Tag: শিক্ষার্থী

  • শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে বৃক্ষরোপন ও বিতরন।

    শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে বৃক্ষরোপন ও বিতরন।

    শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে বৃক্ষরোপন ও বিতরন


    প্রাকৃতিক ভারসাম্য ও ব্যবস্থা ঠিক রাখতে গাছের কোন বিকল্প নেই। তাই নিয়মিত প্রকৃতি সংরক্ষণে নিবেদিত হয়ে কাজ করে যাচ্ছে,নাটোর জেলার শিক্ষার্থীরা।

    মঙ্গলবার ২১ জুন নাটোরের শিক্ষার্থীদের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন অনুপ্রেরণার উদ্যোগে নলডাঙ্গা উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্টানে বৃক্ষরোপণ ও গাছের চারা বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

    কৃঞ্চচূড়া গাছের চারা রোপণের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া এই কার্যক্রমে শিক্ষার্থীসহ সকল স্তরের মানুষের মাঝে বিনামূল্যে বিতরণ করা হয় দুই শতাধিক গাছের চারা।

    উপস্থিত সকল শিক্ষার্থীরা জানান,গাছ ও বন্যপ্রাণী প্রকৃতির বন্ধু। তাই সকলে মিলে পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষায় ব্যাপক হারে বৃক্ষরোপণে ও বন্য প্রাণী পশুপাখি সংরক্ষণে কাজ করার বিকল্প নেই।

  • বালিয়াডাঙ্গীতে মা দিবসে মায়ের পা ধুয়ে সম্মান জানালো শিক্ষার্থীরা।

    বালিয়াডাঙ্গীতে মা দিবসে মায়ের পা ধুয়ে সম্মান জানালো শিক্ষার্থীরা।

    বালিয়াডাঙ্গীতে মা দিবসে মায়ের পা ধুয়ে সম্মান জানালো শিক্ষার্থীরা

    আন্তর্জাতিক মা দিবস আজ। জন্মদাত্রী মা, যার কল্যাণে পৃথিবীতে আলোর মুখ দেখা হয় সন্তানের, সেই মায়ের স্মরণে প্রতি বছর মে মাসের দ্বিতীয় রোববার ‘বিশ্ব মা দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

    মা দিবস উপলক্ষে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় এক ব্যতিক্রম উদ্যোগ নিয়েছেন স্টার মডেল স্কুলের শিক্ষার্থীরা। স্কুলের মাঠে উপস্থিত ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী ও অভিভাবক। মাঠের মাঝখানে দুই সারিতে পেতে দেওয়া চেয়ারগুলোতে একে একে এসে বসলেন মায়েরা।
    এরপর পানি ভর্তি মগ নিয়ে এসে চেয়ারে বসা মায়েদের পা ধুয়ে সম্মান জানিয়েছে সন্তানেরা। এমন দৃশ্য দেখলেন উপস্থিত শিক্ষার্থী ও অভিভাবক। এমন এক ব্যতিক্রম আয়োজনের মধ্য দিয়ে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে পালিত হলো আন্তর্জাতিক মা দিবস।
    রবিবার দুপুরে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত স্টার মডেল স্কুল মাঠে মা দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচির মধ্যে এটি ছিল অন্যতম।
    স্কুলটির পরিচালক রেজাউল ইসলাম জানান, এটি একটি প্রতিটি অনুষ্ঠান। শিক্ষার্থীদের এর মাধ্যমে মায়ের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ ও ভালাবাসা বাড়বে। মা দিবসে এই জন্য অন্যান্য কর্মসূচীর মধ্যে এটির আয়োজন করা হয়েছে।
    এর আগে সকালে কর্মসূচীর উদ্বোধন ও আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন স্টার মডেল স্কুলের পরিচালনা কমিটির সভাপতি এ্যাড. সৈয়দ আলম, পরিচালক রেজাউল ইসলাম, প্রধান শিক্ষক তাজিম উদ্দীন, সমাজকর্মী সামশুজ্জামান, সাংবাদিক এস এম মশিউর রহমান প্রমুখ এতে বক্তব্য রাখেন।অনুষ্ঠান শেষে পুরস্কার বিতরণ ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন স্কুলটি কৃতি শিক্ষার্থীরা।
  • তানোরে চাঁদ রাতে চার শিশু শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে জখম করেছে শিক্ষক।

