Author: admin

  • কলাপাড়ায় নৌ-পুলিশের অভিযানে অবৈধ জালসহ জাটকা আটক-ভোরের কণ্ঠ।

    কলাপাড়ায় নৌ-পুলিশের অভিযানে অবৈধ জালসহ জাটকা আটক-ভোরের কণ্ঠ।

    পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় রাবনাবাদ নদী মোহনায় অভিযান চালিয়ে ৩ লাখ মিটার অবৈধ কারেন্ট ও বেড় জালসহ ১০ মন জাটকা ইলিশ জব্দ করেছে কুয়াকাটা নৌ-পুলিশ। সোমবার সন্ধ্যার পর থেকে মঙ্গলবার সকাল ১১টা পর্যন্ত রাবনাবাদ ও আন্ধারমানিক নদী থেকে এসব মাছ ও অবৈধ কারেন্ট জাল আটক করা হয়। মঙ্গলবার দুপরে উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জগৎবন্ধু মন্ডলের নির্দেশক্রমে এসব অবৈধ জাল কলাপাড়া হ্যালিপ্যাড মাঠে পুড়িয়ে ফেলা হয়।

    আটককৃত এসব জালের আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় ৯০ লাখ টাকা এবং জব্দকৃত জাটকা ইলিশ বিভিন্ন এতিমখানা মাদ্রাসার ছাত্রদের মাঝে বিতরন করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা জহিরুন্নবী, কুয়াকাটা নৌ-পুলিশের ইনচার্জ এস আই মাহমুদ হোসেন মোল্লা ও এ.এস আই কামরুল ইসলাম।

    এসময় কুয়াকাটা নৌ-পুলিশের ইনচার্জ এস আই মাহমুদ হোসেন মোল্লা জানান, রাতভর অভিযান চালিয়ে এসব মাছ ও অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়েছে এবং এ জাটকা বিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে।

  • প্রতিবন্ধী শিশু’র অভিভাবকদের মাঝে আয় বর্ধন মূলক উপকরন বিতরন-ভোরের কণ্ঠ।

    প্রতিবন্ধী শিশু’র অভিভাবকদের মাঝে আয় বর্ধন মূলক উপকরন বিতরন-ভোরের কণ্ঠ।

    দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে গতকাল মঙ্গলবার প্রতিবন্ধী শিশুদের অভিভাবকদের মাঝে আয় বর্ধন মূলক উপকরন বিতরন করা হয়েছে।

    উন্নয়নমুখী স্বেচছাসেবী সংস্থা এসোসিয়েশন ফর দ্যা ডিজএ্যাবল্ড ডেভেলপমেন্ট (এডিডি) এর উদ্যোগে উপজেলার হাজীর মোড় এলাকায় সকাল সাড়ে ১১টায় এডিডির প্রধান কার্যালয়ে আয় বর্ধন মূলক উপকরন হিসেবে ৪০জন প্রতিবন্ধী শিশু’র অভিভাবকদের মাঝে ২০টি গাভী, ১৫টি সেলাই মেশিন ও ৫টি ছাগল বিতরন করা হয়। এসব উপকরন অভিভাবকদের হাতে তুলেদেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রিয়াজ উদ্দিন।

    বিতরণ অনুষ্ঠানে এডিডি’র নির্বাহী পরিচালক ডা. মোঃ আহাদুজ্জামান চৌধুরী সোহাগ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রিয়াজ উদ্দিন।

    অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক কেয়ার কর্মকর্তা মশিহুর রহমান, সংস্থার কমিউনিটি মবিলাইজার মোঃ রাসেল মাহমুদ,এস এন টি মোঃ আশরাফুল ইসলাম, চিল্ড্রেন কেয়ারার মোছাঃ জান্নাতুন ফেরদৌসী ও মোঃ তাহাবুল ইসলাম প্রমুখ।

  • শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেছেন ইঞ্জিনিয়ার জসীম উদ্দিন প্রধান-ভোরের কণ্ঠ।

    শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেছেন ইঞ্জিনিয়ার জসীম উদ্দিন প্রধান-ভোরের কণ্ঠ।

    চাঁদপুরের কচুয়ার ১২টি ইউনিয়ন এবং পৌরসভা এলাকায় অসহায় ছিন্নমূল ঘুমন্ত শীতার্ত মানুষ, রিকসাচালক, ভ্যানচালকদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেছে চাঁদপুর-১ (কচুয়া) আসনের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জাপান শাখার সাধারণ সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও জাপান শাখার সভাপতি, জে.বি.ওয়ান কর্পারেশনের চেয়ারম্যান, বিশিষ্ট সমাজসেবক , মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ও শিক্ষানুরাগী ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জসীম উদ্দিন প্রধান।

    কম্বল পেয়ে শীতার্ত অসহায় মানুষকে আবেগ আপ্লূত হতে দেখা যায়। ইঞ্জিনিয়ার মোঃ জসীম উদ্দিন প্রধান বলেন, আজকে ভ্যান চালক, রিকসাচালক, ছিন্নমূল অসহায় মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছি। এসব শীতবস্ত্র আমি নিজস্ব অর্থায়নে বিতরণ করেছি। প্রতি বছর অসহায় শীতার্ত মানুষের জন্য গরম কাপড় বা কম্বল বিতরণ করে আসছি। আল্লাহ্ যেন আমাকে আরো বড় পরিসরে মানুষের সেবা করার তৌফিক দান করেন।

    উল্লেখ, ইঞ্জিনিয়ার মো: জসীম উদ্দিন প্রধান বর্তমানে জাপান টোকিও একটি প্রাইভেট হাসপাতালে অপারেশন শেষে চিকিৎসাধীন অবস্হায় আছেন। এমন মূহর্ত্বে ও তিনি কচুয়ার মানুষের কথা ভাবতে ভুলেননি। তাই আজকের ক্ষুদ্র প্রয়াস কম্বল বিতরন।

    ছাত্রজীবন থেকে তিনি বিভিন্ন সেবামূলক সংগঠনের সাথে জড়িত থেকে জনসেবায় কাজ করে প্রসংশা অর্জন করেন। ১৯৮৭ সালে তিনি জাপানে আসেন, ১৯৮৮ সালের ভয়াবহ বন্যার সময় জননেত্রী শেখ হাসিনার দান তহবিল সহ কচুয়ার মানুষকে তাহার ব্যক্তিগত তহবিল থেকে দান তাহার এই উদার কার্য কর্মের যাত্রা শুরু হয়। এখন ও তাহা অধীর আগ্রহের সহিত চলমান আছে, যতদিন বেচেঁ থাকবেন সামর্থ্য থাকলে অব্যাহত রাখবেন।

    তিনি বলেন শেখ হাসিনা ঘর দিয়েছে আমরা সবাই যার যার অবস্হান থেকে গরীব লোকদের সাহায্য করলে তাহারা একটু হলে ও সুখে বসবাস করতে পারে। তিনি পূর্বের ন্যায় যে কোন অবস্হায় অবস্হায় নিজের সাধ্যমত জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সকল কাজে সহযোগিতা ও চাঁদপুর কচুয়াবাসী কে সেবা দেওয়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

  • চৌহালীতে চেয়ারম্যান প্রার্থীতা ঘোষণা করলেন কালাম মোল্লা-ভোরের কণ্ঠ।

    চৌহালীতে চেয়ারম্যান প্রার্থীতা ঘোষণা করলেন কালাম মোল্লা-ভোরের কণ্ঠ।

    সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার ঐতিহ্যবাহী বাঘুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের তরুন চেয়ারম্যান প্রার্থীতা ঘোষণা করলেন আবুল কালাম মোল্লা । অল্প বয়সেই বাঘুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যন পদে প্রার্থীতা ঘোষণা করে এই ইউনিয়ন বাসীর মন জয় করতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি ইতিমধ্যেই ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তা, কালভার্ট, ব্রিজ,মসজিদ,মাদ্রাসা সহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক উন্নয়ন করবেন ইউপি চেয়ারম্যান হলে ।

