Tag: আটক

  • যশোর ও শার্শায়  ৫ মাদক ব্যবসায়ী আটক।

    যশোর ও শার্শায়  ৫ মাদক ব্যবসায়ী আটক।

    যশোর ও শার্শায় পৃথক অভিযানে ১’শ বোতল ফেনসিডিল ও ৭০ পিচ ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ৫  মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশের সদস্যরা।

    বুধবার (০২ ফেব্রুয়ারী) ভোর রাত পর্যন্ত পৃথক চারটি অভিযানে তাদের আটক করা হয়।

    আটককৃতরা হলো, বেনাপোল পোর্ট থানার মইষাডাঙ্গা গ্রামের গোলাম হোসেনের ছেলে তরিকুল ইসলাম (২৮), কোতয়ালী থানার
    ডালমিল তেতুলতলা এলাকার রমজান আলীর ছেলে ইব্রাহিম আলী (১৯), কোতয়ালী থানার পুরাতন কসবা কাজীপাড়া গোলাম পট্টির মৃতঃ রবিউল গাজীর ছেলে আরমান গাজী শেখর (৪০), বেনাপোল পোর্ট থানার পুটখালী পশ্চিমপাড়ার মৃতঃ মহসিন আলীর ছেলে আব্দুল্লাহ আল মামুন (৩৭) ও শার্শা থানার পাকশিয়া খালপাড়ার সুলতান খাঁ ছেলে ফুলছুদ্দিন খাঁ (৪০)।

    ডিবি পুলিশ সূত্রে জানা যায় মাদক পাচারের গোপন খবরে, ডিবি যশোরের এসআই আব্দুল্লাহ আল মামুন সংগীয় সংগীয় ফোর্সের সমন্বয়ে একটা চৌকস টিম কোতয়ালী থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৩২ বোতল ফেনসিডিল সহ তরিকুল ও ইব্রাহিমকে আটক করে।

    অপরদিকে, ডিবি যশোরের এসআই সোলায়মান আক্কাস সংগীয় ফোর্স নিয়ে সমন্বয়ে একটা চৌকস টিম কোতয়ালী থানা এলাকার বাবলাতলা ব্রীজের উপর হতে আরমানকে ৭০ পিচ ইয়াবা ট্যাবলেটসহ আটক করে।

    ডিবি যশোরের এসআই রইচ আহমেদ সংগীয় ফোর্সের সমন্বয়ে একটা চৌকস টিম কোতয়ালী থানা এলাকার সামসুল হুদা ষ্ট্যাডিয়ামের পিছন থেকে আব্দুল্লাহকে ৩৫ বোতল ফেনসিডিল সহ আটক করে।

    ডিবি যশোরের এসআই সাদ্দাম হোসেন সংগীয় ফোর্স নিয়ে শার্শা থানার পাকশিয়া এলাকা থেকে ফুলছুদ্দিনকে ৩৩ বোতল ফেনসিডিল সহ আটক করে।ফুলছুদ্দিনের বিরুদ্ধে ইতোপূর্বে ১৪টা মাদক মামলা রয়েছে।

    যশোর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের ভারপ্রাপ্ত অফিস ইনচার্জ রুপণ কুমার সরকার জানান, আটকদের বিরুদ্ধে থানায় এজাহার দায়ের করা হয়েছে।

  • কোষ্টগার্ডের অভিযানে হরিণের মাংসসহ ২ শিকারী আটক।

    কোষ্টগার্ডের অভিযানে হরিণের মাংসসহ ২ শিকারী আটক।

    বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন (মোংলা) অভিযানে ৭ কেজি হরিণের মাংসসহ ২ জন হরিণ শিকারী আটক করা হয়েছে।

    বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন (মোংলা) বৃহস্পতিবার (২৭ জানুয়ারি) দুপুরে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত বুধবার ( ২৬ জানুয়ারি) আনুমানিক ৯ টায় কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন অধীনস্থ বিসিজি স্টেশন কৈখালী কর্তৃক সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর থানার অন্তর্গত সুন্দরবন বাজার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ০৭ কেজি হরিণের মাংস ও ০১ টি মোটর সাইকেলসহ ০২ জন হরিণ শিকারীকে আটক করা হয়।

    আটককৃত ব্যক্তিরা হলেন, সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর থানার বড় ভেটখালী গ্রামের মৃত বিনয় মন্ডলের ছেলে রবীন্দ্র (৩৫) ও হরিনগর গ্রামের মৃত আফতাব সানার ছেলে মোঃ মাজেদ সানা (৪৫)।

    জব্দকৃত হরিণের মাংস, মোটর সাইকেল ও আটককৃত ব্যক্তিদের পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মরগাং ফরেস্ট অফিসে হস্তান্তর করা হয়।

  • তাড়াশে ৫৫ লিটার চোলাই মদসহ মাদকব্যবসায়ী আটক।

    তাড়াশে ৫৫ লিটার চোলাই মদসহ মাদকব্যবসায়ী আটক।

    সিরাজগঞ্জের তাড়াশে ৫৫লিটার চোলাই মদ ১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) ১২। ২৬ জানুয়ারী  বুধবার বিকেল সাড়ে ৫ টার সময় গোপন সাংবাদের ভিত্তিতে র‍্যাব-১২ এর স্পেশাল কোম্পানীর কোম্পানী কমান্ডার মেজর এম. রিফাত-বিন-আসাদ এবং সহকারী পুলিশ সুপার মিঃ জন রানা এর নেতৃত্বে একটি চৌকষ আভিযানিক দল উপজেলার মাধাইনগর ইউনিয়নের শুভার গ্রামের  মৃত দেবন বড়াই এর বসত বাড়ীর দক্ষিণ দুয়ারী কাঁচা টিনসেড ঘরের পশ্চিম পাশের্বর রুমের মধ্যে এক মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ৫৫(পঞ্চান্ন) লিটার দেশীয় চেলাই মদসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে।

    গ্রেফতারকৃত আসামী ওই গ্রামের  মৃত সুরিন বড়াই এর ছেলে  শ্রী দেবেন বড়াই(৬০)। গ্রেফতারকৃত আসামীকে  মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬(১) সারণীর ২৪(খ) ধারায় মামলা দায়ের করত উদ্ধারকৃত আলামতসহ তাড়াশ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

    র‍্যাব-১২ এর স্পেশাল কোম্পানীর কোম্পানী কমান্ডার মেজর এম. রিফাত-বিন-আসাদ বলেন প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে আমরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছি। জঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, ছিনতাইকারী, জুয়ারি, মাদক ব্যবসায়ী, খুন, এবং অপহরণসহ বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর মামলার আসামী গ্রেফতারে র‍্যাব নিয়মিত অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।

  • উল্লাপাড়ায় ফেন্সিডিলসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক।

    উল্লাপাড়ায় ফেন্সিডিলসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক।

    সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার সলংগা থানা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানে ২ মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়েছে। এ সময় আটককৃতদের তল্লাশি করে ৯১ পিচ ফেন্সিডিল উদ্ধার করা হয়েছে।

    আটককৃত মাদক ব্যবসায়ীরা হলেন দিনাজপুর বীরগঞ্জের বলরামপুর গ্রামের মোঃ ছাত্তার আলীর ছেলে মোঃ তরিকুল ইসলাম(৩০) ও একই এলাকার সুজালপুর(কলেজপাড়া)গ্রামের মোঃ সাইফুল ইসলামের ছেলে মোঃ শাকিল মাহমুদ(২৮)।

    এ তথ্য নিশ্চিত করে সলংগা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল কাদের জিলানী বলেন সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপার মহাদ্বয়ের নির্দেশক্রমে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২৬ জানুয়ারি বুধবার রাত সোয়া ৩ টার সময় উপজেলার হাটিকুমরুল গোলচত্বর এলাকায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের হাজী ঈমান আলী মার্কেটের সামনে ওসি তদন্তর জাকেরিয়ার নেতৃত্বে মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করা হয়।

    এ সময় অস্থায়ী চেকপোস্ট বসিয়ে দিনাজপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা দেশ ট্রাভেল নামক যাত্রীবাহী কোচের গতিরোধ করে তল্লাশি চালিয়ে ৯১ বোতল ফেন্সিডিলসহ তাদের আটক করা হয়।
    উদ্ধার হওয়া আলামতসহ তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রজু করে বুধবার দুপুরে জেলহাতে পাঠানো হয়েছে।

  • রাণীশংকৈলে ইয়াবাসহ  দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক।

    রাণীশংকৈলে ইয়াবাসহ  দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক।

    ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনাকালে ৭৬ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট সহ মিঠুন আলী ও  শাহজামাল নামে দুই যুবককে আটক করেছে থানা পুলিশ।

    মঙ্গলবার (২৫ জানুয়ারি ) দিবাগত রাত দেড়টার সময় উপজেলার দোশিয়া (রাজরাড়ী) গ্রামে ও পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের রাজবাড়ী ফিরোজ মার্কেট সংলগ্ন  পাঁকা রাস্তার উপর হইতে তাদের আটক করা হয়।

    এ ব্যাপারে তাদের বিরুদ্ধে রাণীশংকৈল থানায় একটি মামলা রুজু করা হয়েছে।

    ইয়াবা সহ আটককৃতরা হলেন রাণীশংকৈল উপজেলার দোশিয়া (রাজবাড়ী) গ্রামের এনতাজ আলীর ছেলে মিঠুন আলী (২৮), ও পশ্চিম ভান্ডারা গ্রামের মৃত ইউনুস আলীর ছেলে  শাহ জামাল (৩০)।

    আটক মিঠুনের কাছ থেকে ২২ পিছ ও শাহজামালের নিকট ৫৪ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।

    থানা পরিদর্শক (ওসি) এসএম জাহিদ ইকবাল জানান ৭৬ পিচ ইয়াবা ট্যাবলেট সহ ২জনকে হাতে নাতে আটক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে রাণীশংকৈল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ২০১৮ আইনে মামলা হয়েছে।মঙ্গলবার সকালে তাদের ঠাকুরগাঁও জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

  • সুনামগঞ্জের ছাতকে বিদেশী মদসহ এক মাদক ব্যবসায়ী আটক।

    সুনামগঞ্জের ছাতকে বিদেশী মদসহ এক মাদক ব্যবসায়ী আটক।

    সুনামগঞ্জের ছাতকে ৩৪৭ পিস বিদেশী মদসহ এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে ছাতক থানা পুলিশ ।শনিবার রাতে বড়কাপন এলাকা থেকে বিদেশী মদ সহ তাকে আটক করা হয়।

    ছাতক থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায় জেলা পুলিশ সুপার মিজানুর রহমানের নির্দেশনায় ছাতক থানা অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান সঙ্গীয় চৌকস পুলিশের একটি আভিযানিক দল সাথে নিয়ে বড়কাপন এলাকা মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ৩৪৭ বোতল বিদেশী মদ সহ সিলেট আখালিয়া এলাকার মৃত রহমত আলী মিনজা মিয়ার ছেলে মোঃ কামরান(৩৫)কে আটক করা হয়।

    আটকের বিষয়টি নিস্চিত করে ছাতক থানার অফিসার ইনচার্জ মাহবুবুর রহমান জানান পুলিশ সুপারের নির্দেশনায় চলমান মাদক বিরোধি বিশেষ অভিযানের অংশ হিসাবে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সঙ্গীয় অফিসার এসআই(নিঃ)/মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান পিপিএম ও জাউয়া বাজার তদন্ত কেন্দ্রের এসআই(নিঃ)/মোঃ দেলোয়ার হোসেন ও অন্যান্য অফিসার ফোর্স সহ ছাতক থানার বড়কাপন এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে মাদক ব্যবসায়ী মোঃ কামরান(৩৫) পিতা-মৃত রহমত আলী মিনজা মিয়া, সাং-আখালিয়া (ধানুহাটা) থানা-সিলেট সদর কোতয়ালী), জেলা-সিলেট কে আটক করা হয়।

    আটককৃত মোঃ কামরান মিয়া বর্তমান সাং-দক্ষিণ বড়কাপন(মোছাব্বির এর ভারাটিয়া ঘর) কে ভারতীয় সর্ব মোট ৩৪৭(তিন শত সাতচল্লিশ) বোতল Officer`s Choice PRESTIGE WHISKY ও Mc Dowell`S NO1 RESERVE WHISKY মদ, যাহার সর্ব মোট মূল্য অনুমান- ২,৬১,৫০০/-(দুই লক্ষ একষট্টি হাজার পাঁচশত) টাকা আটক করি। পরবর্তীতে ছাতক থানার মামলা নং-২৩, তারিখ-২২/০১/২০২২ইং, ধারা-মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এর ৩৬(১) এর ২৪(গ)/৪০/৪১ ধারায় রুজু করে রবিবার বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়।

