Tag: সন্ত্রাসী

  • বাঁশখালীতে মাদরাসা পরিচালক মাওলানা হারুনুর রশিদ এর উপর সন্ত্রাসী হামলা।

    বাঁশখালীতে মাদরাসা পরিচালক মাওলানা হারুনুর রশিদ এর উপর সন্ত্রাসী হামলা।

    মাওলানা হারুনুর রশিদ সাহেব। বাঁশখালীর প্রচার বিমুখ এক বুজুর্গ আলেম। বলা যায় একজন নিরীহ মানুষ।
    আজ (০৩ ফেব্রুয়ারী২২) বৃহস্পতিবার বাঁশখালীর আলেম ওলামার প্রিয় এবং শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিটির উপর হামলার ঘটনা ঘটে। মাদরাসায় ঢুকে সন্ত্রাসীরা তাকে মারধর করে। মাওলানা হারুন সাহেবের তত্বাবধানে ৩/৪ বছর বাঁশখালীর সাধনপুর আল ফারুক মাদরাসায় খন্ডকালিন শিক্ষক হিসেবে খেদমত করার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। মাদরাসাটির প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন আমার প্রিয় উস্তাদ বাহরাইন প্রবাসী মাওলানা মুফতি ইব্রাহিম কাসেমী সাহেব।
    বাঁশখালী প্রধান সড়কের পাশে সাধনপুর পাহাড়ের কোল ঘেষে আল ফারুক মাদরাসার অবস্থান। মাদরাসার বর্তমান এরিয়া সম্প্রসারণে একজন নগন্য দ্বীনের খাদেম হিসেবে আমিও ভুমিকা রাখি। বিভিন্ন মামলা মোকদ্দমা প্রশাসনিক দফতর, জনপ্রতিনিধিসহ বিভিন্ন দফতর দৌড়াদৌড়ি করি মাদরাসার জন্য। প্রায় ৮ বছর হল আমি আল ফারুক মাদরাসা ছেড়ে আসি। কিন্তু মাদরাসার বিভিন্ন কাজে কর্মে আয়োজনে অনুষ্ঠানে এখনো আমি শরীক থাকার চেষ্টা করি।
    আজ ৩ ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার দুপুরে মাদরাসার মসজিদ সংলগ্ন একটি গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষ ইউনুস ও তার ছেলে আজিজ প্রথমে গালিগালাজ ও পরে মাদরাসায় ঢুকে নির্বাহী পরিচালক মাওলানা হারুন সাহেবকে মারধর করে।
    এসময় ছাত্র শিক্ষকরা ইউনুস ও তার পুত্রের হাত থেকে মাওলানা হারুনকে উদ্ধার করলেও কোন ধরণের প্রতিরোধ কিংবা পাল্টা হামলা থেকে মাওলানা হারুনই সবাইকে শান্ত রাখেন। না হয় আজ ঘটনা হয়তো ভিন্ন রকম হত। মাওলানা হারুন ছাত্র শিক্ষকদের নিবৃত না করলে ইউনুস এবং তার সন্ত্রাসী পুত্র আজিজের পিটের চামড়া থাকতো না।
    মসজিদ সংলগ্ন যে গাছটি কাটা হয়েছে সেটি মাদরাসার জায়গার উপর। পাশে ইউনুসদের ৫ গন্ডা জায়গা রয়েছে। কিন্তু মিমাংশিত বিষয় হওয়ার পরও ইউনুস আরো ৩ গন্ডা জায়গা মাদরাসার কাছ থেকে পাওয়ার মিথ্যা দাবী করে আসছে।
    বিষয়টি আগেই মিমাংশিত। চেয়ারম্যান আহসান উল্লাহ চৌধুরী থাকার সময়েই এটি চুড়ান্ত মিমাংসা এবং সামাধান হয়ে যায়। তবুও সময়ে সময়ে ইউনুস ও তার পুত্ররা মাদরাসা থেকে জায়গা পাওয়ার দাবী করে।
    আমি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই সাধনপুর ইউপি চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন চৌধুরী খোকা ভাইয়ের প্রতি। তিনি বিষয়টি সামাধান করার আশ্বাস দিয়ে মামলা মোকদ্দমা থেকে আপাতত বিরত রেখেছেন। আশা করি দ্রুতই তিনি বিষয়টি সামাধানে উদ্যোগী হবেন এবং দৃষ্টান্তমূলক বিচার করবেন। অন্যথায় আলেম ওলামা তৌহিদী জনতার ক্ষোভে আগুন প্রশমিত হবে না।
    এদিকে আগামীকাল শুক্রবার বিকেলে বাঁশখালীর সাধনপুরে আল ফারুক মাদরাসার ছাত্র শিক্ষক অভিভাবক ও এলাকাবাসীর উদ্যোগে এই হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন আহবান করা হয়েছে। আমি নিজে ওই মানববন্ধনে অংশ নেব ইনশাআল্লাহ এবং আশপাশের সবাইকে প্রতিবাদী মানববন্ধনে অংশ নিতে আহবান জানাচ্ছি। একই সাথে তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ আওয়াজ তুলি “মাদরাসায় ঢুকে মাওলানা হারুন সাহেবের উপর হামলার দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই”
  • বাঁশখালী পৌরসভা নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীর প্রচার প্রচারণায় সন্ত্রাসী হামলা।