    তানোরে চাঁদ রাতে চার শিশু শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে জখম করেছে শিক্ষক।

    তানোরে চাঁদ রাতে চার শিশু শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে জখম করেছে শিক্ষক।


    রাজশাহীর তানোরে চাঁদ রাতে পটকা পুটিয়ে আনন্দ উৎসব করার সময় চার শিশুকে মধ্যযুগীয় কায়দায় বেধড়ক পিটিয়ে জখম ও গলা চেপে হত্যার অভিযোগ উঠেছে শিক্ষক জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে। তিনি সরনজাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। গত সোমবার উপজেলার সরনজাই ইউপির কাসারদিঘি গ্রামে ঘটে শিশু শিক্ষার্থীদের প্রহরের ঘটনা।এঘটনায় শিক্ষক জিয়াউর রহমানের শাস্তির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে গ্রামবাসী। এতে করে উভয়ের মধ্যে বিরাজ করছে চরম উত্তেজনা।যে কোন মুহুর্তে ঘটতে পারে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ বলেও আশঙ্কা গ্রাম বাসীর।

    জানা গেছে, মুসলিম উম্মাহর সবচেয়ে বড় উৎসব ঈদুল ফিতর। এই উৎসব পালনে সকল শ্রেনী পেশার মানুষ অংশ গ্রহন করেন। তবে শিশুদের উৎসব চলে নানা ভাবে। বিশেষ করে গ্রাম এলাকার শিশুরা মরিচ পটকা ফুটিয়ে উৎসব পালন করেন। তারা চাঁদ দেখার সাথে সাথে এসব পটকা ফুটিয়ে ব্যাপক উৎসব আনন্দ উদযাপন করেন। বিগত দু বছর মহামারি করোনা ভাইরাসের জন্য সেভাবে উৎসব হয়নি। সবকিছু কাটিয়ে এই ঈদে চলে প্রচুর আনন্দ উৎসব।

    গত সোমবার ঈদের চাঁদ দেখা মাত্রই উপজেলার সরনজাই ইউপির কাসারদিঘি গ্রামের মুরাদুল ইসলামের পুত্র সরনজাই উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেনী পড়ুয়া শিক্ষার্থী রাব্বি হোসেন, ওই গ্রামের আলহাজ মোল্লার ছেলে সরনজাই প্রাথমিক স্কুলের ৩য় শ্রেণীর ছাত্র সিয়াম হোসেন, আতাউর রহমানের পুত্র ৫ম শ্রেনীর শিক্ষার্থী তুহিন আলী ও আলমাস আলীর পুত্র ৫ম শ্রেণীর ছাত্র ইসমাইল হোসেনসহ বেশ কিছু শিশু শিক্ষার্থীরা পটকা ফুটিয়ে উল্লাস করছিল। এসময় শিক্ষক জিয়াউর ওই চার শিক্ষার্থীকে ধরে বেঁধে বেধড়ক পিটিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে গলা চেপে আছাড় মারেন। ওই সময় শিক্ষার্থীদের ডাক চিৎকারে অভিভাবকসহ গ্রামের লোকজন উদ্ধার করে চিকিৎসা দিয়েছেন।

    ৬ষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থী রাব্বি জানান, এত জোরে জোরে কিল ঘুষি মেরেছে আমার পিঠে কালো দাগ হয়ে আছে। এমনকি কিল ঘুষি লাথি মারার পর গলা চেপে ধরে মেরে ফেলার জন্য আছাড় মারা শুরু করেন। তার পিতা মুরাদুল বলেন তারা অবুঝ।

    ভালোমন্দ বোঝার ক্ষমতা নেই। সামান্য পটকা ফুটানোর জন্য আমার ছেলেকে মেরে মারাত্মক জখম করেছে। তার পিঠে কালশিরা পড়ে রয়েছে। এত মারার পর গলা টিপে আছাড় মারে। আমার ছেলে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আমরা গ্রামে বসে মিমাংসা করতাম, কিন্তু উল্টো আমাদেরকেই হুমকি ধামকি দিচ্ছে। ৩য় শ্রেণীর ছাত্র সিয়াম জানান, শরীরের প্রতিটি জায়গায় কিল ঘুষি লাথি মেরেছে স্যার। শুধু এমার না ক্লাসেও পড়া পারলেও মারে, না পারলেও মারে। স্যারের ভয়ে অনেকে ডবল প্যান্ট সার্ট পরে যান। একই ধরনের কথা বলেন ৫ম শ্রেণীর ছাত্র তুহিন। তবে মার খেয়ে শিক্ষকের ভয়ে বাড়ি থেকে বের হয়নি ৫ম শ্রেণীর ছাত্র ইসমাইল।

