Tag: ইউপি

  • মাধবপুরে সর্বপ্রথম ইউপি’র নির্বাচনে মহিলা চেয়ারম্যান প্রার্থী ফাতেমা-তুজ-জোহরা। 

    মাধবপুরে সর্বপ্রথম ইউপি’র নির্বাচনে মহিলা চেয়ারম্যান প্রার্থী ফাতেমা-তুজ-জোহরা। 

    নাহিদ মিয়া,মাধবপুর (হবিগঞ্জ)প্রতিনিধি:আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২০২১ এর পঞ্চম ধাপের নির্বাচনে হবিগঞ্জের মাধবপুরে একমাত্র মহিলা প্রার্থী হিসেবে আ. লীগের নৌকা মনোনয়ন পেয়েছেন ফাতেমা-তুজ-জোহরা (রিনা)। তিনি উপজেলার ১০ নং ছাতিয়ান ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আ. লীগের প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
    ছাতিয়ান ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান প্রয়াত খায়রুল হোসাইন মনু’র সহধর্মিনী। ফাতেমা-তুজ-জোহরা রিনা বর্তমানে হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ এর সদস্য। এর পূর্ব তিনি দুইবার মাধবপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।সূত্রে আরো জানা যায় ইউপির পরিষদ নির্বাচনে মাধবপুর উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন পরিষদে এর পূর্বে কোন মহিলা প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নি। ফাতেমা-তুজ-জোহরা রিনাই একমাত্র মহিলা প্রার্থী যিনি আ. লীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে ছাতিয়াইন ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন করবেন।
    এ ব্যাপারে ফাতেমা-তুজ-জোহরা রিনার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি জানান ‘আলহামদুলিল্লাহ প্রথমেই কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি মহান সৃষ্টি কর্তার প্রতি।আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমাকে নৌকা প্রতীক বরাদ্দ দেয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা মানবতার মা, বাংলাদেশের উন্নয়নের রুপকার, বাংলাদেশ আ.লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
    আমাদের অভিবাবক মাননীয় মন্ত্রী আলহাজ্ব মাহবুব আলী এমপি’র প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি ।হবিগঞ্জ জেলা আ.লীগ, উপজেলা আ.লীগ, ইউনিয়ন আ.লীগ নেতৃবৃন্দ সহ সকল সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
    যেহেতু কেবল মাত্র ১ জনকেই মনোনীত করা হবে সেহেতু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সার্বিক বিবেচনায় আমাকে নৌকা প্রতিক দিয়ে দলের সকল স্তরের নেতা কর্মীগনকে নিয়ে ইউনিয়ন বাসীর সহযোগীতায় নির্বাচন করার জন্য দায়িত্ব অর্পন করেছেন।
    নৌকা প্রতীকটি বঙ্গবন্ধুর প্রতিক ,শেখ হাসিনার প্রতিক,আমাদের সকলের গর্বের প্রতীক।তাই আমি আ.লীগ ও সহযোগী সংগঠনের সকল স্তরের নেতা কর্মীদের সহযোগিতা কামনা করি ।পাশাপাশি ইউনিয়ন বাসী সকলের দোয়া, আশির্বাদ ও সহযোগিতায় আমি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলে ছাতিয়াইন ইউনিয়ন পরিষদকে একটি মডেল ইউনিয়ন পরিষদ হিসেবে গড়ে তুলবো ইনশাল্লাহ। আমার জন্য সকলে দোয়া করবেন।
  • নবনির্বাচিত ইউপি সদস্য আব্দুল মন্নানকে চা শ্রমিকদের শুভেচ্ছা ও ক্রেস্ট প্রদান।

    নবনির্বাচিত ইউপি সদস্য আব্দুল মন্নানকে চা শ্রমিকদের শুভেচ্ছা ও ক্রেস্ট প্রদান।

    শাহরিয়ান আহমেদ শাকিল,বড়লেখা প্রতিনিধিঃ মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণ শাহাবাজপুর ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত ইউপি সদস্য আব্দুল মন্নান মনাকে তমবিরাবাদ চা বাগানের চা শ্রমিকবৃন্দের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা ও সম্মাননা স্বরুপ ক্রেস্ট প্রদান করা হয়েছে।

