Author: admin
-
মৌলভীবাজারে সাড়ে ২১ লাখ টাকার ভারতীয় অবৈধ চিনি ও নাসির বিড়িসহ গ্রেফতার-১।
নিজস্ব প্রতিবেদক:মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ ও রাজনগরে সাড়ে ২১ লাখ টাকার ভারতীয় চিনি ও নিষিদ্ধ নাসির উদ্দিন বিড়ি আটক করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ইং, বেলা ২টার সময় কমলগঞ্জ উপজেলার শমশেরনগর ইউনিয়নের রাধানগর এলাকায় অভিযান চালানো সময় অবৈধভাবে আসা চিনি আটক করা হয়ে।জানা যায়, কমলগঞ্জে চোরাইপথে আসা ২৯০ বস্তা ভারতীয় চিনি জব্দ করে গোডাউন সিলগালা করা হয়েছে। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর অভিযানে অবৈধভাবে আমদানি করা ৫০ কেজির ২৯০ বস্তা ভারতীয় চিনি জব্দ করলেও পাচারে ব্যবহৃত দুটি ট্রাক আটক করা যায়নি। এ সময় চিনির গোডাউন সিলগালা করা হয়।শমশেরনগর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক (তদন্ত) শামীম আকনজী বলেন, ঘটনাস্থল থেকে ভারতীয় একটি কোম্পানির ২৯০ বস্তা মোট ১৪ হাজার ৫০০ কেজি চিনি জব্দ করা হয়। যার বাজারমূল্য প্রায় ১৯ লাখ টাকা।স্থানীয়রা জানান, চিনি পাচারকারী এই চক্রের সদস্যরা মিলে দীর্ঘ দিন ধরে ভারত থেকে চোরাই পথে কম দামে ভারতীয় চিনি এনে জেলার বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করছিল। প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চোরাচালানের মাধ্যমে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে ভারতীয় পণ্য বাংলাদেশে আমদানি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। একটি চক্র ভারত থেকে চোরাই পথে কম দামে চিনি নিয়ে আসে। ওই চিনি দেশীয় কোম্পানির চিনির বস্তায় ভর্তি করে চক্রটি। পরে তা দেশীয় কোম্পানির চিনি হিসেবে বেশি দামে বিক্রি করে।অভিযানের সময় সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তড়িঘড়ি করে চিনি গোডাউনে রেখে বাকি চিনি ভর্তি দুটি ট্রাক মৌলভীবাজারের দিকে চলে যায়।এছাড়াও কমলগঞ্জ উপজেলার শমশেরনগরসহ বিভিন্ন হাটবাজারে মিলছে চোরাই পথে আসা ভারতীয় চিনি। এতে চোরাকারবারীরা রাতারাতি আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হচ্ছে। ঠকছেন ভোক্তারা। সীমান্ত এলাকা থেকে প্রাই ট্রাক ও পিকআপ ভর্তি চিনি আসার কারণে সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব।স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, কুলাউড়ার ফুলতলা, চাতলাপুরসহ সীমান্তের কয়েকটি স্থান দিয়ে প্রতিদিন আনা হচ্ছে ভারতীয় চিনি। সাধারণত ভোর রাতে অবৈধ চিনি আনা হয়। শমশেরনগরের স্থানীয় চোরাকাবারীসহ কমলগঞ্জ ও কুলাউড়ার একটি প্রভাবশালী মহল অবৈধ চিনি ব্যবসার সাথে সংপৃক্ত। সীমান্ত অতিক্রম করেই তারা ভারতীয় বস্তা পরিবর্তন করে দেশীয় বস্তা দিয়ে চিনি পরিবহন করে। ফলে প্রশাসন ইচ্ছে করলেও ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারছে না। সীমান্ত এলাকার নিরীহ সাধারণ লোকদের দৈনিক ভিত্তিতে মজুরি প্রদান করে এই ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শমশেরনগর বাজারের দু’জন ব্যবসায়ী বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয় চিনি কিনে বিক্রি করছি। শমশেরনগর ভেতর বাজারের এক ব্যবসায়ীর দোকান থেকে তুলনামূলক কম দামে ভারতীয় চিনি পাওয়া যাচ্ছে। তিনি যদি একবার অকশনের মাল ক্রয় করেন পরে পুরো মাস অবৈধভাবে আসা চিনি সরবরাহ করেন।পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের একটি সূত্র জানায়, এ ব্যাপারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর মৌলভীবাজার এর সহকারী পরিচালক মোঃ সফিকুল ইসলাম বলেন, আসলে এই বিষয়টি পুলিশ দেখলে ভালো হয়। সেখানে মামলার বিষয়ও জড়িত রয়েছে। তারপরও অভিযানে আসলে তা খতিয়ে দেখা হবে।এ বিষয়ে কমলগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রইছ আল রেজুয়ান, অভিযানকালে ঘটনাস্থলে কোনো ট্রাক পাওয়া যায়নি। তবে ২৯০ বস্তা চিনি জব্দ করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না পেলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।