Category: মতামত

  • কর্মহীন হয়ে পড়েছে শ্রমজীবি মানুষ বৃত্তবানদের এগিয়ে আসার আহব্বান-ভোরের কণ্ঠ।

    কর্মহীন হয়ে পড়েছে শ্রমজীবি মানুষ বৃত্তবানদের এগিয়ে আসার আহব্বান-ভোরের কণ্ঠ।

    সরকারি নির্দেশনায় দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে করোনা ভাইরাস বিস্তার রোধে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে পৌর শহর ও গ্রামঞ্চলের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। শুধুমাত্র কাঁচাবাজার, ঔষধের দোকান ও নিত্যপন্যের দোকান খোলা রাখার অনুমতি দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। কিন্তু এসব দোকানও সন্ধ্যার পর বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। গণ পরিবহন বন্ধ থাকায় জনশূন্য হয়ে পড়েছে রাস্তা-ঘাট। শহর ও গ্রামের রাস্তায় দু’একটি করে রিকসা,অটোরিকসা দেখা গেলেও ভাড়া পাচ্ছেন না চালকরা,এ অবস্থায় বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবি নিম্ন আয়ের মানুষ।

    এদিকে জেলা-উপজেলায় গণ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ও মাইকিং করে দোকানপাট, যান চলাচল বন্ধ রাখাসহ সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখার নির্দেশনা অব্যাহত রেখেছে স্থানীয় প্রশাসন। আর এ নির্দেশনা কার্যকর করতে প্রশাসনের পাশাপাশি কাজ করছে পুলিশ বাহিনী।

    ফুলবাড়ী শহরের রিকসা চালক শফিকুল ইসলাম জানান, একদিন রিকসা না চালালে খাবার জোটে না। তাই রিকসা নিয়ে সকাল থেকে শহরে ঘুরছি। শহরে রাস্তায় তেমন লোকজন নেই তাই পেছেঞ্জার মিলছেনা। প্রতিদিন ৩-৪শ টাকা রোজগার করি, বর্তমানে এমন অবস্থা সকাল থেকে এখনো পর্যন্ত ৩০টাকা কামাইছি। আয় রোজগার করতে না পারলে কিস্তি দিবো কি করে পরিবারের মুখেও খাবার জুটবে না। শহরের আরেক রিকসা চালক আব্দুল কাদের ও শহিদুল জানান, আমরা গরিব মানুষ প্রতিদিন রিকসা চালিয়ে চাল-ডাল কিনে খাই। বিধি নিষেধ থাকলেও উপায় নেই আমাদের। তাই সব বিধি নিষেধ উপেক্ষা করেই রিকসা নিয়ে ঘুরছি । এ অবস্থা চলতে থাকলে পরিবার পরিজন নিয়ে অনাহারেই থাকতে হবে। এসময় যদি কেউ সাহায্য করতো অনেক উপকার হতো।

    এ অবস্থায় এইসব মানুষের পাশে এসে দাড়াতে সকলকে এগিয়ে আসার আহব্বান জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: রিয়াজ উদ্দিন। তিনি বলেন, কোভিড-১৯ এর প্রভাবে সারাবিশ্ব আজ বিপর্যস্ত। এই দুর্যোগ মোকাবেলা করা সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়,প্রয়োজন সকলের সহযোগিতা। আপনাদের একটি ছোট উদ্যোগ বাঁচাতে পারে অনেক প্রাণ। সকলের কল্যাণের জন্যই সবাইকে ঘরে থাকতে বলা হয়েছে। কিন্তু আশেপাশে এমন অনেকেই রয়েছেন, যারা দিনের রোজগার দিয়ে সেদিনের আহারের ব্যবস্থা করেন। পাশাপাশি কিছু ভাসমান মানুষও রয়েছে। সেই সকল খেটে খাওয়া পরিশ্রমী মানুষ যাতে না খেয়ে না থাকেন, সে ব্যাপারে আমাদের সকলেই এগিয়ে আসতে হবে।

    এদিকে করোনা সতর্কতায় যান বাহনসহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় এ উপজেলায় কর্মহীন হয়ে পড়া রিকসা চালক, ভ্যান চালক,দিনমজুর ও ড্রাইভারসহ বিপুল সংখ্যক শ্রমজীবি মানুষের অবস্থা খুবই নাজুক। অসহায় এই মানুষগুলো সরকার এবং সমাজের বৃত্তবানদের কাছে সাহায্য এবং সহযোগিতা কামনা করেছেন।

  • আমরা স্বাধীনভাবে জনগণের জন্য কাজ করতে চাই অ আ আবীর আকাশ

    আমরা স্বাধীনভাবে জনগণের জন্য কাজ করতে চাই অ আ আবীর আকাশ

    সাংবাদিকতা একটা মহান পেশা। সমাজকে উপরের দিকে নিয়ে যেতে হলে অন্যান্য সেবার চেয়ে আরও অগ্রসর সেবার নাম সাংবাদিকতা। এ পেশায় থেকে সমাজ উন্নয়নে ভূমিকা যেভাবে রাখা যায় তা অন্য কোনো উপায়ে সম্ভব নয়। তাই বলে কি অন্যান্য পেশার মানুষ সমাজ উন্নয়ন করে না? করে। তার চেয়ে বিরাট ভূমিকা রাখে সাংবাদিকতায় যারা থাকেন। এ পেশায় থাকলে সমাজ উন্নয়নে ভূমিকা অত্যধিক। একজন সংবাদকর্মী সমাজের রন্দ্রে রন্দ্রে ছোটেন, কোথায় কোন জিনিসের অভাব রয়েছে, কোন জিনিসটার উন্নয়ন হচ্ছে না বা হয়নি, কোন জিনিস ভালোভাবে চলছে না, কে কি করছে, কোন পথে চলছে তা একজন সংবাদকর্মী হিসেবে চতুরদৃষ্টি দিয়ে খবর রাখতে হয়। প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা অসঙ্গতি তুলে আনতে হয় গণমাধ্যমে।

    সাংবাদিকতা হচ্ছে মূল্যবোধসম্পন্ন পেশা। সাংবাদিকদের মধ্যে স্বাধীন চেতনার দৃঢ় অবস্থা থাকতে হবে। সাংবাদিকতার মূল প্রতিপাদ্য হওয়া উচিত-‘আমরা স্বাধীনভাবে জনগণের জন্য কাজ করবো।’ সরকার আমাদের সে সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। কোনো প্রলোভন কিবা রাজনৈতিক দলীয় মতে প্রভাবিত না হয়ে কাজ করে যাওয়াটাই হলো সত্যিকারের সাংবাদিকতা।

    বর্তমান সংবাদ যেমন বেচাকেনা হয় তেমনি সাংবাদিকতা ও। এই মহান পেশা নিয়ে ব্যবসা করার হীন মানসিকতা নিয়ে বহু চাটুকার ঢুকে গেছে। বহু জাতি, গোষ্ঠী, সম্প্রদায় কিবা রাজনৈতিক উত্থানের শক্তি হিসেবে গণমাধ্যমকে পুঁজি করে এগিয়ে যাচ্ছে। এতে করে প্রকৃত সংবাদ ও সাংবাদিকতা কোণঠাসা হয়ে পড়ছে।

    কার্ড বিক্রির দিকে নামধারী বহু গণমাধ্যম ঢুকে গেছে। একই এলাকায় বহু কার্ড বিতরণ করে মাস শেষে হাতানো হচ্ছে টাকা। এতে করে ওই কার্ডধারী নিজেও পণ্য হিসেবে বিক্রি হয়ে যাওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।

    বড় গণমাধ্যমগুলোর মফস্বলে অধিকাংশই রয়েছে নিজেদের ‘সিনিয়র’ পরিচয়দানকারী স্বল্পশিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত কিবা অষ্টম শ্রেণি বা আন্ডারমেট্রিক লোকের দখলে। তাদের কাজ হচ্ছে লেখা কপি করা, অন্য সাংবাদিকদের কাছ থেকে সংবাদ সংগ্রহ করা আর বিভিন্ন দপ্তরে হানা দিয়ে সুবিধা গ্রহণ করা। এতে করে ওইসব দপ্তরের যত অনিয়ম সব চাপা দিয়ে যাওয়াটাই ওসব সুবিধাভোগীদের কাজ। এরা নবীন সংবাদকর্মীদের কোনোভাবেই সহ্য করতে পারেন না কিবা লালন করতে চান না।

    প্রকৃত সাংবাদিকরা কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করলে চাটুকার, সুবিধাভোগী, তেলবাজরা মন্তব্য করে-‘ওরা বুঝি সুবিধা না পেয়ে সংবাদ করেছে! ওরা প্রতিষ্ঠানে গেলে কর্মকর্তা বুঝি তাদের সুবিধা দেয় নি, এজন্য নিউজ করে দিয়েছে!’  চোখ কপালে তুলে, মুখ ভেংচিয়ে এমনই বলে বেড়ায়।

    প্রকৃত সাংবাদিকতার রুলে কিন্তু সাংবাদিক দালাল হিসেবে, পণ্য হিসেবে, দর-কষাকষি করা পরিয়া হিসেবে গণ্য হওয়ার কথা উল্লেখ নেই।

    প্রকৃত সাংবাদিক কখনোই বায়েস্ট হয়না। চাটুকারিতা, দালালি, তেলমারা বা হাওয়া নিউজ করা, রাজনৈতিক নেতার ছবির সাথে নিজের ছবি ঝুলানো, হুমকি-ধামকি দেয়া, অসংলগ্ন আচরণ করা, হঠাৎ রেগে যাওয়া, অর্থ দাবী করা, দপ্তরে দপ্তরে গিয়ে বসে থাকা, কর্মকর্তাদের তোয়াজ করা, বিভিন্ন সালিশ দরবার, থানায় দালালি করা, একসাথে সরকারি বেসরকারি চাকরি করা, টেলিফোনে বা মোবাইলে সুবিধা নেয়া, উপঢৌকন বা উৎকোচ গ্রহণ করা প্রকৃত সাংবাদিকের কাজ নয়।

    এইসব মুখোশধারীদের জন্যই আইসিটি আইন প্রণয়ন হয়েছে। যা প্রকৃত সংবাদ ও সাংবাদিকতার জন্য বড় হুমকি! প্রকৃত ত্যাগি নিষ্ঠাবান সাংবাদিকের গলার কাঁটা এই আইসিটি আইন।

    অসৎ, হলুদ বা মুখোশধারী সাংবাদিকতা প্রতিরোধ করতে হলে আইসিটি আইনের বাস্তবায়ন করা যেতে পারে। যদি কোনো সংবাদ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয় বা উপরোল্লেখিত উপায়ে গ্রহণ করা হয়, তাহলে এর যথার্থ প্রয়োগ করা উচিত। তবে প্রমাণ না হওয়া পর্যন্ত সাংবাদিককে গ্রেপ্তার নয়।

  • ওলীর লীলাভূমিতে অনৈতিক ও মাদক ব্যবসায়ীদের ছাড় নেই, মতবিনিময় সভায় ওসি সিরাজুল। 

    ওলীর লীলাভূমিতে অনৈতিক ও মাদক ব্যবসায়ীদের ছাড় নেই, মতবিনিময় সভায় ওসি সিরাজুল। 

    বগুড়ার শিবগঞ্জের ঐতিহাসিক  মহাস্থানগড়ের ডাকবাংলোয় মহাস্থান প্রেস ক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে শিবগঞ্জ থানার নবাগত ওসি ও জনপ্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার (১এপ্রিল) দুপুর ২টায় মহাস্থান প্রেস ক্লাবের সভাপতি আনিছুর রহমান মিটুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, শিবগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ রিজু, তিনি বলেন বর্তমান মহাস্থান ঐতিহাসিক একটি নগরীতে মাদক ও অসামাজিক কার্যকলাপ বেড়ে গেছে। বেপরোয়া মাদক ব্যবসায়ী ও অসামাজিক কর্মকান্ডে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে লিখনি ও আইনী সহয়তা নিয়ে মহাস্থান প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের এগিয়ে আসার আহবান জানান।

    বিশেষ অতিথির অগ্নিঝড়া বক্তব্যে শিবগঞ্জ থানার নবাগত অফিসার ইনচার্জ(ওসি) সিরাজুল ইসলাম বলেন, শিবগঞ্জে থানায় সদ্য দায়িত্ব পালনের পর মহাস্থানগড় বিখ্যাত ওলীয়ে কামেলের লীলাভূমিতে মাদক ও দেহ ব্যবসায়ীদের প্রতিহত করতে নিজেকে যুদ্ধ ঘোষণা করেছি।

    যার দৃষ্টান্ত ইতিমধ্যেই মহাস্থানের আলোচিত অনৈতিক বোর্ডিংগুলো বন্ধের নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। নির্দেশ অমান্য করে যদি কেউ ওই বোর্ডিং গুলো   অসামাজিক কাজে ব্যবহার করে তাদের কোন ছাড় হবে না।

    তিনি মাদক ও দেহ ব্যবসায়ীদের আইনানুগ ভাবে ব্যবস্থা নিতে মহাস্থান প্রেসক্লাবাবের সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন, রায়নগর ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম শফি, শাহাবুদ্দিন শিবলী।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন, প্রেসক্লাবের সহ- সভাপতি আব্দুর রহিম সাজু, সাধারন সম্পাদক এস আই সুমন, যুগ্ন সম্পাদক সাধারন সম্পাদক  ওবায়দুর রহমান, যুগ্ন সম্পাদক গোলাম রব্বানী শিপন, কোষাধ্যক্ষ নুরনবী রহমান, প্রচার সম্পাদক সেলিম উদ্দিন, দপ্তর সম্পাদক আজিজুল হক বিপুল, ক্রীড়া ও সাহিত্য সম্পাদক সোহাগ মাহবুব, নির্বাহী সদস্য ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আব্দুল বাছেত, সোহেল রানা, ইকবাল হোসেন, সদস্য আমিনুল ইসলাম, আব্দুল বারী, গোলজার রহমান, সাফাওয়াত জামান সজল, তাহেরা জামান লিপি, আবু বক্কর সিদ্দিক বাদশা, আব্দুর রহিম প্রমূখ।

     

  • মাদক কারবারীদের কোনভাবেই ছাড় দেওয়া হবে নাঃস্নিগ্ধ আক্তার-ভোরের কণ্ঠ।

    মাদক কারবারীদের কোনভাবেই ছাড় দেওয়া হবে নাঃস্নিগ্ধ আক্তার-ভোরের কণ্ঠ।

    প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত আমার গ্রাম আমার শহর এ কার্যক্রমকে বেগমান করতে হলে আইন শৃঙ্খলার যথাযথ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে, এলাকার শান্তি শৃঙ্খলা, মাদক সন্ত্রাস, দুর্নীতি, অনিয়ম, অন্যায় প্রতিরোধে আমরা পুলিশ শূন্য সহনশীলতা নীতি অবলম্ভন করি। মাদক কারবারীকে এবং মাদকের সাথে জড়িত তাদেরকে কোন ভাবেই ছাড় দেওয়া হবেনা।

    সভাপতির বক্তব্যে সিরাজগঞ্জ জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ স্নিগ্ধ আক্তার কাজিপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদে ৮নং বিট পুলিশিং কাযৃলয়ে আলোচনা সভায় উক্ত কথাগুলো বলেন।
    তিনি এলাকার আইনশৃঙ্খলা ও সার্বিক  উন্নয়নের সার্থে জনপ্রতিনিধিকে পুলিশ প্রশাসনকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান।

    আপনার পুলিশ আপনার পাশে তথ্য দিন সেবা দিন* বিট পুলিশিং বাড়ি বাড়ি, নিরাপদ সমাজ গড়ি, এই স্লোগানকে বেগবান করার লক্ষ্যে সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার কাজিপুর সদর ইউনিয়নে বিট পুলিশিং কার্যক্রমে সমাবেশ বুধবার সকাল১০ টায় ১০ই মার্চ ইউনিয়ন পরিষদের হল রুমে অনুষ্ঠিত হয়।

    কাজিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ পঞ্চনন্দ সরকার স্বাগতিক বক্তব্যের মাধ্যমে বিট পুলিশিং সমাবেশের কাযক্রম শুরু করেন। তিনি বলেন “মুজিব বর্ষের অঙ্গিকার, পুলিশ হবে জনতার পুলিশি সেবা জনগণের দোরগারায় পৌছে দেওয়ার নিমিত্তে আমরা প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষকে সেবা দেয়ার জন্য আপরান চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আজ বিট পুলিশিং এর মাধ্যমে পুলিশি সেবা প্রান্তিক মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছেগেছে।

    পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আনিছুর রহমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন সহকারি জেলা পুলিম সুপার (প্রফেশনাল)মো আশাদুজজামান, অত্র ইউনিয়নের চেয়াম্যান টি.এম. আতিকুর রহমান নান্নু, অত্র ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মতিন মাষ্টার, অত্র বিট পুলিশিং এর দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্ম কর্তা এস.আই সামিউল ইসলাম, সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম সহ প্রমুখ।

    এসময় ইউনিয়নের পরিষদের অন্যান্য সদস্য বৃন্দ ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি বর্গ উপস্থিত ছিলেন।

     

  • নওগাঁ জেলা পুলিশের আয়োজনে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ পালিত-ভোরের কণ্ঠ।

    নওগাঁ জেলা পুলিশের আয়োজনে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ পালিত-ভোরের কণ্ঠ।

    বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চুড়ান্ত সুপারিশ প্রাপ্তিতে নওগাঁ জেলা পুলিশের আয়োজনে আনন্দ উদযাপন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    আজ রবিবার বিকালে জেলা পুলিশ নওগাঁর পক্ষ হতে নওগাঁ জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার প্রকৌশলী জনাব আবদুল মান্নান মিয়া বিপিএম মহোদয়ের পক্ষে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) জনাব মোঃ রকিবুল আক্তার পুলিশ লাইন মাঠে অনুষ্ঠানে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালে ভাষন শেষে কেক কাটা।

    ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চ উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। এছাড়াও প্রতিটি থানায় পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করা হয়।

    শেষে নওগাঁ পুলিশ লাইন স্থানীয় শিল্পীদের গানের মাধ্যমে হাজারো দর্শকদের মাতিয়ে তোলেন।

  • বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে নলডাঙ্গা পুলিশের আনন্দ উদযাপন-ভোরের কণ্ঠ।

    বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে নলডাঙ্গা পুলিশের আনন্দ উদযাপন-ভোরের কণ্ঠ।

    নলডাঙ্গা(নাটোর) প্রতিনিধিঃ নাটোরের নলডাঙ্গা থানা পুলিশ ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান ও বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশ প্রাপ্তিতে আনন্দ উদযাপন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।

    নলডাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ নজরুল ইসলাম মৃধার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নাটোর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক জুবায়ের, নলডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান আসাদ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন, নলডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র মনিরুজ্জামান মনির, উপজেলা আ’লীগের সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুস শুকুর, সাধারণ সম্পাদক মুশফিকুর রহমান মুকু, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শিরীন আক্তার, ভাইস-চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম, স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধারা।

    সন্ধ্যার পরে নলডাঙ্গা থানা পুলিশ ও স্থানীয় শিল্পীদের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হয়।

  • নন্দীগ্রামে নানান আয়োজনে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ পালিত-ভোরের কণ্ঠ।

    নন্দীগ্রামে নানান আয়োজনে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ পালিত-ভোরের কণ্ঠ।

    বগুড়ার নন্দীগ্রামে নানান আয়োজনে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ পালিত হয়েছে। এই উপলক্ষে ৭্ই মার্চ নন্দীগ্রাম উপজেলা হল রুমে উপজেলা প্রসাশনের উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। নন্দীগ্রাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার শারমিন আখতারের সভাপতিত্বে এবং ইউআরসি ইন্সট্রাক্টর শাকিল আহম্মেদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, নন্দীগ্রাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল আশরাফ জিন্নাহ।

    অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শ্রী দুলাল চন্দ্র মহন্ত, নন্দীগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ কামরুল ইসলাম, কৃষি অফিসার আদনান বাবু, উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রফিকুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা মোসলেম উদ্দিন প্রমূখ।

    অপরদিকে বিকেল ৩টায় নন্দীগ্রাম থানা পুলিশের আয়োজনে থানা প্রাঙ্গনে ৭ই মার্চ উপলক্ষে কেক কর্তন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    নন্দীগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কামরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং এসআই বিকাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, নন্দীগ্রাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল আশরাফ জিন্নাহ।

    অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার শারমিন আখতার, পৌর মেয়র আনিছুর রহমান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শ্রী দুলাল চন্দ্র মহন্ত, মহীলা ভাইস চেয়ারম্যান শ্রাবনী আক্তার বানু, উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রফিকুল ইসলাম প্রমূখ। উক্ত আলোচনা সভা শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

  • তাড়াশে ৭ই মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আনন্দ উদযাপন-ভোরের কণ্ঠ।

    তাড়াশে ৭ই মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আনন্দ উদযাপন-ভোরের কণ্ঠ।

    সিরাজগঞ্জের তাড়াশে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতি সংঘের চুড়ান্ত সুপারিশ প্রাপ্তীতে আনন্দ উদযাপন করা হয়েছে।

    ৭ মার্চ রবিবার বিকালে তাড়াশ থানা হলরুমে অফিসার ইনচার্জ ফজলে আশিক’র সভাপতিতে এ আনন্দ উদযাপন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

    বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতি সংঘের চুড়ান্ত সুপারিশ প্রাপ্তীতে আনন্দ উদযাপন উপলক্ষে কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উল্লাপাড়া ,তাড়াশ ও খামারকন্দ থানার সার্কেল এএসপি মাহফুজ হোসেন, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান  অধ্যক্ষ মনিরুজ্জামান মনি, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জিত কর্মকার, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসন খান, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ওবায়দুল্লাহ, তালম ইউপি চেয়ারম্যান আব্বাস-উজ-জামান,বারুহাস ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক মোক্তার হোসেন মুক্তা,মাগুড়া বিনোদ ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক আতিকুল ইসলাম বুলবুল,তাড়াশ সদর ইউপি চেয়ারম্যান বাবুল শেখ, মুক্তিযোদ্ধা গাজী এস এম আব্দুর রাজ্জাক,গাজী করিম বকস, বিভিন্ন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, উপজেলা ছাত্রলীগের নেত্রীবৃন্দ,উপজেলা বিভিন্ন পর্যায়ের সাংবাদিক বৃন্দ। পরে থানা মঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

  • কলাপাড়া জেলা চাই” দাবিতে মতবিনিময় সভা-ভোরের কণ্ঠ।

    কলাপাড়া জেলা চাই” দাবিতে মতবিনিময় সভা-ভোরের কণ্ঠ।

    আর কোনো দাবী নাই, কলাপাড়া জেলা চাই। এটা এ জনপদের মানুষের দীর্ঘ দিনের দাবি। যৌক্তিকভাবে কলাপাড়াকে জেলায় রুপান্ত্রিত করা এখন সময়ের দাবী মাত্র। কি নেই আমাদের কলাপাড়ায়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের কোনো চাওয়া অপূর্ন রাখেন নি।  আশা রাখি আমাদের এই যৌক্তিক দাবীও তিনি মেনে নিবেন। কয়েক যুগধরে জেলা বাস্তবায়নের লক্ষে আমরা জোর দাবী জানাচ্ছি।

    শনিবার সন্ধ্যা ৭ টায় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে’র হল রুমে ঢাকাস্থ কলাপাড়া সমিতির আয়োজনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন, পটুয়াখালী ৪ আসনের সংসদ সদস্য ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রানালয়ের স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যক্ষ মহিব্বুর রহমান মহিব এমপি। সভায় স্থানীয় ব্যবসায়ী, শিক্ষক, আইনজীবী ও সাংবদিকসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ অংশগ্রহন করেন।

    উপজেলা আওয়ামী লীগ’র সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোতালেব তালুকদারের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এস এম রাকিবুল আহসান, কলাপাড়া পৌর মেয়র বিপুল চন্দ্র হাওলাদার, কুয়াকাটা পৌর মেয়র আনোয়ার হোসেন।

    উপজেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ্যাড. মজিবর রহমান চুন্নু, কলাপাড়া বন্দর ব্যবসায়ি সমিতির সাধারন সম্পাদক মো.ফিরোজ শিকদার, প্রবীন সাংবাদিক শামছুল আলম, কলাপাড়া প্রেসক্লাব’র সাবেক সভাপতি মেজবাহ উদ্দিন মান্নু, কুয়াকাট প্রেসক্লাব সভাপতি নাসির উদ্দিন বিপ্লব প্রমুখ।

    বক্তারা সকলেই দলমত নির্বেশেষে কলাপাড়া জেলার দাবীতে একাত্মতা ঘোষনা করেন। এছাড়াও সভায় আগামী ৯ মার্চ মঙ্গলবার সর্বস্তরের মানুষদের নিয়ে মানববন্ধনে অংশগ্রহনের সিদ্ধান্ত  গ্রহন করা হয়।

  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাধারন ছুটি ২৮ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে- ভোরের কণ্ঠ।

    শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাধারন ছুটি ২৮ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে- ভোরের কণ্ঠ।

    অনলাইন ডেস্কঃ রোববার সকালে শিক্ষামন্ত্রনালয় সূত্রে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় সাধারন ছুটি ২৮ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।মহামারি করোনা ভাইরাস কওমি মাদ্রাসা বাদে অন্য সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এই বিজ্ঞপ্তির আওতায় থাকবে বলে জানানো হয়েছে।

    আরোও জানানো হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটি চলাকালিন সময়ে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান থাকবে।
    দেশে গত বছর থেকে করোনাভাইরাস বাড়তে শুরু করেছে। এ জন্যে গত বছরের ১৭ মার্চে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হয়।
    ২০২০ সালের শেষ ভাগে কওমি মাদ্রাসগুলো খুলে দেওয়ার অনুমোতি দিলেও বন্ধ রয়েছে অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

    কোভিট-১৯’র মহামারীর প্রকোপ কিছুটা কমে আসছে বলে এ বছরে এসএসসি পরিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে ২৩ জানুয়ারি মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) স্কুল কলেজের প্রতিষ্ঠান প্রধানদের কাছে পাঠান চিঠিতে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো খোলার প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছিলো।

    প্রতিষ্ঠান খোলার সবুজ সংকেত পেতে এখনও মার্চ/২১ পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকতে হবে প্রতিষ্ঠানগুলোকে। এ সম্পর্কে মহান সংসদে গত ২৪ জানুয়ারী শিক্ষামন্ত্রী ড.দীপু মনি জানান শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর প্রথমে দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ক্লাস হবে। অন্যান্য শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে এক দিন প্রতিষ্ঠানের শ্রেণি কক্ষে ক্লাস করতে পারবে। গত বছর প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের সমাপনী ও বার্ষিক পরিক্ষা কোভিট-১৯ এর কারনে নেয়া সম্ভব হয়নি।সমাপনী ও এসএসসি পরিক্ষার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে গত এইচএসসির ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।