Author: admin

  • দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত-২ গুরুত্বর আহত-১-ভোরের কণ্ঠ।

    দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত-২ গুরুত্বর আহত-১-ভোরের কণ্ঠ।

    দিনাজপুরের ফুলবাড়ী সংলগ্ন মহেশপুর নামক স্থানে সড়ক দূর্ঘটনায় শুভজিত গুপ্ত সুপ্রিয় (১৮) ও প্রিতম গুপ্ত (২৫) নামে দুই যুবক নিহত হয়েছেন।

    এ ঘটনায় পৃথিবী রায়(১৮) নামের আরেক যুবক গুরুত্বর আহত হয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বড়পুকুরিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ সুলতান মাহমুদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
    বৃহস্পতিবার (২১জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১১ টার দিকে ফুলবাড়ী-রংপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের মহেশপুর নামক এলাকায় এই দূর্ঘটনা ঘটে। নিহত শুভজিত গুপ্ত সুপ্রিয় (১৮) ফুলবাড়ী পৌরশহরের কাঁটাবাড়ী গ্রামের কাটিহারধর এলাকার অশোক গুপ্তের ছেলে ও প্রিতম গুপ্ত (২৫) পৌর শহরের সাবেক কাপড় ব্যবসায়ী নির্মল গুপ্তের ছেলে। আহত পৃথিবী রায় কাঁটাবাড়ী গ্রামের কর্মকার কালিকান্ত রায় দিল্লুর ছেলে।
    প্রতিবেশিরা জানায়, শুভজিত গুপ্ত’র খালাতো ভাই প্রিতম গুপ্ত কুড়িগ্রামের কৃষিব্যাংকে চাকুরি করতেন। তাকে আনতে শুভজিত গুপ্ত সুপ্রিয় এবং পৃথিবী রায় দুই বন্ধু মোটরসাইকেল নিয়ে সেখানে যান।

    রাতে তাকে নিয়ে তিনজন একই মটর সাইকেলে ফুলবাড়ীতে আসার পথে রাত সাড়ে দশটার দিকে ফুলবাড়ী সংলগ্ন মহেশপুর নামক এলাকায় আঁখ বোঝাই একটি ট্রাকের পিছনে, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ধাক্কা দেয়। এতে মারাক্তকভাবে আহত হয়ে রাস্তায় পড়ে থাকে তারা।

    পরে স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে তাদের উদ্ধার করে ফুলবাড়ী উপজেলাস্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে শুভজিত গুপ্ত সুপ্রিয়কে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। এবং অপর দুই ব্যাক্তির অবস্থা আশঙ্কা জনক হওয়ায়, গুরুতর অবস্থায় প্রিতমগুপ্ত ও পৃথিবীরায়কে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। রংপুর যাওয়ার পথেই বদরগঞ্জ এলাকায় প্রিতমগুপ্ত মারাযান।

    পাবর্তীপুর বড়পুকুরিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ সুলতান মাহমুদ বলেন,রাতেই সড়ক দূঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। তার আগেই স্থানীয়রা দূর্ঘটনায় আহত ও নিহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।

    তিনি বলেন,কিভাবে এই দূর্ঘটনা ঘটেছে এটি আমার জানা নেই। তবে ঘনকুয়াশার কারনে এমন ঘটনা ঘটতে পাবে বলে তিনি জানান।

  • সিরাজগঞ্জে কাউন্সিলর তরিকুল ইসলাম হত্যার প্রধান আসামী গ্রেফতার-ভোরের কণ্ঠ।

    সিরাজগঞ্জে কাউন্সিলর তরিকুল ইসলাম হত্যার প্রধান আসামী গ্রেফতার-ভোরের কণ্ঠ।

    সিরাজগঞ্জে চাঞ্চল্যকর বিজয়ী কাউন্সিলর তরিকুল ইসলাম খানের হত্যার প্রধান আসামী জাহিদুল ইসলাম (২০)কে গ্রেফতার করেছে সদর থানা পুলিশ।

    এ সময় হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছুরিটি শুক্রবার সকালে সাহেদনগর ব্যাপারীপাড়া এলাকার মোকছেদের বাড়ীর পাশে পরিত্যাক্ত ডোবায় পশ্চিম পাড়ে মাটিতে পোতা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।

    বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা মহানগর পুলিশের সহযোগিতায় ঢাকার যাত্রাবাড়ী থানার ধলপুর এলাকা থেকে জাহিদকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত জাহিদুল ইসলাম শহরের সাহেদনগর ব্যাপারীপাড়া এলাকার টিক্কা ব্যাপারী ছেলে।শুক্রবার সকালে সিরাজগঞ্জ সদর থানা চত্বরে এক সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান পুলিশ সুপার হাসিবুল আলম বিপিএম।
    সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার আরও জানান, গ্রেফতারের পর জিজ্ঞাসাবাদে জাহিদুল ইসলাম জানায়, সে উট পাখি প্রতীকের প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী শাহাদত হোসেন বুদ্ধিনের সমর্থক।

    নির্বাচনের তিনদিন আগে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেয়ার জন্য জাহিদুল ইসলাম ঢাকা থেকে সাহেদনগর ব্যাপারীপাড়াস্থ নিজবাড়িতে আসে।

    এরপর দুইদিন নির্বাচনী প্রচারে সে অংশ নেয়। নির্বাচনের আগের দিন রাতে এক আসামীর বাড়িতে তাঁর উপস্থিতিতে এজাহার নামীয় ও অন্যান্য আসামীরা নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী তরিকুল ইসলাম খানের উপর হামলার পরিকল্পনা করে। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী এজাহার নামীয় একজন আসামী তাকে হত্যায় ব্যবহ্নত ছুরিটি দেয়।

    ফলাফল ঘোষণার সময় অন্যান্য আসামীদের সাথে জাহিদুলও ছুরি নিয়ে শহীদগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে প্রার্থী বুদ্ধিন ও তার সমর্থকদের সাথে উপস্থিত হয়।

    সন্ধ্যা ৭টার কিছু আগে ফলাফল ঘোষণায় ডালিম প্রতীক ৮৫ ভোটে তরিকুল ইসলামকে বিজয়ী ঘোষণা করে। এরপরই পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী অন্যান্য আসামীদের সহযোগিতায় জাহিদুল তরিকুলের পেটে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। এরপর হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছুরিটি তার বাড়ির পশ্চিম পাশের পরিত্যাক্ত ডোবায় পুতে রেখে স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে ঢাকার যাত্রাবাড়ি থানার ধলপুর এলাকার ভাড়া বাসায় চলে যায় জাহিদুল ইসলাম।

    জবান বন্দিতে এজাহার নামীয় কয়েকজন আসামী ছাড়াও অজ্ঞাতনামা বেশ কয়েকজন আসামীর নাম স্বীকার করেছে জাহিদুল ইসলাম।এ হত্যাকান্ডে জড়িত অন্যান্য আসামীদের গ্রেফতারে পুলিশের কয়েকটি টিম তৎপর রয়েছে।

    প্রসঙ্গত, ১৬ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ভোট গণনায় ৮৫ ভোটে বিজয়ী হন তরিকুল ইসলাম। ফলাফল ঘোষণা হওয়ার পরপরই পরাজিত প্রার্থী শাহাদত হোসেন বুদ্দিনের সমর্থকগণ বিজয়ী প্রার্থীদের উপর হামলায় চালায়। এ সময় পরাজিত প্রার্থীর সমর্থকদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে বিজয়ী কাউন্সিলর তরিকুল গুরুতর আহত হন। ওইদিন রাত ৮টার দিকে শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।

    পরদিন রোববার (১৭ জানুয়ারী) রাতে নিহতের ছেলে একরামুল হক হৃদয় বাদী হয়ে পরাজিত প্রার্থী ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদত হোসেন বুদ্দিনকে প্রধান আসামী করে ৩২জনের নাম উল্লেখ করে আজ্ঞাত আরো ৪০/৫০ জনকে আসামী করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় এ মামলার ২৭নং আসামী স্বপন ব্যাপারীকে গ্রেফতারে করে জেলাহাজতে প্রেরণ করা হয়।

  • সাবেক সাংসদ আব্দুল মজিদ মন্ডলের মৃত্যুতে চৌহালী বাসীর শোক প্রকাশ-ভোরের কণ্ঠ। 

    সাবেক সাংসদ আব্দুল মজিদ মন্ডলের মৃত্যুতে চৌহালী বাসীর শোক প্রকাশ-ভোরের কণ্ঠ। 

    সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আব্দুল মজিদ মন্ডল আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

    বৃহস্পতিবার ২১ জানুয়ারী রাত ১১টার দিকে শ্বাসকষ্টজনিত কারণে ঢাকার উত্তরার বাসা থেকে স্কয়ার হাসপাতালে নেয়ার পথে ইন্তেকাল করেন তিনি।

    আব্দুল মজিদ মন্ডল ‘মন্ডল’ গ্রুপের চেয়ারম্যান ও এনায়েতপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। তার বড় ছেলে বর্তমান বেলকুচি-চৌহালীর সংসদ সদস্য আব্দুল মমিন মন্ডলের এপিএস তাজ উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    মৃত্যুকালে আব্দুল মজিদ মন্ডলের বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে ও দুই মেয়েসহ আত্মীয়-স্বজন, রাজনৈতিক সহকর্মী ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

    তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, জেলা-থানা আওয়ামী লীগ , চৌহালী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ফারুক হোসেন সরকার , স্বনামধন্য ডাক্তার প্রফেসর জাহাঙ্গীর আলম , সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মেজর( অ:) আব্দুল্লাহ- আল মামুন ও সাবেক বিএনপির উপজেলা চেয়ারম্যান মোছা: মাহফুজা খাতুন ,চৌহালী প্রেসক্লাব ও এনায়েতপুর প্রেস ক্লাবের নেতৃবৃন্দ।

    পারিবার ও রাজনৈতিক সূত্রে জানা যায়, সিরাজগঞ্জ জেলার এনায়েতপুর থানাধীন রুপনাই গ্রামের মৃত হাজী জহুরুল ইসলামের বড় ছেলে শিল্পোদ্যোক্তা আলহাজ্ব আবদুল মজিদ মন্ডল ব্যবসায়ী জগতে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে দেশের বিখ্যাত গার্মেন্ট শিল্প প্রতিষ্ঠান মন্ডল গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে তিনি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

    এছাড়া বেশ কয়েকটি শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠা এবং সমাজ হিতৈশী ব্যক্তিত্ব হিসেবে এলাকায় যথেষ্ট সুনাম রয়েছে তার।

    রাজনৈতিক নেতা হিসেবে আবদুল মজিদ মন্ডল তার নির্বাচনী এলাকায় একজন মানবিক সংসদ সদস্য হিসেবে নেতাকর্মীদের অন্তরে জায়গা করে নিয়েছিলেন। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হন।

    আবদুল মজিদ মন্ডলের ইন্তেকালের খবরে তার নির্বাচনী এলাকার সকল রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্তরের জনসাধারণের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শুক্রবার বাদ জুমা রুপনাই ঈদগাহ ময়দানে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হবে।

    তার বিদেহী আত্মার রুহের মাগফিরাত কামনায় পরিবারের পক্ষ থেকে সকলের নিকট দোয়া চেয়েছেন বড় ছেলে বর্তমান সংসদ সদস্য ও মন্ডল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল মমিন মন্ডল।

  • কলাপাড়ায় চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির কেরামতকে সাময়িক বরখাস্ত-ভোরের কণ্ঠ

    কলাপাড়ায় চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির কেরামতকে সাময়িক বরখাস্ত-ভোরের কণ্ঠ

    কলাপাড়ার চাকামইয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো: হুমায়ুন কবির কেরামত হাওলাদারকে ভিজিএফ’র চাল আত্মসাতের সাথে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সাময়িকবরখাস্ত করা হয়েছে। স্থানীয় সরকার, পলী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়স্থানীয় সরকার বিভাগের (ইপ-১ অধিশাখা) ২০ জানুয়ারি এক প্রজ্ঞাপনে চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির কেরামতকে সাময়িক বরখাস্ত করার প্রজ্ঞাপন জারী করে। সিনিয়র সহকারী সচিব মো: আবু জাফর রিপন নস্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

    প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কলাপাড়া উপজেলার ১নং চাকামইয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির কেরামতের বিরুদ্ধে ভিজিএফএর ৫৮০ কেজি চাল আত্মসাতের সাথে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ স্থানীয় তদন্তে প্রমানিত হওয়ায় অপরাধমূলক কার্যক্রম পরিষদসহ জনস্বার্থে পরিপন্থী বিবেচনায় স্থানীয়সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন, ২০০৯ এর ধারা ৩৪ (১) অনুযায়ী চেয়ারম্যানকে তাঁর স্বীয় পদ হতে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

    উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ৭ আগস্ট পুর্ব-চাকামইয়া গ্রামের জালাল চাকরের বাড়িরপুকুর এবং অপর একটি বাড়ি থেকে উপজেলা প্রশাসন ১৫ বস্তা ভিজিএফ’র চাল এবং পুকুর থেকে ১০টি খালি বন্তা উদ্ধার করেন। গ্রেফতার করা হয় ইউপি চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির কেরামত ও তার এক সহযোগী জামালকে। এ ঘটনায় পাঁচজনকে আসামি করে মামলা করা হয়।

    কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক জানান, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার চিঠি পেলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

  • সাভারে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মাঝে কম্বল বিতরণ করলেন মেয়র আব্দুল গণি-ভোরের কণ্ঠ।

    সাভারে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মাঝে কম্বল বিতরণ করলেন মেয়র আব্দুল গণি-ভোরের কণ্ঠ।

    সাভারে পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের উলাইল ময়লার মোড়ে জামি- আ ইহসানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসা ( এতিমখানা ) এর ছাত্রদের মাঝে শীতের কম্বল বিতরণ করেন সাভার পৌর মেয়র আলহাজ্ব আব্দুল গণি।

    আজ বৃহস্পতিবার ( ২১ শে জানুয়ারি ) দুপুর ১২:৩৫ মিনিটে মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে ৫০ জন এতিম ছাত্রদের মাঝে কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠান পালন করেন।

    অনুষ্ঠানে মেয়র আলহাজ্ব আব্দুল গণি তার বক্তৃতায় বলে সাভার ৯ নং ওয়ার্ড উলাইল ময়লার মোড় এর উন্নয়নের অসমাপ্ত  কাজগুলো দ্রুতগতিতে উন্নয়ন সম্পন্ন করবে। এমনকি উলাইল ময়লার মোড় নামটি পরিবর্তন করে ( মাদ্রাসার মোড়) নামে নামকরণ করবে।

    তিনি আরো বলেন, ময়লার মোড় নামটি শুনতে বেমানান সই লাগে তাই জামি-আ ইহসানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসা ( এতিমখানা ) এর নামে এক কথায় ( মাদ্রাসার মোড় ) নামকরণ করবে।

    তিনি বলেন যে, এতিম ছাত্রদের সাথে আছি এবং থাকবে বলে অঙ্গীকার করে। তিনি এলাকার দোকানদার দের উদ্দেশ্য বলেন তাদের দোকান গুলোর সাইনবোর্ডে ময়লার মোড় কেটে দিয়ে তার জায়গায় ( মাদ্রাসার মোড় ) লিখতে।

    উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, সাভারে টানা দুই দুইবার বিপুল ভোটে নৌকার প্রতিক নিয়ে বিজয়ী হওয়া আলহাজ্ব আব্দুল গণি।

    অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, সাভার পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আনিসু জ্জামান খান মুরাদ, ৭, ৮, ৯ নং ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলর এ্যাডভোকেট সুলতানা রাজিয়া। আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ রিপোর্টাস ক্লাব ঢাকা বিভাগ কমিটির মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা – ( মাতৃজগত পত্রিকা, দেশের খবর লাইভ, ডেইলি টাইম ডেস্ক, ভোরের কন্ঠ এর স্টাফ রিপোর্টার, রুপান্তর টেলিভিশনের ক্রাইম রিপোর্টার ) এর সাংবাদিক স্মৃতি রানি।

    আরো ছিলেন, মাদ্রাসা কমিটির সদস্য সামছুর রহমান হালিম কোম্পানি, মাওলানা মতিউর আববনী, মাওলানা ক্বারী মাজহারুল ইসলাম, মাওলানা মুফতি আব্দুল কাদের, আব্দুল আজিজ,হাফেজ জহিরুল ইসলাম, মাওলানা হারুনুর রশিদ, মাস্টার মোঃ আলী জিন্নাহ, মাস্টার শামসুল হক, আরো উপস্থিত ছিলেন এলাকার বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

  • শুভ জন্মদিন মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক উত্তরবঙ্গের শ্রেষ্ঠ সন্তানের কথা বলছি আমি,……

    শুভ জন্মদিন মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক উত্তরবঙ্গের শ্রেষ্ঠ সন্তানের কথা বলছি আমি,……

    বাংলাদেশের রাজনীতিতে সৎ নিষ্ঠাবান পরিচ্ছন্ন এবং পরিশ্রমী জাতীয় নেতার কথা বলছি,,, এশিয়ার বৃহৎ সুপ্রাচীন ঐতিহ্যবাহী ইতিহাসখ্যাত রাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ইতিহাস সাধারণ সম্পাদকের কথা বলছি, “ইতিহাস বলছে রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে আওয়ামীলীগ যখন বড্ড দুঃসময়” অতিক্রম করছিল তখন তিনি সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব ভার নিয়ে বয়স এবং শারীরিক সমস্যাকে তুচ্ছ করে, দলকে সুসংগঠিত করতে ইতিহাসের যেকোনো সাধারণ সম্পাদকের তুলনায় তিনি সবচেয়ে বেশি পথ অতিক্রম করেন সবচেয়ে বেশি সম্মেলন অনুষ্ঠিত করেন অক্লান্ত পরিশ্রম আর সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দলের প্রতি তিনি যে দায় দেখিয়েছেন তা সার্বিক মূল্যায়নে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সাধারণ সম্পাদক তিনি, বঙ্গবন্ধুর পরে সফল সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অবশ্যই তার নাম ইতিহাসখ্যাত হয়ে থাকবে, এভাবেই সময়কে পেছনে ফেলে নিজেকে সামলে নিয়ে অসাধারণ আশা একজন কিংবদন্তি রাজনীতিবিদের কথা বলছি আমি” নওগাঁ বাসির সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান প্রিয় মুখ প্রিয় নেতা আব্দুল জলিল এর কথা বলছি।

    আজ২১এ জানুয়ারি রাজনীতির এই মহান কিংবদন্তি জননেতা মূরহুম আব্দুল জলিলের ভাইয়ের ৮৩ তম জন্মদিন জন্মদিন অফুরন্ত ভালোবাসা প্রমাণ করেছে ভালোবাসা যত বড় জীবন ততো বড় নয় আব্দুল জলিল সংক্ষিপ্ত জীবনের ইতি টানলেন বর্ণময় বর্ণাঢ্য জীবন আজ ও আলোকবর্তিকা হয়ে নওগাঁ বাসির প্রাণে প্রাণে ভালোলাগা ভালোবাসা নওগাঁ বাশির ভালোবাসা যত বড় প্রিয় নেতা আব্দুল জলিলের জীবন ততো বড় নয় নগরবাসী তাদের প্রিয় এবং শ্রেষ্ঠ সন্তানকে হাজার বছর ধরে ভালোবেসে যাবে।

    ভালোবাসা যত বড় জীবন ততো বড় নয় নওগাঁ বাশির ভালোবাসা একথাই প্রমাণ করে ৮৩ তম জন্মদিনে শ্রেষ্ঠ সন্তান শ্রেষ্ঠ নেতার প্রতি রইল অতল শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা।

  • কাজিপুরে ফসলি জমির জলাবদ্ধতা দূরীকরণে খনন কাজের উদ্বোধন-ভোরের কণ্ঠ। 

    কাজিপুরে ফসলি জমির জলাবদ্ধতা দূরীকরণে খনন কাজের উদ্বোধন-ভোরের কণ্ঠ। 

    কৃষি আবাদি জমি বৃদ্ধি ও কৃষি ফসল বৃদ্ধির লক্ষে অনাবাদি, জলাবদ্ধতায় কবলে আবদ্ধ হয়ে পড়ে থাকা জমি উদ্ধারে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে যাচ্ছে সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলা প্রশাসন।

    তারই ধারাবাহিকতায় কাজিপুর উপজেলার কাচিহারা মৌজার ও লক্ষিপুর গ্রামের  প্রায় ১৫’শ বিঘা ফসলি জমি জলাবদ্ধতা থেকে মুক্ত করেছে উপজেলা প্রশাসন।

    সিরাজগঞ্জ-১, কাজিপুর সাংসদ প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয়ের উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি অংশ হিসাবে উপজেলার প্রশাসনের একান্ত প্রচেষ্টায় এ পদক্ষেপ সফল হতে যাচ্ছে।

    উপজেলার কাচিহারা,লক্ষিপুর বিলে সরকারি হালট বন্ধ করে দিয়ে জমি তৈরী করে কতিপয় লোক চাষাবাদ করায় পানি নিশ্কাসন না হওয়ায় প্রায় ২ যুগ ধরে প্রায় ১৫’শ বিঘা জমি জলাবদ্ধতা কবলে পরে।

    সেই জলাবদ্ধতা সমস্যা সমাধানে লক্ষ্যে লক্ষিপুর গ্রামের চালিতাডাঙ্গা মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ ফজলুল হক, মেঘাই ই.ইউ.আই উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আব্দুল বাকি, কাচিহারা গ্রামের শাহাদৎ হোসেন (সুজন) ও আব্দুস সালাম মাষ্টার  প্রথমে উদ্যোগ নেন এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসারের হস্তক্ষেপ, এম.পি মহোদয় ও উপজেলা চেয়াম্যানের সহযোগীতা কামনা করেন। তাদের যৌথ প্রচেষ্টায় উক্ত জলাবদ্ধতার শুরু হয়েছে মাটি খননের কাজ।

    বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় এই খনন কাজের উদ্বোধন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান সিরাজী ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহিদ হাসান সিদ্দিকী।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন কাজিপুর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান দ্বীন মোহাম্মদ বাবলু, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এ কে এম শাহা আলম মোল্লা, স্থানীয় ইউপি সদস্যসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

    দীর্ঘ দুই যুগ ধরে ১৫’শ বিঘা ফসলি জমি বছরের ৯ মাস জলাবদ্ধ হয়ে থাকত। এতে করে একসময়ের তিন ফসলি জমির মালিক কৃষকদের বছরে প্রায় আড়াই কোটি টাকা ক্ষতি হতো। এই জলাবদ্ধতা নিরাসন হলে উপজেলার লক্ষিপুর, কাচিহারা, হাটশিরা, হাজরাহাটি ও মাথাইচাপড় গ্রামের কিছু অংশ তিন ফসলি জমির ফসল উৎপাদনের সুবিধা পাবে।

  • সিরাজগঞ্জের তাড়াশে ইউএনও’র প্রেস কনফারেন্স অনুষ্ঠিত-ভোরের কণ্ঠ।

    সিরাজগঞ্জের তাড়াশে ইউএনও’র প্রেস কনফারেন্স অনুষ্ঠিত-ভোরের কণ্ঠ।

    সিরাজগঞ্জের তাড়াশে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সংবাদ সম্মেলন করেছেন। বৃহস্পতিবার বিকালে তার নিজ কার্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজন্ম লালিত স্বপ্ন বাস্তবায়নে বাংলার পরিব-দুঃখী নিরন্ন মানুষের মুখে হাসি ফোটাবার  লক্ষ্যে তাড়াশ উপজেলায় তালিকাভুক্ত ১৫২ টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মাঝে জমি ও গৃহ হতান্তর করার উদ্দ্যেশে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মেজবাউল করিম এই সংবাদ সম্মেলন করেন।

    প্রেস কনফারেন্সে তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলার পরিব-দুঃখী নিরন্ন মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে, অন্ন, বস্ত্র, আশ্রয় শিক্ষা ও চিকিৎসাসহ জীবনের মৌলিক উপকরণের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে  বিষয়টি সংবিধানের ১৫ (ক) অনুচ্ছেদে অন্তর্ভুক্ত করেন।

    জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি নােয়াখালী জেলার (বর্তমানে লক্ষ্মীপুর) চর পোড়াাগাছা গ্রাম পরিদর্শন করেন এবং গৃহহীন মানুষের গৃহ নির্মাণের নির্দেশ প্রদান করেন। তঁারই নির্দেশে শুরু হয় গৃহহীন পুনর্বাসন কার্যক্রম। সেই কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য  মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করার পর ১৯৯৭ সালের ২০ মে কক্সবাজার পরিদর্শন করেন এবং গৃহহীন মানুষের পুনর্বাসনের নির্দেশ প্রদান করেন।

    তার নির্দেশনার প্রেক্ষিতে শুরু হয় আশ্রয়ণ প্রকল্প। আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে এ পর্যন্ত ২,৯৮,২৪৯টি গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। বর্তমানে প্রকল্পের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিজস্ব তত্ত্বাবধানে। মুজিব শতবর্ষে বাংলাদেশে একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না” মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর এ নির্দেশনা বাস্তবায়নে দেশের সকল ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষের বাসস্থান নিশ্চিত কল্পে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আগামী ২৩ জানুয়ারি ২০২১ তারিখ, শনিবার সকাল ১০:৩০ টায় উপকারভােগী পরিবারের নিকট উক্ত গৃহ হস্তান্তর কার্যক্রম ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে শুভ উদ্বোধন করবেন ।

    পরিশেষে  তিনি জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের লক্ষে ক্ষুধা মুক্ত, দারিদ্র মুক্ত, উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সকল উদ্যোগ স্বার্থক হোক এই প্রত্যাশা করে সংবাদ সম্মেলন শেষ করেন।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন তাড়াশ প্রেসক্লাবের সভাপতি সনাতন দাস,সাধারণ সম্পাদক সাহেদ খান জয়,উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর রহমান,সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল রানা সোহাগ,তাড়াশ রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মির্জা ফারুক ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বারিক খন্দকার

  • প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহার অসহায় ও দুস্থ্যদের মাঝে পৌঁছে দিলেন,ইউএনও-ভোরের কণ্ঠ।

    প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহার অসহায় ও দুস্থ্যদের মাঝে পৌঁছে দিলেন,ইউএনও-ভোরের কণ্ঠ।

    দেশব্যাপী চলছে শৈত্য প্রবাহ। প্রচন্ড শীতে কাহিল হয়ে পড়েছে জন-জীবন। তীব্র শীতে অসহায় ও দুস্থ মানুষদের একটু উষ্ণতা দিতে গভীর রাতে অসহায় ছিন্নমুল শীতার্থ মানুষের ঘরের দরজায় দরজায় গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া কম্বল পৌঁছে দিলেন দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার ইউএন‌ও মো:রিয়াজ উদ্দিন।

    বুধবার গভীর রাতে প্রচন্ড শীত উপেক্ষা করে ফুলবাড়ী উপজেলার শিবনগর ইউনিয়নের টাওয়ারের মোড়,ডাঙ্গা,হাজির মোড় পেঙ্গা পাড়া,পুরাতন বন্দর পাটনি পাড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় গরীব অসহায় মানুষদের খুজে খুজে সরকারি কম্বল পৌঁছে দিয়েছেন তিনি।

    শেষে আল হুদা বালিকা ক্ব‌ওমী মাদরাসায় উপস্থিত হয়ে এতিম ও অসহায় শিক্ষার্থীদের‌ মঝেও কম্বল উপহার দেন মানবিক এই নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও রিয়াজ উদ্দিন । পৌর শহরসহ আশেপাশের অসহায়দের খুঁজে খুঁজে নিজ হাতে তাদের গায়ে কম্বল জড়িয়ে দিয়েছেন মানবতার এই নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও।

    এভাবেই শহর ও শহরের আশপাশ ঘুরেছেন মধ্যরাত পর্যন্ত।দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার ইউএনও রিয়াজ উদ্দিনের হাতে মধ্যরাতে কম্বল দেখে ছিন্নমূল এসব মানুষ,মুখে ফুটে আনন্দের হাসি। কম্বল পেয়ে এসব অসহায় মানুষ ভীষণ খুশি। কম্বল বিতরণ শেষে ফুলবাড়ী উপজেলার ইউএনও বলেন,শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে তাই এসব মানুষের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার দেওয়া কম্বল গুলো সঠিক জায়গায় পৌঁছে দিতে এই প্রচেষ্টা।বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগ-ব্যাধি।এই প্রচন্ড শীতের রাতে কুয়াশায় ঢাকা অন্ধকারে নিজেই কষ্ট করে অসহায় মানুষের কাছে সরকারি অনুদান শীতের এই কম্বল নিজ হাতে পৌঁছে দেওয়ার জন্য তার ভূয়সী প্রসংশাও করেছেন অনেকে।এসময় উপস্থিত ছিলেন শিবনগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ মামুনুর রহমান চৌধুরী বিপ্লব,উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ শফিউল ইসলাম,ইউপি  সদস্য মোঃ রুহুল আমিন বাদল, ফুলবাড়ী প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক দৈনিক নবরাজ প্রতিনিধি আল আমিন বিন আমজাদ প্রমুখ।

  • আজীবন জনগনের পাশে থাকবেন ইউপি চেয়ারম্যান কাহ্হার সিদ্দিকী-ভোরের কণ্ঠ। 

    আজীবন জনগনের পাশে থাকবেন ইউপি চেয়ারম্যান কাহ্হার সিদ্দিকী-ভোরের কণ্ঠ। 

     

    সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার আলোচিত বাঘুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের তরুন চেয়ারম্যান আব্দুল কাহ্হার সিদ্দিকী । অল্প বয়সেই বাঘুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যন হয়ে এই ইউনিয়ন বাসীর মন জয় করতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তা, কালভার্ট, ব্রিজ,মসজিদ,মাদ্রাসা সহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন।

    ইউনিয়নের প্রায় প্রতিটি ঘরের সুখ দুঃখের সাথী হিসাবে দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তরুণ এই চেয়ারম্যান। ভিজিএফ কার্ড, বয়স্ক ভাতার টাকা সহ সকল প্রকার অনুদান যথাযথ বন্টনের ব্যবস্থা নিজ হাতেই নিশ্চিত করে থাকেন বলে জানা গিয়েছে। সমগ্র ইউনিয়নে সাধারন মানুষের বিপদে আপদে সর্বদা পাশে থেকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন।

    এলাকায় জুয়া, নেশা,মাদ্রকের আখড়া নিজের চেষ্টায় আইন-শৃখলা বাহিনির সহায়তায় বন্ধ করেছেন প্রায়।
    বাঘুটিয়া ইউনিয়ন ছিনতাইকারী, চোর ডাকাত ও অপরাধীদের আখড়া হিসাবে পরিচিত ছিলো চৌহালী উপজেলার বাঘুটিয়া ইউনিয়ন ! কিন্তু তরুন সাহসী ও আ’লীগের ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল কাহ্হার সিদ্দিকী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবার পর থেকে অপরাধের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষনা করেন এবং যে কোন অন্যায়কারী বা অপরাধীকে নিজে ধরে পুলিশে দিয়েছেন। এখন বাঘুটিয়া ইউনিয়ন চৌহালী উপজেলায় একটি আদর্শ ইউনিয়ন বলে পরিচিত।

    বাঘুটিয়া ইউনিয়নে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় পড়ুয়া শতাধিক ছাত্র ছাত্রীদের লেখা পড়ার ব্যয় ভার বহন করে যাচ্ছেন তিনি। বহুকালের জটিল ও কঠিন বিচার গুলো উভয় পক্ষের মাঝে তার নিজস্ব সততা বুদ্ধি দিয়ে সুন্দর ভাবে মিমাংসা করে যাচ্ছেন তিনি।

    একজন মানুষ তার ইউনিয়নে অসুস্থ বা মারা গেলে খবর পাওয়ার সাথে সাথেই ছুটে যান বাড়িতে আত্নীয় স্বজনদের শান্তনা দিতে।

    ইউনিয়নের যেকোন ব্যক্তিই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন, সেখানেই ছুটে যান বর্তমান সফল ৭ নং ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল কাহার সিদ্দিকী । একটি ইউনিয়নে দিন রাত মানুষের মাঝে এভাবে নিজেকে বিলীন করে মানবতার ফেরিওয়ালা গরীব অসহায় মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছেন।

    এলাকাবাসীর দাবী, গরীবের চেয়ারম্যান আব্দুল কাহার সিদ্দিকী যতদিন জীবিত থাকবে ততোদিন বাঘুটিয়া চেয়ারম্যান হিসাবে তাকেই রায় দিবেন।

    একজন মুরব্বির কাছে আগামী নির্বাচনে কাহ্হার ভাই কি বিজয়ী হতে পারবে কিনা জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন,এটি এখন বলা যাবেনা কারন কাহার সিদ্দিকীর সেবা এতটাই গভীরতা লাভ করেছে যে,এমন মানুষটিকে কে ভোট দিবেনা এটিই আমরা ভাবতে পারছি না।

    যেখানে সমস্যা সেখানেই কাহ্হার সিদ্দিকী তার মাঝেই সমাধান এটিই আমাদের চেয়ারম্যান।

    একজন বৃদ্ধ মুরব্বী কাহ্হার চেয়ারম্যান সম্পর্কে বলেন, করোনা কালে মানুষ যখন না খেয়ে দিনযাপন করতো । তখন বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল কাহ্হার সিদ্দিকী সার্বিক সাহায্য সহযোগীতা এলাকায় বিভিন্ন খাবার সামগ্রী নিয়ে ছুটে বেড়ায় ৷ গরীব অসহায়কে বুকে নিতে, সাহায্য করতে। আমরা বাঘুটিয়া ইউনিয়নবাসী আব্দুল কাহার সিদ্দিকীকে আজীবন চেয়ারম্যানের দায়িত্বে পাবো বলে সকলের বিশ্বাস করে।

    এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান , কাহ্হার সিদ্দিকী বলেন , আমার দাদা এবং আমার মরহুম বাবা সাইদুর রহমান লাল মিয়া এই বাঘুটিয়া ইউনিয়নের সেবা করেছে ৷ আমি তার ছেলে হিসেবে চেয়ারম্যান না একজন সেবক হিসেবে পাশে থাকব ৷