Tag: বিএনপি

  • মৌলভীবাজারে হরতালের সমর্থনে জেলা বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল।

    মৌলভীবাজারে হরতালের সমর্থনে জেলা বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল।

    নিজস্ব প্রতিবেদক জালাল উদ্দিন। বর্তমান সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন ও নির্বাচনের তফসিল বাতিলের দাবীতে মৌলভীবাজার জেলা বিএনপি হরতালের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল বের করেছে।
    সোমবার ২০ নভেম্বর ২০২৩ইং, বিকাল তিনটার সময় শহরের পুরাতন হাসপাতাল সড়কে বাজার স্কুলের সামন থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। এর পর মিছিলটি সৈয়দ সিকন্দর আলী সড়কে গিয়ে শেষ হয়।
    হরতালের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিলে নেতৃত্ব দেন- জেলা বিএনপির সদস্য ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ইসহাক আহমদ চৌধুরী মামনুন, জেলা বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ও জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আকিদুর রহমান সোহান।
    এ সময় বিক্ষোভ মিছিল উপস্থিত ছিলেন, সদর উপজেলা বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মীর শামীম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মঞ্জু হক, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক তোফায়েল আহমদ, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক কাজল মাহমুদ, সদর উপজেলা যুব বিষয়ক সম্পাদক ওয়াহাবুর রহমান রুমেল, সাবেক যুবনেতা সৈয়দ রুমেল আহমদ, জেলা তাতিদলের সাবেক সদস্য সচিব জগলু আহমদ, সদর উপজেলা যুবদলের সদস্য আবেদ আলী, যুবদল নেতা আবু সুফিয়ান সিপন, জেলা ছাত্রদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জুনেদ আলম, সরকারি কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক তানিম আহমেদ ও ছাত্রনেতা পাপ্পু প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
    বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেওয়া নেতৃবৃন্দরা বক্তব্যে বলেন, আমাদের আন্দোলন সফলতার চূড়ান্ত পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। সরকারের বিরুদ্ধে চারদিক থেকে অন্ধকার ধেয়ে আসছে। অবৈধ সরকার মসনদ আর ধরে রাখতে পারবে না। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন জনগণ হতে দেবে না। অচিরেই সরকার পদত্যাগ করতে বাধ্য হবে।
    মিছিলে অংশ নেওয়া নেতৃবৃন্দরা আরও বলেন, আগের মতো প্রহসনের নির্বাচন করলে জনগণ মানবে না, সারা বাংলাদেশের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সারা দেশ অচল করে দেওয়া হবে বলে জানান তারা।
  • মিথ্যা মামলা ও গণগ্রেফতার বন্ধে বালিয়াডাঙ্গী বিএনপি’র বিবৃতি।

    মিথ্যা মামলা ও গণগ্রেফতার বন্ধে বালিয়াডাঙ্গী বিএনপি’র বিবৃতি।

    বিএনপির নামে করা মিথ্যা মামলা ও গণগ্রেফতার বন্ধে ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপি বিবৃতি দিয়েছে।

    আজ বৃহস্পতিবার (০৯ নভেম্বর) বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক মো. দবিরুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এ বিবৃতি দেওয়া হয়েছে।

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, একদফা আন্দোলনের মহানায়ক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)র সন্মানিত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্যার, জাতীয় স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য মির্জা আব্বাস, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ সম্প্রতি আটক সকল কেন্দ্রীয় ও ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ এবং বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি এস এম সফিকুল ইসলাম, পাড়িয়া ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহীন আলম মিলার, আমজানখোর ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সাইফুল ইসলাম, উপজেলা কৃষক দলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবুল কাশেম মানিক, উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব মোঃ আবু সায়েদ, ধনতলা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাজিরুল ইসলাম, ধনতলা ওয়ার্ড বিএনপির নেতা শরিফউদ্দীন, বিএনপি’র ওয়ার্ড নেতা মিঠু,আব্দুল ওহাব ও আনোয়ারসহ আটককৃত সকল নেতাকর্মীর নিঃশর্ত মুক্তি ও মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক ড.টি.এম মাহবুবর রহমানের আদেশক্রমে বিবৃতি প্রদান করছি।

