Author: admin
-
মৌলভীবাজারে মানবপাচারকারী চক্রের মূলহোতাসহ গ্রেফতার-২।
মৌলভীবাজারে মানবপাচারকারী চক্রের মূলহোতাসহ গ্রেফতার-২।নিজস্ব প্রতিবেদক:জালাল উদ্দিন। মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলায় মানবপাচারকারী চক্রের মূলহোতাসহ দুইজনকে গ্রেফতার করেছে ৭ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)।বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ইং, ভুকশিমইল ইউনিয়নের কানেহাত গ্রাম থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।গ্রেফতাররা হলো, কুলাউড়া উপজেলার কানেহাত গ্রামের মাসুক মিয়া লেচুর ছেলে মোঃ শাহীন আলম (৪০) ও সাইদুর রহমান (৪৪)।দুইজন মানবপাচারকারী গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, এপিবিএন-৭-এর মিডিয়া সেল কর্মকর্তা। -
রাণীশংকৈলে ঘরবাড়ি ভেঙ্গে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ।
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁও রাণীশংকৈল উপজেলার ধর্মগড় এলাকার পূর্ব চেংমারীতে একটি বাড়ীর বিভিন্ন ঘর ভেঙ্গে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।এ ঘটনার জেরে দুই পক্ষের মারামারি হয়েছে।এতে একজন গুরতর আহত হয়ে রাণীশংকৈল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে। ঘটনাটি গত মঙ্গলবার ঘটেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পূর্ব চেংমারী এলাকার মফিজুল ইসলামের ছেলে সমিরউদ্দীন বাদী হয়ে প্রতিপক্ষের ৮জনকে বিবাদী করে রাণীশংকৈল থানায় একটি এজাহার দিয়েছেন।এজাহার সুত্রে জানা গেছে,জমিজমার জের ধরে গত মঙ্গলবার অতর্কিতভাবে হামলা চালায় একই এলাকার মৃত জয়নাল উদ্দীনের ছেলে হবিবর রহমানসহ তার পরিবার। সমিরউদ্দীনের অভিযোগ তারা তাদের বাড়ীর ভেঙ্গে পড়া চুলা ঘর ঠিক করছিলেন। ঠিক সেসময় হবিবর রহমানরা এসে চুলা ঘর নির্মাণে বাধা দিয়ে তাদের সাথে মারামারি লাগিয়ে দেয়। এক পযার্য়ে একটি ঘর আগুন ধরিয়ে দেয়।তাছাড়া বাড়ীর ঘরে ঢুকে আসবাবপত্র ভেঙ্গে নগদ ৯৫ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেই। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় আগুন নিভানো হয়। মারামারিতে সমিরউদ্দীনের বাবা মফিজুল ইসলাম মারাত্নকভাবে জখম হয়। এ ঘটনার সমিরউদ্দীন বাদী হয়ে হবিবর রহমানকে প্রথম আসামী করে মোট ৮ জনের নাম উল্লেখ্য করে থানায় এজাহার দিয়েছে। তবে পুলিশ এখনো ঘটনাস্থলে যায়নি বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।এদিকে প্রতিপক্ষ হবিবর রহমানের আত্নীয় মতিবুর রহমান বলেন, সামান্য কথা কাটাকাটি হয়েছে। তবে আগুন ধরানো বা টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার কোন ঘটনা ঘটেনি।রাণীশংকৈল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) সোহেল রানা বলেন, মঙ্গলবার এমন ঘটনা ঘটেছে তিনি জানেন না। তবে এ ঘটনায় যদি এজাহার দেওয়া হয় তাহলে তদন্ত করে তিনি ব্যবস্থা নেবেন। -
ঈশ্বরগঞ্জে দেশীয় অস্ত্রসহ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার।
ঈশ্বরগঞ্জ(ময়মনসিংহ)প্রতিনিধিঃ ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জের আঠারবাড়ি থেকে ওয়াসিম আকরাম খান নামের এক ছিনতাইকারীকে দেশীয় অস্ত্র সহ গ্রেপ্তার করেছে ঈশ্বরগঞ্জ থানা পুলিশের সদস্যরা।
এসময় পুলিশ ছিনতাইকারীর বাড়ি তল্লাশি করে একটি বিদেশী পিস্তল,পাঁচ রাউন্ড গুলি ভর্তি একটি ম্যাগজিন, ছিনতাইকৃত অটোরিকশা উদ্ধার করা হয়।
১৩ মার্চ বুধবার দুপুরে পুলিশের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান,কেন্দুয়া উপজেলার মরিচপুর এলাকার গণ্ডা গ্রামের তোফায়েল আহমেদের অটোরিকশা ভাড়া করে ৩ জন যাত্রী ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার আঠারবাড়ি ইউনিয়নের গাবরকালিয়ানে নিয়ে আসে।ওই যাত্রীরা ছিলো ছিনতাইকারী,অটোরিকশা থেকে নেমে চালকের মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে অটোরিকশাটি ছিনতাই করে নিয়ে যায়।পরে অটোরিকশা চালকের চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে পুলিশকে খবর দেন।
খবর পেয়ে আঠারবাড়ি তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম ও মোঃ আরাফাত হোসেন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে স্থানীয়দের সহযোগীতায় পুরো এলাকা ঘিরে ফেলে গাবরকালিয়ান গ্রামের ওমর ফারুকের বাড়ির পেছনের বাশঁঝাড় থেকে ছিনতাইকৃত অটোরিকশাটি উদ্ধার করে। এসময় ছিনতাইকারী ওয়াসিম আকরামকে পিস্তল ও গুলিসহ গ্রেপ্তার করা হয়।
ছিনতাইকারী ওয়াসিম আকরাম নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার চরখিদিরপুর গ্রামের মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি)মোহাম্মদ মাজেদুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গ্রেপ্তারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে কেন্দুয়া থানায় খুন, অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে মোট ৮টি মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে ঈশ্বরগঞ্জ থানায় ছিনতাই ও অস্ত্র আইনে মামলা রুজু করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। অন্যান্য সহযোগী আসামীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
-
মাধবপুরে মহাসড়কে সিএনজি অটোরিকশা পার্কিং নিষেধ- ইউএনও
মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃহবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলা সড়ক নিরাপত্তা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মাধবপুর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বুধবার (১৩ মার্চ) দুপুরে উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একেএম ফয়সাল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ শাহজাহান, পৌরসভার মেয়র মো: হাবিবুর রহমান মানিক,সহকারী কমিশনার ভূমি মো: রাহাত বিন কুতুব,মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: রাকিবুল ইসলাম খান, উপজেলা প্রকৌশলী জাকির হোসেন,সড়ক ও জনপথের সহ প্রকৌশলী মো:সাইফুল ইসলাম,চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ সোহেল,মাধবপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মো: এরশাদ আলী,সাংবাদিক সাব্বির হাসান,মালিক ও শ্রমিক সংগঠনে প্রতিনিধি গোলাপ খান,শামীম আহমেদ,আলম খান প্রমূখ। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়,মহাসড়কে কোন সিএনজি অটোরিকশা ল পার্কিং করে থাকতে পারবে না।মাধবপুর ব্রাহ্মণবাড়িয়া লাইনের কোন বাস অযথা দাড়িয়ে থাকতে বা পার্কিং করে থাকতে পারবে না। পিডিএল কোম্পানির গাড়ি বা ট্রাক্টর যত্রতত্র রাখা যাবে না। ট্রাফিক পুলিশের চেকিং পয়েন্ট সুবিধাজনক স্থানে সরিয়ে দিতে হবে। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে যানযট নিরসনে ঐ জায়গা ব্যবহার করা হবে। -
উল্লাপাড়ায় হজ্ব এজেন্সি মালিকের টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগে-মামলা।
উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় হজ্ব এজেন্সি মালিকের টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগে দ্রুত বিচার আদালতে মামলা দায়ের হয়েছে। স্বজন ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস্ এর মালিক উপজেলার বিনায়েকপুর দাখিল মাদ্রাসার সুপার মোঃ আব্দুস সামাদ বাদী হয়ে ৩ জনকে আসামি করে গত ২৬ ফেব্রুয়ারী-২৪ ইং তারিখে সিরাজগঞ্জ দ্রুত বিচার আদালতে এ মামলা দায়ের করেন। মামলা নং -৩৭/২৪। আগামী ১৪ মার্চ তারিখের মধ্যে উল্লাপাড়ার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
মামলার আসামিরা হলো- উপজেলার বিনায়েকপুর গ্রামের মৃত ইমান আলীর ছেলে মোঃ আবু তালেব (৪২), মোঃ জাকির হোসেন (৩৮) এবং সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার মহিশলুটি গ্রামের মোঃ আব্দুর রহমানের ছেলে মোঃ সাইফুল ইসলাম (৩৬)।
বাদীর অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে, উল্লেখিত আসামিরা আমি হজ্ব এজেন্সির ব্যবসা করি বলে মাঝেমধ্যেই চাঁদার দাবি করে আসছিল। ঘটনার দিন উপজেলার উধুনিয়া এলাকা থেকে হজ্জের টাকা কালেকশন করে বাড়ী ফেরার পথে কায়ড়া বাজারের পাশে আসামিরা বাদীর মোটরসাইকেলের গতি রোধ করে বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখিয়ে তার ব্যাগে থাকা সাড়ে ৭ লক্ষ টাকা ছিনিয়ে নেয়।
মামলার বিবাদী মোঃ আবু তালেব এ সব ঘটনা অস্বীকার করে বলেন, আমার ভাগ্নি জামাই সাইফুল ইসলামকে কয়ড়া ফাজিল মাদ্রাসায় প্রভাষক পদে চাকুরী দেওয়ার কথা বলে সুপার সামাদ সাক্ষী প্রমাণের ভিত্তিতে সাড়ে ২১ লক্ষ টাকা নেয়। পরে চাকরি না হওয়ায় টাকা ফেরত চাইলে তিনি আমাদের বিরুদ্ধে এই মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।
উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসিফ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল ইসলাম জানান, সিরাজগঞ্জ দ্রুত বিচার আদালতের একটি এফ. আই.আর পেয়েছি। খুব শীঘ্রই তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দেওয়া হবে।
-
জামিনে মুক্তি পেলেন নকলার সাংবাদিক শফিউজ্জামান রানা।
ডেস্ক নিউজঃ
ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত দেশ রূপান্তর পত্রিকার শেরপুর জেলার নকলা উপজেলা প্রতিনিধি শফিউজ্জামান রানা (৪৫)নামের সাংবাদিক জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
১২ মার্চ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৫ টায় আপিল বিভাগের বিচারক অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জেবুন নাহার উভয় পক্ষের শুনানি শেষে তার সাংবাদিক রানাকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের আদেশ দেন। জামিন আদেশের পরপরই জেলা কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।
এ খবর নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এপিপি মোঃ আরিফুর রহমান সুমন,আসামি পক্ষের আইজনজীবী আব্দুর রহিম বাদল ও এড. রফিকুল ইসলাম।
বিকেলের শেষদিকে অনির্ধারিত ভাবে আদালত বসে ও জামিন আদেশের পরপরই সন্ধ্যায় জেলা কারাগার থেকে মুক্তি পান সাংবাদিক রানা। মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেল সুপার হুমায়ুন কবীর খান।
জানা যায়,১২ মার্চ মঙ্গলবার দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতে সাজার বিষয়ে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল খায়রুমের কাছে সাজা বাতিল ও জামিনের জন্য আপিল দায়ের করেন আসামি পক্ষের আইনজীবীরা। পরে তিনি আইনজীবীদের আবেদন গ্রহণ করেন এবং শুনানির জন্য অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জেবুন নাহারের আদালতে পাঠান।
সাংবাদিক রানাকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে সাজার আলোচিত ঘটনায় প্রকাশিত গণমাধ্যমের খবরের প্রেক্ষিতে ১০ মার্চ থেকে দু’দিনের জন্য সরেজমিন তদন্তে আসেন তথ্য কমিশনার শহীদুল আলম ঝিনুক। ওই সময় জেলা কারাগারে বন্ধি সাংবাদিক রানা, নকলার বাসায় গিয়ে রানার স্ত্রী বন্যা আক্তার ও দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্র ছেলে মাহিম এবং নকলার ইউএনও সাদিয়া উম্মুল বানিন ও ইউএনও’র সিএ শিলা আক্তারসহ শেরপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি রফিকুল ইসলাম আধার, সাধারণ সম্পাদক আদিল মাহমুদ উজ্জল ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মানিক দত্তের সাথে কথা বলেন।
উল্লেখ্য, গত ৫ মার্চ মঙ্গলবার দুপুরে নকলার ইউএনও কার্যালয়ে প্রবেশ করে সিএ শীলা আক্তারকে নাজেহাল, অফিসের গুরুত্বপূর্ণ ফাইল তছনছ এবং উপজেলা পর্যায়ে দাপ্তরিক এক সভায় ইউএনও সাদিয়া উম্মুল বানিনের কর্তব্য কাজে বাধাসহ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগে তাকে আটক করা হয়। পরে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যজিস্ট্রেট মো. শিহাবুল আরিফ পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে তাকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়ে জেল হাজতে পাঠানো হয়।
শফিউজ্জামান রানার পরিবার অভিযোগ করে বলেন সাংবাদিক রানা তথ্য অধিকার আইনে একটি প্রকল্পের তথ্য চাইতে গিয়ে ওই পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন।
-
বালিয়াডাঙ্গীতে সাংবাদিক রানা’র মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন।
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার শেরপুরের নকলা উপজেলা সংবাদদাতা শফিউজ্জামান রানাকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড দেওয়ার প্রতিবাদ, সাংবাদিক রানার মুক্তি ও আইন অপব্যবহারকারী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচী পালিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (১২ মার্চ) সকাল ১১টায় বালিয়াডাঙ্গী চৌরাস্তায় ঘন্টাব্যাপী এ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
দৈনিক আজকের পত্রিকার প্রতিনিধি ও বালিয়াডাঙ্গী প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক বলেন, জেলের ভয় দেখিয়ে সাংবাদিকদের কলম আটকানো যাবে না। ইতিপূর্বে জিডিটাল নিরাপত্তা আইন দিয়ে সাংবাদিকদের হয়রানী করা হয়েছে। এখন ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে করা হচ্ছে। কোনটাতেই ভয় পায় না সাংবাদিকরা। অনতিবিলম্বে সাংবাদিক রানাকে মুক্তি দিতে হবে। নয়তো আরও কঠোর আন্দোলন শুরু হবে।
বালিয়াডাঙ্গী প্রেসক্লাবের সভাপতি দৈনিক ভোরের কাগজের এন এম নুরুল ইসলাম বলেন, অন্যায়ের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের কলম চলবে। মামলা ও জেলের ভয় করিনা। মামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সাংবাদিকদের ক্ষতিপূরণ দাবি করেন তিনি।
দৈনিক দেশরুপান্তর পত্রিকার ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ফিরোজ আমিন সরকার বলেন, সহকর্মীকে নি:শর্ত মুক্তি দিয়ে ইউএনও এবং এ্যাসিল্যান্ডের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়ের করতে হবে। সেই মামলায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
বালিয়াডাঙ্গী প্রেসক্লাবের আয়োজনে কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন বালিয়াডাঙ্গী প্রেস ক্লাবের সভাপতি এন এম নুরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আল মামুন জীবন, দৈনিক দেশ রুপান্তরের ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ফিরোজ আমিন সরকার রাসেল, দৈনিক ইত্তেফাকের ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি তানভীর হাসান তানু, দীপ্ত টেলিভিশনের ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি মঈনুদ্দিন তালুকদার হিমেল, দেশ বাংলার ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি সোহেল রানা, দৈনিক কালেরকণ্ঠের সাংবাদিক হারুন অর রশিদ, রাণীশংকৈল প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আকাশ, বালিয়াডাঙ্গী প্রেস ক্লাবের সহ-সভাপতি রশিদুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াস আলী, সহ-সাগঠনিক সম্পাদক নুরে আলম সাদ্দাম, কোষাধ্যক্ষ মাজেদুল ইসলাম হৃদয়, দপ্তর সম্পাদক হাসান আলী, ক্রীড়া সম্পাদক মিলন আকতার, প্রচার সম্পাদক মোতালিব সম্রাট, নির্বাহী সদস্য জুলফিকার আলী শাহ, সাংবাদিক মুনিরুজ্জামান অনিক প্রমুখ এতে বক্তব্য দেন।
এ সময় বালিয়াডাঙ্গী প্রেস ক্লাবের অন্যন্য সদস্যরা, শিক্ষক, সাংস্কৃতিক ও সুশিল সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
-
রানীশংকৈলে শিক্ষকের বেত্রাঘাতে শিক্ষার্থী হাসপাতালে-অভিযোগ অভিভাবকের।
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈলে শিক্ষকের বেত্রাঘাতে শিক্ষার্থীকে হাসপাতালে পাঠানোর অভিযোগ উঠেছে। সোমবার রানীশংকৈল মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর ক্লাসে ঘটেছে। শিক্ষার্থীর শারীরিক আঘাতের পাশাপাশি মুখে ও ঠোঁটে ক্ষত হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই শিক্ষার্থী বর্তমানে রাণীশংকৈল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।জানা গেছে, মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেনীর শিক্ষার্থী তাহসিন আলীসহ সকল শিক্ষার্থীকে রুমে এসে শিক্ষক ধীরেন্দ্র নাথ দাড়াতে বলেন। শিক্ষার্থী তাহসিন বে-খেয়ালে দাড়াতে না পারায় তাকে অতর্কিতভাবে ডাস্টার দিয়ে আঘাত করেন শিক্ষক ধীরেন্দ্র নাথ রায়।শিক্ষার্থী তাহসিন জানায়, তাকে ডাস্টার দিয়ে মারার পর সে চরম ভয় পায়। পরে ক্লাস শেষে বাড়ীতে ফিরলে মুখে ঠোট রক্তাক্ত দেখে পরিবারের লোকেরা তার কাছে জানতে চাই। কেন এমন হয়েছে?পরে সে তার পরিবারকে বিষয়টি জানায়।তাহসিনের চাচা মঞ্জুর আলম বলেন, তার ঠোঁটে ও মুখে রক্তাক্ত দেখে আমরা অবাক হয়েছি। তাকে এ কারণ জিজ্ঞেস করতেই সে কান্না শুরু করে দিয়ে, ঘটনার বিবরণ জানাই। তাহসিনের চাচা বলেন, সহকারী শিক্ষক ধীরেন্দ্র নাথ রায় পঞ্চম শ্রেণীর ইংরেজি ক্লাশ নিতে এসে সকলকে দাড়াতে বলেন, কিন্তু তাহসিন তা খেয়াল না করায়, সে দাড়ায়নি। এ কারণে শিক্ষক ধীরেন্দ্র নাথ তাকে প্রথমে পিঠে পরে মুখে ও ঠোটেঁ ডাস্টার দিয়ে আঘাত করেন। সহকারী শিক্ষক ধীরেন্দ্র নাথের এমন অনেক ঘটনার অভিযোগ উঠলেও তার বিরুদ্ধে কোন প্রযোজনীয় ব্যবস্থা না হওয়ায়, সে বেপোরায়া হয়ে উঠেছেন। তাই তিনি শিক্ষার্থীদের প্রায় সময় এমন মারপিট দেওয়ার তীব্র নিন্দা জানিয়ে উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষের নিকট এ ঘটনার সুষ্ঠ বিচার দাবী করেছেন।রাণীশংকৈল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিক্যাল কর্মকর্তা চিকিৎসক ফিরোজ আলম বলেন, শিশু শিক্ষার্থী তাহসিনের মুখের থুতনি ও ঠোটেঁ আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। ওই শিক্ষার্থীকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।এ অভিযোগ অস্বীকার করে রাণীশংকৈল মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ধীরেন্দ্র নাথ রায় মুঠোফোনে বলেন, এমন কোন ঘটনা তিনি ঘটনানি। যদি ঘটতো তাহলে তো বিদ্যালয়ের প্রধানরাসহ অন্যরা জানতো, অভিযোগ হতো। এই ঘটনাকে তিনি পূর্ব শুত্রুতার জেরে সাজানো বলে দাবী করেছেন।রাণীশংকৈল মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক(ভারপ্রাপ্ত) ছেলিমা সিদ্দিকার মন্তব্য নিতে তার মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি তাতে সাড়া দেননি।উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রাহিম উদ্দীন মুঠোফোনে বলেন, শিক্ষার্থীর শরীরে আঘাত করা যাবে না। এমন পরিপত্র রয়েছে। তারপরেও কেউ যদি অহেতুক আঘাত করে তাহলে এটি ঠিক হয়নি। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীর পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ দিলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রকিবুল হাসান(ইউএনও) অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ দিতে বলেন। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে তিনি থানায় বলে দেবেন বলে জানিয়েছেন। -
গোয়ালন্দে হোসাইন ইয়ুথ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ৩’শ পরিবার পেল ইফতার সামগ্রী।
রাজবাড়ী প্রতিনিধিঃপবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ৮ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা সৌদি প্রবাসী হোসাইন ইয়ুথ ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মাদ হোসাইন’র সার্বিক সহযোগিতায় গোয়ালন্দ উপজেলার দেবগ্রাম, দৌলতদিয়া, উজানচর ও পৌরসভার অসহায় ৩০০’শ পরিবারের মাঝে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দিনব্যাপী হোসাইন ইয়ুথ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফাউন্ডেশনের একটি স্বেচ্ছাসেবকদল একটি ট্রাকে করে গোয়ালন্দ উপজেলার তেনাপচা কাজী মনাক্কা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দৌলতদিয়া কেকেএস প্রবীণ কেন্দ্র, দৌলতদিয়া মডেল হাই স্কুল, মেসার্স কফিল ফিলিং স্টেশন, ৮ নং তোরাপ শেখের পাড়া, উজানচর সামচু মন্ডলের বাজার, জমিদার ব্রিজ, পৌর ৯ নং ওয়ার্ড কাইমদ্দিন প্রামানিক পাড়া, গোয়ালন্দ বাজার গরুর হাট, গোয়ালন্দ ব্রাক অফিস, এলাকায় এ ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়। ইফতার সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ১০ কেজি চাউল, ১ কেজি ছোলা, চিড়া, খেজুর, আখের গুড়, ১ লিটার সয়াবিন তেল, ২ কেজি মুড়ি ও আলুসহ মোট ১৯ কেজির প্যাকেজ অসহায়দের মাঝে উপহার দেয়া হয়।ইফতার সামগ্রী বিতরণ কার্যক্রমে উপকারভোগী জনগোষ্ঠীর ভোগান্তি কমাতে তাদের দৌড় গোড়ায় পৌঁছে দিতে হোসাইন ইয়ুথ ফাউন্ডেশনের মো. সেলিম শেখ, মো. সুলতান মোল্লা, মো. আলাউদ্দিন, আমজাদ হোসেন , জিয়াউর রহমান, লিয়াকত হোসাইন, মো. মামুন, আয়নাল আহসান, মুরাদ হোসেন, আলামিনসহ হোসাইন ইয়ুথ ফাউন্ডেশনের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।এ সম্পর্কে হোসাইন ইয়ুথ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সৌদি প্রবাসী মোহাম্মদ হোসাইন মুঠোফোনে জানান, মানুষের জন্য কিছু করার মত আনন্দ বা সুখ পৃথিবীতে আর কিছুতে নেই। আমি মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর লক্ষ্যে কাজ করি। আমাদের আশে পাশে অনেক নিম্মবিত্ত প্রতিবেশি আছেন, যারা অনেক কষ্টে জীবন-যাপন করলেও কারো কাছে হাত কিছু চাইতে পারেন না। আমরা গরীব-অসহায়দের পাশাপাশি সেইসব মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছি। এর পাশাপাশি যে কোন সামাজিক ও মানবিক কাজ করে থাকি। এরই ধারাবাহিকতায় পবিত্র রমজান মাসের প্রথম রোজায় ৩০০’শ পরিবারের মাঝে রমজানের ইফতার সামগ্রী উপহার দিয়েছি। আমি সকলের নিকট দোয়া কামনা করছি। -
রাণীশংকৈল টংকনাথ জমিদার বাড়ির সংস্কার কাজের উদ্বোধন:স্বস্তির হাসি মানুষের মুখে।
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার কুলিক নদীর পাশে অবস্থিত রাজা টংকনাথের জমিদার বাড়ি। অযত্ম-অবহেলা আর সংস্কারের অভাবে রাজবাড়িটি ভুতুড়ে বাড়িতে পরিণত হয়েছে। আর এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে মাদকসেবীদের আস্তানায় পরিণত হয়েছিলো এটি। তবে সম্প্রতি জমিদার বাড়ি পরিদর্শন শেষে এর সংস্কারও রক্ষণাবেক্ষণ কাজের শুভ উদ্বোধনকরা হয়েছে।সোমবার (১১ মার্চ) দুপুরে সংস্কার কাজের উদ্বোধন করেন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর রংপুর অঞ্চলের সহকারী প্রত্নতাত্ত্বিক প্রকৌশলী মুরাদ হোসেন।সেইসঙ্গে এটিকে পর্যটন স্পট করার ঘোষণা দেন। এমন খবরে স্বস্তির হাসি ফুটেছে সর্বস্তরের মানুষের মুখে।এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আ.লীগ সভাপতি সইদুল হক, পৌরমেয়র মোস্তাফিজুর রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান সোহেল রানা, এ্যাডভোকেট মেহেদী হাসান শুভ, প্রেস ক্লাব সভাপতি মোবারক আলী, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুল ইসলাম, ছাত্রলীগ নেতা তামিম হোসেন প্রমুখ।২০১৯ সালে গেজেট হওয়ার পরও রাজবাড়ির সংস্কারের কাজ শুরু না হওয়ায় হাইকোর্টে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মেহেদী হাসান। তিনি বলেন, এটি সরকারি গেজেটেড একটি স্থাপনা। এর মাধ্যমে সরকার আয় করতে পারেন। সংস্কার না হওয়ার কারণে এটি বিলীন হয়ে যাচ্ছিলো। আর এটি সংস্কারের পাশাপাশি একটি পর্যটন কেন্দ্র হলে বিনোদন মিলবে।তিনি আরও বলেন, গেজেটেড হওয়ার পর কাজ শুরু না হওয়ায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে জনস্বার্থে রিট পিটিশন দায়ের করি। পরে ২৯/০৮/২০২২ তারিখে শুনানি হলে বিচারপতি মো. মুজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি ইজারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত দ্বৈত বেঞ্চ ‘রাজবাড়ি কেন সংস্কার, সংরক্ষণ, মেরামত ও পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলা হবে না’ মর্মে আঞ্চলিক পরিচালক, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, বগুড়াকে রুল এবং ডিরেকশন দেন। এই নির্দেশনার প্রেক্ষাপটে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর পরিদর্শন শেষে আজ জমিদার বাড়ির সংস্কার কাজের উদ্বোধন করা হল।হাইকোর্টের নির্দেশে প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ জমিদার বাড়িটি প্রাথমিক সংস্কারের জন্য ১০ লাখ টাকা দরপত্র আহ্বান করেন। চুক্তি বদ্ধ হয়ে সংস্কারের কাজটি বাস্তবায়ন করছেন ঠিকাদার মেসার্স বকুল ট্রেডার্স।সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মেহেদী হাসান শুভ বলেন, পুরোনো ঐতিহ্য নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার চিন্তা থেকেই হাইকোর্টের নজরে জরাজীর্ণ রাজবাড়ীটির সংস্কারের বিষয়টি তোলা হয়েছিল।রাণীশংকৈল উপজেলার বাচোর ইউপি’র সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম বলেন, আমার বয়স ৭০ বছরের বেশি। ছোটবেলা থেকে রাজবাড়িটি দেখে আসছি। ধীরে ধীরে এটি ভঙ্গুর থেকে বিলীন হওয়ার উপক্রম হয়েছে। শুনলাম প্রত্নতাত্ত্বিক অধিদপ্তরের লোকজন রাজবাড় কাজ শুরু করেছেন তারা। এটি জেনে খুব ভালো লাগছে।স্কুলশিক্ষক সাদেকুল ইসলাম বলেন, রাজবাড়ি সংস্কারের জন্য আমরা বার বার দাবি তুলেছি। মাদকসেবনের জন্য এটি একটি অন্যতম জায়গা হয়ে উঠেছিলো। অবশেষে একটি সুখবর পেলাম। আমরা এর সুবিধা না পেলেও পরবর্তী প্রজন্ম এর সুফল ভোগ করবে বলে আমরা আশা করছি।