    সিয়ামের পিতা আলহাজ মোল্লা ও তুহিনের পিতা আতাউর ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন একজন শিক্ষক হয়ে অবুঝ শিশু শিক্ষার্থীদের মারতে তার বিবেকে বাধেনি। চাঁদ রাতে কেউ এভাবে মারতে পারে না। আমরা তার চরম শাস্তি চাই।

    গত বুধবার রাত নয়টার দিকে কাসারদিঘি গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, গ্রামে প্রবেশের মোড়ে শতশত জনগন শিক্ষকের বিচার ও শাস্তি মুলুক বদলির দাবিতে একট্রা হয়ে জড়ো হয়ে আছেন। তারা বলেন তার শিক্ষকতা করার কোন যোগ্যতা নেই। তিনি কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের অমানবিক ভাবে মেরেছেন। তারা শিক্ষিত পরিবারের লোক। তার বাবা অবশর প্রাপ্ত শিক্ষক, তার ভাই তানোর কলেজের শিক্ষক, আরেক ভাই মেম্বার।

     

    শিক্ষক যদি অমানুষ হয় তাহলে তাকে রাখার কি দরকার। বেশকিছু ব্যাক্তিরা জানান, শিক্ষক জিয়াউর ক্লাসেও পেটান। তার ভয়ে স্কুলে যেতে চায়না। আবার কোন শিক্ষার্থী মার খেয়ে অভিভাবকদের বললে তার উপর নামে নির্যাতনের খড়গ। তারা আরো বলেন গ্রামবাসীর সাক্ষর নিয়ে তার বিরুদ্ধে নির্বাহী কর্মকর্তা, স্হানীয় সাংসদ ও শিক্ষা অফিসারের নিকট লিখিত অভিযোগ দেওয়া হবে।
    অভিযুক্ত শিক্ষক জিয়াউর রহমান জানান, তাদেরকে পটকা ফুটাতে নিষেধ করলেও তারা না শোনার জন্য শাসন করা হয়েছে বলে দায় সারেন।

    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পংকজ চন্দ্র দেবনাথ জানান এঘটনায় কোন লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি, পেলে কঠোর ব্যবস্হা নেওয়া হবে। তারপরও খোজ খবর নেওয়া হবে ঘটনার বিষয়ে।

  • ডিমলায় গণশিক্ষা কার্যক্রমে শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ। 

    ডিমলায় গণশিক্ষা কার্যক্রমে শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ। 

    ডিমলায় গণশিক্ষা কার্যক্রমে শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ।

    নীলফামারীর ডিমলায় ২০২১ শিক্ষাবর্ষে মসজিদ ভিত্তিক ও গণশিক্ষা কার্যক্রমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
    ২২মার্চ (মঙ্গলবার) সকালে  ডিমলা উপজেলা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আয়োজনে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে উপজেলা পরিষদ থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়ে শহর প্রদক্ষিণ করে পুনরায় একই স্থানে এসে আলোচনা সভায় মিলিত হয়।
    এতে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইবনুল আবেদীন এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী-১ (ডোমার-ডিমলা) আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আফতাব উদ্দিন সরকার।
    আরো উপস্থিত ছিলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপজেলা ফিল্ড সুপারভাইজার রাকিবুল ইসলাম৷  এসময় উপজেলা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কেয়ার টেকার মোঃ মোকছেদুর রহমানের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সেকেন্দার আলী, উপজেলা প্রকৌশলী শফিউল ইসলাম প্রমুখ৷
    আলোচনা সভা শেষে মসজিদ ভিত্তিক ও গণশিক্ষা কার্যক্রমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ৩ জন শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও ৬ জন শিক্ষার্থীর মাঝে পবিত্র কুরআন শরীফ পুরস্কার হিসেবে হাতে তুলে দেওয়া হয়।
  • আমেরিকা প্রবাসী সংগঠন উদ্যোগ মাধবপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান।

    আমেরিকা প্রবাসী সংগঠন উদ্যোগ মাধবপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান।

