Tag: হিন্দু
-
পীরগঞ্জ সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে যাওয়ার পথে বিজিবি’র হাতে হিন্দু সম্প্রাদায়ের ৫ ব্যক্তি আটক।
(ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জে সীমান্ত দিয়ে অবৈধ ভাবে ভারতে যাওয়ার পথে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের হাতে হিন্দু সম্প্রাদায়ের ৫ ব্যক্তি আটক। এ সময় পালিয়ে যায় আরো ৪ জন।শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিকালে আটককৃতদের ঠাকুরগাঁও জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। আটককৃতরা হলেন- পীরগঞ্জ উপজেলার সৈয়দপুর ইউনিয়নের ইনুয়া গ্রামের ববি রায় (৪৫), অন্তর রায় (১৭), অপু রানী (১৫), কবিতা রাণী রায় (৪০) ও দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ উপজেলার চেংগন গ্রামের নিদুল বেওয়া (৫৭)।পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম জানান, শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার বৈরচুনা ইউনিয়নের চান্দেরহাট সীমান্তের নওডাঙ্গা গ্রামের ৩৩২/৮ এস পিলার এলাকা দিয়ে অবৈধ ভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা করে ৯ জন নারী পুরুষ।এ সময় বিজিবি টহল দল ওই ৫ জনকে আটক করে। পালিয়ে যায় ৪ জন। পলাতকরা হলেন, দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ উপজেলার জঙ্গলীপীর গ্রামের কংকর চন্দ্রের ছেলে সমারু (৩৫), হেকাম উদ্দিনের ছেলে আব্দুর সোবহান (৫০), ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলার বৈরচুনা ইউনিয়নের মধ্য ভবানীপুর গ্রামের মৃত বাহের উদ্দিনের ছেলে কফিল উদ্দিন (৫৫), মৃত আব্দুল কাফির ছেলে জিয়াউর রহমান (৩০)।আটক হওয়া ৫ জন এবং পালিয়ে যাওয়া ৪ জনের নামে বিজিরি পক্ষ থেকে ১৯৭৩ সালের বাংলাদেশ পাসপোর্ট আদেশ এর ১১(১)ক/১১/২ ধারায় পীরগঞ্জ থানায় মামলা করা হয়েছে। আটককৃতদের জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। -
নিজ ধর্মের মূর্তি ভাঙচুর করতে গিয়ে হিন্দু যুবক আটক।
নিজ ধর্মের মূর্তি ভাঙচুর করতে গিয়ে হিন্দু যুবক আটকনিজস্ব প্রতিবেদক: মোঃ জালাল উদ্দিন। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে পূজামণ্ডপের মূর্তি ভাঙচুর করতে গিয়ে প্রসন্ন দাস (২২) নামের এক হিন্দু যুবককে আটক করেছেন আনসার সদস্যরা।রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ইং, দুপুরে উপজেলার কেন্দ্রীয় দুর্গাবাড়ি পূজামণ্ডপে এ ঘটনা ঘটে।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দুপুরে দুর্গাবাড়ি পূজামণ্ডপে প্রসন্ন দাস পাথর হাতে নিয়ে প্রবেশ করে মূর্তি ভাঙচুর করতে পাথর নিক্ষেপ করে। পরে পূজামণ্ডপের লোক জন হইচই ও চিল্লাচিল্লি করলে, এ সময় কর্তব্যরত আনসার সদস্যরা তাকে আটক করেন। পরে ওই যুবককে কমলগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।বর্তমানে কমলগঞ্জ থানায় পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন আটককৃত ব্যক্তি প্রসন্ন দাস। -
মান্দায় আদিবাসীর জমি হিন্দু সাজিয়ে রেজিস্ট্রি তোলপাড়!