অন্যদিকে এসআই অরূপ সরকার বলেন, একদল পুলিশ রাজনগরের টেংরা বাজারে চেকপোস্ট বসিয়ে অভিযান চালান। এ সময় একজন আসামিকে সাদা রংয়ের করোলা প্রাইভেট কারসহ আটক করা হয়েছে। টের পেয়ে একজন আসামি পালিয়ে যায়। আটক গাড়ি তল্লাশি করে ১ লাখ ৫০ হাজার ৫০০ শলাকা আমাদানি নিষিদ্ধ ভারতীয় শেখ নাসির উদ্দিন বিড়ি, যার মূল্য প্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা জব্দ করা হয়।রাজনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুস সালেক জানান, আটক আসামি ও পলাতকদের বিরুদ্ধে থানায় একটি নিয়মিত মামলা হয়েছে। আসামিদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া টাকাসহ বিড়ি জব্দ করা হয়। -
মাধবপুরে রাধা গোবিন্দ মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন-সৈয়দ সায়েদুল হক এমপি।
মাধবপুর (হবিগঞ্জ)প্রতিনিধিঃহবিগঞ্জের মাধবপুরে সুরমা নোয়াহাটিতে শ্রী শ্রী রাধা গোবিন্দ মন্দির এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেছেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সাইদুল হক সুমন এমপি।এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) সন্ধ্যায় উপজেলার সুরমা-তেলিয়াপাড়া মহোৎসব উদযাপন কমিটির আয়োজনে মন্দিরের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন এমপি। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একেএম ফয়সাল, উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি পংকজ কুমার সাহা, সাধারণ সম্পাদক লিটন রায়, মাধবপুর মার্চেন্ট এসোসিয়েশন এর সভাপতি মনোজকান্তি পাল, হিন্দু বোদ্ধা খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি হরিশ চন্দ্র দেব, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাধব রায়, শাহজাহানপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লিয়াকত আলী মজনু,সুরমা-তেলিয়াপাড়া মহোৎসব উদযাপন কমিটির সভাপতি দিলীপ পাল।এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ছায়েদ আলী, সুরমা-তেলিয়াপাড়া মহোৎসব উদযাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক নারায়ণ সরকার,সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। -
কিশোরগঞ্জে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে মতবিনিময় ও উদ্বুদ্ধকরণ সভা।
কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)প্রতিনিধি:
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার সর্বস্তরের জনগণকে টেকসই পেনশন কাঠামোর অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে মতবিনিময় ও উদ্বুদ্ধকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।উপজেলা নির্বাহী অফিসার এম এম আশিক রেজার সভাপতিত্বে উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা সমাজসেবা অফিসার জাকির হোসেন, প্রাণিসম্পদ অফিসার নুরুল আজিজ, উপজেলা কৃষি অফিসার লোকমান আলম, কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ পলাশ চন্দ্র মন্ডল, গাড়াগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জোনাব আলী, মাগুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আখতারুজ্জামান মিঠু, চাঁদখানা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজার রহমান জাদু, পুটিমারি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু সায়েমসহ উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় কিশোরগঞ্জ সোনালী ব্যাংক পিএলসি শাখার সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার শরীফ হাসান বলেন, প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য প্রবাস স্কিম, বেসরকারি চাকুরিজীবীদের জন্য প্রগতি স্কিম, স্বকর্ম ও অ-প্রাতিষ্ঠানিক কর্মীদের জন্য সুরক্ষা স্কিম এবং স্বল্প আয়ের ব্যক্তিদের জন্য সমতা স্কিম সহ মোট চারটি সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু হয়েছে। এ স্কিমে সর্বনিম্ন ১০ বছর এবং সর্বোচ্চ ৪২ বছর পর্যন্ত মাসিক চাঁদা প্রদান করতে হবে এবং ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী যে কোন বাংলাদেশী নাগরিক এ স্কিমের আওতায় আসতে পারবে।
-
চায়ের রাজধানী নামে খ্যাতো শ্রীমঙ্গলে হঠাৎ শীতের প্রকোপ বৃদ্ধি।
