুরে জায়গা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে”পরিবারকে অবরুদ্ধের” অভিযোগ।

    জায়গা জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার খিলগাও গ্রামে প্রতিপক্ষের লোকজন চলাচলের রাস্তায় মাটি ভরাট করে প্রতিবন্ধকতা তৈরী করে একটি পরিবারকে কার্যত অবরুদ্ধ ও গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছে।

    এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষে থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। অভিযোগকারী সাংবাদিক শ্রীবাস সরকার জানান, তাদের নিজ গ্রাম আদাঐর ইউনিয়নের খিলগাঁওয়ে পূর্ব থেকেই মনিন্দ্র সরকারের সাথে জায়গা জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল।
    বিরোধের জেরে শুক্রবার (১১ফেব্রুয়ারি) সকালে মনিন্দ্র সরকারের পরিবারের লোকজন বাড়ি থেকে বের হওয়ার রাস্তায় মাটি ভরাটের মাধ্যমে ঘর নির্মান কাজ শুরু করে প্রতিবন্ধকতা তৈরী করায় শ্রীবাস সরকারের পরিবারের লোকজন কার্যত অবরুদ্ধ ও গৃহবন্দী হয়ে পড়েছেন।ঘটনার সময় বাঁধা দিলে প্রতিপক্ষ দেশীয় অস্ত্রসহ আক্রমণে উদ্যত হলে আশেপাশের লোকজন এসে নিবৃত্ত করে।
    দৈনিক দেশসেবা ও দৈনিক সরেজমিনবার্তার মাধবপুর প্রতিনিধি সাংবাদিক শ্রীবাস সরকার জানান, প্রতিপক্ষ যে কোনো অঘটন ঘটিয়ে তাদেকে ফাঁসিয়ে দিতে পারে।বর্তমানে শ্রীবাস সরকার তার পরিবার পরিজনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলেও দাবি করেন।
    মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক জানিয়েছেন, অভিযোগ পেয়েছি,ঘটনাস্থল পরিদর্শন করতে এইআইকে পাঠানো হয়। অভিযুক্ত নেহেরলাল সরকারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
  • মাধবপুরে উৎপাদন ভালো হলে কমেছে দর’ চা বাগানে মালিকরা হতাশ।

    মাধবপুরে উৎপাদন ভালো হলে কমেছে দর’ চা বাগানে মালিকরা হতাশ।

    মাধবপুরে উৎপাদন ভালো হলে কমেছে দর’ চা বাগানে মালিকরা হতাশ।

    হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার চারটি চা বাগানে চায়ের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু আশঙ্কাজনকভাবে নিলামে চায়ের বিক্রয় মূল্য কমতে থাকায় বাগান মালিকরা হতাশ হয়ে পড়েছেন।

    গত বছরের প্রথম দিকে নিলামে চায়ের প্রতি কেজি গড়ে ২০০ টাকা হলেও শেষ দিকে নিলামে দাম কমে ১৪০ টাকা হয়েছে। এক কেজি চায়ের উৎপাদন খরচ প্রায় ২০০ টাকা। এ কারণে মাধবপুর উপজেলার চারটি চা বাগান লোকসানের মধ্যে পড়তে যাচ্ছে।
    করোনা মহামারির মধ্যে চায়ের অভ্যন্তরীণ চাহিদা হ্রাস, বিদেশে চায়ের রপ্তানি কমে যাওয়া ও চায়ের নতুন বাজার সৃষ্টি না হওয়ায় চায়ের দর কমেছে বলে বাগান সংশ্লিষ্টরা জানান। ২০২১ সালে নোয়াপাড়া চা বাগানে চা উৎপাদন হয়েছে ৬ লাখ ১২ হাজার কেজি। ২০২০ সালে চা উৎপাদন হয়েছিল ৫ লাখ ৮০ হাজার কেজি।
    ২০২১ সালে বেশি চা উৎপাদন হলেও নিলাম বাজারে চায়ের ভালো দর না পাওয়ায় এ চা বাগানে লোকসান দিতে হচ্ছে। নোয়াপাড়া চা বাগানের ডেপুটি ম্যানাজার সোহাগ মাহমুদ বলেন, ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে চা বাগানে নিয়মিত শ্রমিকদের রেশন, তলবসহ যাবতীয় খরচ মেটানো হয়।
    নিলামে উৎপাদিত চা বিক্রি করে ব্যাংক ঋণ পরিশোধসহ অন্যান্য খরচ মেটানো হয়। কিন্তু চায়ের দর কমে যাওয়ায় ব্যাংকের ঋণসহ অন্যান্য খরচ বহন করা বাগানের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছে। সুরমা চা বাগানে ২০২১ সালে ১৪ লাখ ৮ হাজার কেজি চা উৎপাদন করা হয়েছে। ২০২০ সালে উৎপাদন করা হয়েছিল ১৩ লাখ ৪৫ হাজার কেজি।
    ২০২১ সালে ৬৩ হাজার কেজি চা বেশি উৎপাদিত হয়েছিল। উৎপাদন বেশি হলেও নিলামে বাজার দর ভালো পাওয়া যায়নি। সুরমা চা বাগান ব্যবস্থাপক আবুল কাসেম জানান, গত ৪/৫ বছর ধরে চায়ের ভালো দর পাওয়া যাচ্ছে না। মহামারি করোনার মধ্যে চায়ের দর আরও কমেছে।
    বাজারে প্যাকেটজাত চা ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। অথচ নিলামে প্রতি কেজি চায়ের দর ১৫০ থেকে ২০০ মধ্যে। বাগানে শ্রমিকের মজুরি, রেশন ও বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বেড়েছে। কিন্তু সেই অনুপাতে চায়ের নিলাম দর বাড়ছে না। একই অবস্থা জগদীশপুর চা বাগান ও তেলিয়াপাড়া চা বাগানে।
    তেলিয়াপাড়া চা বাগানের ব্যবস্থাপক মো. রফিকুল ইসলাম জানান, ২০২১ সালে এপ্রিল-মে মাসে চা বাগানগুলো প্রচণ্ড খরার মধ্যে পড়ে। এর পরও প্রতিকূল অবস্থা মোকাবিলা করে ডিসেম্বর পর্যন্ত উৎপাদন বেড়েছে অনেক গুণ। কিন্তু নিলামে বড় সিন্ডিকেটের কারণে চায়ের ভালো দর পাওয়া যাচ্ছে না।
    সরকার প্রতি কেজি চা কমপক্ষে ২৫০ টাকা নির্ধারণ করে দিলে চা শিল্প টিকিয়ে রাখা সম্ভব। অন্যথায় প্রতিবছর লোকসানের মধ্যে পড়ে বাগানগুলো টিকিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়বে।এ ছাড়া করোনা মহামারির মধ্যে সরকার সহজ শর্তে স্বপ্ল সুদে ঋণ দিলে বাগানগুলোর ওপর চাপ কমবে।
  • মাধবপুরে গাঁজাসহ দুই মাদক ব‍্যবসায়ী গ্রেফতার।

    মাধবপুরে গাঁজাসহ দুই মাদক ব‍্যবসায়ী গ্রেফতার।

    মাধবপুরে গাঁজাসহ দুই মাদক ব‍্যবসায়ী গ্রেফতার।

    হবিগঞ্জের মাধবপুরে মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ভারতীয় ১২কেজি নিষিদ্ধ গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)।

    বুধবার (৯ই ফেব্রুয়ারি) এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয় সন্ধ্যায় জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এর সহকারী পরিচালক একেএম দিদারুল আলম এর নেতৃত্বে গঠিত রেডিং টিম মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া বাজার হতে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা তল্লাশি করে ১২(বার)কেজি গাঁজাসহ দুই যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়।
    গ্রেফতারকৃত মাদক মামলার আসামিরা হলোঃ- সমীর হোসেন মীর এর ছেলে মোঃ নাঈম হোসেন মীর(২১) ও আফরোজ আলী মীর এর ছেলে মোঃ লিটন আলী মীর(২২)।
    হবিগঞ্জ জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিদর্শক মোঃ রবিউল্লা ব্রিফিংয়ে জানান,আসামিদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে থানায় নিয়মিত মামলা দায়ের হয়েছে এবং এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
  • মাধবপুরে একই কমস্থলে ১০’বছর বদলি হলেও বহাল তবিয়তে সার্ভেয়ার সোহেল।

    মাধবপুরে একই কমস্থলে ১০’বছর বদলি হলেও বহাল তবিয়তে সার্ভেয়ার সোহেল।

    মাধবপুরে একই কমস্থলে ১০’বছর বদলি হলেও বহাল তবিয়তে সার্ভেয়ার সোহেল।

    হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার প্রকৌশলী (এলজিইডি) অফিসের সুহেল রানা নামে ১ সার্ভেয়ার ১০বছর ধরে একই কমস্থলে থাকায় আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে। তা ছাড়াও দীর্ঘদিন এক কর্মস্থলে থাকায় স্থানীয়ভাবে বিরোধী রাজনীতির সাথে জড়িয়ে পড়ার অভিযোগও উঠেছে এই সার্ভেয়ার কর্মচারীর বিরুদ্ধে।

    সূত্রে জানা যায়, মাধবপুর প্রকৌশলী এলজিইডি অফিসের এই সার্ভেয়ার কর্মচারীর হাত-নাকি অনেক লম্বা, রয়েছে তার একটি শক্তিশালী জেক বাহিনী । তা না হলে একই কর্মস্থলে ১০বছর থাকা সম্ভব হতো না বলে জানায়।
    সরকারি কর্মচারীদের ৩ বছর অন্তর অন্তর বদলির বিধান রয়েছে । যেখানে প্রতিকুল পরিস্থিতিতে ২ বছর পরও বদলির কথা বলা হয়েছে । কিন্তু বাস্তবতার ভিন্ন চিত্র দেখা যায় এই সার্ভেয়ার কর্মচারীর  ক্ষেত্রে।
    এ বিষয়ে সার্ভেয়ার সুহেল রানার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা মিথ্যা। আমি মাধবপুর এলজিইডি অফিসে ১০বছর যাবত কর্মরত আছি সত্য ।
    দুই বছর আগে এই কর্মস্থল থেকে আমাকে শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ বদলি করা হয়েছিল কিন্তু লোকবল সংকট থাকায় আমাকে বিদায় জানানো হয় নাই।  হবিগঞ্জ জেলার প্রকৌশলি আব্দুল বাছির এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান সার্ভেয়ার সোহেল রানা মাধবপুরে ১০বছর একই কর্মস্থলে রয়েছে বিষয়টি আমার জানা নেই তবে বদলি হয়েছিল নতুন কর্মস্থলে যোগদান করেনি।
  • মাধবপুরে মাদক মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার। 

    মাধবপুরে মাদক মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার। 

    মাধবপুরে মাদক মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার। 

    হবিগঞ্জের মাধবপুরে একটি মাদক মামলায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী কাজল (২৫) কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
    পুলিশ সুত্রে জানা যায়, রবিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত ভোর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাধবপুর থানার উপ-পরিদর্শক শুভ দে’র নেতৃত্বে পুলিশের একটি অভিযানিক টিম পৌর শহরে ৩ নং ওয়ার্ডে কাজল মিয়ার নিজ বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সে মাধবপুর পৌরসভার ৩ নাম্বার ওয়ার্ডের মৃত আব্দুল খালেক এর ছেলে।
    মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক আমারজমিনকে বলেন,কাজল বিজয়নগর থানার একটি মাদক মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি। সে অনেক দিন ধরে পালিয়ে ভেড়াচ্ছিলো। তার বিরুদ্ধে আরোও একটি ওয়ারেন্ট ভূক্ত মামলা রয়েছে। আসামি কাজল কে গতকাল রবিবার দুপুরে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
  • মাধবপুরে ভাতিজার নিক্ষিপ্ত গরম পানিতে ঝলসে গেল চাচার মুখমন্ডল।

