Tag: কর্মসূচি

  • উল্লাপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর ৪৭তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে  বৃক্ষ রোপণ সহ নানা কর্মসূচী পালন।

    উল্লাপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর ৪৭তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে  বৃক্ষ রোপণ সহ নানা কর্মসূচী পালন।

    উল্লাপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর ৪৭তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে  বৃক্ষ রোপণ সহ নানা কর্মসূচী পালন।


    জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে উল্লাপাড়া মহিলা দাখিল মাদ্রাসায় বৃক্ষরোপণ সহ নানা কর্মসূচী পালিত হয়েছে। সোমবার সকালে জাতীয় পাতাকা উত্তোলন, কালো ব্যাচ ধারণ, শিক্ষার্থীদের নিয়ে বৃক্ষরোপণ, কেরাত, হামদ-নাত, কবিতা আবৃত্তি, উপস্থিত বক্তব্য, রচনা প্রতিযোগিতা, পুরস্কার বিতরণ, দোয়া ও মিলাদ মাহফিল, আলোচনা সভা, খাবার বিতরণ সহ নানা কর্মসূচীর আয়োজন করা হয়।

    বঙ্গবন্ধুর শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসে বেসরকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্রূরো উল্লাপাড়া মহিলা দাখিল মাদ্রাসা মাঠে শিক্ষার্থীদের নিয়ে এক বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করে।

    এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। জাতীয় শোক দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে এতে বক্তব্য রাখেন উল্লাপাড়া মহিলা দাখিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী মিতু খাতুন, ঋতু পারভীন, শিক্ষক সাইফুল ইসলাম, শাহাদাত হোসেন, রাজু আহমেদ সাহান, মোঃ মনিরুজ্জামান ও সুপার মোঃ ছোরমান আলী প্রমুখ।

    এছাড়াও উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন এবং উল্লাপাড়ার সামাজিক সংগঠন সমুহ জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচী পালন করে।

  • ওলামা সম্মেলনে বাধার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন, আইম্মা পরিষদের দাবী ও কর্মসূচি।

    ওলামা সম্মেলনে বাধার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন, আইম্মা পরিষদের দাবী ও কর্মসূচি।

    ওলামা সম্মেলনে বাধার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন, আইম্মা পরিষদের দাবী ও কর্মসূচি।


    কথিত ‘গণকমিশন’ কর্তৃক দেশের সম্মানিত ১১৬ জন আলেম ও ১০০০ মাদরাসার বিরুদ্ধে বানোয়াট শ্বেতপত্র এবং ইসলাম ও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত প্রতিরোধে করণীয় শীর্ষক ওলামা সম্মেলন আয়োজনে প্রশাসনিক বাঁধার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
    .
    আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন, ওয়াসসালাতু ওয়াসসালামু আলা রাসুলিহিল করীম, আম্মাবাদ।

    প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ
    আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
    অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে আজকের সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়েছে।

    আপনারা জানেন, গত ১২ মার্চ ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি কর্তৃক গঠিত কথিত গণকমিশন একটি শ্বেতপত্রের মোড়ক উন্মোচন করেছে। ১২ মে সেই শ্বেতপত্রের ভিত্তিতে দুদকে তারা নালিশও করেছে। ঘাদানিকের সেই শ্বেতপত্রে ভিত্তিহীন, বিদ্বেষপূর্ণ মিথ্যাচার করা হয়েছে। ভুল তথ্য ও ব্যাখ্যা হাজির করা হয়েছে। ইতিহাসের বিকৃতি করা হয়েছে। দেশের সম্মানিত নাগরিকদের মানহানি করা হয়েছে। দেশের কোটি মানুষের চর্চিত আচারকে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে। স্বভাবতই যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হয়েছে, তাদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।

    একই সাথে যাদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা হয়েছে, তাদের অধিকার রয়েছে সেই মিথ্যাচারের জবাব দেওয়ার।
    জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ ওলামাদের সম্মিলিত মঞ্চ হিসেবে এই মিথ্যাচারের জবাব দেওয়ার লক্ষ্যে ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করছে। আমরা গত ১৬ মে সংবাদ সম্মেলন করে শ্বেতপত্রের আইনী ও নৈতিক ভিত্তিহীনতা তুলে ধরেছি। গত ২৮ মে নাগরিক মতবিনিময়ের মাধ্যমে এ বিষয়ে নাগরিক বিশ্লেষণ জাতির সামনে তুলে ধরেছি। সর্র্বশেষ শ্বেতপত্রে উল্লেখ করা ওলামাদের মুখ থেকে উত্থাপিত মিথ্যাচারের উত্তর জাতির সামনে তুলে ধরতে আজকে ওলামা সম্মেলন আয়োজন করা হয়েছিল।
    জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ শ্বেতপত্রে উল্লেখিত আলেমদের মধ্যে যারা কারাবন্দি নয় এমন সকল আলেমের সাথে সমন্বয় করেছে এবং তারা সকলে এই সম্মেলনে উপস্থিত থেকে শ্বেতপত্রের মিথ্যাচারের উত্তর দিতে প্রস্তুতি নিয়ে ছিলেন।

    যেসব মাদ্রাসার বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হয়েছে, তাদের অধিকাংশের প্রতিনিধিগণ ওলামা সম্মেলনে উপস্থিত হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। সামগ্রিকভাবে শ্বেতপত্রে যাদের দিকে অভিযোগের তীর ছোড়া হয়েছিল এমন সকল ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে এক অভূতপূর্ব সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছিল।

    প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ
    সংবিধানের ধারা ৭(ক)-এ জনগণকে প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক বলা হয়েছে। ধারা ৩৭ এ প্রত্যেক নাগরিককে সভা সমাবেশ করার অধিকার দেওয়া হয়েছে।
    ধারা ৩৯ এ সকল নাগরিককে কথা বলার অধিকার দেওয়া হয়েছে। এসব সাংবিধানিক অধিকার বলে এবং আত্মপক্ষ সমর্থনের চিরন্তন নীতি অনুসরণে শ্বেতপত্রে যে সব আলেমের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা হয়েছে তাদের কথা বলা, সম্মেলন করা খুবই যৌক্তিক কর্মসূচি ছিল।
    কিন্তু দুঃখের সাথে জানাচ্ছি, আমরা সভা-সমাবেশ, সম্মেলন করার সকল নিয়ম-নীতি অনুসরণ করা সত্ত্বেও একেবারে শেষ মুহূর্তে আমাদের সম্মেলন করার পথ রুদ্ধ করা হয়েছে। আমরা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনিস্টিটিউশনে হল বুকিং দেওয়া সহ যথাযথ প্রশাসনিক প্রক্রিয়া অনুসরন করেছিলাম। কিন্তু শেষ মুহুর্তে তা বাতিল করা হয়। এর পরে আমরা গতকাল তাৎক্ষনিক জাতীয় প্রেসক্লাবেও হল বুকিং করি। কিন্তু ঘন্টাখানেকের মধ্যেই তা বাতিল করা হয়।

    প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ
    আমরা জানি, জাতীয় প্রেসক্লাব মতামত প্রকাশের একটি উন্মুক্ত স্থান। কিন্তু সেখানেও কোন এক অশুভশক্তির কুটচালে আমাদের সম্মেলনকে বাধাগ্রস্থ করা হয়েছে। জাতীয় প্রেসক্লাবের মত একটি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এধরণের আচরনে আমরা ব্যাথিত ও বিস্মিত।
    স্বাধীনতার ৫১তম বছরে এসে সংবিধানের এমন লঙ্ঘন ও মৌলিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় আমরা তীব্র  ক্ষোভ ও নিন্দা জানাচ্ছি।

    প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ
    আধুনিক জাতি রাষ্ট্রে বিভিন্ন নাগরিক বর্গের মধ্যে চিন্তা-চেতনার মধ্যে ইতিবাচক-নেতিবাচক মিথস্ক্রিয়া খুবই স্বাভাবিক বিষয়। এখানে রাষ্ট্রের কর্তব্য হলো, পরস্পর বিরোধী চিন্তার মধ্যে যেন সংঘর্ষ না বাঁধে তা নিশ্চিত করা। কারো মানহানি না হয়, তা নিশ্চিত করা এবং সকল বর্গের জন্য সুযোগ সমান রাখা। এটা জাতি রাষ্ট্রের ভিত্তিমূলক নীতি। আমরা তীব্র বেদনার সাথে বলতে বাধ্য হচ্ছি, বাংলাদেশ সরকার এই সর্বজনবিদিত নীতি রক্ষায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি নির্লজ্জভাবে পক্ষপাতমূলক আচরণ করেছে। ঘাদানিক দেশের বিশিষ্ট নাগরিক ও দেশের সবচেয়ে বিস্তৃত সামাজিক প্রতিষ্ঠান মাদ্রাসা এবং দেশের সার্বজনীন সংস্কৃতি ওয়াজ মাহফিলের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন বিদ্বেষপূর্ণ মিথ্যাচারে ভরপুর শ্বেতপত্র প্রকাশ করল। রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল মন্ত্রী তার মোড়ক পর্যন্ত উন্মোচন করলেন।
    কিন্তু যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হলো, তাদেরকে কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না। তাদের সম্মেলন করতে দেয়া হচ্ছে না। এরচেয়ে নির্লজ্জ পক্ষপাত ও বিদ্বেষমূলক আচরন আর কি হতে পারে।

    প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ
    শ্বেতপত্রে মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট নিয়ে মিথ্যাচার করা হয়েছে। সংবিধানে বিসমিল্লাহ সংযোজনকে সাম্প্রদায়িকতার উৎস বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। দেশের প্রধান সমস্যা ভোটাধিকার হরণ, নাগরিক পরাধীনতা, দরিদ্রতা, জননিরাপত্তাহীনতা, দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি,কল্পনাতীত দুর্নীতি, ক্ষমতাসীন দলের রাজনৈতিক হানাহানিকে আড়াল করতেই কথিত সাম্প্রদায়িকতাকে মুখ্য করে তোলা হয়েছে। একই সাথে মানব ইতিহাসের নির্মম নির্যাতনের শিকার রোহিঙ্গাদের ভেতরে কথিত সন্ত্রাসবাদকে আলোচ্য বিষয় বানিয়ে মিয়ানমারের মানবতাবিরোধী অপরাধের বৈধতা দেওয়ার একটি অশুভ প্রয়াস শ্বেতপত্রে লক্ষনীয়।

    সামগ্রিক বিবেচনায় আমরা মনে করি যে,
    ১) কথিত শ্বেতপত্র বাংলাদেশের গণ-মানুষের হাজার বছরের চর্চিত ধর্ম-বিশ্বাস, ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি বিরোধী একটি অপচেষ্টা।
    ২) শ্বেতপত্রটি বাংলাদেশের সংবিধানের মৌলিক প্রস্তাবনার বিরোধিতা করেছে। মৌলিক প্রস্তাবনাকে সাম্প্রদায়িকতার সূত্র বলে অপব্যাখা করেছে। ফলে এই শ্বেতপত্র সংবিধান বিরোধী।
    ৩) কথিত শ্বেতপত্র মানব সভ্যতার প্রধান ভিত্তি নাগরিক স্বাধীনতা, অধিকার ও মর্যাদার নীতি লঙ্ঘন করে নাগরিকদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে সার্বজনীন মানবাধিকার লংঘনের অপরাধ করেছে।
    ৪) এই শ্বেতপত্র স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে উল্লেখিত সাম্য,মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের চেতনাকে আঘাত করেছে।
    ৫) কথিত এই শ্বেতপত্র বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে একটি পরিকল্পিত অপরাধ এবং ভিনদেশী এজেন্ডা বাস্তবায়নে একটি অশুভ চেষ্টা।

