Tag: টাঙ্গাইল

  • টাঙ্গাইলে ১০ ডাক্তার ও ৩৮ নার্সসহ ২৯০ জন করোনায় আক্রান্ত।

    টাঙ্গাইলে ১০ ডাক্তার ও ৩৮ নার্সসহ ২৯০ জন করোনায় আক্রান্ত।

    টাঙ্গাইলে গত ২৪ ঘন্টায় ৭১৭টি নমুনা পরীক্ষায় টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের ১০ জন ডাক্তার ও ৩৮ জন নার্সসহ ২৯০জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন এবং করোনা ও উপসর্গ নিয়ে জেলায় ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৯ হাজার হাজার ৮৬৫ জন।

    শুক্রবার (৯ জুলাই) টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন অফিস জানান, ঢাকায় পাঠানো গতকালের নমুনা থেকে প্রাপ্ত ফলাফলে ১০ ডাক্তার ও ৩৮ নার্সসহ নতুন করে আরও ২৯০ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে এবং চিকিৎসাধীন অবস্থায় ও উপসর্গ নিয়ে আরো ৫জনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৯ হাজার ৮৬৫ জন। এ পর্যন্ত জেলায় মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ১৫০জন। আক্রান্ত ব্যক্তিরা বিভিন্ন হাসপাতালের করোনা ডেডিকেটেড ইউনিটে এবং নিজ বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

  • টাঙ্গাইলে করোনা ও করোনা উপসর্গ নিয়ে ১১জনের মৃত্যু।

    টাঙ্গাইলে করোনা ও করোনা উপসর্গ নিয়ে ১১জনের মৃত্যু।

    টাঙ্গাইলে গত ২৪ ঘন্টায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭জন ও উপসর্গ নিয়ে আরো ৪ জনসহ মোট ১১জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ৬৪৬ টি নমুনা পরীক্ষায় ২৫৪ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এনিয়ে জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৯ হাজার ৫৭৫জনে।

    বৃহস্পতিবার (৮ জুলাই) টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন অফিস জানান, ঢাকায় পাঠানো গতকালের নমুনা থেকে প্রাপ্ত ফলাফলে নতুন করে আরও ২৫৪ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে এবং চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭জন ও উপসর্গ নিয়ে আরো ৪ জনসহ মোট ১১জনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৯ হাজার ৫৭৫জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৫৯ জন।

    এ পর্যন্ত জেলায় মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ১৪৬জন। আক্রান্ত ব্যক্তিরা বিভিন্ন হাসপাতালের করোনা ডেডিকেটেড ইউনিটে এবং নিজ বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

  • টাঙ্গাইলে করোনায় নতুন আক্রান্ত ২৭৭জন, মৃত্যু ৬ জন।

    টাঙ্গাইলে করোনায় নতুন আক্রান্ত ২৭৭জন, মৃত্যু ৬ জন।

    টাঙ্গাইলে করোনায় নতুন আক্রান্ত ২৭৭জন, মৃত্যু ৬ জন।
    টাঙ্গাইলে গত ২৪ ঘন্টায় ৫৪২টি নমুনা পরীক্ষায় ২৭৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে এবং চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৪জন ও উপসর্গ নিয়ে আরো ২ জনসহ মোট ৬জনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৯ হাজার ৩২১জনে।

    বুধবার (৭ জুলাই) টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন অফিস জানান, ঢাকায় পাঠানো গতকালের নমুনা থেকে প্রাপ্ত ফলাফলে নতুন করে আরো ২৭৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এনিয়ে জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৯ হাজার ৩২১জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ৯৬৯ জন। এ পর্যন্ত জেলায় মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ১৩৯জন। আক্রান্ত ব্যক্তিরা বিভিন্ন হাসপাতালের করোনা ডেডিকেটেড ইউনিটে এবং নিজ বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

  • টাঙ্গাইলে করোনায় নতুন আক্রান্ত সংখ্যা ৪১৩জন, মৃত্যুর সংখ্যা ৭ জন।

    টাঙ্গাইলে করোনায় নতুন আক্রান্ত সংখ্যা ৪১৩জন, মৃত্যুর সংখ্যা ৭ জন।

    টাঙ্গাইলে প্রতিদিন করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। গত ২৪ ঘন্টায় ৭১৩টি নমুনা পরীক্ষায় করোনা পজিটিভ হয়েছপ ৪১৩ জন এবং চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৫ জন ও উপসর্গ নিয়ে আরো ২ জনসহ মোট ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।

