Tag: ভাঙচুর

  • লক্ষ্মীপুরে যুবলীগ নেতা ও উপজেলা চেয়ারম্যানের বাড়ি ভাঙচুরের পরে আগুন।

    লক্ষ্মীপুরে যুবলীগ নেতা ও উপজেলা চেয়ারম্যানের বাড়ি ভাঙচুরের পরে আগুন।

    সোহেল হোসেন,প্রতিনিধি লক্ষ্মীপুরঃ

    লক্ষ্মীপুর জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও সদর উপজেলার পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম সালাহ্ উদ্দিন টিপুর বাসভবন ভেঙে দিচ্ছে ছাত্র-জনতা।

    বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেল থেকে বিক্ষুব্ধ জনতা শহরের পিংকু প্লাজের টিপুর বাসায় আগুন দেওয়ার পাশাপাশি ভাঙচুর করে।

    সরেজমিন দেখা গেছে, টিপুর বাসার নিচে উৎসুক জনতা বাসা ভাঙার দৃশ্য দেখছেন। অনেকেই আবার নিজেদের মোবাইলে ভিডিও ও ছবি ধারন করছেন। আবার অনেকে ভবন ভাঙছেন।

    গত বছরের ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সালাহ্ উদ্দিন টিপু তার বাসভবনের ছাদের ওপর থেকে নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করেন। ওইদিন টিপুর গুলিতে চার শিক্ষার্থী নিহত হয়। গুলিবিদ্ধ হয় শতাধিক ছাত্র-জনতা। টিপু আন্দোলনে নিহত শিক্ষার্থীদের হত্যা মামলার প্রধান আসামি

  • নিজ ধর্মের মূর্তি ভাঙচুর করতে গিয়ে হিন্দু যুবক আটক।

    নিজ ধর্মের মূর্তি ভাঙচুর করতে গিয়ে হিন্দু যুবক আটক।

    নিজ ধর্মের মূর্তি ভাঙচুর করতে গিয়ে হিন্দু যুবক আটক
    নিজস্ব প্রতিবেদক: মোঃ জালাল উদ্দিন। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে পূজামণ্ডপের মূর্তি ভাঙচুর করতে গিয়ে প্রসন্ন দাস (২২) নামের এক হিন্দু যুবককে আটক করেছেন আনসার সদস্যরা।
    রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ইং, দুপুরে উপজেলার কেন্দ্রীয় দুর্গাবাড়ি পূজামণ্ডপে এ ঘটনা ঘটে।
    স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দুপুরে দুর্গাবাড়ি পূজামণ্ডপে প্রসন্ন দাস পাথর হাতে নিয়ে প্রবেশ করে মূর্তি ভাঙচুর করতে পাথর নিক্ষেপ করে। পরে পূজামণ্ডপের লোক জন হইচই ও চিল্লাচিল্লি করলে, এ সময় কর্তব্যরত আনসার সদস্যরা তাকে আটক করেন। পরে ওই যুবককে কমলগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
    বর্তমানে কমলগঞ্জ থানায় পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন আটককৃত ব্যক্তি প্রসন্ন দাস।
  • লক্ষ্মীপুরে অটোরিকশা চালকের বসতবাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর নারী সহ আহত-৩।

    লক্ষ্মীপুরে অটোরিকশা চালকের বসতবাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর নারী সহ আহত-৩।

    সোহেল হোসেন,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি: লক্ষ্মীপুরে অটোরিকশা চালক রুবেলের বসতবাড়িতে দফায় দফায় হামলা চালিয়ে ঘরদুয়ার ভাঙচুর ও পেয়ারা বেগম সহ ৩ জনকে পিটিয়ে আহত করা হয়েছে। এসময় নগদ টাকাসহ ৩০,০০০/ হাজার টাকার ও স্বর্ণালংকার লুটে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

    আনোয়ার,আব্দুল গনি, আবুল কাশেম, শারমিন রুমি, মিতু  শুক্রবার (১১ই আক্টেম্বর ) সকাল ১০টায় সদর উপজেলার ১৬নং শাকচর ইউনিয়নের

    খোসাল মিঝি বাড়িতে  অটো চালক রুবেলের বসত ঘরে একদল লোক এ ঘটনা ঘটায়। এটি ডাকাতি বলে অভিযোগ করেছেন ভূক্তভোগীরা।