    শুক্রবার (৩নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬ টার সময় তমবিরাবাদ চা বাগানে শাহরিয়ার আহমেদের পরিচালানায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্হিত হয়ে বক্তব্য রাখেন ৯ নং ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত মেম্বার আব্দুল মন্নান মনা,বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক এস এম শাহরিয়ান আহমেদ শাকিল,চা শ্রমিক বৃন্দের পক্ষে বক্তব্য রাখেন শান্ত নায়ক,সাজ্জাদ আহমেদ,তানভীর আহমেদ,তারেক আহেমদ প্রমুখ।

    অনুষ্ঠানে চা শ্রমিকেরা নব-নির্বাচিত মেম্বার আব্দুল মন্নান সাহেবের কাছে তাদের বক্তব্যে বলেছে,আমাদের এই তমবিরাবাদ চা বাগানে বাচ্ছাদের পড়া শুনা করাবার জন্য একটি স্কুলের প্রয়োজন, আমাদের এখানে বিশুদ্ধ পানির প্রয়োজন,আমাদের এখানে পানির সংকট রয়েছে,আপনি যেন আমাদের এই দাবি গুলো পূর্রন করিয়ে দেন। চা শ্রমিকেরা বলেছে,বিগত দিনে আমরা সুখে দুঃখে যাকে পেয়েছি তিনি আমাদের মন্নান ভাই,আমরা যখন কোনো সমস্যার সম্মুখিন হয়েছি তখনই আমাদের পাশে পেয়েছি আমাদের মেম্বার সাহেব কে,তারা আরো বলেছে,বর্তমানে আমারা মেম্বার পাইনি পেয়েছি আমরা বাগান বাসী সোনা,মনি মুক্তা,যার কোনো তুলনা হয়না, আমরা চা বাগানের চা শ্রমিকরা ঔক্যবদ্ধভাবে ফ্যান মার্কায় ভোট দিয়ে আমাদের সোনা,মুক্তা,আব্দুল মন্নান মনাকে আবারো পুনরায় জয়যুক্ত করতে পেরেছি। চা শ্রমিকেরা বলেছে,আপনি যদি আমাদের এসব দাবি গুলো পূরণ করে দেন তাহলে আগামীতে ও আমরা ঔক্যবদ্ধভাবে আপনাকে আবারো ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবো।

    নবনির্বাচিত মেম্বার আব্দুল মন্নান বলেছেন,আপনি প্রথমে আপনাদের ধন্যবাদ জানাই আপনারা যে এত সুন্দর একটি আয়োজন উপহার দিচ্ছেন আমাকে। আপনারা যে দাবি গুলো আমার কাছে রেখেছেন, তা অবশ্যই আমি বর্তমান নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান নাহিদ আহমেদ বাবলুকে নিয়ে আপনাদের দাবি গুলো পূরণ করবো।

    আপনারা আমার মত নগন্য একজন মানুষকে ভোট দিয়ে আবারো আপনাদের সেবা করার সুযোগ করিয়ে দেবার জন্য আমি চিরকৃতজ্ঞ আপনাদের কাছে।ইনশাআল্লাহ আপনারা যেমন অতিতে আমাকে আপনাদের পাশে পেয়েছিলেন,কথা দিলাম এবারো পাবেন।

    আপনারা আপনাদের যে কোনো সমস্যায় আমাকে এবং বর্তমান চেয়ারম্যান নাহিদ আহমেদ বাবলুকে আপনাদের পাশে পাবেন। সবশেষে তমবিরাবাদ চাবাগানের চা শ্রমিক পুরুষ এবং মহিলা আব্দুল মন্নান মনা কে ফুলের মালা গলায় পরিয়ে সম্মাননা স্বরুপ ক্রেস্ট হাতে তুলে ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানায়।

  • মাধবপুরে আদাঐর ইউপি’র নির্বাচনে নৌকা মাঝি হতে চান তাজুল ইসলাম।

    মাধবপুরে আদাঐর ইউপি’র নির্বাচনে নৌকা মাঝি হতে চান তাজুল ইসলাম।

    নাহিদ মিয়া,মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি: ৩৬০ জন আউলিয়ার পূণ্যভূমি সিলেটের প্রবেশদ্বার হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ডিসেম্বরে ইউনিয়ন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।আওয়ামী লীগের নৌকা মাঝি হতে চান তাজুল ইসলাম (তাজু) চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীর দৌঁড়ে রয়েছেন আরো অনেকেই। দীর্ঘদিন ধরে তারা এলাকায় নানাভাবে গণসংযোগ, কুশল বিনিময়ও করছেন।

