Tag: বন্ধ

  • প্রথমে টাকা পরে মোবাইল, শেষে জীবন নেই রাজিবের তিন বন্ধু।

    প্রথমে টাকা পরে মোবাইল, শেষে জীবন নেই রাজিবের তিন বন্ধু।

    প্রথমে টাকা পরে মোবাইল, শেষে জীবন নেই রাজিবের তিন বন্ধু।

    রাজশাহীর বাঘায় টাকা ও মোবাইলের জন্য খুন হন সেই রাজিব হোসেন (১৫) নামের এক স্কুল ছাত্র। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বাঘা থানার পুলিশ বুধবার (১৩ জুলাই) রাতে তিনজনকে গ্রেফতার করে। এ হত্যার সাথে জড়িত সন্দেহে গ্রেফতারকৃতরা পুলিশের কাছে এমন তথ্য দিয়েছেন।
    জানা যায়,উপজেলার চকছাতারী গ্রামের আবদুর রাজ্জাকের ছেলে রাজিব হোসেন ৬ জুলাই দুপুরের খাবার খেয়ে বাড়ি থেকে বের হয়। তাকে বিভিন্নস্থানে খোঁজ করে পায়নি। ওইদিন বোন চায়না খাতুন বাদি হয়ে বাঘা থানায় একটি সাধারণ ডাইরী করেন। এই ডাইরী করার তিনদিন পর কলিগ্রামের পদ্মা নদী থেকে রাজিব হোসেনের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেন বাঘা থানার পুলিশ।
    রাজিব হোসেনের পিতা আবদুর রাজ্জাক লেবারের কাজ ও মা আফরোজা বেগম ঢাকায় গার্মেন্সে চাকুরি করেন। রাজিব বাড়িতে নানির কাছে থেকে বাঘা ইসালামী একাডেমী উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণিতে লেখাপাড়া করে।
    কিছুদনি আগে বাবা-মায়ের সাথে কথা বলার জন্য এন্ডয়েড রেডমি ১০ মোবাইল ফোন কিনে দেন। তারপর থেকে প্রতিনিয়ত রাজিব হোসেনের সাথে তিন বন্ধু কলিগ্রামের জামাল হোসেনের ছেলে পিয়াল হোসেন (১৫), মাহাবুর হোসেনের ছেলে সৈকত হোসেন (১৫) ও চকছাতারী গ্রামের ইউসুফ আলীর ছেলে সবুজ আলী (১৪) এখানে সেখানে ঘুরে বেড়াতেন।
    এক পর্যায়ে সিগারেটখাবে বলে রাজিব পকেট থেকে এক হাজার টাকার একটি নোট বের করে দেয়। তারপর থেকে ওই তিন বন্ধু রাজিবের টাকা ও মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করে। এক পর্যায়ে কৌশলে সন্ধ্যার পর পদ্মা নদীর ধারে যায়। সেখানে গিয়ে রশি দিয়ে স্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। হত্যার পর মুখের মধ্যে রশি ঢুকিয়ে পদ্মা নদীতে ফেলে দেয়। বাড়ি থেকে নিঁখোজের তিনদিন পর ৮ জুলাই সকাল সাড়ে ১০টায় কলিগ্রামের পদ্মা নদী থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেন পুলিশ। তারা সবাই পরস্পর বন্ধু বলে জানা গেছে।
    এ বিষয়ে তার নানি সুরাজান বেগম বলেন, বাড়িতে কেউ থাকেনা। আমি মেয়ের বাড়িতে থাকি আর নাতি রাজিবকে দেখাশুনা করি। নাতি লেখাপড়াতে ভাল। কিন্তু কোন কোন সময়ে ফোন কিনার পর তার বন্ধুদের সাথে এখানে সেখানে বিকেল হলেই ঘুরতে যায়। অন্যদিনের মতো ৬ জুলাই দুপুরের খাবার খাওয়ার পর বাড়ি থেকে বের হয়। আর ফিরে আসেনা।
    এ বিষয়ে বাঘা থানার ওসি সাজ্জাদ হোসেন বলেন, রাজিবের কাছে প্রায় ২০ হাজার টাকা ছিল। এই টাকা অন্য বন্ধুরা দেখে পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়েছে। এ হত্যার সাথে জড়িত সন্দেহে গ্রেফতারকৃত তিনজন শিশু আমাদের কাছে এমন তথ্য দিয়েছে। গ্রেফতারকৃতদের তথ্য অনুযায়ী ফেলে দেওয়া ফোন নারায়নপুর বাজারের পুকুর থেকে ডুবুরি নামিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টা পর্যন্ত উদ্ধারের চেষ্টা চলছিল।
  • বেলকুচিতে ড্রেজার বন্ধের দাবিতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় এলাকাবাসীর অভিযোগ।

