Tag: চেয়ারম্যান

  • ভিজিএফের চাল মিল থেকে উদ্ধার ও চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে চাল কম দেয়ার অভিযোগ।

    ভিজিএফের চাল মিল থেকে উদ্ধার ও চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে চাল কম দেয়ার অভিযোগ।

    ঈদের আগে গরিবের ভিজিএফের চাল বিতরণে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। জনপ্রতি ১০ কেজির পরিবর্তে ৭-৯ কেজি করে চাল দেয়া হয়েছে। তবে চাল কম দেওয়ায় চেয়ারম্যানকে বলতে গেলে উল্টো বলেন ফ্রি চাল পাও এতেই বেশি আবার অভিযোগ। এতে ক্ষুদ্ধ দেবীপুর  ইউনিয়নের সুবিধাভোগীরা।

    ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার দেবীপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেনের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ উঠে। দরিদ্র ও অস্বচ্ছল ব্যক্তিদের চাল না দিয়ে স্বচ্ছল ব্যাক্তিদের চাল দেওয়ার অভিযোগ ও তুলেন ভুক্তভোগীরা। সোমবার (১৭ এপ্রিল) সদরের বেশকয়েকটি ইউনিয়নে হত-দরিদ্রদের মাঝে ভিজিএফ’র চাল বিতরণ করা হয়।

    দেবীপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা বৃদ্ধ জয়নুল আবেদীনসহ আরো দু’জন টিপ সই দিয়ে ভিজিএফ’র ত্রিশ কেজী একটি খোলা চালের বস্তা নেন। দোকানে ওজন দিয়েন দেখেন চাল ত্রিশ কেজী নয়, ছাব্বিশ কেজী। বাকি চাল উধাও। এ কথা চেয়ারম্যানকে বলতে গেলে চেয়ারম্যান রেগে গিয়ে বলেন ফ্রি চাল পাচ্ছেন এটাই বেশি।

    একই ইউনিয়নের তরিকুল ইসলাম সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত অপেক্ষার পর তিনজন মিলে ত্রিশ কেজি চাল পান। তিনিও বাইরে এক দোকানে চালের বস্তাটি ওজন দিয়ে দেখেন ত্রিশ কেজী চালের বদলে চাল হচ্ছে সাতাশ কেজি। বাকি তিন কেজী নেই। তরিকুল চেয়ারম্যানকে এ কথা বলতে যাবে এমন সময় রাস্তায় থাকা পরিষদের দু’জন সদস্য থামিয়ে দিয়ে বলেন চেয়ারম্যানের অনেক রেগে আছে চাল যা পাইছেন তা নিয়ে চলে যান। পরে সমস্যা হতে পারে।

    তরিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের অভিযোগ বলেন, প্রায় ২৫ জন চাল ওজন দিলো কিন্তু কেউ সঠিক ভাবে চাল পাইনি। কেউ পেয়েছে সাত-আট কেজী আবার কেউ নয় কেজী। কিছু বললেই চেয়ারম্যান রাগ করে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন।

    অভিযোগ রয়েছে, ওই ইউনিয়নে অস্বচ্ছলদের ভিজিএফ’র কার্ড না দিয়ে স্বচ্ছলদের কার্ড দিয়ে ভিজিএফ’র চাল প্রদান করা হয়। স্বচ্ছল ব্যাক্তিরা সেই চাল পেয়ে গরিবদের কাছে টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দেয়।

    চাল কিনতে আসা এক বৃদ্ধের সাথে কথা হয়। নামপ্রকাশ না করার সত্যে তিনি জানান, মুই গরিব মানুষ। মুই কোন চাউনের কার্ড পাওনি। কাহোও মোক কিছু দেনা। আজি শুনিনু বোডড (পরিষদ) নাকি চাউল দিবে। আসেহেনে শুনুনু লোকলা চাউল পাহেনে বিকাছে (বিক্রি)মুইহো মাইছের কাছত ৩০০ টাকা ধার করে দশ কেজী কিনিনু এলা দেখেছু আট কেজী। মোক গরিব লোকটাক ঠকাবা নাগিবে। কি লাভ মোক ঠকাহেনে।