    আমেরিকা প্রবাসী সংগঠন উদ্যোগ মাধবপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান।

    হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার ২৪জন দরিদ্র শিক্ষার্থী কে মেধা বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে।আমিরিকা প্রবাসী সংগঠন মাধবপুর ফাউন্ডেশনর ইউ এস এ ইনক উদ্যেগে প্রতি বছরের ন্যায় ২০২২ বৃত্তি প্রদান করেন।

    বুধবার  সকালে উপজেলা মিলনায়তনে ফাউন্ডেশনের সভাপতি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ জাকির হোসেন চৌধুরী অসিমের সভাপতিত্বে  মেধা বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ মঈনুল ইসলাম মঈন, সাংবাদিক মিজানুর রহমান মিজানের পরিচালনায়।
    বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মেয়র হাবিবুর রহমান, আয়োজক গোলাম কিবরিয়া চৌধুরী, সমাজসেবা কর্মকর্তা মোঃ আশরাফ আলী, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল হোসেন,প্রাথমিক সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা দিজেন আচার্য্য,,সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ শ্রীধাম দাশ গুপ্ত, চেয়ারম্যান মাহবুবর রহমান সোহাগ, সাবেক চেয়ারম্যান আপন মিয়া, পৌর আওয়ামীগ সভাপতি শাহ সেলিম, অধ্যক্ষ মোলানা আমির হোসেন, প্রভাষক আব্বাস উদ্দিন,উপজেলা যুবলীগ সভাপতি ফারুক পাঠান, সাধারণ সম্পাদক আবুল কাসেম, সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান কতুব, হবিগঞ্জ নাগরিক কমিটির যুগ্ন সম্পাদক আমজাদ হোসেন চৌধুরী, সাংবাদিক শংকর পাল, রোকন উদ্দিন লস্কর  আয়ুবখান, একরামুল আলম লেবু নাহিদ মিয়া শিক্ষার্থী সুমা আক্তার।
    বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্টানের প্রধান,রাজনৈতিক নেতা, সহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার লোকজন উপস্হতিত ছিলেন। পরে প্রধান অতিথি ইউ,এন ও শেখ মঈনুল ইসলাম মঈন,মেধাবী শিক্ষার্থীর মধ্যে ৫হাজার টাকা করে বৃত্তি বিতরণ করেন। সংগঠনের সভাপতি জাকির হোসেন চৌধুরী অসিম বলেন, মাধবপুরের মানুষের জন্য আমরা  সাধ্যমতে কিছু করার চেষ্টা করছি।
  • রাণীশংকৈলে শিক্ষকের বাসায় শিক্ষার্থীর অনশন; অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন!

    রাণীশংকৈলে শিক্ষকের বাসায় শিক্ষার্থীর অনশন; অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন!

    রাণীশংকৈলে শিক্ষকের বাসায় শিক্ষার্থীর অনশন; অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন!


    ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার শতবর্ষী সুনামধন্য পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের কম্পিউটার ল্যাব সহকারী তৌহিদুল ইসলাম (কুয়াশা)’র অপসারণ চেয়ে স্কুলগেট ও উপজেলা পরিষদের সামনে মানববন্ধন করেন ওই বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীসহ তাদের অভিভাবকরা।

    তৌহিদুল ইসলাম (কুয়াশা) উপজেলার দৌশিয়া গ্রামের নুর ইসলামের ছেলে।

    মানববন্ধনে ভুক্তভোগীর সহপাঠী ও অভিভাবকদের দাবি ওই বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে কম্পিউটার ল্যাব সহকারী তৌহিদুল ইসলাম। এক পর্যায়ে বিয়ের আশ্বাসে নিয়মিত শারিরীক সম্পর্কও স্থাপন করেন তিনি।

    ওই ছাত্রীকে বিয়ে না করে অন্যত্র বিয়ের সকল আয়োজন সম্পন্ন করেন শিক্ষক তৌহিদুল ও তার পরিবার। এই খবর পেয়ে ওই শিক্ষার্থী বিয়ের দাবিতে শিক্ষকের বাড়িতে গিয়ে ৩ দিন ধরে অনশন শুরু করেন। এসময় তৌহিদুলের পরিবারের লোকজন ঐ ছাত্রীকে নির্যাতন করেন। এসময় সহপাঠীরা এগিয়ে আসলে তাদেরকেও অনেক নির্যাতন মারধোর করা হয় বলে জানান স্কুলের শিক্ষার্থীরা।