    প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ
    আপনাদের মাধ্যমে আমরা আবারো একটি কথা স্পষ্ট করতে চাই যে, এই শ্বেতপত্র কেবল ইসলামপন্থীদের বিরুদ্ধে একটি চক্রান্ত তাই না বরং এই শ্বেতপত্রে যেভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সাম্প্রদায়িকতাকে চিত্রায়িত করা হয়েছে এবং রোহিঙ্গাদের মাঝে যেভাবে কথিত সন্ত্রাসবাদকে ফোকাস করা হয়েছে তাতে এটা স্পষ্ট যে, এর সাথে ভূরাজনৈতিক, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় রাজনীতির কুটিল ও জটিল সম্পর্ক রয়েছে। এবং আশঙ্কাজনক কথা হল, এই শ্বেতপত্রে বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী নানা বয়ান দৃশ্যমান। এমন একটা শ্বেতপত্রের বিরুদ্ধে ওলামায়ে কেরাম যখন বুদ্ধিবৃত্তিক লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন, সেখানে সরকারের মধ্যে ঘাপটি মারা একটি অংশ উলামাদের কণ্ঠরোধ করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এই অপশক্তিই আমাদের আজকের ওলামা সম্মেলন বাঁধাগ্রস্ত করার পেছনে কলকাঠি নেড়েছে বলে আমাদের মনে হয়।

    আমরা বিস্মিত হয়েছি, ঘাপটি মারা এই অংশটি আপাতত হলেও জয়ী হয়ে যাচ্ছে। এটা বাংলাদেশের জন্য ভয়াবহ চিন্তার বিষয়।

    প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ
    আজ যে ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল তা ইসলামপন্থার অন্তর্নিহিত এক চিরন্তন চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ হতে যাচ্ছিল। ইসলামী জ্ঞানতত্ত্বের বিশালতা ও ইসলামী চিন্তার অন্তর্গত স্বাধীনতার কারণে বাহ্যত ইসলামপন্থায় নানা মাসলাক, মাযহাব দেখা যায়। বাহ্যত বিচ্ছিন্ন নানা মত, পথ ও কর্মপন্থা দেখা যায়। কিন্তু দেশ-জাতি-মানবতা ও ইসলামের প্রশ্নে ইসলামপন্থা সীসা ঢালা প্রাচীরের ন্যায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশবিরোধী শক্তি ও মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে।

    আজকের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ইসলামপন্থার সেই চিরন্তন চরিত্র ও শক্তির একটি বুদ্ধিবৃত্তিক উপস্থাপন হতে যাচ্ছিল। কুচক্রীদের অপচেষ্টায় আপাতত তার দৃশ্যায়ন না হলেও আমরা দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে চাই যে, ওলামারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে আপনাদের স্বার্থ রক্ষায় সদা প্রস্তুত, ইনশাআল্লাহ।

    প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ

    আজকের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে দেশের সর্বধারার আলেমগণ যেভাবে স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া দিয়েছেন, সেজন্য জাতীয় ওলামা-মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছে।

    মানুষের আগ্রহ-উদ্দীপনার প্রতি বিনীত সম্মান জানাচ্ছে এবং দেশের আলেম-ওলামা, মাদরাসা, ধর্মপ্রাণ মানুষ ও দেশ প্রেমিক সকলকে আশ্বস্ত করছে যে, আমরা হতোদ্যম হবো না, আমরা নিরব হব না, আমরা পিছিয়ে যাবো না, আমরা থেমেও যাবো না; ইনশাআল্লাহ।

    বরং দেশপ্রেমিক ইসলামপন্থীদের সম্মিলিত শক্তিকে কাজে লাগিয়ে সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে নিরন্তর সংগ্রাম চালিয়ে যাব, ইনশাআল্লাহ।

    প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ

    ঘাদানিক সহ দেশ, জাতি, ধর্ম, ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিরোধী সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ নিয়মতান্ত্রিক বহুমাত্রিক সংগ্রাম চালিয়ে যাবে। আমরা সকল অপশক্তির মোকাবিলায় বুদ্ধিবৃত্তিক, সামাজিক, রাজনৈতিক ও আইনি লড়াই অব্যাহত রাখব, ইনশাআল্লাহ।

    তারই প্রেক্ষিতে দেশের বৃহত্তর ধর্মপ্রাণ জনগোষ্ঠীর ধর্ম, ইতিহাস-ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি রক্ষা ও নাগরিকদের মানবিক মর্যাদা সমুন্নত রাখার নিমিত্তে আমাদের দাবী সমূহ-

