Tag: ফেসবুক

  • ফেসবুকে চোরাকারবারিদের বিরুদ্ধে পোস্ট দেওয়ায় শিক্ষার্থীর উপর হামলা।

    ফেসবুকে চোরাকারবারিদের বিরুদ্ধে পোস্ট দেওয়ায় শিক্ষার্থীর উপর হামলা।

    ডিমলা(নীলফামারী)প্রতিনিধিঃ নীলফামারীর ডিমলায় ভারতীয় সীমান্ত দিয়ে চোরাচালানের বিরুদ্ধে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ায় মাদক ব্যবসায়ী ও চোরাকারবারিদের হামলার শিকার হয়েছেন এক শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় ডিমলা থানায় মামলা হয়েছে।

    ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম রেজাউল করিম । তিনি উপজেলার পশ্চিম ছাতনাই ইউনিয়নের ভারতীয় সীমান্তঘেষা ঘাটের পাড় গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে ও নীলফামারী সরকারি কলেজের এমবিএ শিক্ষার্থী এবং জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহ-সমন্বয়ক।
    মামলায় চিহ্নিত মাদক ও অবৈধ গরু ব্যবসায়ী পশ্চিম ছাতনাই এলাকার বাসিন্দা পিয়ারুল ইসলাম, নুর আলম, নুর ইসলামসহ ১০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ২৫-৩০ জনের নামে আসামি করা হয়েছে।
    ভুক্তভোগী রেজাউল করিম বলেন, নীলফামারীতে আমরা শিক্ষার্থীরা মিলে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন করেছি। স্বৈরাচার পতনের পর এলাকায় এসেছি। নিজের এলাকায় ভারতীয় সীমান্ত দিয়ে চোরাকারবারিদের ব্যাপক বিস্তার দেখে বালাপাড়া বিজিবি কমান্ডারকে বিষয়টি জানাই। কোন সুরাহা না পেয়ে গত ১৯ জানুয়ারি ফেসবুকে লিখি-আজ সকাল ৬ টার দিকে পশ্চিম ছাতনাই এলাকায় ভারত থেকে অবৈধ গরু ও মাদক  আনার সময় চোরাকারবারীদের লক্ষ্য করে গুলি বর্ষণ করে ভারতীয় বিএসএফ। এরপর বিজিবি- বিএসএফ পতাকা বৈঠক হয়। পতাকা বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, সীমান্তে যেন স্থানীয় বাসিন্দারা কেউ না যায়। আমার প্রশ্ন হলো- চোরাকারবারিদের জন্য সাধারণ মানুষ ভুগবে কেন ? এসব চোরাকারবারি কারা ? কারা এদের নেতৃত্ব দেয়? কেন সরকার পরিবর্তন হওয়ার পরেও চোরাচালান সিন্ডিকেট এখনো বহাল তবিয়তে আছে। প্রশাসন কি করে? জাতি জানতে চায়? যারা সীমান্ত এলাকায় বসবাস করে তাদের চাষাবাদ থেকে শুরু করে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন কারণে বর্ডারের কাছাকাছি যেতে হয়। চোরাকারবারিদের কারণে ভারতের বিএসএফ যদি একটা সাধারণ মানুষের উপরেও হামলা করে। এর দায় পুরোপুরি প্রশাসনকে নিতে হবে।
    এরপর সন্ধ্যায় আমার ওপর হামলা চালায় মাদক ব্যবসায়ী ও গরু চোরাকারবারি পিয়ারুল-নুর আলমসহ তাদের সঙ্গীরা। মারধর করার পাশাপাশি আমাকে এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য মৃত্যুর হুমকি দেয়। পরে বিষয়টি ডিমলা বৈষম্যে বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের  প্রতিনিধিদের জানালে তারাও ঘটনাস্থলে এসে হামলার শিকার হয়েছেন।
    ডিমলা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্রতিরোধ কমিটির প্রতিনিধি রাশেদুজ্জামান ও শাকিল প্রধান বলেন, ওই দিনসন্ধ্যায় খবর পেয়ে আমরা ঠাকুরগঞ্জ বাজারে যাই। সেখানে স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ী পিয়ারুল- নুর আলমসহ ২৫-৩০ জন আমাদের পথরোধ করে কিল-ঘুষি মারতে থাকে। কারণ জিজ্ঞেস করলে তারা বলে ‘হয় সীমান্তে তোরা থাকবি না হয় আমরা ব্যাবসা করবো’। এ সময় মোবাইল ফোন বের করে ভিডিও করার চেষ্টা করলে কেড়ে নিয়ে আছাড় দিয়ে ভেঙে ফেলে। আরেকজনের স্মার্টফোন পকেটে ছিল, সেটিও লাথি মেরে ভেঙে ফেলে। আমাদের চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন চলে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় ডিমলা থানায় মামলা করা হয়েছে।
    রেজাউলের বাবা আব্দুল মান্নান বলেন, আমার ছেলে কলেজে পড়ে। সে দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করতে সংগ্রাম করেছে। অথচ নিজের এলাকায় সীমান্ত দিয়ে  মাদক ও চোরাচালান নিয়ে কথা বলায় হামলার শিকার হয়েছে। এটা দুঃখজনক। হামলাকারীরা সীমান্ত দিয়ে মাদক ও গরু চোরাকারবার করে। তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।
    স্থানীয় ব্যক্তিরা বলছেন, ভারতের সীমান্তবর্তী ডিমলা উপজেলা। ভারতের সঙ্গে ডিমলার সীমান্ত এলাকা রয়েছে প্রায় ৫০ কিলোমিটার। পশ্চিম ছাতনাই ইউনিয়নের পাঁচটি পয়েন্ট দিয়ে ভারতীয় গরু ও মাদকদ্রব্য পাচার হচ্ছে। বিজিবি এসব দেখেও না দেখার ভান করে। তাদেরকে বারবার জানিয়েও কোন লাভ হয়না।
    শিক্ষার্থী রেজাউল ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধিদের ওপর হামলার ঘটনাটি জানাজানি হলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিন্দা জানান অনেকে। হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। অভিযুক্তরা পলাতক থাকায় অভিযুক্তদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
    এ বিষয়ে জানতে চাইলে বালাপাড়া বিজিবি ক্যাম্পের সুবেদার সাইফুর জামান বলেন, তথ্য প্রমান ছাড়া কাউকে আটক করা সম্ভব নয়। চোরাচালান বন্ধ করতে বিজিবি সবসময় তৎপর রয়েছে।
    এ বিষয়ে ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফজলে এলাহি বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। এ ঘটনায় মামলা এজাহারভুক্ত করা হয়েছে । ইতিমধ্যে অভিযুক্তদের ধরতে অভিযান চলানো হয়েছে।
  • ফেসবুকে ভারতীয় নারী সেজে প্রতারণাকারী যুবক ঠাকুরগাঁওয়ে গ্রেফতার।

