Tag: মরদেহ

  • সিরাজগঞ্জে জেলা শিক্ষা অফিসের নৈশ্য প্রহরীর মরদেহ উদ্ধার।

    সিরাজগঞ্জে জেলা শিক্ষা অফিসের নৈশ্য প্রহরীর মরদেহ উদ্ধার।

    ডেস্ক রিপোর্টঃ

    সিরাজগঞ্জ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের নৈশ্য প্রহরী নূরুল ইসলামের (৫৮)মরদেহ উদ্ধার করেছে সদর থানা পুলিশ।

    শুক্রবার (২৯ মার্চ) সন্ধা সাড়ে ৭ টার সময় জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের নিহতের কক্ষ থেকে তার ঝুলন্ত মরদেহ পাওয়া যায় এ ঘটনা ছড়িয়ে পড়ায় স্থানীয় লোকজন নিহতের লাশ দেখতে অফিসের সামনে ভীড় করে।

    জানা যায়, নিহত নৈশ্য প্রহরী নূরুল ইসলাম সিরাজগঞ্জ পৌরসভার কোলগয়লা মহল্লার বাসিন্দা ও মৃত আজগর আলীর ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের নৈশ প্রহরী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার ঘরে দুই জন স্ত্রী রয়েছে।অভাব অনাটনের সংসার দীর্ঘদিন বেতন ভাতাও পাচ্ছিলেন না। এ কারনে প্রায়ই তাদের সংসারে অশান্তি লেগে থাকতো।

    অফিস সহকারী মোঃ আতিকুল ইসলাম আতিক জানান,বৃহস্পতিবারে একসঙ্গে অফিস করে বাসায় চলে যাই। সে নৈশপ্রহরী হওয়ায় প্রতিদিনের ন্যায় অফিসেই থেকে যায়। আজকে সন্ধ্যার দিকে অফিসে গিয়ে তার রুমের জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখা যায় ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলে আছে। পরে বিষয়টি স্যারকে জানানো হয়েছে।

    জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ হারুনর রশিদ জানান,অফিসের নৈশ্য প্রহরীর আত্মহত্যার বিষয়টি জানার পরই থানা পুলিশকে অবহিত করি। তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনানুগ ব্যবস্থা নিবেন।

    এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সিরাজগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ সিরাজুল ইসলাম।তিনি জানান,ঘটনা জানার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়ে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে এটি হত্যা নাকি আত্মহত্যা সেটা এখন বলা যাচ্ছে না। তবে মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনের জন্য বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে আসার পর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

  • সিরাজগঞ্জে অটোভ্যান চালকের মরদেহ উদ্ধার।

    সিরাজগঞ্জে অটোভ্যান চালকের মরদেহ উদ্ধার।

    সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ

    সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় নলকা-কামারখন্দ আঞ্চলিক সড়কের ঢাল থেকে আরমান নামে ব্যাটারিচালিত অটোভ্যান চালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

    সোমবার (২৫ মার্চ) সকালে ঐ আঞ্চলিক সড়কের ঝাকরি এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত আরমান উল্লাপাড়া উপজেলার অলিপুর গ্রামের মোঃ আয়নাল হোসেনের ছেলে।

    নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা যায় আরমান রোববার সন্ধ্যার দিকে নিজের অটোভ্যান নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়। এরপর থেকেই সে নিখোঁজ ছিলেন। অনেক খোঁজাখুঁজি করে আরমানসহ তার অটোভ্যানটি পাওয়া যায়নি। সোমবার সকালে ঝাকরি এলাকায় রাস্তার পাশে তার গলাকাট মরদেহ দেখে পথচারীরা পুলিশে খবর দেয়।

    সলঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনামুল হক এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।তিনি জানান মরদেহ রাস্তার পাশে পড়ে আছে পথচারীদের মারফত জানতে পেরে দ্রুত পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জের ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। ধারণা করা হচ্ছে, ছিনতাইকারী চক্র তাকে গলা কেটে হত্যার পর অটোভ্যানটি নিয়ে পালিয়ে গেছে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।