  • মাধবপুরে চাঞ্চল্যকর গণধর্ষণ মামলার আসামি র‍্যাবের হাতে আটক।

    মাধবপুরে চাঞ্চল্যকর গণধর্ষণ মামলার আসামি র‍্যাবের হাতে আটক।

    হবিগঞ্জের মাধবপুরে ফ্যাক্টরী থেকে রাতে বাড়ি ফেরার পথে এক নারী শ্রমিক গণধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন ।
    জানা যায়, গত ৮ জানুয়ারি রাতে সায়হাম নিট কম্পোজিটে কর্মরত ওই নারী শ্রমিক কাজ শেষে ইঠাখোলা বইট্টা বাড়িতে যাওয়ার পথে শাকিল সহ ৪জন তার পথ রোধ করে জোরপূর্বক একটি জমিতে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
    স্থানীয় ভাবে ঘটনা সালিশে নিস্পত্তি করার চেষ্টা চলে। কিন্তু বিচার না পেয়ে থানায় শনিবার রাতে মামলা করেন ধর্ষণের শিকার নারী ওই রাতেই পুলিশ প্রধান অভিযুক্ত আসামি শাকিল কে গ্রেপ্তার কর।
    এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) সকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-০৯, সিপিসি-১, হবিগঞ্জ এর একটি আভিযানিক দল লেঃ কমান্ডার মোহাম্মদ নাহিদ হাসান এর নেতৃত্বে মাধবপুর উপজেলার শাহজাহানপুর ইউনিয়নের শাহপুর বাজার হইতে চাঞ্চল্যকর গণধর্ষণ মামলার এজাহার নামীয় একজন আসামী শিবু রক্ষিত কে আটক করা হয়।
    গ্রেফতারকৃত শিবু রক্ষিত মাধবপুর উপজেলার ইটাখোলা গ্রামের বাসিন্দা মৃত সংকর রক্ষিত এর পুত্র । পরবর্তীতে গ্রেফারকৃত আসামী’কে মাধবপুর থানার মামলা নং ২০, তারিখ ১৫/০১/২০২২, ধারাঃ- ৯ (৩) ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩ মূলে হস্তান্তর করা হয়।
  • নলডাঙ্গায় যুবতি গণধর্ষণের শিকার ঘটনায় আটট-৫।

    নলডাঙ্গায় যুবতি গণধর্ষণের শিকার ঘটনায় আটট-৫।

    নাটোরে ৮ নরপশু মিলে এক কিশোরীকে ধর্ষণ করেছে। এ ঘটনায় ৫ সন্দেহভাজন কে আটক করেছে পুলিশ। গত ১৩ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার রাতে নাটোরের ছাতনী ইউনিয়নের ছাতনী এলাকায় এই ঘটে।

    নাটোর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনসুর আহমদ জানান,গত ১৩ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার পরিবারের উপর অভিমান করে বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে ছাতনী ভাটপাড়া খালার বাড়ির উদ্দেশ্যে নলডাঙ্গার মাধনগর থেকে বের হয়ে পায়ে হেঁটেই ছাতনী দিয়ারে পৌঁছে। সন্ধ্যে সোয়া সাতটার দিকে সেখানে পৌঁছালে মাঝদিঘা গ্রামের মকবুল হোসেনের ছেলে শহিদুল ইসলাম(২২) ব্যক্তির সাথে পরিচয় হয়। শহিদুল ইসলাম মেয়েটিকে ভুলভাল বুঝিয়ে তার খালার বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে। পরে ভাটপাড়ার উদ্দেশ্যে পায়ে হেঁটে রওনা করেন।

    পথিমধ্যেই ওই এলাকার বখাটে ছেলেদের নজরে পড়লে ছেলেটি ও মেয়েটির পিছু নিয়ে ভাটপাড়া শ্মশানঘাটের মাঝামাঝি এলাকায় গেলে ছেলেটির কাছ থেকে ছাতনি দিয়ার এলাকার এরশাদ আলীর ছেলে ঔ শরিফুল ইসলাম(২২), আবির মন্ডলেরর ছেলে লিটন (২৩) মিনু শেখের ছেলে নয়ন শেখ (২৫), দিলদারের ছেলে রাজু (২৫), মোকসেদ আলীর ছেলে কাজল (২৫) আসতুল (৩৮), আমিনুর রহমানকে কেড়ে নিয়ে বিলের মধ্যে লেবু বাগানে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করেন।

    ভিকটিমের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ রাতেই অভিযান পরিচালনা করে গনধর্ষণকারীদের মধ্যে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার ও ভিকটিম উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছেন। ধর্ষণকারীদের মধ্যে এখনও তিনজন পলাতক রয়েছেন।