    নতুন আক্রান্তরা হলো- সদরে ২২৩জন, মির্জাপুরে ৪২জন, কালিহাতী ৩১জন, মধুপুরে ২৬জন, ঘাটাইলে ২৩জন, দেলদুয়ারে ২১জন, ভূঞাপুরে ১৩জন, সখিপুরে ১০জন, গোপালপুরে ৯জন, বাসাইলে ৬জন, ধনবাড়ি ৫জন, নাগরপুরে ৪জন। এনিয়ে জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৯ হাজার ৪৪জনে।

    মঙ্গলবার (৬ জুলাই) টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন অফিস জানান, ঢাকায় পাঠানো গতকালের নমুনা থেকে প্রাপ্ত ফলাফলে নতুন করে আরো ৪১৩ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এনিয়ে জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৯ হাজার ৪৪জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ৮৯৩ জন। এ পর্যন্ত জেলায় মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ১৩৫জন। আক্রান্ত ব্যক্তিরা বিভিন্ন হাসপাতালের করোনা ডেডিকেটেড ইউনিটে এবং নিজ বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

    তিনি আরো জানান, টাঙ্গাইলে করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে বর্তমানে শহরের চেয়ে গ্রামাঞ্চলের মানুষই বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। তারা সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখে, স্বাস্থ্য বিধি না মেনে, মাস্ক না পড়ে অবাধে চলাচল করছে। এর ফলে গ্রামের মানুষ প্রতিনিয়ত করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে। আর গ্রামের মানুষ স্বাস্থ্য সচেতন না হলে আগামী দিনে করোনা পরিস্থিতি আরও অবনতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

  • টাঙ্গাইলের নাগরপুরে ব্রীজের নিচ থেকে মাটি উত্তোলন, জনমনে আতংক।

    টাঙ্গাইলের নাগরপুরে ব্রীজের নিচ থেকে মাটি উত্তোলন, জনমনে আতংক।

    টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার দপ্তিয়র ইউনিয়নের খাষ ভূগোলহাট বাজার সংলগ্ন ২৫ মিটার ব্রীজটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ২০০১ সালে ১৪ লক্ষ ৪৯ হাজার ৮ শত ৩৮ টাকা ব্যয়ে ব্রীজটি নিমার্ণ করা হয়। স্থানীয় কাজী মাও. মো. খলিলুল রহমান ওই ব্রীজের নিচ থেকে মাটি উত্তোলন করে নিজের বসত বাড়ী ভরাট করেন।  মাটি উত্তোলনের ফলে এবারের বন্যায় ব্রীজটি ভেঙ্গে যেতে পাড়ে এমন আশংকা করছেন এলাকাবাসী ।

    সরেজমিনে দেখা যায়, ইতি মধ্যে ব্রীজের দক্ষিন পাশের মাটি ধসে পড়ে চলাচলের অন-উপযোগী হয়ে যায়। স্থানীয়রা নিজ উদ্যোগে বস্তা ফেলে চলাচলের ব্যবস্থা করেন। ওই ব্রীজ দিয়ে প্রতিদিন শত শত গাড়ি ও দপ্তিয়র ইউনিয়ন সহ কয়েক গ্রামের  মানুষ যাতায়েত করেন।  ব্রীজের মাঝে পিলারে নিচের অংশের মাটি সরে গিয়েছে। বড় কোন গাড়ি পার হইতে গেলে ব্রীজটি কেঁপে উঠে। বাড়ি সংলগ্ন ব্রীজ হওয়ায় দপ্তিয়র ইউনিয়নের কাজী মো. খলিলুল রহমান প্রভাব খাটিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রীজের নিচ থেকে মাটি উত্তোলন করেন।

