Tag: অভিযোগ

  • কালিয়াকৈরে ৭ বছরের শিশু ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত হরেন্দ্র গ্রেফতার।

    কালিয়াকৈরে ৭ বছরের শিশু ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত হরেন্দ্র গ্রেফতার।

    স্টাফ রিপোর্টারঃ
    গাজীপুরের কালিয়াকৈর টাঙ্গাইলের নাগরপুর এলাকায় পুলিশের অভিযানে হরেন্দ্রকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
    গাজীপুর উপজেলার উত্তর গজারিয়া এলাকায় ৭ বছরে কন্যা শিশুকে করা হয়েছে। ধর্ষনের অভিযোগে হরেন্দ্র মনি দাসকে গ্রেফতার করেছে। পুলিশ।
    পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার উত্তর গজারিয়া গ্রামের অখিল চন্দ্র মনিদাসের শিশু কন্যা কোহেলী (৭) কে তার প্রতিবেশী অমুল্য মনিদাসের পুত্র হরেন্দ্র মনি দাস (৩৫) প্রলোভন দেখিয়ে নিজের বাড়িতে নিয়ে যায়। এক পর্যায়ে কোহলীকে টয়লেটের ভিতরে নিয়ে ধর্ষন করে। এ সময় তার চিৎকারের লোকজন এগিয়ে আসলে হরেন্দ্র দৌড়ে পালিয়ে যায়।
    পরে বাড়ির লোকজন রক্তাক্তবস্থায় তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। ঘটনাটি জানাজানি হলে পুলিশ শিশুটিকে উদ্ধার করে।
    এ ঘটনায় শিশুর মা ফুলতুলি দাস বাদী হয়ে কালিয়াকৈর থানায় মামলা দায়ের করলে পুলিশ হরেন্দ্র কে গ্রেফতার করে।
    কালিয়াকৈর থানা পুলিশের (এস আই) জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে বুধবার টাঙ্গাইলের নাগরপুর এলাকা থেকে হরেন্দ্র কে গ্রেফতার করা হয়।
  • কালিয়াকৈর দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ।

    কালিয়াকৈর দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ।

    শাকিল হোসেন,কালিয়াকৈর(গাজীপুর)প্রতিনিধিঃ

    গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সুত্রাপুর ইউনিয়নের উওর গজারিয়া এলাকায় বরিবার সন্ধ্যায় দ্বিতীয় শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী হলেন, উওর গজারিয়া এলাকার অখিল চন্দ্র মনিদাসের মেয়ে (৭)।

    তিনি গজারিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণীতে লেখাপড়া করেন। ঘটনাটি ঘটিয়েছে উত্তর গজারিয়া এলকার মৃত অমিল্য চন্দ্র মনিদাসের ছেলে হরেন্দ্র চন্দ্র মনিদাস (৩৫)।

    এলাকাবাসী সূএে জানা যায়, রবিবার দিনটি ছিল সনাতনী হিন্দু ধর্মালম্বীদের সরস্বতী পূজার প্রথম দিন। এইদিনে প্রতিবেশি কাকা হরেন্দ্র চন্দ্র মনিদাস শিশুর নিজ বাড়ি থেকে কোলে তোলে নিয়ে ঠাকুর বাড়ি সরস্বতী পূজা দেখানোর কথা বলে নিয়ে যায়। কিছুপর পর শিশুর মেঝো বোন সিনথিয়া মনিদাস অনেক খোঁজাখুঁজির পর হরেন্দ্র চন্দ্রের বাড়িতে টয়লেট বন্ধ দেখে সন্দেহ হয়। দীর্ঘ সময় টয়লেট বন্ধ থাকার কারনে সিনথিয়া হরেন্দ্র কাকাকে ডাকতে থাকে। কিন্তু হরেন্দ্র জানান ও ঠাকুর বাড়িতে আছে। কিন্তু সিনথিয়ার ধাক্কাধাক্কিতে একপর্যায় টয়লেটের দরজা খুলে এবং শিশুটিকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত।