    ফেসবুকে ভারতীয় নারী সেজে প্রতারণাকারী যুবক ঠাকুরগাঁওয়ে গ্রেফতার।

    ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধি:
    সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভারতীয় নারীর পরিচয় দিয়ে কথা বলে বিভিন্ন মানুষের কাছে অর্থ হাতিয়ে নেয়ার অপরাধে ঠাকুরগাঁওয়ে আজিম খান বিদ্যুৎ নামের একজনকে গ্রেফতার করেছেন পুলিশ।
    শনিবার ভোররাতে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বিষয়টি দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে নিশ্চিত করেন পুলিশ সুপার উত্তম প্রসাদ পাঠক।
    গ্রেফতারকৃত আজিম খান বিদ্যুৎ ঠাকুরগাঁও পৌর শহরের নিশ্চিতপুর এলাকার আব্বাস আলীর ছেলে।
    পুলিশ জানায়, বিভিন্ন সময় ভারতীয় নারীর পরিচয়ে একাধিক ফেইক ফেসবুক আইডি খুলে বাংলাদেশে বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গকে টার্গেট করে মেয়ের কন্ঠে সম্পর্ক তৈরী করতো বিদ্যুৎ। এক পর্যায়ে সেই ব্যক্তিদের আপত্তিকর ভিডিও তৈরী করে মেসেঞ্জার ও হোয়ার্টঅ্যাপে পাটিয়ে ভাইরালের ভয় দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নিতো। বিষয়টি জেলা পুলিশ অবগত হলে টেকনোলজি ব্যবহারের মাধ্যমে শনিবার ভোররাতে অভিযান চালিয়ে আজিম খান বিদ্যুৎকে তার শ্বশুড় বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তার থেকে ভারতীয় সিম ও বেশ কিছু মোবাইলফোন জব্দ করা হয়। এসময় তিনি জিজ্ঞাসাবাদে তার অপরাধের বিষয়টি স্বীকার করেন।
    এদিকে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধারসহ চোর চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।গ্রেফতার ব্যক্তিরা হলেন- বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার মোড়লহাট বোবড়া গ্রামের মোজাম্মেল হকের ছেলে সাইফুল ইসলাম (২২), রায়মহল নেন্দপাড়া গ্রামের কিসমত আলীর ছেলে সোহেল রানা (২৪) ও সদর উপজেলার ভাওলাহাট (তেতুলিয়া) গ্রামের খোরশেদ আলমের ছেলে আব্দুর রহিম (৩২)।
  • প্রিয় সানন্দবাড়ী ফেসবুক গ্রুপ প্রতিবন্ধী শাহিদার জন্য নির্মীত ঘরের চাবি হস্তান্তর।

    প্রিয় সানন্দবাড়ী ফেসবুক গ্রুপ প্রতিবন্ধী শাহিদার জন্য নির্মীত ঘরের চাবি হস্তান্তর।

    ফরিদুল ইসলাম ফরিদ,দেওয়ানগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি: জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার সানন্দবাড়ীতে ” প্রিয় সানন্দবাড়ী ফেসবুক গ্রুপের উপহার, প্রতিবন্ধী শাহিদার গৃহ নির্মাণ” এর কাজ সম্পন্ন হওয়ায়, মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়। কবি আলহাজ্ব আজিজুর রহমান এর সঞ্চালনায়, সভাপতিত্ব করেন লেখক গবেষক ও সাহিত্যিক এমএ বারী আকন্দ। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চরআমখাওয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ জিয়াউল ইসলাম জিয়া, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চরআমখাওয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সানন্দবাড়ী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ রেজাউল করিম লাভলু, সানন্দবাড়ী পিআইসির ইনচার্জ মোঃ আঃ রহিম।
    মুল্যবান বক্তব্য রাখেন চরআমখাওয়া ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শামসুল হক, বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ মজিদ, সানন্দবাড়ী সাংগঠনিক থানা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ তারিকুল ইসলাম, মো: মমিনুল ইসলাম, প্রিয় সানন্দবাড়ী ফেসবুক গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা এডমিন রাশেদ আকন্দ, এডমিন প্যানেলের ফরিদুল ইসলাম ফরিদ, মেহেদী মিরাজ প্রমুখ।
    জানা যায়, প্রিয় সানন্দবাড়ী ফেসবুক গ্রুপ এর উদ্যোগে ও এসএসসি ব্যাচ ২০১০ শাহিদার বন্ধু মহল এর সহযোগিতায় এবং সুধী মহলের বিশেষ সহায়তায় শারিরীক প্রতিবন্ধী শাহিদাকে এটাস্ট বাথরুম সহ ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়। ঘরের সকল কাজ সম্পন্ন শেষে ঘরের চাবি আনুষ্ঠানিক ভাবে হস্তান্তর করা হয়। এডমিন রাশেদ আকন্দ বলেন- আমরা প্রিয় সানন্দবাড়ী ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার মানবিক কর্ম করে আসছি এবং সানন্দবাড়ীকে থানা করার লক্ষে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লেখালেখি করে আসছি, আমরা সুধী মহল সহ সকলের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
    চেয়ারম্যান জিয়াউল ইসলাম জিয়া বলেন- সানন্দবাড়ীকে আধুনিক সানন্দবাড়ী গড়তে সানন্দবাড়ীর নদী ভাঙ্গন রোধে সরকারি ভাবে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে এবং সকল কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
    ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম লাভলু বলেন- প্রতিবন্ধী শাহিদার গৃহ নির্মাণ সহ সকল প্রকার সহযোগিতা করার জন্য প্রিয় সানন্দবাড়ী ফেসবুক গ্রুপের এডমিন প্যানেলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি সেই সাথে তাদের সকল মানবিক কাজের প্রতি সমর্থন করছি।
    সানন্দবাড়ী পিআইসির ইনচার্জ মোঃ আঃ রহিম বলেন- প্রিয় সানন্দবাড়ী ফেসবুক গ্রুপের  মাধ্যমে সানন্দবাড়ীতে থানার লক্ষ্যে লেখালেখি করে যে দাবী করছে সেটা একদম যুক্তি সংগত দাবী। আমি মনে করি সানন্দবাড়ীকে অতিশীঘ্রই থানা ঘোষণা করার প্রয়োজন। সানন্দবাড়ীকে থানা ঘোষণা করার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ করছি।
    এমএ বারী আকন্দ বলেন- প্রিয় সানন্দবাড়ী কেউ মুখে উচ্চারণ করলে, সে আর নিজের থাকেনা, সে নিজেই প্রিয় সানন্দবাড়ী হয়ে যায়।
    আমি প্রিয় সানন্দবাড়ী ফেসবুক গ্রুপের সকল উদ্যোগ ও উদ্দেশ্যের বাস্তবায়ন এবং সফলতা কামনা করছি।
  • সানন্দবাড়ী ফেসবুক কর্তৃক প্রতিবন্ধী শাহিদাকে দেওয়া ঘরের কাজ সম্পন্ন।

    সানন্দবাড়ী ফেসবুক কর্তৃক প্রতিবন্ধী শাহিদাকে দেওয়া ঘরের কাজ সম্পন্ন।

    দেওয়ানগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধিঃ জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার সানন্দবাড়ীতে প্রতিবন্ধী শাহিদাকে প্রিয় সানন্দবাড়ী ফেসবুক গ্রুপের এডমিন প্যানেলের উদ্যোগে ও সানন্দবাড়ী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি ব্যাচ ২০১০ ইং সালের সহযোগিতায় এবং এলাকার সুধী মহলের বিশেষ সহায়তায় প্রতিবন্ধী শাহিদাকে এটাস্ট বাথরুম সহ ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়।
    প্রিয় সানন্দবাড়ী ফেসবুক গ্রুপের এডমিন প্যানেল সুত্রে জানা যায়, প্রতিবন্ধী শাহিদাকে দেওয়া ঘরের কাজ সম্পন্ন হয়েছে চলতি নভেম্বর মাসেই ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হবে।
    ঘর প্রাপ্তিতে খুশি প্রতিবন্ধী শাহিদা সহ তার পরিবার, প্রতিবেশী, শুভাকাঙ্ক্ষী সহ সুধী মহল।
    প্রতিবন্ধী শাহিদাকে এমন ঘর করে দেওয়ায় প্রিয় সানন্দবাড়ী ফেসবুক গ্রুপকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন, কবি আলহাজ্ব আজিজুর রহমান, মমিনুল ইসলাম, ইমাম হাসান, সানন্দবাড়ী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক রশীদুল আলম শিকদার। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন প্রিয় সানন্দবাড়ী ফেসবুক গ্রুপের এডমিন প্যানেলের মেহেদী মিরাজ, ফরিদুল ইসলাম ফরিদ, মনিরুল আকন্দ প্রমুখ।
    প্রিয় সানন্দবাড়ী ফেসবুক গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা এডমিন মোঃ রাশেদ আকন্দ জানান- প্রিয় সানন্দবাড়ী ফেসবুক গ্রুপ একটি স্বেচ্ছাসেবী মানবিক গ্রুপ, মানবতার সেবায় নিয়োজিত এই গ্রুপের সকল সদস্য বৃন্দ। সকল মানবিক কাজে অংশ নেওয়ার জন্য সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে এই অনলাইন প্লাটফর্ম টি।
    ঘর পেয়ে শারীরিক প্রতিবন্ধী শাহিদা যেমন খুশিতে আবেগ আপ্লূত হয়েছেন তার চেয়ে বেশি রয়েছে না পাওয়ার কষ্ট।
    তিনি ডিগ্রী পাস করেও চাকরি না পেয়ে বেকার অবস্থায় মানবেতর জীবনযাপন করছে।তাই তিনি ভিক্ষা নয় চাকুরী চান সরকারি কিংবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে।
  • ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ছবি পোস্ট,যুবক গ্রেপ্তার।

    ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ছবি পোস্ট,যুবক গ্রেপ্তার।

    হাবিবুল হাসান হাবিব, ডিমলা (নীলফামারী)প্রতিনিধিঃ নীলফামারীর ডিমলায় ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ছবি পোস্ট করায় আনোয়ারুল ইসলাম (২৫) নামে এক যুবককে আটক করেছে ডিমলা থানা পুলিশ। গত ২৫ অক্টোবর (বুধবার) রাতে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত যুবক আনোয়ারুল ইসলাম উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের ছাতনাই বালাপাড়া গ্রামের মৃত জামাল উদ্দিনের ছেলে। ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ লাইছুর রহমান জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে কুরুচিপূর্ণ ছবি পোস্ট করায় যুবকে আটক করা হয়েছে। তিনি আরো জানান,আটকৃত যুবক আনোয়ারুল ইসলাম বুধবার বিকেলে “স্বপ্নময় পৃথিবী” ফেসবুক আইডিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সহ রাস্ট্রের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ছবি এডিট করে কুরুচিপূর্ণ পোস্ট দেয়।

    বিষয়টি সামাজিক মাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় স্থানীয়দের নজরে আসলে তাৎক্ষনিক স্থানীয় উত্তেজিত জনতা যুবককে আটক করে ডিমলা থানায় সোর্পদ করে।

    আটকৃত যুবকের বিরুদ্ধে ডিমলা থানার মামলা নং-১৫, তারিখ-২৬/১০/২০২৩, ধারা-২৫(২)/২৯৩১(২) সাইবার নিরাপত্তা আইন ২০২৩ এ মামলা রুজু করা হয়েছে। আটককৃত যুবককে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হবে।

  • ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে কটূক্তি করায় হরিপুরে যুবক গ্রেপ্তার।

    ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে কটূক্তি করায় হরিপুরে যুবক গ্রেপ্তার।

    ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে কটূক্তি ও সরকার বিরোধী মন্তব্য করায় মো. আমানুল্লাহ আমান (২৯ )নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

    শনিবার (২২ জুলাই) ভোররাতে উপজেলার খামার হঠাৎপাড়া গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

    গ্রেপ্তার আমানুল্লাহ আমান হরিপুর উপজেলার আমগাঁও ইউনিয়নের খামার হটাৎপাড়া গ্রামের পল্লী চিকিৎসক আবু তালেবের ছেলে।

    জানা যায়, আমানুল্লাহ আমান দীর্ঘ দিন ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সরকার বিরোধী নানা মন্তব্য করে আসছিলেন। এতে হরিপুর উপজেলা আ.লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মিজানুর রহমান হরিপুর থানায় একটি মামলা করেন। পরে পুলিশ তাকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আটক দেখিয়ে হরিপুর থানায় নিয়ে আসে।

    মামলার বাদী মিজানুর রহমান জানান, আমি আ.লীগের একজন আদর্শিক কর্মী হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে দেয়া কুরুচিপূর্ণ পোস্টে আমি সংক্ষুব্ধ হয়েছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্মানহানি আমি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারি না। সেজন্যই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছি।

    হরিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত )সহিদুর রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে আমরা প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে কটূক্তি ও সরকার বিরোধী মন্তব্যের প্রমাণ পেয়েছি। তাই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাকে ঠাকুরগাঁও বিচারিক আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

  • ফেসবুকে মিথ্যা অপবাদের প্রতিবাদে লংগদুতে ইউপি সদস্য’র সংবাদ সম্মেলন।

    ফেসবুকে মিথ্যা অপবাদের প্রতিবাদে লংগদুতে ইউপি সদস্য’র সংবাদ সম্মেলন।

    রাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলার মাইনীমুখ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার আব্দুল মতিনের বিরুদ্ধে চাচা এবং ফুফাকে মারধর করেছে বলে ফেসবুকে একে আজাদ নামের একটি ফেসবুক আইডি থেকে মিথ্যা অপপ্রচার করা হয়েছে। এর প্রতিবাদে শুক্রবার (৭ জুলাই) সকাল ১০টার সময় নিজ বাড়িতে সংবাদ সম্মেলন করেন ইউপি সদস্য আব্দুল মতিন ও তার পরিবার।
    সোশ্যাল মিডয়াতে মিথ্যা প্রচারের ফলে আব্দুল মতিন মেম্বার ও মতিন মেম্বারের ইউনিয়ন পরিষদের মানহানি হয় বলে  দাবী করেন আব্দুল মতিন।মতিন মেম্বার জানান,  আমার ফুফা মোশারফ আমাদের স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি নিজের নামে কাগজ করে সাক্ষর নিতে আমাদের বাড়িতে আসে,পরে যখন আমি কাগজ পড়ে বুঝতে পারি এইসব জালিয়াতি কাগজ তখন তাদেরকে জিজ্ঞেস করি যে আমাদের বর্তমান বসতবাড়ি আপনারা লিখে নিচ্ছেন এই কাগজে আমরা কেন সাক্ষর করবো।
    এ কথা জানতে চাইলে আমার ফুফা মোশারফ তিনি লজ্জিত হয়ে তিনি এখান থেকে স্থান ত্যাগ করে চলে যায়,চলে যাওয়ার পরে বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পারি তারা হাসপাতালে ভর্তি হয় এবং আমাদের বিরুদ্ধে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বরাবর অভিযোগ করে।এছাড়াও এখান থেকে গিয়ে তার ছেলে এবং তারা আমার নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একে আজাদ নামে আইডিতে মিথ্যা বানোয়াট প্রপাকান্ড ছড়ানোর মাধ্যমে আমার এবং আমার পরিবারের সম্মান হানিকর প্রচারনা চালায়। যা আমার মান সম্মানে ব্যাপক আগাত লেগেছে। আমি এহেন কর্মকান্ডের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানানোর পাশাপাশি প্রশাসনের নিকট তদন্ত পূর্বক সুষ্ঠ বিচারের দাবি জানাই।
    সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, চেয়ারম্যান আগামী রবিবার সমাধার জন্য বসার সময় নির্ধারণ করবে, সেটা হলো জমিজমা নিয়ে মিমাংসার বিষয়। আজ সংবাদিক সম্মেলন হচ্ছে ফেসবুকে আমার এবং আমার পরিবারকে নিয়ে যে যে মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়েছে তার প্রতিবাদ এবং সুষ্ঠু বিচারের দাবীতে।
  • উষ্ণতার অভাব পূরণে “ আমাদের বাঘা” ফেসবুক গ্রুপ।