তানোর প্রতিনিধি: তানোরের সীমান্তবর্তী মান্দা উপজেলার ভারশোঁ ইউনিয়নে এক আদিবাসীর জমি পারমিশন ছাড়াই হিন্দু সাজিয়ে রেজিস্ট্রি করে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদার আব্দুর রশীদের বিরুদ্ধে।
ঠিকাদার আব্দুর রশীদের এমন জঘন্য কান্ডে রাজশাহী বিভাগ জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে চাঞ্চল্য ও উঠেছে ঠিকাদার আব্দুর রশীদের শাস্তির দাবি। জানা গেছে, মান্দা উপজেলার দেলুয়াবাড়ি মৌজার অন্তর্গত ১২৪৪ দাগে ১২ শতাংশ জমি ১৯৯৯ সালে কিনেন রাজশাহী শহরের বোয়ালিয়া থানার রানীনগর এলাকার মৃত এরশাদ আলীর পুত্র আব্দুর রশিদ। জায়গাটি কেনার পর সেখানে মার্কেট নির্মান করেন। যার দলিল নম্বর ৪৯৩৬/১৯৯৯ ইং তারিখ ৩০/৫/১৯৯৯ ইং। মার্কেট নির্মানের পর সেখানে মান্দা উপজেলার ভাঁরশো ইউপির কালীসফা গ্রামের মৃত কিশোরী মোহন সাহার পুত্র জীবন সাহার কাছে ভাড়া দিয়ে রাখেন আব্দুর রশীদ।
স্থানীয়দের বক্তব্য ঠিকাদার আব্দুর রশীদ জীবন কুমার সাহা নামের এক সংখ্যালঘু যুবক কে দিয়ে ভাড়ার নামে জোর করে আদিবাসী সম্প্রদায়ের জমি দখলে নিয়ে রেখেছেন। তবে জায়গাটি ক্রয়সূত্রে প্রকৃত মালিক কালীসভা গ্রামের মৃত বিমল ওরাও’র পুত্র যোনা ওরাও হলেও ঠিকাদার আব্দুর রশীদ জায়গাটি দখলে নিতে সংখ্যালঘু জীবন কুমার সাহাকে ভাড়া দিয়ে রাখেন। এতে করে প্রকৃত মালিক যোনা ওরাও আদবাসী হওয়ায় জায়গাটি দখলে নিতে পারছেনা। যদিও জায়গাটি ছেড়ে দেয়ার জন্য ঠিকাদার আব্দুর রশীদ কে একাধিক বার বললেও সে তার কথার কোন কর্ণপাত করেনি। বরং ভাড়াটে জীবন কুমার সাহাকে দিয়ে বিভিন্ন হুমকি ধামকি দেয়াচ্ছেন। যার ফলে জায়গার মালিক হয়েও যোনা ওরাও তার ক্রয়কৃত জায়গা দখলে নিতে পারছেন না।
ঠিকাদার আব্দুর রশীদের দাবি, তিনি জমিটি ক্রয় করেছেন। কিন্তু আদিবাসীর জমি ডিসির পারমিশন ছাড়া কি ভাবে ক্রয় করলেন জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমি আদিবাসীর কাছে থেকে না হিন্দুর কাছে থেকে জমি কিনেছি। জায়গার ক্রয়সূত্রে প্রকৃত মালিক যোনা ওরাও বলেন,ঠিকাদার আব্দুর রশীদ আদিবাসীকে হিন্দু সাজিয়ে জায়গা ক্রয় করেছেন,আর জায়গা দখল নিতে ব্যবহার করছেন হিন্দু সম্প্রদায়কে। সে কিভাবে আদিবাসী সম্প্রদায়ের জমি ডিসির পারমিশন ছাড়া রেজিস্ট্রি করলেন।
আবার অর্থের বিনিময়ে জায়গাটি খারিজ খাজনাও করেছেন। আমি জায়গাটি আমাদের আদিবাসীর কাছে থেকে ক্রয় করেছি। আর আব্দুর রশীদ সেই আদিবাসীদের হিন্দু সাজিয়ে জায়গা কিনেছেন বলে জায়গা দখল করে আছেন। আমরা আদিবাসী মানুষ তাকে জায়গাটি আমি ক্রয় করেছি বলতে গেলে সে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে মারমুখী ভঙ্গিতে তেড়ে আসে। এমনকি রাজশাহী কোর্টে আমার নামে বিভিন্ন মামলা দিয়ে আমাকে হাত-পা ভেঙে নদীতে ফেলবে বলে হুমকি দেন। যার জন্য আমি জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে থানায় জিডি করেছি, আমরা আদিবাসী মানুষ জায়গা কিনেও দখলে নিতে পারছিনা। থানায় অভিযোগ দিয়েও কোন বিচার পাচ্ছিনা,তাহলে কি আমরা আদিবাসী বলে ঠিকাদার আব্দুর রশীদের টাকার জোরে কোথাও বিচার পাবো না বলে চোখে মুখে চরম হতাশা নিয়ে ক্ষোভ ও অসন্তোষ প্রকাশ করে স্থানীয় সাংসদ ও প্রশাসনের উদ্ধর্তন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন আদিবাসী যোনো ওরাও। বিষয়টি নিয়ে মান্দা থানায় যোগাযোগ করা হলে ফোনে পাওয়া যায়নি।
-
নলডাঙ্গায় প্রতিবেশীর জানাজার পাশে বসে কাঁদলেন হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ।
নলডাঙ্গা(নাটোর)প্রতিনিধিঃ নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার ব্রহ্মপুর ইউনিউয়ের চেঁউখালি গ্রামের আজাদ মৌলভী মারা গেছেন।
শুক্রবার (৩ ডিসেম্বর) সকাল ১০ টার সময় চেঁউখালি কেন্দ্রীয় গোরস্থান মাঠে ৫২ বছর বয়সী মরহুম আজাদ মৌলভীর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মৃত্যুর পর অনুষ্ঠিত জানাজায় উপস্থিত মুসল্লীরা যখন জানাজার কাতারে দাঁড়িয়ে,তখন প্রতিবেশী হিন্দুরা অশ্রুভেজা চোখে এক ধ্যানে তাকিয়ে আছে চিরচেনা প্রিয় মানুষ আজাদ মৌলভীর জানাজার দিকে। ছোট বেলা থেকে সুখে দুঃখে একসাথে বাস করা আজাদ মৌলভীর হঠাৎ মৃত্যুতে তারা আজকে গভীরভাবে শোকাহত।
ধর্মের দূরত্ব থাকলেও মানুষ হিসেবে সে দূরত্ব যেন আজ কিছুই নয় । প্রতিবেশীর চিরবিচ্ছেদে ভারাক্রান্ত হৃদয় তখন শুধুই এক হাহাকার। হিন্দু হয়ে মুসলিম কারো মৃত্যুতে তাদের কষ্টভরা এমন অনুভূতি নিয়ে জানাজার পাশে হতবাক হয়ে বসে থাকার বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে চেঁউখালি ঝুপদুয়ার গ্রামের গোবিন্দ প্রাং বলেন, আজাদ কাকা খুব ভালো মানুষ ছিলেন। উনি একজন মৌলভী হয়েও আমাদেরকে সবসময় স্নেহ ভালোবাসা ও সম্মান দিয়েছেন। ধর্মীয় কারনে তাঁর জানাজায় দাঁড়ানোর সুযোগ নেই বলে দূরে বসে তাকে বিদায় জানিয়েছি।
একই গ্রামের নৃত্যনন্দ ছলছল জলভরা চোখে বলেন,আজাদ ভাইয়ের মৃত্যুতে আমরা শোকাহত,তাঁর বিদায়বেলা উপস্থিত থাকাটা আমার মানবিক দ্বায়িত্ব।
ধর্মীয় উন্মাদনায় যখন চারিদিকে আগুন আর রক্তপাত,সেখানে আজকের এই দৃশ্যটা যেন মানবতার পথে অন্যরকম এক উদাহরণ। মানুষে মানুষে এমন সম্প্রীতি,এ যেন সত্যিকার অর্থেই মানুষের বিজয়।
-
বেলকুচিতে হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টানঐক্য পরিষদের অভিষেক ও আলোচনাসভা।
সবুজ সরকার,বেলকুচি (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ
সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে বাংলাদেশে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের উপজেলা ও পৌর শাখার অভিষেক উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (১ অক্টোবর) সকালে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের উপজেলা ও পৌর শাখার আয়োজনে চালা কেন্দ্রীয় শ্রী শ্রী কালী মাতা ও শ্রী শ্রী রাধা গোবিন্দ মন্দ্রির প্রাঙ্গণে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অত্র সংগঠনের উপজেলার শাখার সাধারণ সম্পাদক রনি মিত্রের সঞ্চলনায় ও জয় শংকর সাহার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন,বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের জেলা শাখার সিনিয়র নির্বাহী সদস্য এ্যাডভোকেট বিমল চন্দ্র দাস,হিন্দু কল্যাণ ট্রাষ্টের প্রচার সম্পাদক অংকুরজিত সাহা নব,জেলা শাখার সভাপতি এ্যাডভোকেট সুকুমার চন্দ্র দাস,সাধারণ সম্পাদক রোটিরিয়ান নরেশ চন্দ্র ভৌমিক,বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের বেলকুচি উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক বৈদ্য নাথ রায় সহ পৌর ও উপজেলা কমিটির নেতা কর্মীবৃন্দ।