    ১) অবিলম্বে ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটিকে জনতার কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়ে শ্বেতপত্র প্রত্যাহার করে নিতে হবে।
    ২) এই শ্বেতপত্রের সাথে জড়িত সকলের রাজনৈতিক গোপন অভিলাষ প্রকাশ ও ব্যবস্থা নিতে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে।
    ৩) ঘাদানিকের অর্থের উৎস খুঁজে বের করে তা জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে।
    ৪) এই শ্বেতপত্র স্পষ্টভাবেই সংবিধানের মৌলিক নীতির বিরোধিতা করেছে। ফলে তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার কার্যক্রম শুরু করতে হবে।
    ৫) এই শ্বেতপত্র মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট সম্পর্কে মিথ্যাচার করেছে এবং মানবিক মর্যাদা ক্ষুণ্ণ করার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। ফলে ঘাদানিকের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করতে হবে।
    ৬) এই শ্বেতপত্রে মাঠ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে। তাদের এই মিথ্যাচারের তদন্ত করে আইনের আওতায় আনতে হবে।
    ৭) গণকমিশন নিজ থেকে ক্ষমা চেয়ে শ্বেতপত্র প্রত্যাহার না করলে এই শ্বেতপত্র রাষ্ট্রকে বাজেয়াপ্ত করতে হবে।
    ৮) এই শ্বেতপত্রে স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নির্যাতনের যতগুলো ঘটনা ঘটেছে, সবকিছুর পেছনে দেশের ইসলামী রাজনৈতিকে, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন, মাদরাসা শিক্ষা এবং আলেম-ওলামাদেরকে একতরফাভাবে দায়ী করা হয়েছে। অতএব, স্বাধীনতা পরবর্তী দেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের যতগুলো ঘটনা ঘটেছে, সবগুলোর নিরপেক্ষ তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। একটি শক্তিশালী বিচারবিভাগীয় কমিশন গঠন করে সংখ্যালঘু নির্যাতন, সংখ্যালঘুদের সম্পদ অবৈধভাবে ভোগ-দখল এবং সংখ্যালঘু সংক্রান্ত সকল অভিযোগ নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করে প্রকৃত অপরাধীদেরকে চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে এবং তদন্ত রিপোর্ট জনগণের সামনে প্রকাশ করতে হবে।
    ৯) যারা বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক সংঘাতের দেশ হিসেবে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে উপস্থাপন করে দেশের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করতে চায়, তাদের কার্যক্রমকে তদন্তের আওতায় এনে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
    ১০) দেশের সম্মানিত আলেমদের বিরুদ্ধে হয়রানীমূলক সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।
    ১১) কারাবন্দী সকল মজলুম আলেমদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে।
    ১২) ওয়াজ মাহফিল নিছক একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান। তাই সারা দেশে ওয়াজ মাহফিল সকল প্রশাসনিক বিধি নিষেধের আওতামুক্ত রাখতে হবে।
    ১৩) সারা দেশের আলেম ওলামা ও মাদরাসার বিরুদ্ধে সকল প্রকার হয়রানী বন্ধ করতে হবে।
    ১৪) আল্লাহ, রাসূল (স.), ধর্মীয়-রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও সমাজে সম্মানিত ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে মানহানিকর শব্দের ব্যবহার নিষিদ্ধে আইন করতে হবে এবং তার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
    ১৫) দুর্নীতিমুক্ত ও নৈতিকতা সমৃদ্ধ সুনাগরিক গড়ে তুলতে সারা দেশের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মুসলিম সন্তানদের জন্য নামাজ শিক্ষা, কুরআন শিক্ষা এবং রাসূল (স.)-এর জীবনী শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে।

    কর্মসূচিঃ

    ১) গণবিরোধী ‘গণকমিশনের’ কথিত শ্বেতপত্রের মিথ্যাচার ও অসৎ উদ্দেশ্যের মুখোশ উম্মোচন করে বস্তুনিষ্ঠ শ্বেতপত্র প্রকাশ করা।
    ২) দেশের সকল  মসজিদ ও জনসম্পৃক্ত প্রতিষ্ঠানে কথিত গণকমিশনের মিথ্যাচার ও দেশবিরোধী কর্মকান্ডের ব্যাপারে সচেতনতা তৈরি করা।
    ৩) গণকমিশন ও ঘাদানিকের মিথ্যাচার ও দেশবিরোধী কার্যক্রম সম্পর্কে জন সচেতনতা তৈরির লক্ষে গণ-মতবিনিময় সভাসহ জন সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা।
    ৪) দেশের সকল জেলা/মহানগর, থানা/উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে তৃণমূল ওলামা সম্মেলনের আয়োজন করা।
    ৫) এরপরও কথিত শ্বেতপত্র ও গণকমিশনের বিষয়ে সরকার কোন উদ্যোগ গ্রহণ না করলে রাজধানী ঢাকায় ওলামা-মাশায়েখ ও সূধী সমাবেশ করা হবে।সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শেষ করছি, আল্লাহ হাফেজ।

  • বালিয়াডাঙ্গীতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির জব্দ করা চাল নিলামে !

    বালিয়াডাঙ্গীতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির জব্দ করা চাল নিলামে !

    বালিয়াডাঙ্গীতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির জব্দ করা চাল নিলামে !


    ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে জব্দ করার দুই বছর পর নিলামে বিক্রি হতে যাচ্ছে ৩০ কেজি ওজনের ৬৮ বস্তা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল। করোনাভাইরাসের সময়ে ঘটা চাল কেলেঙ্কারির ঘটনাটি এই নিলামের মাধ্যমে শেষ হতে যাচ্ছে।

    আগামী ৬ এপ্রিল বালিয়াডাঙ্গীর খাদ্যগুদামে নিলাম কার্যক্রম হবে। শনিবার উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা নিখিল চন্দ্র  বিষয়টি জানান।

    জানা গেছে, ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে বিক্রির জন্য বাজারে নেওয়ার সময় বড়পলাশবাড়ী ইউনিয়নের দুই নছিমন চালকসহ খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ৩০ কেজি ওজনের ৬৮ বস্তা চাল জব্দ করেন তৎকালীন ইউএনও খায়রুল আলম সুমন। পরে ঘটনাস্থলে আটক নছিমনচালক কাউসার পান্নাকে জিজ্ঞাসাবাদের পর স্থানীয় ওএমএস ডিলার আমিরুল ইসলামের তিনটি গুদাম থেকে আরও ৮৮৯ বস্তা চাল জব্দ করা হয়।