নিজস্ব প্রতিবেদক: চায়ের রাজধানী নামে খ্যাতো মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে হঠাৎ শীতের প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়েছে। বয়ে যাচ্ছে কনকনে শীত ও হিমেল হাওয়া। শীতের দাপটে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। বুধবার (৬ মার্চ) সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) ভোর পর্যন্ত হঠাৎ করে তাপমাত্রা কমে যায়।বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ইং, সকাল ৬টার সময় শ্রীমঙ্গলে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করে জেলা আবহাওয়া অফিস। এদিকে ফাল্গুন মাসের শেষ সপ্তাহে এসে শীতের প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় উপজেলাবাসীকে কিছুটা বিপাকে পড়তে হয়েছে।শ্রীমঙ্গলের শহরতলী হবিগঞ্জ রোডের পল্লী বিদ্যুৎ সংলগ্ন এলাকায় ভাই ভাই ভ্যারাইটিজ স্টোরের দোকানের মালিক ও একই এলাকার বাসিন্দা মোঃ দুলাল মিয়া বলেন, শীত কমে গেছে ভেবে গত মাসেই আমরা শীতের কাপড়-চোপড়, কম্বল, লেপ সব রোদে শুকিয়ে ওয়ারড্রবে গুছিয়ে রাখি। কিন্তু হঠাৎ মাঘ মাসের শীত আসবে কে জানে। তাই রাতটি শীতের কষ্টে কাটিয়েছি।শহরতলী পল্লী বিদ্যুৎ সংলগ্ন এলাকায় রাতে নৈশপ্রহরীর দায়িত্ব পালন করেন মোঃ রমজান মিয়া। তার সঙ্গে আলেপকালে তিনি বলেন, আমি হাত লম্বা একটি শার্ট পড়ে পাহারা দিতে এসে শীতে কাবু হয়ে গিয়েছি। কারণ শীতের জ্যাকেট বাসায় রেখে দিয়েছিলাম, আর বের করিনি। মার্চ কিংবা ফাল্গুনেও যে শীতের প্রকোপ বাড়ে এটা কখনও শুনিনি, অনেক কষ্ট সহ্য করে ডিউটি করলাম।শ্রীমঙ্গল হবিগঞ্জ রোডের পুরান বাজার থেকে শাহজিরবাজার রোডের টমটম চালক মোঃ জাহির মিয়া বলেন, বাসা থেকে শুধু একটি পাঞ্জাবি পরে টি শার্ট পড়ে গাড়ি নিয়ে বের হই। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শীত বাড়ায় বিপাকে পড়ি। তাই রাত ১১টার আগেই গাড়ি বন্ধ করে বসায় চলে আসি।শ্রীমঙ্গল ৫০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের মেডিকেল অফিসার সূত্রে জানা যায়, গরমের মৌসুমে হঠাৎ শীত বাড়ায় উপজেলায় বেড়েছে ঠাণ্ড, কাশি, সর্দি, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ নানা রোগ।শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক বিবলু চন্দ্র দাশ জানান, গত এক সপ্তাহে শ্রীমঙ্গলে তাপমাত্রা ১৩ থেকে ১৭ ডিগ্রির ভেতরে ওঠানামা করে। বুধবার শ্রীমঙ্গলে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ইং, সকালে তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রিতে নেমে আসে।আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ শ্রীমঙ্গল কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুর রহমান আনিস জানান, শ্রীমঙ্গল উপজেলায় বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ইং, ভোর ৬টার সময় উপজেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এর আগে গত ২৮ জানুয়ারি শ্রীমঙ্গলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। -
বাঙালিকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারেনি, পারবেও না-এমপি সুজন।
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ১৮ মিনিটের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে একটি দেশ স্বাধীনতা পাবে, এটা পশ্চিমা গোষ্ঠী ও পশ্চিম পাকিস্তানের কেউ বুঝতে পারেনি। ৭ই মার্চে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণে বলেছিলেন বাঙালিকে দাবায়ে রাখা যাবে না, সত্যিকারে বাঙালিকে আজ পর্যন্ত কেউ দাবায়ে রাখতে পারেনি, পারবেও না বলে মন্তব্য করেছেন ঠাকুরগাঁও ২ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজন।বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপন উপলক্ষ্যে বালিয়াডাঙ্গী চৌরাস্তায় বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন সোনার বাংলা গড়ার। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আছেন বলেও স্বাধীনতার সুফল ভোগ করছে সাধারণ মানুষ। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সকলের সহযোগিতা চান তিনি।এর আগে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফছানা কাওছারের সভাপতিত্বে, বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি ফিরোজ কবির, উপজেলা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আলেয়া পারভীন, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী,সহ-সভাপতি জুলফিকার আলী, সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. আবু হাসনাত বাবু, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি মজিবর রহমান প্রমুখ এতে বক্তব্য রাখেন।এ সময় উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক, সাংবাদিক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।পরে গত ০৬ মার্চ উপজেলা পরিষদ হলরুমে চিত্রাঙ্কণ, আবৃত্তি ও ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চের ভাষন প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন আলোচনা সভায় অংশ নেওয়া অতিথিরা। -
কিশোরগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন।
কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)প্রতিনিধি:
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ পালন করা হয়। সকালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের মাধ্যমে দিনটির শুভ সূচনা করা হয়।
সকাল ১১ঘটিকায় উপজেলা পরিষদ হলরুমে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এম এম আশিক রেজার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ্ মোঃ আবুল কালাম বারী পাইলট।এতে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা কৃষি অফিসার লোকমান আলম, উপজেলা সমাজসেবা অফিসার জাকির হোসেন, প্রাণী সম্পদ অফিসার নুরুল আজিজ, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এটিএম নুরুল আমিন শাহ্,প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার নূর মোহাম্মদ,কিশোরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ পলাশ চন্দ্র মন্ডল, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জাকির হোসেন বাবুল, উপজেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি ফজলার রহমান,বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান হাবুল,কেফায়েত হোসেন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন গাড়াগ্ৰাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শাহনেওয়াজ শাহ্। অনুষ্ঠানে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, আবৃত্তি, কুইজ ও রচনা প্রতিযোগিতা, চিত্রাংকন,সংগীত, নৃত্য প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। -
ডিমলায় নির্বিকারে চলছে অবৈধভাবে পুকুর খনন।
ডিমলা(নীলফামারী)প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডিমলায় নির্বিকারে চলছে অবৈধভাবে পুকুর খননের নামে মাটি ও বালু উত্তোলন। জাতীয় ভূমি ব্যবহার নীতিমালা লংঘন করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে কৃষি জমি নষ্ট করে পুকুর খননের নামে বালু উত্তোলনের মহোৎসবে মেতে উঠেছে একটি প্রভাবশালী ভূমি মালিক ও স্কেভেটর মালিক। বিভিন্ন মহল ম্যানেজ করে তিন ফসলি কৃষি জমিতে পুকুর খনন ও পুকুর সংস্কারের নামে বালু উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে।
বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০-এ বলা হয়েছে, সেতু, কালভার্ট, ড্যাম, ব্যারাজ, বাঁধ, সড়ক, মহাসড়ক, বন, রেললাইন এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনার আশপাশ থেকে বিপণনের উদ্দেশ্যে বালু বা মাটি উত্তোলন করা যাবে না।
সরেজমিনে দেখা যায়, প্রভাবশালী একটি মহল অপরিকল্পিত ভাবে কৃষি জমির উর্ব্বর মাটি কর্তন, পুকুর খনন, পুরাতন পুকুরের তলদেশ গভীর করে বালু উত্তোলন করছে। ওই বালু ট্রাক্টর দিয়ে পরিবহন করে নষ্ট হচ্ছে গ্রামীণ জনপথ, পাঁকা সড়ক। তিন ফসলি কৃষি জমি ধ্বংসযজ্ঞ চললেও প্রশাসন যেন কিছুই দেখছে না।
প্রকাশ্যে ফসলি কৃষি জমি থেকে অবৈধ ভাবে মাটি কর্তন করে ট্রাক্টরে পরিবহনের জন্য পাঁকা রাস্তা ও গ্রামীন সড়ক ব্যবহার করা হচ্ছে। এসব মাটি-বালু যাচ্ছে বিভিন্ন স্থাপনা তৈরির কাজে। বালু-মাটি বোঝাই ভারী যানবাহন চলাচল করায় রাস্তা গুলো বেহাল দশায় পরিনত। সড়ক গুলো নষ্ট হওয়ায় ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে এলাকার সর্ব্বস্তরের সাধারণ জনগনকে। সড়ক সংস্কারে সরকারের খরচ হচ্ছে কোটি কোটি টাকা।
উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানি ইউনিয়নের চৌধুরীপাড়া গ্রামের রাকিবুল হাসান বলেন, বর্তমান সময়ে মাছ চাষ লাভজনক হওয়ায় মানুষের মধ্যে আগ্রহ বেড়েছে পুকুর খননে। ফলে প্রতিযোগিতামূলক ভাবে উপজেলার একাধিক গ্রামেই তিন ফসলি আবাদি জমি নষ্ট করে পুকুর খনন চলছে।
অত্র ইউনিয়নের মাস্টার পাড়া গ্রামের লিয়াকত হোসেন তার নিজস্ব আড়াই বিঘা জমিতে ইস্কেভেটরের (ভেকু) দিয়ে নতুন পুকুর খনন করছে। এই পুকুর খননের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাড়ীর পাশে জমি হওয়ায় ফসল ভালো হয় না। বর্তমান মাছ চাষ লাভজনক হওয়ায় পুকুর খনন করছি।
ফসলি জমিতে পুকুর খনন করার জন্য ভূমি অফিস অথবা মৎস্য অফিসের কোন অনুমতি নিয়েছেন কি না জানতে চাইলে, তিনি বলেন আমার জমিতে আমি পুকুর খনন করব কার অনুমতি লাগবে। তবে ইস্কেভেটরের (ভেকু) মালিক ও ঠিকাদারের সঙ্গে যোগাযোগ করে পুকুর খনন করছি।
ট্রাক্টর ড্রাইভার মজিদ, মিলন, আলম, শামীম বলেন, বর্তমান উপজেলায় প্রায় ৫ থেকে ৬টি স্কেভেটর (ভেকু) এবং কয়েক শতাধিক ট্রাক্টর চলছে। সবাইকে ম্যানেজ করে আমরা এসব চালাচ্ছি। মাটি ও বালুর টলি কত টাকায় বিক্রি হয় জানতে চাইলে বলেন, মাটি-বালু ৮০০-১০০০ টাকায় বিক্রি হয়।
টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের প্রভাবশালী এক ব্যক্তি তিস্তা নদীর ডান তীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ স্বপন বাঁধ সংলগ্ন পুকুর খননে হুমকির মুখে তিস্তা নদীর ডান তীর। এ বিষয়ে এলাকাবাসী পক্ষে আনোয়ারুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেন।উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের হোসেনের মোড় এলাকার একাধিক ব্যক্তির সাথে কথা বলে জানা গেছে, আনোয়ার হোসেন নামের এক স্কেভেটর (ভেকু) মালিক এবং সাহাবুল ও জাহিদ নামের টলির মালিক ওই এলাকার শফিকুল ইসলামের একটি পুকুর খননের কাজ করছেন। সে দিনের বেলায় পুকুরের মাটিকাটে এবং রাতভর ওই পুকুরের পলিমাটি স্কেভেটর দিয়ে সরিয়ে গভীর রাতে বালু উত্তোলন করে।
পুকুর খননের বিষয়ে জানতে চাইলে ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) দেবাশীষ কুমার রায় বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ডিমলা উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ফারজানা আক্তার সংবাদকর্মীদেরকে বলেন, সরকারি নিয়ম-নীতির বাহিরে পুকুর খননের কোন সুযোগ নেই। পুকুর খননের নামে বাণিজ্যিক ভাবে বালু উত্তোলন হলে বিধি মোতাবেক তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমাদের অভিযান চলমান রয়েছে।
-
মাধবপুরে সবজি ব্যবসায়ী সমিতি নির্বাচনে আব্দুর রাজ্জাক সভাপতি নির্বাচিত।
মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃহবিগঞ্জের মাধবপুর সবজি বাজার (কাঁচামাল) ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিঃ রেজি নং১৫২৯ এর কার্য্যকারী কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ০৭ মার্চ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোট গ্রহন চলে।এ নির্বাচন কমিটি সভাপতি দায়িত্ব পালন করে ও উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মিজানুর রশিদ।মাধবপুর সবজি বাজার (কাঁচামাল) ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিঃ এর কার্য্যকারী কমিটির নির্বাচনে সভাপতি পদে বিজয়ী মোঃ আব্দুর রাজ্জাক (আনারস)প্রতীক ১৭৩ ভোটে, নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোঃ মাসুক মিয়া, (চেয়ার) প্রতীক ৭৩ ভোট পেয়েছেন।কার্য্যকারী কমিটির নির্বাচনে বিনিপ্রতিদ্বন্দ্বী নির্বাচিত হয়েছেন যারা- সহ-সভাপতি পদে মোঃ সানু মিয়া, সাধারণ সম্পাদক পদে মোঃ ছোট্ট মিয়া পাঠান, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক পদে মোঃ আব্দুল গুনি, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মোঃ কাউছার মিয়া, কোষাধ্যক্ষ পদে সোহেল রায়, সদস্য পদে মোঃ লুৎফুর রহমান, জান্নাত হোসেন, মোঃ মাসুক মিয়া, নির্বাচিত হয়েছেন। নির্বাচন কমিটি সভাপতি ও উপজেলা সমবায় অফিসার মিজানুর রশিদ জানায়,সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত শান্তি পূর্ণ ভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। -