    ইউনিয়নের প্রায় প্রতিটি ঘরের সুখ দুঃখের সাথী হিসাবে দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তরুণ এই চেয়ারম্যান প্রার্থী । ভিজিএফ কার্ড, বয়স্ক ভাতার টাকা সহ সকল প্রকার অনুদান যথাযথ বন্টনের ব্যবস্থা নিজ হাতেই নিশ্চিত করবেন বলে জানা গেছে । সমগ্র ইউনিয়নে সাধারন মানুষের বিপদে আপদে সর্বদা পাশে থেকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন।

    এলাকায় জুয়া, নেশা,মাদ্রকের আখড়া নিজের চেষ্টায় আইন-শৃখলা বাহিনির সহায়তায় বন্ধ করেছেন আ’লীগ নেতা আবুল কালাম মোল্লা।
    বাঘুটিয়া ইউনিয়ন ছিনতাইকারী, চোর ডাকাত ও অপরাধীদের আখড়া হিসাবে পরিচিত ছিলো চৌহালী উপজেলার বাঘুটিয়া ইউনিয়ন ! কিন্তু তরুন সাহসী ও আ’লীগ নেতা কালাম মোল্লা ব্যক্তিগতভাবে এর পর থেকে অপরাধের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষনা করেন এবং যে কোন অন্যায়কারী বা অপরাধীকে নিজে ধরে পুলিশে দিয়েছেন। এখন বাঘুটিয়া ইউনিয়ন চৌহালী উপজেলায় একটি আদর্শ ও ঐতিহ্য ইউনিয়ন বলে পরিচিত।

    বাঘুটিয়া ইউনিয়নে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় পড়ুয়া শতাধিক ছাত্র ছাত্রীদের লেখা পড়ার ব্যয় ভার বহন করে যাচ্ছেন কালাম মোল্লা। বহুকালের জটিল ও কঠিন বিচার গুলো উভয় পক্ষের মাঝে তার নিজস্ব সততা বুদ্ধি দিয়ে সুন্দর ভাবে মিমাংসা করে যাচ্ছেন তিনি।

    একজন মানুষ তার ইউনিয়নে অসুস্থ বা মারা গেলে খবর পাওয়ার সাথে সাথেই ছুটে যান বাড়িতে আত্নীয় স্বজনদের শান্তনা দিতে।

    ইউনিয়নের যেকোন ব্যক্তিই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন, সেখানেই ছুটে যান ৭ নং ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কালাম মোল্লা । একটি ইউনিয়নে দিন রাত মানুষের মাঝে এভাবে নিজেকে বিলীন করে মানবতার ফেরিওয়ালা গরীব অসহায় মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছেন কালাম মোল্লা।

    এলাকাবাসীর দাবী, গরীবের চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কালাম মোল্লা যতদিন জীবিত থাকবে ততদিন বাঘুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসাবে তাকেই রায় দিব।

    একজন মুরব্বির কাছে আগামী নির্বাচনে কালাম ভাই কি বিজয়ী হতে পারবে কিনা জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন,এটি এখন বলা যাবেনা কারন আবুল কালাম মোল্লা সেবা এতটাই গভীরতা লাভ করেছে যে,এমন মানুষটিকে কে ভোট দিবেনা এটিই আমরা ভাবতে পারছি না।

    যেখানে সমস্যা সেখানেই কালাম মোল্লা তার মাঝেই সমাধান এটিই আমাদের অঙ্গীকার। এ বিষয়ে , প্রতিবেদককে বলেন , আমি ইউপি চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীতা ঘোষনা করেছি , ইতিমধ্যেই সাধারণ জনগনের সারা পেয়েছি ৷ আমি যদি চেয়ারম্যান হতে পারি সারাজীবন জনগনের সেবা করে যাব৷

  • উন্নয়ন চাইলে যোগ্য ব্যক্তিকে নির্বাচিত  করুন হুসাইন  শরীফ সঞ্চয়-ভোরের কণ্ঠ।

    উন্নয়ন চাইলে যোগ্য ব্যক্তিকে নির্বাচিত  করুন হুসাইন  শরীফ সঞ্চয়-ভোরের কণ্ঠ।

    মহাস্থান প্রতাব্বাজু খেলোয়াড় কল্যাণ সমিতির উদ্যোগে পুরষ্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক ২০২১ইং অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২৫জানুয়ারি) রাত ৮টায় মহাস্থান প্রতাব্বাজু গ্রামে রায়নগর ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম শফি’র সভাপতিত্বে, প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিবগঞ্জ যুবসংহতির আহবায়ক হুসাইন শরীফ সঞ্চয় বলেন,উন্নয়ন চাইলে যোগ্য ব্যক্তিকে নির্বাচন করুন। বীরমুক্তি যোদ্ধা আলহাজ্ব শফিকুল ইসলাম জিন্নাহ এমপি হওয়ার পর থেকে শিবগঞ্জ উপজেলা অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে আজ উন্নয়ন মডেলের দ্বারপ্রান্তে।
    তার নিরলস প্রচেষ্টায় ধারাবাহিক উন্নয়ন প্রবৃদ্ধি অর্জনের পাশাপাশি  শিক্ষাখাত, রাস্তা, ব্রীজ, সোলার লাইট, সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ, করোনাকালে গরীব অসহায় কর্মহীন মানুষদের খাদ্য সহায়তা সহ আর্থসামাজিক প্রতিটি সূচকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
    উন্নয়নের এ ধারাকে এগিয়ে নিতে সকলের সহযোগিতা যেমন প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গির ইতিবাচক পরিবর্তন। তাহলেই শিবগঞ্জ তথা রায়নগর ইউনিয়ন পরিণত হবে একটি আধুনিক রূপকার মডেল ইউনিয়ন। এজন্য তিনি বর্তমান চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম শফি’কে আবারও ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার জন্য সকলের প্রতি আহবান জানান।
    বিশেষ অতিথি হিসবে উপস্থিত ছিলেন, মহাস্থান কাঁচামাল আড়ৎ ব্যবসায়ীর সভাপতি আলহাজ্ব বালুল মিয়া বাবু, সাবেক ইউপি সদস্য আলমগীর হোসেন লালু, যুবসহংহির সদস্য সচিব ফজলুল বারী, মামুন আল মামুন, ইউপি সদস্য প্রার্থী অাল-আমিন, জুবাইনুর রহমান সুমন, আরিফুল ইসলাম সুমন, দেলোয়ার হোসাইন, আমিনুর ইসলাম পাপুল, প্রমূখ।
    অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন, কামাল পাশা, সার্বিক সহযোগীতায় ছিলেন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম, জিয়াউর রহমান জিয়া।
  • কাজিপুরে পুলিশ পরিচয়ে প্রতারনা চেষ্টায় গ্রেফতার,৪ পলাতক,১-ভোরের কণ্ঠ।

    কাজিপুরে পুলিশ পরিচয়ে প্রতারনা চেষ্টায় গ্রেফতার,৪ পলাতক,১-ভোরের কণ্ঠ।

    সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের চরাঞ্চলের খাসরাজবাড়িতে পুলিশ পরিচয়ে প্রতারনা করতে গিয়ে এলাকাবাসীর সহায়তায় ৪ জনকে গ্ৰেফতার করেছে পুলিশ। গত ২৪ জানুয়ারি রবিবার রাত ১০ টা ৩০ মিনিটে উপজেলার খাসরাজবাড়ি গ্ৰামের মৃত মমতাজ উদ্দিনের পুত্র গাজাসেবী আলমগীর হোসেন বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।

    গ্ৰেফতার কৃতরা হালো উপজেলার নাটুয়ারপাড়া গ্ৰামের মৃত বাহেজ উদ্দিন ব্যপারির পুত্র সাইদুল ইসলাম (৪০), ফুলজোড় গ্ৰামের নুরুল ইসলামের পুত্র আল আমিন (১৮), উত্তর তেকানি গ্ৰামের আব্দুর রশিদের পুত্র সজিব রানা (১৮), খাসশুরিবেড় গ্ৰামের জয়নাল আবেদীনের পুত্র সোহাগ রানা (১৮) এছাড়াও রেহাইশুড়িবেড় গ্ৰামের রফিকুল ইসলামের পুত্র তালহা (২০) এবং বাড়ির মালিক গাজাসেবী আলমগীর কৌশলে পালিয়ে যায়।

    নাটুয়ারপাড়া পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ গৌতম চন্দ্র মালি জানান অভিযুক্তরা পুলিশের পোশাক পরিধান করে ও পুলিশ সদস্য পরিচয় দিয়ে বাড়ির সদস্যরা মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত বলে তল্লাশি শুরু করে এবং টাকা মালামাল লুটের চেষ্টা করলে বাড়ির সদস্যদের সন্ধ্যেহ হলে তাদের আটকে রেখে নাটুয়ারপাড়া পুলিশ ফাড়িতে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে উল্লেখিত ৪ ভুয়া পুলিশ গ্ৰেফতার করতে সক্ষম হয়।

    এ সময় আটককৃতদের কাছ থেকে নগদ ৬ হাজার ৮শত টাকা, পুলিশি জ্যাকেট ও ১ টি মোবাইল সেট উদ্ধার করে। এসময় গাজাসেবী আলমগীর এর বাড়ি থেকে ১শ গ্রাম গাজা উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে এবং ৫জনকে আসামী করে পৃথক দুটি মামলা দায়েরের করে।

    প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আটককৃতরা কাজিপুর থানা হেফাজতে আছে। কাজিপুর থানা অফিসার ইনচার্জ পঞ্চনন্দ জানান, একটি মহল পুলিশের ভাবমুর্তি খুন্ন করার জন্য অবচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু পুলিশ প্রশাসন সেটা কখনও ছাড় দেবে না। এদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

     

  • উজিরপুরের সীমানা বিরোধ নিষ্পত্তির আবেদন ইউপি সদস্যের-ভোরের কণ্ঠ। 

    উজিরপুরের সীমানা বিরোধ নিষ্পত্তির আবেদন ইউপি সদস্যের-ভোরের কণ্ঠ। 

    চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার পাকা,দূর্লভপুর ও উজিরপুর সীমানা নিষ্পত্তির আবেদন জানিয়েছেন উজিরপুর ইউনিয়নে ৮নং ওয়ার্ডের নির্বাচিত সদস্য মোঃ রফিকুল ইসলাম। সীমানা বিরোধ নিষ্পতি না হওয়া পর্যন্ত কোন নির্বাচন না দেয়ারও আবেদন জানান তিনি।

    এ মর্মে তিনি গত মঙ্গলবার (২০ জানুয়ারী) প্রধান নির্বাচন বরাবর একটি আবেদন প্রেরন করেছেন। সদয় অবগতি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য তিনি জেলা প্রশাসক, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিবগঞ্জ, সহকারী কমিশনার (ভুমি) শিবগঞ্জ উপজেলা ও শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বরাবর আবেদনও করেন।

    উজিরপুর ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের নির্বাচিত সদস্য মোঃ রফিকুল ইসলামের বিভিন্ন দপ্তরে পাঠানো আবেদন সুত্রে জানা যায়, ১১নং ওয়ার্ড উজিরপুর ইউনিয়ন পরিষদটি সমৃদ্ধ জনপদ ছিলো। জনসংখ্যা ২৬০০০ (ছাব্বিশ হাজার)।

    ১৯৯৮ সাল হতে ২০০২ সাল পর্যন্ত চলমান পদ্মানদী ভাঙ্গনের ফলে উজিরপুর,পাকা ও দূর্লভপুর ইউনিয়নের বিশাল অংশের ভূমি নদী গর্ভে বিলীন হয়। নদী ভাঙ্গনের ফলে শুধু মাত্র উজিরপুর ইউনিয়নের তিন চতুর্থাংশ ৫০% বাসিন্দা পার্শ্ববতী পাঁকা দূর্লভপুর ও ছত্রাজিতপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে বসবাস শুরু করে। বিধ্বংশী নদী ভাঙ্গলের ফলে সীমানা বিলুপ্তি হয়ে বর্তমানে পাকা ইউনিয়নের ৭ ও ৯ নং ওয়ার্ড,দূর্লভপুর ইউনিয়নের ১,২,৩ নং ওয়ার্ড এবং ছত্রাজিতপুর ইউনিয়নের ৬,৭,৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডের সীমানা অনিশ্চিত ও বিরোধপূর্ণ রয়েছে। বর্তমানে তারা পূর্বের ওয়ার্ডের ভোটার। নতুন ওয়ার্ডের ভোটার তালিকায় তাদের নাম নেই। সীমানা বিরোধ থাকার কারনে উক্ত ওয়ার্ডের ভোটারদের নাম হাল-নাগাদ ভোটার তালিকা থেকেও বাদ পড়েছে। সীমানা বিরোধ থাকায় ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। যা সংশ্লিষ্ট ভোটারদের সাংবিধানিক অধিকার।

    সীমানা বিরোধ নিষ্পত্তি হলে অত্র সীটের নাগরিকরা তাদের সাংবিধানিক অধিকার ফিরে পাবেন এবং ঘোড়াপাখিয়া ও ছত্রাজিতপুর ইউনিয়নের অনেকদিনের সীমানা বিরোধ হতে মুক্তি পাবে। আবেদনে সীমানা বিরোধ নিষ্পত্তি করে নির্বাচনের তফসিল ঘোষনা করার আবেদন জানানো হয়েছে। উজিরপুরের ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাম।

  • কলাপাড়ার ডালবুগঞ্জে আ’মীলীগ তৃনমূল কাউন্সিলে অধ্যক্ষ দেলোয়ার জয়ী-ভোরের কণ্ঠ।

    কলাপাড়ার ডালবুগঞ্জে আ’মীলীগ তৃনমূল কাউন্সিলে অধ্যক্ষ দেলোয়ার জয়ী-ভোরের কণ্ঠ।

    কলাপাড়ার ডালবুগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ উপ-নির্বাচন আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারী। এ উপলক্ষে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগের নৌকা মার্কার মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে তৃনমূল কাউন্সিলে ভোটাভুটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার বেলা ১১টায় ডালবুগঞ্জ ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মিলনায়তনে ৬৭ জন ডেলিগেট কাউন্সিলের উপস্থিতিতে তৃনমূল আওয়ামীলীগের এ ভোট প্রক্রিয়া অনুৃষ্ঠিত হয়।

    মাওলানা ওমর ফারুকের কোরান তেলোয়াতের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠানের প্রথমপর্ব শুরু হয়। এসময় ডালবুগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হায়দার ফকিরের সভাপতিত্বে কাউন্সিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পটুয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আলমগীর।

    এসময় চেয়ারম্যান পদে তৃনমূল কাউন্সিলে ভোটে অংশগ্রহনকারী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সদস্য অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন সিকদার – ৪১, সদস্য ও ইউপি মেম্বার মো: নুরুজ্জামান – ০৪, মহিপুর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি মো: শোয়াইব খান – ২২। মোট ভোটার ছিলো – ৭১জন, তন্মধ্যে মৃত-২জন, অনুপুস্থিত-২জন। ৬৭জন উপস্থিতির মধ্যে অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন সিকদার সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে কাউন্সিলে নির্বাচিত হন। জেলা ও উপজেলা আওয়ামীলীগ স্বাক্ষরিত এ ফলাফল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রেরন করেছেন।

    কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আ: মোতালেব তালুকদারের সঞ্চালনায় কাউন্সিলে বিশেষ অতিথির বক্তর‌্য রাখেন, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ভিপি আ: মান্নান, কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি, সাবেক পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব মাহবুবুর রহমান তাণুকদার, অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, পটুয়াখালী সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক বি এম শাহজাহান পারভেজ, কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম রাকিবুল আহসান, রাঙ্গাবালী উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ দেলোয়ার হোসেন, সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ সৈয়দ নাসির উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন-সম্পাদক উপাধ্যাক্ষ শহিদুল আলম, মো: মন্জুরুল ইসলাম, অধ্যাপক মন্জুরুল আলম, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উপজেলা ভাইসচেয়াম্যান মো: শফিকুল আলম বাবুল, সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা পরিষদ সদস্য মো: ফিরোজ সিকদার, মহিপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান আ: মালেক আকন, বালিয়াতলী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান মো: হুমায়ুন কবির, মহিপুর থানা যুবলীগের আহ্বায়ক মিজানুর রহমান বুলেট আকন, মহিলা ভাইসচেয়াম্যান সাহিনা পারভীন সীমা, ডালবুগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মো: জসিম উদ্দিন আকন।

    প্রধান অতিথি তার রক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত, যারা দল করেন তারা দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গেলে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

  • মোংলা বন্দরের নতুন চেয়ারম্যান হলেন রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা-ভোরের কণ্ঠ।

    মোংলা বন্দরের নতুন চেয়ারম্যান হলেন রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা-ভোরের কণ্ঠ।

    দেশের দ্বিতীয় সামুদ্রিক বন্দর মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা, ওএসপি,এনপিপি, আরসিডিএস, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, বিএন।

    সোমবার (২৫ জানুয়ারী) মোংলা বন্দরের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন। তিনি চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ শাহজাহান এর স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন। এ উপলক্ষ্যে মোংলা বন্দরে হস্তান্তর/গ্রহণ বইতে স্বাক্ষরের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে মোংলা বন্দরে নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা।

    নবনিযুক্ত মোংলা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা -এর জীবন বৃত্তান্ত রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা ১৯৮৫ সালের জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে যোগদান করেন। তিনি মালয়েশিয়ার রাজকীয় নৌবাহিনী হতে ১ জুলাই ১৯৮৭ সালে এক্সিকিউটিভ শাখায় কমিশন লাভ করেন। রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা দেশে এবং বিদেশে বিভিন্ন পেশাগত কোর্স কৃতিত্বের সাথে সম্পন্ন করেন। তিনি ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড এন্ড স্টাফ কলেজ, মিরপুর, ফরাসী ইন্টার ফোর্সেস ওয়্যার কলেজ, ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ এবং যুক্তরাজ্যের রয়্যাল কলেজ অফ ডিফেন্স স্ট্যাডিস (আরসিডিএস), থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। তিনি লন্ডনের কিংস কলেজসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় হতে মোট চারটি মাষ্টার্স
    ডিগ্রি অর্জন করেন।

    এছাড়া ২০১৫ সালে তিনি এমফিল সম্পন্ন করেন। চাকুরীজীবনে রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা বিভিন্ন জাহাজ ও ঘাঁটির গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন ছাড়াও নৌ প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষ ঢাকা ও নৌ সদরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পরিদপ্তরে পরিচালক এর দায়িত্ব পালন করেন। তিনি অত্যাধুনিক ফ্রিগেট বানৌজা বঙ্গবন্ধু ও সর্ববৃহৎ ঘাঁটি বানৌজা ঈসা খানের অধিনায়ক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া তিনি জাতীয় ব্লু-ইকোনমি সেল এর পরিচালক
    হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

    তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও জাতির পিতা
    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে ধারণ করে দেশের সেবায় আত্মনিয়োগ করতে সর্বদা বদ্ধ পরিকর। তিনি তাঁর অসামান্য কর্মদক্ষতা এবং পেশাদারিত্বের জন্য দেশে ও বিদেশে বেশ কয়েকটি পদক ও প্রশংসা পেয়েছেন।

    বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাহাজ বানৌজা বঙ্গবন্ধুর অধিনায়ক হিসেবে ২০১৩ সালে অসামান্য অবদানের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট ‘ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড অ্যাওয়ার্ড’ গ্রহণ করেন। ২০১৯ সালে তার অধীনে, বানৌজা তিতুমীর মহামান্য রাষ্ট্রপতির নিকট ‘ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছে। বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে সততা, নিষ্ঠা,
    পেশাদারিত্ব ও বিশিষ্ট সেবার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি ‘অসামান্য সেবা পদক’নৌ পারদর্শিতা পদক’ এবং সদ্যপ্রবর্তিত ‘জাতীয় শুদ্ধাচার পদক’ প্রাপ্ত হন।

    রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা তাঁর অসাধারণ কৃতিত্বের স্বীকৃতি স্বরূপ পরপর তিনবার নৌপ্রধানের প্রশংসা পদকে ভূষিত হন। তিনি সমুদ্র ও জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ের একজন গবেষক এবং এবিষয়ে দেশ বিদেশের অনেক জার্নালে তার
    পাবলিকেশনস রয়েছে ও বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সেমিনারে তিনি অংশগ্রহণ
    করেছেন। ব্যক্তিগত জীবনে রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা বিবাহিত এবং দুই পুত্র সন্তানের জনক

  • বিদায় নিচ্ছে শীত,স্বাগত ফাগুন,গাছে গাছে উঁকি দিচ্ছে আগাম আমের মুকুল-ভোরের কণ্ঠ।

    বিদায় নিচ্ছে শীত,স্বাগত ফাগুন,গাছে গাছে উঁকি দিচ্ছে আগাম আমের মুকুল-ভোরের কণ্ঠ।

    প্রকৃতি আপন খেয়ালে বসন্তের আগমন ঘটতে আর মাত্র ক’দিন। ফাগুনের আগুন রাঙাবে সাজবে প্রকৃতি। ফুলে ফুলে সুবাসিত হবে চারিদিক। মৌমাছিরা মধু আহরণে ব্যস্ত হয়ে পরবে।

    ফাল্গুন মাস এখনও আসেনি,শেষ হয়নি শীত। অথচ এরই মধ্যে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার কিছু আম গাছে মুকুল আসতে শুরু করেছে। বেশ কিছু এলাকায় আম গাছে উঁকি দিচ্ছে আমের মুকুল। বাতাসে মুকুলের মৌ মৌ সুবাস বইছে। উপজেলার  বিভিন্ন এলাকায় গাছে গাছে এখন আমের মুকুল শোভা পাচ্ছে। সেই মুকুলের পরিমাণ কম হলেও ইতোমধ্যে বাগান মালিকরা পরিচর্যা শুরু করেছেন। শুরু হয়েছে আমের মুকুলে মৌমাছির গুঞ্জন। মুকুলের মিষ্টি ঘ্রাণ যেন জাদুর মতো কাছে টানছে তাদের। গাছের প্রতিটি শাখা-প্রশাখায় তাই চলছে ভ্রমরের সুর ব্যঞ্জনা। শীতের স্নিগ্ধতার মাঝেও শোভা ছড়াচ্ছে স্বর্ণালী মুকুল।

    ফুলবাড়ী উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, কিছু কিছু বাড়ির উঠানে আম গাছে শোভা পাচ্ছে মুকুল। বাতাসে মুকুলের সুবাসিত পাগল করা ঘ্রাণ। গাছের আমপাতার সবুজ বিছানায় মুকুলের সোনালী রেণু যেনো ফুলশয্যা সাজিয়ে স্বাগত জানাচ্ছে ফাগুনকে। সেই সাথে বিদায় নিচ্ছে শীতকাল।তবে আবহাওয়ার ওপর আমের ফলন নির্ভর করে ।আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে এ বছর আমের ফলন ভালো হবে বলে মনে করছেন আম চাষীরা।

    বাগান মালিকরা জানান, আগাম মুকুল দেখার পর তারা অনেক খুশি। এই মুকুল টিকে থাকলে এবার আমের বাম্পার ফলন পাওয়া যাবে। তবে ঘন কুয়াশা থাকলে মুকুল পঁচে নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

    উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রুম্মান আক্তার জানান, নির্ধারিত সময়ের আগেই আবহাওয়াগত ও জাতের কারণেই মূলত আমের মুকুল আসতে শুরু করেছে। তিনি বলেন, প্রতি বছরই কিছু গাছে আগাম মুকুল আসে। এবারও আসতে শুরু করেছে। ঘন কুয়াশার কবলে না পড়লে এসব গাছে আগাম আমের ফলন পাওয়া যাবে। তবে নিয়ম মেনে শেষ মাঘে যেসব গাছে মুকুল আসবে সেসব গাছে মুকুল স্থায়ী হবে। আবহাওয়া আনুকুলে থাকলে ফলন ভলো হবে বলে তিনি আশা করেন।