    পরে নিরুপায় হয়ে বিচারের দাবিতে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ ও মানববন্ধনে কর্মসূচি ঘোষণা করে এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ প্রদান করেন ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

    এরআগে সকালে পাইলট স্কুলের দক্ষিণ গেটের সামনে প্রায় ঘন্টাব্যাপি মানববন্ধন শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল পৌর শহরের প্রধান সড়ক হয়ে আবার উপজেলা পরিষদের সামনে অবস্থান গ্রহণ করেন।

    মানববন্ধনে বিভিন্ন শ্লোগানের মাধ্যমে তৌহিদুলের অপসারণ চান শিক্ষার্থীরা। তারা বলেন আমরা মেয়ে শিক্ষার্থীরা সেই শিক্ষকের হাত থেকে নিরাপদ নয়, তাকে অপসারণ করে যেন স্কুল কমিটি আমাদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেন।

    শতবর্ষী সুনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির এমন একটি ন্যাক্কারজনক ঘটনা জানতে পেরে শিক্ষার্থীদের অবিভাবকরা তাদের সন্তানদের নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভূগছেন।

    শিক্ষার্থীর অভিভাবকরা বলেন এমন শিক্ষক সেই স্কুলে থাকলে আমরা সব সময় দুশ্চিন্তায় থাকবো আমাদের সন্তানদের নিয়ে। তাই এমন লম্পট শিক্ষককে চিরতরে অপসারণ না করলে আমারাও আমাদের সন্তানদের সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠাবো না।

    এবিষয়ে জানতে অভিযুক্ত শিক্ষক তৌহিদুলের মোবাইল ফোনে একাধিকার ফোন দিয়েও কোন সাড়া পাওয়া যায়নি।

    এবিষয়ে পাইলট স্কুলের প্রধান শিক্ষক সোহেল রানার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিষয়টি আমি আগে জানতাম না এখন জেনেছি এবং শুনেছি। এটির যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করবো।

    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির স্টিভ জানান শিক্ষার্থীদের একটি অভিযোগ পেয়েছি।  বিষয়টি তদন্তসাপেক্ষে খতিয়ে দেখা হবে।

  • অনিয়ম দূর্নীতির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ও মানববন্ধন।

    অনিয়ম দূর্নীতির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ও মানববন্ধন।

    অনিয়ম দূর্নীতির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ ও মানববন্ধন।


    সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার সৈয়দপুর মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল হামিদের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের অর্থ আত্মসাৎ সহ নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। শনিবার স্কুলের শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসির আয়োজনে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় প্রধান শিক্ষককে দ্রুত অপসারন করে আইনের আওতায় আনার দাবী জানানো হয়।

    কর্মসূচিতে শিক্ষার্থী, অভিভাবক সহ বিপুল সংখ্যক এলাকাবাসি উপস্থিত ছিলেন। এলাকাবাসি ও বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, সৈয়দপুর মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রায় সাড়ে ৫শ শিক্ষার্থী রয়েছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ ওমিক্রন অতিবাহিত হবার পর দেশ জুড়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত ক্লাস চালু হলেও সৈয়দপুর মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অনুপস্থিত রয়েছেন। তিনি বিদ্যালয়ে না এসে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে শাহজাদপুরে বসে বিদ্যালয় নিয়ন্ত্রনের পায়তারা করছেন। একারনে এ বছর এসসসিতে উর্ত্তীন শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে তাকে না পেয়ে বাধ্য হয়ে প্রশংসা পত্র নিতে শাহজাদপুর যেতে হচ্ছে। গুনতে হচ্ছে বাড়তি ভাড়া জনপ্রতি দেড় থেকে দুইশ টাকা।

    এছাড়া প্রসংশা পত্র নিতে অনৈতিকভাবে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ৩ শ করে টাকা নিচ্ছেন তিনি। এতে এক দিকে যেমন হতদরিদ্র শিক্ষার্থীরা বিপাকে পড়ছে অন্যদিকে অনেকেই উচ্চ শিক্ষা লাভে ভর্তি কার্যক্রমে নানাবিধ বিড়ম্বনায় পড়ছে বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থী সুজন ও তার সহপাঠীরা। এছাড়া ওই বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেনীর শিক্ষার্থী তানিয়া ও দশম শ্রেনীর সুমাইয়া এবং রিয়াজ বলেন, প্রধান শিক্ষক স্কুলে উপস্থিত না থাকায় ক্লাস কার্যক্রমে অচলাবস্থা বিরাজ করছে। এছাড়া কয়েকজন শিক্ষক জানান, সাধারন শিক্ষকদের বেতনের শিটে সই না করে প্রধান শিক্ষক বাড়িতে অবস্থান করছেন।

    একারনে শিক্ষকরা বেতন তুলতে না পারায় মানবেতর জীবন যাপন করছে। এতে বিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠ পরিবেশ বিনষ্ট হচ্ছে। তারা আরও জানান, করোনাকালীন গত বছরে বিভিন্ন সময় স্কুলের নিজস্ব তহবিল থেকে প্রায় ৬ লাখ ৮৭ হাজার টাকা একাই চেক দিয়ে ও ডেবিট কার্ড দিয়ে উত্তোলন করেছেন। এর কোন ক্যাশ-ভাউচারও নেই।

    ৫ মাস আগে করোনাকালীন সময় বিদ্যালয়ের পুরনো জানালার গ্রিল বিক্রি করে প্রায় লক্ষাধিক টাকা আত্মসাত করেছেন। এদিকে প্রধান শিক্ষককের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ায় বেশ কয়েকজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা পর্যন্ত করেছেন তিনি। জালালপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক শাহাদৎ হোসেন বলেন, প্রধান শিক্ষক স্কুলে মাসে দু একদিন এসে চলে যায়। এতে সাধারন শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা চরম ভাবে বিঘ্ন ঘটছে। এছাড়া তার ইচ্ছেমত বিভিন্ন সময় নানা ফান্ডের কথা বলে শিক্ষার্থীদের নিকট টাকা দাবি করে থাকেন।

    এদিকে এলাকাবাসির পক্ষ থেকে ফারুক হোসেন অভিযোগ করেন, সীমাহীন অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে ইতোমধ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও শিক্ষা অফিসে লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়েছে। আশা করছি দ্রুতই তার বিরুদ্ধে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। অভিযোগের বিষয়ে জানতে সৈয়দপুর মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুল হামিদের মুঠোফোনে বারবার চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। তবে শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্তকর্তা শাহ মোঃ শামসুজ্জোহা জানান, প্রধান শিক্ষকের অনিয়ম ও দুর্নীতি বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। এ বিষয়ে তাকে দুই বার নোটিশ করেছি। তবে তিনি কোন উত্তর দেননি। সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিকট দ্রুতই লিখিত ভাবে জানানো হবে, তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

  • সানন্দবাড়ী ডিগ্রী কলেজে নবীন বরণ ও কৃতি শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃত করণ অনুষ্ঠান।

    সানন্দবাড়ী ডিগ্রী কলেজে নবীন বরণ ও কৃতি শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃত করণ অনুষ্ঠান।

    সানন্দবাড়ী ডিগ্রী কলেজে নবীন বরণ ও কৃতি শিক্ষার্থীদের পুরস্কৃত করণ অনুষ্ঠান।


    জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার সানন্দবাড়ী ডিগ্রী কলেজে একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ, অভিভাবক সমাবেশ ও কৃতি শিক্ষার্থীদের উদ্দীপনা পুরষ্কার প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

