Tag: প্রতিবন্ধী

  • তাড়াশে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে হুইল চেয়ার বিতরণ।

    তাড়াশে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে হুইল চেয়ার বিতরণ।

    তাড়াশে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে হুইল চেয়ার বিতরণ।

    সিরাজগঞ্জের তাড়াশে প্রতিবন্ধী পরিবারকে হুইল চেয়ার দিয়ে সহায়তা করলো ভিলেজ ভিশন বাংলাদেশ নামের স্থানীয় একটি সংগঠন। ওই পরিবারের পিতা পুত্র দুজনেই প্রতিবন্ধী ।

    উপজেলার বারুহাস ইউনিয়নের পেঙ্গুয়ারী গ্রামের জয়নাল আবেদীন (৭০) বস্তুল ইহাসাক উচ্চ বিদ্যালয়ের অফিস সহকারী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ১৫ বছর আগে স্ট্রোক করে শারীরিক প্রতিবন্ধিতায় ভুগছেন আর ছেলে হৃদয় হোসেন (২৫) জন্মগত ভাবেই সেরিব্রাল পলসি (সিপি) শারীরিক প্রতিবন্ধিতা নিয়ে জন্ম গ্রহন করে বসবাস করছেন। একই পরিবারে ২জন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি নিয়ে চলছে সংসারের দর্বিসহ জীবন। এমন পরিস্থিতিতে ভিলেজ ভিশন বাংলাদেশ এর নির্বাহী পরিচালক শরিফ খন্দকার ও ওই সংগঠনের ভলান্টিয়ারগন ওই পরিবারে গিয়ে পাশে দাড়ায়।

    মানবতার কাজে সবার পাশে এই শ্লোগান নিয়ে ছেলে হদয় হোসেনকে ১টি হুইল চেয়ার দেওয়ার ওয়াদা করেন। সেই প্রেক্ষাপটে ফেসবুক বন্ধুদের কাছে আবেদন করলে অর্থের যোগান হয়। হাউজ অব মান্নান চ্যারিটেবল ট্রাষ্ট’র তত্বাবধানে প্রচেষ্ঠা (সবার পাশে) এই চেয়ার প্রদান করেন।

    গতকাল ৮ আগষ্ট বিকালে ভিলেজ ভিশনের অর্থায়নে ওই পরিবারে গিয়ে হৃদয় হোসেন (সিপি শারীরিক) প্রতিবন্ধী ব্যক্তির হাতে হুইল চেয়ার তুলে দেন হাউজ অব মান্নান চ্যারিটেবল ট্রাষ্ট এর প্রচেষ্ঠা (সবার পাশে) এর পরিচালক পরিচালক শাহাবাজ খান সনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ভিলেজ ভিশনের পরিচালক শরীফ খন্দকার, ডাক্তার রাজু আহমেদ,ভলান্টিয়ার সুলতান মাহমুদ, সাকিল আহমেদ,সিয়াম ।

     

  • উল্লাপাড়ায় প্রতিবন্ধী স্কুল ছাত্রের লাশ উদ্ধার।

    উল্লাপাড়ায় প্রতিবন্ধী স্কুল ছাত্রের লাশ উদ্ধার।

    উল্লাপাড়ায় প্রতিবন্ধী স্কুল ছাত্রের লাশ উদ্ধার।


    সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় প্রতিবন্ধী স্কুল ছাত্রের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। উল্লাপাড়ার মডেল থানা পুলিশ উপজেলার বাঙ্গালা ইউনিয়নের ধরইল গ্রাম থেকে শনিবার ১১ জুন দুপুরে প্রতিবন্ধী আকুল ইসলাম (১৯) এর ঝুলন্ত লাশ তার নিজ ঘর থেকে উদ্ধার করেছে।নিহত প্রতিবন্ধী একই গ্রামের আশরাফুল ইসলামের ছেলে।সে ঢাকার বনানীর একটি প্রতিবন্ধী স্কুলে লেখাপড়া করত।নিহতের পরিবার এই মৃত্যুর কারণ জানাতে পারেনি।