  • গৃহবধূর মরদেহ বড়লেখায় সোনাই নদী থেকে উদ্ধার।

    গৃহবধূর মরদেহ বড়লেখায় সোনাই নদী থেকে উদ্ধার।

    নিজস্ব প্রতিবেদকঃ মৌলভীবাজারে বড়লেখায় সোনাই নদী থেকে স্বপ্না দাস (২৯) নামে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ইং, দুপুরে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত স্বপ্না দাস বড়লেখা উপজেলার দাসেরবাজার পানিসাওয়া গ্রামের অসীম দাসের স্ত্রী।
    স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, স্বপ্না দাস মঙ্গলবার সকালে কাপড় ধুতে সোনাই নদীর ঘাটে যান। এরপর তিনি আর বাড়ি না ফেরায় স্বজনরা খোঁজ নিতে নদীতে গিয়ে তার মরদেহ ভাসতে দেখেন। পরে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরির পর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
    স্বপ্নার শ্বশুরবাড়ির লোকজন জানিয়েছেন, স্বপ্না সাঁতার জানতেন না। নদীতে কাপড় ধুতে গিয়ে হয়ত তিনি ডুবে মারা গেছেন।
    বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সঞ্জয় চক্রবর্ত্তী বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল (সদর) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে বলে জানান তিনি।
  • রাতে তারাবির নামাজ পড়তে গিয়ে সকালে মরদেহ মিলল ভুট্টা ক্ষেতে।

    রাতে তারাবির নামাজ পড়তে গিয়ে সকালে মরদেহ মিলল ভুট্টা ক্ষেতে।

    দেওয়ানগঞ্জ(জামালপুর) প্রতিনিধিঃ
    ১৭ মার্চ রোববার রাতে তারাবির নামাজ পড়তে গিয়ে ১৮ মার্চ সোমবার সকালে মরদেহ মিলল বাড়ির পাশে ভুট্টাক্ষেতে।
    জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার সানন্দবাড়ী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের আওতাধীন হারুয়াবাড়ী মধ্যপাড়া গ্রামের সুরুজ্জামান মন্ডলের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক মন্ডল (৪২) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
    সোমবার (১৮ মার্চ) সকালে উপজেলার ১নং ডাংধরা ইউনিয়নের হারুয়াবাড়ী এলাকায় ফজলুল হকের ভুট্টার জমি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করেন পুলিশ।
    ডাংধরা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুর রাজ্জাক মন্ডল বলেন, গত রাতে  আঃ রাজ্জাক প্রতিদিনের মতই তারাবিহ নামাজ পড়তে যায়, রাতে বাড়িতে ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন রাতে খোঁজাখুঁজি করেন।
    পরে সোমবাব সকালে বাড়ীর পাশে ভুট্টার জমিতে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে ভুট্টা ক্ষেত হতে মরদেহ উদ্ধার করেন দেওয়ানগঞ্জ থানা ও সানন্দবাড়ী পিআইসির পুলিশ।
    দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিপ্লব কুমার বিশ্বাস বলেন, স্থানীয়দের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সকালে ঘটনা স্থলে গিয়ে আঃ রাজ্জাক মন্ডল নামে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
    মৃত্যুর কারণ উদঘাটনের চেষ্টা চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি জামালপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এটা হত্যা না অন্য কোনো ঘটনা তা খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় আইনী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
  • মাধবপুরে চা বাগান থেকে ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার।

    মাধবপুরে চা বাগান থেকে ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার।

    মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ
    হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার চা বাগান থেকে ফজল মিয়া (৪৫) নামের এক ব্যাক্তির মরদেহ উদ্ধার করছে পুলিশ। উদ্ধার হওয়া ব্যাক্তি মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের মাদারগড়া পূর্বপাড়া গ্রামের মৃত ইয়াকুব মিয়ার ছেলে।
    রবিবার (৩ মার্চ) দুপুর সোয়া ১১ টার সময় উপজেলার নোয়াপাড়া চা বাগানের ২৫ নম্বর সেকশনে এলাকার লোকজন তার ক্ষতবিক্ষত মরদেহ দেখতে পায়।
    খবর পেয়ে মাধবপুর-চুনারুঘাট (সার্কেল) সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার নির্মলেন্দু চক্রবর্তী ও মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: রকিবুল ইসলাম খান এর নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গেছেন।
    স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ফজল মিয়া কৃষি জমিতে  কাজ করতেন। শনিবার দুপুরেও সে চাচাতো ভাইয়ের জমিতে কাজ করেছে, বিকেল ৩টার পর থেকে তাকে খোঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। খোঁজাখুঁজি করতে গিয়ে রবিবার দুপুরে স্থানীয় লোকজন চা বাগানের ভেতর তার মৃতদেহ দেখেতে পেয়ে মাধবপুর থানার পুলিশকে খবর দেয়।
    মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি)মোঃরকিবুল ইসলাম খান এ তথ্যর সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ময়নাতদন্তের জন্য লাশ হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
  • উল্লাপাড়ায় অটোভ্যান চালকের মরদেহ উদ্ধার।

