Author: admin

  • ইউপি নির্বাচন উপলক্ষ্যে চেয়ারম্যান প্রার্থী গনি মোল্লার উঠান বৈঠক-ভোরের কণ্ঠ।

    ইউপি নির্বাচন উপলক্ষ্যে চেয়ারম্যান প্রার্থী গনি মোল্লার উঠান বৈঠক-ভোরের কণ্ঠ।

    সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার খাষকাউলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে আগাম প্রচার-প্রচারণা ঘরোয়া বৈঠকের অংশ হিসেবে সপ্তাহব্যাপী প্রত্যেক রাতে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জেলা পরিষদ সদস্য গনি মোল্লা উঠান বৈঠক করেন পাঁচটি ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকগন সশরীরে উপস্থিত থেকে সফল করেছেন ৷

    প্রবীন প্রাথী গনি মোল্লা সব সময় তিনি ইউনিয়ন বাসীর সুখে-দুখে পাশে আছেন।খাষকাউলিয়া গ্রামের আপামোর জনসাধারণ গনি মোল্লা কে আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৫ নং খাষকাউলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে পূর্ণ সমর্থন দান করেন।
    পাঁচটি উঠান বৈঠকে সর্বস্তরের আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ও আপামর জনসাধারণ উপস্থিত ছিলেন৷ এ সময়ে মোবারক হোসেনের সঞ্চালনে নির্বাচনী উঠোন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় ৷

    এসময় উপস্থিত ছিলেন , সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল হাকিম , চৌহালী উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য খোরশেদ আলম মাস্টার ও ছাত্রলীগের সভাপতি রহিম রেজা প্রমুখ।

    গণমাধ্যমকর্মীদের গনি মোল্লা বলেন, আপনারা আমার প্রতিবেশী ৷ আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন এবং সাহায্য করলে আল্লাহ আমাকে নির্বাচিত করলে আপনাদের পাশে থেকে ইউনিয়নের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে চাই।আপনাদের সকলের সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রত্যাশা করছি। আসন্ন ৫ নং খাষকাউলিয়া ইউপি নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশায় আমি শতভাগ আশাবাদী। চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে পারলে আপনাদের সকলের সুখে-দুখে সবসময় পাশে থাকবো ইনশাল্লাহ।

  • ফুলবাড়ী পৌর শহরে পাবলিক টয়লেট নির্মান কাজের উদ্বোধন-ভোরের কণ্ঠ।

    ফুলবাড়ী পৌর শহরে পাবলিক টয়লেট নির্মান কাজের উদ্বোধন-ভোরের কণ্ঠ।

    দিনাজপুরের ফুলবাড়ী পৌরসভা কর্তৃক পাবলিক টয়লেট নির্মাণ কাজের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।

    রোববার বিকেল ৪টায় জনস্বাস্থ্য প্রকল্পের আওতায় প্রায় সাড়ে ৫ লক্ষ্য টাকা ব্যায়ে পৌর শহরের রেলগেট এলাকার এলএসডি গোডাউন সংলগ্ন স্থানে এই পাবলিক টয়লেট নির্মান কাজের উদ্বোধন করা হয়।টয়লেট নিমান কাজের উদ্বোধন করেন ফুলবাড়ী পৌরসভার পৌর মেয়র আলহাজ্ব মো:মাহামুদ আলম লিটন।

    এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী মো: লুৎফুল হুদা চৌধুরী লিমন,উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো: জাহাঙ্গীর আলম,পৌর কাউন্সিলর হারান দত্ত,কাউন্সিলর মো:হাসানুর রহমান,কাউন্সিলর সৈয়দ মো:সামিউল ইসলাম সোহেল,ঠিকাদার নাজমুল হাসান রতনসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ। এ সময় পৌর মেয়র উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে বলেন পৌরবাসীর দীর্ঘদিনের দাবী পুরন করতে পেরে নিজেকে গর্ভিত মনে করছি।

     

