Tag: অভিযোগ

  • ইউপি নির্বাচনে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থক হরিপদকে মারপিটের অভিযোগ।

    ইউপি নির্বাচনে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থক হরিপদকে মারপিটের অভিযোগ।

    রাজু আহমেদ সাহান,স্টাফ রিপোর্টারঃ সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার বাঙ্গালা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থক হওয়ায় নৌকার সমর্থকেরা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের হরিপদ বাদ্যকার নামের এক ব্যক্তিকে মারপিট করে দেশান্ত করার হুমকি দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় বাদী হয়ে শুক্রবার সকালে হরিপদ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।

    থানার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ৯টার দিকে হরিপদ তার শ্যামাইল দহ গ্রামের জামে মসজিদের রাস্তা দিয়ে বাড়ী ফিরছিলেন।

    এমন সময় পিছন থেকে বেশ কয়েকজন দুবৃর্ত্ত হরিপদকে ঘিরে ধরে অর্তকিতভাবে কিল, ঘুষি ও লাথি মারিয়া গুরুতর আহত করে। মারার সময় দুবৃর্ত্তরা বলতে থাকে মটর সাইকেল মার্কার নির্বাচন করার সাধ মিটাইয়া দিচ্ছি তোকে। আমরা সোহেল চেয়ারম্যানের লোক। এরপরও যদি তুই মটর সাইকেল মার্কার নির্বাচন করিস তোকে যেখানে পাব সেখানেই হত্যা করিব মর্মে হুমকি দেয় দুবৃর্ত্তরা।

    হরিপদ’র বাড়ীঘর ভাংচুর ও গ্রাম ছাড়ার ভয়ভীতি দেখিয়ে তারা বীরদর্পে এ সময় চলে যায়। হরিপদ হামলাকারীর দু’জনকে চিনতে পান। একই গ্রামের মাঙ্গল আলী(৪০) ও আলতাব হোসেন (৫৫)।

    উল্লাপাড়া মডেল থানার ডিউটি অফিসার উপ পরিদর্শক মোঃ শহিদুল ইসলাম জানান, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের হরিপদ বাদ্যকারকে মারপিট করার লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

  • মাটিরাঙ্গায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে পরিকল্পিতভাবে সেগুন গাছ কাটার অভিযোগ।

    মাটিরাঙ্গায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে পরিকল্পিতভাবে সেগুন গাছ কাটার অভিযোগ।

