Tag: কম্বল

  • শীতের কম্বল চাইতে গিয়ে পেলেন প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর।

    শীতের কম্বল চাইতে গিয়ে পেলেন প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর।

    ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের সদস্য শ্যামলী রানীর হাতে মুজিব জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরের চাবি তুলে দেন ঠাকুরগাঁওয়ের জেলা প্রশাসক মো. মাহবুবুর রহমান।

    আম্বিয়া খাতুনের বয়স ৬০ বছর পেরিয়েছে। মানুষের সহায়তায় চলে তাঁর জীবন। সরকারি জায়গায় একটি ছাপরা আছে তাঁর, সেটাও জরাজীর্ণ। বৃষ্টি এলেই চাল চুইয়ে ঘরের মেঝে ভিজে যায়। রাতে ঠিকমতো ঘুমাতে পারেন না। শীতের কারণে গত বুধবার তিনি একটি কম্বলের জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে এসেছিলেন।
    জেলা প্রশাসক তাঁর কষ্টের কথা শুনে মুজিব জন্মশতবর্ষের একটি ঘর উপহার দিলেন। ঘটনাটি ঠাকুরগাঁওয়ের।

    আজ শুক্রবার (২৪ডিসেম্বর) বিকেলে সদর উপজেলার কান্দর পাড়ায় মুজিব জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে গড়ে ওঠা আশ্রয়ণ প্রকল্পে গিয়ে আম্বিয়া খাতুনকে ওই ঘরের চাবি বুঝিয়ে দেন জেলা প্রশাসক মো. মাহবুবুর রহমান।

    জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, সপ্তাহের প্রতি বুধবার ঠাকুরগাঁওয়ের জেলা প্রশাসক গণশুনানির মাধ্যমে জনগণের অভাব, অভিযোগ, আবেদন, নিবেদন শোনেন। গত বুধবার গণশুনানিতে শতাধিক মানুষ তাঁদের কথা জেলা প্রশাসককে শোনান। সে সময় কেউ কেউ চাকরি, কেউ চিকিৎসার খরচ, কম্বল ও আর্থিক সহায়তার আবেদন করেন। অনেকে পরের জমিতে বসবাস করার কষ্টের কথা জানান।

    এ সময় আম্বিয়া খাতুনও তাঁর কষ্টের কথা বলেন। জেলা প্রশাসক অসহায়দের ঘর ও জমি দেওয়ার আশ্বাস দেন। পরে তিনি সদর উপজেলা ইউএনওর সঙ্গে কথা বলে সেই সব অসহায় মানুষকে মুজিব শতবর্ষের ঘরে থাকতে প্রস্তাব দেন। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে ২৫ জন ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারের মধ্যে ঘরের চাবি তুলে জেলা প্রশাসক।

    তাঁদের মধ্যে অসহায় ও ভূমিহীন আম্বিয়া খাতুনও আছেন। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু তাহের মো. সামসুজ্জামান, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহরিয়ার রহমান প্রমুখ।

    ঘর পেয়ে আম্বিয়া খাতুন বলেন, ‘পরের জায়গায়ত কষ্ট করি আছু। বৃষ্টির দিনত কষ্ট আরও বাড়ি যায়। এলা কঠিন শীত করচে। তাই ডিসি স্যারের কাছে একখান কম্বলের তানে গেছিনু। স্যার মোর কথা শুনিয়া এখান ঘর দিবা চাহিল। মুই সেলা (তখন) বিশ্বাস করিবা পারুনি। এইঠে আসিয়া দেখিনু মোরতানে একখান ঘর রেডি করে রাখিছে। মুই আর কী কহিম। গেছিনু কম্বল চাহিবা, পানু একখান পাকা ঘর।’

    আম্বিয়ার মতো ঘর পেয়েছেন শ্যামলী রানী (৫৫)। তিনি বলেন, ‘আমি মরার আগে বিল্ডিং ঘরে শুইয়া যাইতে পারমু, জীবনেও ভাবি নাই। যারা আমাকে ঘর দিল, ভগবান যেন তাদের ভালো করে।’

    এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. মাহবুবুর রহমান বলেন,কেউ গৃহহীন থাকবেন না,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ঘোষণা দিয়েছেন। আমরা সেটা বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছি। গণশুনানিতে আসা অনেকের মুখে যখন শুনলাম,তাঁদের থাকার মতো নিজস্ব ঘর নেই। তখন প্রধানমন্ত্রীর সেই ঘোষণার কথা মনে পড়ে গেল। এসব অসহায় মানুষগুলো মুজিব শতবর্ষের ঘর পাওয়ার সুযোগ থাকায়, আজ নিজেই প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর তাঁদের বুঝিয়ে দিলাম।’

