![](https://www.amarjamin.com/wp-content/uploads/2025/02/Messenger_creation_0E598EAD-DE19-41F6-B401-3DEC6C149D20-300x225.jpeg)
Tag: আর্থিক
-
বালিয়াডাঙ্গীতে জটিল কঠিন রোগে আক্রান্ত রোগীদের আর্থিক সহায়তা ও কম্বল বিতরণ।
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে ক্যান্সার, কিডনি ও জন্মগত হৃদরোগে আক্রান্তসহ বিভিন্ন অসহনীয় রোগে ভুগছেন অনেক মানুষ। তাদের চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করতে হিমশিম খাওয়া এসব অসহায় পরিবারগুলোকে আর্থিক সহায়তা দিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে সমাজসেবা অধিদপ্তর।বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা পরিষদে ৩৩ জন রোগীর মাঝে ১৫ লাখ ৭ হাজার ৫০০ টাকার চেক এবং ১০০ জনের হাতে শীতবস্ত্র (কম্বল) তুলে দেওয়া হয়।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পলাশ কুমার দেবনাথের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি চেক ও কম্বল বিতরণ করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সমাজসেবা অফিসার শরিফুল ইসলাম, ফিল্ড অফিসার শফিউল আলম সরকার, উপজেলা আনসার কর্মকর্তা সাহারা বানু, উপজেলা বণিত সমিতির সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন প্রমুখ।স্থানীয় সমাজসেবা অফিস সূত্রে জানা গেছে, সমাজসেবা অধিদপ্তরের ক্যান্সার, কিডনি, লিভার সিরোসিস, স্ট্রোক, জন্মগত হৃদরোগ ও থ্যালাসেমিয়া রোগীদের আর্থিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় ৩০ জন উপকারভোগীকে ৫০ হাজার টাকার চেক এবং তিনজনকে ২ হাজার ৫০০ টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়। পাশাপাশি শীত নিবারণের জন্য ১০০ জন দরিদ্র মানুষের হাতে কম্বল তুলে দেওয়া হয়।চেক গ্রহণকারী রোগীদের চোখে-মুখে ছিল কৃতজ্ঞতার ছাপ। একাধিক রোগী জানান, এই অর্থ তাদের চিকিৎসার খরচ চালাতে কিছুটা হলেও সাহায্য করবে। -
বি.এন.পি নেতা কৃষিবিদ শামীমের পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন ও আর্থিক সহায়তা প্রদান।
রামপাল(বাগেরহাট)প্রতিনিধিঃ হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সর্ব বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গা পূজা নির্বিঘ্নে উদযাপনের লক্ষে মোংলা ও রামপাল উপজেলার বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন জাতীয়তাবাদী বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কমিটির গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম।শনিবার (৫ অক্টোবর) বিকালে মোংলা উপজেলার দিগরাজ সার্বজনীন দূর্গা মন্দির, রামপাল উপজেলার বাবুরবাড়ি, গোনাইব্রিজ ও ফয়লা দূর্গা মন্দির পরিদর্শন ও পূজা কমিটির নেতৃবৃন্দের সাথে কুশল বিনিময় এবং সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে শারদীয়া শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।এ সময় প্রতিটি পূজা মণ্ডপে ফলের ডালা প্রদাণসহ নিজস্ব তহবিল থেকে আর্থিক সহযোগিতাও করেন কৃষিবিদ শামীমুর রহমান রহমান শামীম।তিনি মতবিনিময় সভায় বলেন, আমরা হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সকলেই ভাই ভাই হিসেবে মিলেমিশে থাকতে চাই। তাই হিন্দু সম্প্রদায়ের আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপনের জন্য আমাদের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশনায় প্রতিটি পূজামণ্ডপে নিরাপত্তায় থাকবে বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। আপনারা নির্বিঘ্ন ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দুর্গাপূজা উদযাপন করবেন।তিনি আরো বলেন, ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সুরক্ষায় বিগতদিনের ন্যায় বিএনপি তাদের পাশে রয়েছে। কোনোভাবেই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করতে দেয়া যাবে না। আমরা সবাই মিলে নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাব। এ ছাড়া পূজা পালনে যেন কোথাও কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সে জন্য প্রশাসনসহ সকলকে সতর্ক থাকার আহবান জানান। এসময় হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি ও দলীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। -
আর্থিক স্থিতিশীলতা রক্ষার্থে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের টাস্কফোর্স গঠন।
ডেস্ক নিউজঃ দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতা রক্ষার্থে ও ব্যাংকিং খাত সংস্কারের জন্য ৬ সদস্য বিশিষ্ট একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।বুধবার প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
টাস্কফোর্সের সদস্যগণ হলেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত ড.লুৎফে সিদ্দিকী,কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর মুহাম্মদ এ.রুমি আলী,ব্রাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান মেহরিয়ার এম হাসান,বিশ্ব ব্যাংক গ্রুপ ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান ড.জাহিদ হোসেন,জেডএনআরএফ ইউনিভার্সিটি অব ম্যানেজমেন্ট সাইন্সের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. এম জুবায়দুর রহমান,হুদা ভাসি চৌধুরী এন্ড কোম্পানির পার্টনার সাব্বির আহমেদ এফসিএ।
টাস্কফোর্স প্রধানত ব্যাংকিং খাতের বর্তমান আর্থিক পরিস্থিতি, মন্দ সম্পদ এবং প্রধান প্রধান ঝুঁকিসমূহ নিরূপণ, দুর্বল ব্যাংকগুলোর আর্থিক সূচক পর্যালোচনা, ঋণের প্রকৃত অবস্থা নিরূপণ, প্রভিশন ঘাটতি নিরূপণ, তারল্য পরিস্থিতি পর্যালোচনা, নীট মূলধন নির্ণয়, সম্পদের প্রকৃত মূল্য নির্ধারণ, সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের মন্দ সম্পদকে পৃথকীকরণ সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
এছাড়াও টাস্কফোর্সের মাধ্যমে সংকটকালীন প্রতিঘাতসক্ষমতা অর্জনে ব্যাংকের সুশাসন এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা শক্তিশালীকরণ প্রক্রিয়ার আওতায় রেগুলেটরি ফ্রেমওয়ার্ক উন্নয়ন, ব্যাংকের সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক এবং কর্পোরেট প্রভাব সীমিতকরণ, ব্যাংকের মালিকানা সংস্কার ইত্যাদি সংক্রান্ত প্রস্তাবনা প্রদান, প্রবলেম ব্যাংকের জন্য রিকভারি এবং রেজুলেশন ফ্রেমওয়ার্ক ও সংশ্লিষ্ট গাইডলাইন প্রস্তুতকরণ, দুর্বল ব্যাংকসমূহের জন্য বিভিন্ন নীতিগত ব্যবস্থা/পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। টাস্কফোর্স আর্থিক খাত সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আইন যেমন ব্যাংক কোম্পানি আইন, বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডার, ইত্যাদি সংস্কার এবং অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি, ব্যাংক অধিগ্রহণ, একীভূতকরণ আইন প্রণয়ন, সংস্কার ও যুগোপযোগীকরণের প্রস্তাব প্রদান করবে এবং ব্যাংকিং খাতের শ্বেতপত্র প্রকাশের পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
উল্লেখ্য,টাস্কফোর্সের সার্বিক কার্যাবলী বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর সমন্বয় করবেন।
-
মাধবপুরে বজ্রপাতে নিহতদের পরিবারকে ইউএনও’র আর্থিক চেক বিতরণ।
নাহিদ মিয়া,মাধবপুর প্রতিনিধিঃ হবিগঞ্জের মাধবপুরে বজ্রপাতে নিহতদের পরিবারের নিকট মানবিক সহয়তার চেক হস্তান্তর করলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনজুর আহ্সান।সোমবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১২ টায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় কক্ষে এ মানবিক সহয়তার চেক হস্তান্তর করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাহাত বিন কুতুব সহ কার্যালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তা বৃন্দ।রোগী দেখে বাdড়ি ফেরার পথে শিশুসহ একই পরিবারের ২ জন বজ্রপাতে নিহতদের পরিবারের সদস্য সোহেল মিয়া ও রুবেল খানের হাতে ২০ হাজার টাকার দুটি চেক হস্তান্তর করা হয়।উল্লেখ্য, গত ২৯ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বিকাল সাড়ে চারটার দিকে উপজেলার ছাতিয়াইন ইউনিয়নের শিমুলঘর গ্রামের ছেনু মিয়ার অসুস্থ ছেলে ধনুু মিয়াকে আত্মীয়তার সূত্রে দেখতে গিয়েছিলেন ছাতিয়াইন গ্রামের রহমত আলীর স্ত্রী শারমিন আক্তার (২২), রুবেল মিয়ার মেয়ে সাদিয়া আক্তার (১২) ও সােহেল মিয়ার স্ত্রী শান্তা আক্তার। দুপুরের খাবারের পর বিশ্রাম শেষে ছাতিয়াইনে ফেরা জন্য ছেনু মিয়ার বাড়ি থেকে বের হয়ে কিছুদূর যাওয়ার পর বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে।ঘটনাস্থলেই সাদিয়া ও শান্তার মৃত্যু হয়।এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনজুর আহ্সান জানান, ভবিষ্যতে সরকারি নিয়ম মোতাবেক মানবিক সহয়তা প্রদান অব্যাহত থাকবে। -
রোগীদের মাঝে আর্থিক অনুদানের চেক বিতরণ-উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার।
বাগেরহাটের রামপালে বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত রোগীদের মাঝে আর্থিক অনুদানের চেক প্রদান করা হয়েছে।
উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের যৌথ আয়োজনে ২৫ এপ্রিল মঙ্গলবার সকাল ১০.০০ টায় উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এ চেক বিতরণ করা হয়।
রামপাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজিবুল আলম’র সভাপতিত্বে ও উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মোঃ শাহিনুর রহমান’র সঞ্চালনায় বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার (এম.পি) প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উপকার ভোগীদের হাতে অনুদানের চেক তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রামপাল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সেখ মোয়াজ্জেম হোসেন, রামপাল থানার ওসি মোঃ সামসুদ্দীন, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোসাঃ হোসনেয়ারা মিলি।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষ্ণা রাণী মন্ডল, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ জিয়াউল হাসান, উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ গোলজার হোসেন, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ নূরুল আমিন, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ হাফিজুর রহমানসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারী ও সুধীজন উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মাননীয় উপমন্ত্রী জটিল রোগে আক্রান্ত ১১ জন ব্যক্তিকে ৫০ হাজার টাকা করে মোট ৫ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার চেক প্রদান করেন। এছাড়া তিনি উপজেলার বেশকিছু পরিবারের মধ্যে পানির ট্যাংক ও ছাগল বিতরণ করেন।
-
ওসমানীনগরে ৫ শতাধিক মানুষকে বুরুঙ্গা ইউনিয়ন ফাউন্ডেশনের অর্থ সহায়তা।
ওসমানীনগরে ৫ শতাধিক মানুষকে বুরুঙ্গা ইউনিয়ন ফাউন্ডেশনের অর্থ সহায়তা।
সিলেটের ওসমানীনগরের বুরুঙ্গা বাজার ইউনিয়নের নিম্ন আয়ের মানুষের ভাগ্যউন্নয়নের পাশাপাশি অসহায় নিপিরিত মানুষের কল্যানে কাজ করার ধারাবাহিকতায় যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সেচ্চাসেবী সংগঠন বুরুঙ্গা ইউনিয়ন ফাউন্ডেশন ইউকের উদ্যোগে ৫ শতাধিক দুঃস্থ মানুষকে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
উপজেলার বুরুঙ্গা ইউনিয়ন ফাউন্ডেশন ইউকের সভাপতি বিট্রিশ কাউন্সিলর মাসুক মিয়া,সাধারণ সম্পাদক শেখ শাহিনুর রহমান বাবুল,কোষাধ্যক্ষ আব্দুর রহমান কালাই মিয়াসহ সকল সদস্যদের তত্বাবধানে বুরুঙ্গা বাজার ইউনিয়নের ৯টি ওর্য়াডের ৫শ শতাধিক দরিদ্র পরিবারের মধ্যে নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়েছে।
শুক্রবার বুরুঙ্গা বাজারস্থ ফাউন্ডেশনের কার্যালয়ের অনুষ্টিত বিতরনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন,ফাউন্ডেশনের বাংলাদেশের সভাপতি আতাউর রহমান চৌধুরী।
এ সময় অনুষ্টানে প্রধান অতিথি ছিলেন,বুরুঙ্গা বাজার ইউপি চেয়ারম্যান আখলাকুর রহমান।ফাউন্ডেশনের বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জুল ইসলামের পরিচালনায় প্রধান অথিতি ছিলেন,বুরুঙ্গা বাজার ইউপির চেয়ারম্যান আখলাকুর রহমান। বক্তব্য রাখেন, ফাউন্ডেশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি কাজী খলিলুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ আব্দুল মুকিত, সহকারী কোষাধ্যক্ষ ইউপি সদস্য ছালিকুর রহমান ছালিক, ইউপি সদস্য দিপংকর দেব শিবু, ফাউন্ডেশনের সদস্য ব্যবসায়ী মো.আকদ্দুছ আলী,হাজী আব্দুল গফ্ফার, মদরিছ খান,ফারুক মিয়া, ফজলু মিয়া প্রমুখ।অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন,সুবিধা বঞ্চিত মানুষের মৌলিক চাহিদার বাস্থবায়নে কাজ করে যাচ্ছে বুরুঙ্গা ইউনিয়ন ফাউন্ডেশনের উদ্যোক্তারা।
এলাকার অসহায়দের শিক্ষা, চিকিৎসাসহ সার্বিক কল্যানে নীরবে হাত বাড়িয়ে দিয়ে স্থাপন করেছেন মানবতার উজ্জল দৃষ্টান্ত।পাশাপাশি মসজিদ মাদ্রাসাসহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন কর্মকান্ডে ফাউন্ডেশনের রয়েছে ব্যাপক ভূমিকা।
বিতরণী কার্যক্রম শেষে বুরুঙ্গা ইউনিয়ন ফাউন্ডেশনের সকল সদস্যসহ দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় বিশেষ মোনাযাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।
-
ডিমলায় শিশু রাকিবকে বাঁচাতে মা-বাবার আর্থিক সাহায্যের আবেদন।
ডিমলায় শিশু রাকিবকে বাঁচাতে মা-বাবার আর্থিক সাহায্যের আবেদন।
নীলফামারীর ডিমলায় শিশু রাকিবকে বাঁচাতে সাহায্যের আবেদন করেছেন শিশু রাকিবের মা রুমি বেগম ও বাবা মফিজুল ইসলাম। শিশু রাকিব যে বয়সে খেলাধুলা ও বই পড়া করার কথা সেই বয়সে মরণব্যাধি টিউমার (গ্লুকোমা ) রোগে আক্তান্ত হয়েছে।
উপজেলার খগাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের বন্দর খড়িবাড়ী (টুনিরহাট) গ্রামের অসহায় গরীব দিনমুজুর মফিজুল ইসলাম ও রুমি বেগমের একমাত্র পুত্র রাকিব হোসেন (৪)। গত ছয় বছর পূর্বে মফিজুল ইসলাম ও রুমি বেগম বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের সাংসারিক জীবনে এক বছর পর ঘর উজ্জল করে আসে ফুটফুটে পুত্র সন্তান রাকিব হোসেন। রাকিব জন্মের তিন বছর সুস্থ্য থাকার পর হঠাৎ বাম চোখের মনির মাঝখানে গোল সাদা চিহ্ন দেখতে পায় তার মা-বাবা। দিনের পর দিন যত যায় চোখের সাদা চিহ্নটি দিন দিন বড় হতে থাকে পরিবারের লোকজন বুঝতে না পারায় অবস্থার অবনতি হয় ।পরবর্তিতে ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসলে দায়িত্বরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য পরামর্শন দেন। বাবা মফিজুল ইসলামের হাতে যা ছিল এবং শেষ সহায় সম্বল একটি ভ্যানগড়ি সেটিও বিক্রি করে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায় ছেলে রাকিবকে বাঁচাতে।রংপুর হাসপাতালের চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার্ড করে। শিশু রাকিবকে তার অসহায় মা-বাবা ঢাকা শেরেবাংলা নগর জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করান। রাকিবের চোখ পরীক্ষা নিরীক্ষা করে হাসপাতালের দায়িত্বরত চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাক্তার বলেন, রাকিবের চক্ষুটি বাঁচাতে উন্নত চিকিৎসা জরুরী প্রয়োজন এবং অনেক অর্থের প্রয়োজন। গরীব অসহায় দিনমুজুর মা-বাবার পক্ষে এই অর্থ জোগান দেওয়া কষ্টসাধ্য।সংবাদকর্মীর সাথে বুধবার (২৭ এপ্রিল) কথা হয় রাকিবের বাবা মফিজুল ইসলামের তিনি জানান, বর্তমানে ছেলে রাকিবকে নিয়ে দূঃচিন্তায় এবং খুবই কষ্টে আছি । আর্থিক অনটনের কারনে ছেলে রাকিবের চিকিৎসা করাতে পারছি না। তাই রাকিবের মা-বাবার আকুতি ছেলেকে বাঁচাতে দেশ বিদেশের বিত্তবান ব্যক্তিদের নিকট আর্থিক সাহায্যের প্রার্থনা করেছেন। আর্থিক সাহায্য পাঠাতে পারেন বিকাশ নম্বর (পার্সোনাল) +8801707467930 ।