  • মাধবপুরে আ.লীগ নেতার ভাই রানার বিরুদ্ধে রাস্তার গাছ কাটার অভিযোগ।

    মাধবপুরে আ.লীগ নেতার ভাই রানার বিরুদ্ধে রাস্তার গাছ কাটার অভিযোগ।

    মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি:
    হবিগঞ্জের মাধবপুরে স্থানীয় এক প্রভাবশালী ব্যাক্তির বিরুদ্ধে সরকারি রাস্তার পাশের সরকারি গাছ কেটে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার (২৫ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার ধর্মঘর ইউনিয়নের
    ধর্মঘর পশ্চিম বাজার থেকে হাই স্কুলের মাঠ হয়ে দক্ষিণ দিকে মালঞ্চপুর-সন্তোষপুর এলাকায় যাওয়ার ডিসি রোড থেকে বড় বড় ৭ টি আকাশমণি গাছ কেঁটে নিয়ে যায় স্থানীয় আশরাফুল আলম রানা। সে ধর্মঘর ইউনিয়নের কালিকাপুর গ্রামের মৃত আহাম্মদ আলী’র পুত্র। স্থানীয় লোকজন জানায়, সে এর আগেও বিগত সরকারের আমলে এই রাস্তা থেকে বেশকিছু গাছ কেটে নিয়েছিলেন। তার দুই ভাই স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা হওয়ায় তখন ভয়ে কেউ কিছু বলেননি। এব্যাপারে আশরাফুল আলম রানার সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোন বক্তব্য দিতে রাজি হননি। গাছ কাটার খবর পেয়ে মনতলা ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা মো: মজিবুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।তিনি গাছ কেটে নিয়ে যাওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সে রাস্তার জায়গা থেকে গাছ কেটে নিয়েছে। এখন সে দাবি করছে এটা তার জায়গা। তবে আমরা সার্ভেয়ার এনে মেপে দেখেছি গাছগুলো রাস্তার জায়গায় পড়েছে। সহকারী কমিশনার ভূমি মো: মুজিবুর রহমান জানান, খবর পেয়ে তহসিলদার ও সার্ভেয়ার ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। উনাদের রিপোর্ট এর ভিত্তিতে আমরা দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
  • লক্ষ্মীপুরে ইসমাইলের বিরুদ্ধে জমি দখল করে গাছ কাটার অভিযোগ।

    লক্ষ্মীপুরে ইসমাইলের বিরুদ্ধে জমি দখল করে গাছ কাটার অভিযোগ।

    লক্ষীপুর প্রতিনিধি।

    লক্ষ্মীপুরে শাহা আলম ভোগদখলকৃত জমিতে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করে রাতের অন্ধকারে দা, চেনী নিয়ে জমির দখল করে গাছ কেটে নিয়ে যায় অভিযোগ উঠেছে
    ইসমাইলের বিরুদ্ধে। এর আগে ২০২২ইং সালে শাহা আলম কে মারধোর করে মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে প্রেরণ করেন অভিযুক্ত ইসমেলেরা।

    শাহা আলম স্ত্রী খোদেজা বেগম জানিয়েছেন, বল খেলা কে কেন্দ্র করে ইসমাইলের ছেলেরা ইয়াসিন হাসান এর উপরে হামলা চালায়

    গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩ জানুয়ারি আব্দুল খালেক নেতৃত্ব ১০-১৫ জনের একটি দল মিলে ৩৯০ দাগে জোর পূর্বক সোয়া দুই শতাংশ জমিতে গাছ কেটে নিয়ে যায় ইসমাইল গংরা।

    এঘটনা ঘটে শাহাব উদ্দিন হাজী বাড়ী শিবপুর ৮নং ওয়ার্ডের ১১নং হাজির পাড়া ইউনিয়ন ৩৯০ দাগের সোয়া দুই শতাংশ জমিন দখল করে আব্দুল খালেকেরা জমির মালিক শাহা আলম পরিবার ইসমাইলের বাহিনীর ভয়ে আতঙ্ক বিরাজ করছেন তারা চরম নিরাপত্তাহীনতা ভুগতেছেন যে কোন মুহূর্তে রক্ত ক্ষয়ী সংঘর্ষ ঘটনা করতে পারে এমন দাবি এ বাড়ির বসতে জমি নিয়ে দুই পক্ষ আদালতে মামলা চলমান রয়েছে।

    চন্দ্রগঞ্জ থানার (ওসি) কায়সার হামেদ চৌধুরী বলেন, ছোট শিশু বল খেলা কে কেন্দ্র করে ও জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে হামলা ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাস্থল পুলিশ গিয়ে উভয় পক্ষের সঙ্গে কথা বলেছে।ঘটনাটি তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে

  • কালিয়াকৈরে স্কুলের জমি জবর দখলের অভিযোগ।

    কালিয়াকৈরে স্কুলের জমি জবর দখলের অভিযোগ।

    কালিয়াকৈর(গাজীপুর) প্রতিনিধিঃ

    গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলায় আটাবহ ইউনিয়নের গোসাত্রা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে খেলার মাঠে বাঁশের বেড়া দেওয়ায় শিক্ষার্থীদের খেলাধূলায় প্রতিনিয়ত বিঘ্ন ঘটছে। খেলা ধূলা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে দুই শতাধিক শিক্ষাথী। বিদ্যালয়ের জমি দখল করে সীমানা প্রাচীর ও জমি জবর দখল করে বিদ্যালয়ের মাঠে বাঁশের বেড়া ও চারা রোপন করার অভিযোগ উঠেছে পার্শ্ববর্তী জমির মালিক শওকত হাসান খান ও মহসিন আলী খানের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত মোঃ মহসিন আলী খান বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তার দাবী তিনি যে জায়গায় বাঁশের বেড়া দিয়েছেন তা অন্য দাগের জমি। তাই স্কুলের খেলার মাঠ দখলের প্রশ্নই উঠে না। বিষয়টি সুরাহা করার জন্য স্কুলের প্রধান শিক্ষক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন

    শনিবার দুপুরে দিকে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, গোসাত্রা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের টিনশেটসহ তিনটি ভবন রয়েছে। ছাদ পেটানো স্কুলের মাঠের পূর্বপাশের ভবনের দক্ষিণ পাশ ঘেষে আশা ইকো পার্কের জন্য যাতায়াত সড়ক ও গেইট তৈরি করা হয়েছে। এই পার্কের গেইট দিয়ে যাতায়াতের জন্য স্কুল মাঠের দক্ষিণে একটি বহুতল বাড়ী রয়েছে। সেই বাড়ীর মালিক মোঃ মহসিন আলী খান ও শওকত হাসান খান স্কুল মাঠের অধিকাংশ এলাকায় বাঁশের বেড়া দিয়ে আটকে দিয়েছেন। এ বিষয়টি নিয়ে গ্রামের সাধারণ মানুষের মিশ্র প্রতিকৃয়া দেখা দেয়। এঘটনায় স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা ছালমা বেগম স্কুলের জমি বুঝিয়ে দেওয়ার এবং সীমানা নির্ধারণের জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে একটি আবেদন দিয়েছেন।
    গ্রামবাসীরা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ১৯৩৯ সালে ওই গ্রামের সালে আফসার উদ্দিন দেওয়ান নামের এক গ্রামবাসী স্কুলের নামে গোসাত্রা মৌজায় এসএ দাগের ৬১১ দাগের ২৯ শতাংশ, ৬১১ দাগে ৪ শতাংশ মরিয়ম আক্তার নামের আরেক নারী দশমিক ২৫শতাংশ এবং অভিযুক্ত মহসিন আলী খান ৪ শতাংশ জমি লিখে দেন। স্কুলের নামে ৩৭ দশমিক ২৫ শতাংশ জমি থাকলেও মুলত স্কুলের দখলে ২৫ শতাংশের কম রয়েছে। এতে ১২ দশমিক ২৫ শতাংশ জমি বেহাদ হয়ে গেলেও স্কুল কর্তৃপক্ষের টনক নড়েনি। স্কুলের জমি ঘেষে স্কুলের সাবেক সভাপতি মোঃ মহসিন আলী খান ও শওকত হাসান খান বহুতল ভবন তৈরি করে বাড়ীর সীমানায় বাঁশের বেড়া দিয়ে আটকিয়ে দেন। এতেই স্কুল কর্তৃপক্ষের টনক নড়লে স্কুলের প্রধান শিক্ষক বিষয়টি সুরহা করার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাও কাছে একটি আবেদন দেন।
    শিক্ষার্থীরা জানান, তাদের স্কুলের পাশে একটি পার্ক ও খেলার মাঠে বাঁশের বেড়া দেওয়াতে খেলাধুলা করতে পারছে না। অভিলম্বে বাঁশের বেড়া সরিয়ে খেলার মাঠটি অবমুক্ত করার দাবী জানায়।
    প্রধান শিক্ষক ছালমা বেগম জানান, আফসার উদ্দিন দেওয়ান স্কুলে জমি লিখে দিলেও নানা জটিলতায় জমিটি স্থানীয় ডা. জলিলুর রহমানের নামে আরএস রেকর্ড হয়ে যায়। ওই সময় হয়তো স্কুলে যারা দায়িত্ব পালন করেছিলেন তারা রের্কডের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। গত এক সাপ্তাহে স্থানীয় মহসিন আলী খান ও তার ভাই শতকত আলী খান স্কুল মাঠে বাঁশের বেড়া দিয়ে কিছু গাছের চারা লাগিয়েছেন। স্কুলের দেওয়াল ঘেষে কিছু অংশে সীমানা প্রাচীর নির্মাণও করেছেন। ফলে স্কুলের সীমানা নির্ধারণ না করে বাঁশের বেড়া দেওয়াতে স্কুলের শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা করতে সমস্যা হচ্ছে। তাই স্কুলের জমি মাপা ও সীমানা নির্ধারণ করার জন্য উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাও মাধ্যমে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে একটি আবেদন দিয়েছি।
    অভিযুক্ত মহসিন আলী খান বলেন, গোসাত্রা মৌজায় ৬১০ ও ৬১১ দাগে আফছার উদ্দিন দেওয়ান ভুয়া দলিল বানিয়ে স্কুলকে জমি লিখে দেওয়ায় স্কুলের জমি নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে। আমি নিজেও স্কুলকে চার শতাংশ জমি লিখে দিয়েছি। আরো ২৫ শতাংশ আমরা ভাইবোন মিলে স্কুলের নামে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তবে যে দাগে বাঁশের বেড়া দিয়েছি সেই দাগ হলো ৬১০ দাগে ২৮ শতাংশ জমি রয়েছে। যা ২৮ শতাংশ জমিই আমাদের নামে এসএ ও আর এস রের্কড রয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেছি, বিষয়টি দ্রুত সীমাংসা করার জন্য অনুরোধ করেছি। তবে আমি স্কুলের জমি বাঁশের বেড়া দিয়ে দখল করিনি। আমার বের্কডী জমিতে বাঁশের বেড়াতে অনেকেই ভুল বুঝতে শুরু করেছেন।
    উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল মতিন জানান, এ বিষয়ে লিখিত আবেদন পেয়েছি। শীঘ্রই বিদ্যালয়ের জমি মেপে সীমানা নির্ধারণে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
    উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহাম্মেদ জানান, গোসাত্রা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জমি মেপে সীমানা নির্ধারনের আবেদন পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জমি কেউ দখল করে নিয়ে আত্মসাৎ করার কোন সুযোগ নেই। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

  • অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে দালাল সহ গ্রেফতার-৭।

    অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে দালাল সহ গ্রেফতার-৭।

    মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ
    হবিগঞ্জের মাধবপুরে অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা কালে দালালসহ ৭ জনকে গ্রেফতার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে  আটটায় সরাইল ব্যাটালিয়ন (২৫ বিজিবি) এর অধীনস্থ ধর্মঘর বিওপির একটি টহল দল উপজেলার ধর্মঘর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী সস্তামোড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা কালে ২ দালালসহ ৭ জনকে গ্রেফতার করেন। ধৃত ব্যাক্তির হলো, নরসিংদী জেলার রায়পুর উপজেলার রাজপ্রাসাদ গ্রামের চান মিয়ার এর পুত্র মো: মনির (৪৫), ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার তীরকোনা গ্রামের সামু সরকার এর পুত্র ঘনুরঞ্জন সরকার(২৩), নাসিরনগর উপজেলার সিংহগ্রাম এর রাজকুমার দাস এর পুত্র রাম গোবিন্দ দাস(৩৭) ও তার ছোট ভাই ধর্মদাস(২৩), লালমোহন শাহাজী’র পুত্র সুশীল শাহাজী (২০), মাধবপুর উপজেলার সন্তোষপুর গ্রামের মো: কামাল মিয়া’র পুত্র মো: হৃদয় মিয়া (২৫) ও মৃত ওলি রহমান এর পুত্র মোঃ মোখলেছুর রহমান (৩০)। সরাইল ব্যাটালিয়ন (২৫ বিজিবি) এর অধিনায়ক লেঃ কর্নেল ফারাহ্ মোহাম্মদ ইমতিয়াজ, বিজিওএম, পিএসসি, সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, আটককৃত ব্যাক্তিদের মাধবপুর থানায় মামলা দায়ের পূর্বক হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
  • মাধবপুরে নকল ব্যাটারির পানি ও খাবার পানি বাজারজাতকরনের অভিযোগ।