    স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, যারা প্রকৃত গরিব তারা যদি চাল না পাই তাহলে ভিজিএফ’র চাল কারা পাচ্ছে? যারা চাল পাচ্ছে তারা অনেকেই তা বিক্রি করে দিচ্ছে। বস্তা প্রতি আধাকেজী চাল কম মানা যায় কিন্তু চার থেকে পাঁচ কেজী। বাকি চালগুলো কথায় যাচ্ছে? কে খাচ্ছে?। চেয়ারম্যানকে বলতে গেলে তিনি উগ্র ভাষায় বলে যে ফ্রি চাল পাচ্ছে এটাই বেশি আবার অভিযোগ। চেয়ারম্যানের এমন কথায় মনে হচ্ছে তিনি তার নিজের টাকায় কিনে চালগুলো দিচ্ছে।

    তারা আরো বলেন, এতো অভিযোগ তবুও কোন ব্যবস্থা নেয়া না স্থানীয় প্রশাসন। ইউএনওকে  অভিযোগ দিলে তিনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বললেও বাস্তবে তিনি কোন ব্যবস্থা নেয় চেয়ারম্যান নিজের ইচ্ছেমতো যাচ্ছেতাই ভাবে পরিষদ চালাচ্ছে। শুধু চাল নয়, আরো অসংখ্য অনিয়মের অভিযোগ আছে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে।যারা সত্যিকারেই অসহায় দু’একজন ছাড়া বাকিরা কেউ কোন সুবিধা পাইনা বলে অভিযোগ তাদের।

    তবে চাল কম দেওয়ার ব্যাপারে চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেনের সাথে কথা বলতে গেলে তিনি সংবাদকর্মীদের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন, চাল কম দিচ্ছি কি দিচ্ছি না এটা আমি বুঝবো আর যারা নিচ্ছে তারা বুঝবে। আপনারা কথা বলার কে?। কত সাংবাদিক এলো গেলো কেউ কিচ্ছু করতে পারেনি আমার। নিউজ করে কোন লাভ নেই। কথা বলতে বলতে এক পর্যায়ে তিনি সংবাদকর্মীদের উপর তেরে আসেন।

    একই চিত্র সালন্দর ইউনিয়নেও। সেখানে চাল বিতরণের সময় প্রত্যেক কার্ডধারিদের চার থেকে পাঁচ কেজি পর্যন্ত ওজনে কম দেয়ার অভিযোগ রয়েছে। তবে বিষয়টি সদর উপজেলার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ পূর্ণবাসন কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন জানাতে পেরে চাল বিতরণ কার্যক্রম বন্ধ করে দেন। পরে তিনি নিজেই পরিষদে গিয়ে চাল বিতরণ করেন। সালন্দর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফজলে এলাহী মুকুট চৌধুরী জরুরী কাজে শহরের বাইরে থাকায় প্যানেল চেয়ারম্যান এমনটা করেছে বলেন জানান এ কর্মকর্তা।

    অন্যদিকে, গত সোমবার বিকেলে রুহিয়া থানায় সবুজ সাথী হাসকিং মিলের গোডাউন থেকে ২৮ বস্তা ভিজিএফের চাল উদ্ধার করেন সদর উপজেলা প্রশাসন।

  • শপথ নিলেন ডিমলা সদর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ফিরোজ সরকার।

    শপথ নিলেন ডিমলা সদর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ফিরোজ সরকার।

    নীলফামারী ডিমলা উপজেলার ডিমলা সদর ইউনিয়নের উপ-নির্বাচনে নির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান এ,এইচ,এম, ফিরোজ সরকারের শপথ গ্রহন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    মঙ্গলবার (১৮ এপ্রিল) সকালে নীলফামারী জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে শপথবাক্য পাঠ করান নীলফামারী জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পঞ্চজ ঘোষ।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিমলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার বেলায়েত হোসেন। নীলফামারী জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পঞ্চজ ঘোষ নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান এ,এইচ, এম,ফিরোজ সরকারকে জনগনের দোড়গোড়ায় সেবা পৌঁছে দেওয়ার আহব্বান জানান।

