Tag: এমপি
-
বাঙালিকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারেনি, পারবেও না-এমপি সুজন।
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ১৮ মিনিটের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে একটি দেশ স্বাধীনতা পাবে, এটা পশ্চিমা গোষ্ঠী ও পশ্চিম পাকিস্তানের কেউ বুঝতে পারেনি। ৭ই মার্চে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণে বলেছিলেন বাঙালিকে দাবায়ে রাখা যাবে না, সত্যিকারে বাঙালিকে আজ পর্যন্ত কেউ দাবায়ে রাখতে পারেনি, পারবেও না বলে মন্তব্য করেছেন ঠাকুরগাঁও ২ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজন।বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপন উপলক্ষ্যে বালিয়াডাঙ্গী চৌরাস্তায় বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন সোনার বাংলা গড়ার। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আছেন বলেও স্বাধীনতার সুফল ভোগ করছে সাধারণ মানুষ। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সকলের সহযোগিতা চান তিনি।এর আগে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফছানা কাওছারের সভাপতিত্বে, বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি ফিরোজ কবির, উপজেলা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আলেয়া পারভীন, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী,সহ-সভাপতি জুলফিকার আলী, সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. আবু হাসনাত বাবু, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি মজিবর রহমান প্রমুখ এতে বক্তব্য রাখেন।এ সময় উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক, সাংবাদিক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।পরে গত ০৬ মার্চ উপজেলা পরিষদ হলরুমে চিত্রাঙ্কণ, আবৃত্তি ও ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষন প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন আলোচনা সভায় অংশ নেওয়া অতিথিরা। -
আমি সার্বিক ভাবে মেয়রকে সহযোগিতা করতে চাই-এম পি হাফিজ উদ্দীন।
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল পৌরবাসীর বহু কাঙ্খিত দীর্ঘ ২০ বছরপর ৬ কৌটি ৯১লক্ষ টাকা ব্যয়ে পৌর ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়।রবিবার (৩ মার্চ) পৌর মেয়র মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে সরকারি হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি সভাপতি ঠাকুরগাঁও-৩ আসনের সাংসদ হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ বলেন, আমি সার্বিক ভাবে মেয়রকে সহযোগিতা করতে চাই, কিন্তু এর মূখ্য ভূমিকা পালন করতে হবে মেয়রকে । আপনারা প্রকল্প তৈরি করেন আমি সংসদে কথা বলে বাস্তবায়ন করবো। তিনি আরো বলেন আগামি ৫বছরের জন্য শহর উন্নয়নে পরিকল্পনা তৈরি করেন ভবিষ্যতে আপনাদের ভোগান্তিতে পরতে হবে না।হোসেনগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের পুরাতন ভবনে পৌর ভবনের ভিত্তি প্রস্থর অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসাবে বক্তব্য রাখেন, সংরক্ষিত আসনের সাবেক সাংসদ সেলিনা জাহান লিটা। বিশেষ অতিথি উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা রকিবুল হাসান, এএসপি সার্কেল রেজাউল হক, আ’লীগ সভাপতি অধ্যক্ষ সইদুল হক, সম্পাদক তাজউদ্দীন আহমেদ, ওসি সোহেল রানা, জাতীয় পাটি যুগ্ন আহবায়ক আবু তাহের, পৌর আ’লীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম সরকার, সভাপতি বাংলাদেশ সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার এসোসিয়েশন রবিউল ইসলাম সবুজ, সাবেক মেয়র মোখলেছুর রহমান, ইউপি চেয়ারম্যান মতিউর রহমান মতি,প্রেসক্লাব সভাপতি মোবারক আলী, সহ-সভাপতি হুমায়ুন কবির প্যানেল মেয়র মতিউর রহমান মতি প্রমুখ।এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান সেফালি বেগম, সাবেক মেয়র আলমগীর সরকার,জাপা আহবায়ক জাহাঙ্গীর আলম,অধ্যাক্ষ মহাদেব বসাক, কাউন্সিলর ইসহাক আলী, কাউন্সিল হালিমা আক্তার ডলি,সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মাহফুজা বেগমসহ পৌর কাউন্সিলর, কর্মকর্তা কর্মচারী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মিরা সহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক বৃন্দ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সহকারী অধ্যাপক প্রশান্ত বসাক। -
রামপালে দুইদিন ব্যাপী বই মেলার উদ্বোধন করলেন এমপি হাবিবুন নাহার।
রামপাল (বাগেরহাট)সংবাদদাতাঃ মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বাগেরহাটের রামপালে দুই দিনব্যাপী অমর একুশে বই মেলার উদ্বোধন করা হয়েছে। রামপাল সরকারি ডিগ্রি কলেজ ও উপজেলা প্রশাসন রামপালের সার্বিক সহযোগিতায় এবং অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ শেখ জালাল উদ্দীনের পৃষ্ঠপোষকতায় বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১ টায় কলেজ চত্বরে বই মেলার উদ্বোধন করেন বাগেরহাট-৩ আসনের সংসদ সদস্য বেগম হাবিবুন নাহার (এম.পি)।রামপাল সরকারি ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) সমীর কুমার বিশ্বাসের সভাপতিত্বে ও প্রভাষক মোঃ মোস্তফা কামাল পলাশের সঞ্চালনায় বই মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান সেখ মোয়াজ্জেম হোসেন ও উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ নুরুল হক লিপন।অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সুকান্ত কুমার পাল, রামপাল থানার ওসি (তদন্ত) বিধান পাল, বীর মুক্তিযোদ্ধা অতীন্দ্রনাথ হালদার দুলাল, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ হাফিজুর রহমান প্রমুখ।এবার বই মেলায় বিভিন্ন ধরনের বইয়ের ১৫ টি স্টল করে সাজিয়ে বসেছে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সেই সাথে রয়েছে বিভিন্ন সমাজ সচেতনতামূলক স্টল। উদ্বোধনের পরে বই মেলার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন সংসদ সদস্য বেগম হাবিবুন নাহার। -
চাপিয়ে দেওয়া কোনকিছু কখনোই বাঙালী মেনে নেয়নি-সৈয়দ সায়েদুল হক এমপি।
মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃহবিগঞ্জ -৪ (চুনারুঘাট- মাধবপুর) আসনের এমপি ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেছেন, ‘বাঙালী জাতি কখনোই তাদের উপর চাপিয়ে দেওয়া কোনো সিদ্ধান্তকে মেনে নেয়নি।আঘাত আসলেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে।ভাষার অধিকার প্রতিষ্টায়ও অনুরূপভাবে ১৯৫২ সালে বাঙ্গালী জাতি জেগে উঠেছিল।ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর সক্রিয় অংশগ্রহন ও অবদান ছিল।তিনি বলেন,প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা প্রতিনয়ত আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের সম্মান বাড়াতে অবদান রাখছেন।’তিনি আজ বুধবার(২১ ফেব্রুয়ারী) সকাল ১১ টায় মাধবপুর উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২৪ পালন উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্টানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার একেএম ফয়সালের সভাপতিত্বে এ অনুষ্টানে অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন,সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাহাত বিন কুতুব,প্রাণী সস্পদ কর্মকর্তা ডঃ আব্দুস সাত্তার বেগ, ওসি (তদন্ত) মোঃ আতিকুর রহমান বীর মুক্তিযোদ্ধা সুকোমল রায়,উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ এএইচএম ইশতিয়াক মামুন,কাউসার আহমেদ,সাংবাদিক সাব্বির হাসান,আজিজুর রহমান জয়,জালাল উদ্দিন লস্কর, মিজানুর রহমান প্রমুখ।পরে প্রধান অতিথি বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। -
নওগাঁ-২ আসনে নৌকার প্রার্থী শহীদুজ্জামান চতুর্থ বার এমপি নির্বাচিত।
নওগাঁ প্রতিনিধি : স্থগিত হওয়া নওগাঁ-২ আসনের অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে।
সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারী) রাত সাড়ে ৯টায় নওগাঁর জেলা প্রশাসকের হলরুমে প্রাথমিকভাবে বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়। ফলাফল ঘোষণা করেন জেলা প্রশাসক ও জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা গোলাম মওলা।
এর আগে উৎসবমুখর পরিবেশে সকাল ৮টা হতে বিরতিহীন ভাবে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
ভোট গ্রহণ ও গণনা শেষে নওগাঁ-২ (ধামুইরহাট-পত্নীতলা) আসনের ১২৪টি ভোটকেন্দ্রের পূর্নাঙ্গ ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এতে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী শহীদুজ্জামান সরকার বেসরকারী ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। এ নিয়ে টানা ৪র্থ বারের মত সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি। ১২৪টি ভোটকেন্দ্রের ঘোষিত ফলাফলে নৌকা প্রতীকে ভোট পড়েছে ১ লাখ ১৮ হাজার ৯৪১ ভোট।
অন্যদিকে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী (ট্রাক) প্রতীকে ইঞ্জিনিয়ার আখতারুল আলম পেয়েছেন ৭৪ হাজার ৩৮১ টি ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী মেহেদী মাহমুদ রেজা (ঈগল) প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৪২৬ ভোট। এবং জাতীয় পার্টির মনোনীত (লাঙ্গল) প্রতীকের প্রার্থী অ্যাডভোকেট তোফাজ্জল হোসেন পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৪ ভোট।
বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী শহীদুজ্জামান সরকার তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীর চেয়ে ৪৪হাজার ৫৬০ ভোট বেশি পেয়ে জয়লাভ করেন।
এ আসনে মোট ৩ লাখ ৫৬হাজার ১৩২জন ভোটার নিয়ে ৪ জন প্রার্থী তাদের নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এই আসনটিতে মোট ৫৭.২১% ভেটার উপস্থিতি কাস্ট করা সম্ভব হয়েছে বলে জানান জেলা প্রশাসক ও জেলা রির্টানিং কর্মকর্তা গোলাম মওলা।উল্লেখ্য, গত ৭ জানুয়ারি সারাদেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও নওগাঁ-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুল হকের মৃত্যুর কারণে এ আসনটিতে ভোটগ্রহণ স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পরবর্তীতে নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তারিখ অনুযায়ী আজ ১২ ফেব্রুয়ারী ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
-
পাঞ্জাবী পরে ঢাকায় ঘুরাঘুরি করতে এমপি হয়নি-ব্যারিস্টার সুমন।
নাহিদ মিয়া,মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি।হবিগঞ্জ-৪ মাধবপুর-চুনারুঘাট আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন এমপি পুরোনো খাল পরিস্কার কালে নেতাদের উদ্দেশ্যে বলেন-সেন্ট ওয়ালা ড্রেস থেকে নেমে এসে কাজে নামেন। কাজের মাধ্যমে মানুষের হৃদয় জয় করতে হবে। আমি পাঞ্জাবী পরে ঢাকায় ঘুরাঘুরি করতে এমপি হয়নি। আমি যেটা ধরি সেটার শেষ করে ছাড়ি। আগামী দিনে যারা কাজ করবে তাঁরাই নেতৃত্ব দিবে। সুন্দর সুন্দর কাপড় পড়ে ঘুরাঘুরি করে আর নেতা হওয়ার সুযোগ নেই। নেতা হতে হলে মানুষের জন্য কাজ করতে হবে।এ সময় তিনি ক্লিন মাধবপুর এর প্রশংসা করে কাজের জন্য পাঁচ লাখ টাকা দেওয়ার ঘোষণা করেন।শনিবার (২৭ জানুয়ারি) সকালে ক্লিন মাধবপুরে আয়োজনে উপজেলা পরিষদ দক্ষিণ পাশে রাস্তা খালের ময়লার আবর্জনা পরিস্কার কাজে যোগ দেন।ক্লিন মাধবপুর, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ডাকে প্রায় ৩০০ স্বেচ্ছাসেবী ও স্থানীয় এবং কর্মী সমর্থন নিয়ে উপজেলা সদরে ময়লা আবর্জনা স্তূপে ডাকা পুরোনো খালটি পরিস্কার কাজ শুরু করলেন নবনির্বাচিত এমপি সৈয়দ সায়েদুল হক ওরফে ব্যারিস্টার সুমন। -
আমি আপনাদের ভাই/ভাতিজা এমপি সাহেব বলে ডাকবেন না- এমপি সুজন।
আনোয়ার হোসেন,রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি:সাধারণ জনগনের উদ্দেশ্যে ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজন বলেছেন, কেউ আমাকে এমপি সাহেব কিনবা স্যার বলে ডাকবেন না। আমি আগে থেকেই যেমন আপনাদের ভাই ছিলাম তেমনি থাকবো।শুক্রবার দুপুরে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বড় পলাশবাড়ী ইউনিয়নের কিসমত বড় পলাশবাড়ি মালদহপাড়া জামে মসজিদের নুতন জামে মসজিদের ভিত্তি প্রস্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।তিনি বলেন,আমি বয়স্কদের কাছে সুজন,কারো কাছে ভাতিজা,কারো কাছে বাবাজি,ছোটদের কাছে ভাই সুজন এই ভালোবাসা নিয়ে থাকতে চাই। কেউ স্যার বা এমপি সাহেব বলবেন নাহ।সুজন বলেন, আপনারা আমাদের ভোট দিয়েছেন,যে কোন সমস্যা হবে সরাসরি আমার কাছে আসবেন। আমি সুজন প্রতিটি সময় আপনাদের পাশে আছি। বঙ্গবন্ধু কন্যা ও বাংলাদেশের সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানেই বাংলাদেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি। তাঁর হাত ধরেই বাংলাদেশ আজ আধুনিক ও উন্নত। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশকে আমরা উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলবো, স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলবো।এসময় স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। -
কানাইঘাট-জকিগঞ্জে পর্যায়ক্রমে উন্নয়ন হবে মতবিনিময় সভায়-এমপি হুছামদ্দীন চৌধুরী।
মিজানুর রহমান (লাভলু) কানাইঘাট প্রতিনিধি:কানাইঘাট উপজেলায় কর্মরত দপ্তর প্রধান,জনপ্রতিনিধিবৃন্দ ও সুধিজনদের সাথে মতবিনিময় করেছেন সিলেট-৫ (কানাইঘাট-জকিগঞ্জ) আসনের নবনিবার্চিত সংসদ সদস্য মাওলানা মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী।আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে পরিষদ মিলনায়তনে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সরকারি দপ্তরের সকল কর্মকতার্,উপজেলার সকল ইউনিয়নের চেয়ারম্যানগন,পৌরসভার মেয়র,রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ,গণমাধ্যমকমর্মী ও সুধিজনদের উপস্থিতিতে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংসদ সদস্য মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী বলেন বিগত ৭ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কানাইঘাট-জকিগঞ্জের সর্বস্তরের জনসাধারন, আলেম-উলামা দলমতের উর্ধ্বে উঠে তাকে বিপুল ভোটে নিবার্চিত করায় সর্বস্তরের জনসাধারনকে মোবারকবাদ,অভিনন্দন জানিয়ে বলেন দু টি উপজেলার নিবার্চনের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তা সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নিবার্চন উপহার দেওয়ায় সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।এ সময় সংসদ সদস্য হুছামুদ্দীন চৌধুরী আরো বলেন, মানুষ যে প্রত্যাশা নিয়ে আমাকে ভোট দিয়ে নিবার্চিত করেছেন নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনের মাধ্যমে তাদের প্রতিদান আমি দিতে চাই। ইনসাফের উর্ধ্বে উঠে নানা দিক থেকে অবহেলিত ও বঞ্চিত কানাইঘাট-জকিগঞ্জের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে যেখানে আগে কাজ করার প্রয়োজন তা করা হবে। এজন্য উন্নয়ন সহ সকল কাজে প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারী, জনপ্রতিনিধি,রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ,গণমাধ্যমকর্মী ও সুধীজনদের সবার্ত্মক ভাবে তাকে প্রতিটি কাজে সহযোগিতা করার জন্য আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সুসম্পর্ক রয়েছে উল্লেখ করে এমপি হুছামুদ্দীন বলেন উন্নয়নের দিক থেকে কানাইঘাট-জকিগঞ্জ আর পিছিয়ে থাকবে না।আজকের মতবিনিময় সভা থেকে যে সব দাবী দাওয়া ও সমস্যার কথা আপনারা তুলে ধরেছেন তাহা পর্যায় ক্রমে বাস্তবায়ন করা হবে। সরকারের উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড স্বচ্ছতার সহিত বাস্তবায়ন করার জন্য তিনি প্রশাসনিক কর্মকতার্ ও জনপ্রতিনিধিদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন আপনাদের ভোটে এবং আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের রহমতে আমি এমপি নিবার্চিত হয়েছি কোন ধরনের দূর্নীতি ও অনিয়ম স্বেচ্ছাচারিতা,অপকর্মের সাথে আমি কখনো জড়িত থাকব না এবং আমার নাম ভাঙ্গিয়ে নিবার্চনী এলাকায় কেউ কোন ধরনের অপকর্ম করতে পারবে না। অপরাধ দমন এবং ন্যায় বিচার নিশ্চিত করার পাশাপাশি যাতে করে কোন নিরীহ ব্যক্তি থানা পুলিশের দ্বারা জুলুম ও অভিচারের স্বীকার না হন সবাই যাতে করে পুলিশি সেবা পান তাহা নিশ্চিত করার জন্য থানা পুলিশের প্রতি আহ্বান জানান।উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা ফারজানা নাসরিনেরসভাপতিত্বে ও উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা গোপাল চন্দ্র সূত্রধরের পরিচালনায় মতবিনিময় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কানাইঘাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মুমিন চৌধুরী,উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র লুৎফুর রহমান,সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের বন ও পরিবেশ সম্পাদক জেলা পরিষদ সদস্য মোস্তাক আহমদ পলাশ,উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ফয়সল আহমেদ,কানাইঘাট অফিসার ইনচার্জ জাহাঙ্গীর হোসেন সরদার,উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান খাদিজা বেগম,জকিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুস সুবুর।অন্যানের মধ্যে আরোও বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এমদাদুল হক,উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টিএইচও ডাঃ সুবল চন্দ্র বর্মন,সিলেট প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি সাংবাদিক এমএ হান্নান,উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি জামাল উদ্দিন,দিঘীরপার ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মুমিন চৌধুরী,সদর ইউপির চেয়ারম্যান প্রভাষক আফসার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী,আঞ্জুমানে আল ইসলাহথর কানাইঘাট শাখার সভাপতি হাফিজ ফারুক আহমদ,আল ইসলাহথর কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা রেজওয়ান আহমদ, রামিজা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মামুন আহমদ, কানাইঘাট প্রেসক্লাবের সভাপতি নিজাম উদ্দিন, সাবেক উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নাজমুল হক, বীর মুক্তিযোদ্ধা সুবেদার আফতাব উদ্দিন, কানাইঘাট উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক মারওয়ানুল করিম প্রমুখ। মতবিনিময় সভার শুরুতে উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা পরিষদ,থানা পুলিশের পক্ষ থেকে নব নিবার্চিত এমপি মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরীকে ফুলের তোড়া দিয়ে ভরন করে নেওয়া হয়।নবনির্বাচিত সংসদসদস্য মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী কানাইঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিভিন্ন বিভাগ ঘুরে দেখেন এবং চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার জন্য কর্মরত ডাক্তারদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন হাসপাতালের বিরাজমান সমস্যা চিহ্নিত করে স্বাস্থ্য সেবার আরো উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে তিনি জানান এবং দারুল উলূম মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে সায়িত আল্লামা মুশাহিদ (র.) বায়মপুরীর কবর জিয়ারত করেন এমপি হুছামুদ্দীন চৌধুরী। -
রামপালে হাবিবুন নাহার এমপি শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ।
রামপাল(বাগেরহাট)প্রতিনিধিঃ বাগেরহাটের রামপালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ভান্ডার হতে গরীব ও দুঃস্থ শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।সোমবার (জানুয়ারি) দুপুর ১২ টায় রামপাল উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে উপজেলা অডিটোরিয়ামের শীতার্ত মানুষের মাঝে এ কম্বল বিতরণ করা হয়।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রহিমা সুলতানা বুশরা’র সভাপতিত্বে কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাগেরহাট-৩ আসনের নব-নির্বাচিত সংসদ সদস্য, বেগম হাবিবুন নাহার (এম.পি)।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোল্লা আ. রউফ, রামপাল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেখ মোয়াজ্জেম হোসেন।এসময় উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) শেখ সালাউদ্দিন দিপু, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. নুরুল হক লিপন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোসা. হোসনেয়ারা মিলি, রামপাল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সোমেন দাস, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সুকান্ত কুমার পাল প্রমুখ।এসময় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের শতাধিক অসহায় মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রভাষক মো. মোস্তফা কামাল পলাশ। -
বেগম হাবিবুন নাহারকে চতুর্থ বারের মতো এমপি নির্বাচিত করায় রামপালে মতবিনিময় সভা।
রামপাল(বাগেরহাট)প্রতিনিধিঃ খু
লনা সিটি করপোরেশন মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, বিএনপি জামায়াতের নেতারা মিডিয়ার সামনে গনতন্ত্র নিয়ে বড় কথা বলে বেড়ান তারা এদেশের গনতন্ত্রকে কবর দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের মানুষকে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ দিয়েছে। বিএনপি জামায়াত জোট সরকার দ্বারা দেশের কোন উন্নয়ন হয়নি। তারা দেশের সম্পদ চুরি করে বিদেশে পাচার করছে এবং নিজেদের পকেট ভারী করছে। তিনি আরও বলেন যে, বিশেষকরে সুন্দরবনের কোল ঘেঁষা বাগেরহাট-৩ (রামপাল-মোংলা) সংসদীয় আসন ছিল বিএনপি জামায়াতের সন্ত্রাসীদের আবাসস্থল। আমাদের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের আয়ের প্রধান উৎস মৎস্য ঘের। তারা সাধারণ মানুষের মৎস্য ঘের জোরপূর্বক দখল করে নিতো। সাধারণ মানুষ মৎস্য ঘেরের হারীর টাকা চাইতে গেলে তাদের নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করতো।তিনি আরও বলেন যে, ১৯৯১ সালে আমি এ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে এমপি নির্বাচিত হই সেসময়ে বিএনপি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকায় আমাকে কোন কাজ করতে দেওয়া হয়নি। এ এলাকার মৎস্য ঘেরগুলো তাদের উশৃঙ্খল লোকজন সাধারণ মানুষকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে দখল করে নেয়। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসলে এ আসন থেকে জনগণ আমাকে আবারও এমপি নির্বাচিত করে। এরপর আমি সরকারের সহায়তায় এ অঞ্চলের সন্ত্রাসীদের বিতাড়িত করতে শুরু করি। যে সকল মৎস্য ঘের বিএনপি জামায়াতের সন্ত্রাসীরা দখল করে রেখেছিল আমি তাদেরকে এলাকা থেকে তাড়িয়ে দেই। পাশাপাশি প্রকৃত জমির মালিকদের নিজ জমি ভোগদখল করতে সহযোগিতা করি। এর ফলে আস্তে আস্তে জমির প্রকৃত মালিকেরা তাদের অধিকার ফিরে পায়। এছাড়া রামপাল মোংলায় যারা সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল তাদেরকে আমি এই এলাকা থেকে তাড়িয়ে দেই। জোট সরকার ক্ষমতায় এসে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর মোংলাকে পুরোপুরি অচল করে রেখেছিল জননেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে মৃতপ্রায় মোংলা বন্দরকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিনত করেছে। পাশাপাশি এ অঞ্চল ইপিজেডসহ নানা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে সহায়তা করেছে আওয়ামী লীগ সরকার।তিনি আরও বলেন যে, আমাদের সবাইকে রামপাল মোংলার শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে। কেউ যেন কোন প্রকার বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন না করতে পারে, এ বিষয়ে তিনি সকলকে সজাগ দৃষ্টি রাখার আহবান জানান। কেউ এলাকায় শান্তি শৃঙ্খলা বিনষ্টের চেষ্টা করলে প্রশাসনকে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১ টায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন-২০২৪ এ বাগেরহাট-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী বেগম হাবিবুন নাহারকে বিপুল ভোটে চতুর্থ বারের মতো এমপি নির্বাচিত করায় রামপাল উপজেলা আওয়ামী লীগ কর্তৃক আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি করপোরেশনের মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা তালুকদার আব্দুল খালেক।উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ আব্দুল ওহাবের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক, উপজেলা চেয়ারম্যান সেখ মোয়াজ্জেম হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোল্লা আ. রউফ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ মোজাফফর হোসেন, অধ্যক্ষ মোতাহার রহমান, শেখ নিজাম উদ্দিন আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা অতীন্দ্রনাথ হালদার দুলাল।অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. নুরুল হক লিপন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোসা. হোসনেয়ারা মিলি, ইউপি চেয়ারম্যান মো. আব্দুল্লাহ ফকির, তপন কুমার গোলদার, জেলা পরিষদ সদস্য শেখ মনির আহমেদ প্রিন্স, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গাজী গিয়াস উদ্দিন, শেখ নুরুল আমিন, গাজী আক্তারুজ্জামান, শেখ বজলুর রহমান, তাঁতী লীগের সভাপতি নাজমুল হাসান সোহাগ, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. হাফিজুর রহমান প্রমুখ।এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউপি চেয়ারম্যান মোসা. সুলতানা পারভীন, আওয়ামী লীগ নেতা শেখ আব্দুল মান্নান, হাওলাদার আবু তালেব, সিরাজুল আযম দ্বারা, ইকরামুল হক কচি, আরাফাত হোসেন কচি, শেখ শরিফুল ইসলামসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।