    মাধবপুরে নকল ব্যাটারির পানি ও খাবার পানি বাজারজাতকরনের অভিযোগ।

    মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি:
    হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার আন্দিউড়া ইউনিয়নের দূর্গাপুর গ্রামে অ-স্বাস্বহ্যকর পরিবেশে( মিনারেল ড্রিংকিং ওয়াটার) পানীয়জলের প্যাকেজিং ও বিশ্বের স্বনামধন্য ব্রান্ড VoLVO কোম্পানির মোড়ক ব্যবহার করে প্রতারণার আশ্রয়ে ব্যাটারিতে ব্যবহৃত পানি উৎপাদন প্যাকেজিং ও বাজারজাত করণের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
    এলাকাবাসী অভিযোগে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, দূর্গাপুর গ্রামের, হরেন্দ্র সরকারের ছেলে তপন সরকারের মালিকানাধীন রুহী ড্রিংকিং ওয়াটার নামক কারখানায় শিশু শ্রমিক দিয়ে দেদারসে পানি বোতলজাত করা হচ্ছে। এখানে নকল ব্যাটারির পানির কন্টিনের ও বোতলের গায়ে লাগানো হচ্ছে বিশ্ববিখ্যাত ব্রান্ড VOLVO কোম্পানির মোড়ক।
    অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পানি বোতলজাত করনের কাজে ব্যাস্ত শ্রমিক,প্রতিবেদককে জানান একই কারখানায় রুহী ড্রিংকিং ওয়াটার ও ব্যাটারিতে ব্যবহৃত VOLVO লগো সম্বলিত লেবেল ছাপিয়ে এনে বোতলের গায়ে লাগিয়ে বাজারজাত করা হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক
    এলাকাবাসী জানান উপজেলার মাধবপুর সদর সহ আশেপাশের বাজার গুলো তে ড্রিংকিং ওয়াটার এবং স্হানীয় গাড়ির ওয়ার্কশপ গুলোতেই VOLVO  ব্র‍্যান্ডের ব্যাটারির পানি সহজে বাজারজাত করা হচ্ছে। এতে স্হানীয় অসাধু ব্যবসায়ীরা সাময়িক লাভবান হলেও প্রকৃতপক্ষে গাড়ির মালিকগন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। অন্যদিকে বিশ্বের অন্যতম ব্র‍্যান্ড volvo কোম্পানি সুনাম ক্ষুন্ন হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
    তাছাড়া নিম্নমানের পানি পান করার ফলে এলাকায় রোগজীবাণু ছড়িয়ে পড়ে স্বাস্থ্য হানীর আশংকা রয়েছে।
    জানতে চাইলে রুহী ড্রিংকিং ওয়াটার ফ্যাক্টরির মালিক তপন সরকার জানান তিনি ম্যানেজ করেই এ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন।
    এ বিষয়ে হবিগঞ্জ জেলা পরিবেশ আন্দোলনের নেতা, সোহেল রানা জানান দেশে প্রচলিত আইনানুযায়ী শিশু শ্রম নিষিদ্ধ, তাছাড়া অস্বাস্থ্যকর  পরিবেশে পানীয় জল বাজারজাত করনের ফলে স্বাস্থ্য খাত ঝুকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।
    অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ও বিএসটি আই এর অনুমোদনহীন এ ড্রিংকিং ওয়াটার ব্যবহার কতটুকু স্বাস্থ্য সম্মত এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, ডা:মো: ইমরুল হাসান জাহাঙ্গীর বলেন,অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে পানীয়জল মোড়কজাত করনের ফলে বিভিন্ন ধরনের রোগজীবাণু ছড়াবে,তাছাড়া পানিতে আর্সেনিকের উপস্থিতি থাকলে বড় ধরনের যে কোন রোগ ছড়াতে পারে।
    এ বিষয়ে মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদ বিন কাশেম বলেন,এ ব্যাপারে শীঘ্রই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
  • গোদাগাড়ীতে গৃহবধূর আত্মহত্যার অভিযোগ।