  • কক্সবাজারে ১০ হাজার পিচ ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক।

    কক্সবাজারে ১০ হাজার পিচ ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক।

    কক্সবাজার পৌরসভার জেটি ঘাট এলাকা থেকে ১০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই যুবককে আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কক্সবাজার। ৯ জানুয়ারি রোববার বিকাল সাড়ে ৫ টার সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কক্সবাজারের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ রুহুল আমিনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে উপ-পরিদর্শক মোঃ কামরুজ্জামানের নেতৃত্বে কক্সবাজার শহরের জেটি ঘাটের উত্তর পাশে জিলানী হোটেলের সামনের রাস্তার উপর মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ইয়াবাসহ ওই দুইজনকে আটক করা হয়। এ সময় তাদের তল্লাশি করে ১০ হাজার পিচ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে।

    আটককৃতরা হলো,কক্সবাজার পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের কুতুবদিয়া পাড়ার মৃত জামাল উদ্দিনের ছেলে মোঃ নুরুল আলম প্রকাশ কালু (২২)ও একই এলাকার মোহাম্মদ আলমগীর হোসেনের ছেলে মোঃ ইউনুছ আলী(২০)।

    আটককৃতদের বিরুদ্ধে উপ-পরিদর্শক মোঃ কামরুজ্জামান বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রজু করে উদ্ধার হওয়া আলামতসহ তদের কক্সবাজার সদর মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ রুহুল আমিন।

  • কলমনগরে দেশীয় অস্ত্রসহ সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের সদস্য আটক।

    কলমনগরে দেশীয় অস্ত্রসহ সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের সদস্য আটক।

    লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে দেশীয় অস্ত্রসহ সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের এক সদস্যকে আটক করেছে স্থানীয় জনসাধারন।বৃহস্পতিবার রাত ২ টার সময় ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে বিষয়টি এলাকার জনতা টের পেয়ে তাদের ঘেরাও করলে মোঃ খোরশেদ আলম(৪০)কে আটক করলে বাকীরা পালিয়ে যায়। গণপিটুনির পর ডাকাত দলের সদস্যকে পুলিশে সোপর্দ করেন।

    বৃহস্পতিবার গভীর রাতে উপজেলার চর লরেঞ্চ ইউনিয়নের গুদাম রোড এলাকার আবুল কালাম তহসিলদার বাড়ি থেকে তাকে আটক করেন স্থানীয়রা।

    এসময় তার সঙ্গে থাকা এক ব্যাগ দেশীয় অস্ত্র জব্দ করা হয়। আটক মো. খোরশেদ আলম (৪০) সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ থানার গোপীনাথপুর গ্রামের মরহুম আতরের জামানের ছেলে। পরে তার দেওয়া তথ্য অনুসারে সকালে ওই পুকুর থেকে আরও একটি রিভেলবার উদ্ধার করা হয়।

    চর লরেঞ্চ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম নুরুল আমিন মাস্টার অস্ত্র উদ্ধারের কথা নিশ্চিত করেছেন। অন্যদিকে আটক যুবকের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে কমলনগর থানার এএসআই মো. সালা উদ্দিন।

    প্রত্যক্ষদর্শী এবং ওই বাড়ির বাসিন্দা চর লরেঞ্চ ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি মো. কামাল উদ্দিন জীবন জানান, স্থানীয় এক রিকশাচালক রাতে তার রিকশার ব্যাটারি চার্জ দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন।

    এই সময় ১০/১২ জন অপরিচিত ব্যক্তিকে দেখে দূর থেকে তাদের পরিচয় জানার চেষ্টা করলে তারা ওই রিকশাচালকে ধাওয়া করে। তার চিৎকারে এলাকাবাসী চারপাশ থেকে এসে ডাকাত সদস্যদের পাল্টা ধাওয়া করে। তখন মো.খোরশেদ আলম নামে একজন ব্যাগ ভর্তি অস্ত্র নিয়ে কামাল তহসিলদার বাড়ির পুকুরে পড়ে যান।

    সেখান থেকে তাকে আটক করে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।পরে তার দেওয়া তথ্যানুসারে শুক্রবার (৩১ ডিসেম্বর) সকালে পুলিশ এসে ওই বাড়ির পুকুর থেকে একটি রিভলবার উদ্ধার করে।