    বর্তমানে বেশির ভাগ প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে দলীয় টিকেট পেতে তৃণমূল থেকে দলের হাইকমান্ডের কাছে ধরনা দিচ্ছেন। বলতে গেলে এসব প্রার্থীরা নৌকা মনোনয়নের জন্য এখন নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন। অনেকে আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের অনুকম্পা পেতে কয়েকদিন ধরে জেলা ও রাজধানী ঢাকা অবস্থান করছেন ।

    মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে থাকার কথা জানিয়েছেন মাধবপুর উপজেলার আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক তাজুল ইসলাম তাজু। বর্তমান বসবাস করেন আদাঐর গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা হিসাবে। তিনি মাধবপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও উপজেলার যুবলীগের সাবেক সভাপতির ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দায়িত্ব পালন করেন। তিনি এলাকার বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে এলাকার অসহায় মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।

    আওয়ামী লীগের তৃনমুলের নেতাকর্মী ও সাধারণ ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ৪নং আদাঐর ইউনিয়ন নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের নৌকা মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে প্রার্থী সংখ্যা বাড়লেও সব প্রার্থী কিন্তু সমানভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারেনি ভোটের মাঠে। সাংগঠনিক দক্ষতা ও ব্যক্তিগত ইমেজের কারণে হাতে গোনা মাত্র কয়েকজন প্রার্থী ভোটের মাঠে জনপ্রিয়তায় রয়েছেন। এসব প্রার্থীদের মধ্যে বেশ সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছেন উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম তাজু। আওয়ামীলীগের নৌকা মনোনয়ন পেলে বেশির ভাগ ভোট পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে তার।

    মূলত আঞ্চলিকতার ইস্যুতে সে জনপ্রিয় ও শক্তিশালী প্রার্থী। এছাড়া তৃণমূলে সাধারণ ভোটার ও দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝেও সমান জনপ্রিয়তা তার। বাকিরাও যে যার মতো ভাল অবস্থানে রয়েছেন বলে দাবি করেছেন তাদের সমর্থকরা।

    তাজুল ইসলাম জানান,বিগত আদাঐর ইউনিয়ন দুইটি নির্বাচন আমি অনেক ভোটে বিজয়ী হয়েছি। নির্বাচনী মৌসুম থেকে আমি নির্বাচন করার জন্য ইউনিয়নবাসীর সমর্থন ও দলীয় হাই কমান্ডের নির্দেশে ইউনিয়ন এলাকায় কাজ করছি। বিগত সময়গুলোতে যারা দলীয় নৌকা মনোনয়ন নিয়ে মাঠে এসেছেন জননেত্রীর শেখ হাসিনার প্রার্থী মনে করে তাদের সাথে কাজ করেছি।আমার বিশ্বাস বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী এবার আমাকে মূল্যায়ন করবেন, বিএনপি জোট সরকার আমলে আমার উপরে হামলা ও মামলা শিকার হয়।

  • লক্ষ্মীপুরে ইউপি নির্বাচনে আচারণ বিধি লঙ্ঘনে ৬ প্রার্থীর জরিমানা।

    লক্ষ্মীপুরে ইউপি নির্বাচনে আচারণ বিধি লঙ্ঘনে ৬ প্রার্থীর জরিমানা।

    সোহেল হোসেন,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ ও রায়পুর উপজেলায় ইউপি নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৬ প্রার্থীর ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এরমধ্যে ৪ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী ও ২ জন সদস্য প্রার্থী। শনিবার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের পৃথক অভিযানে এই জরিমানা করা হয়।

    রামগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, নির্বাচনী আচরণবিধি অক্ষুন্ন রাখতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করা হয়। প্রচারণাকালীন চন্ডিপুর ইউনিয়নের দুইজন চেয়ারম্যান প্রার্থী ও ভাদুর ইউনিয়নের একজন সদস্য প্রার্থীর আচরণবিধি লঙ্ঘন করে।