    গোদাগাড়ীতে গৃহবধূর আত্মহত্যার অভিযোগ।

    গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃ রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে সুমি খাতুন (২৮)নামের এক গৃহবধূ বাড়ির ছাদের সিড়ি ঘরে দড়ি টাঙ্গিয়ে গলাই ফাস দিয়ে আত্মহত্যার অভিযোগ উঠেছে । নিহত গৃহবধূ ঐ একই উপজেলার চাপাল গ্রামের সাইফুল ইসলামের স্ত্রী ।নিহত সুমির দুইটি কন্যা সন্তান রয়েছে। একটির বয়স ১২ ও অপরটির বয়স ৫। স্থানীয়রা জানাই ১৬ই নভেম্বর বেলা অনুমানিক ১১ টার দিকে সুমি পরিবারের অজান্তে পাকা বাড়ির ছাদের সিঁড়ি ঘরে দড়ি টানিয়ে আত্মহত্যা করে। বিষয়টি আশেপাশের লোকজন টের পেয়ে। প্রেমতলী পুলিশ ফাঁড়িকে খবর দেয় , খবর পেয়ে প্রেমতলি ফাঁড়ি পুলিশ এসে লাস শনাক্ত করে । এ সময় নিহতের পরিবারের কোন অভিযোগ না থাকাই লাশ দাফনের অনুমতি দেয় ফাড়ি পুলিশ।

    এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে প্রেম তলি ফাঁড়ি পুলিশের ইনচার্জ জানান নিহত সুমি মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন । উল্লেখিত সুমি এর আগেও তার নিজের বাবার বাড়িতে একবার আত্মহত্যার চেষ্টা চালিয়েছিল।ওই সময় সুমির পরিবারের লোকজন টের পাওয়াই সে সময় সুমি প্রাণে বেঁচে যায় বলে স্থানীয়রা জানাই।এই ঘটনায় গোদাগাড়ী মডেল থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।

  • মামলা চলমান অবস্থায় জোড় পূর্বক রাতের অন্ধকারে জমি দখলের অভিযোগ।

    মামলা চলমান অবস্থায় জোড় পূর্বক রাতের অন্ধকারে জমি দখলের অভিযোগ।

    সোহেল হোসেন,লক্ষীপুর প্রতিনিধিঃ লক্ষ্মীপুরে মোজাম্মেলের ভোগদখলকৃত জমিতে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করে রাতের অন্ধকারে দা,চেনী নিয়ে জমির দখল করে চলাচলের রাস্তার নিমার্ণের অভিযোগ ওঠেছে নুর হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে। এর আগে ২০২২ইং সালে মোজাম্মেল হোসেনের বড় ছেলে কামরুল হাসান সজিবকে মারধোর করে মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে প্রেরণ করেন অভিযুক্ত নুর হোসেন।
    মোজাম্মেলের স্ত্রী সেলিনা আক্তার জানিয়েছেন, রাস্তা জমি নিয়ে নুর হোসেন গংরা আদালতে মিছ মামলা করলে তা খারিজ করে দেয় এডিএম কোট।
    গত রবিবার দিবাগত রাত ২৭ অক্টোবর নুর হোসেন খোকনের নেতৃত্ব ৫-৬ জনের একটি দল মিলে ২৯০ দাগে জোর পূর্বক সোয়া এক শতাংশ জমিতে নতুন রাস্তা নিমাণ করেন খোকন গংরা।
    এঘটনা ঘটে বশিকপুর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের ২৯০ দাগের সোয়া এক শতাংশ জমিন দখল করে রাস্তা নিমাণ করেন নুর হোসেন।
    তপসিলকৃত ভূমি প্রায় ৫৪ বছর যাবত ভোগ দখল করে আসছেন আবুল হোসেন গংরা।  নুর হোসেনের কাছে রাস্তা জন্য কোন জমি বিক্রি করা হয়নি। তারাও ক্রয় করেনি। বেদখল জমি নিয়ে জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে মামলা চলমান রয়েছে যাহার মামলা নং স্বত্ব ঘোষণা মামলা চলমান রয়েছে যাহার মামলা নং ৪৮৯/২১।
    এদিকে নুর হোসেনের নেতৃত্বে  নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প নিয়ে মোজাম্মেল হোসেন ও তার বড় ছেলে কামরুল হাসান সজিবকে খোঁজাখুজি করছেন জোরপূর্বক স্ট্যাম্পে  স্বাক্ষর নেওয়ার জন্য। জমির মালিক মোজাম্মেল হোসেনের পরিবার নূর হোসেনের বাহিনীর ও দলবলের ভয়ে আতঙ্ক বিরাজ করছেন এবং তারা চরম নিরাপত্তাহীনতা ভুগতেছেন যে কোন মুহূর্তে রক্ত ক্ষয়ী সংঘর্ষ ঘটনা করতে পারে এমন দাবি এ রাস্তা জমি নিয়ে দুই পক্ষ আদালতে মামলা চলমান রয়েছে।
    নূর হোসেন খোকন জানান বাদী পক্ষের অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।মানুষের চলাচলের জন্য রাস্তা নির্মাণ করা হচ্ছে।অভিযোকারীর সাথে পরামর্শ করে রাস্তার কাজ শুরু করা হয়। হিংসা ও মানঅভিমান করে এখন রাস্তা দিতে অস্বীকার করছেন। জায়গা ব্যক্তিগত ভাবে ভোগ করার জন্য নেয়নি।জনসাধারন চলাচলের জন্য রাস্তা নির্মান করা হচ্ছে।
    চন্দ্রগঞ্জ থানার (ওসি) কায়সার হামেদ চৌধুরী জানিয়েছেন জমি দখলের বিষয়ে খবর পেয়ে ঘটনার স্থানে পুলিশ প্রেরন করেন নিমাণ কাজ বন্ধ রেখেছেন। পুলিশের আদেশ অমান্য করে তারা রাতের অন্ধকারে নির্মাণ কাজ শেষ করে।তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
  • দলিল জালিয়াতির অভিযোগে শায়েস্তাগঞ্জে মিজান চকদার কারাগারে।

    দলিল জালিয়াতির অভিযোগে শায়েস্তাগঞ্জে মিজান চকদার কারাগারে।

    মাধবপুর(হবিগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ
    দলিল জালিয়াতির মামলায় শায়েস্তাগঞ্জ পল্লী বিদ্যুত সমিতির পরিচালক মিজানুর রহমান মিজান চকদারকে কারাগারে প্রেরণ করেছেন আদালত।
    বুধবার (১৭ এপ্রিল) দুুপুরে হবিগঞ্জের বিজ্ঞ অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলামের আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে আদালত তাকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন। তিনি মাধবপুর উপজেলার বেঙ্গাডুবা গ্রামের মোস্তফা চকদারের ছেলে।
    জানা যায়, ভূয়া ও জাল দলিল সৃষ্টি করে জায়গা অন্যত্র বিক্রি করেন। এ ঘটনায় ওই এলাকার এক ব্যক্তি তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করলে আদালত তাকে সমন ইস্যু করেন। এর প্রেক্ষিতে গতকাল তিনি আদালতে হাজির হলে তাকে কারাগারে পাঠান আদালত। তার বিরুদ্ধে এমন আরও অভিযোগ রয়েছে বলে জানা গেছে।
    এ বিষয়ে শায়েস্তাগঞ্জ পল্লী বিদ্যুতে কর্মরত সিনিয়র ডিজিএম গোলাম কাউসার বলেন, বিষয়টি আমরা জেনে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি আশা করছি কোন একটা সিদ্ধান্ত আসবে।