    উষ্ণতার অভাব পূরণে “ আমাদের বাঘা” ফেসবুক গ্রুপ।

    উষ্ণতার অভাব পূরণে “ আমাদের বাঘা” ফেসবুক গ্রুপ

    মোস্তাফিজুর রহমান, বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি:

    উত্তরের হিমালয় ছুয়ে আসা বাতাস জন জীবনে উষ্ণতার অভাব যখন চোখে পড়ার মত তখনই একদল মানবিক সৈনিক এর গড়ে তোলা রাজশাহী জেলাধীন বাঘা উপজেলার সবচেয়ে বড় ফেসবুক কমিউনিটি গ্রুপ “আমাদের বাঘা” প্রতিষ্ঠা যাদের মানবিকতার চর্চায় ৷

    মানবিক ঐতিহ্য বজায় রেখে বিগত সময়ের মত শীতকালীন কম্বল বিতরণের কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। মুষ্টি বদ্ধ হাত উঁচিয়ে একদল মানবিক মানুষের আত্মবিশ্বাসী স্লোগান যখন, “উৎসবে-দুর্যোগে নিঃশ্বাসে বিশ্বাসে,আমাদের বাঘা আপনার পাশে” দীপ্ত স্লোগানের উপর ভর করে চলা “আমাদের বাঘা” ফেসবুক গ্রুপ যখন হয়ে উঠে মানবিকতার বিশুদ্ধ কোমলপ্রাণ তখন প্রতিবছরের মত এবারো উপজেলার ৭ টি ইউনিয়ন ও ২ টি পৌরসভার প্রতিটিতেই কিছু প্রকৃত সুবিধা বঞ্চিত মানুষের মন শরীরে উষ্ণতা ছড়িয়ে দিতে হাতে ১ টি করে কম্বল তুলে দিয়েছেন।

    “আমাদের বাঘা” ফেসবুক কমিউনিটি শুধু ফেসবুকে সীমাবদ্ধ না থেকে হয়ে উঠেছে সকল শ্রেণির মানুষের ভালোবাসার মিলন মেলা ৷ মানবিক পরিবারের সম্মানিত উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যবৃন্দ, গ্রুপের শুভানুধ্যায়ী ব্যক্তিবর্গ ও গ্রুপের পরিচালনা পর্ষদ সহ সকলের সহযোগিতা ও মনস্তাত্ত্বিক চিন্তাধারার ক্রমগতিতে পরিচালিত হয়৷

    কম্বল বিতরণ-২০২৩ কার্যক্রমে গ্রুপের সিনিয়র এ্যাডমিন সুমন কুমার কর্মকার (সিনিয়র সহকারী জজ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ), উপদেষ্টা পরিষদের সম্মানিত সদস্য ও পরিচালনা পর্ষদ এর সদস্যদের সাথে সার্বক্ষণিক আলোচনা করে সমন্বয় সাধন করেছেন।

    অসীম মনের সাধনায় সীমিত সাধ্যের মধ্যেই ফেসবুক ভিত্তিক “আমাদের বাঘা” গ্রুপটি সারা বছর বিভিন্ন বিপদে-আপদে মানুষের পাশে থেকে সুনাম ও খ্যাতি অর্জন করে হয়ে উঠেছে ভালোবাসার উর্বর ভূমি।