    ফারুক হোসেন মাটিরাঙ্গা,(খাগড়াছড়ি)প্রতিনিধিঃ খাগড়াছড়ি  জেলাধীন মাটিরাঙ্গা উপজেলার আমতলী ইউনিয়নের ০৪নং ওয়ার্ড জলিল মেম্বার পাড়া এলাকায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে পরিকল্পিত ভাবে সেগুন গাছ কর্তন করার অভিযোগ উঠেছে পার্শ্ববর্তী আবু হানিফ এর বিরুদ্ধে, অভিযোগ একই এলাকার বাগান মালিক আমির হোসেন এর।
    শুক্রবার (১৯শে নভেম্বর) সকালের দিকে ভুক্তভোগী আমির হোসেন অভিযোগ করে জানায়- গত ১১ নভেম্বর ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ১৩ নভেম্বর  আমির হোসেন’কে বিভিন্ন ভাবে হুমকি ধমকি প্রদান করে ও ১৪ নভেম্বর অতর্কিত হামলার চেষ্টা করেছিল পার্শ্ববর্তী ৪নং ওয়ার্ড মেম্বার প্রার্থী আবু হানিফ।
    রবিবার (১৫ নভেম্বর) সকালের দিকে প্রায় দুই শতাধিক সেগুন গাছ অর্ধেক থেকে কর্তন করা হয়েছে। এ ঘটনায় প্রথমিক অবস্থায় ৫ লক্ষ টাকার ক্ষয় ক্ষতির ধারণা করা হচ্ছে।
    খবর পেয়ে আমির হোসেন ও আশে পাশের লোকজন ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই কর্তন করে ফেলেছে দুই শতাধিক অর্ধবয়স্ক সেগুন গাছ।
    আমির হোসেন’র সারা জীবনের কষ্টের্জিত বাগানএটি এছাড়া বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ করে সেগুন বাগানটি সাজিয়েছেন এখনো এনজিও টাকা পাবে, শেষ মুহুর্তে প্রতি হিংসার শিকার তার এ নিষ্পাপ বাগান।
    এ বিষয়ে ৪নং ওয়ার্ড নবনির্বাচিত মেম্বার আজগর আলী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আমি বিষয়টি শুনার পর পরই ঘটনাস্থলে চেয়ারম্যান সাহেব সহ ছুটে যাই। কেউ না কেউ পরিকল্পিত ভাবে সেগুন গাছগুলো অর্ধেক থেকে কেটে ফেলেছে। ক্ষতির পরিমাণ বেশি হওয়ায় মাটিরাঙ্গা থানা পুলিশের সরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ দেই।
    আমতলি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল গণি’র কাছে সেগুন গাছ কর্তনের বিষয়ে জানতে একাধিকবার মুঠোফোনে চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি তাকে।
    অভিযোগটি অস্বীকার করে অভিযুক্ত আবু হানিফ বলেন- কে বা কাহারা বাগানটি কেটেছে তা আমি জানিনা। আমি নির্বাচন করার কারণে এখন একটা পক্ষ আমার নামে মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ করছে। তবে কেহ না কেহ ষড়যন্ত্র করে বাগানটি কেটেছে তা আসলে ঘৃণার যোগ্য। এই ঘৃণ্য কাজটি যেই করে থাকুক না কেন তাদের বিচার হওয়া দরকার।
  • লক্ষ্মীপুরে প্রেসক্লাবের নামভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগে সভাপতিকে অবাঞ্চিত ঘোষনা।

    লক্ষ্মীপুরে প্রেসক্লাবের নামভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগে সভাপতিকে অবাঞ্চিত ঘোষনা।

    সোহেল হোসেন,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ লক্ষ্মীপুরের প্রতারনা, অর্থ আত্মসাৎ সংখ্যালঘু নারী নির্যাতন ও লক্ষ্মীপুর প্রেসক্লাবের নামভাঙ্গিয়ে বিভিন্ন স্থান থেকে লাখ লাখ টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগে প্রেসক্লাবের সভাপতি মো: হোসাইন আহমদ হেলাল,সাধারন সম্পাদক মো: আবদুল মালেক ও সাবেক সাধারন সম্পাদক মো: কাউছারকে অবাঞ্চিত ঘোষনা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার লক্ষ্মীপুর প্রেসক্লাবের সাধারন সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

    লক্ষ্মীপুর প্রেসক্লাবের ২০২২-২০২৩ইং সনের নির্বাচন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক,দেশটিভি ও ভোরের কাগজের প্রতিনিধি মো. কামাল হোসেনের সভাপতিত্বে ও বিটিভি ও আমাদের সময়ের প্রতিনিধি ও নির্বাচন প্রস্তুুতি কমিটির সদস্য সচিব মো. জহির উদ্দিনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, সিনিয়র সাংবাদিক সেলিম উদ্দিন নিজামী,প্রেসক্লাব্রে সাবেক সহ-সভাপতি এমজে আলম, আহবায়ক প্রস্তুুতি কমিটির সদস্য সহিদুল ইসলাম,প্রেসক্লাবের সাবেক সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম ও আব্বাছ হোসেন, সবুজ জমিনের সম্পাদক আফজাল হোসেন সবুজ,মুক্তবাঙ্গালীর সম্পাদক মন্ডলীর সভাপতি কামালুর রহিম সমর, নতুন পথের সম্পাদক বেলাল উদ্দিন সাগর,সাংবাদিক আহম্মদ আলী, আলমগীর হোসেন,ভাস্কর বসু রায়,মফিজুর রহমনা মাষ্টার, আবদুল মালেক নিরব ও মনির হোসেন প্রমুখ।

    এই সময় বক্তারা প্রেসক্লাবের সভাপতি হোসাইন আহমদ হেলাল,সাধারন সম্পাদক আবদুল মালেক ও সাবেক সাধারন সম্পাদক মো. কাউছারের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম দূনীতি ও চাঁদাবাজি এবং দালাল বাজারে এক সংখ্যালঘু নারীর সাথে প্রতারনা করে বিপুল পরিমান অর্থ আতœসাৎ ও অপর সংখ্যালঘু পুরুষের প্রতারনার মাধ্যমে ৭ লাখ টাকা অর্থ আতœসাৎসহ নানা অভিযোগ তুলে বক্তব্য দেন। এই ছাড়া করোনাকালীন সময় জেলা প্রশাসক,উপজেলা প্রশাসন,জেলা পরিষদ ও পৌর মেয়রসহ বিভিন্ন স্থান থেকে সদস্যদের নাম প্রনাদনা নিয়ে তা গোপনে আত্বসাৎ করেন তারা।

    অপরদিকে ভূমি রেজিষ্ট্রি ও উন্নয়নের কথা বলে বিভিন্ন ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠান থেকে লাখ লাখ টাকা আদায় করে প্রেসক্লাবের ফ্যান্ডে জমা না করে নিজেরাই আত্বসাৎ করা হয়। কথায় কথায় সিনির্য় সাংবাদিকদের হেয়প্রতিপন্ন করা,প্রেসক্লাবে ডুকতে বাধা দেয়া, সাধারন সভা না করে ভূয়া স্বাক্ষরের মাধ্যমে রেজুলেশন তৈরি করে ও মনগড়া সিদ্ধান্ত গ্রহন, প্রেসক্লাবের গঠনতন্ত্র লংঘন করে নানা অপকর্মে করে যাচ্ছে।

    ফলে ক্ষুদ্ধ সাধারন সদস্যরা উল্লেখিত তিন ব্যাক্তিকে লক্ষ্মীপুর প্রেসক্লাব থেকে অবাঞ্চিত ঘোষনা ও স্থায়ী বহিস্কার করার দাবী তোলেন। পরে সভায় সর্বসম্মতিক্রমে হোসাইন আহমদ হেলাল,আবদুল মালেক ও কাউছারকে প্রেসক্লাবে অবাঞ্চিত ঘোষনা করা হয়।

    এছাড়া অনিয়ম করার অপরাধে তাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। পাশাপাশি যথাসময়ে প্রেসক্লাবের নির্বাচন সম্পন্ন করা, নতুন সদস্য অন্তভূক্তি ও পুরাতন সদস্যপদ নবায়ন করার জন্য কামালুর রহিম সমরকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি যাচাই-বাছাই উপ-কমিটি গঠন করা হয়। সভায় প্রেসক্লাবের সদস্যরা অংশ নেয়।