    বিগত নির্বাচনের ন্যায় এবারেও নির্বাচনের পূর্ব মূহুর্তে সৃষ্ট গায়েবি মামলার অবতারণা করে নেতাকর্মীদের প্রতিনিয়ত বাড়িছাড়া করার অপচেষ্টা চলছে। যা গণতন্ত্রে, সুষ্ঠু ধারার রাজনীতির পরিপন্থী এবং ২০১৪ সালের একতরফা ও ২০১৮ সালের নৈশ ভোটের মতো আরেকটি প্রহসনের ভোট গ্রহনের পূর্বাভাস। এহেন কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকতে এবং নেতাকর্মীদের গ্রেফতার ও হয়রানি বন্ধে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

    সকলের মনে রাখা উচিৎ, যেকোন ফ্যাসিবাদী সরকার জনগনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে দীর্ঘদিন টিকে থাকতে পারেনা। তাই গণবিরোধী অপতৎপরতা পরিহার করে, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের মধ্য দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে হাঁটাই সমীচীন। নইলে গণরোষ বিশ্ব ইতিহাস স্মরণ করিয়ে দেবে। যেটা কারোর জন্যই শুভকর হবেনা।

    অন্যদিকে বিএনপিসহ সকল অংগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী ও সমর্থকগণকে অত্যন্ত ধৈর্য্যের সহিত পরিস্থিতি মোকাবেলার আহবান জানানো যাচ্ছে।

  • জামায়াত বিএনপির হরতাল ও অবরোধের প্রতিবাদে কানাইঘাটে শ্রমিকলীগের মিছিল।

    জামায়াত বিএনপির হরতাল ও অবরোধের প্রতিবাদে কানাইঘাটে শ্রমিকলীগের মিছিল।

    মিজানুর রহমান লাভলু,কানাইঘাট(সিলেট)প্রতিনিধিঃ

    বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে কানাইঘাট বাজারের বিভিন্ন গলি প্রদক্ষিণ করে শ্রমিকলীগের নেতাকর্মীরা। বিএনপি ও জামায়াতের ডাকা হরতাল,অগ্নিসন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছে কানাইঘাট উপজেলা শ্রমিকলীগ।

    সোমবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে কানাইঘাট উপজেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি জসিম উদ্দীন ও শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক জুনেদ হাসান জিবানের নেতৃত্বে কানাইঘাট উত্তর বাজার থেকে মিছিল বের হয়ে কানাইঘাট পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কানাইঘাট বাজার পয়েন্টে এক সংক্ষিপ্ত পথ সভা অনুষ্ঠিত হয়।কানাইঘাট উপজেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি জসিম উদ্দীন এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জুনেদ হাসান জিবানের পরিচালনায় পথ সভা অনুষ্ঠিত হয়।এসময় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কানাইঘাট উপজেলা আ’লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি জামাল উদ্দীন। প্রধান বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কানাইঘাট পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি কে. এইচ. এম. আব্দুল্লাহ।

    এ সময় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কানাইঘাট উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এনামুল হক, কানাইঘাট উপজেলা বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সভাপতি শরিফুল হক, কানাইঘাট উপজেলা কৃষকলীগে সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়ছল আহমদ, উপজেলা শ্রমিকলীগের সভাপতিমন্ডলির নুরল ইসলাম জালালি আব্দুল কুদ্দুস,যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সুহেল আহমদ,কয়ছর আহমদ,ইকবাল আহমদ,ইমাম উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর কবির,সেবুল আহমদ প্রচার সম্পাদক জসিম উদ্দিন,তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক এখলাছুর রহমান,সদস্য আব্দুল মতলিব,নুর উদ্দিন,হেলাল উদ্দিন,আহসান হাবিব,ময়না মিয়া,আবুল কালাম আজাদ,মখনসেট ইউনিয়ন শ্রমিকলীগে সভাপতি জহিরুল ইসলাম সহ দলীয় নেতাকর্মীরা।মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সভায় কানাইঘাট পৌর আওয়ামীলীগের সভপতি কে এইচ এম আব্দুল্লাহ বলেন, আমরা সব সময় মাঠে আছি মাঠে থাকবো বিএনপি-জামায়াতের সব নৈরাজ্য ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের মোকাবিলা করতে কানাইঘাট উপজেলা আ’লীগ,যুবলীগ, শ্রমিকলীগ,ছাত্রলীগ সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে, তাদের রাজপথেই মোকাবিলা করা হবে।

    এ সময় কানাইঘাট উপজেলা আ’লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি জামাল উদ্দীন প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, বিএনপি-জামায়াত আবারও তাদের চিরচেনা সন্ত্রাসী রূপ দেখিয়েছে,এমনকি তারা গাড়িতে আগুন দিয়ে মানুষ হত্যা, পুলিশ হত্যা ও জনগণের জানমালের ক্ষতি করেছে।

    বিএনপি-জামায়াতের যে কোনো ধরনের অরাজকতা, নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধে কানাইঘাট উপজেলা যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সব নেতাকর্মীরা মাঠে থাকবে।

  • বালিয়াডাঙ্গীতে জামায়াত-বিএনপি’র ৮৪ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেপ্তার ৩।

    বালিয়াডাঙ্গীতে জামায়াত-বিএনপি’র ৮৪ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেপ্তার ৩।

    ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে জামায়াত-বিএনপি’র ডাকা অবরোধ সফল করতে ভোরবেলা রাস্তায় ঝটিকা মিছিল করে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেল আগুন দেওয়ার অভিযোগে বিএনপি- জামায়াতের ৮৪ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মামলায় ২৪ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আসামী করা হয়েছে আরও ৬০ জনকে। এর মধ্যে বিএনপি’র ৩ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
    বুধবার সন্ধ্যায় বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি খায়রুল আনাম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গ্রেপ্তার হওয়া ৩ জন হলেন বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা কৃষক দলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কাশেম মানিক, ধনতলা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক হাজীরুল ইসলাম, বিএনপি কর্মী শরিফত উদ্দিন।
    বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি খায়রুল আনাম বলেন, বৃহস্পতিবার ভোর ৪টার সময় বালিয়াডাঙ্গী-ঠাকুরগাঁও সড়কের বালিয়াপুকুর পাড় নামক এলাকায় জামায়াত-বিএনপি’র ডাকা অবরোধ সফল করার জন্য দলটির নেতাকর্মীরা রাস্তায় গাছ ফেলে অবরোধ, টায়ার ও মোটরসাইকেলে আগুন দেয়। এ সময় পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে তাদের উদ্দেশ্যে করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে ও ককটেল বিস্ফোরণ করে। এতে দুজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।
    ‘এ ঘটনায় ধাওয়া করে ৩ জনকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করে পুলিশ। পরে বালিয়াডাঙ্গী থানায় ওই তিনসহ আরও ২৪ জনের নাম উল্লেখ এবং আরও অজ্ঞাত ৫০/৬০ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। বুধবার বিকালে আটক ৩ জনকে সেই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
    তবে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এ্যাড. সৈয়দ আলম দাবি করেন, পুলিশ প্রত্যেক নেতাকর্মীদের বাড়ী থেকে গ্রেপ্তার করেছে। ২৮ তারিখের পর থেকে নেতাকর্মীদের গণহারে গ্রেপ্তার করছে। আজকে যে ঘটনায় ৩ গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এ ধরনের কোন ঘটনাই ঘটেনি। পুরোটাই পুলিশের সাজানো। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
  • বিএনপির ডাকা হরতাল মাধবপুরে আ.লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ।

    বিএনপির ডাকা হরতাল মাধবপুরে আ.লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ।

    মাধবপুর(হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি।
    বিএনপির ডাকা হরতালবিরোধী হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলা আওয়ামীলীগ সকল সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে রোববার (২৯ অক্টোবর) সকাল থেকে উপজেলা সদর বাস স্ট্যান্ড এলাকায় আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ হয়েছে।
    এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাধবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান আতিক, সাংগঠনিক সম্পাদক বেনু মাধব রায়, আওয়ামীলীগ নেতা আপন মিয়া,পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহ সেলিম, সাধারণ সম্পাদক শ্রীধাম দাশগুপ্ত, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আরশাফুল আলম টিটু,উপজেলা যুবলীগ সভাপতি ফারুক পাঠান, সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম, সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান কুতুব, উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক সুজন রায়, উপজেলা শ্রমিক লীগ সাধারণ সম্পাদক ফকির জাবেদ,পৌর যুবলীগের আহবায়ক একরামুল আলম লেবু, যুগ্ম আহবায়ক নূরুল আলম রিপন,বিদ্যুৎ মজুমদার,পৌর যুবলীগ নেতা নাহিদ মিয়া প্রমূখ।উপজেলা আওয়ামী লীগ, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
    এ সময় বক্তারা বলেন, বিএনপিকে একটি সন্ত্রাসী দল আখ্যায়িত করেন। তারা আবারও মানুষের জান-মাল নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। বিএনপি নেতা-কর্মীরা একজন পুলিশ সদস্যকে হত্যা ও কয়েকজনকে আহত করেছে। আজ আবার হরতাল ডেকে অরাজকতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। মাধবপুরবাসী তাদের ডাকা হরতালকে প্রত্যাখ্যান করে রাজপথে নেমে এসেছে। এদের আন্দোলন বা দাবির সাথে জনগনের কোন সম্পৃক্ততা নেই।
    এ সমশ বক্তারা আরো বলেন, বিএনপি-জামায়াতের যেকোন অপচেষ্টার বিরুদ্ধে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ। তারা দেশে শান্তিপুর্ণ পরিবেশকে বিঘিন্ন করে বিএনপি জামাত আগামী নির্বাচনকে বানচাল করার চেষ্টা করছে। দেশের জনগন তাদের প্রতিহত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচন করার জন্য প্রস্তুত।
  • ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশের সাথে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, বিএনপি নেতা আটক।

    ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশের সাথে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, বিএনপি নেতা আটক।

    বিএনপির মহাসচিবকে আটকের প্রতিবাদে ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশের সাথে বিএনপির নেতা ও কর্মীদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘ‌টে‌ছে । এসময় পুলিশ বিএনপির ঠাকুরগাঁও পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মাহাবুবুর রহমানকে আটক করেছে পুলিশ৷
    রোববার (২৯ অক্টোবর ) দুপুর ১টার দিকে শহ‌রের কা‌লিবা‌ড়ি থে‌কে বিএনপি নেতাকর্মীরা একটি মিছিল বের করে শহ‌রের চৌরাস্তার দি‌কে যেতে চাই‌লে পু‌লিশ মি‌ছিল‌টি বাধা দেয়। এক পর্যা‌য়ে মি‌ছিলকারীরা পু‌লিশ‌কে লক্ষ‌্ ক‌রে ইটপাট‌কেল নি‌ক্ষেপ কর‌লে পু‌লিশ ফাঁকা গু‌লিও টিআরসেল নি‌ক্ষেপ ক‌রে। এ‌তে আ‌ন্দোলন কারী‌রা ছত্রভঙ্গ হ‌য়ে যায়।
    পরে তারা পা‌নি উন্নয়ন বো‌র্ডের সাম‌নে অবস্থান নেয়। এরপর মি‌ছিলকারীদের স‌ঙ্গে ক‌য়েক দফা ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়। ত‌বে এ ঘটনায় হতাহ‌তের খবর পাওয়া যায়‌নি।
    সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ ক‌বির জানান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ও মি‌ছিলকারী‌দের ছত্রভঙ্গ কর‌তে পু‌লিশ রাবার বু‌লেট ছু‌ড়ে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থ‌লে অ‌তি‌রিক্ত পু‌লিশ মোতায়েন করা হ‌য়ে‌ছে।
  • রাণীশংকৈলে বিএনপির ৩ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার।

    রাণীশংকৈলে বিএনপির ৩ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার।

    ঢাকায় ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের আগে  ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় বিএনপির নেতাকর্মীকে ধরপাকড় শুরু হয়েছে।

    গত বুধবার দিবাগত রাতে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের ৩ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাণীশংকৈল পৌরসভা ও ২টি ইউনিয়নের এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তারের পর কারাগারে পাঠানো হয়।

    পুলিশ বলছে, নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে তারা বিভিন্ন মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার করছে এবং তা চলমান থাকবে। উপজেলা বিএনপি থেকে বলা হচ্ছে, শনিবারের মহাসমাবেশ কেন্দ্র করে পুলিশ নেতাকর্মীদের বাড়িতে অভিযান চালাচ্ছে। যাঁদের বাড়িতে পাওয়া যাচ্ছে, তাঁদের ধরে এনে পুরোনো গায়েবি মামলায় গ্রেপ্তার দেখাচ্ছে।

    জানা গেছে, বুধবার দিবাগত মধ্যে রাতে রাণীশংকৈল পৌর শহরের মহলবাড়ী এলাকার বাড়ী থেকে উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এম আর বকুল মজমুদারকে তুলে নেয় পুলিশ। একই সাথে হোসেনগাঁও ইউনিয়নের ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি নাজির উদ্দীন ও নেকমরদ ইউনিয়ন যুবদল সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমানকে তাদের নিজ বাসা থেকে তুলে নিয়ে গেছে পুলিশ