রামপালে যথাযথ মর্যাদায় ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন।
রামপাল(বাগেরহাট)প্রতিনিধিঃবাগেরহাটের রামপালে যথাযথ সম্মান ও মর্যাদায় সাথে ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চ -২০২৪ উদযাপন করা হয়েছে। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে রামপাল উপজেলা প্রশাসন নানা কর্মসূচির আয়োজন করে। প্রথমে সকাল ১০ টায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্থবক অর্পণ করা হয়। পুষ্পস্থবক অর্পন শেষে উপজেলা অডিটোরিয়ামে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। রামপাল উপজেলা নির্বাহী অফিসার রহিমা সুলতানা বুশরা’র সভাপতিত্বে আলোচনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রামপাল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সেখ মোয়াজ্জেম হোসেন।আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন রামপাল থানার অফিসার ইনচার্জ সোমেন দাস, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সুকান্ত কুমার পাল, বীর মুক্তিযোদ্ধা অতীন্দ্রনাথ হালদার দুলাল, জেলা পরিষদ সদস্য শেখ মনির আহমদ প্রিন্স, প্রকৌশলী গোলজার হোসেন, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মতিউর রহমান, প্রভাষক মোঃ মোস্তফা কামাল পলাশ, নাহিদুল ইসলামসহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ ও ছাত্রছাত্রীবৃন্দ।এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা, কবিতা আবৃতি, ৭ই মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।আলোচনা সভা শেষে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরন করা হয়। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা কানিজ শেফা। -
ডিমলায় ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন।
ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডিমলায় ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৯৭১ সালের এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রেসকোর্স ময়দানে বাঙ্গালী জাতির লাখো জনতার উদ্দেশ্যে ঐতিহাসিক এই ভাষনের দেন “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম”। বঙ্গবন্ধুর এই ভাষনটি উজ্জবীত করেছে লাখো বাঙ্গালী জাতিকে।
দিবসটি উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (৭মার্চ) সকাল ১১ টায় ডিমলা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ডিমলা কেন্দ্রীয় বিজয় চত্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পন সহ আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারন সম্পাদক মোঃ লুৎফর রহমানের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার নুর-ই-আলম সিদ্দিকী।
এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী-১(ডোমার-ডিমলা) আসনের সংসদ সদস্য, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ আফতাব উদ্দিন সরকার।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ডিমলা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ তবিবুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) ফারজানা আখতার, ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) দেবাশীস রায়, উপজেলা পরিষদের ভাইচ চেয়ারম্যান বাবু নীরেন্দ্র নাথ রায়, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইচ চেয়ারম্যান মোছাঃ আয়েশা সিদ্দিকা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবীদ সেকেন্দার আলী, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার মেজবাহুর রহমান, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মো: আনোয়ারুল হক সরকার (মিন্টু), পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুর রহিম, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সংসদের সদস্য আবু সায়েম সরকার, আওয়ামীলীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ।