Tag: বেলকুচি

  • বেলকুচিতে মাধ্যমিক পর্যায়ে ছাত্রীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ।

    বেলকুচিতে মাধ্যমিক পর্যায়ে ছাত্রীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ।

    বেলকুচি (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ

    সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের ৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৫ জন ছাত্রীকে এলজিএসপি-৩ এর আওতায় বাইসাইকেল এবং ৫ শতাধিক গর্ভবর্তী মায়েদের মাঝে স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার সকালে ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে ইউপি চেয়ারম্যান আশিকুর রহমান লাজুক বিশ্বাসের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সাবেক মন্ত্রী ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ বিশ্বাস।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিরাজগঞ্জের স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন। অন্যান্যের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি শিবানী সরকার, দৌলতপুর হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক তাপস কুমার মন্ডল।

    এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, দৌলতপুরের ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান সামছুল হক, আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল হামিদ মোল্লা, থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা কামাল হোসেন, ইউপি সচিব এবিএম খায়রুজ্জামান লিটন, ইউপি সদস্য আনোয়ার হোসেন, আব্দুল মালেক, জিন্নত আলী সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

  • বেলকুচির ধূকুরিয়াবেড়াতে মাদকের আখড়া-এলাকাবাসীর ক্ষোভ প্রকাশ। 

    বেলকুচির ধূকুরিয়াবেড়াতে মাদকের আখড়া-এলাকাবাসীর ক্ষোভ প্রকাশ। 

     বেলকুচি (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি:

    হাত বাড়ালেই মেলে নানা প্রকার মাদক। মাদকের জালে জড়াচ্ছে উঠতি বয়সের যুব সমাজ। প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে চালাচ্ছে রমরমা মাদক ব্যবসা। এমন দৃশ্য একদিনের নয়, নিত্যদিনের।

    অভিযোগ বেলকুচি উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল নিরিবিলি পল্লী এলাকা হওয়ার সুবাদে অনেকেই এ কারবারে জড়িত। বড়দের পাশাপাশি মাদকের আগ্রাসনে গ্রাস করেছে উঠতি বয়সের যুবকদের। এছাড়াও বেলকুচি থানা থেকে ধুকুরিয়াবেড়া ইউনিয়নের লহ্মীপুর, পিরার চর লহ্মীপুর দুরুত্ব বেশি এবং পাশেই উল্লাপাড়া ও শাহজাদপুর থানা এলাকা হওয়ায় মাদকের ছোট বড় চালান এদিক দিয়েই সরবরাহ হয়ে থাকে। মানুষের আনাগোনা কম থাকায় মাদক ব্যবসায়ীদের দৌরাত্মা বাড়ছে।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীরা জানান, এই এলাকায় এখন অনেকেই মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত। স্থানীয়রা ইঙ্গিত দিয়ে মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত কিছু ব্যক্তিবর্গের নামও প্রকাশ করেন, এদের মধ্যে ধুকুরিয়াবেড়া ইউনিয়নে লহ্মীপুর গ্রামের আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে সোহেল রানা, ফজর আলীর ছেলে নজরুল ইসলাম, জসিম সরকারের ছেলে আব্দুল হামিদ, নেফাজ আকন্দের ছেলে ছাইদুল ইসলাম, বহুদ আলীর ছেলে জেহাদুল ইসলামসহ আরও অনেকেই এখন মাদক ব্যবসার সাথে ওঁতপ্রোতভাবে জড়িত। আবার কেউ কেউ বলছেন, স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গের ছত্রছায়ায় এরা মাদক ব্যবসা চালাচ্ছেন। এদের মধ্যে সোহেল রানার বাড়িতে ইতিপূর্বে সিভিলে প্রশাসন গেলে তাদেরকে হ্যাস্তন্যস্ত করলে স্থানীয় প্রশাসন এসে তাকে আটক করে বলে এমনও অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এদিকে আর একটি সূত্রে জানাযায়, বেলকুচি উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের আংশিক আজুগড়া চর ও জামাত মোড় এলাকার জামাত আলীর ছেলে সমেশ আলী, মোন্নাফের ছেলে আমির হামজা, শাহজাহানের ছেলে ইউসুফ আলী, সন্তোষ মোল্লার ছেলে আবু কালাম, শহিদ ব্যাপারীর ছেলে সাইদুল ইসলাম, দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসা চালাচ্ছে। স্থানীয়রা আরও বলেন, প্রশাসনের অনেকেই জানে তবে থানা সদর থেকে প্রত্যন্ত অঞ্চল এবং প্রমানের অভাবে হয়তো সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারছেনা। এলাকাবাসী ও বিভিন্ন সূত্রে জানাযায়, লহ্মীপুর গ্রামে চলছে অবাধে মাদক ব্যবসা। আর এসব মাদক ব্যবসায়ীদের বিচরণে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। কেউ কিছু বললে তাদের ওপর নেমে আসে খড়গ। ভয়ে তাদের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায়না। এসমস্ত মাদক ব্যবসায়ীদের তেমন দৃশ্যমান আয়ের উৎস না থাকলেও এরা রাতারাতি মাদক ব্যবসা করে জায়গা, জমি, ভবন রাতারাতি আঙুল ফুলে কলা গাছ হয়েছেন। এই এলাকায় মাদক কারবারিদের জমজমাট ব্যবসার নিরাপদ স্থান হওয়ায় নির্বিঘ্নে ইয়াবা, গাঁজা ও হেরোইনসহ বিভিন্ন ধরণের মাদক ব্যবসা চালাচ্ছেন। বিভিন্ন সূত্রে এবং সচেতন মহলের মাধ্যমে জানাযায়, এই সব এলাকায় বেশ কিছু মেয়ে মানুষ দিয়েও জমজমাট মাদক ব্যবসা করা হয়।
    নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক একজন সচেতন ব্যক্তি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এসব মাদক ব্যবসায়ীদের মাদক কারবার চলে, এমন খবর স্থানীয় প্রশাসনের কিছু লোক জানা সত্বেও তাদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেয় না তা বোধগম্য নয়। এসব মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

    মাদক ব্যবসা বন্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে কি না এ বিষয়ে জানতে চাইলে, বেলকুচি থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তাজমিলুর রহমান প্রতিবেদকে বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। কোন মাদক ব্যবসায়ী ধরা পড়লে কোন প্রকার ছাড় দেয়া হবে না। মাদক ব্যবসায়ী যেই হোক না কেন, মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

  • বেলকুচিতে চুরি হওয়া ৩টি গরু উদ্ধার-মালিকের নিকট হস্তান্তর।

    বেলকুচিতে চুরি হওয়া ৩টি গরু উদ্ধার-মালিকের নিকট হস্তান্তর।

    বেলকুচিতে চুরি হওয়া ৩টি গরু উদ্ধার-মালিকের নিকট হস্তান্তর। 


    সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে উদ্ধার হওয়া চোরাই ৩ টি গরু প্রকৃত মালিককে হস্তান্তর করা হয়েছে । বুধবার সকালে বেলকুচি থানা চত্বরে গরুর মালিক শাজাদপুর উপজেলার মাশিউর গ্রামের মৃত ইফার আলী মন্ডলের ছেলে আব্দুর রউফের হাতে উদ্ধার হওয়া ৩ টি গরু তুলে দেন বেলকুচি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তাজমিলুর রহমান।

    উদ্ধার হওয়া গরুর মালিক আব্দুর রউফ জানান, ৬ আগস্ট রাতে গোয়াল ঘরে গরু রেখে ঘুমিয়ে যায়। সকালে উঠে দেখি গোয়াল ঘরে গরু নেই। পরে বিভিন্ন যায়গায় গরু গুলি খুজতে থাকি। এবং শাহাজাদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। বেলকুচি থানা পুলিশ ৩ টি চোরাই গরু উদ্ধার করছে এমন নিউজ পত্রিকায় দেখতে পাই। পরে বেলকুচি থানায় এসে গরু গুলো সনাক্ত করি।

    বেলকুচি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তাজমিলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, ১১ আগস্ট সকালে উদ্ধার হওয়া গরু নিয়ে বেলকুচি থানায় প্রেস বিফিং করা হয়। বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় নিউজ হওয়ার পর আব্দুর রউফ জানতে পারে ৩ টি চোরাই গরু বেলকুচি থানা পুলিশ উদ্ধার করেছেন। পরে আব্দুর রউফ যোগাযোগ করলে আইনগত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাকে গরু গুলো হস্তান্তর করা হয়।

    উল্লেখ্য, ১০ আগস্ট রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বেলকুচি উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের জামতৈল গ্রামের জালাল উদ্দিনের বাড়িতে পুলিশের অভিযানে গরু চোর চক্রের ১ সদস্য ও ৩ টি চোরাই গরু উদ্ধার করেন। পরে এ বিষয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের হয়।

  • বেলকুচিতে প্রধান আসামিসহ ৪ জনকে বাদ দিয়ে চার্জশিট দাখিল-পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ।

    বেলকুচিতে প্রধান আসামিসহ ৪ জনকে বাদ দিয়ে চার্জশিট দাখিল-পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ।

    বেলকুচিতে প্রধান আসামিসহ ৪ জনকে বাদ দিয়ে চার্জশিট দাখিল-পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ।


    সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে নাবিন মন্ডলকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলার মামলায় এজাহারভুক্ত ১৩ আসামির মধ্যে প্রধান আসামিসহ চারজনকে বাদ দিয়েই আদালতে চার্জশিট দাখিল করার অভিযোগ উঠেছে বেলকুচি থানা পুলিশের বিরুদ্ধে। মামলায় প্রধান আসামী ঢাকার মন্ডল গ্রুপের জিএম ইঞ্জিনিয়ার আমিনুল ইসলাম ও বেলকুচি পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি আকতার হামিদসহ চারজনের নাম চার্জশিট থেকে বাদ দিতে অবশেষে আদালত বরাবর সুপারিশ পাঠিয়েছে পুলিশ। শাহাদত হোসেন মুন্না, ইয়াসিন আলী, সবুজ, হয়রত আলী, মাসুদ, সৌরভ, আলমাছ, আসাদুল ও সোলেয়মানসহ নয়জনকে অভিযুক্ত করে গত ৩০ জুন আদালতে চার্জশীট জমা দেয় পুলিশ। জমা প্রদানের পর থেকে চার্জশীট সুকৌশলে নজরবন্দী রাখায় দেখা সম্ভব হয়নি। ঈদের ছুটি শেষে কোর্ট ইন্সপেক্টর মোস্তফা কামাল রোববার অফিসে আসেন। অতপর দুপুরে তা দেখার সুযোগ মেলে। মুল চার আসামীই বাদ দেবার বিষয়টিও নিশ্চিত হন মামলার বাদী।

    বাদী নাবিন মন্ডল বলেন,গত ১০ জুন সন্ধ্যায় আমাকে মারপীটের ঘটনার পর রাতে আমার বাবা যখন বেলকুচি থানায় যান তখনই ওসি সাহেব ইঞ্জিনিয়ার আমিনুল, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি আকতার হামিদ, সজিব আহম্মেদ ও হাকিম মন্ডলের নাম বাদ দেবার জন্য পিড়াপিড়ি করেন। বাবা রাজি না হওয়ায় মামলা নিতে গড়িমশি করে পুলিশ। ঘটনার চারদিন পর মামলা হলেও জখমের গ্রীভিয়াস সনদ আদালতে পৌঁছাতেও পুলিশের গড়িমশিতে ওই চারজন বাদে সকল আসামীই জামিন পান। তদন্তে এসে স্বাক্ষীর বক্তব্য ও আলামত গ্রহনেও নানা কৌশল ও টালবাহানা করে পুলিশ। পুলিশ শেষ পর্যন্ত ইঞ্জিনিয়ার আমিনুল ইসলামসহ মুল চারজনকে বাদ দিবে, তা আগে থেকেই আমরা আশঙ্কা করেছিলাম। আগামী ২৪ জুলাই এ মামলার পরবর্তী দিন ধার্য রয়েছে। আইনজীবির মাধ্যমে আমি নারাজি দেবার প্রক্রিয়া করবো।’

    বাদীর বাবা দৌলত মন্ডল বলেন,বেলকুচি থানা পুলিশ যে শুধু আমার ছেলের বেলায় এ ধরনের রহস্যজনক আচরণ করেছে তা নয়। আলহাজ সিদ্দিকী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মেহেদী মাসুদ এবং ভাঙ্গাবাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জহুরুল ভুঁইয়া ও প্যানেল চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের লাঞ্ছিতের ঘটনায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা অভিযুক্ত হলেও একই ধরনের নাটকীয়তার আশ্রয় নেন পুলিশ। আমার ছেলেকে মারপীটের এজাহারে স্বাক্ষী জামাল উদ্দিন বাপ্পী, রিপন চক্রবর্তী, রুবেল তালুকদার, অলিফ সরকার, মোখলেছুর রহমান রতন এবং চেয়ারম্যান মির্জা সোলেয়মান পত্নী স্বীকৃতি বেগমের নাম রয়েছে। তারা গত ৩০ জুন সুস্পষ্টভাবে সকলের উপস্থিতিতে স্বাক্ষ্য দিলেও রহস্যজনক ভাবে ওই সকল আসামিদের নাম বাদ দেয়া হয়েছে। বেলকুচি থানা পুলিশের এসব অনৈতিক ও গড়িমশির বিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের আইজিপি মহোদয়ের কমপ্লেইন শাখায় অভিযোগ দেবার কথাও ভাবছি।

    বেলকুচি থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক নিয়ামুল কথা বলতে রাজি না হলেও। অন্যদিকে (ওসি) গোলাম মোস্তফা দাবি করেন,তদন্ত ও স্বাক্ষ্যগ্রহন শেষে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় চার জনকে অব্যাহতির সুপারিশ করা হয়েছে। এছাড়া,নয়জনকে অভিযুক্ত করে তদন্ত প্রতিবেদনও আদালতে পাঠানো হয়েছে। আদালত আমলে নিতে পারেন, চুড়ান্তই সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে পারেন।

    কোর্ট ইন্সপেক্টার মোস্তফা কামাল বলেন, সংক্ষুব্ধ হলে আদালতে বাদীর না-রাজি দেবারও উপযুক্ত বিধান রয়েছে।

  • বেলকুচিবাসীকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পৌর মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজা।

    বেলকুচিবাসীকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পৌর মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজা।

    বেলকুচিবাসীকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পৌর মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজা।


    ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে আনন্দ। পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে বেলকুচিবাসী ও সকল ধর্মপ্রাণ মুসলমান ভাই-বোনদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বেলকুচির পৌর মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজা।

    শুভেচ্ছাবার্তায় তিনি বলেন- সকল মুসলিম উম্মার জন্য অপেক্ষা করছে বছরের শ্রেষ্ঠতম আনন্দের দিন পবিত্র ঈদুল আযহা। আমি বেলকুচিবাসীর সকল ধর্মপ্রাণ মুসলমান ভাই-বোনদের ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানাই।

    একইসঙ্গে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনা করেন এবং ঈদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।

    তিনি বলেন, ঈদুল আযহা মুসলিম জাহানের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব।কুরবানির খুশি আর আনন্দের বার্তা নিয়ে আমাদের মাঝে সমাগত হয় পবিত্র ঈদুল আযহা।ঈদ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে গড়ে তোলে সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও ঐক্যের বন্ধন।

    পবিত্র ঈদুল আযহা সবার জীবন বয়ে আনুক সুখ, সমৃদ্ধি ও সফলতা। ঈদের দিনের মতো আগামী দিনগুলো হোক অনাবিল আনন্দময়। দেশবাসীর সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি, সুস্বাস্থ্য ও নিরাপদ জীবন ও সারা বিশ্বের মুসলিম উম্মাহ’র শান্তি সমৃদ্ধি ও সফলতা কামনা করছি।

  • বেলকুচিতে ঈদ উপলক্ষে ভিজিএফ এর চাল বিতরণ।

    বেলকুচিতে ঈদ উপলক্ষে ভিজিএফ এর চাল বিতরণ।

    বেলকুচিতে ঈদ উপলক্ষে ভিজিএফ এর চাল বিতরণ।


    সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে ঈদ উপলক্ষে ভিজিএফের চাল বিতরণ করা হয়েছে। বেলকুচি উপজেলার দুটি ইউনিয়নে ঈদ উপলক্ষে ভিজিএফের চাল বিতরণের উদ্বোধন করেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম সাজেদুল। বুধবার সকালে উপজেলার রাজাপুর, ভাঙ্গাবাড়ী, ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে অতিদরিদ্র, অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মধ্যে চাল বিতরণ করা হয়।

    এ সময় ভাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলাম ভূঁইয়া, রাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান নুরুল ইসলামসহ ইউপি সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন। রাজাপুর ইউনিয়নে ৪৫০০টি ও ভাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নের ৪৮০০টি অসহায় দরিদ্র প্রত্যেক পরিবারকে ১০ কেজি করে চাউল বিতরণ করা হয়।

  • বেলকুচিতে পূর্বের জায়গায় ভুমি অফিস স্থানান্তরের দাবিতে মানববন্ধন।

    বেলকুচিতে পূর্বের জায়গায় ভুমি অফিস স্থানান্তরের দাবিতে মানববন্ধন।

    বেলকুচিতে পূর্বের জায়গায় ভুমি অফিস স্থানান্তরের দাবিতে মানববন্ধন।


    সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়ন ভূমি অফিস তেঁয়াশিয়া গ্রামে পূর্বের স্থলে স্থানান্তরের দাবিতে এলাকাবাসী মানববন্ধন কর্মসুচি পালন করেছেন। রবিবার সকালে এনায়েতপুর -সয়দাবাদ আঞ্চলিক সড়কের বেলকুচির চালা বাসট্যান্ডে অনুষ্ঠিত ঘন্টা ব্যাপী এ মানববন্ধনে এলাকার সর্বস্তরের মানুষ অংশ নেয়।

    এতে শহিদুল বুলবুল কলেজের শিক্ষক আইয়ুব আলী মোল্লার সভাপতিত্বে সৈয়দ আলী মন্ডল, রেজাউল করিম আকন্দ, রফিকুল ইসলাম ভুট্টো, আব্দুল কাদের জিলানী, বক্তব্য রাখেন।

    এসময় বক্তারা বলেন, প্রথমাবস্থায় তেঁয়াশিয়ায় দৌলতপুর ইউনিয়ন ভূমি অফিস ছিল। পরবর্তীতে সকলের অজান্তে কামারপাড়ায় স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে তা বেলকুচি পৌরসভার মধ্যে অবস্থান করায় আবারও ভুমি অফিসটি স্থানান্তরের উদ্যোগ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। পূর্বের তেঁয়াশিয়ায় না নিয়ে অজুহাতে দৌলতপুর গ্রামে এর ভবন করা হয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। কোন ভাবেই তেঁয়াশিয়ার বাইরে ভূমি অফিস স্থানান্তর করতে দেয়া হবে না। বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, ভূমি অফিসের নায়েব রেজাউল করিম ইউএনও এর কথা বলে ২ লাখ টাকা দাবী করেছেন। আমরা অপারগতা প্রকাশ করায় দৌলতপুরে স্থানান্তরের অপচেষ্টা চলছে। তবে আমাদের দাবী না মানলে আমরা কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবো।

    এ বিষয়ে তেয়াশিয়া ভূমি অফিসের নায়ের রেজাউল করিম টাকা দাবীর কথা অস্বীকার করেন।

  • বেলকুচি পৌরসভার প্রস্তাবিত সাধারণ বাজেট সভা অনুষ্ঠিত।

    বেলকুচি পৌরসভার প্রস্তাবিত সাধারণ বাজেট সভা অনুষ্ঠিত।

    বেলকুচি পৌরসভার প্রস্তাবিত সাধারণ বাজেট সভা অনুষ্ঠিত।


    সিরাজগঞ্জ বেলকুচি পৌরসভার আগামী ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত সাধারণ বাজেট সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার (৩০জুন) বিকালে বেলকুচি পৌরসভার সভা কক্ষে পৌর মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজার সভাপতিত্বে আগামী ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত সাধারণ বাজেট সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    আগামী ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত সাধারণ বাজেট ধরা হয় ৮৮,৮৪,৭০,৮৬৫.০০ টাকা।
    উক্ত ধার্যকৃত বাজেটের উপর উন্মুক্ত আলোচনা করা হয়।

    আগামী ২০২২-২০২৩ ইং অর্থবছরের প্রস্তাবিত সাধারণ বাজেট রাজস্ব খাতে আয় ৮,৯৯,৪৪,১৬০.০০ টাকা।
    ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ৭,৮৪,৪০,০০০.০০ এবং উদ্বৃত্ত রাখা হয়েছে ১,১৫,৫৪,১৬০.০০ টাকা।
    অপরদিকে উন্নয়ন খাতে বার্ষিক সরকারি মঞ্জুরী ও বৈদেশিক সাহায্য পুষ্ট প্রকল্প খাতে প্রাপ্ত আয় ৭৮,৭৫,৩০,৯৫৫.০০ টাকা ও ব্যয় ৭৮,৪৫,০০,০০০.০০ টাকা এবং উদ্বৃত্ত ৩০,৩০,৯৫৫.০০ টাকা।

    ২০২২-২০২৩ ইং অর্থ বছরে মুলধন হিসাবে আয় ধরা হয়েছে ১,০৯,৯৫,৭৫০.০০ টাকা ব্যয় ৫৫,৭৫,০০০.০০ টাকা উদ্বৃত্ত রাখা হয়েছে ৫৪,২০,৭৫০.০০ টাকা মাত্র।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন পৌর প্যানেল মেয়র ইকবাল রানা, পৌরসভার অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রাপ্ত সচিব ওয়ারেছ কবির, পৌর সহকারী প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা আমিনুজ্জামান, পৌর হিসাব রক্ষক রফিকুল ইসলাম,সহ পৌর কাউন্সিলরগণ প্রমুখ।

  • বেলকুচির রাজাপুর ইউনিয়নে জি আর চাউল বিতরন।

    বেলকুচির রাজাপুর ইউনিয়নে জি আর চাউল বিতরন।

    বেলকুচির রাজাপুর ইউনিয়নে জি আর চাউল বিতরন


    সিরাজগঞ্জ বেলকুচি উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নে জিআর চাউল বিতরণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে রাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে চাউল বিতরন করেন বেলকুচি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম সাজেদুল।

    এই ইউনিয়নের ৪ শতাধিক দরিদ্র পরিবারের মাঝে ১০ কেজি করে জি আর এর চাউল বিতরণ করা হয়।

    এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সনিয়া সবুর আকন্দ, প্যানেল চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, উপজেলা মাধ্যমিক সহকারী কর্মকর্তা খোরশেদ আলমসহ ইউপি সদস্যবৃন্দ।

    উল্লেখ্য,সরকার মানুষের খাদ্য অধিকার নিশ্চিত করার জন্য নদী ভাঙ্গন, পানি বন্দি দারিদ্র, দুঃস্থ, অসহায় ও কর্মহীন মানুষকে এই খাদ্য সহায়তা দিয়ে থাকে।

  • বেলকুচিতে ২ বালু ব্যবসায়ীর জরিমানা।

    বেলকুচিতে ২ বালু ব্যবসায়ীর জরিমানা।

    বেলকুচিতে ২ বালু ব্যবসায়ীর জরিমানা


    সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার মেঘুল্লা এলাকায় যমুনা নদীতে ড্রেজার দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে দুই ব্যক্তিকে এক লাখ বিশ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বুধবার দুপুরে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট শিবানী সরকার এ অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে সহযোগিতা করেন থানা পুলিশ।

    বেলকুচি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিবানী সরকার বলেন, উপজেলায় মেঘুল্লা এলাকায় যমুনা নদীতে ড্রেজার বসিয়ে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে নেত্রকোনা সদর থানার টেংগা গ্রামের মতি মিয়ার ছেলে ফারুক হোসেন (৪২) ও কোম্পানীগঞ্জ থানার চরফকিরা গ্রামের শাহ আলমের ছেলে রিয়াদ হোসেন (২৯) নামের দুই ব্যক্তিকে জরিমানা করা হয়েছে। প্রত্যেককে ষাট হাজার করে মোট এক লাখ বিশ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।