    রাণীশংকৈল উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আল্লাম আল ওয়াদুদ বিন নুর আলিফ বলেন, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক বকুল মজুমদারের বিরুদ্ধে পূর্বের কোন মামলা নেই। আটক অন্য দুজন নেতাদের বিরুদ্ধেও কোন অভিযোগ নেই। সম্পূর্ণ নির্দোষ ব্যক্তিদের অন্যায়ভাবে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে গ্রেফতারকৃতদের অবিলম্বে মুক্তির দাবী জানিয়েছেন তিনি।

    রাণীশংকৈল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গুলফামুল ইসলাম মন্ডল বলেন, ঠাকুরগাঁও সদর থানার মামলায় রাণীশংকৈলের তিন বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

  • বালিয়াডাঙ্গীতে বিএনপি’র যৌথ সভায় দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫।

    বালিয়াডাঙ্গীতে বিএনপি’র যৌথ সভায় দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫।

    ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ ১ দফা দাবিতে আয়োজিত বিএনপি’র যৌথ সভা শুরু হওয়ার দুই মিনিটের মাথায় দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ধনতলা ইউনিয়ন বিএনপি’র দুপক্ষ বর্তমান সভাপতি সেলিম জাবেদ ও সাবেক সভাপতি সাদেকুল ইসলামের লোকজনের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে।
    বুধবার বিকাল সাড়ে ৪টায় উপজেলার ধনতলা ইউনিয়নের দৌলুয়া বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এতে ৫ জন আহত হয়েছেন। প্রাথমিক ভাবে চিকিৎসা নিলেও হাসপাতালে কেউ ভর্তি হননি।
    সভায় আসা বিএনপি’র নেতাকর্মীরা জানান, কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে বুধবার বিকালে যৌথ সভা শুরু হওয়ার কথা ৩টায়। উপজেলা থেকে নেতারা দেরিতে উপস্থিত হওয়ার সভা শুরু হয় সাড়ে ৪টায়। শুরুতে বক্তব্য দিতে শুরু করেন উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আবু সাঈদ। এ সময় ধনতলা ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সভাপতি সাদেকুল ইসলামের লোকজন বক্তব্য বন্ধ করে দিয়ে সেলিম জাবেদকে সভাপতি উল্লেখ করে টাঙানো অনুষ্ঠানের ব্যানার খুলতে বলেন। এতেই দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতির এক পর্যায়ে লাঠি-সোটা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সভায় উপস্থিত নেতাকর্মীদের মারপিটে সাবেক সভাপতি সাদেকুল ইসলামসহ তার ৪ জন অনুসারী আহত হয়েছেন।
    প্রায় ১৫ মিনিট সংঘর্ষ চলার পর ঘটনাস্থল থেকে দৌড়ে পালিয়ে যায় সাদেকুল ইসলামের লোকজন। পরে পুনরায় যৌথ সভা শুরু হয়। এসময় সংক্ষিপ্ত সভায় বক্তব্য দেন উপজেলা বিএনপি’র সহ-সভাপতি আইয়ুব আলী খান, রাজিউর রহমান আসাদ, উপজেলা বিএনপি’র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক  এ্যাড. জিল্লুর রহমান, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মামুন আক্তার সবুর প্রমুখ।
    পরে পুনরায় লাঠি সোটা নিয়ে সভায় হামলার চেষ্টা করে সাদেকুল ইসলাম ও তার লোকজন। এ সময় বালিয়াডাঙ্গী থানা পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশ দেখে লাঠি-সোটা নিয়ে পালিয়ে যায় সাদেকুল ইসলাম ও তার লোকজন।
    ধনতলা ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি সেলিম জাবেদ বলেন, ব্যানারে সাদেকুল ইসলামের নাম না লেখায় সভা পন্ড করার চেষ্টা করে সাদেকুল ইসলাম ও তার লোকজন। এ সময় নেতাকর্মীদের মারপিট ও বাধার মুখে পালিয়ে যায়। পরে সংক্ষিপ্ত আকারে সভা করেছি আমরা। এ বিষয়ে উপজেলা বিএনপি ও জেলা বিএনপিকে অবগত করা হয়েছে। তারা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেবেন।
    এদিকে ধনতলা ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সভাপতি সাদেকুল ইসলাম বলেন, গোপনে কমিটি করে সেলিমকে সভাপতি করা হয়েছে। আমরা এই কমিটি মানিনা। তাই ব্যানার খুলতে বলা হয়েছিল। এ নিয়ে তাদের দুপক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আহতরা প্রাথমিক ভাবে চিকিৎসা নিয়েছে। কেউ হাসপাতালে ভর্তি হয়নি।
    বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি খায়রুল আনাম বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। এ ঘটনা অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
    প্রায় ১ বছর ধরে ধনতলা ইউনিয়ন বিএনপি’র কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের মধ্যে কোন্দল চলছে। একাধিকবার উপজেলা বিএনপি’র নেতারা সমাধানের চেষ্টা করলেও হয়নি। এর আগেও দ্বন্দের কারণে ওই ইউনিয়নে প্রতিবাদ সভা, ঝাড়ু মিছিল করতে দেখা গেছে বিএনপি’র নেতাকর্মীদের।
  • মাটিরাঙ্গায় বিএনপি নেতা নাছির আহাম্মদ গ্রেফতার।