  • কারচুপির মাধ্যমে নৌকার প্রার্থীকে পরাজিত করার অভিযোগঃ আওয়ামীলীগের।

    কারচুপির মাধ্যমে নৌকার প্রার্থীকে পরাজিত করার অভিযোগঃ আওয়ামীলীগের।

    ফারুক হোসেন’মাটিরাঙ্গা(খাগড়াছড়ি)প্রতিনিধিঃ খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রশাসনের সহযোগিতায় কারচুপির মাধ্যমে তিন দফা ফলাফল পরিবর্তন করে নৌকার প্রার্থী নুর মোহাম্মদ‘কে পরাজিত করা অভিযোগ এনে তবলছড়ি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের ফলাফল স্থগিত এবং ভোট পূন: গণনার দাবী জানিয়েছে মাটিরাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগ।
    মঙ্গলবার (১৬ নভেম্বর) খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে এমন দাবী জানানো হয়। সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন আওয়ামীলীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী নুর মোহাম্মদ।
    সাংবাদিক সম্মেলনে অভিযোগ করে বলা হয়, মাটিরাঙ্গার তবলছড়ি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রিসাইডিং অফিসার, রিটার্নিং অফিসার ও জেলা নির্বাচন অফিসার যোগসাজসে কারচুপির মাধ্যমে ফলাফল পরিবর্তন করে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ আবুল কাসেম ভূইয়া‘কে বিজয়ী ঘোষনা করা হয়েছে। তবলছড়ি ইউপি নির্বাচনের ফলাফল স্থগিত এবং ভোট পূনঃগণনার দাবী জানিয়েছে আওয়ামীলীগ।
    সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত থেকে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন মাটিরাঙ্গা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এম হুমায়ুন মোরশেদ খান, সাধারন সম্পাদক সুবাস চাকমা, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আলী হোসেন, তবলছড়ি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল কাদের ও সাধারন সম্পাদক এস এম কামাল।
    প্রশাসন ভোট কারচুপির মাধ্যমে তিন দফা ভোটের ফলাফল পরিবর্তন করেছে অভিযোগ করে সাংবাদিক সম্মেলনে ভোট পুন:গণনার দাবী জানানো হয়। তারা অভিযোগ করে বলেন, নির্বাচনের পর মোঃ আবুল কাসেম ভুইয়া সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে নৌকার সমর্থক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারন মানুষের উপর হামলা চালাচ্ছে।
    প্রসঙ্গত, দ্বিতীয় ধাপে গেল ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত মাটিরাঙ্গা উপজেলার তবলছড়ি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ২১ ভোটের ব্যবধানে আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী নুর মোহাম্মদকে পরাজিত দেখিয়ে  স্বতস্ত্র প্রার্থী মোঃ আবুল কাসেম ভূইয়া‘কে বিজয়ী ঘোষনা করেন রিটার্নিং অফিসার। নির্বাচনে আবুল কাসেম ভূইয়া পান ৫০৩১  ভোট আর নুর মোহাম্মদ পান ৫০১০ ভোট।
  • আ,লীগ কার্যালয়ে নৌকার মনোনয়ন জমা দিলেন সিংড়ার চামারী ইউপি প্রার্থী স্বপন মোল্লা

    আ,লীগ কার্যালয়ে নৌকার মনোনয়ন জমা দিলেন সিংড়ার চামারী ইউপি প্রার্থী স্বপন মোল্লা

    আ,লীগ কার্যালয়ে নৌকার মনোনয়ন জমা দিলেন সিংড়ার চামারী ইউপি প্রার্থী স্বপন মোল্লা

    আগামী ২৩ ডিসেম্বর ইউনিয়ন পরিষদকে সামনে রেখে নাটোরের সিংড়া উপজেলার চামারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে নৌকার মনোনয়ন জমা দিলেন চামারী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহসভাপতি হাবিবুর রহমান স্বপন মোল্লা। শনিবার দুপুরে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রধান কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম তুলে জমা দেন তিনি।

    এসময় তাঁর সফর সঙ্গী হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের তৃণমুলের নেতা কর্মী। দলীয় কার্যালয়ে মনোনয়ন ফরম জমা দেওয়া পর স্বপন মোল্লা তাঁর ফেসবুক ওয়ালে সকলের কাছে দোয়া ও সুচিন্তিত পরামর্শ এবং সমর্থন প্রার্থনা করেন।

  • স্বামীর বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগে স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন।

    স্বামীর বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগে স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন।

    নিজস্ব প্রতিবেদকঃ স্বামীর বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ এনে রোববার সকালে জয়পুর হাট প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন কালাই উপজেলার বিনইল গ্রামের নির্যাতিত স্কুল শিক্ষিকা স্ত্রী খাইরুন নেছা সুমী। এ সময় তিনি অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলনে বলেন একাধিক মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি, নির্যাতন ও নতুন করে আরোও মামলার ভয়ভীতি দেখানোর প্রতিবাদ এবং নিজের ও তার পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিতসহ ন্যায়বিচার দাবি করেন।

    ভুক্তভোগী সুমী তার লিখিত বক্তব্যে জানান, প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠায় সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার রান্ডিলা-বাহাদুর গ্রামের রাজস্ব কর্মকর্তা জুবায়ের রহমানের সঙ্গে ১৬ লাখ টাকার দেনমোহরে তাদের বিয়ে হয়। ওই সময় জুবায়ের বেকার অবস্থায় চাকরির সন্ধান প্রার্থী থাকায় তারা বগুড়ায় একটি সাবলেট বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস শুরু করেন।

    ২০১৮ সালে সুমী সন্তান সম্ভাবা হলে বেকার থাকার কারণে জুবায়েরের ইচ্ছায় সে সন্তান তিনি নষ্ট করতে বাধ্য হন। সন্তান নষ্টের পর সুমী তারা বাবার বাড়ি কালাই উপজেলার বিনইল গ্রামে ফিরে আসেন এবং সেই থেকে সেখানেই বসবাস করছেন।

    পরে সরকারি রাজস্ব কর্মকর্তার (কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কর্মকর্তা) চাকরি পেয়ে জুবায়ের সুমীকে ত্যাগ করার জন্য নানা ছলচাতুরি শুরু করেন। কিন্তু ১৬ লাখ টাকা দেনমোহর ধার্য থাকায় কৌশলের আশ্রয় নিয়ে জুবায়ের সুমীর সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়েন।

    জুবায়ের তার বাড়িতে ঘর নির্মাণে ঋণ নেওয়ার কথা বলে সরকারি প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক হিসাবে সুমীকে গ্যারান্টর করার জন্য বেশকিছু কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেন।

    ঋণ নিতে সুমীর কালাই শাখার সোনালী ব্যাংকে খোলা অ্যাকাউন্টের চেক বই থেকে স্বাক্ষর করা ছয়টি চেক গোপনে চুরি করেন জুবায়ের। যা পরে কৌশল করে জুবায়ের তার ভগ্নিপতি দেলোয়ার হোসেনকে দিয়ে সুমীর বিরুদ্ধে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ আমালী আদালতে ১২ লাখ টাকার চেক ডিজঅনারের একটি মিথ্যা মামলা করেন।

    একই সঙ্গে চুরি করা ওই চেক দিয়ে সুমীর অ্যাকাউন্ট থেকে এক লাখ ৪০ হাজার টাকাও তুলে আত্মসাৎ করে জুবায়ের। পরে সুমী মুসলিম পারিবারিক আইন ও মোহরানা আদায় সংক্রান্ত পৃথক দুটি মামলা করেন যা আদালতে চলমান রয়েছে।

    জুবায়ের তার ভগ্নিপতিকে দিয়ে ১২ লাখ টাকার চেক ডিজঅনার ছাড়াও নিজে সুমীর বিরুদ্ধে মামলা করার পর তাদের মামলায় নবীর হোসেন নামে এক সাক্ষীকে বাদী করে গত ১৮ অক্টোবর ঢাকা মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে সুমীকে এক নম্বর আসামি করে একটি মিথ্যা মামলা করেন। ওই মামলায় পুলিশ সুমীকে গ্রেফতার করলেও আদালত তাকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন।

  • কাজিপুরে যুবলীগ সভাপতির বিরুদ্ধে চাকুরির নামে অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগ।

    কাজিপুরে যুবলীগ সভাপতির বিরুদ্ধে চাকুরির নামে অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগ।

    কবির মাহমুদ,কাজিপুর থেকেঃ সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে যুবলীগ সভাপতির বিরুদ্ধে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের একজনকে চাকুরি দেবার নাম করে অর্থ আত্নসাৎ এর অভিযোগ উঠেছে।

    ১লা নভেম্বর(সোমবার) উপজেলার নাটুয়ারপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি দুলাল সরকারের বিরুদ্ধে কাজিপুর উপজেলা যুবলীগ বরাবর আত্নসাৎ করা অর্থ ফেরত পেতে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগী শ্রী গৌতম বাবু পলাশ নামের এক যুবক।

    লিখিত অভিযোগে ভুক্তভোগী পলাশ বলেন,গত ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে প্রতিবন্ধী স্কুলে চাকুরি দেবার নাম করে কৌশলে ১লক্ষ ৮০ হাজার টাকা নেয় দুলাল সরকার, কিন্তু দীর্ঘ সময় পার হলেও চাকুরি দিতে পারে না।খবর নিয়ে জানতে পারি যে প্রতিষ্ঠানে চাকুরি দেবার কথা সে প্রতিষ্ঠানের কোন অবকাঠামো ও ভিত্তি নেই।এমন সময় টাকা ফেরত চাইলে নানা সময় টাকা ফেরতের আশ্বাস দেন কিন্তু অদ্যবদি পর্যন্ত পরিশোধ করেন নাই।

    লিখিত অভিযোগে তিনি সিরাজগঞ্জ ১ আসনের সংসদ সদস্য প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয়ের কাছে আবেগাপ্লুপ্ত হয়ে বলেন,”একজন পিতা হারা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শেষ ভরসা আপনি,প্রাপ্ত টাকা ফেরত পেতে আপনার সহানুভূতি কামনা করি”

    এদিকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিকট থেকে চাকুরি দেবার নাম করে অর্থ আত্নসাৎ এর অভিযোগ উঠার পর পরই স্হানীয় আ.লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মধ্যে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নাটুয়ারপাড়ার একাধিক যুবলীগ নেতা বলেন,”পদ পাওয়ার পর থেকেই নানা উৎস থেকে অবৈধ ভাবে অর্থ উপার্জন করে আসছে দুলাল সরকার। পদ বাণিজ্য,চাকুরি দেবার নামে অর্থ আত্নসাৎ এগুলো তাঁর নৈমিত্তিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।যুবলীগের গৌরবময় ইতিহাস অক্ষুণ্ণ রাখতে দুলাল সরকারের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্হা গ্রহণের জন্য অনুরোধ রইল”।

    আরেক যুবলীগ নেতা বলেন,”দলীয় পরিচয় ব্যবহার করে যুবলীগ নেতার এমন কর্মকান্ড দলীয় ভাবমূর্তি নষ্ট করছে”।

    এ বিষয়ে কাজিপুর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি বিপ্লব সরকারের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

    এ বিষয়ে নাটুয়ারপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এক শীর্ষ নেতা বলেন,”অর্থ আত্নসাৎ এর ব্যাপারে একটি লিখিত অভিযোগের কপি হাতে পেয়েছি, বিষয়টি নিয়ে উর্ধ্বতন নেতৃবৃন্দের সাথে কথা হয়েছে,আলোচনা করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে”।

  • উল্লাপাড়ায় কলেজ ছাত্রী অপহরণের অভিযোগ।

    উল্লাপাড়ায় কলেজ ছাত্রী অপহরণের অভিযোগ।

    স্টাফ রিপোর্টারঃ সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় এইচটি ইমাম গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ এর একাদশ শ্রেণির ছাত্রী মিতু খাতুন (১৭) কে অপহরণের অভিযোগে উল্লাপাড়া মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছে ভুক্তভোগীর বাবা মহশিন আলী।

    ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার সদর ইউনিয়নের বাখুয়া গ্রামে।

    মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ১৯.১০.২১ তারিখে ৭ টার সময় মিতু খাতুন প্রাইভেট পড়ার জন্য বাখূয়া অফদা মোড়ে পৌঁছালে মহিরের ছেলে কাওসার আলী (২০), সামাদের ছেলে হাসান আলি (২২), মৃত এলাহীর ছেলে শুকুর আলী (৫০), বাবুর ছেলে জিহাদ (১৯), রেজাউলের ছেলে মাসুদ (২২), সাইফুলের ছেলে রাসেল (২০), মৃত ভাদুর ছেলে সামাদ(৬০), মৃত সুবহানের ছেলে মহির (৫৫) সর্ব সাং বাখুয়াগণ জোরপূর্বক ভাবে পাজা কোলে করিয়া একে অপরের সহায়তায় মাইক্রোবাসে অসৎ উদ্দেশ্যে অপহরণ করে নিয়ে চলে যায়।

    ওই সময় মিতু খাতুনের চিৎকারে জেলহকের ছেলে বাবু (৩০), মৃত এনামুলের ছেলে আমিরুল (৪০), আলতাফ হোসেন (৫৫) আগাইয়া এসে দেখেন নামিক আসামিরা মিতু খাতুনকে মাইক্রোবাসযোগে অপহরণ করে নিয়ে যাচ্ছে। তারা মাইক্রোবাসটি থামানোর চেস্টা করে ব্যার্থ হন।ঘটনার পরে  ভুক্তভোগীর বাবা মহশিন আলী গন্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে অভিযুক্ত কাওসারের পরিবারের কাছে মেয়েকে ফেরত চাইলে কাউছারের বাবা তার মেয়েকে ফেরত দেওয়ার আশ্বাস দেন। কিন্তু ঘটনার তিন দিন অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত ফেরত দেয়নি। মেয়েকে ফেরত চাইতে গেলে অভিযুক্ত কাওসার এবং তার পরিবারের লোকজন ভুক্তভোগীর পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকি দেয় এবং বাড়াবাড়ি করলে তোকেও গুম করার হুমকি দেন।

    ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগে জানান অপহরণকারীরা এলাকার প্রভাবশালী বলে তারা আমার মেয়েকে অপহরণ করে অজ্ঞাত স্থানে আটকে রেখে নির্যাতন করতেছে। প্রশাসনের কাছে অনুরোধ দ্রুত আমার মেয়েকে উদ্ধার করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক।

    এ বিষয়ে উল্লাপাড়া মডেল থানার উপ-পরিদর্শক শহীদ মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আসামীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

  • সাভারে সাংবাদিকের অভিযোগের অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন।

    সাভারে সাংবাদিকের অভিযোগের অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন।

    স্মৃতি রানি,স্টাফ রিপোর্টারঃ রাজধানীর সাভার পৌরসভার উলাইল নামাগেন্ডায় সাংবাদিকের অভিযোগের ভিত্তিতে তিতাস গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।

    সাভার পৌরসভার নামাগেন্ডা ( মাদ্রাসার মোড়) থেকে দেওয়ান বাড়ি পর্যন্ত অর্নব এন্টারপ্রাইজ (ওয়াস ফ্যাক্টরি)সহ শতাধিক বাসা বাড়ির অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।

    অবৈধ গ্যাস সংযোগ আছে এমন অভিযোগ সত্যতা যাচাইয়ে অনুসন্ধানে নামে গণমাধ্যম কর্মী। অনুসন্ধানে বেড়িয়ে আসে অর্নব এন্টারপ্রাইজ (ওয়াস ফ্যাক্টরি)সহ শতাধিক বাসা বাড়ির অবৈধ গ্যাস সংযোগের খবর। গণমাধ্যম কর্মীদের প্রশ্নের কাছে সত্য প্রকাশ করতে বাধ্য হন অর্নব এন্টারপ্রাইজের পরিচালক মানিক।

    এসময় তিনি জানান নিউজ ও অভিযোগ করে লাভ নেই।তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ড্রিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির কিছু কর্মকর্তা ও পুলিশ প্রশাসনের সহযোগিতায় এই গ্যাস লাইন জয়েন করা হয়েছে।

    একথার প্রেক্ষিতে গত ১৪/১০/২১ ইং সাভার তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা প্রকৌশলী আবু সাদাত সায়েম বরাবর লিখিত অভিযোগ করা হয়।

    তিতাস গ্যাস প্রকৌশলী আবু সাদাত সায়েম গণমাধ্যম কর্মিদের আশ্বাস দিয়ে বলেন যদি আমার অফিসের কোন কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে এই কাজের সাথে জড়িত আছে এমন প্রমাণ পেলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এমনকি আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে আমি নিজে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে অবৈধ গ্যাস লাইন বিচ্ছিন্ন করবো।

    ওই কথার আলোকে ২১ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত নামাগেন্ডা এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে উল্লেখিত ফ্যাক্টরিসহ শতাধিক বাড়ির অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।

  • মোংলায় নিজের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে পিতা গ্রেফতার।

    মোংলায় নিজের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে পিতা গ্রেফতার।

    এম এইচ শান্ত,বাগেরহাট প্রতিনিধিঃ মোংলায় নিজের শিশুকে কন্যাকে ধর্ষণের অভিযোগে ধর্ষক পিতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার বিকেল ৩টার দিকে মাকড়ঢোন এলাকা থেকে পুলিশ ধর্ষক মালেককে গ্রেফতার করে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

    পুলিশ, স্থানীয়রা ও শিশুর মা জানান, পৌর শহরের মাকড়ঢোন এলাকার বাসিন্দা মালেক হাওলাদার (৩৫) মঙ্গলবার বিকেল ৪টার দিকে ব্লেড হাতে নিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে তার নিজ শিশু কন্যাকে (১৪) ধর্ষণ করেন। এর আগের দিন সোমবারও একই সময়ে মেয়েকে ধর্ষণ করেন পিতা মালেক। মালেকের স্ত্রী হেপি বেগম (২৭) ইপিজেডের একটি ফ্যাক্টরীতে শ্রমিকের কাজ করেন। মঙ্গলবার কাজ থেকে বাড়ীতে ফিরে মেয়েকে অসুস্থ ও রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পান। এরপর মেয়েটি সব কিছু তার মায়ের কাছে খুলে বলেন। বিষয়টি আশপাশের মানুষের মাঝে জানাজানি হলে বুধবার দুপুরে পুলিশকে জানানো হয়। এরপর পুলিশ এ ঘটনায় বিকেলে ওই এলাকা থেকে ধর্ষক পিতা মালেককে আটক করেন।

    মোংলা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণ মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে। মামলার বাদী হচ্ছেন শিশুটির মা ও ধর্ষকের স্ত্রী হেপি বেগম। মালেক ও হেপি বেগমের দুই ছেলে-মেয়ের মধ্যে মেয়েটি ছোট। মেয়েটি আরাজী মাকড়ঢোন ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার ৪র্থ শ্রেণীর ছাত্রী।

    এ বিষয়ে শিশুটির মা হেপি বেগম বলেন, আমি ইপিজেডের একটি ফ্যাক্টরীতে চাকুরী করি। ছেলেটি অন্যের দোকানে কাজ করে। আর মেয়েটি বাড়ীতে থাকে। ওর বাবা কিছুই করেনা। গত দুইদিন ধরে মেয়েটির সাথে তার বাবা খারাপ কাজ করেছে। মেয়ের গলায় ব্লেড ধরে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করেছে ওরা বাবা মালেক। ভয়ে মেয়েও আমাকে প্রথমে কিছু বলেনি, আমি ওর শরীরে ও ঘরের বিছানা-কাপড়ে রক্ত দেখে জিজ্ঞাসা করলে মেয়ে তখন সব বলে। পরে ওর বাবাকে জিজ্ঞেস করলে প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে স্বীকার করে বলে আমার ভুল হয়েছে। আমি এ ঘটনার কঠিন বিচার চাই।