    উল্লাপাড়া মডেল থানার উপ-পরিদর্শক মোঃ শহিদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান,শনিবার ১১ জুন দুপুরে স্থানীয়দের মারফত মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের লাশ উদ্ধার করা হয় পরে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। পরিবার ও স্থানীয়দের মাধ্যমে এই মৃত্যুর রহস্য জানা যায়নি।তবে মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা চলছে।

    উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ হুমায়ুন কবির জানান,খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রির্পোট পেলে মৃতুর আসল রহস্য জানা যাবে।

  • ভিক্ষাবৃত্তি নয় যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরি চাই-প্রতিবন্ধী শাহিদা।

    ভিক্ষাবৃত্তি নয় যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরি চাই-প্রতিবন্ধী শাহিদা।

    ভিক্ষাবৃত্তি নয় যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরি চাই-প্রতিবন্ধী শাহিদা


    বিগত সালে প্রতিবন্ধী শাহিদা কে নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রতিবেদন করলে, প্রতিবেদনটি দেশ বিদেশের অজস্র মানুষের নজরে আসে।

    এতে অনেকেই কিছু কিছু সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। যা জীবন বাঁচাতে অপ্রতুল। সাহায্য দেবার আড়ালে কেউ কেউ অনলাইনে প্রতারণাও করেছে বেশ কয়েকবার। সর্বশেষ ‘নেটেলার টাংগাইল ঢাকা নামীয় আইডি হতে প্রতারণার ফাঁদ পেতে ছিল। যার মোবাইল নম্বর ০১৩০৭০১৩৭০৮/ ০১৭৯৪৮৯১৭৭৭। যা শাহিদার ফেসবুক আইডি হতে পাওয়া।

    প্রকাশ থাকে যে, জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার ডাংধরা ইউনিয়নের সীমানা ঘেঁষে গ্রাম সানন্দবাড়ী লম্বাপাড়া। একটি হত দরিদ্র পরিবার মৃত ছফর আলীর সহধর্মীনি শামেলা বেগম, যার বড় মেয়ে শারীরিক প্রতিবন্ধী শাহিদা আক্তার বিএ (২৮), মানষিক প্রতিবন্ধী বাবুল (২৫) ও একমাত্র উপার্জনক্ষম লাভলুকে (২৩) নিয়ে চলে সংসার।

    শারীরিক প্রতিবন্ধী শাহিদা বলেন- আমি ভিক্ষা চাইনা। আমার চাকরী করার সকল যোগ্যতা আছে। আমার মাথা ঠিক আছে, আমি কম্পিউটারের কাজ জানি, আমি চাকরী চাই, আমি চাই না কেউ আমার জন্য ভিক্ষার হাত বাড়াক।

    জানা যায়, শারীরিক প্রতিবন্ধি শাহিদা সানন্দবাড়ী বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় হতে ২০১০ সালে এসএসসি পাশ করেন। ২০১২ সালে সানন্দবাড়ী ডিগ্রী কলেজ হতে এইচএসসি ও ২০১৭ সালে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। সেই সাথে কারিগরী শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ছ’মাস মেয়াদী কম্পিউটার কোর্স সম্পন্ন করেন।

    শাহিদা জানান- আপনারা নিউজ প্রকাশ করার পর কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড এর পক্ষ থেকে একটা কম্পিউটার কিনে দিয়ে ছিলো কিন্তু ঘরের চালা ভালো না থাকায় বৃষ্টির পানিতে নষ্ট হয়েছে।

    তিনি আরও বলেন- চাকুরী করার মতো আমার কি যোগ্যতা নেই? অনেক স্বল্প শিক্ষিত লোকজনও চাকরি করে, তবে বিএ পাস করে আমি কেন চাকরি পাবোনা? আমার কি চাকরি করার অধিকার নেই? তাহলে আমি কোন দেশে বাস করি? কেমন দেশে বাসকরি? সে বাংলাদেশ সরকার ও সরকারি উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের নিকট জোড়ালো দাবী জানান।

    ইহা বলেই সে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে দু, চোখে বৃষ্টির ফোটার মত জল গড়িয়ে পড়তে থাকে।

  • অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে দাড়িয়েছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বানিয়াপাড়া মানবিক সংস্থা।

    অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে দাড়িয়েছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বানিয়াপাড়া মানবিক সংস্থা।

    অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে দাড়িয়েছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বানিয়াপাড়া মানবিক সংস্থা।


    রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বানিয়াপাড়া গ্রামের শারিরিক প্রতিবন্ধী এনামুল হকের জন্য মালামাল সহ নতুন মুদি দোকানের ব্যবস্থা করেছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বানিয়াপাড়া মানবিক সংস্থা।

    আজ শুক্রবার (২৫ মার্চ) বিকাল সাড়ে ৪ টায় সংস্থার সদস্যবৃন্দ ও এলাকাবাসির  সহায়তায় পরিবারের জন্য একটি কাঠের তৈরি একটি ঢোপ ঘর সহ প্রায় ৭৬ প্রকার নিত্যপ্রয়োজনী মুদি দোকানের মালামাল সহ দোকানের চাবি হস্তান্তর করা হয় এনামুল হকেরে হাতে বানিয়া পাড়া স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষ থেকে।

    জানা যায়,সে পৌরসভার-৮ নম্বর ওয়ার্ডের বানিয়া পাড়া গ্রামের মৃত ছইর প্রামাণিকের ছোট ছেলে এমামুল হক (৩০)। উল্লেখ্য ২০১৬ সালে এনামুল হক গাছ থেকে পড়ে মোরু ডন্ডের হাঁড় ভেঙ্গে যায়। অর্থাভাবে চিকিৎসা করতে পারেনি । তার পর তেকে হাঁটা-চলার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন সে  বর্তমানে হুইল চেয়ারে বসে বসে দিন পার করেন।  এর পর থেকে পরিবারের উপর নেমে আসে অমানবিক দূর্ভোগ।পরিবারের এক মাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি শারিক প্রতিবন্ধী এনামুল হক । অন্য কোন উপার্জনের ক্ষমতা নাই তার। এনামুল হকের স্ত্রী হাসি বেগম অন্যের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করে কষ্টের সন্তানদের মুখে খাবার তুলে দেন। এনামুল হক এর দুই মেয়ে বড় মেয়ে মায়াবি খাতুন বয়স ১২ বছর ছোট মেয়ে জিনিয়া খাতুন বয়স ৮ বছর।

    এ সময় দাতা সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বানিয়াপাড়া মানবিক সংস্থার সভাপতি নূরুল ইসলাম বলেন, আমরা চাই অসহায় মানুষের জন্য স্থায়ী উপার্জনের ব্যবস্থা করে দিতে সে জন্য আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসা উচিৎ।

    এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন নতুন ঠিকানার পরিচালক আব্দুল মান্নাফ,সংগঠনের সহ-সভাপতি আশরাফুল ইসলাম,সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম,শরিফুল ইসলাম,আব্দুস সালাম,মাজহারুল ইসলাম রনি,আতিক ইসলাম,সানজিদ,রনি ইসসলাম প্রমুখ।

  • রায়গঞ্জে বয়স্ক,বিধবা,প্রতিবন্ধীদের মাঝে ভাতার বহি বিতরণ।

    রায়গঞ্জে বয়স্ক,বিধবা,প্রতিবন্ধীদের মাঝে ভাতার বহি বিতরণ।

    রায়গঞ্জে বয়স্ক,বিধবা,প্রতিবন্ধীদের মাঝে ভাতার বহি বিতরণ।


    ” মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা অঙ্গীকার, অনাহারে থাকবেনা একটি পরিবার এ শ্লোগান ধারণ করে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার ঘুড়কা ইউনিয়নে সমাজসেবা অধিদপ্তরের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচী’র আওতায় বয়স্ক, বিধবা স্বামী নিগৃহীতা,মহিলা অস্বচ্ছল ও প্রতিবন্ধীদের মাঝে সর্বোমোট ১ হাজার ৭’শ জন সুবিধাভোগীদের মাঝে ভাতা বহি বিতরণ করা হয়েছে ।

