Tag: পরিবার

  • যুক্তরাজ্য গমন উপলক্ষে বদরুলের স্বপরিবারকে বিদায় সংবর্ধনা।

    যুক্তরাজ্য গমন উপলক্ষে বদরুলের স্বপরিবারকে বিদায় সংবর্ধনা।

    নিজস্ব প্রতিবেদক,জালাল উদ্দিন। মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলাধীন জালালী ইয়থ ক্লাবের আহব্বায়ক মোঃ মামরুল আলম বদরুলের স্বপরিবার যুক্তরাজ্য গমন উপলক্ষে বিদায় সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
    শনিবার ২৩ ডিসেম্বর ২০২৩ইং সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার সময় অত্র ক্লাবের প্রয়াত সদস্য, উপদেষ্টা এবং জালালী ইয়থ ক্লাবে উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত কাকিয়াবাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রয়াত শিক্ষকবৃন্দের স্বরণে মরনোত্তর সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানটি কাকিয়াবাজারস্থ রয়েল রুটস কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়।
    অনুষ্ঠানের আয়োজক পর্ষদের আহব্বায়ক মোঃ আবু সাহেদ এর সভাপতিত্বে সংবর্ধনা ও সম্মাননা প্রদান করা হয়।
    এ সময় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মৌলভীবাজার জেলা পরিষদের সদস্য মোঃ মশিউর রহমান রিপন, শ্রীমঙ্গল উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান হাজ্বী লিঠন আহমেদ, হুগলিয়া হাজ্বী মনছব উল্লা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ কামরুল হাছান, কাকিয়াবাজার উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ নোমান আহমেদ সিদ্দিকী, অত্র বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি এম, এ, মুছাব্বীর, জালালী ইয়থ ক্লাবের উপদেষ্টা মোঃ আব্দুর রউফ এবং ক্লাবের সদস্যবর্গ সহ অত্র এলাকার ছাত্র,যুবক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
    সভায় বক্তারা বলেন, জালালী ইয়থ ক্লাবের আহব্বায়ক মোঃ মামরুল আলম বদরুল সততা, স্বচ্ছতা ও বিচক্ষণতার সহিত তার দায়িত্ব পালন করে গেছেন। প্রবাসেও তিনি এই পেশায় যুক্ত থাকবেন বলে বক্তরা আশা প্রকাশ করেন। সভা শেষে বিদায়ী অতিথি মোঃ মামরুল আলম বদরুল-সহ স্বপরিবারকে ক্রেষ্ট প্রদান করা হয়।
  • কানাইঘাটে সম্পত্তি রক্ষা ও মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি পেতে ভুক্তভোগী পরিবারের সংবাদ সম্মেলন।

    কানাইঘাটে সম্পত্তি রক্ষা ও মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি পেতে ভুক্তভোগী পরিবারের সংবাদ সম্মেলন।

    কানাইঘাট(সিলেট)প্রতিনিধি: কানাইঘাটে কুচক্রী মহলের হাত থেকে পৈত্রিক স্থাবর সম্পত্তি রক্ষা সহ মিথ্যা মামলার হয়রানী থেকে মুক্তি পেতে সংবাদ সম্মেলন করেছে এক ভুক্তভোগী পরিবার।বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় কানাইঘাট প্রেসক্লাব কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে উপজেলার সদর ইউনিয়নের কচুপাড়া গ্রামের মৃত মাস্টার ফয়জুল হকের ছেলে হেলাল আহমদ লিখিত বক্তব্য পাঠকালে বলেন, তারা ৩ ভাই ও ৩ বোন। তাদের পিতার রেখে যাওয়া পৈত্রিক সম্পত্তি সহ স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ এখনও যৌথ রয়েছে। ৪০ বছর ধরে তাদের বড় ভাই কাওছার আহমদ কানাডায় বিয়ে করে সেখানে বসবাস করে আসছেন। অদ্যবধি পর্যন্ত কাওছার আহমদ কানাডা থেকে একটিবারও দেশে আসেননি। এই সুযোগে স্থানীয় একটি কুচক্রী মহল তাদের ভাই কাওছার আহমদকে নানাভাবে ভুল বুঝিয়ে তাদের যৌথ সম্পত্তি আত্মসাত করার জন্য তাকে সহ পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়-স্বজনদের মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করে আসছে।সংবাদ সম্মেলনে হেলাল আহমদ আরো উল্লেখ করেন, এই দুষ্টু চক্রের মধ্যে রয়েছে বীরদল হাওর পশ্চিম গ্রামের মৃত সিরাজ উদ্দিনের ছেলে আলিম উদ্দিন, কচুপাড়া গ্রামের মৃত আকলু মিয়ার ছেলে মানিক উদ্দিন, মৃত সিরাজ উদ্দিনের ছেলে জালাল উদ্দিন ও সরুফৌদ গ্রামের মৃত মকরম আলীর ছেলে সিরাজ উদ্দিন। তাদের মধ্যে আলিম উদ্দিন আমার প্রবাসী ভাই কাওছার আহমদ এর কাছ থেকে আমমোক্তারনামা নিয়েছে বলে দাবী করে আমাদের পৈত্রিক যৌথ সম্পত্তি, গোয়াল ঘর, গরু, বসত ঘর জোরপূর্বক ভাবে দখল করার চেষ্টা করে আসছে। এমনকি আলিম উদ্দিন গংরা তাদের বসত বাড়ির গাছপালা, ফসলাদি কেটে নিয়ে যায়। ইতিমধ্যে আলিম উদ্দিন আমি সহ আমার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে আদালতে পর পর ৩টি মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে। তারমধ্যে একটি ধান চুরির মামলা মিথ্যা প্রমাণিত হলে বিজ্ঞ আদালত মামলাটি খারিজ করে দেন। বর্তমানে আদালতে ২টি মামলা বিদ্যমান রয়েছে। কানাডা প্রবাসী ভাই কাওছার আহমদ মানসিক সমস্যায় থাকার কারনে তার সরলতার সুযোগ নিয়ে আলিম উদ্দিন গংরা তাদেরকে নানা ভাবে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী সহ স্থাবর সম্পত্তি জবর দখলের চেষ্টা করে আসছেন। এতে করে তারা নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন উল্লেখ করে কুচক্রী মহলের হাত থেকে নিজেদের পৈত্রিক সম্পত্তি রক্ষা এবং মিথ্যা মামলা-মোকদ্দমার হয়রানী থেকে মুক্তি পেতে সরকার এবং পুলিশ প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করেছেন হেলাল আহমদ ও তার পরিবারের সদস্যরা।সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, হেলাল আহমদের বোন ফখরুন নেছা, মিসবাউন নেছা, পরিবারের সদস্য হারুন আহমদ, কানাইঘাট সদর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুন নুর, ৪নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মাসুক আহমদ, প্রতিবেশি শফিকুল হক, মুজম্মিল আলী।

  • ডিমলায় সাংবাদিক আতিক ও তার পরিবার হামলার শিকার।

    ডিমলায় সাংবাদিক আতিক ও তার পরিবার হামলার শিকার।

    নীলফামারীর ডিমলায় সাংবাদিক আতিকুল ইসলাম আতিক নামে এক সাংবাদিক ও তার পরিবার হামলার শিকারে গুরুতর আহত হয়েছেন। তাকে ও তার পরিবারকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহত সাংবাদিক জাতীয় দৈনিক ঢাকা পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত আছেন এবং সাংগঠনিক সম্পাদক, প্রেসক্লাব, ডিমলা এবং সভাপতি নীলফামারী জেলা শাখা, ই-প্রেসক্লাবের আন্তজার্তিক সাংবাদিক সংগঠন।

    অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, হামলাকারীরা আপন সহদর ভাই ও তাহাদের পরিবারবর্গ। পারিবারিক জমি জমার বিষয় লইয়া হামলাকারীদের সহিত আহত সাংবাদিক আতিক এবং তার বড় বোনের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধসহ বিজ্ঞ আদালতে মামলা মোকদ্দমা চলিয়া আসিতেছে। ২৪ (জুলাই) সকাল ১১ টায় আহত সাংবাদিক আতিক ও তার বোন সামছুন্নাহারের নালিশীবিত্বে হামলাকারীরা জবর দখলের উদ্দেশ্যে ভাড়াটিয়া ট্রাক্টর দ্বারা হালচাষ করার চেষ্টা করে।

    এসময় সাংবাদিক আতিকের বড় বোন নিষেধ করিলে হামলাকারীগন বড় বোন, তাকে ও তার স্ত্রীকে মারপিট করিয়া গুরুতর জখম করে। সাংবাদিক আতিক ও তার স্ত্রী এবং তার বড় বোন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

    হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ডিমলা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন আহত সাংবাদিক আতিক।

    এ বিষয়ে ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ লাইছুর রহমান বলেন, অভিযোগ পেয়েছি সরেজমিন তদন্ত স্বাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

  • বালিয়াডাঙ্গীতে ১২’শ পরিবারের মাঝে মাংস বিতরণ।

    বালিয়াডাঙ্গীতে ১২’শ পরিবারের মাঝে মাংস বিতরণ।

    ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ঈদের দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিনে অসহায় ও দুস্থ এক হাজার দুই শত মানুষের মাঝে গরু ও খাসির মাংস বিতরণ করেছে আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা গ্লোবাল রিলিফ ট্রাস্ট।
    শনিবার বিকালে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার জমিরিয়া মাদরাসা মাঠে ৪ শতাধিক এবং শুক্রবার বিকালে ৮ শতাধিক মানুষের মাঝে গরু ও খাসির মাংস তুলে দেওয়া হয়।
    মাংস বিতরণ অনুষ্ঠানে উপজেলা চেয়ারম্যান আলী আসলাম জুয়েল, জমিরিয়া মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক মুফতী শরিফুল ইসলাম, সেক্রেটারী বেলাল উদ্দীন, সহকারী শিক্ষক রবিউল ইসলাম সহ আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা গ্লোবাল রিলিফ ট্রাস্টের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
     উত্তরবঙ্গের মানুষের কল্যাণে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন দাতা সংস্থা গ্লোবাল রিলিফ ট্রাস্ট। এর আগেও বিভিন্ন সময়ে দুস্থদের মাঝে খাদ্য বিতরণ এবং প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ করেছে সংস্থাটি।
  • ঠাকুরগাঁওয়ে ২’শ দুস্থ মানুষের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ।

    ঠাকুরগাঁওয়ে ২’শ দুস্থ মানুষের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ।

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় ঠাকুরগাঁওয়ে আশ্রয়ণ প্রকল্পের উপকারভোগী ২শ দুস্থ মানুষের মাঝে ঈদ উপহার হিসেবে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেছেন ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজন।

    শনিবার বিকেলে হরিপুর উপজেলার ভোপলাপুকুর আশ্রয়ণ প্রকল্পে এসব ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়।

    ঈদ উপহারে ছিলেন- দশ কেজি চাল, এক কেজি ডাল,এক কেজি সেমাই কেজি,এক কেজি চিনি,এক লিটার সুয়াবিন তেল,দুই কেজি আলু,লবণ,মশলা। ঈদের আগে হাতে ঈদ উপহার পেয়ে খুশি সকলেই।

    খাদ্যসামগ্রী বিতরণে,হরিপুর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম পুষ্প, জেলা পরিষদের সদস্য আনিসুজ্জামান শান্ত, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম আলমগীর,যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল ইসলাম,উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আমজাত আলী,ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি উমাকান্ত ভৌমিক,সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মতি সহ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    আগামীতে এই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে জানালেন ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজন।

  • তাড়াশে প্রতিবন্ধী পরিবারে আনন্দের অশ্রম্ন।

    তাড়াশে প্রতিবন্ধী পরিবারে আনন্দের অশ্রম্ন।

    তাড়াশ(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধি:

    সিরাজগঞ্জের তাড়াশে একই পরিবারের চার প্রতিবন্ধীর সংসারে ২ মাসের খাবার নিশ্চিত হলো এক স্বেচ্ছাসেবক সংগঠনের উদ্যোগে। ৬ ফেব্রম্নয়ারী সোমবার উপজেলার তালম ইউনিয়নের কলামুলা গ্রামের বিপিন কর্মকারের পরিবারের ৪জন প্রতিবন্ধী ব্যক্তির হাতে ( একজন নিখোঁজ) ২ মাসের বাজার পৌছে দেয় ভিলেজ ভিশন বাংলাদেশ।

    জানা গেছে, বিপিন কর্মকার বয়সের ভারে নূয়ে পড়া জীবন- জীবিকার তাগিদে শেষ বয়সে রানীরহাট বাজারে ঝাড়ুদারের কাজ করে সামান্য কিছু অর্থ ও আলু বেগুন শাকসবজ্বী সংগ্রহ করে পাঁচ জনের সংসার চালাতো। বিপিন কর্মকারের স্ত্রী বিশাকা রানী (৬০) এই বয়সে প্রতিবন্ধী তিন সন্ত্মানকে নিয়ে সংসারের সকল কাজ সামলানো তাঁর জন্য দূরহ কাজ। এ নিয়ে পত্র পত্রিকায় লেখা লেখি হলে প্রতিবন্ধী এই পরিবারের দুর্দশা লাঘবের জন্য ভিলেজ ভিশন বাংলাদেশের পরিচালক শরীফ খন্দকার সিরাজগঞ্জের সুখ পাখি নামক এক সামাজিক সংগঠনকে জানান। ওই সংগঠনের কর্মকর্তা হালিমা তুজ সাদিয়া ওই প্রতিবন্ধী পরিবারের ভিডিও পোস্ট করলে ফেসবুক বন্ধুরা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। সেই অর্থে তাদের হাতে ২ মাসের চাউল দুই বস্ত্মা, আটা ১০ কেজি,ডাউল দুই পদের,লবন,চিরা মুড়ি,৩ লিটার সয়াবিন তেল,সব ধরনের মশলস্না,সব ধরনের কাচা বাজার, মাছ, মুরগী,ডিম,হুইল পাউডার,সাবান,শ্যাম্পু,নারিকেল তেল, সরিষার তেল সহ হাতে নগদটাকা পৌছে দেওয়া হয়। ২ মাসের বাজার পেয়ে ওই প্রতিবন্ধী পরিবারের সদস্যদের আনন্দের অশ্রম্ন ঝরে।

    এই ব্যাপারে ভিলেজ ভিশন বাংলাদেশের পরিচালক শরীফ খন্দকার বলেন, পিছিয়ে পড়া সুবিধা বঞ্চিত মানুষের জন্য ভিলেজ ভিশন বাংলাদেশ অনেক কাজ করে আসছে। আজও এই পরিবারটার জন্য কিছু করতে পেরে আমরা আনন্দিত। ওই প্রতিবন্ধী পরিবারেও উৎসব মুখর আনন্দের বন্যা দিয়ে আমাদেরকে ও সুখ পাখি( সামাজিক সংগঠন সিরাজগঞ্জ)কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

  • মাধবপুরে সড়ক দূর্ঘটনায়”একই পরিবারের ৪ জন সহ নিহত-৫।

    মাধবপুরে সড়ক দূর্ঘটনায়”একই পরিবারের ৪ জন সহ নিহত-৫।

    মাধবপুর(হবিগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ

    হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার শাহপুরের ম্যাটাডোরর কোম্পানীর নিকট ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বালু বোঝাই ট্রাক, মাইক্রোবাস ও পিকআপ ভ্যানের সংঘর্ষে কুলাউড়ার প্রবাসী পরিবারের শিশুসহ ৫ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও ৩ জন।