  • দারিদ্র পিতার মেধাবী ছাত্র আনোয়ারকে বাঁচাতে সাহায্যের আকুতি-ভোরের কণ্ঠ।

    দারিদ্র পিতার মেধাবী ছাত্র আনোয়ারকে বাঁচাতে সাহায্যের আকুতি-ভোরের কণ্ঠ।

    ভোলার লালমোহনের লর্ডহাডিঞ্জ ইউনিয়নের চর প্যায়ারীমোহন গ্রামের বাসিন্দা অসহায় দিনমজুর বৃদ্ধ মো: নুরুজ্জামানের কনিষ্ঠ সন্তান ভোলা সরকারী কলেজের স্নাতক প্রথম বর্ষের মেধাবী ছাত্র মো.আনোয়ার গত ১লা এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনার শিকার হয়ে দুই হাত ও বাম পা সম্পূর্ণ ভেঙ্গে যায় । এখন তিনি রাজধানীর ঢাকার শ্যামলী ডিএসকে হাসপাতাল (দু:স্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র) ২য় তলার ১নং বেডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন । ওই হাসপাতালের চিকিৎসক জানিয়েছেন তার দু হাত ও পা দ্রুত অপারেশন করতে হবে এতে তার ব্যায় হবে প্রায় ৫ লক্ষ টাকা ।

    দারিদ্র পিতার পক্ষে তার চিকিৎসার খরচ যোগানো সম্ভব নয়। গুরুতর আহত মেধাবী ছাত্র আনোয়ারের বড় ভাই মো: আলআমিন বলেন , আমাদের বসত ভিটা ব্যতীত কোন জায়গা জমিন নেই,পরিবারের ভরনপোষন করা ও ছোট ভাইয়ের চিকিৎসার খরচ জোগানো আমার বৃদ্ধ বাবা বা আমার পক্ষে সম্ভব নয় ।

    জানাযায়, আগত মেধাবী ছাত্র আনোয়ার পড়ালেখার পাশাপাশি ভোলা জেলা ক্রীড়া সংস্থার আওতাধীন জেলা ফুট বল টিমের একজন নিয়মিত নামকরা খেলোয়ার । তিনি জেলা উপজেলায় খেলোয়ার হিসেবে সুনামের সহিত পুরস্কারও পেয়েছেন । তার চিকিৎসার খরচের জন্য দেশের হৃদয়বানও ভিত্তবানদের কাছে আর্থিক সহযোগিতা কামনা করেছেন আহত মো: আনোয়ারের পরিবার ।

    যোগাযোগ ও সহযোগিতার নাম্বার, বিকাশ- ০১৭০৮৬৬৪৪২৯,রকেট- ০১৭৮৩৩৪৯৮০০।

  • তানোরে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ সুরক্ষায় গোলাম রাব্বানীর মাক্স বিতরণ-ভোরের কণ্ঠ।

    তানোরে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ সুরক্ষায় গোলাম রাব্বানীর মাক্স বিতরণ-ভোরের কণ্ঠ।

    রাজশাহীর তানোরে দ্বিতীয় বারের মত করোনা ভাইরাস সংক্রমণের হাত থেকে জনসাধারণকে সুরক্ষিত রাখতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মুন্ডুমালা পৌরসভার সাবেক মেয়র গোলাম রাব্বানীর পক্ষ থেকে মাক্স বিতরণ করা হয়েছে।

    আজ রবিবার(৪ এপ্রিল) বিকেলে তানোর পৌর শহরের তালন্দ বাজারে এ করোনা ভাইরাস সুরক্ষিত মাক্স বিতরণ করা হয়।

    তালন্দ বাজার ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মুন্ডুমালা পৌরসভার সাবেক মেয়র গোলাম রাব্বানী ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন এবং তানোর পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র ইমরুল হক তালন্দ বাজারে আশা জনসাধারণের মধ্যে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের হাত থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে বিভিন্ন করনীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা ও মাক্স বিতরণ করেন।