    এতে ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাদের প্রত্যেকের ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।
    উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মাহবুবুর রহমান ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাপ্তি চাকমা ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

    এদিকে নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ভ্রম্যামাণ আদালতের মাধ্যমে রায়পুরের চরপাতা ইউনিয়নের ২ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী ও একজন সদস্য প্রার্থীর ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।

    উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাসেল ইকবাল ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অঞ্জন দাশ উপস্থিত ছিলেন।

    রায়পুরের ইউএনও অঞ্জন দাশ ও রামগঞ্জের সহকারী কমিশনার মো. মাহবুবুর রহমান অভিযান-জরিমানা আদায়ের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তবে জানতে চাইলেও অর্থদন্ডপ্রাপ্ত প্রার্থীদের নাম পরিচয় বলেননি তারা।

  • ইউপি নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থীর কর্মী কৃষকলীগ নেতাকে পিটিয়ে আহত।

    ইউপি নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থীর কর্মী কৃষকলীগ নেতাকে পিটিয়ে আহত।

    রাজু আহমেদ সাহান,স্টাফ রিপোর্টার: সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় বিদ্রোহী প্রার্থীর কর্মী হওয়ায় মো: রফিকুল ইসলাম (৪০) নামের এক কৃষকলীগ নেতাকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে আহত করেছে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থীর সমর্থকেরা।

    বৃহস্পতিবার গভীর রাতে উপজেলার বাঙালা ইউনিয়নের ধরইল বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত রফিকুল ইসলাম রফেত উপজেলার চেংটিয়া গ্রামের জালাল মন্ডলের ছেলে। তিনি বাঙালা ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন। তাকে সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

    আহত রফিকুল ইসলাম বলেন, বাঙালা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. আবু হানিফের পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালানোর কারণে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে আওয়ামীলীগের প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান সোহেল রানার নেতৃত্বে তার সমর্থক মানিক, আতিক তালুকদার, আবু সাইদ ও মাহমুদুল হাসান মিঠুসহ অন্তত ১৫/২০ জন আমার উপর অতর্কিত হামলা করে। তারা লোহার রড দিয়ে পা থেকে শুরু করে শরীরের বিভিন্ন স্থানে পিটিয়ে আহত করে। পরে এলাকাবাসী এসে আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছে।

    স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী আবু হানিফ বলেন, আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার পর থেকে আমার কর্মী-সমর্থকদের হুমকি-ধামকি দিয়ে যাচ্ছে আওয়ামীলীগের প্রার্থী ও তার সমর্থকেরা। তারই অংশ হিসেবে কৃষকলীগ নেতাকেও পেটানো হয়েছে। এ বিষয়ে থানায় মৌখিকভাবে অভিযোগ দেয়া হয়েছে।

    বাঙালা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী সোহেল রানা সোহেল বলেন, আমি আওয়ামীলীগের প্রার্থী হয়ে কৃষকলীগের নেতাকে কিভাবে মারতে পারি? গ্রামের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের ধরে কৃষকলীগ নেতাকে মারপিট করা হয়েছে বলে দাবী করেন তিনি।

    উল্লাপাড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) এনামুল হক জানান, আমরা বৃহস্পতিবার নির্বাচনের ডিউটিতে ছিলাম। তবে কৃষকলীগ নেতাকে মারপিটের বিষয়টি শুনেছি। এ বিষয়ে এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

  • দুর্গাপুরে ইউপি নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রভাষক মজলুম হোসেন।

    দুর্গাপুরে ইউপি নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রভাষক মজলুম হোসেন।

    দুর্গাপুর (রাজশাহী) প্রতিনিধিঃ রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার আগামী দেলুয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পরিবর্তনের অঙ্গীকার নিয়ে নৌকার মাঝি হতে চান রাজশাহী জেলা সৈনিক লীগের সহঃ সভাপতি তৃণমূলের আস্থার প্রতীক প্রভাষক মোঃ মজলুম হোসেন।

    নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে এলাকাবাসীর মধ্যে ঐক্য আরও সুদৃঢ় হচ্ছে বলে জানা গেছে। তৃণমূলের নেতা মজলুমকে চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত করার জন্য চলছে শোভাযাত্রা, প্রচারণা, গণসংযোগ, মাইকিং।

    ইউনিয়নের ৯ টি ওয়ার্ডের সব শ্রেণিপেশার মানুষেরা একতাবদ্ধ হয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন মতবিনিময় সভা। এছাড়া স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরাও তার পক্ষে মাঠে কাজ করছেন। মজলুমের সুদীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে আওয়ামী লীগের জন্য সবসময় ছিলেন নিবেদিত প্রাণ, বহু ত্যাগের মধ্যেই ধরে রেখেছেন তৃণমূলের নেতৃত্ব, সুশৃঙ্খল আওয়ামী লীগ গড়ার অন্যতম কারিগর তৃণমূলের নির্যাতিত এই নেতা।

    মুক্তিযোদ্ধা পরিবার থেকে উঠে এসেছেন এই নেতা। মজলুম ও তার পরিবার বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে,আওয়ামী লীগ করার কারণে বিএনপি-জামাত জোট সরকারের রোষানলে পড়তে হয়েছে একাধিকবার। শারীরিক নির্যাতন, ঘরবাড়িতে হামলা পুকুরের মাছ এমনকি জমির ফসল কেটে নিয়ে যায়। ২০০১ সালের নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় প্রায় তিন মাস তারা বাড়িতে ঢুকতে পারেননি। তাদের উপর একাধিক মামলা দায়ের করে বসতভিটা ও দখল করে নেয়। তবুও মজলুম বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে আওয়ামী লীগের জন্য কাজ করে চলেছেন।

    তার সম্পর্কে সাবেক ইউপি যুবলীগের সভাপতি ইয়াসিন জানান,
    ইউপি নির্বাচনে মনোনয়নের জন্য যে কয়জন দৌড়ঝাঁপ করছেন তার মাঝে মজলুম সবথেকে যোগ্যপ্রার্থী। আজকাল শিক্ষাগত যোগ্যতা ব্যক্তিত্বের থেকেও টাকার ভ্যালু বেশি। জানিনা তার ভাগ্যে কি আছে? রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করে জাতি গঠনের কাজ মহান শিক্ষকতা করছেন। তিনি পারেন একটি সমাজ পরিবর্তন করতে। দলের কাছে আমার দাবি হাইব্রিড দের ব্যাপারে সতর্ক থেকে। দুর্দিনের বন্ধু সৎ মেধাবী তাকেই মনোনয়ন দেয়া হোক।

    মজলুম সম্পর্কে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক প্রভাষক মফিজুল ইসলাম জানান,তিনি একজন সৎ, মানবিক, আদর্শিক নেতা। সকলের বিপদে পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন। যাকে যেভাবে পারা যায় সেভাবে সহযোগিতা করেন। নির্বাচন এলেই কিছু নেতার উদ্ভব হয় ।পরবর্তীতে এদের খোঁজ থাকেনা ।কিন্তু মজলুমদের মত নেতারা সব সময় জনগণের পাশে থেকে সহযোগিতা করেন। করোনার প্রকোপে যখন অর্থনীতির সমাজব্যবস্থা বিধ্বস্ত হওয়ার পর্যায়ে ইউনিয়নের ভেতর তিনি সকলের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। আমার মনে হয় তার মত আওয়ামী লীগের দুর্দিনের বন্ধুদের মনোনয়ন দেওয়া উচিৎ।

    নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী মোঃ মজলুম হোসেন জানান, আমি ও আমার পরিবার মুজিব আদর্শ বুকে নিয়ে আওয়ামী লীগের সুখে দুঃখে সবসময় পাশে থেকেছি। মানবতার জননী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে সবসময় কাজ করে চলেছি। ১৯৭১ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ডাকে সারা দিয়ে আমাদের পরিবার মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন সক্রিয়ভাবে। আমার চাচা মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মাহাবুব যুদ্ধের সময় এই অঞ্চলে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেন। স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে এই পর্যন্ত সুখে দুখে সব সময় আওয়ামীলীগের পাশে থেকেছি। শুধুমাত্র আওয়ামীলীগ করার কারণে হামলা মামলা বাড়ি ঘর ছাড়া হয়েছি।