    আহতরা হলেন, রুবেল,সেলিনা, পেয়ারা বেগম। পুলিশ ও ভূক্তভোগীরা জানায়, ঘটনার সময় ৮-১০ জনের একদল ‘ডাকাত’ রুবেল বসত ঘরে ঢুকে পড়ে। ওই সময় সেলিনা আক্তার গলা-কান থেকে স্বর্ণের চেইন-দুল ও আংটি ছিনিয়ে নেয়। এই সময় বাধা দিলে সেলিনা কাঠ দিয়ে পিটিয়ে গুরুত্বর আহত করে।

    অভিযোগ অস্বীকার করে, আবুল কাশেম বলেন, আমার বাবার কেনা ৩৬ শতাংশ জমি রুবেল ও তার ভাই বোনেরা দখল করেছে। এনিয়ে আদালতে মামলা চলছে। হামলার বিষয়ে আমি কিছু জানি না। যারা হামলা করেছে তাদেরকেও আমি চিনি না। তারা নিজেরাই পরিকল্পিতভাবে আমাকে ফাঁসানোর জন্য এসব ছড়িয়েছে।

    লক্ষ্মীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মুন্নাফ বলেন, জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে হামলা ঘটনা ঘটেছে। এটি ডাকাতি নয়। ঘটনাস্থল গিয়ে পুলিশ উভয় পক্ষের সঙ্গে কথা বলেছে।ঘটনাটি তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে

  • নৌকায় ভোট দেয়াকে কেন্দ্র করে মারপিট,ভাঙচুর ও হামলা-মামলার অভিযোগ।

    নৌকায় ভোট দেয়াকে কেন্দ্র করে মারপিট,ভাঙচুর ও হামলা-মামলার অভিযোগ।

    বেলকুচি (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় সিরাজগঞ্জ-৫ আসনের স্বতন্ত্রপ্রার্থী আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের নির্দেশে তার সমর্থকদের হামলায় আহত হয়েছেন প্রায় অর্ধশত আওয়ামীলীগ নেতাকর্মী। এ থেকে রেহাই পায়নি বীরমুক্তিযোদ্ধা ও সংখ্যালঘুরা। এ অভিযোগ তুলে সোমবার দুপুরে বেলকুচি উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগীরা। বেলকুচি উপজেলা মুক্তিযোদ্ধাদের আয়োজনে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল রহমান, গাজী দেলখোশ আলী প্রামানিক ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের পক্ষে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আতাউর রহমান।

    এসময় বক্তারা বলেন, স্বাধীনতার প্রাতীক নৌকায় ভোট দেয়া ও আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুল মমিন মন্ডলের পক্ষে নির্বাচন করায় স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের নির্দেশে নির্বাচনের দিন রাজাপুরে নৌকার এজেন্ট বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহমানকে বেদম মারপিট করা হয়। এছাড়া বেলকুচি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকজন বীরমুক্তিযোদ্ধাকে হুমকি-ধামকি দেয়া হচ্ছে। এছাড়া নির্বাচন পরবর্তীতে মেঘুল্লা, তামাই, চালা, গাড়ামাসি, চন্দনগাঁতি, জিধুরী, সুর্বণসাড়া, গোপালপুর, দেলুয়া, রাজাপুর ও বানিয়াগাঁতি এলাকায় নৌকার সমর্থক ও আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের কুপিয়ে ও মারপিট করে অর্ধশত জনকে আহত করেছে। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। এছাড়া নির্বাচনী এলাকার প্রায় শতাধিক ঘরবাড়ি ও দোকান পাট ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমথর্করা। এ নিয়ে বীরমুক্তিযোদ্ধা সহ দলের নেতাদের নামে ডজন খানেক মামলাও দিয়েছে ঈগল প্রতীকের সমর্থকরা।

    বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহমানকে বলেন, বাংলাদেশে আওয়ামিলীগের মনোনিত প্রার্থী আব্দুল মমিন মন্ডলের নির্বাচন করার কারণে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের নির্দেশে নির্বাচনের দিন আমার ও পরিবারের ওপর হামলা চালায় তারই সমর্থক সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী আকন্দ সহ তার লোকজনেরা। তারা শুধু আমার ওপরে হামলা চালায় নি। আমাকে প্রাণ ন্যাসের হুমকিও দিয়েছে। আমি এখন প্রাণ ভয়ে পালিয়ে আছি। আব্দুর রহমান বলেন, দেশের স্বাধীনতার জন্য প্রাণ বাজি রেখে যুদ্ধ করেছি। বিনিময়ে আজ নিজ দেশেই পরাধিনের মতো জীবন যাপন করতে হচ্ছে। আমাদের অপরাধ স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের নির্বাচন না করে নৌকার নির্বাচন করলাম কেন। তারা শুধু আমার ওপর হামলা চালিয়ে খ্যান্ত হয়নি মিথ্যা মামলা দিয়েও হয়রানি করেছে।

    এসময় তিনি আরও বলেন, নির্বাচনে  লতিফ বিশ্বাসের হয়ে কাজ না করার কারণে  আমার মতো কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধা সন্তানকে বেধরক মারপিট করেছে তার সমর্থকরা। এমতাবস্থা চলতে থাকলে আমরা এদেশে বসবাস করতে পারবো না। আমি এই হামলা ও মিথ্যা মামলায় তিব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি সেই সাথে প্রশাসনের কাছে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে হামলাকরীদের আইনের আওতায় আনার  দাবী জানাচ্ছি।

    বেলকুচি উপজেলা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা গাজী দেলখোস আলী প্রমানিক বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল লতিফ বিশ্বাস তিনি তার জীবনে আওয়ামীলীগ থেকে অনেক কিছু পেয়েছে। সে ইউপি চেয়ারম্যান থেকে মন্ত্রী পর্যন্ত হয়েছেন। আজ তিনি নৌকার বিপক্ষে কাজ করে স্বতন্ত্র প্রার্ধী হয়ে পরাজিত হয়েছেন। তিনি পরাজিত হওয়ার কারনে আমাদের বীরমুক্তিযোদ্ধা সহ আওয়ামীলীগের অনেক নেতা কর্মীর উপর হামলা করে আহত করেছেন। অনেকের নামে মিথ্যে মামলা দিয়ে হয়রানি করছেন। আমরা এই নির্যাতনকারী লতিফ বিশ্বাসের হাত থেকে রক্ষা পেতে চাই। প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা নিলে আমরা সবাই শান্তিতে থাকতে পারবো।

    রাজাপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আতাউর রহমান বলেন,  নির্বাচনে পরাজয়ের পর থেকে আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের সমর্থকরা বেপরোয়া হয়ে গেছে। তারা নৌকার সমর্থক ও কর্মীদের উপর হামলা মিমলা করে যাচ্ছে। আমরা তার প্রতিকার চাই। তবে পুলিশকে বারবার অভিযোগ দিলেও কোন কাজ করছেনা।

    এ বিষয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল লতিফ বিশ্বাস বলেন, সংবাদ সম্মেলনে আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ দেয়া হয়েছে তা সম্পুর্ন মিথ্যা। নির্বাচনের পর থেকে নৌকার সমর্থকরা আমার ঈগল সমর্থকদের উপর হামলা মামলা ও বাড়ী ঘর ভাংচুর করে যাচ্ছে। যা বিভিন্ন মিডিয়াতে দেখাচ্ছে।

    বেলকুচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আহসানুজ্জামান বলেন, নির্বাচনের পর থেকে যে কয়টা মামলা হয়েছে তার সকল মামলার আসামীরা আদালত থেকে জামিন নিয়েছেন। এর মধ্যে বেশ কজনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। আর সকল মামলা তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

    সংবাদ সম্মেলনে, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, বুলবুল চৌধুরী, আব্দুল খালেক, রেজা নজরুল,  সহ আরো অনেকই উপস্থিত ছিলেন।

  • বেলকুচিতে শিক্ষক লাঞ্চিত,প্রাণনাশের হুমকি ও ভাঙচুরের ঘটনায় প্রশাসন নিরব।

    বেলকুচিতে শিক্ষক লাঞ্চিত,প্রাণনাশের হুমকি ও ভাঙচুরের ঘটনায় প্রশাসন নিরব।

    বেলকুচিতে শিক্ষক লাঞ্চিত,প্রাণনাশের হুমকি ও ভাঙচুরের ঘটনায় প্রশাসন নিরব।


    সিরাজগঞ্জ বেলকুচিতে শিক্ষক লাঞ্চিত,প্রাণনাশের হুমকি ও ভাঙচুরের ঘটনায় থানায় অভিযোগ দায়ের করা হলেও এখন পর্যন্ত কোন আইনি পদক্ষেপ না নেওয়ায় শঙ্কায় শিক্ষক ও অভিভাবকগণ ।

