Tag: চেয়ারম্যান

  • লক্ষ্মীপুরের হামছাদীতে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীকে প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ।

    লক্ষ্মীপুরের হামছাদীতে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীকে প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ।

    সোহেল হোসেন,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ লক্ষ্মীপুরে চতুর্থ ধাপের ইউপি নির্বাচনে সদর উপজেলা হামছাদী ইউনিয়নে আনারস প্রতীকের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. নজরুল ইসলামকে প্রাণনাশের হুমকি ও তার প্রচা- প্রচারণায় বাধা দেওয়ার অভিযোগ করা হয়েছে প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতিকের প্রার্থী এমরান হোসেন নান্নু ও তার কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে প্রার্থী তার নির্বাচনী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন।

    মো: নজরুল ইসলাম বলেন,নৌকার প্রার্থীর লোকজন বিভিন্নভাবে আনারস প্রতীকের কর্মীদের ও তাকে হুমকি-ধমকি দিচ্ছে। এই ছাড়া প্রচার-প্রচারণায় বাধাসহ নির্বাচনী পোস্টার ছিঁড়ে ফেলে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। এতে করে সুষ্ঠু নির্বাচন ও জীবনের নিরাপত্তহীনতায় শঙ্কিত রয়েছেন জানিয়ে স্থানীয় প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে প্রতিকার দাবি করেন। অভিযোগ শেষে এলাকার নানামুখী উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ১৩টি প্রতিশ্রুতি দিয়ে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেন স্বতন্ত্র এই প্রার্থী। উল্লেখ্য, আগামী ২৬ ডিসেম্বর লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার উত্তর হামছাদী সহ ১৫টি ইউনিয়ন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই সব ইউনিয়নে নৌকা প্রতিকের প্রার্থী ও স্বতন্ত্রসহ ৭৯ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

  • আমি চাল চোর নই, আমাকে ফাঁসানো হয়েছে বললেন চেয়ারম্যান প্রার্থী সীমান্ত কুমার বর্মণ।

    আমি চাল চোর নই, আমাকে ফাঁসানো হয়েছে বললেন চেয়ারম্যান প্রার্থী সীমান্ত কুমার বর্মণ।

    আনোয়ার হোসেন আকাশ,রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধি:
    ‘আমি চাল চোর নই, আমি চাল চুরি করিনি। তবুও এই মামলার দায়ে আমাকে নৌকার প্রতীক হারাতে হলো’। অশ্রুসিক্ত নয়নে সমর্থকদের উদ্দেশ্য নিজের ভাবনা তুলে ধরে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ঢোলোরহাট ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী সীমান্ত কুমার বর্মণ।
    বুধবার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢোলোরহাট বাজারে সমর্থকদের নিয়ে আয়োজিত এক সভায় নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন সীমান্ত। এসময় তিনি কেঁদেছেন, সেই সাথে কাঁদিয়েছেন উপস্থিত হাজারো সমর্থকদের।
    আসন্ন ২৬ তারিখের নির্বাচনকে ঘিরে বেশ জলঘোলা হয়েছে ঢোলোরহাট ইউনিয়নে। এই ইউনিয়ন থেকে বর্তমান চেয়ারম্যান সীমান্তকে প্রথমে নৌকা মার্কার প্রতীক দেয় আওয়ামী লীগ। তবে মনোনয়নপত্র দাখিলের আগেরদিন দুদকের করা চাল আত্মসাতের মামলার দায়ে তার নৌকা প্রতীক পরিবর্তন করা হয়। দেওয়া হয় স্কুল শিক্ষক অখিল চন্দ্র রায়কে।
    এর দুইদিন পরেই গত ৩০ নভেম্বর চাল আত্মসাতের মামলায় দোষী প্রমাণিত না হওয়ায় ঠাকুরগাঁও জেলা দায়রা জজ আদালত মামলা থেকে অব্যাহতি দেয় তাকে। কিন্তু নৌকার মনোনয়ন আর ফেরত পাননি তিনি। এ অবস্থায় সীমান্ত কুমার বর্মন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেন। মটর সাইকেল প্রতীকে প্রচারণাও শুরু করেন তিনি।
    ঢোলোরহাট বাজারে সমর্থকদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী সীমান্ত কুমার বর্মণ। ঢোলোরহাট বাজারে সমর্থকদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী সীমান্ত কুমার বর্মণ।
    এদিকে নৌকার মনোনয়ন পেলেও নির্বাচন কমিশন থেকে ঋনখেলাপীর দায়ে মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায় অখিল চন্দ্রের। আপিল করেও প্রার্থিতা ফিরে না পাওয়ায় পরে হাইকোর্টে রিট করেন তিনি। এতে করে হাইকোর্টের রায়ে প্রার্থিতা ফিরে পায় অখিল। এরপর সীমান্ত কুমার রায়কে দলীয়ভাবে নির্বাচন হতে সরে দাঁড়ানোর চাপ দেওয়া হয়। এমতাবস্থায় মনোনয়ন প্রত্যাহারের সুযোগ না থাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচন হতে সরে দাঁড়ান সিমান্ত কুমার বর্মন।
    সমর্থকদের মাঝে নির্বাচনী ভাবনা অবগত করতে গিয়ে তিনি বলেন, আমি একজন স্কুল শিক্ষক এবং সাধারণ পরিবারের সন্তান হয়েও ২০১৬ সালে ভোট দিয়ে আপনারা আমাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন।এই ঢোলারহাট ইউনিয়নের কতিপয় কুচক্রী ব্যক্তির চক্রান্তে চাল আত্মসাৎ এর মামলা হয় আমার নামে। মামলা করার পেছনে অনেক কারণও রয়েছে, সেদিকে আমি আর বলছিনা। সেই মামলায় আমি ৪৭ দিন জেলে হাজতে ছিলাম। জেল হাজতে আমি অনেক কষ্টে ছিলাম। পরে, আমি উচ্চ আদালত হতে জামিনে মুক্ত হই ।
    তিনি বলেন, আমি নির্দোষ বলেই আদালত থেকে বেকসুর খালাস পাই। আমাকে দেওয়া নৌকা মার্কা পরিবর্তন করে পরে অখিল চন্দ্র রায়কে দিলেও আমার কোন দুঃখ নেই। আপনারা আমাকে ভুল বুঝবেন না। আমি চেয়ারম্যান না থাকলেও আপনাদের সুখে দুখে পাশে আছি, ছিলাম,থাকব।
    তিনি অশ্রুসজল কণ্ঠে আরও বলেন,আমি নৌকা প্রতীক নিয়ে আপনাদের ভোটে চেয়ারম্যান হয়েছিলাম। আজ নৌকা প্রতীকের বিরোধিতা করতে পারছি না। দলের শৃঙ্খলা মাথা পেতে নিয়ে নির্বাচন হতে সরে দাঁড়ালাম। এ সময় শতশত কর্মী সমর্থক কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
  • মেডিকেল পড়ুয়া মেয়ের পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়ে প্রসংশায় ভাসছেন চেয়ারম্যান ভিপি সোহেল।

    মেডিকেল পড়ুয়া মেয়ের পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়ে প্রসংশায় ভাসছেন চেয়ারম্যান ভিপি সোহেল।

    রামপাল(বাগেরহাট)প্রতিনিধিঃ বাগেরহাট জেলার রামপাল উপজেলার তালবুনিয়া গ্রামের এক অসহায় বাবার মেডিকেল পড়ুয়া মেয়ের পড়াশোনার সকল দায়িত্ব নিয়েছেন বাঁশতলী ইউনিয়ন পরিষদের নব- নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও বাগেরহাট জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল (ভিপি সোহেল) ।
    বাঁশতলী ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশ মোজাফফর হোসেন তার মেডিকেল পড়ুয়া মেয়ের পড়াশোনার খরচ যোগাতে হিমশিম খাচ্ছিলেন।  তিনি বিষয়টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে জানান,  বিষয়টি শুনে চেয়ারম্যান শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল তাকে তার নিজের তহবিল থেকে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করেন। এবং তাকে আশ্বস্ত করেন যে তার মেয়ের মেডিকেল পড়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত তার পড়াশোনার সকল দায়িত্ব তিনি নিবেন।
    এ খবর মুহূর্তের মধ্যে এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে এবং হাজারো মানুষের প্রসংশার জোয়ারের ভাসছেন চেয়ারম্যান ভিপি সোহেল।
    এ খবর পাওয়ার পর রামপাল উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ সাদী রামপাল উপজেলা ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
  • ইউপি চেয়ারম্যাননের বিরুদ্ধে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ।