    রায়গঞ্জ উপজেলা পরিষদ ও উপজেলা সমাজসেবা অফিসের বাস্তবায়নে ও ঘুড়কা ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে বৃহস্পতিবার ২৪ মার্চ সকালে ঘুড়কা ইউনিয়ন পরিষদের সুবিধা ভোগীদের ভাতাবহি বিতরন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,সিরাজগঞ্জ-৩ (রায়গঞ্জ-তাড়াশ-সলঙ্গা)আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডাঃ মোঃ আব্দুল আজিজ।

    তিনি এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা দেশকে উন্নত রাষ্ট্র বানাতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। দারিদ্র্য বিমোচনে-গরীব,দুখী,অসহায় ও বঞ্চিত মানুষের পাশে থেকে সাহায্যে,সহযোগিতা ও সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। যাতে গরীব,দুঃখী ও অসহায় মানুষদের মুখে হাসি ফুটানো যায় সে লক্ষ্যে এ সরকার কাজ করছেন। এ সরকার প্রতিটি মানুষকে বীমার আওতায় আনার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন।

    তিনি আরো বলেন,ঘুড়কা ইউনিয়নের জন্য বরাদ্দ যাতে আরো বাড়ানো যায় সেজন্য তিনি সকল প্রকার সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।

    অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন,এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন,ঘুড়কা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ জিল্লুর রহমান সরকার ।

    বিশেষ অতিথি উপস্থিত ছিলেন,রায়গঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা তৃপ্তি কণা মন্ডল, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোঃ ইলিয়াস হোসেন শেখ,সলঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আতাউর রহমান লাভু,ঘুড়কা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ আব্দুল মান্নান আকন্দ, সাধারণ সম্পাদক মোঃ রফিকুল ইসলাম (বিএ)প্রমুখ।

    এ সময় ঘুড়কা ইউপি সচিব মোঃ মিজানুর রহমান , সকল ইউপি সদস্য/সদস্যরাসহ স্থানীয় ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ ও তার বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ও ইউনিয়ন পরিষদের কর্মকর্তা -কর্মচারীরা সহ সকল ভাতাভোগীরা উপস্থিত ছিলেন।

  • রায়গঞ্জে বয়স্ক,বিধবা,স্বামী নিগৃহীত মহিলা ও প্রতিবন্ধীদের মাঝে ভাতা বহি বিতরণ।

    রায়গঞ্জে বয়স্ক,বিধবা,স্বামী নিগৃহীত মহিলা ও প্রতিবন্ধীদের মাঝে ভাতা বহি বিতরণ।

    রায়গঞ্জে বয়স্ক,বিধবা,স্বামী নিগৃহীত মহিলা ও প্রতিবন্ধীদের মাঝে ভাতা বহি বিতরণ।


    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা অঙ্গীকার, অনাহারে থাকবেনা একটি পরিবার – এ শ্লোগান ধারণ করে -সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার ৮ নং পাঙ্গাসী ইউনিয়নে সমাজসেবা অধিদপ্তরের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচী’র আওতায় বয়স্ক, বিধবা স্বামী নিগৃহীতা, মহিলা অস্বচ্ছল ও প্রতিবন্ধীদের মাঝে সর্বোমোট ১৩২৬ জন সুবিধাভোগীদের মাঝে ভাতা বহি বিতরণ করা হয়েছে ।

    মঙ্গলবার (২২ মার্চ) সকালে পাঙ্গাসী ইউনিয়নের দেউলমুড়া জিয়ার মডেল উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড বিএম কলেজ মাঠ প্রাঙ্গনে – রায়গঞ্জ উপজেলা পরিষদ ও সদর সমাজসেবা বাস্তবায়নে ও ৮নং পাঙ্গাসী ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে, ২০২২ ইং সনের সুবিধা ভোগীদের ভাতাবহি বিতরন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন , রায়গঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা তৃপ্তি কণা মন্ডল।

    তিনি এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা দেশকে উন্নত রাষ্ট্র বানাতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। দারিদ্র্য বিমোচনে- গরীব,দুখী, অসহায় ও বঞ্চিত মানুষের পাশে থেকে সাহায্যে, সহযোগিতা ও সেবা দিয়ে যাচ্ছেন । যাতে গরীব, দুঃখী ও অসহায় মানুষদের মুখে হাসি ফুটানো যায় সে লক্ষ্যে এ সরকার কাজ করছেন। এ সরকার প্রতিটি মানুষকে বীমার আওতায় আনার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন।

    তিনি আরো বলেন, পাঙ্গাসী ইউনিয়নের জন্য বরাদ্দ যাতে আরো বাড়ানো যায় সেজন্য তিনি সকল প্রকার সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।

    অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন, পাঙ্গাসী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শিক্ষানুরাগী অধ্যক্ষ মোঃ রফিকুল ইসলাম নান্নু।

    বিশেষ অতিথি উপস্থিত ছিলেন, রায়গঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাদী আল হাদী আলমাজী জিন্নাহ, উপজেলা সমাজসেবা অফিসার ইলিয়াস হোসেন শেখ, রায়গঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মাইনুল ইসলাম মাহে আলম, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ন-সাধারণ শেখ জাহিদউর রহিম জাহিদ, পাঙ্গাসী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি মোঃ শরীফুল ইসলাম প্রমুখ।

    এ সময় পাঙ্গাসী ইউপি সচিব মোঃ রেজাউল করিম, ইউপি সদস্য শামসুল আলম খোকন, মোঃ বেল্লাল হোসেন, সাইফুল ইসলাম, শিপন সরকার, আব্দুল আজিজ, মোছাঃ ফুলমতি, রুপা খাতুন, সীমা খাতুন সহ এ সময় ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ ও তার বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ও ইউনিয়ন পরিষদের কর্মকর্তা -কর্মচারীরা সহ সকল ভাতাভোগীরা উপস্থিত ছিলেন।

  • লক্ষ্মীপুরের মানষিক প্রতিবন্ধী ছেলে জুয়েল নিখোঁজ,ছেলের বাবা সন্ধান প্রার্থী।

    লক্ষ্মীপুরের মানষিক প্রতিবন্ধী ছেলে জুয়েল নিখোঁজ,ছেলের বাবা সন্ধান প্রার্থী।

    লক্ষ্মীপুরের মানষিক প্রতিবন্ধী ছেলে জুয়েল নিখোঁজ,ছেলের বাবা সন্ধান প্রার্থী।


    লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার শাকচর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের চৌকিদার বাড়ি গ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে মানষিক প্রতিবন্ধী ছেলে জুয়েল(২০) গত ১৩ মার্চ সকাল ১০ টার সময় কাদরিয়া গোজা থেকে হারিয়ে যায় তারপরে আর বাড়ি ফেরেনি।

    বিকাল হইতে সদর থানায় নিখোঁজ সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে ফেইজবুকে হারান বিজ্ঞপ্তি ও মাইকিং এই হারোনোর বিজ্ঞপ্তির ঘোষনা এবং হারানো বিজ্ঞপ্তির লিপলেট বিতরণ করিয়াও কোনো সন্ধান পাই নাই। জুয়েল হোসেন এর বাবা দেশ ক্লান্তকে বলেন জুয়েল হোসেন মানসিক প্রতিবন্ধী সমাজে মানুষ তার দ্বারা কখনো ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির আনোয়ার হোসেন জানিয়েছেন আমি ও অনেক খোঁজা খুঁজি করেছেন, এবং প্রতি নিয়ত যোগাযোগ রাখছেন।

    অনেক খোঁজা খুঁজি করে ও মোঃ জুয়েল হোসেন কে এখনও পাওয়া যায়নি। এলাকায় অনেক জায়গায় মাইকিং ও করা হয়েছে। যদি কোন সহৃদয় বান ব্যাক্তি তার সন্ধান পেয়ে বা দেখে থাকেন তাহলে এই নাম্বারে যোগাযোগ করার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে।

    লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন বলেন, জুয়েল নামে এক ছেলে খোঁজখবর ঘটনাটি শুনেছি এই বিষয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।

    সন্ধান প্রার্থী মোবাইল নাম্বার 01316512817/01749935570

  • উপজেলা প্রশাসন ও মেয়রের সহয়তা পেল ক্ষতিগ্রস্ত সেই প্রতিবন্ধী পরিবার।

    উপজেলা প্রশাসন ও মেয়রের সহয়তা পেল ক্ষতিগ্রস্ত সেই প্রতিবন্ধী পরিবার।

    উপজেলা প্রশাসন ও মেয়রের সহয়তা পেল ক্ষতিগ্রস্ত সেই প্রতিবন্ধী পরিবার।


    নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার বাকপ্রতিবন্ধী রহিমা বিবির পরিবারকে শুকনো খাবার ও নগদ অর্থ দিয়ে সহয়তা দিলেন পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা প্রশাসন।

    বুধবার(৯ মার্চ) দুপুর ১২ টার দিকে নলডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র মনিরুজ্জামান মনির ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুখময় সরকার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারে এই সহয়তা দেন। অন্য দিকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের ঘর নির্মাণের জন্য ট্রলিচালকের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা আদায় করে দেন নলডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম।

    এ সহয়তা পেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত বাকপ্রতিবন্ধীর পরিবার খুশি হলেও নিরাপদে বসবাসের জন্য স্থায়ী সরকারী আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি বাড়ি পাওয়ার দাবী করেছে।তবে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুখময় সরকার খাস জমি বন্দোবস্তসহ বিভিন্ন সরকারী সহয়তা দেওয়ার আশ্বাস দেন।উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ১০ কেজি চাল,ডাল, তেল, লবণ, চিড়া, চিনিসহ শুকনা খাবার ও নলডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র মনিরুজ্জামান নগদ ৩ হাজার টাকা প্রদান করেন।

    উল্লেখ্য,গত ৮ মার্চ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১০ টার দিকে নলডাঙ্গা উপজেলার নলডাঙ্গা পাটুল সড়কের পূর্ব সোনাপাতিল এলাকায় ইট বোঝাই ট্রলি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাকপ্রতিবন্ধী রহিমার শয়ন ঘরে ঢুকে পড়ে।এতে ঘরের যাবতীয় আসবারপত্র তছনচ হয়ে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়ে।

    এ ঘটনার ওই বাকপ্রতিবন্ধীর রহিমার কান্নার আহাজারীর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে তা ভাইরাল হয়।

  • নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ইট বোঝাই ট্রলি বাকপ্রতিবন্ধীর ঘরে ঢুকে তছনছ।

    নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ইট বোঝাই ট্রলি বাকপ্রতিবন্ধীর ঘরে ঢুকে তছনছ।

    নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ইট বোঝাই ট্রলি বাকপ্রতিবন্ধীর ঘরে ঢুকে তছনছ।


    নাটোরের নলডাঙ্গায় নিয়ন্ত্রন হারিয়ে এক বাকপ্রতিবন্ধী নারীর ঘর তছনছ করলো ইট বোঝাই অবৈধ ট্রলি। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে উপজেলার নলডাঙ্গা -পাটুল সড়কের পূর্ব সোনাপাতিল এলাকায় দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ট্রলি চালক সামন্য আহত হলেও কেউ হতাহত হয়নি। তবে বাকপ্রতিবন্ধীর শয়ন ঘরের যাবতীয় আসবারপত্র তছনছ হয়ে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পরেছে। বাকপ্রতিবন্ধীর নাম রহিমা বিবি তার স্বামীর নাম খলিল। সে উপজেলার পূর্ব সোনাপাতিল গ্রামের বাসিন্দা। তার স্বামী পেশায় একজন ভ্যানচালক।

    নলডাঙ্গা থানা পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়,উপজেলার নলডাঙ্গা -পাটুর সড়কের পূর্ব সোনাপাতিল এলাকায় বাকপ্রতিবন্ধী রহিমা তার ভ্যানচালক স্বামী ও সন্তান নিয়ে সড়কের পাশে টিনের ছাপড়া ঘর তুলে সুখেই বসবাস করছিলেন। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১০ টার দিকে ইট বোঝাই একটি ট্রলি নিয়ন্ত্রন হারিয়ে বাকপ্রতিন্ধী রহিমার শয়ন ঘরে ঢুকে পড়ে। এতে ট্রলিচালক সামন্য আহত হলেও কেউ হতাহত হয়নি। তবে বাকপ্রতিবন্ধীর রহিমার শয়ন ঘরের যাবতীয় আসবারপত্র তছনচ হয়ে যায়। খবর পেয়ে নলডাঙ্গা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ট্রলি জব্দ করে এবং চালক রুবেলকে আটক করে।এ ঘটনায় বাকপ্রতিবন্ধী রহিমার কান্নার আহাজারীর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা ভাইরাল হয়।

    এব্যাপারে নলডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম বলেন,নাটোর পন্ডিত গ্রাম এলাকার একটি ইটভাটা থেকে ইট বোঝাই ট্রলি নিয়ে পাটুল যাচ্ছিল। পথে পূর্বসোনাপাতিল এলাকায় নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ট্রলি বাকপ্রতিবন্ধীর শয়ন ঘরে ঢুকে পড়ে। এতে কেউ হতাহত হয়নি।তবে ট্রলি ও চালক কে আটক করা হয়েছে।

  • ফেসবুকে মানবিক পোস্ট, প্রতিবন্ধী সুব্রত পাল পেল হুইল চেয়ার।

    ফেসবুকে মানবিক পোস্ট, প্রতিবন্ধী সুব্রত পাল পেল হুইল চেয়ার।

    ফেসবুকে মানবিক পোস্ট, প্রতিবন্ধী সুব্রত পাল পেল হুইল চেয়ার।

    সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের পোষ্ট দেখে মানবিক সহায়তায় এক প্রতিবন্ধী ছেলে শিশুকে হুইল চেয়ার প্রদান করা হয়েছে।

    রবিবার (৬ মার্চ) লিটিল কেয়ার নামে একটি সংগঠন প্রতিবন্ধী শিশু সুব্রত পালের চলাফেরা করার জন্য হুইল চেয়ারটি প্রদান করা হয়। চেয়ারটি পেয়ে শিশু সুব্রত পাল স্বাভাবিক চলাফেরায় যেমন কষ্ট লাঘব হয়েছে, তেমনি খুশি তার পরিবার।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন, লিটিল কেয়ার সংগঠনের প্রতিনিধি হিসেবে সাংবাদিক তানভীর ইসলাম তানু , মঈনুদ্দিন তালুকদার হিমেল, সোহেল রানা, সুব্রত পালের প্রতিবেশী অনুকূল গনেশ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ

    সাংবাদিক তানভীর ইসলাম তানু বলেন, এখন আর প্রতিবন্ধীরা পরিবার বা সমাজের বোঝা নয়। প্রতিবন্ধীরা তাদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের মাধ্যমে সমাজ ও দেশের জন্য অবদান রেখে যাচ্ছে।

    প্রতিবন্ধী সুব্রত পালের পিতা সুবাশ পাল সকলকে  ধন্যবাদ জানান লিটিল কেয়ারের প্রতিনিধি ও সাংবাদিক তানভীরুল ইসলাম তানু সহযোগিতাকারী ব্যক্তি। শিশু সুব্রত পাল আর হামা গুড়ি দিয়ে চলাচল করবে না। সে এখন নতুন হুইল চেয়ারে চলাফেরা করবে।

    উল্লেখ্য যে, প্রতিবন্ধী শিশুটিকে নিয়ে সাংবাদিক তানভীর ইসলাম তানু তার ফেসবুক ওয়ালে একটি মানবিক পোষ্ট করনে। উক্ত পোষ্টটি লিটিল কেয়ার নামে একটি সংগঠনের নজরে এলে প্রতিবন্ধি ওই শিশুর পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে একটি হুইল চেয়ার প্রদান করেন।