    বেলকুচি উপজেলার আলহাজ সিদ্দিক উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদ গঠনের লক্ষ্যে গত ৩ মার্চ থেকে ০৬ মার্চ পর্যন্ত মনোনয়ন পত্র উত্তোলন ও দাখিলের শেষ সময় নির্ধারণ করে তফসিল ঘোষণা করা হয়।
    অথচ গত ০৭ মার্চ সৌরভ তালুকদার,ও আব্দুল মমিনের নেতৃত্বে মনোনয়নপত্র উত্তোলন করতে গেলে প্রধান শিক্ষক নিয়ম বহির্ভূত মনোনয়ন পত্র না দেওয়ায়, প্রধান শিক্ষককে লাঞ্চিত, ভাঙচুর ও প্রাণনাশের হুমকি দেয়। এই ঘটনায় থানায় অভিযোগ করা হয়েছে ।

    এ ব্যাপারে আলহাজ সিদ্দিক উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা জানান, প্রাণনাশের হুমকি, লাঞ্ছিত ও অফিস কক্ষে আসবাবপত্র ভাঙচুরের ঘটনায় বেলকুচি থানায় অভিযোগ দায়ের করা হলেও এখনো কোন আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি, আমরা চরম শঙ্কায় রয়েছি। অভিযোগ দায়ের করার চার দিন অতিবাহিত হলেও আইনি পদক্ষেপ নেই। আমরা বিচার না পেলে বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করবো।
    এ ঘটনায় ছাত্রদের মাঝেও আতঙ্ক বিরাজ করছে। তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এমন ঘটনার ন্যায় বিচার না পেলে এধরণের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে।

    এদিকে লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও কোনো ব্যাবস্থা না নেওয়ায় ছাত্রদের অভিভাবকবৃন্দ সহ এলাকার সকল শ্রেণীর জনসাধারণের মধ্যে খোপ বিরাজ করছে, এছাড়া অভিভাবক বৃন্দরা আরো বলেন এই ঘটনার বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের সন্তানদের বিদ্যালয়ে পাঠাবো না কারন এই সন্ত্রাসীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমাদের সন্তানেরা বিদ্যালয়ে নিরাপদ নয়। এই সন্ত্রাসী ঘটনা যারা ঘটিয়েছে তাদেরকে যদি দ্রুত আইনের আওতায় না আনা হয় তাহলে আমরা অভিভাবকবৃন্দ সহ আমাদের ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে আন্দোলনে যাবো,

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক বলেন যে বেলকুচি থানার একজন কর্মকর্তা এই অভিযোগটি তুলে নেওয়ার জন্য স্কুল কর্তপক্ষকে চাপ সৃষ্টি করছে,

    এ ব্যাপারে বেলকুচি থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গোলাম মোস্তফার নিকট বারবার ফোন করলে, তিনি ফোন রিসিভ করেননি। পরবর্তীতে এ বিষয়ে বেলকুচির অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা কামারখন্দের সার্কেল শাহীনুর কবির বলেন শিক্ষক লাঞ্ছিতের বিষয়টি আমি অবগত বেলকুচি থানার ওসি ছুটিতে গিয়েছে , ছুটি থেকে আসার পর আইনী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

  • বাঁশখালীতে কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে খাদিজাতুল কুবরা মহিলা মাদ্রাসা ভাংচুরের অভিযোগ।  

    বাঁশখালীতে কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে খাদিজাতুল কুবরা মহিলা মাদ্রাসা ভাংচুরের অভিযোগ।  

    বাঁশখালীতে কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে খাদিজাতুল কুবরা মহিলা মাদ্রাসা ভাংচুরের অভিযোগ।  

    চট্রগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের রত্নপুর গ্রামে অবস্থিত খাদিজাতুল কুবরা(রাখা.) মহিলা মাদ্রাসায়,স্থানিও জনপ্রতিনিধির মদদে আহমদ কবিরের পুত্র জাহাঙ্গীর(৩৫) এর নেতৃত্বে রাতের অন্ধকারে এলাকার বকাটে কিশোর গ্যাং কতৃক প্রতিনিয়ত মাদ্রাসায় হামলা চালায় বলে জানা যায়।

    এবিষয়ে ছাত্রীদের কাছ থেকে জানতে চাইলে তারা বলেন আমাদেরকে পড়ালেখা না করে বাসায় চলে যেতে বলে জহাংঙ্গীর এবং আমরা ঘুমালে তারা ৫/৭জন ছেলে পেলে এসে ইট,এবং লাঠিসোটা দিয়ে বারী মারে তারা জুরেসুরে চিল্লাই যাতে আমরা মাদ্রাসায় পড়ালেখা করতে না পারি।গতকাল পুলিশ এসে বলে যাওয়ার পর আবারও একই অবস্থা  বিরাজমান রয়েছে বলে জানান ছাত্রীরা তারা।বলেন আমরা সুন্দরভাবে আমাদের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে সাংবাদিক,পুলিশ,এবং সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
    এবিষয়ে বাহারছড়া পুলিশ ফাঁড়ির আই সি আবু জাফর এর সাথে কথা বললে তিনি জানান আমরা ঘটনাস্থলে তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পেয়েছি এবং সকলের উদ্দেশ্য বলে দিয়েছি পড়ালেখায় ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ না করার জন্য, তারপর ও যদি করে থাকে আমরা আনগত ব্যবস্থা নিব।
  • উল্লাপাড়ায় চাঁদার দাবীতে নলকূপ ঘরের আসবাবপত্র ভাংচুর ও ছিনতাইয়ের অভিযোগ। 

    উল্লাপাড়ায় চাঁদার দাবীতে নলকূপ ঘরের আসবাবপত্র ভাংচুর ও ছিনতাইয়ের অভিযোগ। 

    নিজেস্ব প্রতিবেদকঃ সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় চাঁদা না পেয়ে এক দলভূক্ত মাস্তান গভীর নলকূপ ঘরের তালা ভেঙ্গে ভিতরে ঢুকে আসবাব পত্র ভাংচুর ও প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র দেশীয় অস্ত্রের মুখে ম্যানেজারকে জিম্মি করে ছিনতাইয়েয় ঘটনা ঘটেছে।ঘটনাটি ঘটেছে, উল্লাপাড়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের রতন কাওয়াক মৌজার ৪৭ নং জমির দাগে।

    আদালতের মামলার বিবরণে জানা যায়, গত ১৯ ডিসেম্বর ২০২১ ইং তারিখে আব্দুল আজিজ গং গভীর নলকূপের ম্যানেজারের নিকট পূর্বের দাবীকৃত ২ লক্ষ টাকা চাঁদা না দেওয়ায় গভীর নলকূপ বিএডিসি(পানাসী প্রকল্প) আওতায় ঘরের তালা ভেঙ্গে ভিতরে ঢুকে ম্যানেজার মোঃ আশরাফ আলীকে দেশীয় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঘরের জানালা,দরজ,বৈদ্যুতিক মিটারের সুইসসহ আসবাবপত্র ভাংচুর করে নলকূপের প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ কৃষকদের হিসাব বই ছিনতাই করে পালিয়ে যায়।

    এ চাঁদাবাজি ও ছিনতাই এর ঘটনায় গভীর নলকূপের ম্যানেজার মোঃ আশরাফ আলী সিরাজগজ্ঞ আদালতে বাদী হয়ে ৯ জনকে আসামি করে মামলা দায়েরের করেছে।

    আসামিরা হলো; নতুন চাঁদপুর গ্রমের মোঃ আব্দুল আজিজ, নতুন চাঁদপুর গ্রামের গোলাম মওলা, নতুন চাঁদপুর গ্রামের রাফিউল ইসলাম,সেন গাঁতী গ্রামের হেলাল উদ্দিন, নতুন চাঁদপুর গ্রামের আব্দুল হাই হাবু, রতন কাওয়াক গ্রামের আফাজ উদ্দিন,রতন কাওয়াক গ্রামের আঃ সাত্তার,নতুন চাঁদপুর গ্রামের আহমদ আলী ও রতন কাওয়াক গ্রামের হাসিবুল ইসলাম । মামলার বিবরণে বাদী জানান, আদালতে ঘটনার স্বাক্ষীর মাধ্যমে প্রমানিত হবে।

  • সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলা ও গাড়ি ভাঙচুর।

    সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলা ও গাড়ি ভাঙচুর।

    রাণীশংকৈল(ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধিঃ ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলা ও গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ করেছে প্রভাবশালী চেয়ারম্যানের ছেলে রিয়ানের বিরুদ্ধে।সোমবার রাতে পীরগঞ্জ উপজেলার ভাকুড়া নামক স্থানে এই ঘটনাটি ঘটে।

    আহত সাংবাদিক ফাইদুল ইসলাম জাতীয় দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদ পত্রিকার পীরগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি  ও উপজেলার বর্থপালিগাঁও গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে।

    সাংবাদিক ফাইদুল ইসলাম জানান,পূর্ব শত্রুতা ও সংবাদ প্রকাশের জের ধরে পীরগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহাবুবের ছেলে রিয়ানের নেতৃত্বে সন্ত্রাসী মেহেদী হাসান মুন্না,বুলবুল,মেহেদীসহ আরও ১০-হতে ১৫-জন সন্ত্রাসী একজোট হয়ে আমার উপর অতর্কিত হামলা চালায়।

    বর্তমানে ফাইদুল ইসলাম গুরুত্বর আহত হয়ে পীরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন।
    তাকে মারধরের সময় স্থানীয় সাংবাদিক জাকির হোসেন ও মাহাবুবুর রহমান বুলু নামে দুই সাংবাদিক এগিয়ে আসলে তাদের মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে।

    সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ সেই সাথে ফুঁসে উঠেছে পীরগঞ্জ উপজেলার সকল সাংবাদিকরা।

    এ বিষয়ে পীরগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সভাপতি জয়নাল আবেদীন বাবুল বলেন সাংবাদিকের উপর নির্যাতন সহ করা হবে না। আমরা প্রশাসনের কাছে বিচার দাবি করছি। সেই সাথে দোষীদের যেন দ্রুত গ্রেফতার করা হয়।

    এ বিষয়ে অভিযুক্তদের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার কথা বলার চেষ্টা করা হলেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

    এ ব্যাপারে পীরগঞ্জ থানা পরিদর্শক (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন এখনো আমরা কোন লিখিত অভিযোগ পাইনি। এজাহার দিলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

  • রাজাগাঁও ইউনিয়নে মেম্বার প্রার্থীর নির্বাচনী অফিস ভাংচুর।

    রাজাগাঁও ইউনিয়নে মেম্বার প্রার্থীর নির্বাচনী অফিস ভাংচুর।

    আনোয়ার হোসেন আকাশ,রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধি:
    ঠাকুরগাঁওয়ের রাজাগাঁও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মেম্বার পদে স্বতন্ত্র প্রার্থীর নির্বাচনী অফিস ভাংচুর করা হয়েছে।
    রবিবার (১১ ডিসেম্বর ) দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার খরিবাড়ি বাজারে ভাংচুর করা হয়। ১১ ডিসেম্বর  রাজাগাঁও খরিবাড়ি বাজার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন কে ঘিরে এই সংঘাত ঘটে।
    স্থানীয়রা আলহাজ মোঃ শামসুল হক এবং মতিউর রহমান  জানান, নির্বাচনী প্রচারণা নিয়ে ঠাকুরগাঁও সদর ইউনিয়নের স্বতন্ত্র মেম্বার প্রার্থী মোঃ সাহাদাত আলম (টিউবওয়েল মার্কা) ও বিরোধি দলের সমর্থকদের মধ্যে রাত ৯টার দিকে খরিবকড়ি বাজারে মেম্বার প্রার্থী সাহাদাত আলম নিজস্ব চেয়ার টেবিল ভাংচুর করা হয়। এতে খয় খতি হয় প্রায় ১০ হাজার টাকা।
    শাহাদাত আলম টিউবওয়েল মার্কা সে মেম্বার পদে দারিয়েছে কেন এর জেরে ভোর রাতে খরিবারি বাজারে সাহাদাত আলমের নির্বাচনী অফিস ভাংচুর করা হয়। বিক্ষুব্ধরা চেয়ার, টেবিল ভাংচুর করাসহ নির্বাচনী পোস্টার ছিঁড়ে ফেলে।
    এই ইউনিয়নের মেম্বার প্রার্থী সাহাদাত আলম  দাবি, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী লোকজন খরিবাড়ি গ্রামে বাজারে তার নির্বাচনী বৈঠকে খানায় হামলা করে কর্মী সমর্থকদের অফিসে হামলা চালায়।
    প্রতিপক্ষের উপর হামলা প্রসঙ্গে মেম্বার প্রার্থী সাহাদাত আলম  বলেন, ‘আমার লোকজন কারও উপর হামলা করেনি বা কারো অফিস ভাংচুর করেনি। নিজেরাই ঘটনা ঘটিয়ে আমার উপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করছে। আমি এর বিচার চাই।আল্লাহ যেন তাদের বিচার করে,আমি কোন মামলা করব না।
  • নাগরপুরে পিতাপুত্রকে হত্যার হুমকি ও মোটরসাইকেল ভাংচুরের অভিযোগ