  • বেলকুচিতে ফেসবুকের সংগৃহীত অর্থায়নে শীতার্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ।

    বেলকুচিতে ফেসবুকের সংগৃহীত অর্থায়নে শীতার্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ।

    বেলকুচিতে ফেসবুকের সংগৃহীত অর্থায়নে শীতার্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ

    সবুজ সরকার বেলকুচি সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি:সিরাজগঞ্জ বেলকুচিতে ফেসবুকের মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থায়নে ২ শত শীতার্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।শনিবার সকালে সাংবাদিক মামুন বিশ্বাসের আয়োজনে বেলকুচি উপজেলার বেলকুচি ইউনিয়ন পরিষদ থেকে এ কম্বল বিতরণ করা হয়।

    কম্বল বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন, বেলকুচি থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গোলাম মোস্তফা, বেলকুচি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোলায়মান হোসেন, ১ নং ওয়ার্ড মেম্বর নজরুল ইসলাম, যমুনা টিভির সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার ও বেলকুচি প্রেসক্লাবের যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা রুবেল, সাংগঠনিক সম্পাদক জহুরুল ইসলাম, সদস্য এম, এ, মুছা, পারভেজ আলী, সবুজ সরকার প্রমূখ।

  • বাঘায় ব্যাংক এশিয়া‘র উদ্যোগে দরিদ্রদের কম্বল বিতরণ।

    বাঘায় ব্যাংক এশিয়া‘র উদ্যোগে দরিদ্রদের কম্বল বিতরণ।

    মোস্তাফিজুর রহমান,বাঘা(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃ রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় ব্যাংক এশিয়া‘র উদ্যোগে দরিদ্র মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। শুক্রবার (১০ডিসেম্বর) বিকেল ৪ টার সময় উপজেলা মনিগ্রাম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এই কম্বল বিতরণ করা হয়। মনিগ্রাম ইউনিয়নের ৬০ দরিদ্র মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ হয়।
    উপজেলা আওামীলীগের সহ সভাপতি কাবাতুল্লাহ সভাপতিত্বে কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, ব্যাংক এশিয়া‘র রাজশাহী শাখার ম্যানেজার মো. একরাম হোসেন ।
    কম্বল বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন,এজি প্লাষ্টিক কম্পানীর ব্যবস্থাপক আব্দুল গণি, মনিগ্রাম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক মো. মাইনুল হক মনি, শিক্ষক রাজকুমার সরকার প্রমুখ।
  • সিরাজগঞ্জে অসহায় শীতার্ত নারী আদিবাসীদের মাঝে কম্বল ও চাদর বিতরন।

    সিরাজগঞ্জে অসহায় শীতার্ত নারী আদিবাসীদের মাঝে কম্বল ও চাদর বিতরন।

    আজিজুর রহমান মুন্না,সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জে আদিবাসী দুস্থ, অসহায় ও গরীব শীতার্ত নারীদের মধ্যে উন্নত মানের কম্বল ও চাদর বিতরন করা হয়েছে।

    জার্মানি ভিত্তিক দাতা সংস্থা মুসলিম হেলফেন এর অর্থায়নে -জাতীয় পর্যায়ের এনজিও সোশ্যাল এইড এর উদ্যোগে এবং সিরাজগঞ্জের গ্রামীণ ফেন্ডস ফাউন্ডেশনের আয়োজনে-সিরাজগঞ্জের আদীবাসী সম্প্রদায়ের ওইসব দুস্থ, অসহায় ও গরীব ৩৫০ জন নারীদের মাঝে ৩৫০পিচ কম্বল ও ৩৫০ পিচ চাদর।

    শনিবার ২৭ নভেম্বর – সকালে সিরাজগঞ্জ পৌরশহরের আমলাপাড়া ঈদগাহ মাঠ প্রাঙ্গণ হতে বিতরন কালে উপস্থিত ছিলেন,সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান এস,এম নাছিম রেজা নূর দিপু, পৌর মহিলা আওয়ামীলীগের নেত্রী আয়েশা নাসরিন এমেলী, দাতা সংস্থার প্রতিনিধি ইসহাক এম সোহেল,সোশ্যাল এইডের উপদেষ্টা মোঃ আলী সোহেল,সোশ্যাল এইডের নির্বাহী পরিচালক বাবুল আক্তার,পিডাব্লিউডি এনজিওর নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা জলি, গ্রামীণ ফেন্ডস এর পরিচালক এস,এম আব্দুস ছালাম মামুন প্রমুখ।

    ওইসব শীতার্ত দুস্থ,অসহায় আদিবাসী নারীরা বিতরনকৃত শীতবস্ত্র পেয়ে খুশিমনে বাড়ী ফিরছেন।