    বাঁশখালী পৌরসভা নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীর প্রচার প্রচারণায় সন্ত্রাসী হামলা।

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী পৌরসভা নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী কামরুল ইসলাম হোসাইন এর প্রচারনার সিএনজি উপর হামলা করেছে সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্যরা।বুধবার (১২ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৭ টার সময় পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডের আলি মিয়ার দোকান নামক স্থানে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
    এ ঘটনায় উত্তর জলদী ৩ নং ওয়ার্ডের বদি আলমের ছেলে মো. শহিদুল ইসলাম (২১) উত্তর জলদি ৫ নং ওয়ার্ডের শওকত আকবরের ছেলে মোহাম্মদ তানভীর (২২) ও ৩ নং ওয়ার্ডের মৃত দুলা মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম (২৭) গুরুতর হয়।
    এ সময় প্রচারণার কাজে নিয়োজিত সিএনজি চালিত অটোরিকশা ও মাইক ভাঙচুর করা হয়। ঘটনায় আহতদেরকে বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়।
    এ বিষয়ে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী কামরুল ইসলাম হোসাইনী বলেন, ‘আমার প্রতিপক্ষ সরকারদলীয় নৌকা সমর্থিত প্রার্থীর লোকজন আমার নির্বাচনি প্রচার প্রচারণায় বাঁধা সৃষ্টিসহ ভাংচুর চালায়। তারা আমাকে ও আমার লোকজনদের নানাভাবে হুমকী দিয়ে আসছে।
    গত রাত সাড়ে ১০ টার দিকে নির্বাচনি আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে আমার বাড়ির পাশে গিয়ে বহিরাগত সন্ত্রাসীরা অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করে। আমার ব্যানার ছিঁড়ে ফেলে। এমনকি তারা একটি ফায়ার ছুঁড়েও জনমনে আতংকের সৃষ্টি করে। ভোটাররা আসন্ন ভোটেরদিন যাতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোটকেন্দ্রে ভোট দিতে না পারে সে পরিস্থিতি সৃষ্টির পাঁয়তারা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেন তিনি।
    আমার জনপ্রিয়তা দেখে তারা নানাভাবে আমাকে ও আমার লোকজনদের ভীতি প্রদর্শন করছে।
    তিনি আরও বলেন, বুধবার দিবাগত রাত আমার বাড়ির সামনে গিয়ে প্রতিপক্ষের বহিরাগত সন্ত্রাসীরা মিছিল করে, ফায়ার ছুঁড়ে। পরে বিষয়টি আমি বাঁশখালী থানা পুলিশকে অবহিত করি। বাঁশখালী থানা পুলিশ সাথে সাথে ঘটনাস্থলে পৌছান।
    অবাধ ও নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ভোটগ্রহণের জন্য আমি প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চাই। ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে বহিরাগত সন্ত্রাসের বিরোদ্ধে উপজেলা প্রশাসন বদ্ধপরিকর থাকলে আমি নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের আশা রাখতে পারি।
  • সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলা ও গাড়ি ভাঙচুর।

    সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলা ও গাড়ি ভাঙচুর।

    রাণীশংকৈল(ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধিঃ ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলা ও গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ করেছে প্রভাবশালী চেয়ারম্যানের ছেলে রিয়ানের বিরুদ্ধে।সোমবার রাতে পীরগঞ্জ উপজেলার ভাকুড়া নামক স্থানে এই ঘটনাটি ঘটে।

    আহত সাংবাদিক ফাইদুল ইসলাম জাতীয় দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদ পত্রিকার পীরগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি  ও উপজেলার বর্থপালিগাঁও গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে।

    সাংবাদিক ফাইদুল ইসলাম জানান,পূর্ব শত্রুতা ও সংবাদ প্রকাশের জের ধরে পীরগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহাবুবের ছেলে রিয়ানের নেতৃত্বে সন্ত্রাসী মেহেদী হাসান মুন্না,বুলবুল,মেহেদীসহ আরও ১০-হতে ১৫-জন সন্ত্রাসী একজোট হয়ে আমার উপর অতর্কিত হামলা চালায়।

    বর্তমানে ফাইদুল ইসলাম গুরুত্বর আহত হয়ে পীরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন।
    তাকে মারধরের সময় স্থানীয় সাংবাদিক জাকির হোসেন ও মাহাবুবুর রহমান বুলু নামে দুই সাংবাদিক এগিয়ে আসলে তাদের মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে।

    সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ সেই সাথে ফুঁসে উঠেছে পীরগঞ্জ উপজেলার সকল সাংবাদিকরা।

    এ বিষয়ে পীরগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সভাপতি জয়নাল আবেদীন বাবুল বলেন সাংবাদিকের উপর নির্যাতন সহ করা হবে না। আমরা প্রশাসনের কাছে বিচার দাবি করছি। সেই সাথে দোষীদের যেন দ্রুত গ্রেফতার করা হয়।

    এ বিষয়ে অভিযুক্তদের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার কথা বলার চেষ্টা করা হলেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

    এ ব্যাপারে পীরগঞ্জ থানা পরিদর্শক (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন এখনো আমরা কোন লিখিত অভিযোগ পাইনি। এজাহার দিলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

  • হাতীবান্ধায় সাংবাদিক সম্রাটের উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় গ্রেফতার-৩।

    হাতীবান্ধায় সাংবাদিক সম্রাটের উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় গ্রেফতার-৩।

    তথ্য অনুসন্ধান করতে গিয়ে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় সাংবাদিক সেলিম সম্রাটের উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ৩ সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করেছে হাতিবান্ধা থানা পুলিশ।

    বুধবার (১৪ জুলাই) সকালে ওই উপজেলার পারুলিয়া এলাকার তিস্তা নদীর পাড় থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করেন হাতীবান্ধা থানা পুলিশ।

    এর আগে গত রোববার ওই উক্ত উপজেলার বড়খাতা ইউনিয়নের উত্তর পাড়া এলাকায় জমি জবর দখলের তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলার শিকার হন লালমনিরহাট রিপোর্টার্স ইউনিটির তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক ও দৈনিক বাহান্নোর আলো পত্রিকার হাতীবান্ধা উপজেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক সেলিম সম্রাট।ওই হামলার একটি ভিডিও ভাইরাল হলে সারাদেশে সাংবাদিকদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।

    আটক ৩ জন হলেন, বড়খাতা এলাকার আব্দুর রহমানের পুত্র তাইজুল ইসলাম মুকুট (৪৮) আলী রেজা বাদল (৩০) ও তাইজুল ইসলাম মুকুটের পুত্র মিরাজুল ইসলাম হৃদয় (২৮)।

    এবিষয়ে লালমনিরহাট রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মোঃ ইউনুস আলী বলেন, সাংবাদিক সেলিম সম্রাটের উপর হামলার ঘটনাটি আমলে নিয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদেরকে গ্রেফতার করার জন্য লালমনিরহাট পুলিশ প্রশাসনকে ধন্যবাদ। সেই সাথে প্রতিবাদ জানানোর জন্য দেশের সকল সংবাদকর্মী ভাইদের কাছে কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেছেন তিনি।

    হাতীবান্ধা থানার (ওসি) এরশাদুল আলম এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আটক ৩ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদ যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আসমীকে আদালতে প্রেরণ করা হবে।

  • সিরাজগঞ্জ তাড়াশে সন্ত্রাসী হামলায় সিএইচসিপি আহত।

    সিরাজগঞ্জ তাড়াশে সন্ত্রাসী হামলায় সিএইচসিপি আহত।

    সিরাজগঞ্জের তাড়াশে কমিউনিটি ক্লিনিকে সন্ত্রাসী হামলায় সরকারী সম্পদ বিনষ্টসহ সিএইচসিপিকে মেরে আহত করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার সগুনা ইউনিয়নের সবুজ পাড়া নামক কমিউনিটি ক্লিনিকে।