    নাগরপুরে পিতাপুত্রকে হত্যার হুমকি ও মোটরসাইকেল ভাংচুরের অভিযোগ

    স্টফ রিপোর্টারঃ টাংগাইলের নাগরপুরে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে পিতাপুত্রকে হত্যার হুমকি ও মোটরসাইকেল ভাংচুরের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার মামুদনগর ইউনিয়নের কোলকুষ্টিয়া গ্রামে।

    ভুক্তভোগী কোলকুষ্টিয়া গ্রামের মৃত কাজিম উদ্দিনের ছেলে পান্নু মিয়া সাংবাদিকদের জানান,আমার ছেলে মোঃ বাবলু প্রায় বিশ বছর হলো সৌদি প্রবাসী। প্রতিপক্ষচামটা গ্রামের পরশ মিয়ার ছেলে নবিন মানসিকভাবে অসুস্থ অবস্থায় সৌদিতে আমার ছেলের রুমে আশ্রয় নেয়।নবিন সৌদিতে আমার ছেলের রুমে কিছুদিন থাকার পর আমার ছেলে কোম্পানির ডিউটিতে গেলে গত ২৯/১১/২০২১ তারিখে আমার ছেলের রুমে গলায় ফাঁস নেয়।পরবর্তীতে লোকজন নবিন মিয়াকে সৌদির একটি হাসপাতালে ভর্তি করলে কর্তব্যরত চিকিৎসক নবিনকে মৃত ঘোষণা করে।

    এ ব্যাপারে সৌদি পুলিশ আইনগত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে। নবিনের ফাঁস নিয়ে মৃত্যুর ঘটনায় সৌদির একটি হাসপাতালের সার্টিফিকেট আমার ছেলে বাবলু আমাকে পাঠায়।এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমার বাড়িতে এসে পরশ আলী ও তার ছেলে রতন গত ১/১২/২০২১ তারিখে আমার ছেলে বাবলু নাকি নবিনকে হত্যা করেছে এই অসত্য, বানোয়াট অভিযোগ এনে আমার পুত্র তারা মিয়া ও আমাকে হত্যা করার হুমকি প্রদান করে এবং আমার কাছে দশ লক্ষ টাকা দাবি করে।এছাড়া রতন গং আমার ছেলে তারা মিয়ার মোটরসাইকেল ভাংচুর করে এবং পুত্রবধু আছমা বেগমকে মারপিট করে।

    এখন আমার পরিবারসহ আমি নিরাপত্তাহীনতায় দিনাতিপাত করছি।আমি এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি। এ বিষয়ে পান্নু মিয়া দশ জনকে আসামী করে নাগরপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন

    এ ব্যাপারে সৌদি প্রবাসী বাবলুর মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন,সৌদির একটি হাসপাতালে নবিনকে ভর্তি করা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষনা করে।পরবর্তীতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নবিন ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে মেডিকেল রিপোর্ট প্রদান করে।এ ঘটনায় সৌদি পুলিশ আমি সহ আমার রুমমেটদের
    জিজ্ঞাসাবাদ করে আইনী প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে।আমার উপর পরশ গং যে অভিযোগ এনেছে তা সম্পূর্ণ অসত্য বানোয়াট ও ষড়যন্ত্র মূলক।

    এ বিষয়ে পরশ মিয়ার মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তার নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।