    ০২ মার্চ বুধবার সকাল ১১ঘটিকায় সানন্দবাড়ী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ সিরাজুল ইসলাম প্রামানিক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুন্নাহার শেফা।
    অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট সাহিত্যিক, লেখক ,গবেষক ও সানন্দবাড়ী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের (অবঃ) প্রধান শিক্ষক এম এ বারী আকন্দ।
    বক্তব্য রাখেন ২নং চরআমখাওয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউল ইসলাম জিয়া, সানন্দবাড়ী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সাবেক চেয়ারম্যান শেখ নাজিম উদ্দীন, চরআমখাওয়া ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলহাজ্ব শামসুল হক, সানন্দবাড়ী ডিগ্রী কলেজের সাবেক উপাধ্যক্ষ লুৎফর রহমান, সানন্দবাড়ী ডিগ্রী কলেজের অবসর প্রাপ্ত অধ্যাপক ও সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, চরআমখাওয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাফেজ উদ্দিন, চরআমখাওয়া ইউনিয়ন আওয়ামীরীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইউনুস আলী মোল্লা, সানন্দবাড়ী পিআইসি’র পুলিশ পরিদর্শক জোয়াহের হোসেন খান, সানন্দবাড়ী বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে (অবঃ) সহকারী শিক্ষক আলহাজ্ব আজিজুর রহমান সহ নেতৃবৃন্দ ও ব্যক্তি বর্গ।
    প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন আজকে যারা নবীন আগামী দিনে তোমরা ভালো একটা পজিশনে যাবে। মন দিয়ে লেখা পড়া করবে আর বেশি বেশি পত্রিকা পরে দৈনন্দিন দেশের খবর রাখবে।
    বক্তারা বিভিন্ন বক্তব্যের মাধ্যমে সানন্দবাড়ী ডিগ্রি কলেজের উন্নয়নের কথা তুলে ধরেন। ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য সার্বিক উন্নতি কামনা করেন। অত্র কলেজের ২০২২সালের এইচ এস সি কৃতি শিক্ষার্থীদের উদ্দীপনা পুরষ্কার বিতরণ করেন।
  • তাড়াশে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের স্কুলে গমন ও শিক্ষা অর্জন নিশ্চিত করনে মতবিনিময়।

    তাড়াশে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের স্কুলে গমন ও শিক্ষা অর্জন নিশ্চিত করনে মতবিনিময়।

    তাড়াশে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের স্কুলে গমন ও শিক্ষা অর্জন নিশ্চিত করনে মতবিনিময়।


    সিরাজগঞ্জের  তাড়াশে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের স্কুলগমন ও শিক্ষা অর্জন নিশ্চিতকরণ বে-সরকারী সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা গণ উন্নয়ন কেন্দ্রের আয়োজনে স্কুল ম্যানেজমেন্ট কমিটি, শিক্ষক, অভিভাবকদের নিয়ে প্রতিবন্ধীতা বিষয়ক সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি ও সচেতনতা নিশ্চিতকরণে মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    সোমবার দুপুরে তাড়াশ উপজেলা রিসোর্স সেন্টারে এ মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় প্রধান অতিথি উপস্থিত ছিলেন, তাড়াশ উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ আখতারুজ্জামান।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা এ.কে.এম মনিরুজ্জামান, সহকারী শিক্ষা অফিসার মাহমুদুল হাসান মোঃ আব্দুল লতিফ, প্রকল্প ব্যবস্থাপক মো: আতাউর রহমান সরকার ,ইনক্লুসিভ এডকেশন অফিসার অরবিন্দু বর্মন, এডমিন এন্ড ফাইন্যান্স অফিসার সঞ্জীব প্রামানিক,কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট ফ্যাসিলিটেটর তাসলিমা নাসরিন,মো:সাজিদুল ইসলাম সহ এ উপজেলার ১৫ টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও স্কুল ম্যানেজমেন্ট কমিটির সভাপতি বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

  • এইচ এসসিতে কোন শিক্ষার্থী পাস করেনি পীরগঞ্জ কলেজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজে।

    এইচ এসসিতে কোন শিক্ষার্থী পাস করেনি পীরগঞ্জ কলেজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজে।

    এইচ এসসিতে কোন শিক্ষার্থী পাস করেনি পীরগঞ্জ কলেজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজে।


    দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ড এর আওতাধীন উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কেউ পাশ করেনি।

    এ তথ্যটি নিশ্চিত করে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের ডেপুটি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর হারুন অর রশিদ মন্ডল বলেন, আজকে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলার পীরগঞ্জ কলেজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজ থেকে কোন শিক্ষার্থী পাশ করেনি। সে প্রতিষ্ঠানে এবার একজন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন।

    পীরগঞ্জ কলেজিয়েট স্কুল এন্ড কলেজের অফিসিয়াল নাম্বারে যোগাযোগ করা হলে ফলাফল সংক্রান্ত তথ্য জানতে চাইলে তারা ভূল নাম্বার বলে ফোনটি রেখে দেন।

    ঠাকুরগাঁওয়ে উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন ৯ হাজার ৮১৪ জন৷ পাশের হার ৯০ দশমিক ৪৬,পাশ করেছে ৮ হাজার ৮৭৮ জন,জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯৪৩ জন৷