    মাটিরাঙ্গায় বিএনপি নেতা নাছির আহাম্মদ গ্রেফতার।

    পার্বত্য খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি  ও সাবেক মাটিরাঙ্গা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ নাছির আহাম্মদ চৌধুরী (৬০)কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ।
    শনিবার (২২ জুলাই) রাত সাড়ে বারোটার সময় মাটিরাঙ্গা পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডে তার নিজ বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। তার অবস্থান বুঝতে পেরে অভিযান পরিচালনা করে তাকে আটক করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ ।
    পুলিশ জানায়, গত ১৮ জুলাই ২০২৩ইং তারিখে খাগড়াছড়িতে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ ও বিএনপির পথযাত্রায় সংঘর্ষের ঘটনায় খাগড়াছড়ি সদর থানার দায়েরকৃত মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি মো: নাসির আহাম্মদ চৌধুরীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
    গ্রেফতারের বিষয়টি মাটিরাঙ্গা থানর অফিসার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ জাকারিয়া জানান, খাগড়াছড়ি সদর থানা মামলার এজাহারভুক্ত আসামী নাসির আহাম্মদ চৌধুরীকে আটকে সহযোগিতার অনুরোধে মাটিরাঙ্গা থানা সহযোগিতা করেছে।
  • উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতেই বিএনপি’র পদযাত্রা-আ’লীগের প্রতিবাদ সভা  ও বিক্ষোভ মিছিল ।

    উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতেই বিএনপি’র পদযাত্রা-আ’লীগের প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ মিছিল ।

    উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করার লক্ষ্যে পদযাত্রার নামে  সারাদেশব্যাপী বিএনপি কর্তৃক সন্ত্রাসী হামলা ও অরাজকতা সৃষ্টি প্রতিবাদে রাঙ্গামাটি লংগদু উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
     বৃহস্পতিবার ( ২০ জুলাই)  বিকাল ৪টায় লংগদু উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি  সেলিম  এর নেতৃত্বে উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করার লক্ষ্যে পদযাত্রার নামে  সারাদেশব্যাপী বিএনপি কর্তৃক সন্ত্রাসী হামলা ও অরাজকতা সৃষ্টি প্রতিবাদে বাইট্টাপাড়া বাজার আওয়ামী লীগ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কার্যালয় থেকে  বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা শুরু হয়।
    বিক্ষোভ মিছিলটি আলতাফ মার্কেট থেকে শুরু করে প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে বাইট্রাপাড়া বাজার শান্তি পরিবহন কাউন্টারের সামনে এসে একত্রিত হয়ে প্রতিবাদ সভায় একত্রিত হয়।
    উক্ত বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি হোসেন আলী মেম্বার, সাধারণ সম্পাদক বাবুল দাস বাবু, যুগ্ম সম্পাদক রকি চাকমা ইন্দ্রনাথ, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি চাঁন মিয়া, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সাদেক হোসেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আঃ বারেক সরকার, ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ারা বেগম,জেলা পরিষদের সদস্য আসমা বেগম,সহ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীগণ  উপস্থিত ছিলেন।
     এসময় বক্তারা বলেন, লংগদুতে কোন অরাজকতা পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইলে আমরা তার দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেবো,  আমরা রাজপথেই থাকবো, আমাদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সময় এসেছে, ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, বিএনপি জামাত সারাদেশে বিশৃঙ্খলা পরিবেশ তৈরি করার ষড়যন্ত্র করছে, আমরা সম্মিলিত ভাবে সেই ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করবো। তারা খাগিড়াছড়িতে আমাদের নেতা কর্মীদের উপর লাঠিসোটা নিয়ে হামলা করেছে আমরা তার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি, আমরা সংবিধানের উপর বিশ্বাস করি, আগামী নির্বাচন ও সংবিধান অনুযায়ী হবে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই নির্বাচন হবে।