-
তাড়াশে হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ৬টি ছাগল বিতরণ।
তাড়াশ প্রতিনিধিঃসিরাজগঞ্জের তাড়াশে হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ৬টি ছাগল বিতরণ করা হয়েছে। ২৩ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বরে সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (এসডিএফ) উদ্যোগে ও বাংলাদেশ জাতীয় সমাজকল্যাণ পরিষদ ঢাকা’র সহযোগীতায় ৪ টি
নৃ-গোষ্টি, ১টি হিন্দু ও ১ টি মুসলমান মোট ৬টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ১টি করে ছাগল বিতরণ করা হয়। ওই সংস্থার সভাপতি আব্দুল মালেকের সভাপতিত্বে এ ছাগল বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মেজবাউল করিম,সমাজসেবা অফিসার কে,এম মনিরুজ্জামান, সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (এসডিএফ)’র পরিচালক শফিকুল ইসলাম সবুজ,উপজেলা পেসক্লাবের সহ-সভাপতি মহসীন আলী,সাংবাদিক এম ছানোয়ার হোসেন সাজুসহ অনেকে।
-
বগুড়ার শেরপুরে সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রতিবাদে হিন্দু মহাজোটের মানববন্ধন
বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট কেন্দ্রীয় কমিটি কর্মসূচির অংশ হিসেবে বগুড়ার শেরপুর উপজেলা হিন্দু মহাজোটের উদ্যোগে এক মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৩ আগস্ট শুক্রবার সকাল ১০ টার সময় স্থানীয় বাসষ্ট্যান্ডে দেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর হামলা,ধর্মীয় উপাসনালয় ভাংচুর,ভূমি দখল ও সাম্পদায়িক উস্কানির প্রতিবাদে এই মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত প্রতিবাদ সভায় বক্তরা সাম্প্রতিক সারাদেশে সংখ্যালঘুদের উপর ধারাবাহিক অত্যাচারের চিত্র তুলে ধরেন। বক্তারা বলেন,খুলনার রুপসা, পটুয়াখালীর কলাপাড়ার রাখাইন পল্লী, মৌলভীবাজারের কুলাউড়া এবং সাভারে অধক্ষ্য মিন্টু চন্দ্র মন্ডলের নৃশংস হত্যাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্পদায়িক উস্কানি,বাড়ীঘরে হামলা,ধর্মীয় উপাসনালয় ভাংচুর,ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান ও ভূমি দখলের কারণে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় অস্তিত্ব সংকটসহ নিরাপত্তার অভাব বোধ করছে।
জয়ন্ত চক্রবর্তীর সঞ্চালনায় সভায় আরোও বক্তব্য রাখেন, শেরপুর উপজেলা হিন্দু মহাজোট, হিন্দু যুব মহাজোট, হিন্দু ছাত্র মহাজোট এবং হিন্দু মহিলা মহাজোটের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা নেত্রীবৃন্দ।
মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা থেকে সংখ্যা লঘু সম্প্রদায়ের উপর অত্যাচার কারীদের দ্রুত গ্রেফতার ও নির্যাতন বন্ধ সহ নিরাপত্তা সুব্যবস্থার জন্য স্থানীয় প্রশাসন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেন।