Tag: গ্রেফতার
-
মাধবপুরে টাইলস ও ট্রাকসহ দুইজন আত্মসাৎকারি গ্রেফতার।
মাধবপুরে টাইলস ও ট্রাকসহ দুইজন আত্মসাৎকারি গ্রেফতার।
হবিগঞ্জের মাধবপুরে ট্রাক চালক কর্তৃক আত্মস্যাৎকৃত টাইলস্ ও ট্রাক সহ উদ্ধার দুইজন আত্মস্যাৎ কারি গ্রেফতার করেছে পুলিশ।মাধবপুর উপজেলার এলাকার বিএইচ এল সিরামিক্স কোম্পানী লিঃ হইতে গত ১০মার্চ রাত ১০ টা ৩০ মিনিটের সময় ফেনী ড-১১-০৭৩৫ এর চালক আলী হোসেন ওরফে মোঃ অনিক (২৮), পিতা- মোঃ ইউনুস, সাং- হরিপুর, থানা- ছাগলনাইয়া, জেলা-ফেনী এবং হেলপার মোঃ রিয়াদ (২০), পিতা- খোকন মিয়া, সাং- পশ্চিম বিজয় সিংহ, থানা- ফেনী সদর, জেলা- ফেনীদ্বয় চালন মোতাবেক ৪০০ কাটুন সিরামিক্স, যাহার মূল্য-৩,৬৭,৭৬৫/- টাকা ট্রাকে লোড করিয়া টাইলস্ গার্ডেন, দেবিদ্ধার বাজার, কুমিল্লার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেন।পরদিন ১১মার্চ সকাল বেলা অনুমান ১১ ঘটিকার সময় গাড়ী চালক আলী হোসেন এর সহিত বিএইচএল কোম্পানীর লোক যোগাযোগ করিলে সে জানায় গাড়ীর চাকা পাংচার হইয়া গেছে।বর্তমানে সে মুরাদনগর থানাধীন কোম্পানীগঞ্জ এলাকায় আছে। পরবর্তীতে তার ফোন কোম্পানীর লোকজন বন্ধ পায় এবং যথা স্থানে মালামাল পৌছায় নাই। এই সংক্রান্তে গত ১৭/০৩/২০২২ খ্রিঃ কোম্পানীর লোকজন মাধবপুর থানায় মামলা করিলে হবিগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার এসএম মুরাদ আলি নির্দেশনায় মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ আব্দুর রাজ্জাক এর নেতৃত্বে থানার এসআই শামসুল আরেফিন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ফেনী সদর থানা হইতে অভিযান পরিচালনা করিয়া গত ১৯/০৩/২০২২ তারিখ আসামীদের ব্যবহৃত বহনকৃত ট্রাক ফেনী ড-১১-০৭৩৫ উদ্ধার করেন এবং গত ২০/০২/২০২২ খ্রিঃ তারিখ ফেনী এলাকা হইতে আসামীদ্বয়কে গ্রেফতার করিয়া তাদের স্বীকারোক্তিতে কুমিল্লা চৌদ্দ গ্রাম থানা এলাকা হইতে অভিযান পরিচালনা করিয়া আত্মসাৎকৃত ৪০০ কাটুন টাইলস্ আসামীদের হেফাজত হইতে উদ্ধার পূর্বক জব্দ করেন ।এ বিষয়ে সত্যতা নিশ্চিত করেন মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ আব্দুর রাজ্জাক জানান, সোমবার ২১ মার্চ দুপুরে দিকে আসামীদেরকে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে এবং আসামী মোঃ রিয়াদ (২০) বিজ্ঞ আদালতে নিজেদের দোষ স্বীকার করে ঘটনার বর্ণনা দিয়ে কার্যবিধি ১৬৪ ধারা মোতাবেক স্বীকারোক্তি প্রদান করে। মাধবপুর থানার পুলিশের একটি টিম সফল অভিযান সমাপ্তি হয়। সকলকে সচেতন থাকার জন্য অনুরোধ রইল। এই ধরনের অভিযান নিয়মিত চলবে। -
বেলকুচিতে এ্যালকোহলসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার।
বেলকুচিতে এ্যালকোহলসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার।
সিরাজগঞ্জ বেলকুচি উপজেলায় অভিযান পরিচালনা করে ৩৭৮০ বোতল এ্যালকোহলসহ মোজাম্মেল হক (বাবু) (৬০) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। বুধবার রাতে উপজেলার কান্দাপাড়া বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত মোজাম্মেল হক (বাবু) ধুলগাগড়াখালী গ্রামের মৃত জুরান প্রমানিকের ছেলে। তিনি দীর্ঘ দিন ধরে হোমিও প্যাথিক ঔষধ বিক্রির আড়ালে এ্যালকোহল বিক্রয় করে আসছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কান্দাপাড়া বাজারে হোমিও প্যাথিক ঔষধের দোকানে বিক্রির উদ্দেশ্যে মোজাম্মেল হক বাবু এ্যালকোহল মজুদ করেছেন বলে অভিযোগ পান তারা। পরে বুধবার রাতে ওই দোকানে অভিযান পরিচালনা করে ৩৭৮০ বোতল এ্যালকোহলসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বেলকুচি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গোলাম মোস্তফা জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ৩৭৮০ বোতল এ্যালকোহলসহ মোজাম্মেল হক বাবু নামের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে মামলায় আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হবে।
-
র্যাব-১২’র পৃথক পৃথক অভিযানে ৬ মাদক ব্যবসায়ী আটক।
র্যাব-১২’র পৃথক পৃথক অভিযানে ৬ মাদক ব্যবসায়ী আটক।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে এবং সলঙ্গা র্যাব-১২’র পৃথক পৃথক অভিযানে ৩৫.৮ কেজি গাঁজা এবং ১৬১ গ্রাম হেরোইনসহ ০৬ জন মাদক ব্যবসায়ীকেআটক ও ১ টি ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। ১৪ মার্চ শেষ রাতে গোপন সাংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১২ এর সদর কোম্পানীর একটি চৌকষ আভিযানিক দল সলঙ্গা থানাধীন দেওভোগ ব্রীজের পূর্ব পাশের্ব তাড়াশ ভুয়াগাতী রাস্তার উপর এক মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ২৬ কেজি ৩শ গ্রাম গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে এবং এ সময় তার নিকট থেকে মাদক ক্রয়-বিক্রয়ের কাজে ব্যবহৃত ০১ টি ট্রাক জব্দ।
তাড়াশের খালকুলা বাজারস্থ ঢাকা টু রাজশাহীগামী মহাসড়কের জনৈক আব্দুস সাত্তারের ‘‘জান্নাতি ষ্টোরথথ মুদি দোকানের সামনে এক মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ৮ কেজি গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতারসহ তার নিকট থেকে মাদক ক্রয়-বিক্রয়ের কাজে ব্যবহৃত ০১ টি মোবাইল জব্দ ও সলঙ্গা থানাধীন রামারচর বাজারে নির্মানাধীন নেছাড়ী হোটেলের সামনে ঢাকা টু রাজশাহী মহাসড়কের পাঁকা রাস্তার উপর থেকে ১শ ৬১ গ্রাম হেরোইনসহ ০২ জন মাদক ব্যবসায়ীসহ তার নিকট থেকে মাদক ক্রয়-বিক্রয়ের কাজে ব্যবহৃত ৩ টি মোবাইল,নগদ- ৩১০০/- টাকা জব্দ এবং রায়গঞ্জ থানাধীন আন্দ্রা বড়ইতলামোড় হতে আনুমানিক ১০০ গজ দক্ষিণে মাঝুড়িয়া গামী পাকা রাস্তার উপর এক মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ০১ কেজি ৪শ ৫০র গ্রাম গাঁজাসহ ০২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে।
এ সময় তাদের নিকট থেকে মাদক ক্রয়-বিক্রয়ের কাজে ব্যবহৃত ০২ টি মোবাইল,নগদ- ৩৮০০/- টাকা এবং ০১ টি ডিজিটাল পরিমাপক যন্ত্র জব্দ করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলো ১) তাড়াশ উপজেলার কাউরাইল গ্রামের উত্তর পাড়ার মৃত- সেকেন্দার আলী শেখের ছেলে মোঃ আব্দুল মজিদ শেখ (৪৬), ২) রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী উপজেলার কুমুরপুর রানী নগর গ্রামের মৃত আবুল কালাম আজাদথর ছেলে রাজ (২৪), ৩) মাটিকাটা গ্রামের মৃত মমতাজ হোসেনথর ছেলে এজাজ হোসেন বেলাল (৪৮),৪) চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার সদর থানার কোদাল কাঠি মধ্যচর গ্রামের মৃত আঃ মান্নানের ছেলে গ্রেফতারকৃত খাইরুল ইসলাম(৩৮), ৫) সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ উপজেলার শিবপুর (কুস্তা ) গ্রামের মোঃ আঃ রহমানথর ছেলে তরিকুল ইসলাম(৩৮), ৬) বগুড়া জেলার শেরপুরস উপজেলার ঢেঁপুয়া গ্রামের মোঃ সিদ্দিক মন্ডলের ছেলে মাহবুবুর রহমান(২৫) । গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করত উদ্ধারকৃত আলামতসহ তাদেরকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
র্যাব-১২থর মিডিয়া অফিসার সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। জঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, ছিনতাইকারী, জুয়ারি, মাদক ব্যবসায়ী, খুন, এবং অপহরণসহ বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর মামলার আসামী গ্রেফতারে র্যাব নিয়মিত অভিযান চালিয়ে আসছে।
তাই গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আসামীদের আটক করা হয়েছে। এই মাদক ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন যাবত আইন প্রয়োগকারী সংস্থার চোখ ফাঁকি দিয়ে সিরাজগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় করে আসছিল। এ ধরণের মাদক উদ্ধার অভিযান সচল রেখে মাদকমুক্ত সোনার বাংলা গঠনে র্যাব-১২ বদ্ধপরিকর।
-
উল্লাপাড়ায় কিশোরী গণধর্ষণের শিকার-২ ধর্ষক গ্রেফতার।
উল্লাপাড়ায় কিশোরী গণধর্ষণের শিকার-২ ধর্ষক গ্রেফতার।
উল্লাপাড়ায় চাচার বিয়ে খেয়ে বাড়ি ফেরার পথে ১১ বছর বয়সী এক কিশোরী গণধর্ষণের স্বীকার হয়েছে । ঘটনাটি ঘটেছে উল্লাপাড়া উপজেলার দূর্গানগর ইউনিয়নের ইসলামপুর দক্ষিণ পাড়া গ্রামে । ওই কিশোরী ইসলামপুর দক্ষিণ পাড়া গ্রামের মোঃ চাঁদ আলীর মেয়ে । কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে উল্লাপাড়া মডেল থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছে ।
মামলা সুত্রে জানা যায় সোমবার বেলা আড়াই টার সময় দাদার বাড়ি থেকে চাচার বিয়ে খেয়ে নিজ বাড়িতে ফেরার পথে ইসলামপুর দক্ষিণ পাড়া নুর ইসলামের তাঁত কারখানার কাছে পৌঁছালে ২ তাঁত শ্রমিক মোঃ গোলাম ও নূর ইসলাম ওই কিশোরীর মুখে গামছা পেঁচিয়ে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে পার্শ্ব বর্তী পরিত্যাক্ত বাড়ির দালানের রুমে নিয়ে জোরপূর্বক পালাক্রোমে দুই বন্ধু মোঃ গোলাম ও নূর ইসলাম ধর্ষণ করে ।
কিশোরীর আত্মচিৎকারে পাশের বাড়ির মানুষ ঘটনা স্থলে পৌঁছে দেখে কিশোরী ঘরের মেঝেতে রক্তান্ত অবস্থায় পরে আছে।
এ সময় গোলাম ও নূর ইসলাম ঘটনার স্থল থেকে সুকৌশলে পালিয়ে যায় । কিশোরীকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য সিরাজগঞ্জ সদর হাডপাতালে ভর্তি করে দেয় ।১৫ মার্চ সোমবার রাতে এ বিষয়ে উল্লাপাড়া মডেল থানায় মামলা দায়ের হওয়ার পর থানা পুলিশ ওই ২ ধর্ষককে গ্রেফতার করেছে ।
এ বিষয়ে উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)মোঃ হুমায়ন কবির জানান ধর্ষণের ঘটনা সত্য । মামলা দায়ের পর পরই ওই ২ ধর্ষককে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে । ধর্ষিতাকে ডাক্তারি পরীক্ষা করার জন্য সিরাজগঞ্জ সদর হাডপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে ।
-
রাজশাহীতে ফেন্সিডিলসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার।
রাজশাহীতে ফেন্সিডিলসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার।
রাজশাহী মহানগরীতে মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ৫৪ বোতল ফেন্সিডিলসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
গ্রেফতারকৃত হলো রাজশাহী মহানগরীর কাটাখালী থানার চরখানপুর গ্রামের মোঃ সাবান আলীর ছেলে মোঃ রিমন আলী(৩২), দামকুড়া থানার চর মাজরদিয়া গ্রামের মোঃ কামরুল শেখের ছেলে মোঃ জীবন শেখ(২৩) ও মোঃ জালাল উদ্দিনের ছেলে মোঃ ইব্রাহীম শেখ(২২)।
ঘটনা সূত্রে জানা যায়, গতকাল ১৩ মার্চ বিকেল সাড়ে ৪ টায় রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার মোঃ আরেফিন জুয়েলের সার্বিক তত্ত্বাবধায়নে অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিবি) মোঃ আব্দুল্লাহ আল মাসুদের নেতৃত্বে পুলিশ পরিদর্শক মোঃ রেজাউল হাসান, এসআই মোঃ মাহফুজুর রহমান ও তার টিম মহানগর এলাকায় মাদকদ্রব্য উদ্ধার ও বিশেষ অভিযান ডিউটি করছিলো। এসময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারেন যে বোয়ালিয়া মডেল থানার বড়কুঠি বালুরঘাট এলাকায় কিছু মাদক ব্যবসায়ী ফেন্সিডিল ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য অবস্থান করছে।
উক্ত সংবাদের প্রেক্ষিতে ডিবি পুলিশের ঐ টিম বিকেল পৌনে ৫ টায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আসামী রিমন আলী, জীবন শেখ ও ইব্রাহীম শেখকে ৫৪ বোতল ফেন্সিডিলসহ গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
রাজশাহী মহানগর এলাকাকে অপরাধ মুক্ত ও মাদক-চোরাচালান নির্মূল করার লক্ষে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের সম্মানিত পুলিশ কমিশনার মোঃ আবু কালাম সিদ্দিকের নির্দেশে এধরনের অভিযান অব্যাহত রয়েছে যা আগামীতেও অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
-
মাধবপুরে শিবলিঙ্গ মুর্তি উদ্ধার,বাড়ির মালিক গ্রেফতার।
মাধবপুরে শিবলিঙ্গ মুর্তি উদ্ধার,বাড়ির মালিক গ্রেফতার।
হবিগঞ্জের মাধবপুরে একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে প্রায় ২৮ কেজি ওজনের একটি কষ্টিপাথরের শিবলিঙ্গ মূর্তি উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় বাড়ির মালিক অরুন সরকার (৫৫)কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গোপন সুত্রে খবর পেয়ে তেলিয়াড়া (হরষপুর)পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ ইন্সপেক্টর মো. মজিবুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বে এক দল পুলিশ উপজেলার শাহজাহানপুর ইউনিয়নের উত্তর সুরমা গ্রামের অরুন সরকারের বাড়িতে রবিবার রাত সাড়ে ১১ দিকে অভিযান চালায়।অরুণ সরকারের বসত ঘরের একপাশে গরু রাখার ঘরে প্লাস্টিকের বস্তায় মোড়ানো বিশাল আকৃতির কষ্টিপাথরের শিবলিঙ্গ মুর্তি উদ্বার করেন। উদ্ধারকৃত মূর্তিটির ওজন ২৭ কেজি ৯শ গ্রাম। এসময় বাড়ির মালিক মৃত অনুকুল সরকারের ছেলে অরুন সরকার(৫৫) কে গ্রেফতার করা হয়।পুলিশের ধারনা, অরুণ সরকার মূর্তিটি পাচারের উদ্দেশ্যে নিজ হেফাজতে রেখেছিল। কিন্তু দরদামে বনিবনা না হওয়ায় বিক্রি হয়নি। এরই মধ্যে পুলিশ গোপন সুত্রে খবর পেয়ে মূল্যবান মুর্তিটি অরুনের হেফাজত থেকে উদ্ধার করে। মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন এব্যাপারে মামলা প্রক্রিয়াধীন। -
মাধবপুরে ৭ জুয়াড়ী গ্রেফতার।
মাধবপুরে ৭ জুয়াড়ী গ্রেফতার।
হবিগঞ্জের মাধবপুরে সাতজন জুয়াড়ি কাছ থেকে খেলার সামগ্রী ও নগদ অর্থ সহ গ্রেফতার করা হয়েছে।
গত রাত শনিবার ৯টা ২০ মিনিটের সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাধবপুর থানার এস,আই, হুমায়ুন কবির সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে অভিযান চালিয়ে উপজেলা বুল্লা ইউনিয়নের বুল্লা গ্রামের ইউনুস মিয়ার বসত বাড়ি থেকে সাতজন জুয়াড়ীকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।গ্রেফতারকৃত সাতজন আসামি হলেন:- ইউনুস মিয়া (৫০) পিতা মৃত মাহারাজ মিয়া ছেলে, মাফুজ মিয়া (৪৫) পিতা মৃত সাধু মিয়া ছেলে, জব্বার মিয়া (৩৫) পিতা মৃত নুরধন মিয়া ছেলে, বিমল পাল (৩৫) পিতা গীরেন্দ্র পাল ছেলে সর্ব সাং বুল্লা, আলমগীর মিয়া (৪৫) পিতা আব্দুল বাকী ছেলে, সোহেল মিয়া (৩০) পিতা মৃত অহিদ মিয়া ছেলে সর্ব সাং খাটুরা, ইউনুস আলী (৫০) পিতা মৃত খোরশেদ আলী ছেলে, সাং বানেশ্বর, বুল্লা ইউনিয়ন উপজেলার বাসিন্দা। গ্রেপ্তারের সময় আসামি দের কাছে থেকে তাস ও নগদ অর্থ দুই হাজার ১’শ ২০’ টাকা উদ্ধার করেন আসামি দের থানা হাজতে প্রেরণ করে।এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বুল্লা ইউনিয়ন এর নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিজান বলেন, আমার ইউনিয়নের জুয়া ও মাদক বন্ধে আমি সবসময় সক্রিয় ভুমিকা পালন করব।এই বিষয়ে কথা হয় মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ আব্দুর রাজ্জাক সত্যতা স্বীকার করে জানান গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে ১৮৬৭ সনের প্রকাশ্য জুয়াড়ি আইনে ৩/৪ ধারা নিয়মিত মামলা রুজু করে আজ রবিবার ১৩ মার্চ দুপুরে দিকে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।