    উপজেলা নির্বাচন অফিস সুত্রে জানা যায়, ৩নং ডিমলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল কাসেম সরকার গত ১৪ ডিসেম্বর মৃত্যুবরন করায় চেয়ারম্যান পদে পদটি শুন্য হওয়ায় গত ১৬ মার্চ ডিমলা সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

    চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগের দলীয় প্রার্থী এ,এইচ,এম ফিরোজ সরকার (নৌকা) প্রতীক বিজয়ী হন। গত ০৬ এপ্রিল [স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) নির্বাচন বিধিমালা, ২০১০ এর বিধি ৪৩ দ্রষ্টব্য] চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত ঘোষিত প্রার্থীর নামের তালিকা বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন গেজেট প্রকাশ করে।

    শপথ গ্রহনকৃত চেয়ারম্যান এ,এইচ,এম,ফিরোজ সরকার বলেন,শপথ বাক্যের প্রতিটি কথা আমি মেনে চলব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশকে এগিয়ে নিতে ইউনিয়নের সকল জনগনকে সেবার মাধ্যমে এবং সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করার অঙ্গিকার ব্যক্ত করেন।

  • সিরাজগঞ্জে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান লতিফ বিশ্বাসকে সংবর্ধনা।

    সিরাজগঞ্জে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান লতিফ বিশ্বাসকে সংবর্ধনা।

    বেলকুচি (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি:

    সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে জেলা পরিষদে দ্বিতীয় বারের মত নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ বিশ্বাসকে সংবর্ধনা গন সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। তিনি শপথ গ্রহন শেষে শুক্রবার সকালে ঢাকা হতে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কে আসলে মোটর সাইকেল শোভাযাত্রা করে বেলকুচি উপজেলা আওয়ামীলীগের কার্যালয়ে আনা হয়। সেখানে উপজেলা আওয়ামীলীগের আয়োজনে ফুলের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। সংর্বধনা শেষে চেয়াম্যান আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ বিশ্বাস নেতাকর্মীদের নিয়ে বঙ্গবন্ধু স্কায়ারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এসময় সিরাজগঞ্জ ৫ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আব্দুল মমিন মন্ডল, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক বেগম আশানুর বিশ্বাস সহ দলীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

    এসময় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সাবেক মন্ত্রী আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ বিশ্বাস নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে উজ্জিবিত একজন মানুষ। যতদিন বেঁচে থাকবো তার নীতি আদর্শ নিয়ে মানুষ ও দেশের জন্য কাজ করে যাবো। জনগন আমাকে যে ভালবাসা দিয়েছে তাদের কাছে আমি চির ঋনি। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বার-বার আমাকে সম্মানের আসনে মর্যাদা দেয়ায় তার প্রতি চির কৃতজ্ঞ।

  • তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে চার ইউপি সদস্যকে পেটালেন চেয়ারম্যান। 

    তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে চার ইউপি সদস্যকে পেটালেন চেয়ারম্যান। 

    . ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:
    রাসায়নিক সার বাইরে বিক্রির প্রতিবাদ করায় ও জেলা পরিষদ নির্বাচনে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট না দেওয়ায় ভাড়াটে লোক দিয়ে চার ইউপি সদস্যকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা বেগুনবাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বনি আমিনের বিরুদ্ধে।
    আজ বৃস্প্রতিবার (১০ নভেম্বর) দুপুরের ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে এ ঘটনা ঘটে। তবে চার ইউপি সদস্যকে মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চেয়ারম্যান।
    চার ইউপি সদস্যের বরাতে জানা যায়, কয়েকদিন আগে কৃষকরা রাসায়নিক সার নিতে আসলে চেয়ারম্যান তখন তাদের বলেন এই তোরা বাংলাদেশ না পাকিস্তান (আওয়ামী লীগ- বিএনপি) আওয়ামী লীগ হলে সার দিচ্ছে আর বিএনপি হলে চলে সার না দিয়ে চলে যেতে বলেন।
    চেয়ারম্যান তার নেতাকর্মীদের ২০-৩০টা করে সারের বস্তা দিচ্ছে বাইরে বিক্রি করার জন্য। এতে তিনি বস্তা প্রতি ৩০০ টাকা করে পান। আমরা তখন প্রতিবাদ করি। আজ আমাদের ভিজিডি কার্ড বিতরণের মিটিং ছিলো। আমরা সেই মিটিং এ অংশ নিতে গিয়ে দেখি চেয়ারম্যান তার কিছু নেতাকর্মী নিয়ে বসে আছেন। এসময় সাদ্দাম, রশিদুল, তুষার, মিন্টু সহ আরো কয়েকজন আমাদের কে বলে এই তোরা এখানে কেন আসছিস? বের হও পরিষদ থেকে। একথা বলতে বলতে তারা চেয়ারম্যান ও সচীবের সামনেই আমাদের মারধর করে বের করে দেয়।
    অন্যদিকে গেল জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান বনি আমিন তার পছন্দের প্রার্থী মোশারুল ইসলাম সরকারকে ভোট দিতে বলেন। আমরা আমাদের পছন্দের প্রার্থী দেবাশীষ দত্ত সমীরকে ভোট দিলে তিনি আমাদের খারাপ ভাষায় গালিগালাজ করে বলেন ওই টোকাই’র (দেবাশীষ দত্ত সমীর) বাচ্চাকে তোদের কে ভোট দিতে বলেছে। তখন থেকেই তিনি ইউপি সদস্যদের সাথে খারাপ আচরণ করে আসছেন।
    ইউপি সদস্য হাফিজুল জানায়, জনগণ সার পাইনা,পরিষদে এসে ঘুরে যাচ্ছে আর চেয়ারম্যান তার লোক দিয়ে সকল প্রকাশ রাসায়নিক সার বাইরে বিক্রি করে দিচ্ছে। প্রতিবাদ করলেই তিনি লোক দিয়ে হুমকি-ধামকি দেয়। তিনিও যেমন জনপ্রতিনিধি আমরাও জনপ্রতিনিধি। চেয়ারম্যানের সামনেই আমাদের সন্ত্রাসীরা মারলো তিনি একটা কথাও বললো না। আমরা ইউএনও মহোদয় এর বরাবরে লিখিত অভিযোগ দিবো।
    ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আজহারুল ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আমরা মেম্বাররা হুমকির মুখে আছি। বাইরের লোক এসে প্রভাব খাটাচ্ছে। চেয়ারম্যান কিছুই বলে না। প্রতিবাদ করলেই তিনি বাইরে থেকে লোক এনে হুমকি দেয়। তিনিও খারাপ ভাষায় গালিগালাজ করে আমাদের। আমরা কার কাছে বিচার চাইবো? কে আমাদের বিচার করবে?
    আরেক ইউপি সদস্য বাবুল হোসেন জানান, চেয়ারম্যান বনি আমিন কৃষকদের পাওয়া না রাসায়নিক সার তার লোক দিয়ে বাইরে বিক্রি করে দেয়। আমরা এর প্রতিবাদ করায় আজ সন্ত্রাসী দিয়ে আমাদের মারধর করে পরিষদ থেকে বের করে দেন। আমরা এর বিচার চাই।
    তবে ভাড়াটে লোক দিয়ে ইউপি সদস্যদের মারধর ও সার বাইরে বিক্রির অভিযোগ অস্বীকার করে ইউপি চেয়ারম্যান বনি আমিন বলেন, আমার বিরুদ্ধে আনিত সকল অভিযোগ মিথ্যা। তারা আমার বিরুদ্ধে যড়যন্ত্রে নেমেছে।
    এ ব্যাপাররে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু তাহের মোঃ শামসুজ্জামান বলেন, চার ইউপি সদস্যকে মারধরের ঘটনাটি শুনেছি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
  • নাগরপুরে ভিজিএফ এর চাল বিতরণ করলেন চেয়ারম্যান কুদরত।

    নাগরপুরে ভিজিএফ এর চাল বিতরণ করলেন চেয়ারম্যান কুদরত।

    নাগরপুরে ভিজিএফ এর চাল বিতরণ করলেন চেয়ারম্যান কুদরত।


    টাঙ্গাইলের নাগরপুরে সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো: কুদরত আলী নিজে উপস্থিত থেকে ঈদকে সামনে রেখে বিনামূল্যে ভিজিএফ খাদ্যশস্য (চাল) বিতরণ করা হয়েছে।

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়নাধীন এই প্রকল্পে ২০২২-২৩ অর্থ বছরে মানবিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় আসন্ন ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে সারাদেশে ন্যায় নাগরপুরেও ১০ কেজি হারে চাল বিতরণ হয়েছে। এতে সদর ইউনিয়নে অন্তত ৫ হাজার উপকারভোগী জনসাধারণ চাল পেয়েছে।

    নাগরপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো: কুদরত আলী বলেন, সারা দেশের ন্যায় নাগরপুর ইউনিয়নে চাল বিতরণ করেছি আমরা।

    আমি নিজে উপস্থিত থেকে সুষ্ঠ তদারকির মাধ্যমে চাল বিতরণ করেছি। সেই সাথে সকল গরীব অসহায়দের সাথে অগ্রীম ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

  • লক্ষ্মীপুরে অর্থ আত্মসাৎ মামলায় চেয়ারম্যান কারাগারে।

    লক্ষ্মীপুরে অর্থ আত্মসাৎ মামলায় চেয়ারম্যান কারাগারে।

    লক্ষ্মীপুরে অর্থ আত্মসাৎ মামলায় চেয়ারম্যান কারাগারে।


    লক্ষ্মীপুরে ৩২ লাখ টাকা আত্মসাৎ মামলায় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আবু ইউছুফ ছৈয়ালকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। সোমবার (৪ জুলাই) দুপুরে অতিরিক্ত চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক শামছুল আরেফিন এই নির্দেশ দেন।

    বাদীর আইনজীবী রাসেল মাহমুদ ভূঁইয়া মান্না জানান, বাদী ইউনুছ হাওলাদার রূপম অভিযুক্ত ইউছুফ ছৈয়ালের কাছে ৩২ লাখ টাকা পান। এনিয়ে কয়েকবার বৈঠকে বসলেও তিনি টাকাগুলো দেননি। সোমবার আদালতে হাজিরা ছিল। বাদীর টাকা না দেওয়ায় আদালত ইউছুফকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দের।

    ইউছুফ ছৈয়াল সদর উপজেলার চররমনী মোহন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। বাদী রূপম হাওলাদার সদর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক।

    মামলার এজাহার সূত্র থেকে জানা যায়, ২০২০ইং সালে রূপম হাওলাদার মেঘনা নদীর মজুচৌধুরীর হাট লঞ্চঘাট ইজারার জন্য ২৫ লাখ টাকার পে-অর্ডার নেন। ঘাটটি চেয়ারম্যান ইউছুফ ছৈয়ালের চররমনী মোহন ইউনিয়নে। এতে তিনি রূপমের সঙ্গে অংশীদার হয়ে কাজ করবেন ও তার নামেই ঘাট ইজারা নেওয়ার অনুরোধ করেন। রূপম তাতে রাজি হন। তখন চেয়ারম্যানকে ২৫ লাখ টাকার পে-অর্ডার ও আরও ১০ বিশ লাখ টাকা দেন রূপম। এতে তারা চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় থেকে টেন্ডারের মাধ্যমে ঘাটটি ইজারা পান। কিন্তু কাগজপত্রে ইউছুফ ছৈয়ালের পরিবর্তে তার ভাতিজা বাবুল ছৈয়ালের নাম দেখা যায়। কারণ জানতে চাইলে ইউছুফ তখন রূপমকে জানান, চেয়ারম্যান হওয়ার কারণে নিজ নামে তিনি ইজারা নিতে পারবেন না। এর কিছুদিন পরে রূপমের অংশীদারিত্বের কথা তিনি অস্বীকার করেন। টাকা চাইলেও দেবেন না বলে জানান। এতে বাধ্য হয়ে রূপম লক্ষ্মীপুর আদালতে ইউছুফ ছৈয়ালের বিরুদ্ধে ৩৩ লাখ টাকা পাওনা উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেন।

    এই দিকে ঘটনাটি মীমাংসার জন্য একাধিকবার ইউছুফ ও রূপম সদর মডেল থানায় লোকজন নিয়ে বৈঠকে বসেন। বারবারই তিনি টাকা দেবেন বলে জানান। সবশেষ গত ইউপি নির্বাচনের আগ মুহূর্তে আদালতে মামলাটির হাজিরা ছিল। তখন বৈঠকের মাধ্যমে তিনি ঘটনাটি মীমাংসার কথা বললে জামিন পান। কিন্তু এরপরও তিনি টাকা ফেরত দেননি। আদালতে রূপম ৩২ লাখ টাকা পাওনা বলে প্রমাণিত হয়। ওই টাকা না দেওয়ায় আদালত তাকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেন

  • বদলগাছীর মথুরাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেযারম্যানের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ।

    বদলগাছীর মথুরাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেযারম্যানের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ।

    বদলগাছীর মথুরাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেযারম্যানের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ।


    নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেযারম্যান মোঃ মাসুদ রানার বিরুদ্ধে জেলা প্রাশাসক বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেছেন।

    তিনি ২০২১ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীকে বিপুল ভোটে বিজয়ী হন। বিজয়ী হওয়ার পর থেকেই তিনি সমাজের বিভিন্ন উন্নয়ণমূলক কাজ করেন।

    চেয়ারম্যান মাসুদ রানা বলেন,আমি মথুরাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর এলাকাবাসী আমার কাছে মৌখিক অভিযোগ করে বলেন ইউনিয়ন পরিষদের ডিজিটাল কেন্দ্রের নারী উদ্দোক্তা জাকিয়া সুলতানা সরকারী নিয়ম-নীতি কে তোয়াক্কা না করে জন্ম নিবন্ধনের ফি ২০০-৩০০ শত টাকা করে নেন।

    আমি বিষয়টি আমলে নিয়ে তাকে সর্তক করি যাতে বেশী টাকা না নেওয়া হয়।এরপর ও আমার কথা না মেনে অতিরিক্ত টাকা নিতে থাকলে আমি ঘোষনা দেই জন্ম নিবন্ধন ফি ৫০ টাকা এবং আবেদন ফি ৩০ টাকা যা ইউনিয়ন পরিষদের ২ নং রুমে আবেদন করতে পারবেন। এরপর থেকে সাধারণ জনগণ নারী উদ্দোক্তা জাকিয়া সুলতানার কাছে জন্ম নিবন্ধন করার জন্য যায় না তখন থেকেই নারী উদ্দোক্তা জাকিয়া সুলতানা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে থাকে।নারী উদ্দোক্তা আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছে তা মিথ্যা বানোয়াট। আমি ভিলেজ পলিটিক্সের শ্বিকার।

    তিনি আরও জানান ঐ মহিলার কাছে আমি ২লাখ টাকা চাঁদা চেয়েছি তা অবাস্তব।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিছু ব্যাক্তি বলেন আমরা জন্ম সনদ নিতে গেলে জাকিয়া সুলতানা অতিরিক্ত টাকা নিতো এবং আমরা হয়রানি শিকার হতে হয়েছে।

    ইউপি সদস্য পরিমল চন্দ্র বলেন,আমি দূর্ঘ্য ২৫ বছর থেকে ইউপি সদস্য আছি গত চেয়ারম্যান আমলে আমার এলাকার জনগণের কাছ থেকে নারী উদ্দোক্তা জাকিয়া সুলতানা অতিরিক্ত টাকা নিলে আমি তাকে নিষেধ করি এবং গত চেয়ারম্যানের কাছে তার কথা বলেছি চেয়ারম্যান কোন ব্যবস্থা গ্রহন করেন নি।কিন্তুু বর্তমান চেয়ারম্যান মাসুদ রানা দায়িত্ব পাবার পর জনগণ নারী উদ্দোক্তা জাকিয়া সুলতানার বিরুদ্ধে অতিরিক্ত টাকা এবং হয়রানির কথা মৌখিক অভিযোগ করলে চেয়ারম্যান প্রথমে নিষেধ করে।কিন্তু সে কোন কথা শোনেনি তাই চেয়ারম্যান জনগণের কথা ভেবে জন্ম নিবন্ধন ফি ৫০ টাকা এবং আবেদন ফি ৩০ টাকা ঘোষণা দেন।এর পর থেকেই ঐ নারী উদ্দোক্তা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করে।নারী উদ্দোক্তা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছে তা মিথ্যা বানোয়াট বলে আমি মনে করি।মথুরাপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রেজাউলের অভিন্ন বক্তব্য দেন৷

    সরেজমিন গিয়ে দেখা যায় প্রায় একই চিত্র এবং ওয়ালে দেখা যায় পোস্টার যেখানে লেখা আছে জন্ম নিবন্ধন ফি ৫০টাকা ও আবেদন ফি ৩০ টাকা যা ২ নং রুমে যোগাযোগ করুন।

    ইউনিয়ন পরিষদের পাশে মুদিদোকান মোঃ বাচ্চু হোসেন বলেন ঐ উদোক্তা টাকা ছাড়া কিছু্ই বোঝেন না ৷আরো কয়েকজন এলাকাবাসী একই অভিযোগ করেন ঐ নারী উদ্যোক্তার বিরুদ্ধে৷

    মথুরাপুর ইউনিয়ের বাসিন্দা শিক্ষক সামসুল একবাক্যেই বলেন ঐ মহিলা বহুরূপী আর মাসুদ চেয়ারম্যান একজন সৎ শিক্ষিত ও বিনয়ী মানুষ ৷তার বিরুদ্ধে এগুলো অপপ্রচার ছাড়া আর কিছুই নয় ৷

    এ বিষয়ে জাকিয়া সুলতানার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন এখন কিছু বলতে পারবোনা আমি বিভিন্ন দপ্তর বরাবর অভিযোগপত্র দিয়েছি দেখি সে গুলোতে ব্যবস্থা কি হয়।

  • রামপালে জাল টাকা সহ মিরাজকে আটক করেছে ইউপি চেয়ারম্যান।

    রামপালে জাল টাকা সহ মিরাজকে আটক করেছে ইউপি চেয়ারম্যান।

    রামপালে জাল টাকা সহ মিরাজকে আটক করেছে ইউপি চেয়ারম্যান।


    বাগেরহাটের রামপালে মিরাজ (৪০) নামে এক ব্যক্তিকে জাল টাকা সহ আটক করেছে বাইনতলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল্লাহ ফকির।

    সে উপজেলার বাইনতলা ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামের আফজালের পুত্র।

    ১১ জুন শনিবার রাত ৮.৩০ টায় উপজেলার চাকশ্রী বাজার এলাকা থেকে বাইনতলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও বাইনতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ আব্দুল্লাহ ফকির তাঁকে জাল টাকা সহ হাতেনাতে আটক করে।

    ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল্লাহ ফকির সাংবাদিকদের জানান যে, সন্ধার পর পর কোন এক ব্যক্তি জাল টাকা বিনিময় করার জন্য বাজারে আসবে বলে তিনি গোপন ভাবে জানতে পারেন। সে গোপন তথ্য অনুযায়ী তিনি সন্ধ্যার পরে চাকশ্রী বাজারে অবস্থান করেন।

    তথ্য অনুযায়ী মিরাজ রাত ৮.০০ টার দিকে বাজারে আসেন এবং জাল টাকাগুলো বিনিময়ের চেষ্টা করেন। সে সময় ইউপি চেয়ারম্যান তাঁকে হাতেনাতে আটক করে এবং মিরাজের কাছ থেকে ৩০ খানা ৫০০ টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়।

    জানা গেছে যে, তাঁকে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য রামপাল থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

  • ছাতকে চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সুন্দর আলী’র মাতার দাফন সম্পন্ন।

    ছাতকে চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সুন্দর আলী’র মাতার দাফন সম্পন্ন।

    ছাতকে চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সুন্দর আলী’র মাতার দাফন সম্পন্ন।


    ছাতকের গোবিন্দগঞ্জ-সৈদেরগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সুন্দর আলী’র মাতার দাফন সম্পন্ন হয়েছে। ২৪ মে লন্ডন শহরের বার্মিংহাম সিটি হাসপাতালে বাংলাদেশ সময় রাত ৮ টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন তিনি। দেশে মরহুমার লাশ পৌঁছার পর শনিবার (২৮ মে) গোবিন্দগঞ্জ সুহিতপুর এলাকায় আলী সিএনজি ফিলিং স্টেশন মাঠে বিকেল ২.৩০ মিনিটের সময় মরহুমার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। জানাজা পূর্ব আলোচনায় মরহুমার স্মৃতি চারণ করে বক্তব্য রাখেন, সুনামগঞ্জ ৫, আসনের সংসদ সদস্য মুহিবুর রহমান মানিক, গোবিন্দনগর ফজলিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুস সালাম আল মাদানী,মাদ্রাসার ভাইস প্রিন্সিপ্যাল আব্দুস সোবহান,আব্দুল হক স্মৃতি ডিগ্রি কলেজ মসজিদের ঈমাম ও খতিব মাওলানা আবুল ফজল মোহাম্মদ ত্বোহা, সাবেক পৌর মেয়র আলহাজ্ব আব্দুল ওয়াহিদ মজনু, মরহুমার পুত্র ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব সুন্দর আলী,নাতী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা রফিকুল ইসলাম কিরণ।

    জানাজায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের আহ্বায়ক সৈয়দ আহমদ,যুগ্ম আহ্বায়ক ছৈলা আফজালাবাদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গয়াছ আহমদ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি ওবায়দুর রউফ বাবলুসহ এলাকার লোকজন।

    মৃত্যুকালে মরহুমার বয়স ছিলো ১০৮ বছর। তিনি ছেলে,মেয়ে, নাতি নাতনীসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। জানাজার পর পারিবারিক কবরস্থানে মরহুমার দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে।

  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ালেন সদর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মামুন রশিদ।

    বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ালেন সদর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মামুন রশিদ।

    বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ালেন সদর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মামুন রশিদ।


    সিলেটের কানাইঘাটে অসহায় ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ালেন ৬নং সদর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও কানাইঘাট উপজেলা বি এন পির সভাপতি মামুন রশিদ। গত শুক্রবার বিকাল ৪ টার সময় ৬নং সদর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড আগ্নিপাড়া,বড়কান্দি,ও নিজ চাউরা ২নং ওয়ার্ডে বন্যার্তদের মাঝে মামুন রশিদ এর সহযোগীতায় ও কানাইঘাট উপজেলা বি এন পির দপ্তর সম্পাদক দেলোয়ার হোসাইন,কানাইঘাট বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এ কে আজাদ বন্যায় পানিবন্ধী পরিবারের মাঝে ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে ত্রান সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক ৬নং সদর ইউ/পির চেয়ারম্যান মামুন রশিদ,একে আজাদ,দেলোয়ার হোসাইন,শামছুদ্দীন বাবুল মহরী,নিজাম উদ্দীন মেম্বার,বদরুল আলম মেম্বার, আব্দুল আজিজ, প্রমুখ।এসময় মামুন রশিদ বলেন আমরা ১নং ওয়ার্ড ও ২নং ওয়ার্ডের পানিবন্ধী পরিবারগুলোর কাছে শুকনো খাবার সহ নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পৌঁছে দিচ্ছি।

    এসময় তিনি সমাজের বিত্তবানদের সাধ্যমত বন্যার্তদের সহযোগীতায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।