    উবছে পড়া ভালোবাসা থেকে উপজেলার পাকুড়িয়া ইউনিয়ন এর কিশোরপুর গ্রামের এনামুল হক বলেন “বিগত বছরের চেয়ে এ বছর শীত অনেক বেশি পড়ছে এ শীতে কম্বল টি পেয়ে আমার খুব উপকার হলো, আমাদের মতো অসহায় মানুষদের জন্য যারা ভাবে তাদের আল্লাহ ভাল রাখুক”

    গ্রুপের সিনিয়র এ্যাডমিন এস আর সাকিব রহমান জানায়, আমাদের বাঘা ফেসবুক গ্রুপ বিভিন্ন উৎসবে ফুড প্যাক বিতরণ, সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্য সেবায় ফ্রী মেডিক্যাল ক্যাম্প, বিভিন্ন দূর্যোগের সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়া, শীতে শীত বস্ত্র বিতরণ সহ নানা সামাজিক কাজকর্মের মাধ্যমে বাঘার অসহায় দুঃস্থ মানুষদের পাশে থাকার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

    গ্রুপের অন্যতম সিনিয়র এ্যাডমিন মুঞ্জু হাসপাতাল এর পরিচালক মিঠুন কুমার কম্বল বিতরণ-২০২৩ কার্যক্রমে বিভিন্ন ভাবে শরীক হওয়া সকলের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ও আমাদের বাঘা ফেসবুক কমিউনিটি পরিবারের পরিচালনা পর্ষদ এর সদস্যদের ধন্যবাদ জানান।

    আমাদের বাঘা ফেসবুক গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা এ্যাডমিন মীর রাসেল গ্রুপের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, শুভানুধ্যায়ী ও পরিচালনা পর্ষদ এর সদস্যদের সাথে নিয়ে ভবিষ্যতেও এই কার্যক্রম চালু রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

  • ইন্দোনেশিয়ার তরুণীর সাথে বাংলাদেশী যুবকের ফেসবুকে প্রেম ; অবশেষে বিয়ে।

    ইন্দোনেশিয়ার তরুণীর সাথে বাংলাদেশী যুবকের ফেসবুকে প্রেম ; অবশেষে বিয়ে।

    ইন্দোনেশিয়ার তরুণীর সাথে বাংলাদেশী যুবকের ফেসবুকে প্রেম ; অবশেষে বিয়ে।


    লক্ষ্মীপুর রায়পুর উপজেলার ছুটে এসেছেন প্রেমের টানে ফানিয়া আইঅপ্রেনিয়া ইন্দোনেশিয়ান এক তরুণী । সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে রায়পুরের রাসেল আহমেদের সঙ্গে তার প্রেম সম্পর্ক গড়ে উঠে। এই সম্পর্ক থেকেই সোমবার (৭সাত মার্চ) বিকেলে ফানিয়া ঢাকায় আসে। সেখান থেকে রাতে রায়পুরের রাখালিয়া গ্রামে রাসেলের বাড়িতে আসেন। অবশ্য রাসেল তাকে বিমানবন্দর থেকে নিয়ে এসেছেন। এদিকে ফানিয়াও রাসেলের আত্মীয়দের সঙ্গে বেশ আনন্দে সময় কাটাচ্ছেন। মঙ্গলবার (৮আট মার্চ) সকালে রাসেল ও তার আত্মীয়দের সঙ্গে গল্প করতে দেখা যায়।

    ফানিয়া ইন্দোনেশিয়ার দিপক এলাকার পাউদি হেলমি ও ফিসুনয়াদি ইসনা ওয়াপির মেয়ে। তিনি সেখানকার একটি কল সেন্টারে চাকরি করেন।

    রাসেল আহমেদ রাখালিয়া গ্রামের মনির হোসেনের ছেলে ও পেশায় গার্মেন্টস ব্যবসায়ী।

    রাসেলের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ফেসবুক ব্যবহারের সময় প্রায় ৪চার বছর আগে ফানিয়ার সঙ্গে তার বন্ধুত্ব হয়। এরপর থেকে তাদের প্রতিদিনই কথা হতো। ভিডিও কলে দু’জনের দেখা হতো প্রতিদিন। সম্প্রতি তারা বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এজন্য ফারিয়া বাংলাদেশে এসেছেন। গ্রামের বাড়িতে আসার পর থেকে আশপাশের লোকজন তাকে দেখার জন্য ভীড় জমাচ্ছে।