    বেলকুচিতে ড্রেজার বন্ধের দাবিতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় এলাকাবাসীর অভিযোগ।

    বেলকুচিতে ড্রেজার বন্ধের দাবিতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় এলাকাবাসীর অভিযোগ।


    সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা চলাকালীন সময় ড্রেজার বন্ধের দাবিতে মাসিক সভায় এলাকাবাসী অভিযোগ করেছেন।

    এলাকাবাসী বলেন, শেরনগর গ্রামের শাজাহান মাষ্টারের ছেলে সোহাগ,মুকুন্দগাঁতী গ্রামের মেজার ও চালা গ্রামের আবু তালেব দীর্ঘদিন ধরে উপজেলার বড়ধুল ও বেলকুচি সদর ইউনিয়ন থেকে অবৈধ ভাবে বালি উত্তোলনের বন্ধের দাবিতে মৌখিক ভাবে অভিযোগ করেন এলাকাবাসী।

    বুধবার (২৯ জুন) সকালে বেলকুচি উপজেলা অডিটোরিয়াম হলরুমে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনিসুর রহমানের সভাপতিত্বে মাসিক আইন শৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম সাজেদুল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,পৌর মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজা,ভাইস চেয়ারম্যান ইউসুফ আলী শেখ,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রত্না বেগম, বেলকুচি উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোফাখখারুল ইসলাম,বেলকুচি থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গোলাম মোস্তফা,উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি দেলখোশ আলী প্রামাণিক,উপজেলা দুর্নীতি দমন কমিশনের সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুল বাকী, বেলকুচি প্রেসক্লাব প্রতিনিধি এম এ মুছা,সবুজ সরকার। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইউপি চেয়ারম্যানগণ,উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগণ প্রমূখ।

    বেলকুচি উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। উল্লেখযোগ্য বিষয় অবৈধ ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন বন্ধের বিরুদ্ধে দ্রুত কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

  • নলডাঙ্গা পৌরসভার সড়ক নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী-কাজ বন্ধ করালেন মেয়র।

    নলডাঙ্গা পৌরসভার সড়ক নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী-কাজ বন্ধ করালেন মেয়র।

    নলডাঙ্গা পৌরসভার সড়ক নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী-কাজ বন্ধ করালেন মেয়র।


    নাটোরের নলডাঙ্গা পৌরসভার বিভিন্ন সড়ক উন্নয়নে নিম্নমানের ইটের ব্যবহার করায় কাজ বন্ধ করে দিলেন পৌরসভার মেয়র।গত শনিবার বিকালে পৌরসভার ১ নম্বর ওর্য়াডে সড়ক সিসি ও এইচবিবি করন,৪ নম্বর ওর্যাডে সোনাপাতিল নতুন মসজিদের সড়ক সিসি ও এইচবিবি করন ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের হালতি বিলের সড়কে ঢালাই ও ঢালাই সড়কে দুই পাশে ইটের এইচবিবি করনে নিম্নমানের ইট ও সামগ্রীর ব্যবহার করায় পরিদর্শনে গিয়ে চলমান এসব কাজ বন্ধ করে দেন পৌরসভার মেয়র মনিরুজ্জামান মনির।

    ব্যবহৃত ইট ও অন্য সামগ্রী যাচাই বাছাই ও পরীক্ষার পর আবার কাজ শুরু হবে বলে জানান মেয়র।এর আগে এসব কাজে স্থানীয়দের অভিযোগে তিন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কে সিডিউল মোতাবেক কাজ করার জন্য সতর্ক করে চিঠি দিয়েছিলেন পৌর কর্তপক্ষ।