    ১৩ জুলাই মঙ্গলবার সকালে কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপি এনামুল হককে মেরে আহত করায় ১) আব্দুর রউফের ছেলে রুবেল হোসেন, ২)সামাউনের ছেলে মিলন ৩) আতার আলীর ছেলে রাসেল ৪) আব্দুল বারিকের ছেলে হাসিনুরসহ অজ্ঞাত নামে তাড়াশ থানায় সন্ধ্যার পর অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

    জানা গেছে, কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপি এনামুল হক যথা নিয়মে ক্লিনিকে গিয়ে অফিস খুলতেই এই সন্ত্রাসী দল তাকে ঔষধ দেওয়ার জন্য বলে। তিনি তাদের কে বলেন অফিসের কাগজ পত্র গুলি ঠিক করে ঔষধ দিচ্ছি। তখনই সন্ত্রাসী দল তাকে গালি গালাজ করতে থাকে। অবস্থা খারাপ দেখে সে তাড়াতাড়ী করে ঔষধ দিয়ে বিদায় করেন। পরে তিনি অফিসের কাজ সেরে রোগীদের ঔষধ দিতে থাকেন।

    প্রায় ৩০মিনিট পর ওই সন্ত্রাসী দল আবারোও ক্লিনিকে প্রবেশ করে আমাকে ঘিরে ফেলে।তার পর গালি গালাজ করতে থাকে ও আমাকে হুমকি দামকি দিতে থাকে। আমি তাদের বলি সরকারী  অফিসের মধ্যে আপনাদের এটা করা ঠিক হচ্ছে না। এ কথা বলতেই তারা আামকে এলোপাথারী ভাবে মারতে থাকে। রোগীরা আমাকে রক্ষা করে। পরে দেখী অফিসের মধ্যে সরকারী সম্পদ অনেক কিছুই পাওয়া যাচ্ছেনা।

    এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ জামাল মিয়া শোভন জানান, তাড়াশে স্বাস্থ্য সেবায় জড়িতদের উপর কেন বার বার সন্ত্রাসী হামলা করছে তা ভেবে দেখা দরকার। সরকারী দফতরে ঢুকে সন্ত্রাসী হামলা করায় আমরা এর শাস্তি দাবি করছি।

    এ ব্যাপারে থানা অফিসার ইনচার্জ ফজলে আশিক বলেন,অভিযোগটি পেয়েছি।তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

  • হাতীবান্ধায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সংবাদকর্মী সন্ত্রাসী হামলার শিকার।

    হাতীবান্ধায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সংবাদকর্মী সন্ত্রাসী হামলার শিকার।

    লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সৃষ্টি টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি সম্রাটের উপর সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছে।

    রোববার (১১ জুলাই) বিকেলে ওই উপজেলার বড়খাতা ইউনিয়নের উত্তর পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত সাংবাদিক সেলিম সম্রাট হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে। হামলার শিকার সাংবাদিক সেলিম সম্রাট লালমনিরহাট রিপোর্টাস ইউনিটির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক।

    জানা গেছে, রোববার বিকেলে ওই ইউনিয়নের উত্তর পাড়া এলাকায় জমি জবরদখল সংক্রান্ত সংবাদ সংগ্রহ করতে যান সেলিম সম্রাট। এসময় তাকে সংবাদ সংগ্রহে বাঁধা প্রদান করেন ওই এলাকার মো.তাইজুল ইসলাম মুকুল নামে এক ব্যক্তি। এমতাবস্থায় কথা-কাটাকাটি’র একপর্যায়ে সাংবাদিক সম্রাটকে মারধর শুরু করেন তিনি৷ এতে গুরুতর আহত হন সাংবাদিক সম্রাট। পরে তাকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। হামলাকারী মুকুল ওই এলাকার মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে।

    এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে লালমনিরহাট রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতি মো.ইউনুস আলী বলেন, আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল তাই আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কাজ করবো। লালমনিরহাট রিপোর্টাস ইউনিটি হামলার শিকার সেলিম সম্রাটের পাশে আছেন বলে জানান তিনি।

    হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এরশাদুল আলম জানান সংবাদকর্মী সন্ত্রাসী হামলার শিকারের ঘটনা শুনেছি। এখোন কোন অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।