    রাসেল বলেন, আমরা বিয়ে করবো। ফানিয়াকে নিয়ে এখানেই স্থায়ীভাবে বসবাসের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তবে এটি সময়ের ব্যাপাফ। কারণ ফানিয়া এখন ২দুই’মাসের জন্য এসেছে। তাকে আবার ইন্দোনেশিয়া চলে যেতে হবে। পরবর্তীতে তাকে স্থায়ীভাবে বাংলাদেশের থাকার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ফানিয়া বলেন, রাসেলকে আমি অনেক বেশি ভালোবাসি। তাকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বাংলাদেশে থাকবো বিলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

    তবে আপাতত আমাকে আবার দেশে ফিরে যেতে হবে। মা-বাবাকে বিয়ের বিষয়টি জানিয়েছি। তারাও সম্মতি দিয়েছেন। ফানিয়া বলেন, এখানকার মানুষ খুব অতিথি পরায়ন। সবাই খুব মিশুক। আমার দারুণ সময় কাটছে। আমি বাংলা ভাষা বুঝতে পারি। তবে অল্প কিছু শব্দ বলতে পারি। ধীরে ধীরে বাংলা ভাষা আয়ত্ব করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেবো।

    রাসেল আহমেদের মা বিলকিস বেগম বলেন, মেয়েটি খুব মিশুক। রাসেলকে ভালোবেসে সে অনেক দূর থেকে ছুটে এসেছ। সত্যিই এটি অবাক করা ঘটনা। আসার পর থেকেই আমাদের সঙ্গে পরিবারের সদস্যদের মতো মিশে গেছে। স্থানীয়দের সাথেও কথা বলে নিজেকে সবার সঙ্গে মিশিয়ে নিচ্ছেন

  • ফেসবুকে মানবিক পোস্ট, প্রতিবন্ধী সুব্রত পাল পেল হুইল চেয়ার।

    ফেসবুকে মানবিক পোস্ট, প্রতিবন্ধী সুব্রত পাল পেল হুইল চেয়ার।

    ফেসবুকে মানবিক পোস্ট, প্রতিবন্ধী সুব্রত পাল পেল হুইল চেয়ার।

    সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের পোষ্ট দেখে মানবিক সহায়তায় এক প্রতিবন্ধী ছেলে শিশুকে হুইল চেয়ার প্রদান করা হয়েছে।

    রবিবার (৬ মার্চ) লিটিল কেয়ার নামে একটি সংগঠন প্রতিবন্ধী শিশু সুব্রত পালের চলাফেরা করার জন্য হুইল চেয়ারটি প্রদান করা হয়। চেয়ারটি পেয়ে শিশু সুব্রত পাল স্বাভাবিক চলাফেরায় যেমন কষ্ট লাঘব হয়েছে, তেমনি খুশি তার পরিবার।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন, লিটিল কেয়ার সংগঠনের প্রতিনিধি হিসেবে সাংবাদিক তানভীর ইসলাম তানু , মঈনুদ্দিন তালুকদার হিমেল, সোহেল রানা, সুব্রত পালের প্রতিবেশী অনুকূল গনেশ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ

    সাংবাদিক তানভীর ইসলাম তানু বলেন, এখন আর প্রতিবন্ধীরা পরিবার বা সমাজের বোঝা নয়। প্রতিবন্ধীরা তাদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের মাধ্যমে সমাজ ও দেশের জন্য অবদান রেখে যাচ্ছে।

    প্রতিবন্ধী সুব্রত পালের পিতা সুবাশ পাল সকলকে  ধন্যবাদ জানান লিটিল কেয়ারের প্রতিনিধি ও সাংবাদিক তানভীরুল ইসলাম তানু সহযোগিতাকারী ব্যক্তি। শিশু সুব্রত পাল আর হামা গুড়ি দিয়ে চলাচল করবে না। সে এখন নতুন হুইল চেয়ারে চলাফেরা করবে।

    উল্লেখ্য যে, প্রতিবন্ধী শিশুটিকে নিয়ে সাংবাদিক তানভীর ইসলাম তানু তার ফেসবুক ওয়ালে একটি মানবিক পোষ্ট করনে। উক্ত পোষ্টটি লিটিল কেয়ার নামে একটি সংগঠনের নজরে এলে প্রতিবন্ধি ওই শিশুর পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে একটি হুইল চেয়ার প্রদান করেন।