    উল্লাপাড়ায় অটোভ্যান চালকের মরদেহ উদ্ধার।

    উল্লাপাড়া(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধিঃসিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মোঃ রুবেল হোসেন(২৭)নামের এক অটোভ্যান চালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে মডেল থানা পুলিশের সদস্যরা।

    নিহত রুবেল উপজেলার পঞ্চক্রোশী ইউনিয়নের রাঘব বাড়ীয়া গ্রামের আক্তার হোসেনের ছেলে।সে পেশায় একজন ভ্যান চালক।পাঁচ বছর আগে একই এলাকার সদাই গ্রামের সখোয়াত হোসেন মন্ডলের মেয়ের সাথে সামাজিক ভাবে বিয়ে করেন।তার দুটি কন্যা সন্তান রয়েছে।
    পারিবারিক সূত্রে জানা যায় রবিবার সন্ধার পর ভ্যানযাত্রী পৌছে দিয়ে আসার কথা বলে বাড়ী থেকে বেড় হয়ে আর ফিরে আসে নাই।
    স্থানীয় সূত্রে জানা যায় নিহত রুবেল অনেক আগে থেকে নেশা করতেন।

    উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসিফ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান স্থানীয়দের মাধ্যমে লাশের খবর পেয়ে পৌরশহর এলাকায় অবস্থিত তেল পাম্প সংলগ্ন এলাকা থেকে নিহত রুবেল(২৭)নামের অটোভ্যান চালকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় তার নিকট থেকে নেশা করার সামগ্রী,টাকা,মোবাইল ফোন ও অটোভ্যান উদ্ধার করে নিহতের বাবা আক্তার হোসেনের কাছে হস্তান্তর করা হয়।লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।রিপোর্ট আসার পর মুল রহস্য জানা যাবে।

  • কমলগঞ্জে পাত্রখোলা চা বাগানের শ্রমিকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার।

    কমলগঞ্জে পাত্রখোলা চা বাগানের শ্রমিকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার।

    মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার মাধবপুর ইউনিয়নের পাত্রখোলা চা বাগানের বাজার লাইনে কালভার্টের নীচ থেকে এক চা শ্রমিক যুবকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। জানা যায়, নিহত নাম রঞ্জিত ভুমিজ (২৫)। সে মাধবপুর ইউনিয়নের পাত্রখোলা চা বাগানের পশ্চিম লাইন এলাকার মৃত পলিমল ভুমিজের ছেলে।
    বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ ইং, রাত সাড়ে ১০টার সময় এলাকাবাসী শ্রমিক লাইনের একটি কার্লভাটের নিচে রক্তাক্ত অবস্থায় একটি মরদেহ পরে থাকতে দেখে কমলগঞ্জ থানা পুলিশকে খবর দেন। পরে রাত ১২টার সময় ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
    স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পাত্রখোলা চা বাগান এর পশ্চিম লাইন এলাকার চা শ্রমিক যুবক রঞ্জিত অতিরিক্ত মদ্যপ পান অবস্থায় বাজার লাইনের দিকে যাচ্ছিলেন। এসময় শরীরের ভারসাম্য হারিয়ে কার্লভাট নিচে পড়ে পাকার পিলারে গিয়ে মাথায় আঘাত পায়। এ সময় ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
    পরে এলাকাবাসী রক্তাক্ত অবস্থায় মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
    কমলগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ সঞ্জয় চক্রবর্তী জানান, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে ময়না তদন্তের জন্য মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল (সদর) হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মূল ঘটনা জানা যাবে। পরে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান।
  • শ্রীমঙ্গলে ভুড়ভুড়িয়া চা বাগান থেকে চা শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার। 

    শ্রীমঙ্গলে ভুড়ভুড়িয়া চা বাগান থেকে চা শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার। 

    এলিসন সিঙ,মৌলভীবাজার প্রতিনিধি :মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার কালীঘাট ইউনিয়নের ভুড়ভুড়িয়া চা-বাগানের ছড়া থেকে এক চা শ্রমিকের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে শ্রীমঙ্গল থানা পুলিশ।

    শনিবার (১৪ অক্টোবর) শ্রীমঙ্গল উপজেলার ৮নং কালীঘাট ইউনিয়নের ভুড়ভুড়িয়া চা-বাগানের ছড়ার ডুমনিয়া ঘাট নামক স্থান থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করা হয়।

    শ্রীমঙ্গল থানার পুলিশ পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম জানান, স্থানীয় লোকের মাধ্যমে  খবর পেয়ে শনিবার বিকেলে শ্রীমঙ্গলের ভুরভুরিয়া ছড়া চা বাগান থেকে এক চা শ্রমিকের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া ওই ব্যাক্তির নাম রাম রতন রবি দাশ (৩৫)। তার বাড়ি জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার আলীনগর চা বাগানে। সে ওই বাগানের গুল্লিমারা টিলার শংকর রবি দাশের ছেলে।

    পুলিশ জানায়, সে শ্রীমঙ্গল কাকিয়াছড়া চা বাগানে আত্মীয়ের বাসায় বেড়াতে এসেছিল। সে কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীন বলে তার পরিবারের কাছ থেকে জেনেছেন।
    শ্রীমঙ্গল থানা অফিসার ইনচার্জ জাহাঙ্গীর হোসেন সরদার জানান, লাশের সুরতহাল রিপোর্টে কোন আঘাতের চিহ্ন নেই। তবে তার শরীরের বেশ কিছু অংশ নীল হয়ে গেছে।

    তিনি আরও বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে যাওয়ার পর ওই এলাকায় একটি বড় সাপ দেখেছেন। তাদের ধারনা তাকে সাপে কামড় দিতে পারে। তবে লাশের ময়নাতদন্তের পর প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।

  • মাধবপুরে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার।

    মাধবপুরে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার।

    মাধবপুর উপজেলার মনতলা-ধর্মঘর সড়কের  দেবপুর নামক স্থানে অমূল্য নাথ (৬১) নামের এক ব্যক্তির অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) সকালে উপজেলার
    ধর্মঘর ইউনিয়নের দেবপুর পাকা সড়কের পূর্ব পাশে মাটি ভরাট চলমান কাজে নির্মানাধীন একটি বিল্ডিং থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত অমূল্য নাথ উপজেলার ছাতিয়াইন গ্রামের মৃত হরকুমার দেবনাথের পুত্র।
    মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সকালে পথচারীরা রাস্তার পাশে এক ব্যক্তির অর্ধগলিত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়।পরে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন পিবিআই ও মাধবপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ওই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্যে হবিগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করেন। তদন্তের রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে বলেও জানান তিনি।
  • ঢুশমারায় বিলের পানি থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার।

    ঢুশমারায় বিলের পানি থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার।

    জামালপুরের সীমান্ত ঘেসে কুড়িগ্রাম জেলার রাজিবপুর উপজেলার ঢুশমারা থানার আওতাধীন মোহনগঞ্জ ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের কলকি হারা গ্রামের সামনের বিলের পানি হতে অজ্ঞাত যুবক (২৫) এর মরদেহ উদ্ধার করেন ঢুশমারা থানা পুলিশ।
    ১৪ জুলাই শুক্রবার সকাল ৯টার সময় স্থানীয়রা দেখতে পায় বিলের পানিতে ভাস্যমান  অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ।
    এলাকাবাসী ঢুশমারা থানা পুলিশকে অবগত করেন। আশেপাশের লোকজন মরদেহ দেখতে ভিড় জমায়।
    মোহনগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ আনোয়ার হোসেন (কারেন্ট আনোয়ার) ঘটনাস্থলে এসে পরিদর্শন করেন।
    ঢুশমারা থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি)  মোস্তাফিজুর রহমান এর নেতৃত্বে পুলিশ টিম মরদেহ উদ্ধার করেন। মরদেহটির পরিচয় সনাক্ত না হওয়ার ঢুশমারা থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
    জানা যায়, গত ১৩ জুলাই বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার ডাংধরা ইউনিয়নের হারুয়াবাড়ী পশ্চিম পাড়া (কাজির খেয়ার পশ্চিম পাশে) কোলপাড়া হতে নেমে আসা এক অজ্ঞাত যুবক বিলের পানিতে ডুবতে দেখে কয়েকজন। পরে সেখানে খোঁজা-খুঁজি করেও পাওয়া যায়নি অজ্ঞাত যুবককে। সকলের ধারণা এটাই সেই অজ্ঞাত যুবক যার পরিচয় এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
    ঢুশমারা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি)মোস্তাফিজুর রহমান বলেন- স্থানীয়দের সংবাদ পেয়ে আমরা এসে মরদেহ উদ্ধার করি, এখন পর্যন্ত পরিচয় বা মরদেহের ওয়ারিশ পাইনি। মরদেহ থানায় নিয়ে যাচ্ছি ওয়ারিশ খোঁজার সকল প্রকার  আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।