Tag: চেয়ারম্যান

  • নন্দীগ্রামে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৬ চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়ন উত্তোলন ও দাখিল।

    নন্দীগ্রামে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৬ চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়ন উত্তোলন ও দাখিল।

    নন্দীগ্রামে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৬ চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়ন উত্তোলন ও দাখিল।


    আগামী ১৫ জুন বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার ১বুড়ইল ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত চেয়ারম্যান পদে ৬ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র উত্তোলন করেছেন।

    তারা হলেন- বুড়ইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি কালিপদ প্রামানিক, সতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মালেক (সাবেক চেয়ারম্যান), মোফাজ্জল হোসেন মন্ডল, জিয়াউর রহমান জিয়া, ভবেশ চন্দ্র সরকার ও রুহুল আমিন হিমেল।
    এরমধ্যে দুইজন প্রার্থী জিয়াউর রহমান ও ভবেশ চন্দ্র গতকাল উপজেলা নির্বাচন অফিসার মো. আব্দুস সালামের নিকট মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।

    এদিন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি কালিপদ প্রামানিক চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র উত্তোলনকালে সঙ্গে ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌরসভার মেয়র মো. আনিছুর রহমান, সহ সভাপতি সরফুল হক উজ্জল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুকুল হোসেন মুকুল, সাংগঠনিক সম্পাদক মামুনুর রশিদ, আওয়ামী লীগ নেতা শফিউল আলম ছবি, মখলেছুর রহমান মিন্টু, মোজাম্মেল হক, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান সবুজ প্রমুখ।

    নির্বাচন অফিস সুত্রে জানা গেছে, বুড়ইল ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন উপলক্ষে গত ২৬ এপ্রিল থেকে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু হয়েছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ১৭ মে, যাচাই-বাছাই ১৯ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ২৬ মে। বুড়ইল ইউনিয়নের ১৬টি কেন্দ্রে ১৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

    এই ইউনিয়নের মোট ভোটার ৩০ হাজার ৩২৬। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ১৫ হাজার ৫৬জন ও নারী ভোটার ১৫ হাজার ২৭০জন। উল্লেখ্য, উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের মধ্যে চতুর্থ ধাপে ৪টি ইউনিয়নে গত ২০২১ সালের ২৬ ডিসেম্বর শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

  • মাধবপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই চেয়ারম্যান গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ,আহত ২৫।

    মাধবপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই চেয়ারম্যান গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ,আহত ২৫।

    মাধবপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই চেয়ারম্যান গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ,আহত ২৫।

    হবিগঞ্জের মাধবপুরের বহরা ইউনিয়নে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সাবেক ও বর্তমান চেয়ারম্যানের দুই দল লোকের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় প্রায় ২৫ জন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে অন্তত ১৫ জনকে মাধবপুর উপজেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে ।

    ঘটনা সুত্রে জানা যায় গত মঙ্গলবার (৫এপ্রিল) সকাল ১১ টার দিকে মনতলা শাহজালাল কলেজ মাঠে ইউনিয়নের ঘিলাতলী ও আফলপুর গ্রামের দুই দল শিক্ষার্থী ও বহিরাগতেৱ মধ্যে তর্ক বিতর্ক হয়। এতে ঘিলাতলী গ্রামের ২জন আহত হয়।
    পরবর্তীতে বুধবার বিকালে বর্তমান চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন এর ছেলে কৌশিক এই আহত বিষয়টি তালিবপুর আহসানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে বসে মীমাংসা করে দেন।
    এসময় ঘিলাতলী গ্রামের তৌহিদ মিয়ার ছেলে নয়ন মিয়া বিষয়টি নিয়ে দুই দলের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি করলে কৌশিক এর সঙ্গে তার বিতর্ক সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন ও তার স্ত্রী নয়নের বাবা-মার সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি মীমাংসা করে দেন বলে জানান ।
    এ বিষয়টিকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার (৭এপ্রিল) সকাল সাড়ে দশটার দিকে সাবেক চেয়ারম্যান রাজাপুর গ্রামের আরিফ রহমান আরিফ এর ছোট ভাই আনিসুর রহমানের নেতৃত্বে একদল লোক আফজল পুর গ্রামের রহিম মিয়ার মালিকানাধীন মনতলা বাজার কলেজ রোড প্লাস পয়েন্ট গার্মেন্টস এর দোকানে হামলা ও ভাঙচুর করে দোকানের কর্মচারীর শাহেদ আলী কে মারপিট করে গুরুতর আহত করেন।
    রহি মিয়া দৈনিক আমার হবিগঞ্জকে জানায়, এ সময় তার ক্যাশ লুট করে প্রায় আড়াই লক্ষ টাকাসহ গার্মেন্টস সামগ্রী নিয়ে যায়।পরে বহরা ইউনিয়ন পরিষদে স্থানীয় চেয়ারম্যানের অফিসে হামলার চেষ্টা করলে স্থানীয় লোকজন তাদেরকে ফিরিয়ে দেয়। এর প্রতিবাদে প্রায় ১১ টার দিকে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলাউদ্দিনসহ কয়েকজন মেম্বার তাদের লোকজন নিয়ে কলেজ রোডের মাথায় যাওয়া মাত্রই উভয়পক্ষের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
    সংঘর্ষের ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শ্রীধরপুর গ্রাম এর ফয়সল সহ প্রায় ২৫ জন লোক আহত হয়। ইউপি সদস্য ফয়সাল আহত হওয়ার খবর পেয়ে শ্রীধরপুর গ্রামের লোকজন ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া জড়িত হয়, প্রায় ঘন্টা দেড়েক এই ধাওয়া পাল্টা দাওয়া হয় ।
    এই সংঘর্ষের খবর পেয়ে মাধবপুর থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক ওসি তদন্ত কাশিমনগর ফাঁড়ি ও মনতলা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জসহ বিপুল সংখ্যক পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে দুপুর একটার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন । ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন আছে পরিস্থিতি বর্তমানে শান্ত তবে যে কোন সময় বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
    মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক জানান, খবর পেয়ে আমরা সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনি বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত এবং ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। এ ব্যাপারে এখনো কোনো পক্ষ থানায় অভিযোগ নিয়ে আসেনি।
  • বাধাইড় ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে উদ্যোক্তা নিয়ে সেচ্ছাচারিতার অভিযোগ।

    বাধাইড় ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে উদ্যোক্তা নিয়ে সেচ্ছাচারিতার অভিযোগ।

    বাধাইড় ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে উদ্যোক্তা নিয়ে সেচ্ছাচারিতার অভিযোগ।


    রাজশাহীর তানোর উপজেলার বাধাইড় ইউপির নিয়োগপ্রাপ্ত উদ্যোক্তাকে কোন কারণ ছাড়াই বাদ দিয়ে চেয়ারম্যান আতাউর রহমান তার ব্যাক্তিগত লোক দিয়ে উদ্যোক্তার কাজ করে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে করে একজন চেয়ারম্যানের এমন সেচ্ছাচারীতায় এলাকাজুড়ে দেখা দিয়েছে চাঞ্চল্য ও বইছে সমালোচনার ঝড়। বর্তমান উদ্যোক্তা সুইট চেয়ারম্যানের আশ্রয় প্রশ্রয় পেয়ে হয়ে উঠেছে বেপরোয়া। চেয়ারম্যানের কথাই ইচ্ছে মত পরিষদে আসা সেবা গ্রহিতাদের কাছে থেকে জন্ম নিবন্ধন, নাগরিকত্ব, চারিত্রিক সনদ ছাড়াও বিধবা ভাতার কার্ড,বয়স্ক ভাতার কার্ড বা সংশোধনী কোন কাজে আসলে নেয়া হচ্ছে হাজার হাজার টাকা।

    এমনকি কেউ টাকা দিতে না চাইলে তাকে আজ সার্ভারের সমস্যা, কাল নেট সমস্যা বলে বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে দিনের পর দিন মাসের পর মাস ঘোরানো হচ্ছে। এতে করে একপ্রকার বাধ্য হয়ে উদ্যোক্তাকে দিতে হচ্ছে টাকা নয়তো মিলছে না সনদ পত্র। অথচ ভুক্তভোগীরা বিষয়টি একাধিকবার চেয়ারম্যান আতাউর রহমানকে অবহিত করলেও চেয়ারম্যান কোন প্রতিকার না করে উল্টো তাদেরকে বলা হয় অফিসিয়াল কাজ করতে অনেক খরচ হয়। তাছাড়া উদ্যোক্তার কোন বেতন নাই। সেজন্য আপনাদের কাছে থেকে সামান্য কিছু টাকা নেয়া হয় বলে একাধিক ভুক্তভোগীরা জানান।

    জানা গেছে,২০১১ সালে জেলা ডিসি অফিস থেকে বাধাইড় ইউপিতে উদ্যোক্তা হিসেবে নিয়োগ পান ইউপির নারায়ণপুর উঁচা ডাঙ্গা গ্রামের শরিফুল ইসলাম নামের একজন। নিয়োগ পাওয়ার পর থেকে শরিফুল ইসলাম সচ্ছ ভাবে উদ্যোক্তার কাজ পরিচালনা করে আসছিলো। কিন্ত আতাউর রহমান চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পরেই ক্ষমতার অপব্যবহার করে কোন কারণ দর্শনোর নোটিশ ছাড়াই হঠাৎ করে উদ্যোক্তার পদ থেকে শরিফুল ইসলামকে বাদ দিয়ে চেয়ারম্যান আতাউর রহমান তাঁর ব্যাক্তিগত নিজস্ব লোক সুইট নামের একজনকে দিয়ে অবৈধ ভাবে উদ্যোক্তার কাজ করিয়ে নিচ্ছেন। ফলে চেয়ারম্যান আতাউর রহমানের এমন জঘন্য কান্ডে চরম মানবেতর হয়ে পড়েছে নিয়োগপ্রাপ্ত উদ্যোক্তা শরিফুল ইসলাম ও তার পরিবার।

    জেলা ডিসি অফিস থেকে নিয়োগপ্রাপ্ত বাধাইড় ইউপির উদ্যোক্তা শরিফুল ইসলাম জানান, আমি জেলা ডিসি অফিস থেকে উদ্যোক্তা হিসেবে নিয়োগ পেয়ে যথাক্রমে সচ্ছ তাঁর শহিদ কাজ করে যাচ্ছিলাম কিন্তু কোন কারণ ছাড়াই আমাকে বাদ দিয়ে চেয়ারম্যান আতাউর রহমান তাঁর অনুগত সুইট নামের একজনকে দিয়ে অবৈধ ভাবে উদ্যোক্তার কাজ করাচ্ছেন। আমার বিরুদ্ধে যদি কোন অভিযোগ থাকে তাহলে চেয়ারম্যান আমার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতো। নয়তো তাঁর ক্ষমতার অপব্যবহার করে কোন নোটিশ ছাড়াই আমাকে বাদ দেওয়া হয়েছে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক বলে চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।

    এবিষয়ে বাধাইড় ইউপির বর্তমান উদ্যোক্তা সুইট ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি দম্ভোক্তি দেখিয়ে বলেন, আপনাকে কোন তথ্য দেয়া যাবেনা। আপনার যা খুশি লেখার লিখেন কোন সমস্যা নাই। বাধাইড় ইউপি চেয়ারম্যান আতাউর রহমানের সাথে কথা বলা হলে তিনি জানান,আমি এ ইউপির চেয়ারম্যান আমি যে কাউকে উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করে নিতে পারি। আগের উদ্যোক্তা আমার কোন কথা শুনতো না সেই জন্য তাকে বাদ দিয়ে নতুন উদ্যোক্তা নেয়া হয়েছে। তবে তাকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে কি না জানতে চাওয়া হলে তিনি এড়িয়ে যান।

  • উল্লাপাড়ায় ইউএনও’র মুঠোফোন নম্বর ক্লোন করে চেয়ারম্যানদের কাছে টাকা দাবি।

    উল্লাপাড়ায় ইউএনও’র মুঠোফোন নম্বর ক্লোন করে চেয়ারম্যানদের কাছে টাকা দাবি।

     

    উল্লাপাড়ায় ইউএনও’র মুঠোফোন নম্বর ক্লোন করে চেয়ারম্যানদের কাছে টাকা দাবি।


    সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দাপ্তরিক মুঠোফোন নাম্বার ক্লোন করে বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের উন্নয়ন প্রকল্প ও নানাবিধ সুবিধা দেয়ার মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে টাকা দাবি করছে একটি প্রতারক চক্র। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ওই প্রতারক চক্রটি বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদদের চেয়ারম্যানদের কাছে টেলিফোন করে টাকা চায়। বৃহস্পতিবার রাতেই ইউএনও মো. উজ্জল হোসেন বিষয়টি নিয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন উল্লাপাড়া মডেল থানায়। তিনি সংশ্লিষ্ট সকল মহলকে সতর্ক থাকতে অনুরোধ জানিয়েছেন।

    উপজেলা অফিস সুত্রে জানা যায়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দাপ্তরিক নাম্বার (০১৭৩৩-৩৩৫০৩৬) থেকে ফোন করে রাস্তা, অবকাঠামো ও বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের সুবিধা দেয়ার নাম করে চেয়ারম্যানদের কাছে টাকা দাবি করা হচ্ছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে অবহিত করা হয়েছে।

    উল্লাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. উজ্জল হোসেন গণমাধ্যম কর্মীদের জানান, কিছু অসাধু চক্র অফিসের দাপ্তরিক মুঠোফোন নম্বরটি ক্লোন বা হ্যাক করে বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের কাছে টাকা দাবি করছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে এবং প্রতারক চক্রটিকে চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে।

  • চেয়ারম্যান সুমনকে উপজেলা কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করায় বিভিন্ন মহলের অভিনন্দন।

    চেয়ারম্যান সুমনকে উপজেলা কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করায় বিভিন্ন মহলের অভিনন্দন।

    চেয়ারম্যান সুমনকে উপজেলা কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করায় বিভিন্ন মহলের অভিনন্দন।


    রাজশাহীর তানোরের সীমান্তবর্তী ভারশোঁ ইউনিয়ন পরিষদের তরুন উদীয়মান পরপর দুবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ইউপি আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান সুমন কে মান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য করা হয়েছে। এখবরে ভারশোঁ ইউপি আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উৎফল্লিত।

    চেয়ারম্যান সুমন জানান, আমার মত ক্ষুদ্র ব্যক্তিকে উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য করায় আমার রাজনৈতিক অভিভাবক বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক মন্ত্রী একাধিক বারের সংসদ সদস্য বর্ষিয়ান রাজনীতি বিদ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিকের প্রতি আন্তরিক ভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।তিনি আরো বলেন তার দিক নির্দেশনায় যাবতীয় উন্নয়ন কর্মকান্ড এবং দল পরিচালনা করার সুফল হিসেবে আমাকে কমিটিতে নেওয়া হয়েছে।

    তিনি বর্তমান সভাপতি নাজিম উদ্দীন মন্ডল ও সাধারন সম্পাদক এডভোকেট নাহিদ মোর্শেদ বাবুর উপরেও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন ।

    সুমন বিগত ২০১৬ সালে দলীয় প্রতীকে প্রথম বারের মত নৌকা পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার উন্নয়ন গ্রাম্য আদালত পরিচালা এবং সেবক হয়ে কাজ করার জন্য নওগাঁ জেলার শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যানের সম্মাননা পান। তিনি চলতি বছরে পুনরায় নৌকা প্রতীক পেয়ে নানা প্রতিকূলতার অবসান ঘটিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন আপামর জনতার ভোটে। তারপরও বিদ্রোহী প্রার্থীর মামলার বেড়াজাল ভেঙ্গে, অনেক জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে শপথ নিয়ে পুনরায় দায়িত্ব নেন তরুন প্রজন্মের আইকন মোস্তাফিজুর রহমান সুমন। স্বাধীনের পর থেকে ভারশোঁ ইউপির পরপর দুবার কেউ নির্বাচিত হতে পারেন নি। কিন্তু সুমন সেই ইতিহাস ভেঙ্গে নির্বাচিত হয়েছেন।

    এছাড়াও তরুন এই চেয়ারম্যান কে উপজেলা কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করায় ভারশোঁ ইউপি আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্র লীগসহ বিভিন্ন মহল অভিনন্দন জানান।সেই সাথে চেয়ারম্যান সুমনের আগামীর তরুন প্রজন্মের আইকন নেতৃত্বে পরিনত হবেন বলে আশাবাদী ভারশোঁ ইউপি আপামর জনতা। তার সফলতা কামনা করেন ভারশোঁ ইউপির বীর মুক্তিযোদ্ধারা।

    চেয়ারম্যান সুমন জানান, আগামীর ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে তরুন মেধাবী নেতৃত্বের প্রয়োজন হয়ে পড়েছে।আমার অভিভাবক মাননীয় সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিকের পরামর্শে ও দিকনির্দেশনায় কাজ করার জন্য ভারশোঁ ইউনিয়ন মডেল ইউনিয়নে পরিনত হয়েছে। আমি যে সব এলাকায় ভোট কম পেয়েছি সে সব এলাকা থেকে উন্নয়ন শুরু করেছি।আমি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করিনা। নিরপেক্ষ মনোভাব নিয়ে যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করার চেষ্টা করি।হয়তো এজন্যই দল আমাকে মুল্যায়ন করেছে। ইউপির উন্নয়নের জন্য সবার সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন তরুণ উদীয়মান চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান সুমন।

  • নাগরপুরে চেয়ারম্যানের হাতে হেরোইনসহ দুই যুবক আটক।

    নাগরপুরে চেয়ারম্যানের হাতে হেরোইনসহ দুই যুবক আটক।

    নাগরপুরে চেয়ারম্যানের হাতে হেরোইনসহ দুই যুবক আটক।


    টাঙ্গাইলের নাগরপুরে সদর ইউনিয়নের তালতলা স্ট্যান্ড এলাকায় হিরোইন সহ দুই মাদক কারবারিকে আটক করেছে সদর ইউপি চেয়ারম্যান মো: কুদরত আলী। ঘটনাস্থল সূত্রে জানা যায়, চেয়ারম্যান কুদরত আলী এক অনুষ্ঠান শেষে বাড়ি ফেরার পথে মাদককারবারিদের অবস্থান টের পেয়ে হাতে নাতে তিনি নিজেই ঝুঁকি নিয়ে আটক করে এবং পুলিশে সোপর্দ করে।

    উক্ত ঘটনা প্রসঙ্গে নাগরপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মো: কুদরত আলী বলেন, নাগরপুরে আমি মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছি। মাদক সম্পূর্ণ ভাবে নির্মূল করাই আমার প্রধান লক্ষ।

    মাদকমুক্ত নাগরপুর গড়তে আমি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছি।উল্লেখ্য, আটককৃত মাদক কারবারিরা হলেন, উজ্জ্বল (২৩)বাবনাপাড়া গ্রামের চান মিয়ার ছেলে এবং সুজন (৩২) দেলদুয়ার জাঙ্গালিয়ার শামসুর রহমান খানের ছেলে। তাদের নিকট থেকে মোট ২৩ পিস প্যাক প্রায় ১ গ্রাম হিরোইন জব্দ করা হয়।

  • প্রতিহিংসা নয় সম্প্রীতির মাধ্যমে কাজ করতে চান চেয়ারম্যান বাবু চৌধুরী।

    প্রতিহিংসা নয় সম্প্রীতির মাধ্যমে কাজ করতে চান চেয়ারম্যান বাবু চৌধুরী।

    প্রতিহিংসা নয় সম্প্রীতির মাধ্যমে কাজ করতে চান চেয়ারম্যান বাবু চৌধুরী।


    রাজশাহী তানোর উপজেলার কলমা ইউনিয়ন পরিষদে সম্পূর্ণ বিনা টাকায় জন্ম সনদ,মৃত্যু সনদ, নাগরিকত্ব, চারিত্রিক সনদসহ নানা ধরনের সেবা মুলুক কাজের জন্য প্রশংসায় ভাসছেন নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও জেলা আওয়ামী লীগের অন্যতম সদস্য বর্ষিয়ান রাজনৈতিক ব্যক্তি খাদেমুন নবী বাবু চৌধুরী। অতীতে যে কোন সনদ পেতে ইউপি বাসীকে গুনতে হত যেমন টাকা, তেমনি ভাবে হতে হত হয়রানির শিকার। কিন্তু বাবু চৌধুরী চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে ইউপি বাসীর জন্য সব কিছু উজাড় করে সকল ধরনের সনদ পেতে কোন টাকা বা হয়রানি হতে না হয় এজন্য প্রথম থেকেই কঠোর নির্দেশনা দেন ইউপি সদস্য ও কর্মকর্তা কর্মচারীদের। সেই নির্দেশনা মোতাবেক সেবায় মুগ্ধ জনসাধারণ। এতে করে স্বস্তি ফিরেছে আপামর জনসাধারণের মাঝে। ফলে কলমা ইউপি বাসীর মধ্যে এক প্রকার সম্প্রীতির ভাব বিরাজমান।

    জানা গেছে, গত বছরের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত হয় উপজেলার ৬ টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। দলীয় প্রতীক নৌকা না পেয়ে নিজের জনপ্রিয়তা এবং আপামর ইউপি বাসীর দাবির প্রেক্ষিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে চশমা প্রতীকে ভোট যুদ্ধে নামেন বাবু চৌধুরী। প্রথম থেকেই জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছিলেন বাবু চৌধুরী। তার মুল প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ইউপি আওয়ামী লীগের সভাপতি মাইনুল ইসলাম স্বপন। অবশ্য তিনি বিগত ২০১৯ সালে ওই ইউপির উপনির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রথম বারের মত চেয়ারম্যান হন। তাকেই পুনরায় নৌকা প্রতীক দেওয়া হলেও বিপুল ভোটে পরাজিত হতে হয় বাবু চৌধুরীর কাছে। যদিও রাজনৈতিক কৌশলগত পথ অবলম্বন করে বিএনপি দলীয় প্রতীক ধানের শীষ নিয়ে ভোট করেন নি। তবে অন্য ইউপিতে বিএনপির হেভিওয়েট প্রার্থী দিলেও কলমা ইউপিতে ছিল না তাদের প্রার্থী। মুলত এজন্যই নির্বাচনে কলমা ইউপির দিকে উপজেলা বাসীর নজর ছিল আলাদা। নানান প্রতিকুলতা পেরিয়ে অবশেষে কলমা ইউপি বাসীর বিজয় ঘটে। জনতার রায়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন বাবু চৌধুরী। তিনি সবার কাছে এক হাস্যজ্জল ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত। তার ভিতরে কখনো হিংসা বিদ্বেষ দেখেনি। বেশির ভাগ মানুষ তাকে চাচা বলেই ডেকে থাকেন। সবার কাছে তিনি এক ব্যতিক্রমী ব্যক্তি হিসেবেই পরিচিত।

    সাবেক ছাত্র লীগ নেতা বারী জানান, ধানের শীষ প্রতীক না থাকার কারনে সারা দেশেই দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিল।যদি ধানের শীষ প্রতীক থাকত তাহলে নৌকার বিরুদ্ধে কেউ অবস্থান নিতেন না। আর এই ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান স্বপন চাচা উপনির্বাচনে চেয়ারম্যান হয়ে জনগণের মাঝে তেমন ভাবে যেতে পারেনি। আর বাবু চৌধুরী জীবন টাই শেষ করে দিয়েছে রাজনীতি করে। আর ইউপির আপামর জনতা বাবু চৌধুরীর দিকেই চেয়েছিলেন। এজন্যই সবাই তার জন্য আন্তরিকতার সাথে ভোটে কাজ করেছিলেন এবং তিনিও সাব জানিয়েছিলেন,আমি যদি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে পারি তাহলে জনতার জন্য সবকিছু করতে রাজি।আমার পরিষদ হবে জনতার পরিষদ। পরিষদ থাকবে আপামর জনগণের জন্য। তার অনেক প্রতিফলন দেখা যায় দায়িত্ব গ্রহণের দিন।ওই দিন দলমত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত।এমনকি সকল ধরনের সেবা পাচ্ছেন নাগরিকরা।

    উপজেলা আওয়ামী লীগের এবং কলমা ইউপির অন্যতম নেতা রেজাউল জানান, আমিও এই নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জন্য দলীয় ফরম উত্তোলন করেছিলাম। নৌকা যদি বাবু চৌধুরী পেত আমার দৃড় বিশ্বাস কেউ তার বিরুদ্ধে যেত না। কিন্তু এমন এক ব্যক্তিকে নৌকা দেওয়া হল যার কোন অবস্হান নেই। এধরনের ক্ষোভ ছিল ইউপি বাসীর ভিতরে। যার প্রতিফলন ঘটে ভোটের মাধ্যমে। বাবু চৌধুরীও বলেছিলেন আমি রাজনৈতিক সম্প্রীতি বজায় রেখে ইউনিয়ন পরিষদ করতে চায়। যার কারনে সকল ধরনের সেবা বা সনদ বিনা খরচে হয়রানি ছাড়াই পেয়ে যাচ্ছেন জনগণ।

    ইউপির সিনিয়র বেশকিছু নাগরিকরা জানান, আমাদের বিশ্বাস ছিল বাবু চৌধুরী চেয়ারম্যান হলে দলমত নির্বিশেষে সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে পরিষদ এবং সেবার কোন ত্রুটি থাকবে না।কোন জনগনকে যেন হয়রানির শিকার হতে না হয়।তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে যেখানেই সমস্যা সেখানেই বাবু চৌধুরী। তার জীবনের একটা স্বপ্ন ছিল কলমা ইউপির চেয়ারম্যান হওয়ার।মহান আল্লাহর ইচ্ছা এবং জনতার ঐক্যবদ্ধতার জন্য তিনি চেয়ারম্যান। দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে তিনি যে ভাবে সেবা দিচ্ছেন তাতে ইউপির জনগন প্রকৃত একজন সেবক পেয়েছেন। অতীতে কখনো এমন প্রতিনিধি কলমা বাসীর ভাগ্যে জুটেনি। আসা করছি তিনি দায়িত্ব পালন করা অবস্থায় এভাবেই সেবা করবে বলে আমাদের বিশ্বাস। যেহেতু নানা চ্যালেন্জ মোকাবিলা করে তিনি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। যার কারনেই তিনি জনতার চেয়ারম্যান হয়েছেন। আমরাও আশা করব তিনি যতদিন এই দায়িত্ব পালন করবেন এভাবেই যেন কাজ করে যান।

    ইউপি সদস্য সহিদুল জানান,আমি প্রথম বারের মত সদস্য নির্বাচিত হয়েছি। চেয়ারম্যান যেভাবে সেবা দিচ্ছেন এবং আমাদেরকেও নির্দেশ দিয়েছেন কোন ধরনের অনিয়ম পেলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্হা নেওয়া হবে। সেই নির্দেশনা মোতাবেক আমরাও কাজ করছি।

    আরেক হেট্রিক সদস্য সেকান্দার আলী জানান, আমিও দীর্ঘদিন এই পরিষদের মেম্বার হিসেবে কাজ করেছি।আমি অন্য দলের এজন্য অতীতে তেমন কিছুই পায়নি।তবে আশা করছি এবারে এমন হবেনা।কারন চেয়ারম্যান দলমত নির্বিশেষে সকলের জন্য কাজ করতে চান। অবশ্য তার অনেক নমুনা দেখা যাচ্ছে।

    কলমা ইউপির যুবলীগের সাবেক সভাপতি মোজাম্মেল হক মোজাম বলেন, আমরা এমন একজন চেয়ারম্যান পেয়েছি, যার জীবনে কোন অনিয়ম, মানুষের সাথে খারাপ আচরণ দেখিনি।তিনি একজন ক্লীন ইমেজের রাজনীতি বীদ। বাবু চৌধুরী প্রতিটি মুহূর্ত চিন্তা করেন ইউপির জনসাধারণ কে নিয়ে। তার একটাই ভাবনা কিভাবে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন তৃনমুল পর্যায়ে কিভাবে পৌছানো যায়। বিশেষ করে বিভিন্ন

    চেয়ারম্যান খাদেমুন নবী বাবু চৌধুরী বলেন, আমাকে সর্বস্তরের জনগণ ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছেন। আমিও তাদরকে বলেছি রাজনীতির জায়গায় হবে রাজনীতি, পরিষদ চলবে পরিষদের মত।আমার রাজনীতির শেষ সময়ে কলমা বাসী যে উদ্দেশ্যে চেয়ারম্যান করেছেন, আমি সবকিছু উজাড় করে ইউপি বাসীর সেবা করে যেতে চাঁন তিনি বলে জানান।

  • চামারী ইউনিয়ন বাসীর খাদেম হয়ে কাজ করতে চাই-চেয়ারম্যান স্বপন মোল্লা

    চামারী ইউনিয়ন বাসীর খাদেম হয়ে কাজ করতে চাই-চেয়ারম্যান স্বপন মোল্লা

    চামারী ইউনিয়ন বাসীর খাদেম হয়ে কাজ করতে চাই-চেয়ারম্যান স্বপন মোল্লা।


    নাটোরের সিংড়ার চামারী ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান স্বপন মোল্লা বলেছেন, এক জন চেয়ারম্যান হিসাবে নয় চামারী ইউনিয়নবাসীর আগামী ৫ বছর একজন খাদেম হয়ে কাজ করে যাবো।

    বৃহষ্পতিবার (১৭ ফেব্রুয়ারী) সকাল ১১টায় চামারী ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে নবর্নিবাচিত চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের সংবর্ধনা,পরিচতি সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠানে বক্তব্যকালে তিনি এই কথা বলেন। স্বপন মোল্লা বলেন, আমার পরিবার মুক্তিযোদ্ধা পরিবার। আমার পরিবার আওয়ামীলীগের পরিবার। বিগত ২শত বছরের ইতিহাস। আমার ৩ পুরুষের ইতিহাসে আমার পরিবারে কোন পদ পদবীর প্রয়োজন হয়নি। আমরা পাই নাই। আমাদের দেওয়া হয় নাই। গত ২৬ ডিসেম্বর মানুষের ভালোবাসায় আমাকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করে আজকে আমাকে এই চেয়ারে যে সম্মান দিয়েছেন আমি যেন সেই সম্মান ধরে রাখতে পারি।

    এসময় স্বপন মোল্লা বলেন, বিগত দিনের কালো অধ্যায় রুখতে হবে। নতুন সূর্যের আর্বিভাব ঘটাতে হবে। আমি আমার পরিষদের সকল মেম্বরদের বিনয়ের সাথে অনুরোধ করবো। দায়িত্বে অবহেলা না করে মানষের সেবায় নিয়োজিত থাকবেন। বিগত ৫ বছরের ভুল সংশোধন করে আজ থেকে আগামী ৫ বছরের জন্য শপথ গ্রহন করতে হবে। কোন দুর্নীতি করা যাবে না। র্কাড বেঁচা যাবে না।

    গরীবের হক যদি এদিক ওদিক হয় আমি নিরকন্ঠে বলতে পারি সেদিন থেকে আপনার সাথে আমার সর্ম্পক শেষ হয়ে যাবে। আমার পিতা হন আর আমার ভাই হন সাবধান হয়ে যান। আমি ন্যায়ের পক্ষে এসেছি। ন্যায়কে প্রতিষ্ঠা করে এই পরিষদ থেকে বিদায় নিবো ইনশা আল্লাহ। চামারী ইউনিয়নকে মাদক মুক্ত করে একটি ডিজিটাল ইউনিয়ন হিসাবে গড়ে তুলবো এটা আমার চ্যালেঞ্জ। আপনারা আমাকে ন্যায়ের পক্ষে এবং অন্যায়ের বিপক্ষে সৎ সাহস দিয়ে পাশে থাকবেন।

    অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন, অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি নাটোর জজর্কোটের জিপি এড. আসাদুল ইসলাম আসাদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা জালাল উদ্দিন প্রমুখ। এর আগে নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন পরিষদের সচীব মোঃ বাবর আলী।

    এসময় ফুল দিয়ে বরণ করে নেন মহিষমারী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল আলীম,চামারী বিএম কলেজের অধ্যক্ষ রেজাউল করিম, চককালিকাপুর টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউটের সহকারী শিক্ষক শামসুল আলম ও জহুরুল ইসলাম,মুক্তিযোদ্ধা সহ বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

    অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন রাজু আহমেদ। অনুষ্ঠান শেষে মিলাদ পরিচালনা করেন, হাফেজ মোঃ আব্দুল হামিদ।

  • ওসমানীনগর সাদিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের গণসংবর্ধনা।

    ওসমানীনগর সাদিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের গণসংবর্ধনা।

    ওসমানীনগর সাদিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের গণসংবর্ধনা।


    সিলেটের ওসমানীনগরের সাদিপুর ইউনিয়নে জনগনের বিপুল ভোটে নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান সাহেদ আহমদ ভিপি মুছা ও ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শামছুল ইসলাম শামীমকে গণসংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।বুধবার দুপুরে ইউনিয়নের মোবারকপুর গ্রামে যুক্তরাজ্য প্রবাসী আনহার মিয়ার বাড়িতে নবজাগরন আদর্শ যুব সংঘের আয়োজনে সংবর্ধনা অনুষ্টানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, সাদিপুর ইউনিয়নের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান সাহেদ আহমদ ভিপি মুুছা।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, ৩নং ওয়ার্ডের নবনির্বাচিত ইউপি সদস্য শামছুল ইসলাম শামীম, মোবারকপুর বঙ্গবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল লেইচ, সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল হাই, সমাজসেবক মনোহর আলী, মছদ্দর আলী, মারফত উল্লাহ, ,সমাজসেবক হাজী আব্দুল মালিক,মকদ্দুস আলী, ধন মিয়া, আব্দুল হক, শিক্ষক অজয় দে, বসির মিয়া।

    ছাত্রলীগ নেতা আলী আক্কাছের পরিচালনায় বক্তারা বলেন,প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সমাজের মূল ধারায় অন্তর্ভূক্তকরনে কাজ করায় সাধারণ মানুষ সাহেদ আহমদ ভিপি মুছাকে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন। মুছার যোগ্য নেতৃত্বে সকল স্তরের বাসিন্দাদের নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতের পাশাপাশি মাদক, সন্ত্রাস ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নের বাস্থবায়নের মাধ্যমে সাদিপুর ইউনিয়নকে ডিজিটাল আধুনিক মডেল ইউনিয়নে পরিণত করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে সহযোগিতার আহব্বান জানান তারা।

    সভায় উপস্থিত ছিলেন,সমাজসেবক আতাহার আলী, সাইফুল মিয়া, সাদিক মিয়া, নাইম চৌধরী,নিটু ধর, আফজল মিয়া, সেলিম মিয়া, সেবুল মিয়া, হেলাল মিয়া, ফজলু মিয়া, তফুর মিয়া, তাহের আলী, বিকাশ দাস, জিয়াউল করিম,শফিউল করিম প্রমুখ।অনুষ্ঠানে এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গসহ সুশিল সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। সংবর্ধনা অনুষ্টানের পূর্বে পারিবারিক উদ্যোগে যুক্তরাজ্য প্রবাসী আনহার মিয়ার বাড়ির নিমাণাধীন ব্রিজের উদ্বোধন করেন অতিথিবৃন্দরা।

  • সিরাজগঞ্জে কাওয়াকোলা ও মেছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের শপথ গ্রহণ।

    সিরাজগঞ্জে কাওয়াকোলা ও মেছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের শপথ গ্রহণ।

    সিরাজগঞ্জে কাওয়াকোলা ও মেছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের শপথ গ্রহণ।


    সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কাওয়াকোলা ও মেছড়া ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যানদ্বয়ের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের শহীদ এ কে এম শামসুদ্দীন সম্মেলন কক্ষে-সোমবার (১৪ফেব্রুয়ারী) দুপুর সাড়ে ১২ টার সময় জেলা প্রশাসক ড.ফারুক আহাম্মদ কাওয়াকোলা ইউনিয়ন পরিষদের নবনির্বাচিত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ জিয়াউর রহমান (জিয়া মুন্সি) ও মেছড়া ইউনিয়ন পরিষদের দ্বিতীয় বারের মতো নির্বাচিত চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদকে শপথ গ্রহণ করান ।

    শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলার সুযোগ্য জেলা প্রশাসক ড.ফারুক আহাম্মদ বলেন, ইউনিয়ন পরিষদের কার্যাবলী সুচারুভাবে পরিচালনা করলে তৃণমূল পর্যায়ে জনসাধারণ উপকৃত হবে। বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের লক্ষমাত্রা অর্জনে সরকারের সকল সেবা পৌঁছে দিতে হবে।

    দূর্গম চর অঞ্চলের সকল মানুষ যাতে সেবা নিতে এসে কোন প্রকার হায়রানিতে না পরে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। বিশেষ করে জন্মমৃত্যুর সনদ প্রদান করা থেকে শুরু করে মাদক,বাল্যবিবাহরোধ, গ্রাম আদালত বিধিমালা আমলে নিয়ে বিচারিক কার্যক্রমগুলো সকলকে সংগে নিয়ে করার আহ্বান জানান।

    অনুষ্ঠানের সঞ্চালক ও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, স্হানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মোঃ তোফাজ্জল হোসেন।

    এসময় ম্যাজিষ্ট্রেট সুমাইয়া সুলতানা এ্যানি, সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা জেলার নির্বাহী অফিসার মাশুকাতে রাব্বি, সিরাজগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি ও বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মোঃ হেলাল আহমেদ, সাবেক সদর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ জামাত আলী মুন্সী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবু মূসা, মুসা সেখ প্রমুখ।

    এছাড়াও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ও প্রেস মিডিয়ার সাংবাদিকগণ সহ উক্ত কাওয়াকোলা ইউনিয়ন পরিষদের সচিব আবু সাঈদ ও মেছড়া ইউনিয়ন পরিষদের কম্পিউটার কাম অপারেট মোঃ শামীম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, গত ৫ জানুয়ারী -২০২২ ইং তারিখে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।