    ওই ঘটনায় উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা নিখিল চন্দ্র বর্মণ বাদী হয়ে বড়পলাশবাড়ী ইউনিয়নের ওএমএস ডিলার আমিরুল ইসলাম ও তাঁর স্ত্রী কুলকুমা আক্তার, তাঁর ভাই জমিরুল ইসলাম, সমিরুল ইসলাম, আমজানখোর ইউনিয়নের ওএমএসের ডিলার আব্দুর রশিদ ও নছিমনচালক পান্না কাউসারের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

    এর সঙ্গে আমজানখোর ইউনিয়নের ওএমএস ডিলার আব্দুর রশিদের ডিলারশিপ বাতিল করেন। সাক্ষ্যপ্রমাণের অভাবে গুদামের জব্দ করা ৮৮৯ বস্তা চাল ফেরত পান ডিলার আমিরুল ইসলাম। রাস্তায় দুটি নছিমন থেকে উদ্ধার হওয়া অবশিষ্ট ৬৮ বস্তা চাল খাদ্যগুদামে জমা রাখা হয়।

    উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা নিখিল চন্দ্র জানান, চালগুলো দুই বছর গুদামে পড়ে থাকায় নষ্ট হওয়ার পথে। আগামী ৬ এপ্রিল প্রকাশ্যে নিলামে সেটা বিক্রয় করে টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হবে।

  • তাড়াশে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন।

    তাড়াশে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন।

    তাড়াশে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন।


    সিরাজগঞ্জের তাড়াশে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করা হয়েছে। ২১ ফেব্রুয়ারী সোমবার ১ম প্রহর থেকেই নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে এ দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা ত্যাগী শহীদদের স্মরণে ফুলেল শুভেচ্ছা দেওয়া হয়। এর মধ্যে চিত্রাংকন,রচনা প্রতিযোগীতা উল্লেখযোগ্য।

    উপজেলা নির্বাহী অফিসার মেজবাউল করিম’র সভাপতিত্বে এ সকল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৬৪ সিরাজগঞ্জ ৩ (তাড়াশ-রায়গঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডাঃ মোঃ আব্দুল আজিজ। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রভাষক মর্জিনা ইসলাম,সহকারী কমিশনার ভূমি লায়লা জান্নাতুল ফেরদৌস,থানা অফিসার ইনচার্জ ফজলে আশিক,কৃষি সম্প্রসারন অফিসার নাগিব মাহফুজ,সমাজসেবা অফিসার একেএম মনিরুজ্জামান,ভেটনারী সার্জন শরিফুল ইসলাম, সদর ইউপি চেয়ারম্যান বাবুল শেখ,মাগুড়া বিনোদ ইউপি নর্ব নির্বাচিত চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান ম্যাগনেটসহ অনেকে।

  • সাংবাদিক শিমুল হত্যার ৫ম বছর উপলক্ষে দিনব্যাপী কর্মসূচি পালন।

    সাংবাদিক শিমুল হত্যার ৫ম বছর উপলক্ষে দিনব্যাপী কর্মসূচি পালন।

    সাংবাদিক আব্দুল হাকিম শিমুল হত্যাকান্ডের ৫ম বছর উপলক্ষে বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি পালন করেছে শাহজাদপুরের কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ।

    এ উপলক্ষে সকালে শাহজাদপুর প্রেসক্লাব চত্বরে জাতীয় ও কালো পতাকা উত্তোলন, সকাল ১০টায় আব্দুল হাকিম শিমুলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, নিহত সাংবাদিক শিমুলের স্মরণে ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। এরপর শাহজাদপুর প্রেস ক্লাব থেকে শাহজাদপুরে কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ, সংস্কৃতি কর্মী এবং নিহত সাংবাদিক আব্দুল হাকিম শিমুলের স্বজনদের নিয়ে একটি শোক র‌্যালি বের হয়ে শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা চত্বরে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন।

    শাহজাদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি বিমল কুমার কুন্ডুর সভাপতিত্বে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন প্রেস ক্লাব শাহজাদপুরের সভাপতি আতাউর রহমান পিন্টু,শাহজাদপুর প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আবুল কাশেম, সাংবাদিক হাসানুজ্জামান তুহিন প্রমুখ।

    এসময় বক্তরা বলেন,সাংবাদিক আব্দুল হাকিম শিমুল হত্যাকান্ডের ৫ বছর পার হলেও নানা জটিলতা এবং ঘাতকদের নানা কূটকৌশলে বিচার প্রক্রিয়া শেষ হওয়া তো দূরের কথা বিচারকার্যই শুরু হয়নি। এ হত্যা মামলার সকল প্রতিবন্ধকতা দূর করে অবিলম্বে রাজশাহী দ্রæত বিচার ট্রাইব্যুনাল আদালতে দ্রæত বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জোর দাবি জানাচ্ছি।

    এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক আব্দুল হাকিম শিমুলের স্ত্রী নুরুন নাহার, ছেলে আল নোমান নাজ্জাশি সাদিক, মেয়ে তামান্না-ই-ফাতেমা, শাহজাদপুর সমকাল প্রতিনিধি কোরবান আলী লাবলু, সাংবাদিক মুমীদুজ্জামান জাহান, এম এ জাফর লিটন, মোঃ আল আমিন হোসেন, ওমর ফারুক, সাগর বসাক, শামছুর রহমান শিশির, জহুরুল ইসলাম, মাসুদ মোশারফ, মাইটিভি প্রতিনিধি জাকারিয়া মাহমুদ, জেলহক হোসাইন, রাসেল সরকার, আব্দুল কদ্দুস, শাফিকুল ইসলাম পলাশ, নয়ন আলী, আরিফুল ইসলাম, মিলন মাহফুজ, জাহিদ হাসান,মীর্জা হুমায়ন, আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
    উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ২ ফেব্রুয়ারি শাহজাদপুরের মণিরামপুরে মেয়র হালিমুল হক মিরুর বাড়ির সামনে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে সাংবাদিক আব্দুল হাকিম শিমুল গুলিবিদ্ধ হন। ওই দিন চিকিৎসার জন্য প্রথমে শিমুলকে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে অবস্থার অবনতি দেখে দ্রুত বগুড়া জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

    পরদিন ৩ ফেব্রæয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য শিমুলকে বগুড়া থেকে ঢাকায় নেয়ার পথে তিনি মারা যান। পরে নিহত শিমুলের স্ত্রী নুরুন নাহার বাদী হয়ে সাবেক মেয়র হালিমুল হক মিরুকে প্রধান আসামী করে শাহজাদপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। পরে মেয়র মিরুসহ ৩৮ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। বর্তমানে সব আসামি জামিনে রয়েছেন।

  • শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচির উদ্ধোধন করলো নিসচা বড়লেখা উপজেলা শাখা।

    শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচির উদ্ধোধন করলো নিসচা বড়লেখা উপজেলা শাখা।

    শাহরিয়ান আহমেদ শাকিল,বড়লেখা প্রতিনিধিঃ জাতীয় সামাজিক সংগঠন নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) এর ২৯ বছরে পদাপর্ণ উপলক্ষে বড়লেখা উপজেলা শাখার সপ্তাহব্যাপী চলমান কর্মসূচির অংশ হিসেবে মাদ্রাসার সুবিধাবঞ্চিত ছাত্রদের উপহার সরুপ উন্নতমানের জ্যাকেট প্রদানের মাধ্যমে শীতবস্ত্র কর্মসুচির উদ্ধোধন করা হয়েছে।
    মঙ্গলবার (৭ডিসেম্বর)  রাত ৮ ঘটিকায় নিসচা বড়লেখা উপজেলা শাখার উদ্দ্যোগে পৌরশহরে জামিয়া হুফফাজুল কোরআন মাদ্রাসার হাফিজ বিভাগের অধ্যায়নরত একজন সুবিদাবঞ্চিত ছাত্রকে উপহার সরুপ উন্নতমানের জ্যাকেট উপহার প্রদান করার  মাধ্যমে শীতবস্ত্র কর্মসূচির উদ্ধোধন করা হয়।
    এসময় উপস্হিত ছিলেন জামিয়া হুফফাজুল কোরআন মাদ্রাসার পরিচালক মাও  হাফেজ ইমাম উদ্দিন, নিসচা বড়লেখা উপজেলা শাখার সভাপতি তাহমিদ ইরশাদ রিপন, সহ-সভাপতি মারর্জানুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আয়নুল ইসলাম, আইনবিষয়ক সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া, প্রকাশনা সম্পাদক মারুফ হোসাইন সুমন, প্রচার সম্পাদক নূরে আলম মোহন, ও কার্যনির্বাহী সদস্য এনাম উদ্দিন।
    উল্লেখ্য নিসচার বড়লেখা উপজেলা শাখার সভাপতি।তাহমিদ ইরশাদ রিপন বলেন, গত বছর (২০২০) সালে নিসচা বড়লেখা উপজেলা শাখার সম্মানিত উপদেষ্ঠা যু্ক্তরাষ্ট্র প্রবাসী কমিনিউটি নেতা মানবতাবাদী ব্যক্তিত্ব আলহাজ্ব মুক্তাদির হোসেন মিছবার অর্থায়নে ৫০০ পরিবারের মাঝে শীতবস্ত্র উপহার প্রদান করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় আজ শীতবস্ত্র কর্মসূচি উদ্ধোধনের মাধ্যমে নিসচার ব্যবস্থাপনায় চলিত বছরে  ও অল্প কয়েকদিনের মধ্যে শীতবস্ত্র উপহার প্রদান করা হবে।
  • তাড়াশে অভ্যন্তরীণ আমন ধান ও চাল সংগ্রহের কর্মসূচি উদ্বোধন।

    তাড়াশে অভ্যন্তরীণ আমন ধান ও চাল সংগ্রহের কর্মসূচি উদ্বোধন।

    তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জের তাড়াশে অভ্যন্তরীণ আমন ধান ও চাল সংগ্রহ ২০২১-২২ উদ্বোধন করা হয়েছে। ০২ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা এল.এস.ডি চত্বরে আমন ধান ও চাল সংগ্রহ কর্মসূচি ফিতা কেটে উদ্বোধন করেন উপজেলা নিবার্হী অফিসার মেজবাউল করিম।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন খান, উপজেলা কৃষি অফিসার লুৎফুন্নাহার লুনা, ও.এল.এস.ডি কাউছার হোসেন, রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি মোতালেব হোসেন মামুন, উপজেলা প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি মহসীন আলী,সাংবাদিক এম ছানোয়ার হোসেন,সাইদুর রহমানসহ অনেকে। অভ্যন্তরীণ আমন ধান ও চাল সংগ্রহ ২০২১-২২ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে গোডাউনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও.এল.এস.ডি কাউছার হোসেন বলেন,এ অর্থ বছরে ৬শ ৫৭টন ধান সংগ্রহ করা হবে।

    সরকারী ভাবে ২৭ টাকা দরে ১হাজার ৮০টাকা মণ হিসেবে ধান ক্রয় করা হবে। গত বছরে ইরি ধান সংগ্রহ করতে গিয়ে আমরা টার্গেট পুরন করতে পারি নাই। ৩ হাজার ৭৪টন ধান সংগ্রহ করার টার্গেট থাকলেও সংগ্রহ হয়েছিল ১হাজার ৮শ ২৪টন। এবারও পারবো কিনা সন্দেহ আছে।

    সাধারণ জনগন (কৃষক) বাহিরের বাজারে সরকারী রেটের চাইতে বেশী মূল্য পাওয়ায় ধান দিতে ইচ্ছা পোষণ করছেন না। তবে আমরা চেষ্টা করছি আমন ধান সংগ্রহ করতে। ৭ নভেম্বর ২০২১ তারিখ হতে ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২২ তারিখ পর্যন্ত  এ ধান সংগ্রহ কর্মসূচি চলবে।

  • লর্ডহার্ডিঞ্জে শতভাগ অনলাইন জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্মসূচীর উদ্বোধন।

    লর্ডহার্ডিঞ্জে শতভাগ অনলাইন জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্মসূচীর উদ্বোধন।

    মামুন হোসাইন,ভোলা প্রতিনিধিঃ ভোলার লালমোহন উপজেলার সকল ইউনিয়নের ওয়ার্ড পর্যায়ে অনলাইন জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম বেগবান করার লক্ষে ৯নং লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়নে শতভাগ অনলাইন জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্মসূচীর উদ্বোধন করা হয়েছে।

    আজ ২৩ নভেম্বর সকাল ১০টায় উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজন ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবনে ৩দিন ব্যাপি এই কর্মসূচী উদ্ভোধন করা হয়।

    এসময় আব্দুল গনি মাষ্টারের সঞ্চালনায় লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবুল কাশেম মিয়াঁর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কর্মসূচী উদ্ভোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পল্লব কুমার হাজরা।

    উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন,সুনাগরিক হিসেবে শিশুর জন্মের সঙ্গে সঙ্গে জন্মনিবন্ধন করা আমাদের কর্তব্য।জন্ম নিবন্ধন করা থাকলে একজন শিশু বা একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ বহু ধরনের সুবিধা পেতে পারেন। এছাড়া, প্রত্যেক মানুষকে সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করার সঙ্গে সঙ্গে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন তথ্যাদি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    পাসপোর্ট, বিবাহ নিবন্ধন, মৃত্যু সনদ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি, জমি রেজিস্ট্রেশনসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ কাজে সব বয়সের জন্ম সনদ দরকার পড়ে। সে জন্য রেজিস্ট্রার জেনারেল, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন অফিস জাতীয় পর্যায় হতে স্থানীয় পর্যায় পর্যন্ত জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন নিশ্চিত করতে অন্যান্য সহায়ক কর্তৃপক্ষের মধ্যে সমন্বয় ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে।

    এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লর্ডহার্ডিঞ্জ ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওঃ ইউসুফ মিয়াঁ ও অন্যানদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সকল ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য প্রমুখ।

  • সিলেটে সূচনা কর্মসূচির ষান্মাসিক প্রোগ্রাম রিভিউ কর্মশালা।

    সিলেটে সূচনা কর্মসূচির ষান্মাসিক প্রোগ্রাম রিভিউ কর্মশালা।

    জিতু আহমদ,ওসমানীনগর::ইউরোপিয় ইউনিয়ন ও এফসিডিও‘র অর্থায়নে,সেভ দ্যা চিলড্রেন,ওয়ার্ল্ড ফিস,আইডিই,হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল ও আইসিডিডিআরবি এর কারিগরী সহায়তায় বহুখাত ভিত্তিক পুষ্টি বিষয়ক আরডিআরএস এর সূচনা কর্মসূচির উদ্যোগে অনুষ্টিত হয়েছে সূচনার ষান্মাসিক প্রোগ্রাম রিভিউ কর্মশালা।

    কর্মশালা সিলেটের গোলাপগঞ্জ,ওসমানীনগর, বালাগঞ্জ,ফেঞ্চুগঞ্জ,বিয়ানীবাজার ও বিশ্বনাথ উপজেলায় সূচনা প্রকল্পের মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়িত ইনোভেশন, এইচএফপি পোলট্রি,মাছ চাষ,মা ও শিশুর স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও এডভোকেসী সেবাসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের গ্যালারী-প্রদর্শন করেন সংশ্লিষ্টরা।

    এক্সেলসিওর সিলেটে মঙ্গলবার দিনব্যাপী অনুষ্টিত কর্মশালায় প্রকল্পের জেলা সমন্বয়কারী মো. ফরাজদুক ভুঞাঁর দিক নির্দেশনায় সরকারের পাশাপাশি সিলেটের ৬টি উপজেলায় প্রকল্পের মাধ্যমে পরিচালিত পুষ্টির সুনির্দিষ্ট ও পরোক্ষ কার্যক্রমের গ্যালারী প্রদর্শনসহ বিগত ছয় মাসে বাস্থবায়িত সুফলগুলো তুলে ধরেন সূচনা প্রকল্পে কর্মকর্তারা।

    কর্মশালায় সূচনা প্রকল্পে সকল টেকনিক্যাল সহযোগি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থেকে নিজ নিজ মতামত প্রদান করেন।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আরডিআরএস বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক তপন কুমার কর্মকার বলেন, গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ব্যক্তিগত ও সমষ্টিগত সামাজিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন, মানসম্মত জীবনযাপন, ন্যায়বিচার এবং টেকসই পরিবেশ অর্জনের লক্ষ্যে আরডিআরএস বাংলাদেশের মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রাম সূচনা কর্মসূচি কাজ করে যাচ্ছে।

    সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ের সহযোগিতায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে সিলেট ও মৌলভীবাজার জেলার ২০টি উপজেলার দরিদ্র পরিবারের আয় বৃদ্ধির মাধ্যমে অপুষ্টি দূরীকরনে ব্যাপক সফলতা অর্জন করেছে সূচনা কর্মসূচি।

    ২০২২ সালের মধ্যে সূচনার মাধ্যমে গ্রামীন জনপদের বাসিন্দাদের অপুষ্টি দূর করার টেকসই উপায় ও সুষ্ট নাগরিক অধিকারের বাস্থাবয়নসহ প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলার সক্ষমতা অর্জনের লক্ষ্যে সুংশ্লিষ্টদের আরও দ্বায়িত্বশীলতার সাথে কাজ করার আহব্বান জানান।

    অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, আরডিআরএস বাংলাদেশের হেড অব প্রোগ্রাম মোঃ আব্দুস সামাদ,সেভ দ্যা চিলড্রেন ইনন্টারন্যাশনালের সিওপি ড.শেখ শাহেদ রহমান,সিলেটের সমন্বয়কারী মোঃফরাজদুক ভুঞাঁ,সহকারী সমন্বয়কারী মোঃআবু রায়হান,সেভ দ্যা চিলড্রেন ইনন্টারন্যাশনালের ডিপিডি মোঃ আলী রেজা,ফুড সিকিউরিটি এন্ড লাইভলিহুডের ডিরেক্টর মোঃ আমিন উদ্দিন,আইডিই‘র সিনিয়র টেকনিক্যাল স্পেসালিস্ট শাহ মোঃ হাসানুজ্জামান, লাইভলিহুডের সিনিয়র ম্যানেজার মোঃমাহবুব হাসান,সিবি এন্ড সিআর এর সিনিয়র ম্যানেজার বিশ্বজিৎ কুমার রায়,নিউট্রিশনের টেকনিক্যাল ম্যানেজার মোঃসামিউল ইসলাম, ওয়ার্ল্ড ফিসের ডিএফএস গোপাল দত্ত।

    দিনব্যাপী কর্মশালায় অনান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন,সূচনা প্রকল্পের নিউট্রিশন অফিসার হামিদা বেগম,ঝন্টু লাল পাল,কাওছার জান্নাতি,মো: এনামুল হক, উপজেলা সমন্বয়কারী এএসএম মাহফুজার রহমান,মোঃমিজানুল হক,মোঃতরিকুল ইসলাম মো: জসিম উদ্দিন তালুকদার, নৃপেন চ্যাটার্জি ছাড়া সিলেটের ৬টি উপজেলায় প্রকল্পে কর্মরত ম্যাকমো,জিসিডিও,ইউনিয়ন সমন্বকারী, এ্যাডমিন ও ফাইন্যান্স অফিসার, এফএফ, এসসিএম কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট উপকারভোগীরা।

  • সিরাজগঞ্জে জেন্ডার জাস্টিস অ্যান্ড ডাইভারসিটি কর্মসূচী অনুষ্ঠিত।

    সিরাজগঞ্জে জেন্ডার জাস্টিস অ্যান্ড ডাইভারসিটি কর্মসূচী অনুষ্ঠিত।

    আজিজুর রহমান মুন্না,সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জে ব্র্যাক জেন্ডার জাস্টিস অ্যান্ড ডাইভারসিটি কর্মসূচী’র উদ্যোগে ইনসেপশন মিটিং অনু্ষ্ঠিত হয়েছে।

    রোববার (৫ সেপ্টেম্বর)সকালে সিরাজগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ড্রাস্টি লিমিটেড হলরুমে উক্ত অবহিতকরন সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যে রাখেন,অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মনির হোসেন।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে মুক্ত আলােচনা করেন, ব্র্যাক প্রধান কার্যালয় ঢাকা’র জেন্ডার অ্যান্ড মেইনস্টি মিং জেন্ডার জাস্টি অ্যান্ড ডাইভারসিটি কর্মসূচী’র প্রোগাম ম্যানেজার সেঁজুতি হায়াত, মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর সিরাজগঞ্জের উপ-পরিচালক কানিজ ফাতেমা, সিরাজগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি হেলাল আহমেদ।

    মূল আলোচনা বিষয় উপস্থাপন করেন, জেন্ডার মেইন স্ট্রি মিংয়ের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক মোঃ জহিরুল আকন্দ।

    অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্যে রাখেন ও সভাপতিত্ব করেন, ব্র্যাক সিরাজগঞ্জেরজেলা সমন্বয়কারী মোঃ রইস উদ্দীন। সঞ্চালনায় ছিলেন, ব্র্যাক জিজেটডি রিজিওনাল ম্যানেজার মোঃখালেকুজ্জামান।

    এ সময় ব্র্যাকের আঞ্চলিকব্যবস্থাপক (দাবী) মোঃ আবুল কালাম আজাদ,আর,এম,ইউপিজি সিরাজগঞ্জেরআব্দুর রহমান, ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগামের কাে-অডিনেটর। আব্দুল মাজেদ, ম্যানেজার রাজু আহমেদ,ব্র্যাক এইচ, আর ডেপুটি ম্যানেজার মুরাদুর রশীদ সহ ব্র্যাকের বিভিন্ন। প্রোগামের/এন্টারপ্রাইজের কর্মকর্তাগন উপস্থিত ছিলেন।

    উক্ত অবহিতকরন সভার উদ্দেশ্য হলো মুলধারায় বা জেন্ডার মেইনস্ট্রিমিং কার্যক্রমের অংশ হিসাবে প্রতিজেলাশহরে ব্র্যাকের সিনিয়র সহকর্মীদের সাথে জেন্ডার কর্মকৌশল এবং মূল ধারায় জেন্ডারে কার্যক্রম পরিচিতির জন্য একটি ইন্সপেকশন মিটিং আয়োজন করা।