    শনিবার (৭ জানুয়ারি) ভোরে মাধবপুরের শাহপুরের ম্যাটাডোরর কোম্পানীর নিকট এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ও আহতরা কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের মাদানগর গ্রামের বাসিন্দা।

    নিহতরা হলেন- প্রবাসী রাজুর ভগ্নীপতি আব্দুস সালাম (৩২), তার বোন সাদিয়া (২১), ভাগ্নি হাবিবা (২) ছোটভাই সিহাব (১৩) ও গাড়িচালক পৃথিমপাশার সাদির।

    গুরুতর আহতরা হলেন- প্রবাসী রাজু (২৯), তার পিতা নুরুল ইসলাম (৫০) ও চাচাতো ভাই নিশাত (১৮)।

    শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে থানা সূত্রে জানা যায়, মালয়েশিয়া প্রবাসী ছেলেকে ঢাকা বিমানন্দর থেকে মাইক্রোবাসযোগে মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার সময় প্রবাসী রাজু ও তার পরিবারের সদস্যরা মাধবপুরে শাহপুরের ম্যাটাডোরর কোম্পানীর নিকট পৌঁছলে বিপরীতদিক থেকে আসা একটি বালুবোঝাই ট্রাকের সাথে তাদের মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। একই সময় দ্রুতগতির একটি পিকআপ ভ্যান মাইক্রোবাসের পেছন দিকে ধাক্কা দেয়।

    ত্রিমুখী সংঘর্ষের এ দুর্ঘটনায় রাজুর পরিবারের চার সদস্য ও মাইক্রোবাস চালক নিহত হন। এ সময় রাজু, তার পিতাসহ ৩ জন গুরুতর আহত অবস্থায় সিলেট ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

    দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে থানার ওসি মাঈনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আহতদের উদ্ধার করে সিলেট ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মরদেহ ও দুর্ঘটনাকবলিত গাড়িগুলো থানায় আনা হয়েছে।

  • বালিয়াডাঙ্গীর শাকিল হত্যাকারীদের হুমকিতে,আতঙ্কিত শাকিলের পরিবার।

    বালিয়াডাঙ্গীর শাকিল হত্যাকারীদের হুমকিতে,আতঙ্কিত শাকিলের পরিবার।

     ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ
    ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ভানোর ইউনিয়নের মৎস্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাকিল আহম্মেদ হত্যার ঘটনায় আসামিদের হুমকিতে আতঙ্কে রয়েছে তাঁর পরিবার। মামলার প্রধান আসামি ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম সহ নয়জন কারাগারে থাকলেও  অন্য আসামি ও তাঁদের স্বজনেরা প্রতিনিয়ত হুমকি দিচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছে নিহতের পরিবার।
    পরিবারের অভিযোগ, মামলার প্রধান আসামি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম তাঁর ভাড়াটে লোকজন তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শাকিলকে কুপিয়ে হত্যা করেছেন আসামিরা। মামলা থেকে আসামিদের বাদ দিতে কৌশলে হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ নিহতের পরিবারের লোকজনের।
    নিহত বড় ভাই ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাঈদ আলম জানান, আসামিদের দেওয়া হুমকিতে প্রতিনিয়তই আতঙ্কে আর ভয়ের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা। মামলার প্রধান আসামিসহ ন’জন গ্রেপ্তার হলেও এখনো অনেকেই ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছে। আসামি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা প্রতিনিয়তই হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন। সাঈদ আলম ও তার পরিবারের লোকজন দিনে ও রাতে আসামিদের ভয়ে বাড়ি থেকে বের হতে পারেন না। কেন তাদের নামে মামলা করা হলো! কেন তাদের আসামি করা হলো এ নিয়ে তাঁরা প্রতিনিয়ত হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন।
    শাকিলের স্ত্রী কাকুলী আহমেদ বলেন, খুব নৃশংসভাবে আমার স্বামীকে তারা কুপিয়ে হত্যা করেছে। আমার দুই সন্তান বাবার শোকে পাগল হয়ে গেছে।  এখন আবার বিভিন্নভাবে হুমকি দিচ্ছে আমাদের ছাড়বে না। পরিবারের ছোট ছোট সন্তান নিয়ে আমরা অসহায় দিন যাপন করতেছি।
    শাকিলের মা শাহিনুর বেগম বলেন, আমরা কেউই রাতে বের হতে পারি না, দিনেও অনেক ভয়ে বের হতে হয়। কারণ তারা আমাদের অনেক হুমকি দিচ্ছে। কয়েকজন আসামি ধরা হলেও বাকিরা পলাতক রয়েছে। আমরা অনেক আতঙ্কে আছি, কখন তারা কী করে! আমার নির্দোষ ছেলেটাকে রফিকুল ও তার লোকেরা পিটিয়ে হত্যা করেছে। যারা আমার বুক খালী করেছে তাদের আমি বিচার চাই। আমাদের অবস্থা শাকিলের মতো করবে বলে হুমকি দেয় তারা। অসহায় ও মানবেতর জীবন যাপন করছি আমরা।
    স্থানীয়রা বলেন, প্রকাশ্য দিবালোকে সকালবেলা এমন নৃশংস হত্যাকাণ্ড কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। ভানোর ইউনিয়নের মানুষ চেয়ারম্যানের লোকজনের অত্যাচারে অতিষ্ট। বিএনপির রাজনীতি থেকে উঠে আসা রফিকুল ইসলাম আওয়ামীলীগের যোগদান ও চেয়ারম্যান হওয়ার পর ভানোর ইউনিয়নকে নিজস্ব সম্প্রতি মনে করেন তিনি। একের পর এক অপকর্মের সাথে লিপ্ত থাকেন। কিছু বলতে গেলেই তার পোষা সন্ত্রাসীরা আমাদের ভয়ভীতি দেয়। জেল থেকে বসে যেভাবে তার লোকজন দিয়ে নিহতের বড় ভাই সাঈদ আলম ও তার পরিবারকে হুমকি-ধামকি দিচ্ছে  না জানি জামিনের পর ওই পরিবারটির কি অবস্থা হবে। অবিলম্বে সব আসামিকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হোক।
    বালিয়াডাঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খায়রুল আনাম জানান, ঘটনার পরপরই  আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশ প্রতিনিয়তই এলাকায় খোঁজ-খবর নিচ্ছে এবং বিষয়টি নজরে রাখছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে।
    এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে আদালতে আত্মসমার্পন করে জামিন চাইতে গেলে জামিন না মঞ্জুর করে মামালার প্রধান আসামী রফিকুল ইসলামকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন ঠাকুরগাঁও জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মামুনুর রশিদ। কারাগারে নেওয়ার সময় আদালতে উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীরা সংবাদ সংগ্রহ ও ছবি তুলতে গেলে সংবাদ কর্মীদের উপর হামলার চেষ্টা করেন চেয়ারম্যানের সাথে থাকা লোকজন।
    এসময় প্রত্যক্ষদর্শীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, আদালত একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আদালতে একজন হত্যার মামলার প্রধান আসামীর সাথে এতো লোকজন আসলো কিভাবে? কারাগারে নেওয়ার সময় সাংবাদিকরা যখন ছবি তুলে তখন চেয়ারম্যানের লোকজন সাংবাদিকদের কাজে বাধা ও হামলার চেষ্টা করেন। আদালতের মতো জায়গায় সন্ত্রাসীদের এমন ঘটনা সত্যিই আমরা হতাশ। পুলিশ প্রশাসন বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন বলে জানান তারা।
    উল্লেখঃ শনিবার ০৩সেপ্টেম্বর ইউনিয়ন মৎস্যজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাকিল আহম্মেদ ও পরিবারের লোকজনকে  লাঠিশোঠা ও দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি মারধর করেন চেয়ারম্যানের লোকজন। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে আর আহতদের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। শাকিলের স্বাস্থ্যের অবনতি হলে কর্তব্য চিকিৎসক তাকে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরের দিন রবিবার ভোর সাড়ে ৫টায় শাকিল মারা যান। ওই দিনেই ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামকে প্রধান আসামী করে  ২০ জনের বিরুদ্ধে বালিয়াডাঙ্গী থানায় একটি হত্যা মামলা করি। র্যাব ও পুলিশ অভিযান চালিয়ে চেয়ারম্যান সহ ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেন।
  • ঠাকুরগাঁওয়ে হরিজন সম্প্রদায়ের ৩৪টি পরিবার পেল নতুন বাড়ি।

    ঠাকুরগাঁওয়ে হরিজন সম্প্রদায়ের ৩৪টি পরিবার পেল নতুন বাড়ি।

    ঠাকুরগাঁওয়ে হরিজন সম্প্রদায়ের ৩৪টি পরিবার পেল নতুন বাড়ি


    দীর্ঘ ৫০ বছর পর ঠাকুরগাঁওয়ের হরিজন বাসফোর সম্প্রদায়ের ৩৪টি পরিবার পেল নতুন বাড়ি। মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গীকার কোন পরিবার গৃহহীন থাকবে না প্রকল্পের আওতায় সদর উপজেলার নারগুন ইউপির কৃষ্ণপুরে এ বাসফোর পল্লীটি স্থাপন করা হয়। সেখানে উল্লেখিত ৩৪টি পরিবারের প্রায় ২শতাধিক সদস্য নিয়ে বসবাস শুরু করেছেন তারা। চলতি বছরের এপ্রিলের শেষের দিকে তাদেরকে বাড়িগুলি বুঝিয়ে দেন সদর উপজেলা প্রশাসন।

    জানা যায়, পৌর শহরের ফকিরপাড়ায় দীর্ঘদিন ধরে পরিচ্ছন্নকর্মীদের ভুইমালী ও বাসফোর ২ সম্প্রদায়ের মানুষজন বসবাস করে আসছিলেন। সেখানে প্রত্যেক বাড়ির একই ঘরে ৫/৬ জন সদস্য কষ্ট করে বসবাস করে আসছিলেন। এতে করে একই ঘরে স্বামী-স্ত্রী, বাবা-মা, ভাই-বোন, সন্তানদের নিয়ে খুবই কষ্টে মানবেতর জীবন যাপন করছিলেন তারা।

    সমস্ত পল্লীতে একটি মাত্র টিউবওয়েল ছিল। ঠিকমত পানিও খেতে পারতো না পরিবারের সদস্যরা। শৌচাগারও ছিল একটি মাত্র। সেখানে প্রত্যেক পরিবারের কলহ-বিবাদ লেগেই থাকতো। এ অবস্থায় ওই ২ সম্প্রদায়ের লোকজন তাদের কষ্টের কথা সদর উপজেলা প্রশাসনকে জানান।

    পরে সদর উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে জমি খোঁজার কাজ শুরু হয়। এক সময় সদর উপজেলার নারগুন ইউনিয়নের কৃষ্ণপুরে ওই ২ সম্প্রদায়ের জন্য জমির বন্দোবস্ত হলে সেখানে শুরু হয় নতুন পাকা ঘর ও রঙিন টিনের তৈরী বাড়ি নির্মাণের কাজ। কাজ শেষে চলতি বছরের এপ্রিলের শেষের দিকে ৩৪ টি বাসফোর সম্প্রদায়ের মানুষজনকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।

    সেখানে ঘর ও নতুন বাড়ি পাওয়া রাজু বাসফোর বলেন, আমাদের নিজস্ব কোন বাড়ি-ঘর ছিল না। আগের বাসস্থলে আমরা অনেক কষ্ট করে জীবন কাটিয়েছি। প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া নতুন বাড়ি ও ঘর পেয়ে আমরা নতুন করে জীবন যাপনের স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছি। নতুন বাড়ি ও ঘরে উঠার পর থেকে আমাদের কষ্ট লাঘব হয়েছে, একারণে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।

    নতুন বাড়ি ও ঘর পাওয়া সামারিয়া বাসফোর নামে এক নারী বলেন, জীবনে আমরা যে পরিমান কষ্ট করেছি তা বলার মত নয়। প্রধানমন্ত্রী আমাদের দিকে তাকিয়েছেন। বর্তমানে আমরা নিশ্চিন্তে এখানে বসবাস শুরু করেছি।

    এ ব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু তাহের মো: সামসুজ্জামান বলেন, প্রায় ৩ মাস আগে বাসফোর সম্প্রদায়ের ৩৪টি পরিবারকে একটি করে নতুন বাড়ি প্রদান করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গিকার কোন পরিবার গৃহহীন থাকবে না প্রকল্পের মাধ্যমে প্রত্যেক পরিবারকে ২ শতক করে জমি প্রদান করা হয়। এতে প্রত্যেক সদস্যকে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৫শ টাকা খরচ করে নতুন বাড়ি নির্মাণ করে দেওয়া হয়েছে। এক সময় তারা খুবই কষ্ট করে জীবন যাপন করে আসছিলেন। সদর উপজেলা প্রশাসন তাদেরকে নতুন ঘর ও বাড়ি দিতে পেরে অত্যন্ত খুশি। তারাও অনেক খুশি। তারা নতুন এই আবাসস্থল পাওয়ার কারনে তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারবেন। নিশ্চিন্তে ও স্বাচ্ছন্দে বসবাসের ফলে তাদের নতুন জীবন শুরু হবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।

    জেলা প্রশাসক মো: মাহবুবুর রহমান জানান, সবচেয়ে পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠী হিসেবে বাসফোর সম্প্রদায়ের লোকজন দীর্ঘদিন ধরে শহরের পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা করে আসছেন। তাদের নিজস্ব বাড়ি-ঘর না থাকার কারনে তারা কষ্ট করে জীবন যাপন করছিলেন। এ কারনে তাদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া নতুন বাড়ির বন্দোবস্ত করা হয়।

  • ছাতকে শতাধিক পরিবারের মধ্যে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ।

    ছাতকে শতাধিক পরিবারের মধ্যে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ।

    ছাতকে শতাধিক পরিবারের মধ্যে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ।


    ছাতকে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ নগদ অর্থ সহ ২৫০ শতাধিক অসহায় পরিবারদের মধ্যে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেছেন উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা ও গোবিন্দগঞ্জ আবদুল হক স্মৃতি ডিগ্রী কলেজের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা ভিপি আওলাদ আলী রেজা। আওলাদ আলী রেজার পরিবারের যৌথ উদ্যোগে গত ১০/জুন/ শুক্রবার বিকেলে উনার নিজ বাড়িতে ভিন্ন গ্রামের অসহায় হতদরিদ্র পরিবারের মধ্যে এসব ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন।খাদ্য সামগ্রী বিতরণ মধ্যে রয়েছে চাউল, তেল, ডাল,পিয়াজ,আলু,লবনসহ নগদ অর্থ সহ ২৫০ শতা‌ধিক প‌বিরারকে খাদ্য সামগ্রী দেয়া হয়েছে।

     

    খাদ্য সামগ্রী বিতরণ কালে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা ও গোবিন্দগঞ্জ আবদুল হক স্মৃতি কলেজের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা ভিপি আওলাদ আলী রেজা, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নিজাম উদ্দিন, আওয়ামী লীগ নেতা সুন্দর আলী বুলবুল, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল হেকিম চঞ্চল,ফকর উদ্দিন, এহিয়া, মারুফ,বাসির,আসকর আলী প্রমুখ।