  • লক্ষ্মীপুরে আরজেএফ’র জেলা কমিটি গঠন সভাপতি আবীর আকাশ ও সম্পাদক সুমন-ভোরের কণ্ঠ।

    লক্ষ্মীপুরে আরজেএফ’র জেলা কমিটি গঠন সভাপতি আবীর আকাশ ও সম্পাদক সুমন-ভোরের কণ্ঠ।

    সাংবাদিক অধিকার আদায়ের প্ল্যাটফর্ম আরজেএফ’র লক্ষ্মীপুর জেলা কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন আরজেএফ  প্রতিষ্ঠাতা ও কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান এসএম জহিরুল ইসলাম।

    রুর‍্যাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশন (আরজেএফ) একটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদিত সাংবাদিক অধিকার আদায়ের সোচ্চার প্ল্যাটফর্ম।

    সাংবাদিকদের ঐক্য সততা ও শৃঙ্খলার মাধ্যমে অর্পিত দায়িত্ব পালন এবং মফস্বল ভিত্তিক সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ের একমাত্র প্রতিষ্ঠান আরজেএফ গঠনতন্ত্র অনুযায়ী শনিবার ৩ এপ্রিল অ আ আবীর আকাশকে সভাপতি ও মনজুর হোসাইন সুমনকে সেক্রেটারী করে সংগঠনের চেয়ারম্যান এসএম জহিরুল ইসলাম লক্ষ্মীপুর জেলা কমিটি অনুমোদন করেন।

    কমিটিতে সভাপতি মনোনীত হয়েছেন, অ আ আবীর আকাশ (দৈনিক জনবাণী), সাধারণ সম্পাদক মনজুর হোসাইন সুমন (দৈনিক রূপবাণী)। কমিটির অন্যানরা হলেন, সহ-সভাপতি দৈনিক তৃতীয় মাত্রার বেলায়েত হোসেন (ভিপি বেলায়েত), সহ-সম্পাদক- দৈনিক গণকণ্ঠের হাজী এমরান হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক- দৈনিক মাতৃভূমির খবরের মোহাম্মদ আলী, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক- দৈনিক উপকূল কণ্ঠের সম্পাদক মামুনুর রশিদ, প্রচার সম্পাদক- দৈনিক স্বাধীন মতের জিহাদ হোসাইন, সহ-প্রচার সম্পাদক-দৈনিক গণজাগরণের রাকিব হোসেন সোহেল, মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা-দৈনিক স্বাধীন বাংলার নাজমুন নাহার, দপ্তর সম্পাদক-দৈনিক বিশ্ব মানচিত্রের সোহেল হোসেন, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক- গ্লোবাল এবিসি নিউজের কামরুজ্জামান কাজল এবং কার্যনির্বাহী সদস্যরা হলেন- দৈনিক তৃতীয় মাত্রার হামিদ সাব্বির, দৈনিক একুশে সংবাদের মোঃ আলী হোসাইন, বাংলা প্রেসের সুলতানা মাসুমা বানু, দৈনিক ভোরের চেতনার মোঃ আরিফ হোসেন, দৈনিক তৃতীয় মাত্রার মোঃ গিয়াস উদ্দিন।লক্ষ্মীপুর জেলা শাখার এ কমিটি আগামী দুই বছরের জন্য অনুমোদন দেয়া হয়েছে বলে জানায় আরজেএফ কতৃপক্ষ ।

    তারা আরো জানায়,অনুমোদিত এ কমিটি কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষিত সকল কর্মসূচী পালন করবেন এবং সাংবাদিক অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে নিজ জেলায় সাংগঠনিক কর্মসূচী গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করবেন।

  • বগুড়ায় আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কাজে লিপ্ত থাকায় নারীসহ ১৭ জন আটক-ভোরের কণ্ঠ।

    বগুড়ায় আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কাজে লিপ্ত থাকায় নারীসহ ১৭ জন আটক-ভোরের কণ্ঠ।

    বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার মহাস্থান বাসস্ট্যান্ড আবাসিক হোটেল নূরজাহান পার্কে শিবগঞ্জ থানা পুলিশ প্রশাসন অনৈতিক কাজে জড়িৎ কপোত-কপোতীসহ ১৭ জনকে আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জেল জরিমানা করেছেন।

    রবিবার (৪ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১১টায় ৯৯৯ নাম্বারে ফোন পেয়ে শিবগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী অফিসার আলমগীর কবীরের নেতৃত্বে ও এ-সার্কেল আরিফুল ইসলাম সিদ্দিকীর নির্দেশনায় শিবগঞ্জ থানার দায়িত্ব প্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সিরাজুল ইসলামের সহযোগিতায় মহাস্থান নূরজাহান পার্ক নামক আবাসিক বোডিং থেকে ৭ জন নারী ও ১০ জন পুরুষকে আটক করা হয়।

    এলাকাবাসী জানান, ঐতিহাসিক মহাস্থানগড় হযরত শাহ সুলতানের মাজারের সামনে নূরজাহান পার্ক এবং বোডিং নামের অন্তরালে দীর্ঘ দিন থেকে প্রকাশ্যে দেহ ব্যবসা পরিচালনা হয়ে আসছে।

    পুলিশ মাঝে মাঝে অভিযান চালালেও আবার কোন অদৃশ্য শক্তির কারণে ছাড়া পেয়ে আবারও ব্যবসা চালিয়ে যায় স্থানীয়দের কাছে অনেকটা ডাল ভাতের মত বলে তারা মনে করেন। সচেতন

    এলাকাবাসী আরও জানান, মহাস্থান বাসস্ট্যান্ডে কিছুক্ষণ দাড়ালে দেখা যায়, বিভিন্ন এলাকার তরুন- তরুণী, প্রেমিক যুগল, স্কুল- কলেজে পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা প্রেমের টানে এসব বোডিংগে অবস্থান নিয়ে অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে। অনেক মধ্য বয়সীদের পরকিয়া জমিয়ে এই বোডিংয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা পাড়ি দিতেও দেখা যায়। যা রীতিমতো সমাজের অবক্ষয় বটে। মহাস্থানের চিহ্নত দেহ ব্যবসার আঁকড়া হিসেবে পরিচিত বোডিং গুলো প্রতিনিয়ত অভিযান চালিয়ে প্রকৃত মালিকগণকে গ্রেফতার সহ বোডিং গুলো সিলগালা করার দাবি জানান তারা।

    এ বিষয়ে শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলমগীর কবীর জানান, নূরজাহান আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কর্মকান্ড চলছিল। এর আগে হোটেলের ম্যানেজার মুচলেকা দিলেও কথা রাখেনি। অসামাজিক কার্যকালাপের সঙ্গে জড়িত হোটেল নূরজাহানের ম্যানেজার আলমগীর কবির (৪০) তার দুই সহযোগী আমিনুল ইসলাম (২৮) ও আরিফুল ইসলাম (২৬) এবং ৭ নারী ও ৭ পুরুষকে আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালতে প্রেরণ করা হয়।

    ভ্রাম্যমাণ আদালতে হোটেলের ম্যানেজারকে ৬ মাস তার দুই সহযোগীকে ১ মাসের এবং অনৈতিক কাজে লিপ্ত শাহীন মিয়া(২৭), সানিমুল্লাহ(৩০) ও রিমি খাতুন(৩০) কে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। এছাড়া বাকি ১০জনকে ২০০ টাকা জরিমানাসহ মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।

    শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সিরাজুল ইসলাম জানান, শিবগঞ্জ উপজেলার আবাসিক হোটেল গুলোতে অসামাজিক কার্যকলাপ চলছি এমন খবর আগে থেকেই পেয়ে বেশ কয়েক বার বোডিং কর্তৃপক্ষকে এধরণের দেহ ব্যবসা বন্ধের দাগিত দিয়ে ছিলাম। অনেকেই কথা শুনলেও নূরজাহান পার্ক হোটেল বেপরোয়া ভাবে অসামাজিক কাজ ঠিকই পরিচালনা করে। এমন সংবাদ পেয়ে নূরজানান আবাসিক বোডিং অভিযান পরিচালনা করি। মহাস্থানগড় অলীর লীলাভূমিতে কোন দেহব্যবসা হতে দেবনা এটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন বলে তিনি যোগ করেন।

  • আমরা স্বাধীনভাবে জনগণের জন্য কাজ করতে চাই অ আ আবীর আকাশ

    আমরা স্বাধীনভাবে জনগণের জন্য কাজ করতে চাই অ আ আবীর আকাশ

    সাংবাদিকতা একটা মহান পেশা। সমাজকে উপরের দিকে নিয়ে যেতে হলে অন্যান্য সেবার চেয়ে আরও অগ্রসর সেবার নাম সাংবাদিকতা। এ পেশায় থেকে সমাজ উন্নয়নে ভূমিকা যেভাবে রাখা যায় তা অন্য কোনো উপায়ে সম্ভব নয়। তাই বলে কি অন্যান্য পেশার মানুষ সমাজ উন্নয়ন করে না? করে। তার চেয়ে বিরাট ভূমিকা রাখে সাংবাদিকতায় যারা থাকেন। এ পেশায় থাকলে সমাজ উন্নয়নে ভূমিকা অত্যধিক। একজন সংবাদকর্মী সমাজের রন্দ্রে রন্দ্রে ছোটেন, কোথায় কোন জিনিসের অভাব রয়েছে, কোন জিনিসটার উন্নয়ন হচ্ছে না বা হয়নি, কোন জিনিস ভালোভাবে চলছে না, কে কি করছে, কোন পথে চলছে তা একজন সংবাদকর্মী হিসেবে চতুরদৃষ্টি দিয়ে খবর রাখতে হয়। প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা অসঙ্গতি তুলে আনতে হয় গণমাধ্যমে।

    সাংবাদিকতা হচ্ছে মূল্যবোধসম্পন্ন পেশা। সাংবাদিকদের মধ্যে স্বাধীন চেতনার দৃঢ় অবস্থা থাকতে হবে। সাংবাদিকতার মূল প্রতিপাদ্য হওয়া উচিত-‘আমরা স্বাধীনভাবে জনগণের জন্য কাজ করবো।’ সরকার আমাদের সে সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। কোনো প্রলোভন কিবা রাজনৈতিক দলীয় মতে প্রভাবিত না হয়ে কাজ করে যাওয়াটাই হলো সত্যিকারের সাংবাদিকতা।

    বর্তমান সংবাদ যেমন বেচাকেনা হয় তেমনি সাংবাদিকতা ও। এই মহান পেশা নিয়ে ব্যবসা করার হীন মানসিকতা নিয়ে বহু চাটুকার ঢুকে গেছে। বহু জাতি, গোষ্ঠী, সম্প্রদায় কিবা রাজনৈতিক উত্থানের শক্তি হিসেবে গণমাধ্যমকে পুঁজি করে এগিয়ে যাচ্ছে। এতে করে প্রকৃত সংবাদ ও সাংবাদিকতা কোণঠাসা হয়ে পড়ছে।

    কার্ড বিক্রির দিকে নামধারী বহু গণমাধ্যম ঢুকে গেছে। একই এলাকায় বহু কার্ড বিতরণ করে মাস শেষে হাতানো হচ্ছে টাকা। এতে করে ওই কার্ডধারী নিজেও পণ্য হিসেবে বিক্রি হয়ে যাওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।

    বড় গণমাধ্যমগুলোর মফস্বলে অধিকাংশই রয়েছে নিজেদের ‘সিনিয়র’ পরিচয়দানকারী স্বল্পশিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত কিবা অষ্টম শ্রেণি বা আন্ডারমেট্রিক লোকের দখলে। তাদের কাজ হচ্ছে লেখা কপি করা, অন্য সাংবাদিকদের কাছ থেকে সংবাদ সংগ্রহ করা আর বিভিন্ন দপ্তরে হানা দিয়ে সুবিধা গ্রহণ করা। এতে করে ওইসব দপ্তরের যত অনিয়ম সব চাপা দিয়ে যাওয়াটাই ওসব সুবিধাভোগীদের কাজ। এরা নবীন সংবাদকর্মীদের কোনোভাবেই সহ্য করতে পারেন না কিবা লালন করতে চান না।

    প্রকৃত সাংবাদিকরা কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করলে চাটুকার, সুবিধাভোগী, তেলবাজরা মন্তব্য করে-‘ওরা বুঝি সুবিধা না পেয়ে সংবাদ করেছে! ওরা প্রতিষ্ঠানে গেলে কর্মকর্তা বুঝি তাদের সুবিধা দেয় নি, এজন্য নিউজ করে দিয়েছে!’  চোখ কপালে তুলে, মুখ ভেংচিয়ে এমনই বলে বেড়ায়।

    প্রকৃত সাংবাদিকতার রুলে কিন্তু সাংবাদিক দালাল হিসেবে, পণ্য হিসেবে, দর-কষাকষি করা পরিয়া হিসেবে গণ্য হওয়ার কথা উল্লেখ নেই।

    প্রকৃত সাংবাদিক কখনোই বায়েস্ট হয়না। চাটুকারিতা, দালালি, তেলমারা বা হাওয়া নিউজ করা, রাজনৈতিক নেতার ছবির সাথে নিজের ছবি ঝুলানো, হুমকি-ধামকি দেয়া, অসংলগ্ন আচরণ করা, হঠাৎ রেগে যাওয়া, অর্থ দাবী করা, দপ্তরে দপ্তরে গিয়ে বসে থাকা, কর্মকর্তাদের তোয়াজ করা, বিভিন্ন সালিশ দরবার, থানায় দালালি করা, একসাথে সরকারি বেসরকারি চাকরি করা, টেলিফোনে বা মোবাইলে সুবিধা নেয়া, উপঢৌকন বা উৎকোচ গ্রহণ করা প্রকৃত সাংবাদিকের কাজ নয়।

    এইসব মুখোশধারীদের জন্যই আইসিটি আইন প্রণয়ন হয়েছে। যা প্রকৃত সংবাদ ও সাংবাদিকতার জন্য বড় হুমকি! প্রকৃত ত্যাগি নিষ্ঠাবান সাংবাদিকের গলার কাঁটা এই আইসিটি আইন।

    অসৎ, হলুদ বা মুখোশধারী সাংবাদিকতা প্রতিরোধ করতে হলে আইসিটি আইনের বাস্তবায়ন করা যেতে পারে। যদি কোনো সংবাদ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয় বা উপরোল্লেখিত উপায়ে গ্রহণ করা হয়, তাহলে এর যথার্থ প্রয়োগ করা উচিত। তবে প্রমাণ না হওয়া পর্যন্ত সাংবাদিককে গ্রেপ্তার নয়।

  • কলাপাড়ায় ছোট ভাইয়ের বসতভিটা দখলে বড় ভাইয়ের হামলা-ভোরের কণ্ঠ।

    কলাপাড়ায় ছোট ভাইয়ের বসতভিটা দখলে বড় ভাইয়ের হামলা-ভোরের কণ্ঠ।

    কলাপাড়ায় ছোট ভাইয়ের বসতভিটার জমি দখলের উদ্দ্যেশে প্রায় শতাধিক বহিরাগত ভাড়াটিয়া দলবল নিয়ে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে বড় ভাই ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। শুক্রবার সকালে উপজেলার লালুয়ার ইউনিয়নের বানাতি বাজারের এ ঘটনায় কলাপড়া থানা পুলিশের হস্তক্ষেপে কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে বড় ভাইয়ের মেয়ে জামাতা পুলিশ কর্মকর্তার হুমকিতে পরিবারের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন ছোট ভাই। এদিকে বড় ভাইয়ের এমন কান্ডে হতবাক বনে গেছে এলাকাবাসী।

    এলাকাবাসীসহ ছোট ভাই নজির হাওলাদার জানান, উপজেলার লালুয়া ইউনিয়নের বানাতিবাজারে নজির হাওলাদারের দীর্ঘ বছরের ক্রয়কৃত ভোগদখলীয় বসত ভিটার জমি ইউপি সদস্য বড় ভাই মজিবর রহমান নিজের দাবী করে কয়েক দফা দখল চেস্টা চালিয়েছেন। সর্বশেষ শুক্রবার সকালে কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগেই প্রায় শতাধিক বহিরাগত নিয়ে দখলের উদ্দেশ্যে মাটি কাটতে থাকেন। এসময় নজির হাওলাদারসহ পরিবারের লোকজন বাঁধা দিতে গেলে তাদের প্রাননাশের হুমকী দেয়া হয়।

    নজির হাওলাদার বলেন, জমি সংক্রান্ত বিারোধ নিয়ে পারবিারিকসহ স্থানীয়ভাবে বেশ কয়েবার শালিশ বৈঠক হয়েছে। ৫ এপ্রিল এনিয়ে কলাপাড়া থানায় শালিশ বৈঠক রয়েছে। কিন্তু তা উপক্ষো করে অবৈধভাবে জমি দখলের পায়তারা করছেন বড় ভাই মজিবর মেম্বার। থানার শালিশ বৈঠক প্রভাবিত করাসহ অভিযোগ প্রত্যাহারের জন্য হুমকি দিচ্ছেন মজিবর মেম্বরের মেয়ে জামাতা যশোরে কর্মরত পুলিশের এসআই রেজাউল করিম।

    লালুয়া নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্চ মামুন জানান, স্থানীয়রাসহ তিনি নিজেও বাঁধা দিলে তা উপেক্ষা করে দলবল নিয়ে মাটি কাটতে থাকেন মজিবুর রহমান। সংবাদ পেয়ে কলাপাড়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।

    এবিষয়ে কথা বলার জন্য মজিবুর রহমানের একাধিকবার ফোনে করলেও তিনি রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেয়া যায়নি।

    ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে কলাপড়া থানার এসআই জিয়া বলেন, মাটি কাটা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। পূর্বনির্ধারিত তারিখে অপোষ মিমাংসার জন্য উভয় পক্ষকে ডাকা হয়েছে।

  • কাজিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দু’টি ডিজিটাল মেশিন উদ্বোধন-ভোরের কণ্ঠ।

    কাজিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দু’টি ডিজিটাল মেশিন উদ্বোধন-ভোরের কণ্ঠ।

    সিরাজগঞ্জের কাজিপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্বাস্থ্য সেবার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে নতুন সংযোজন হলো অত্যাধুনিক ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন ও জীন এক্সপার্ট মেশিন।

    স্বাস্থ্য সেবায় আরোও এক ধাপ এগিয়ে গেল কাজিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। প্রথম কাজিপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যক্ষা রোগিদের রোগ নির্ণয় করতে নতুন দুটি অত্যাধুনিক মেশিন স্থাপণ করা হলো।

    মেশিন দুটির শুভ উদ্বোধন করেন, সিরাজগঞ্জ-১ কাজিপুর সাংসদ প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয়। শনিবার ৩ এপ্রিল সকাল ১০টায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নিচ তলায় ফিতা কেটে উদ্বোধন করেন এবং নিজের এক্স-রে করান।

    এ সময় তিনি বলেন, এখন থেকে কাজিপুরের মানুষের রোগ নির্ণয়ের জন্য আর বাহিরে যেতে হবে না। বিশেষ করে যক্ষা রোগিরা অল্প সময়ে সঠিক ভাবে এই মেশিনের সাহায্যে উক্ত রোগ নির্ণয় করতে পারবে।

    তিনি আরোও বলেন, এই দুটি মেশিন স্থাপণের জন্য প্রয়াত জননেতা আলহাজ্ব মোহাম্মদ নাসিমের সহযোগিতা ছিল বলেই আজকে তা সম্ভব হলো।

    এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান সিরাজী, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোমেনা পারভীন পারুল, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব শওকত হোসেন, আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ আমিনুর রহমান, স্বাস্থ্য পরিদর্শক ইনচার্জ মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, থানা অফিসার ইনচার্জ পঞ্চনন্দসহ আরো অনেকে।

    এ বিষয়ে ডাঃ মোমেনা পারভীন পারুল বলেন, ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন দ্বারা দ্রুত সময়ে যক্ষা রোগ নির্ণয় করা যাবে এবং জীন এক্সপার্ট মেশিন হলো, যক্ষা রোগীদের জন্য অত্যান্ত আধুনিক পরীক্ষা মেশিন।

    যেখানে একসাথে ১২টি রোগির পরীক্ষা নিমিষেই করা যায়। উল্লেখ্য যে, এমডিআর রোগি শনাক্ত করা যায়।

  • মাদকের ব্যবসা ছেড়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে মামুনের সংবাদ সম্মেলন-ভোরের কণ্ঠ।

    মাদকের ব্যবসা ছেড়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে মামুনের সংবাদ সম্মেলন-ভোরের কণ্ঠ।

    মাদক ব্যবসা ছেড়ে স্বাভাবিক জীবনের অঙ্গীকার করেন, মহাস্থান পশ্চিমপাড়া গ্রামের মৃত মজনু মিয়ার ছেলে মামুনুর রশিদ মামুন (২৬)।

    শনিবার (৩এপ্রিল) বিকাল ৪টায় তিনি মহাস্থান প্রেসক্লাবে উপস্থিত হয়ে লিখি বক্তব্য পাঠ করে বলেন, বিয়ের পর বেকারত্ব জীবনে সংসারের বোঝা কাঁধে ওঠে। দেখা দেয় চরম অর্থ সংকট। এরপর কিছু অসৎ বন্ধুদের সঙ্গদোষে কোনো কাজ না পেয়ে অর্থের জোগান দিতেই বেছে নিয়ে ছিলাম অন্ধকার মাদকের জগৎ।

    মাদক ব্যবসার কারণে সমাজ ও পরিবারের কাছে আজ প্রায় মূল্যহীন। যার বিরূপ প্রভাব পড়ে নিজ পরিবার ও সন্তানের ওপর। স্ত্রী সন্তান, বিধবা মা ও ছোট ভাই এর মুখে আহার তুলে দেয়ার জন্য মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে ছিলাম। কিন্তু মাদক জীবন কোন মানুষের জীবন নয়।৷

    প্রতিটি মুহূর্ত যেন আতঙ্ক আর উৎকণ্ঠায় কাটতে হয়। ধীরে ধীরে ছোট হয়ে আসে মাদকের অভিশপ্ত জীবন।

    মাদক বিক্রির কারণে অনেক সময় প্রতিবেশীদের সাথে বিবাদের সৃষ্টি হয়। তাই মহাস্থান প্রেসক্লাবে উপস্থিত হয়ে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করে, আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমার ভুল বুঝতে পেরে, দেশ ও সমাজকে সুস্থ রাখতে মাদক জীবন থেকে মুক্তি পেত স্বাভাবিক জীবনে ফিরে ভবিষ্যতে সৎভাবে জীবনযাপন করতে চাই।

    আর কখনো মাদকের সংস্পর্শে যাব না বলে প্রতিজ্ঞা করছি। তাই প্রশাসনিক হয়রানী বন্ধসহ এ বিষয়ে আইনশৃংখলা বাহিনীর সহমর্মিতা কামনা করছি।