    স্থানীয় জনগণ জানান, ব্রীজটি এমনিতেই খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। তার মধ্যে খলিল কাজী ব্রীজের নীচ থেকে মাটি উত্তোলন করায় এবারের বন্যায় ব্রীজটি ভেঙ্গে পড়ার আশংকা রয়েছে। এটি আমাদের একমাত্র চলাচলের মাধ্যম। 

    কাজী খলিলুর রহমান বলেন, বৃষ্টিতে আমার বাড়ীর মাটি ধসে যায় আমি সেই মাটি পূর্ণরায় উত্তোলন করি।

    নাগরপুর উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. মাইনুল হক বলেন, উপজেলা প্রকৌশলী  অফিসার ও সহকারী অফিসার সহ ব্রীজটি পরিদর্শন করি এবং  ঝুঁকিপূর্ণ ব্রীজ হিসেবে সদর দফতরে একটি প্রতিবেদন পাঠাই। সেই সাথে স্থানীয় ওই কাজী কে ব্রীজের নীচ থেকে মাটি না কাটার জন্য নিষেধ করি।

  • নাগরপুরে যৌতুকের বলি লাভলী হত্যার বিচারের দাবীতে মানববন্ধন।

    নাগরপুরে যৌতুকের বলি লাভলী হত্যার বিচারের দাবীতে মানববন্ধন।

    টাঙ্গাইলের নাগরপুরে যৌতুকের বলি লাভলী হত্যার সুষ্ঠ তদন্ত ও ন্যায় বিচারের দাবীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার সকালে উপজেলার কোকাদাইর এলাকাবাসীর উদ্যোগে নাগরপুর উপজেলা মোড়ে এ মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।  এ সময় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন নিহতর বাবা  মো. চাঁন মিয়া (৬৫) মাতা সুজিয়া খাতুন (৫০) মো. শহিদুল ইসলাম ও মো. ফিরোজ মিয়া প্রমুখ। এ সময় নিহতের পরিবারসহ এলাকার শত শত নারী পুরুষ মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন।

    নিহতর বাবা চাঁন মিয়া সুষ্ঠ তদন্ত, ন্যায় বিচার ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী করেন। তিনি আরো বলেন, লাভলীর স্বামী মো. লুৎফর রহমান এ হত্যাকান্ডের মূল আসামী আমরা তার ফাঁসির দাবী করছি।

    নিহতর মাতা সুজিয়া খাতুন বলেন, আসামী লুৎফর রহমানের পরিবারের পক্ষ থেকে প্রতিনিয়ত আমাদের হুমকি দিয়ে আসছে। আমি আমার মেয়ের হত্যাকারীর ফাঁসি চাই। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার আবেদন আর কোন মেয়ের যেন এরকম হত্যার শিকার না হয়।

    উল্লেখ্যঃ-যৌতুকের কারনে তিন সন্তানের জননী লাভলী আক্তারকে গত বছর ১৫/১১/২০২০ তারিখে উপজেলার গয়হাটা ইউনিয়নের রসুলপুর বনগ্রামের স্বামী বাড়ীর লোক হত্যা করে লাশ নাগরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ফেলে  পালিয়ে যায়।

  • নাগরপুরে কিশোর গ্যাং এর উৎপাত দিন দিন বেড়েই চলেছে।

    নাগরপুরে কিশোর গ্যাং এর উৎপাত দিন দিন বেড়েই চলেছে।

    টাঙ্গাইলের নাগরপুরে কিশোর গ্যাং এর হাতে কর্মকার (স্বর্ণ ব্যবসায়ী) সহ ২ জন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার রাত ১১ টার দিকে উপজেলার সহবতপুর স্কুল মাঠের রাস্তায় এ ঘটনা ঘটেছে। আহত কর্মকার সহবতপুর গ্রামের বাদল কর্মকারের ছেলে বিপ্লব কর্মকার (৪৮) ও তার ছেলে শুভ কর্মকার (২৪)।

    এলাকা বাসীর সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘ দিন ধরে বিল্পব কর্মকার সহবতপুর বাজারে স্বর্ণ ব্যবসা করে আসে। বিল্পব প্রতি দিন ক্যাশ টাকা ও দোকানের মালামাল নিয়ে রাতে দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফেরেন। মঙ্গলবার রাতে সহবতপুর স্কুল মাঠের রাস্তায় পৌছালে ৪/৫ দলবদ্ধ  কিশোর গ্যাং ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে হামলা করে। কিশোর গ্যাং এর সদস্যরা তাদের টাকা ও স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নেয়া জন্য ধস্তাধস্তি করে।

    ঘটনার সময় কিশোররা বিল্পব কর্মকারের স্বর্ণের বিদেশী চেইন ছিনিয়ে নেয়। এ সময় বিল্পবের ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করে  কিশোর গ্যাং এর মুলহোতাকে আটক করে।

    আটক কৃত কিশোর হলো সহবতপুর ইউনিয়নের সলিল গ্রামের ঠান্ডু মিয়ার ছেলে ইয়াছিন (১৬)। বাকী কিশোররা প্রভাবশালী হওয়ায় তাদের পরিচয় গোপন করে যাচ্ছে মাতাব্বররা। বাবাকে বাঁচাতে এসে ছেলে শুভ সহ বিল্পব কর্মকার কিশোর গ্যাং এর আঘাতে গুরুত্বর আহত হয়। আহত বিল্পব ও শুভ কে লোকজন রাতেই নাগরপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।

    বিল্পব কর্মকার বলেন, আমি রাতে বাড়ি ফিরার সময় স্কুলের কনারে অন্ধকারে আসলে ৪/৫ জন কিশোর আমার কাছ থেকে টাকা ও স্বর্ণের জিনিষ কেড়ে নেবার চেষ্টা করে। আমি বাঁধা দিলে তারা আমাকে আঘাত করে। আমার চিৎকারে আশপাশের লোকজন বেড়িয়ে আসে এবং একজনকে ধরে ফেলে।

    সহবতপুর ইউপি সদস্য আবুল কালাম আজাদ বলেন, ওই রাতের ঘটনায় এক কিশোর কে এলাকা বাসী আটক করে। পরে আটক কৃত কিশোরের অভিভাবক গণ ও ফালু মাতাব্বর আসলে বিচারের আশ্বাস দিয়ে মুছলেখার মাধ্যমে আমরা তাকে নিয়ে আসি।

    এলাকার সূধী জনরা বলেন, এ কিশোর গ্যাং মাদক সহ এলাকায় ছোট বড় বিভিন্ন অপকর্ম করে যাচ্ছে। তাদের দৌরাত্ব দিন দিন বেড়েই চলছে। এরা যে কোন সময় বড় ধরনের অপরাধ করতে পারে।

  • নাগরপুরে বোর ধান ও চাল সংগ্রহের কার্যক্রমের উদ্বোধন-ভোরের কণ্ঠ।

    নাগরপুরে বোর ধান ও চাল সংগ্রহের কার্যক্রমের উদ্বোধন-ভোরের কণ্ঠ।

    বাঁচাও কৃষক বাঁচাও দেশ শেখ হাসিনার বাংলাদেশথ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলায় অভ্যন্তরীণ বোর ধান ও চাল সংগ্রহ ২০২১ মৌসুমের সংগ্রহ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে।

    মঙ্গলবার (২৫ মে) সকালে উপজেলা খাদ্যশস্য সংগ্রহ মনিটরিং কমিটির আয়োজনে উপজেলা নিবার্হী অফিসার সিফাত-ই-জাহানের সভাপতিত্বে টাঙ্গাইল ৬ (নাগরপুর-দেলদুয়ার) আসনের সংসদ সদস্য আহসানুল ইসলাম টিটু ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন ঘোষনা করেন।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মো. হুমায়ুন কবীর, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিসার মো. আইয়ুব রায়হান, সহকারী কৃষি অফিসার মো. ইমরান শাকিল, উপজেলা খাদ্য গুদাম ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (এলএসডি) মো. হুমায়ুন কবীর, উপজেলা হিসাব রক্ষক অফিসার আনোয়ার হোসেন, সহকারী প্রোগ্রাম অফিসার মো. হাবিবুর রহমান, উপ-খাদ্য পরিদর্শক মো. আ. হালিম সহ মিল মালিক, কৃষক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। এ বছর বোর ধান ২১৮৫ মে. টন ও চাল ৯৪ মে. টন সংগ্রহের লক্ষমাত্রা নিধার্রন করা হয়েছে।