    পৌরসভা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়,২০২১-২০২২ অর্থ বছরের গুরুত্বপূর্ণ নগর অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওয়াতায় কয়েকটি প্যাকেজে দরপত্র আহবান করা হয়।পৌরসভার ১ নম্বর ওর্য়াডের কয়েকটি স্থানের ২ লাখ ৮৬ হাজার ৯৪৪ টাকা ব্যায়ে সড়ক সিসি ও এইচবিবি করনের কাজ পায় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মের্সাস শাওন এন্টারপ্রাইজ ঠিকারদার জিল্লুর রহমান।এ প্রকল্পের কাজ পরিদর্শনে দেখা যায়, সড়কের উপরে কিছু ভালো ইট থাকলেও নিচে ছিল নিম্নমানের ইট। ৪ নম্বর ওর্যাডে ৪ লাখ ৭১ হাজার ৪৫৩ টাকা ব্যায়ে সোনাপাতিল নতুন মসজিদের সড়ক সিসি ও এইচবিবি করন কাজ পায় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মের্সাস আনোয়ার ট্রেডার্স ঠিকাদার আনোয়ার হোসেন। ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ৬ লাখ ৯৮ হাজার ৬০২ টাকা ব্যায়ে হালতি বিলের সড়কে ঢালাই ও ঢালাই সড়কে দুই পাশে ইটের এইচবিবি করণ ও আব্বাসের বাড়ির সড়ক সিসি করন কাজ পায় ঠিকাদরী প্রতিষ্ঠান মের্সাস তাছমিন এন্টারপ্রাইজ ঠিকাদার মঞ্জুর আলম।

    হালতি বিলের এ সড়কে ঢালাই ও ঢালাই সড়কে দুই পাশে ইটের এইচবিবি করণে নিম্নমানের ইট সামগ্রীর ব্যবহার করায় চলমান এ কাজে দরপত্রের সিডিউল অনুযায়ী কাজ না করায় পৌরসভার মেয়র মনিরুজ্জামান মনির বন্ধ করে কাজে নিয়েজিত শ্রমিকদের উঠিয়ে দেয়। এর আগে এসব কাজে স্থানীয়দের অভিযোগে এ তিন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কে সিডিউল মোতাবেক কাজ করার জন্য সতর্ক করে চিঠি দিয়েছিলেন পৌর কর্তপক্ষ।

    ঠিকাদরী প্রতিষ্ঠান মের্সাস তাছনিম এন্টারপ্রাইজের ঠিকাদার মঞ্জুর আলম নিম্নমানের ইটের ব্যবহারের কাজ বন্ধ করার কথা স্বীকার করে বলেন,এক নম্বর ইটের মধ্যে কিছু মিঠা (নিম্নমানের) ইট ছিল,সেগুলো বাছাই করে অপসারন করে ভালো মানের ইট দিয়ে কাজ করবো। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মের্সাস শাওন এন্টারপ্রাইজ ঠিকারদার জিল্লুর রহমান ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মের্সাস আনোয়ার ট্রেডার্স ঠিকাদার আনোয়ার হোসেন বলেন,আমার প্রকল্পের কাজ নিম্নমানের ইট, সিমেন্ট ও বালু নিম্নমানের অভিযোগ তুলে কাজ বন্ধ করে দিয়েছে মেয়র। সিডিউল মোতাবেক কাজ করার জন্য চিঠি দিয়েছে।আমরা সে অনুযায়ী কাজ করবো।

    নলডাঙ্গা পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী তাজুল ইসলাম বলেন,এসব প্রকল্পে নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করায় ওই তিন ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের সিডিউল অনুযায়ী কাজ করার জন্য চিঠি দেওয়া হয়েছে। নিম্নমানের যেসব সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে, তা অপসারণ করতে বলা হয়েছে। এসব অভিযোগ প্রমাণিত হলে ঠিকাদারদের কালো তালিকাভুক্ত করা হবে।

    নলডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র মনিরুজ্জামান মনির বলেন,টেকসই উন্নয়নে সিডিউল অনুযায়ী কাজ করার নির্দেশনা সব সময় দিয়ে আসছি।এমনকি দরপত্রের সিডিউল মোতাবেক কাজ করার জন্য চিঠিও দিয়ে যখন ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান শুনছে না,তখন আমি নিজে প্রতিটি কাজ পরির্দশনে গিয়ে সত্যতা মিললে এই তিন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের চলমান কাজ সাময়িক বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

  • বাঘায় জরিমানাসহ ৭টি ক্লিনিক ও ডায়াগেষ্টিকস সেন্টার বন্ধ।

    বাঘায় জরিমানাসহ ৭টি ক্লিনিক ও ডায়াগেষ্টিকস সেন্টার বন্ধ।

    বাঘায় জরিমানাসহ ৭টি ক্লিনিক ও ডায়াগেষ্টিকস সেন্টার বন্ধ।

    রাজশাহীর বাঘায় সাতটি ক্লিনিক ও ডায়াগেষ্টিকস সেন্টার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আর একটিতে জরিমানা করা হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশমতে সোমবার (৩০ মে) ও রোববার (২৯ মে) উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়।

     বন্ধকৃত সাতটি ক্লিনিক ও ডায়াগেষ্টিকস সেন্টারগুলো হলো- উপজেলার বিনোদপুর বাজারের  উপশম মেডিকেল এন্ড ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার,হেলথ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার,উপজেলা সদর এলাকার মাহমুদ ক্লিনিক ও ডায়াগেষ্টিক সেন্টার,বাঘা ক্লিনিক,আড়ানী পৌর এলাকার মুঞ্জু ডিজিটাল ডায়াগেষ্টিক সেন্টার, নাদিরা  ও আইডিয়াল ডায়াগসষ্টিক সেন্টার।
    রাজশাহী জেলা কার্যলয়ের সহকারি পরিচালক মাসুদ আলী বলেন, মেয়াদ উত্তীর্ণ রি-এজেন্ট ব্যবহার ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ডায়াগনস্টিক পরিচালনা করার অপরাধে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯/৫২ ধারায় উপজেলার সেবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার’কে ৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সোমবার (৩০ মে) উপজলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর আব্দুল হান্নানকে নিয়ে এ অভিযান চালান। অভিযান অব্যহত থাকবে বলে জানান তিনি।
    উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডা. আসাদুজ্জামান জানান, উপজেলায় ২৫টি বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে।  এদের বেশির ভাগেরই লাইসেন্সের মেয়াদ নেই। পরিদর্শন করে লাইসেন্স নবায়ন  করে দেওয়া সম্ভব হয়নি। যারা লাইসেন্স নবায়নের জন্য আবেদন করে রেখেছেন তাদের বিরুদ্ধে আপাতত ব্যবস্থা নেওয়া হবে না। আর যাদের লাইসেন্স নেই কিংবা অনেক আগে মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে পর্যায়ক্রমে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
    তিনি আরও জানান, যেসব ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেনি, সেগুলো অবৈধ।
  • জুড়ীতে সহকারি কমিশনার ভূমির হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ বন্ধ। 

    জুড়ীতে সহকারি কমিশনার ভূমির হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ বন্ধ। 

    জুড়ীতে সহকারি কমিশনার ভূমির হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ বন্ধ। 

    মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার সদর জায়ফরনগর ইউনিয়নের উত্তর জাঙ্গিরাই গ্রামের এক স্কুলছাত্রীর বাল্যবিয়ের অনুষ্ঠান ভেঙ্গে দিয়েছেন উপজেলা ভূমি কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রতন কুমার অধিকারী। এসময় বাল্য বিয়ের আয়োজন করার অপরাধে ১০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় এবং মেয়ের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হবার পূর্বে বিয়ে দিবেননা মর্মে কনের বাবার মুচলেকা নেয়া হয়।

    এলাকাবাসী ও উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (২০ মে) সকালে উপজেলার জায়ফরনগর ইউনিয়নের উত্তর জাঙ্গিরাই গ্রামের দশম শ্রেনির এক স্কুলছাত্রীর বিয়ের আয়োজন চলছিল বেশ ঘটা করে। বিয়ে উপলক্ষে সকাল থেকে কনের বাড়িতে ধুমধামে চলছিল বিভিন্ন অনুষ্ঠান।
    এর মধ্যে গোপন সংবাদ পেয়ে বিয়ে বাড়িতে উপস্থিত হন সহকারী ভূমি কমিশনার রতন কুমার অধিকারী। এসময় তিনি কনে অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় বিয়েটি ভেঙে দেন। বাল্য বিয়ের আয়োজন করার অপরাধে কনের বাবাকে ১০ হাজার  টাকা জরিমানা এবং কনের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হবার পূর্বে বিয়ে দিবেননা মর্মে মুচলেকা নেন।
    সহকারী ভূমি কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রতন কুমার অধিকারী বলেন, বাল্যবিবাহ চলছে এমন গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সেখানে উপস্থিত হয়ে কনের জন্মনিবন্ধন চাওয়া হয়। সেটা যাচাই-বাছাই করে জানা যায় কনের বিয়ের প্রকৃত বয়স হয় নি। পরে কনের বাবাকে জরিমানা করে মুচলেকা নিয়ে বিয়েটি ভেঙে দেওয়া হয়েছে।
  • অবশেষে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো কৃষি জমিতে অবৈধ পুকুর খনন।

    অবশেষে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো কৃষি জমিতে অবৈধ পুকুর খনন।

    অবশেষে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো কৃষি জমিতে অবৈধ পুকুর খনন।


    অনেক জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে রাজশাহীর স্থানীয় দৈনিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর উপজেলা প্রশাসনের টনক নড়ে। সেই সাথে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার জরুরী হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো কৃষি জমির উপরে অবৈধ পুকুর খননের কাজ। এতে করে কৃষি জমির উপরে অবৈধ ভাবে পুকুর খনন বন্ধ করায় উপজেলা প্রশাসনকে সাধুবাদ জানিয়েছেন এলাকাবাসী। সেই সাথে যেটুকু অবৈধ পুকুর খনন করা হয়েছে সেই টুকুও পুকুর ভরাট করার জন্য সংশ্লিষ্ট কৃর্তপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসী।

    এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, কেশরহাট পৌরসভার ভূমিদস্যু সাফিউল,করিম ইসলাম ও তানোর পৌর এলাকার চাপড়া গ্রামের ইমদাদুল হক নামের দু’জন মিলে হাতিশাইল লব্যাতলা ব্রিজের মুখ ঘিরে প্রায় ৫০ বিঘা কৃষি ধানী জমি কেটে পুকুর খনন ও আরো ১৩০বিঘা জমি পুকুর খননের জন্য সীমানা ঘিরে রাখা হয়েছে। ফলে পুকুর খননের জন্য চরম হুমকির মধ্যে পড়বে আশপাশের ৪/৫টি গ্রাম। যার জন্য এলাকাবাসীর অভিযোগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও পংকজ চন্দ্র দেবনাথ দ্রুত হস্তক্ষেপ করে অবৈধ পুকুর খননের কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন।

    এতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও পংকজ চন্দ্র দেবনাথের এমন মানবিক কাজ দেখে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে দেখা দিয়েছে স্বস্তির নিশ্বাস। অনেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও’কে ধন্যবাদ, সাধুবাদ জানিয়ে আনন্দ উল্লাস করতেও দেখা যায় কৃষকদের। হাতিশাইল গ্রামের কৃষক জরিফউদ্দিন জানান, ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে একাধিক যোগাযোগ করেও কোন সুফল মিলেনি আমাদের। বরং আরো বেপরোয়া হয়ে পুকুর খননের কাজ জোরদার ভাবে বাড়িয়ে দেন তাঁরা। এতে একপ্রকার বাধ্য হয়ে কৃষি জমি ছেড়ে পুকুর খনন করতে দিতে হচ্ছে কৃষকদের কে বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।

    তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও পংকজ চন্দ্র দেবনাথ জানান,কৃষি জমিতে পুকুর খননের কোন সুযোগ নেই। কয়েকদিন ধরে শোনা যাচ্ছে এবং ফোনে একাধিক যোগাযোগ করা হচ্ছে কামারগাঁ ইউনিয়নে কৃষি জমি কেটে অবৈধ পুকুর খনন করা হচ্ছে। সেই অভিযোগে গতকাল সোমবার(৯মে) সকালে থানা পুলিশ নিয়ে বিশেষ অভিযান চালিয়ে অবৈধ পুকুর খনন কাজ বন্ধ করা হয়েছে। এরপরেও যদি প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে রাতের আধারে পুকুর খনন করা হয় তাহলে জমির মালিক সহ ভেকু গাড়ি ও পুকুর খননকারীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি জানান।

  • অব:শেষে কলাপাড়া চিংঙ্গরিয়া জ্বিন খালে ভরাট কাজ বন্ধ।

    অব:শেষে কলাপাড়া চিংঙ্গরিয়া জ্বিন খালে ভরাট কাজ বন্ধ।

    অব:শেষে কলাপাড়া চিংঙ্গরিয়া জ্বিন খালে ভরাট কাজ বন্ধ।


    কলাপাড়া পৌরসভার চিংঙ্গরিয়া প্রবাহমান জ্বিন খালে অবৈধভাবে বালু দিয়ে ভরাটের কাজ উপজেলা ভূমি প্রশাসন আপাতত বন্ধ করে দিয়েছে। শহরের পানি নিষ্কাশনের এই খালটি ভূমি অফিসের লোকজন চাষযোগ্য কৃষি জমি দেখিয়ে আশির দশকের মাঝামাঝি সময় ব্যবসায়ী রবীন্দ্র নাথ দাস এবং রবীন্দ্র নাথ হাওলাদারকে বন্দোবস্ত দেয়। সোমবার ওই রবীন্দ্র নাথ দাস পাইপ দিয়ে খালটি ভরাটের কাজ শুরু করলে কলাপাড়া সদর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মো: আল কাইয়ুম ঘটনাস্থলে গিয়ে ভরাট কাজ বন্ধ করে দেয়। বর্তমানে খালটিতে বুক সমান পানি রয়েছে। ৮৪২ নম্বর দাগে খালটির অবস্থান। খেপুপাড়া মৌজার এক নম্বর খাস খতিয়ানে অবস্থিত এ খালটি। খালটির দুই পাড়ে চার শতাধিক পরিবার রয়েছে, যাদের পয় নিষ্কাশনের পথ এই খালটি।

    স্থানীয় বাসিন্দা খেপুপাড়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো: আমান উল্লাহ প্রধান আবেদনকারী হয়ে শতাধিক মানুষের স্বাক্ষর সংবলিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে উপজেলা খাস ভূমি ব্যবস্থাপনা কমিটির সুপারিশে জেলা ভূমি প্রশাসন অনিয়মতান্ত্রিকভাবে দেয়া এই বন্দোবস্ত কেসটি বাতিল করে দেয়।

    কিন্তু রবীন্দ্র নাথ এ নিয়ে আদালতে মামলা করেন। এরপরে বন্দোবস্ত গ্রহিতাদ্বয় খালে একাধিক বাঁধ দেয়ার কারণে খালের দুই পারের বাসীন্দারা বর্ষা মৌসুমে ভয়াবহ জলাবদ্ধতার কবলে পড়েন। কিছু এলাকা আবার বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে হস্তান্তর করেছেন। এক্ষত্রেও সাব রেজিস্টার খালকে নাল দেখিয়ে দলিল রেজিস্ট্রি করেছেন বলে স্থানীয় মানুষ জানান। বর্তমানে খালের বাঁধের কারণে বর্ষা মৌসুমে বসতবাড়ি পর্যন্ত বৃষ্টির পানি আটকে প্লাবিত হয়ে থাকে। সবশেষ বিএস জরিপকারীরা বাস্তবে জীবন্ত খালকে নাল জমি দেখিয়ে আরেক দফা চরম দুর্নীতি করে। বর্তমানে এ খালটি জনস্বার্থে রক্ষা করা প্রয়োজন।

    খালের পাড়ের নজরুল ইসলাম সড়কের বাসীন্দা অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মো: আমান উল্লাহ সাংবাদিকদের জানান, যে খালে এখনও ৫-৭ ফুট পানি রয়েছে। খাল দখলরোধে এখনই পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন। খালটি রক্ষায় দ্রুত বন্দোবস্ত কেসটি স্থায়ীভাবে বাতিল করা হোক।

    বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) বরিশালের সমন্বয়কারী লিংকন বায়েন এ প্রতিনিধিকে বলেন, খালকে চাষযোগ্য নাল জমি দেখিয়ে বন্দোবস্ত দেয়া এবং বর্তমানে পানির প্রবাহমান খালে বালু ফেলে ভরাট সম্পুর্ণ আইন পরিপন্থী। বর্তমানে বালু ভরাটের কাজ বন্ধ থাকলেও স্থানীয় মানুষের মূল দাবি বন্দোবস্ত কেসটি বাতিল করে দ্রুত খালের বাঁধ অপসারন করে জীবন্ত খালকে মুক্ত করা হোক।

    কলাপাড়া সহকারী কমিশনার (ভূমি) জগৎবন্ধু মন্ডল গনমাধ্যমকে জানায়, খবর পেয়ে খালে বালু ভরাটের কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। বালু ফেলার পাইপ সরিয়ে নেয়ার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

  • নওগাঁ সদরে দুইটি স্থানে দুইটি বন্ধু পুনর্মিলন উৎসব পালিত।

    নওগাঁ সদরে দুইটি স্থানে দুইটি বন্ধু পুনর্মিলন উৎসব পালিত।

    নওগাঁ সদরে দুইটি স্থানে দুইটি বন্ধু পুনর্মিলন উৎসব পালিত।


    নওগাঁয় বন্ধু পুনর্মিলন পালন করেন শুক্রবার ১১,তারিখ,২০২২। নওগাঁ সদর উপজেলা নওগাঁ জেলা স্কুল মাঠে ও নওগাঁ ডিগ্রী কলেজে মাঠে বন্ধু পুনর্মিলন উৎসব পালন করা হয়।

    নওগাঁ জেলা স্কুল মাঠে বন্ধুরা পুনর্মিলন পালন করে মোঃ আসাদুজ্জামান মোঃ নাজমুল মোঃ নাদিম মোঃজ্যোতি বলেন বন্ধু পুনর্মিলন পালন আবার নতুন করে কনসার্ট মধ্যে দিয়ে আমার বন্ধু পুনর্মিলন পালন করেছি।

    ডিগ্রী কলেজে বন্ধুরা পুনর্মিলন পালন করে সুবজ মো,বিলাস মো,শাহিন,মো,মজনু,মো,রানা মোঃরানা,মো,হাছান বলেন আমরা প্রথম বার বন্ধু পুনর্মিলন পালন এবার নতুন করে আমার বন্ধু পুনর্মিলন পালন করেছি।

    তারা এটাও জানান এই বন্ধু পুনর্মিলন উৎসব পালন করা হয়েছে তাদের দুঃখ কষ্ট নিজেদের মধ্যে ভাগ করে।

    সব মিলিয়ে এই দুইখানেই একটা আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে তারা নিজেদেরকে একত্রিত করেছেন এবং প্রতি বছর এভাবেই একত্রিত হবার জন্য তারা এই মিলনমেলার আয়োজন করে থাকেন।

  • আড়ানীতে রেললাইন ভাঙ্গায় রাজশাহী রুটের ট্রেন চলাচল সাময়িক বন্ধ।

    আড়ানীতে রেললাইন ভাঙ্গায় রাজশাহী রুটের ট্রেন চলাচল সাময়িক বন্ধ।

    আড়ানীতে রেললাইন ভাঙ্গায় রাজশাহী রুটের ট্রেন চলাচল সাময়িক বন্ধ।

    বর্তমান যানযট মুক্ত ও নিরাপত্তার সাথে চলাচলে ট্রেনের মত যানবাহন নাই বললেই চলে। আর সেই ট্রেন যদি কোন দূর্ঘটনার সম্মক্ষীন হয় তাহলে হাজারো প্রাণ চলে যেতে পারে। তবে সেটি যদি সর্বোচ্চ সাবধাতা অবলম্বন করে তাহলে  সেই দূর্ঘটনা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

    অদ্য রাজশাহীর বাঘা উপজেলা আড়ানীতে রেল লাইন ভাঙ্গার কারনে রাজশাহী রুটের সকল ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। শনিবার (১২ ফেব্রুয়ারী) সকাল থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। এই রেল লাইন ভাঙ্গার কারনে রাজশাহীগামী উত্তরা এক্রপ্রেস ট্রেনটি লাল কাপড়ে রক্ষা পেল ট্রেনের হাজারো যাত্রী।
    জানা যায়, রাজশাহী রুটের বাঘা উপজেলার আড়ানী বড়াল নদীর ব্রিজের পশ্চিম দিকে প্রায় ৯ ইঞ্চি রেল ভাঙ্গা দেখতে পায় আড়ানী-পুঠিয়া সড়কের রেলের অস্থায়ী গেটম্যান লায়েব উদ্দিন। বিষয়টি আড়ানী রেল স্টেশন মাষ্টারকে অবগত করার আগেই পার্বতীপুর থেকে রাজশাহীগামী উত্তরা এক্রপ্রেস আড়ানী স্টেশন থেকে ছেড়ে চলে আসে। এ সময় দূত লায়েব উদ্দিনসহ স্থানীয়রা লাল কাপড় উড়িয়ে ট্রেনটি ভাঙ্গা স্থান থেকে ৫০০ মিটার দুরে থামিয়ে দেওয়া হয়। শনিবার সকাল ১০টার পর থেকে রাজশাহী রুটের সকল ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। বিষয়টি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হলে রেল লাইন মেরামতে কাজ তাৎক্ষনিক শুরু করা হয়েছে।
    আড়ানী-পুঠিয়া সড়কের রেলের অস্থায়ী গেট ম্যান লায়েব উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় আড়ানী স্টেশন থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী উত্তরা এক্রপ্রেস  ট্রেনিটি  রেল ভাঙ্গাস্থান থেকে ৫০০ মিটার পূর্বে থামিয়ে দেওয়া হয়। এ থেকে রক্ষা পায় ট্রেনের হাজারো যাত্রী।
    এ বিষয়ে আড়ানী রেল স্টেশন মাষ্টার সদরুল আলম বলেন, রেল ভাঙ্গার খবর পেয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় লাল কাপড় উড়িয়ে রাজমাহীগামী উত্তরা এক্রপ্রেস টেনটি থামিয়ে রাখা হয়েছে। তবেভাঙ্গা স্থান মেরামতের কাজ চলছে। দুপুর ১২ টায় এ খবর লেখা পর্যন্ত ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল।
  • দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আগামী ৬ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত ছুটি।

    দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আগামী ৬ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত ছুটি।

    বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস নতুন রুপ ওমিক্রনের সংক্রমন প্রতিরোধে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্কুল,কলেজ ও মাদ্রাসা ২১ জানুয়ারী থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছে সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। এ বিষয় জানিয়ে আজ ২১ জানুয়ারী শুক্রবার সকালে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের যুগ্নসচিব স্বাক্ষরিত নির্দেশনা জারি করেছে। এ সময় সর্বমোট ছয়টি নির্দেশনা জারি করেন।

    এগুলোর মধ্যে রয়েছে ২১ জানুয়ারি থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ ও সমপর্যায়ের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও অনুরুপ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

    রাষ্ট্রীয়-সামাজিক-রাজনৈতিক-ধর্মীয় সমাবেশ বা অনুষ্ঠানে ১’শ জনের বেশি সমাবেশ করা যাবে না। এসব ক্ষেত্রে যারা যোগ দেবেন তাদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট বা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পিসিআর সার্টিফিকেট আনতে হবে সরকারি বেসরকারি অফিস,শিল্পকারখানায় কর্মকর্তা কর্মচারীদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট গ্রহণ করতে হবে।

    সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে দায়িত্ব বহন করবে বাজার, মসজিদ, বাসস্ট্যান্ড,লঞ্চঘাট,রেলস্টেশনসহ সবধরনের জনসমাবেশে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিষয়টি মনিটর করবে।