    এবারের ইউপি নির্বাচনে ত্যাগী-দের মূল্যায়ন করবেন দেশরত্ন শেখ হাসিনা এই আশায় রয়েছি। দলীয় প্রতীক পেলে নৌকার বিজয় উপহার দিতে পারব ইনশাআল্লাহ। যদি নাও পাই যে পাবে তার প্রতি পূর্ণ সমর্থন সহযোগিতা থাকবে। তবে দলের কাছে অনুরোধ থাকবে অনুপ্রবেশ কারি হাইব্রিডের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে।

  • উল্লাপাড়ায় অস্ত্র মামলায় বিদ্রোহী প্রার্থীর নির্বাচনকর্মী রাব্বি গ্রেপ্তার।

    উল্লাপাড়ায় অস্ত্র মামলায় বিদ্রোহী প্রার্থীর নির্বাচনকর্মী রাব্বি গ্রেপ্তার।

    স্টাফ রিপোটারঃসিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় পূর্ণিমাগাঁতী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী আল আমিন সরকারের নির্বাচনী অফিসে দেশীয় অস্ত্র সংরক্ষণ মামলার আসামী মোঃ রাব্বিকে পুলিশ রোববার সকালে তাঁর বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেছে।

    রাব্বি পূর্ণিমাগাঁতী গ্রামের ছানোয়ার হোসেনের ছেলে এবং চেয়ারম্যান প্রার্থী আল আমিন সরকারের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির অন্যতম সদস্য। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আল আমিন সরকার এই ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান এবং পূর্ণিমাগঁাতী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।

    উল্লাপাড়া মডেল থানা পুলিশ গত শুক্রবার উক্ত বিদ্রোহী চেয়ারম্যান প্রাথর্ীর নিজ গ্রাম কোনাগাঁতীতে নির্বাচন পরিচালনার অফিস হিসেবে পরিচিত স্বপ্ন চূড়া ক্লাব থেকে বেশ কিছু দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে। এ ব্যাপারে থানার উপ-পরিদর্শক মোতাহার হোসেন বাদী হয়ে বুধবার রাতে চেয়ারম্যান প্রার্থী আল আমিন সরকারের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য ও সমর্থকসহ মোট ২৫জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।

    এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক আব্দুস সালাম জানান, গ্রেপ্তার রাব্বি উক্ত মামলার ৮ নম্বর এজাহার ভুক্ত আসামী। রোববার রাব্বিকে সিরাজগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে জেল-হাজতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। আগামী ২৮ নভেম্বর পূর্ণিমাগাঁতী ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

  • খানখানাপুর ইউপি নির্বাচন ঘিরে আতিক আল আলমের দৌড়ঝাঁপ।

    খানখানাপুর ইউপি নির্বাচন ঘিরে আতিক আল আলমের দৌড়ঝাঁপ।

    মইনুল হক মৃধা,গোয়ালন্দঃ রাজবাড়ী সদর উপজেলার খানখানাপুর ইউনিয়ন থেকে আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী ব্যবসায়ী, সমাজসেবক আতিক আল আলম। তিনি দীর্ঘদিন খানখানাপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে আগাম নির্বাচনী গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন।

    তিনি এলাকার উন্নয়নে রাস্তাঘাট ব্রিজ কালভার্ট, স্কুল, মসজিদ, মাদ্রাসার জন্য উন্নয়নকল্পে সহযোগীতার হাতি বাড়িয়ে দিয়েছেন। তাই এলাকাবাসীর চাওয়া থেকেই তার নির্বাচন করার প্রত্যাশা।

    এছাড়া তিনি এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিদের  সঙ্গে মতবিনিময়সহ বাড়ি বাড়ি ঘুরে উঠান বৈঠক করতে দীর্ঘপথ ছুটে বেড়াচ্ছেন খানখানাপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে,হাট বাজারে। করোনাভাইরাসের কারণে লকডাউন চলাকালীন এলাকার অসহায় দরিদ্র পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করাসহ প্রতিনিয়ত এলাকাবাসীর খোঁজখবর রেখেছেন তিনি।

    বিভিন্ন গ্রামে আগাম গণসংযোগকালে এলাকাবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেন, আমি স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলে খানখানাপুর ইউনিয়নকে একটি আধুনিক মডেল ইউনিয়নে রূপান্তরের চেষ্টা চালিয়ে যাব। তিনি আরো বলেন, চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করার ইচ্ছে নিয়ে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন গ্রামের ঘরে ঘরে গিয়ে জনগণের সঙ্গে মতবিনিময় করছি। আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদের জন্য ভোট প্রার্থনা করছি। নির্বাচিত হলে মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত খানখানাপুর ইউনিয়ন উপহার দেব এলাকাবাসীকে।

    স্থানীয় এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায়, দলমত নির্বিশেষে ইউনিয়নের সাধারণ ভোটারদের মুখে সমাজসেবক মো. আতিক আল আলম এর নাম উল্লেখযোগ্যভাবে শোনা যাচ্ছে। এছাড়া চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে আতিক আল আলম দীর্ঘ দিন ধরে এলাকার গরীব দুখী মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। কাজেই সাধারণ জনগণ তার মত একজন সৎ,যোগ্য ও ত্যাগী ব্যক্তিকেই চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায়।

     

  • উল্লাপাড়ার দূর্গানগর ইউনিয়নের ডুবডাঙ্গায় নির্বাচনী মতবিনিময় সভা।

    উল্লাপাড়ার দূর্গানগর ইউনিয়নের ডুবডাঙ্গায় নির্বাচনী মতবিনিময় সভা।

    উল্লাপাড়া থেকে সাহেব আলীঃ আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে উল্লাপাড়া উপজেলার দূর্গানগর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সিরাজগঞ্জ সরকারি বিশ্বিবদ্যালয় কলেজের সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মোঃ আলমগীর হোসাইন গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ডুবডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এলাকাবাসীদের এক বিশেষ নির্বাচনী মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    এ মতবিনিময় সভায় আলহাজ্ব মোঃ আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ আলমগীর হোসাইন বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের গড়া আওয়ামী লীগের একজন বীর সৈনিক, আমি সত্য কে সত্য বলা, আর মিথ্যা কে মিথ্যা বলা, শিখেছি। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পেরিয়ে গেলেও দূর্গানগর ইউনিয়নে অনেক চেয়ারম্যান হয়েছে কিন্তু কেউই কথা রাখেনি।এই ইউনিয়নের ডুবডাঙ্গা, ভাটবেড়া, রাউতানসহ বেশির ভাগ গ্রামই রাস্তা নেই। বছরে ছয় মাস থাকে পানির নিচে।

    আমাকে ইউনিয়ন বাসি আগামী ২৮ নভেম্বর ২০২১ ইং তারিখে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করলে আমি দূর্গানগর ইউনিয়নের রাস্তা-ঘাট স্কুল- কলেজের মানোন্নয়ন করাসহ আধুনিক মডেল ইউনিয়নে পরিনত করে দেওয়া হবে।
    এ সভায় আরও বক্তব্য রাখেন, অবঃ সাজেন্ট রবিউল করিম,অবঃ বিডি আর বাবর আলী,আলহাজ্ব তৈয়ব আলী,সানাউল্লাহ ও মাহতাব সরদার প্রমুখ।

  • উল্লাপাড়ার কয়ড়া ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী সুখনের মনোনয়ন পত্র জমা।

    উল্লাপাড়ার কয়ড়া ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী সুখনের মনোনয়ন পত্র জমা।

    রাজু আহমেদ সাহান,স্টাফ রিপোর্টারঃ সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পত্র জমা দিলেন মাসুদ রানা সুখন।

    ২৮ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিকেলে রিটানিং অফিসার উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এ.কে.এম শামসুল হকের কার্যালয়ে তার মনোনয়ন পত্র জমা দেন।

    চেয়ারম্যান প্রার্থী সুখন বলেন,আগামী স্থানীয় সরকার নির্বাচনে কয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে জনগণের মনোনীত স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পত্র জমা দেন তিনি। সুষ্ঠ গনতন্ত্র ও দুর্নীতিমুক্ত ইউনিয়ন পরিষদ গঠনের লক্ষে এবং জনগণের ভালোবাসা নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন বলে জানান তিনি।

    এ সময় তিনি আরো জানান নির্বাচনে কোন হস্তক্ষেপ না হলে তার বিজয় সুনিশ্চিত। আগামী ২৮ নভেম্বরের নির্বাচনে ব্যাপক ভোটে বিজয়ী হয়ে জনগণের ভালোবাসায় পথ চলবেন বলে জানান তিনি।