    ইউপি চেয়ারম্যাননের বিরুদ্ধে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ।

    আনোয়ার হোসেন আকাশ,রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধি: ঠাকুরগাঁওয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী সুব্রত কুমার বর্মণের বিরুদ্ধে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। চতুর্থ ধাপে ঠাকুরগাঁও সদরের আকচা ইউনিয়ন থেকে নৌকা মার্কায় অংশ নিচ্ছেন তিনি।

    ভোটারদের অভিযোগ, চেয়ারম্যান সুব্রত চলতি মেয়াদে ভোটারদের বিভিন্ন সুবিধা পাইয়ে দেয়ার নামে এ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। অনেককে বিভিন্ন রকমের ফাঁদে ফেলেও মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি।

    আকচা ইউনিয়নের দিনমজুর রমজান আলী বলেন, আমি দীর্ঘদিন থেকে এই ইউনিয়নের একজন ভূমিহীন বাসিন্দা। যখন জানতে পারলাম আমাদের থাকার ঘর দেয়া হবে, তখন আমি দ্রুতই চেয়ারম্যানের সঙ্গে যোগাযোগ করি, কিন্তু নিরাশ হই। অনেক ধনীদের ঘর দিয়েছে কিন্তু আমাকে দেয় না।

    পরে চেয়ারম্যানের সহযোগী সুবেদ আমাকে টাকা দিতে বলেন। ৫০ হাজার টাকা দিলে নাকি ঘর পাওয়া যাবে। আমার একমাত্র সম্বল ছিলো দুইটা ছাগল। আমি সেগুলো বিক্রি করে তাকে ২০ হাজার টাকা দিই। বাকিটা ঘরে ওঠার পর দেওয়ার কথা ছিল। আমাকে দেখে আরও চারজন একই পরিমাণ টাকা দেয়। কিন্তু আমাদের আর ঘর দেয়নি। টাকাও ফেরত দিচ্ছে না। চেয়ারম্যানের কাছে গিয়ে চাইলেই শুধু বলে কয়দিন পরে আসো।

    আকচার সর্দার পাড়ার বাসিন্দা ফেন্সি বেগম বলেন, আমাকে সরকারি ঘর দেওয়ার কথা বলে চেয়ারম্যান ২৪ হাজার টাকা নিয়েছে। কিন্তু ঘর দেয়নি। বলতেছে পরের বাজেটে দেবে। কিন্তু মানুষ বলছে নতুন করে ঘর নাকি আর বানানো হবে না। তাই টাকা ফেরত চাচ্ছি, টাকাও ফেরত দিচ্ছে না। আমি এখন শুধু টাকা ফেরত চাই।

    এ বিষয়ে চেয়ারম্যানের সহযোগী সুবেদ জানান, ঘরের জন্য তারাই টাকাটা দিয়েছিল। আমি বলেছি সুযোগ হলেই ঘর দেওয়া হবে।

    আকচা ইউনিয়নের বাসিন্দা সারোয়ার হোসেন জানান, সুব্রত চেয়ারম্যান সরকারি ঘর দেওয়ার নাম করে প্রায় ৩০ থেকে ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। কিন্তু এতো পরিমাণ সরকারি ঘর না থাকায় বিপাকে পড়েছেন। সেসময় যেকেউ টাকা নিয়ে গেলেই ঘর দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিতেন কিন্তু এখন ঘর দিতে না পারায় সবাই ক্ষেপে গেছে।

    সারোয়ার বলেন, শুধু ঘর দেওয়া নয়, আকচা ইউনিয়নের অনেক যুবককে চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রায় কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন সুব্রত। আমার এলাকার ইসরাফিল নামের এক ছেলের বাবা জমি বিক্রি করে সাত লাখ টাকা দিয়েছেন। কিন্তু চাকরি পাননি সেই যুবক। এখন টাকাও দিচ্ছে না। এমন অনেকের কাছে টাকা নিয়েছেন সুব্রত।

    তবে বিষয়টি নিয়ে ইউপি চেয়ারম্যান সুব্রতর সঙ্গে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি দেখা করতে রাজি হননি। পরে মুঠোফোনে সকল অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেন, আমি এদের কাউকে চিনি না। নির্বাচনে আমাকে ঘায়েল করার জন্য একটি পক্ষ উঠে পড়ে লেগেছে।

    এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মোহাম্মদ সামসুজ্জামান জানান, টাকার বিনিময়ে সরকারি ঘর দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। বিষয়টি প্রমাণিত হলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়াও টাকা আত্মসাতের বিষয়ে কেউ কোনো অভিযোগ করলে খতিয়ে দেখা হবে।

  • ভূঞাপুরে সাংবাদিকদের সাথে চেয়ারম্যান প্রার্থীর মতবিনিময়।

    ভূঞাপুরে সাংবাদিকদের সাথে চেয়ারম্যান প্রার্থীর মতবিনিময়।

    ভূঞাপুরে সাংবাদিকদের সাথে চেয়ারম্যান প্রার্থীর মতবিনিময়

    কোরবান আলী তালুকদার: টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে সাংবাদিকদের সাথে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে ভূঞাপুর প্রেসক্লাবে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    গোবিন্দাসী ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন দুলাল হোসেন চকদার। তিনি জনগণের স্বার্থ রক্ষা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, মাদ্রাসা এবং মন্দিরের উন্নয়নের জন্য কাজ করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “মাদক ও সন্ত্রাস দমনে আমি সর্বদা সচেষ্ট থাকবো। বক্তব্য রাখেন ভূঞাপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি শাহআলম প্রামাণিক, সহ-সভাপতি আব্দুল আলীম আকন্দ, সিরাজুল ইসলাম কিসলু, সাংবাদিক আতোয়ার রহমান তালুকদার মিন্টু প্রমুখ।

  • ইউপি নির্বাচনে দ্বিতীয়বার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় শওকত ওসমানকে ফুলের শুভেচ্ছা।

    ইউপি নির্বাচনে দ্বিতীয়বার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় শওকত ওসমানকে ফুলের শুভেচ্ছা।

    স্টাফ রিপোর্টারঃ সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার সলপ ইউনিয়ন পরিষদে দ্বিতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হওয়ায় ইঞ্জিনিয়ার শওকাত ওসমান পেলেন শেখপাড়া গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে ফুলের শুভেচ্ছা। শুক্রবার সকালে গ্রামবাসীর আয়োজনে সংবর্ধণা অনুষ্ঠানে তাকে এ ফুলেল শুভেচ্ছা দেওয়া হয়।

    নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার শওকাত ওসমান জানান, গত ৫ বছর আগে সলপ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে অবহেলিত এলাকার অবকাঠামো উন্নয়ন, রাস্তাঘাট, ব্রীজ- কার্লভাট ও মানব উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখায় জনগণ দ্বিতীয়বারের মতো আবারো ভোট দিয়ে আমাকে বিজয়ী করেছেন।

    বিপুল ভোটে আমাকে আবারো বিজয়ী করার জন্য ইউনিয়নবাসীকে জানাই অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আপনাদের এই ভালোবাসার মর্যাদা যেন সমুন্নত রাখতে পারি তার জন্য আপনারা দোয়া করবেন।

    আগামীতে এলাকার সকল সমস্যার সমাধান ও উন্নয়ন যেন আপনাদের সহযোগিতা ও পরামর্শে করতে পারি। এ প্রত্যাশায় সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করি।

  • এক ভোট পেলেও নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থী বিজয়ী হবে-আবু সাঈদ।

    এক ভোট পেলেও নৌকার চেয়ারম্যান প্রার্থী বিজয়ী হবে-আবু সাঈদ।

    আনোয়ার হোসেন আকাশ,রাণীশংকৈল(ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধি:

    ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রুহিয়া থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ বলেছেন,যাঁরা অন্য মার্কায় ভোট দিবেন,তাঁরা দয়া করে বাড়িতে থাকিয়েন। নৌকা মার্কায় যাঁরা ভোট দিতে চান, তাঁরা দয়া করে ভোট কেন্দ্রে এসে ভোট দিয়ে যাবেন।

    গতকাল বুধবার রাতে রুহিয়া পশ্চিম ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ধনতলাডাঙ্গায় আওয়ামী লীগের এক নির্বাচনী পথসভায় এসব কথা বলেন তিনি।তার দেওয়া বক্তব্য মোঃ মাহিন ইসলাম নামের এক যুবক ফেসবুক লাইভে প্রচার করেন।

    আবু সাঈদ আরও বলেন,একটা ভোট পাইলেও ২০ নম্বর ইউনিয়নের নৌকা মার্কার চেয়ারম্যান প্রার্থীকে বিজয়ী করব। এতে কী হয় দেখা যাবে। পিছাবার কোনো রাস্তা নাই। একদম খোলামেলা কথাবার্তা। একটা ভোট পাইলেও নৌকা মার্কার চেয়ারম্যান প্রার্থীর গলায় বিজয় মালা পরাব।

    বক্তব্যের শেষের দিকে স্থানীয় আ’লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে আবু সাঈদ বলেন,আপনারা সবাই ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। আর বিএনপি যাঁরা করেন,উনাদের বলবেন,ইজ্জত বাঁচানোর স্বার্থে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে নিজেকে যেন মানুষ হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করেন।

    এ বিষয়ে রুহিয়া পশ্চিম ইউনিয়নের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনসারুল হক বলেন,আ’লীগ প্রার্থীর লোকজন সর্বত্রই তাঁদের কর্মী-সমর্থকদের হুমকি দিচ্ছেন। এতে তাঁরা আতঙ্কের মধ্যে আছেন। তিনি অভিযোগ করেন,গত ইউপি নির্বাচনে জয়লাভের পরও ফলাফল পাল্টে আ’লীগের বর্তমান প্রার্থীকে জয়ী দেখানো হয়েছিল। এবারের নির্বাচনেও তাঁরা সেই কাজটি করবে বলে শঙ্কায় আছি। নির্বাচনী সভায় আওয়ামী লীগ নেতাদের এমন সব বক্তব্য,সেটারই ইঙ্গিত দেয়। বিষয়টি নিয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।

    পথসভায় দেওয়া বক্তৃতার বিষয়ে জানতে চাইলে রুহিয়া থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ মুঠোফোনে বলেন, ‘রুহিয়া উপজেলা বাস্তবায়ন হবে,এটা সবার চাওয়া। আমার অভিভাবক রমেশ চন্দ্র সেন (ঠাকুরগাঁও–১ আসনের সাংসদ) রুহিয়া উপজেলা বাস্তবায়নের চেষ্টা করে যাচ্ছেন। এবারের নির্বাচনে সব ইউপিতে নৌকা জয়লাভ করলে আমাদের দাবি জোরালো হয়। রুহিয়া উপজেলার দাবির পক্ষে এসব বলে ফেলেছি।

    ২৬ ডিসেম্বর রুহিয়া পশ্চিম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এতে আ’লীগের দলীয় প্রতীক নৌকা নিয়ে নির্বাচন করছেন অনিল কুমার সেন।

  • লক্ষ্মীপুরে ইউপি নির্বাচনে একই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বামী-স্ত্রী ও মা-ছেলে।

    লক্ষ্মীপুরে ইউপি নির্বাচনে একই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বামী-স্ত্রী ও মা-ছেলে।

    সোহেল হোসেন,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা ১৭নং ভবানীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ১১জন। এদের মধ্যে একই পরিবারের দুইজন করে চারজন রয়েছেন।

    তবে এই ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছাড়াও দলের বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছে আরও ৫জন। ফলে নির্বাচন নিয়ে সেখানে উদ্বেগ এবং উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। মঙ্গলবার (৭ ডিসেম্বর) প্রার্থীরা প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে প্রচারণা শুরু করেছেন। চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আগামী ২৬ ডিসেম্বর ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এর মাধ্যমে এখানে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

    জানা গেছে, ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী দেওয়া হয়েছে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আব্দুল খালেক বাদলকে। নির্বাচনে তার স্ত্রী তাহমিনা আক্তারও চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন।
    তিনি প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছেন ঢোল। নির্বাচনী মাঠে তাহমিনা নিজের ঢোল না পিটিয়ে স্বামীর প্রতীক নৌকাতে ভোট চাইছেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।

    তবে স্ত্রীকে প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থী দাবি করে নৌকা প্রতীকের আব্দুল খালেক বাদল বলেন, সবার গণতান্ত্রিক অধিকার আছে প্রার্থী হওয়ার। সেজন্যই আমার ঘরেও প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থী আছে।

    অন্যদিকে একই ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সাইফুল হাসান রনি। নৌকা প্রতীক চেয়ে পাননি তিনি।

    মঙ্গলবার দুপুর থেকে চশমা প্রতীকে প্রচারণা শুরু করেছেন। তিনি নিজেও চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী করেছেন তার মা মমতাজ বেগমকে। তার প্রতীক টেলিফোন। রনি সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মরহুম মোসলেহ উদ্দিন মিজানের ছেলে। একই ঘরে দুই প্রার্থীর বিষয়ে তিনি বলেন, নির্বাচনী মাঠে অন্যান্য প্রার্থীদের মতো আমার মাও আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী। তিনি এখনো পর্যন্ত মাঠে আছেন। তবে শেষ পর্যন্ত আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী থাকবেন কিনা- সেটা আরও পরে বলা যাবে।

    তিনি বলেন, বর্তমান চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচনী মাঠে আমার অবস্থান ভালো। শেষ মুহূর্তে যদি ভালো থাকে তাহলে আমার মা আমাকে সমর্থন জানাবেন। আর যদি আমার মায়ের অবস্থান ভালো হয়, আমি তাকে সমর্থন জানাবো। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর এজেন্টদের বিপরীতে প্রভাব খাটানোর জন্য একই পরিবারের মধ্যে থেকে একাধিক প্রার্থী দেওয়া হয় বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। এদের ‘‘ডামি” প্রার্থী হিসেবেও মনে করেন স্থানীয়রা।

    অন্যদিকে এ ইউনিয়নে নৌকার বিপরীতে বিদ্রোহী প্রার্থীরা শক্ত অবস্থানে আছে। বর্তমান চেয়ারম্যান সাইফুল হাসান রনি ও তার মা মমতাজ বেগম ছাড়াও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আব্দুল হালিম মাস্টার (মোটরসাইকেল), সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় শ্রমিক লীগের জেলা শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক মামুনুর রশিদ (ঘোড়া), সাবেক সহ-সভাপতি মোক্তার হোসেন বিপ্লব (আনারস), সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহমান ঢালী (রাজনীগন্ধা) স্বতন্ত্র হিসেবে প্রার্থী হয়েছেন। এরা সবাই নৌকার মনোননয়ন প্রত্যাশী ছিলেন।

    এই ছাড়া বিএনপিপন্থী শাহ মো. এমরান (অটোরিক্সা) ও জাহাঙ্গীর আলম (টেবিল ফ্যান) এবং ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা মহিউদ্দিন (হাতপাখা) প্রার্থী হয়েছেন।

  • বজরা ইউনিয়নকে বাল্যবিবাহ মুক্ত ঘোষণা করলে উপজেলা চেয়ারম্যান।

    বজরা ইউনিয়নকে বাল্যবিবাহ মুক্ত ঘোষণা করলে উপজেলা চেয়ারম্যান।

    রোকন মিয়া(উলিপুর কুড়িগ্রাম)প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার বজরা ইউনিয়নকে প্রাথমিকভাবে বাল্যবিবাহ মুক্ত ঘোষণা করেন উলিপুর উপজেলা পরিষদ এর চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ গোলাম হোসেন মন্টু ।
    বুধবার  (৮ ডিসেম্বর) দুপুরে  উপজেলার এল কে আমীন ডিগ্রী কলেজ মাঠে বজরা ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে উপজেলা প্রশাসন ও বিল্ডিং বেটার ফিউচার ফর গার্লস (বিবিএফজি, আরডিআরএস) সহযোগিতায় বজরা ইউনিয়নকে প্রাথমিকভাবে বাল্যবিবাহ মুক্ত ঘোষণা করা হয়।
    অনুষ্ঠানে বজরা ইউপির চেয়ারম্যান আলহাজ্ব
    মোঃ রেজাউল করিম আমীনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উলিপুর উপজেলা পরিষদ এর চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ গোলাম হোসেন মন্টু ।
    এসময় উলিপুর  উপজেলা পরিষদ এর ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ আবু সাঈদ সরকার, আরডিআরএস বাংলাদেশ এর উপজেলা সমন্বয়কারী এস এম আরিফ উজ-জামান, মনিটরিং এন্ড ইভাল্যুয়েশন অফিসার মোঃ আহদুজ্জামান, ইউনিয়ন ফেসিলিটেটর মোঃ আমিনুল ইসলাম, মোঃ আনিছুর রহমান, জীবন চন্দ্র বমন, জুলিয়া খানম জ্যোতি, নাসরিন  পারভীন, পারুল চক্রবতী,  আলিফা  বেগম,  লাকী বেগম  প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
  • মাধবপুরে সর্বপ্রথম ইউপি’র নির্বাচনে মহিলা চেয়ারম্যান প্রার্থী ফাতেমা-তুজ-জোহরা। 

    মাধবপুরে সর্বপ্রথম ইউপি’র নির্বাচনে মহিলা চেয়ারম্যান প্রার্থী ফাতেমা-তুজ-জোহরা। 

    নাহিদ মিয়া,মাধবপুর (হবিগঞ্জ)প্রতিনিধি:আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২০২১ এর পঞ্চম ধাপের নির্বাচনে হবিগঞ্জের মাধবপুরে একমাত্র মহিলা প্রার্থী হিসেবে আ. লীগের নৌকা মনোনয়ন পেয়েছেন ফাতেমা-তুজ-জোহরা (রিনা)। তিনি উপজেলার ১০ নং ছাতিয়ান ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আ. লীগের প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
    ছাতিয়ান ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান প্রয়াত খায়রুল হোসাইন মনু’র সহধর্মিনী। ফাতেমা-তুজ-জোহরা রিনা বর্তমানে হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ এর সদস্য। এর পূর্ব তিনি দুইবার মাধবপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।সূত্রে আরো জানা যায় ইউপির পরিষদ নির্বাচনে মাধবপুর উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন পরিষদে এর পূর্বে কোন মহিলা প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নি। ফাতেমা-তুজ-জোহরা রিনাই একমাত্র মহিলা প্রার্থী যিনি আ. লীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে ছাতিয়াইন ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন করবেন।
    এ ব্যাপারে ফাতেমা-তুজ-জোহরা রিনার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি জানান ‘আলহামদুলিল্লাহ প্রথমেই কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি মহান সৃষ্টি কর্তার প্রতি।আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমাকে নৌকা প্রতীক বরাদ্দ দেয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা মানবতার মা, বাংলাদেশের উন্নয়নের রুপকার, বাংলাদেশ আ.লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
    আমাদের অভিবাবক মাননীয় মন্ত্রী আলহাজ্ব মাহবুব আলী এমপি’র প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি ।হবিগঞ্জ জেলা আ.লীগ, উপজেলা আ.লীগ, ইউনিয়ন আ.লীগ নেতৃবৃন্দ সহ সকল সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
    যেহেতু কেবল মাত্র ১ জনকেই মনোনীত করা হবে সেহেতু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সার্বিক বিবেচনায় আমাকে নৌকা প্রতিক দিয়ে দলের সকল স্তরের নেতা কর্মীগনকে নিয়ে ইউনিয়ন বাসীর সহযোগীতায় নির্বাচন করার জন্য দায়িত্ব অর্পন করেছেন।
    নৌকা প্রতীকটি বঙ্গবন্ধুর প্রতিক ,শেখ হাসিনার প্রতিক,আমাদের সকলের গর্বের প্রতীক।তাই আমি আ.লীগ ও সহযোগী সংগঠনের সকল স্তরের নেতা কর্মীদের সহযোগিতা কামনা করি ।পাশাপাশি ইউনিয়ন বাসী সকলের দোয়া, আশির্বাদ ও সহযোগিতায় আমি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলে ছাতিয়াইন ইউনিয়ন পরিষদকে একটি মডেল ইউনিয়ন পরিষদ হিসেবে গড়ে তুলবো ইনশাল্লাহ। আমার জন্য সকলে দোয়া করবেন।