    মাধবপুরে ভাতিজার নিক্ষিপ্ত গরম পানিতে ঝলসে গেল চাচার মুখমন্ডল।

    পারিবারিক কোলহর জের হবিগঞ্জর মাধবপুরে ঘুমন্ত চাচার উপর সেনা সদস্য ভাতিজার নিক্ষিপ্ত গরম পানীয় দ্রবের ঝলসে গেছে মুখমন্ডল সহ শরীরের বিভিন্ন অংশ । আশংকাজনক অবস্থায় চাচা শাহজাহান মিয়া ( ৩৮ ) কে সিলেট এমএজি ওসমানী মডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করা হয়েছে ।
    শনিবার (৫ ফেব্রুয়ারী) সকালে উপজেলার ধর্মঘর ইউনিয়নের আম্বারিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে । পুলিশ ও ভিকটিমের পরিবার জানায় , কয়েকদিন পূর্বে মোঃ ফজলু মিয়ার ছেলে ভিকটিম শাহজাহান ও তার ভাবী জুলেখা বেগমের মধ্যে ঝগড়া হয় । ওই ঝগড়ার খরব পেয়ে জুলেখা বেগমের ছেলে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল ক্যান্টমেন্টে কর্মরত সেনা সদস্য ফারুক আহম্মদ নওশাদ ( ২৬ ) গতকাল শুক্রবার বাড়ীতে এসে মায়ের সঙ্গে ঝগড়া করার কারণে চরম ক্ষিপ্ত হয় ।
    এক পর্যায়ে সেনা সদস্য ফারুক আহম্মদ নওশাদ চাচা শাহজাহানকে গালমদ ও খোজাখুজি করতে থাকে । এরই জের ধরে শনিবার সকালে একটি জগ নিয়ে শাহজাহানের ঘর প্রবেশ করে । এসময় শাহজাহান তার কক্ষে ঘুমন্ত ছিল । ঘুম থাকা চাচা শাহজাহানক জগ থাকা গরম পানীয় তেল দ্রব্য ছুড়ে মারে ।
    এতে শাহজাহানের মুখমন্ডল , গলা ও বুক ঝলসে যায় । আশংকাজনক অবস্থায় স্থানীয় মাধবপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসল কর্তব্যরত চিকিৎসক মোক্তাদির তালুকদার প্রাথমিক চি কিৎসা দিয়ে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট প্রেরন করেন ।
     মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ( ওসি ) মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক বলেন- এই ঘটনায় থানায় কেউ কোন অভিযোগ দায়ের করিনি । ঘটনার খরব পেয়ে আমি সহ তদন্ত ওসি গোলাম কিবরিয়া হাসান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করি । আলামত সংগ্রহ করি প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে গরম তেল জাতীয় দ্রব্য । ল্যাবে পরিক্ষা পর বুঝা যাবে গরম তেল নাকি এসিড।
  • মাধবপুরে মদসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার।

    মাধবপুরে মদসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার।

    হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার কাশিমনগর ফাঁড়ি পুলিশ অভিযান চালিয়ে ৩০ বোতল ভারতীয় মদসহ দুই মাদক কারবারি কে গ্রেফতার করা হয়েছে।
    পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কাশিমনগর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ  উওম কুমার দাসের নেতৃত্বে এসআই বাবুল চৌধুরী সঙ্গীয় ফোর্সসহ বুধবার গভীর রাতে উপজেলার দেবপুর আদর্শ বালিকা বিদ্যালয়ের সামনে এলজিইডি পাকা রাস্তায় পাশে অভিযান পরিচালনা করে ৩০ বোতল মদসহ উপজেলার ধর্মঘর ইউনিয়নের আলিনগর গ্রামের মৃত আয়দর আলীর ছেলে অলি আহম্মদ ((৪৫)এবং একই গ্রামের মৃত এনু মিয়ার ছেলে সিরাজ আলি (৪৩)কে গ্রেফতার করা হয়।
    মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি) মুহাম্মদ  আব্দুর রাজ্জাক সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এদের বিরুদ্ধে  মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে মামলা হয়েছে।