Author: admin

  • টাঙ্গাইলে করোনা উপসর্গে ৪ জনের মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত সংখ্যা ২১৩ জন।

    টাঙ্গাইলে করোনা উপসর্গে ৪ জনের মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত সংখ্যা ২১৩ জন।

    টাঙ্গাইলে গত ২৪ ঘন্টায় ৮৪৬টি নমুনা পরীক্ষায় নতুন করে আরও ২১৩ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। করোনায় ও উপসর্গ নিয়ে ৪জনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ১২ হাজার ৮ ‘শ ৯৩ জন।

    সোমবার (২৬ জুলাই) টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে জানা যায়, ঢাকায় পাঠানো গতকালের নমুনা থেকে প্রাপ্ত ফলাফলে নতুন করে আরোও ২১৩ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে এবং চিকিৎসাধীন অবস্থায় ও উপসর্গ নিয়ে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।

    এ নিয়ে টাঙ্গাইল জেলায় সর্ব মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ১২ হাজার ৮৯৩ জন। এ পর্যন্ত জেলায় মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ২০১জন। আক্রান্ত ব্যক্তিরা বিভিন্ন হাসপাতালের করোনা ডেডিকেটেড ইউনিটে এবং নিজ বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

  • বগুড়ার শেখেরকোলায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভাংচুর মারপিটের অভিযোগ।

    বগুড়ার শেখেরকোলায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভাংচুর মারপিটের অভিযোগ।

    বগুড়া সদরের মহিষবাথানে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাড়ি ভাংচুর,মারপিট ও লুটের ঘটনা ঘটেছে। এবিষয়ে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। আহতরা শজিমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

    রবিবার সকালে সদর উপজেলাধীন শেখেরকোলা ইউনিয়নের মহিষবাথান আকন্দপাড়ায় দুই শিশুর মাঝে ঝগড়া সৃষ্টি হলে তা দুই পরিবারের ঝগড়ায় রুপ নেয়। তবে সাময়িক মিমাংসা হলেও কিছুক্ষণ পর পরিকল্পিত হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন আব্দুল কাদের।

    বগুড়ার সদর থানায় অভিযোগসুত্রে জানা যায়, শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে মহিষবাথান আকন্দপাড়ার আব্দুল ছাত্তারের ছেলে আব্দুল গোফ্ফার ও তার ছেলের সঙ্গীয় কয়েকজন সন্ত্রাসী নিয় হঠাৎ কলিম উদ্দিনের বাড়িতে ঢুকে তার স্ত্রী পিয়ারা বেগমকে গালিগালাজ ও মারপিট করে।

    স্ত্রীর চিৎকার শুনে কলিম উদ্দিন, তার ছেলে আব্দুল কাদেরসহ পরিবারের সকলের বের হয়ে আসলে দেশিও অস্ত্রে এলোপাথারি মারপিট করা হয় এবং ঘরের আসবাবপত্র ভাংচুরে করে এবং তাদের গচ্ছিত ১,১২,০০০ টাকা লুট করে নিয়ে যায়। এমতাবস্থায় এলাকাবাসী ছুটে আসলে হামলাকারীরা জীবননাশের হুমকি পালিয়ে যায়। তাৎক্ষনিক আহতদের শজিমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
    ব্যাপারে কলিম উদ্দিনের ছেলে আব্দুক কাদের বাদী হয়ে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।

  • উল্লাপাড়ায় ভ্রাম্যমাণ চালকলের কদর বেড়েছে, ঝুকে পড়েছে মানুষ।

    উল্লাপাড়ায় ভ্রাম্যমাণ চালকলের কদর বেড়েছে, ঝুকে পড়েছে মানুষ।

    সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় ভ্রাম্যমাণ চালকলের কদর বেড়েছে স্বাস্রয় মুল্যে ধান ভাঙ্গানো যায় বলে গ্রামাঞ্চলের মানুষ ঝুকে পড়েছে। মানুষের কাছে দিন দিন ভ্রাম্যমাণ চালকল জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এতে কদর কমে যাচ্ছে স্থাপন করা রাইসমিলগুলোর।

    ভ্রাম্যমাণ চালকল মালিকরা ফোন করলেই কৃষকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ৩৫-৪৫ টাকা মণ দরে ধান ভাঙ্গিয়ে দিচ্ছেন।এতে ভ্রাম্যমাণ চালকলের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। কৃষকের এক দিকে যেমন স্বাস্রয় মূল্যে ধান ভাঙ্গাতে পারছে অন্য দিকে বেঁচে যাচ্ছে পরিবহনের খরচ।সব মিলে গ্রামাঞ্চলের কৃষক ভ্রাম্যমাণ চালকলের প্রতি ঝুকে পড়ছে।

    এ বিষয়ে উপজেলার রাঘববাড়িয়া গ্রামের মাওলানা হায়দার আলী জানান ভ্রাম্যমাণ চলকলে ধান ভাঙ্গাতে বেশি সুবিধা পেয়ে গ্রামের বেশির ভাগ মানুষ ভ্রাম্যমাণ চালকলের অপেক্ষায় থাকে।রাইসমিলে গিয়ে ধান ভাঙ্গানোর জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করতে হয়।এটাতে তা করতে হয় না।ফোন করলে চালকল মালিক যথা সময়ে বাড়িতে এসে ধান ভাঙ্গিয়ে দিয়ে যাচ্ছেন।

    পশ্চিম বংকিরাট গ্রামের জাহানার বেগম জানান আগে ধান সিদ্ধ ও শুকানোর পর বস্তায় ভরে ভ্যান/ নৌকা যোগে রাইসমিলে পাঠাতাম ভাঙ্গানোর জন্য। সাথে দিতে হতো দুই/তিন জন লোক।এতে বেশি সময় ও পরিবহন খরচ লাগতো। এখন খোলায় বা বাড়িতে ভ্রাম্যমাণ চালকলের মালিককে ফোন করা মাত্র এসে ধান ভাঙ্গিয়ে দিয়ে যায়।এ জন্য ভ্রাম্যমাণ চালকল মানুষের কাছে এতো জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

    পঞ্চক্রোশী ইউনিয়নের বেতকান্দি গ্রামের রুহুল আমিন জানান আগে ভ্যান যোগে সলপ স্টেশনের রাইসমিলে গিয়ে ধান ভাঙ্গিয়ে নিয়ে আসতাম।এতে এক দিকে যেমন সময় অপচয় ও পরিশ্রম বেশি হতো,তেমনি খরচের পরিমানটাও বেশি হতো। এখন গ্রামে গ্রামে কৃষকের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ চালকল ধান ভাঙ্গিয়ে দিয়ে যাচ্ছে।এতে খরচ ও পরিশ্রম কম হচ্ছে।প্রতিমণ ধান থেকে চাল বানাতে খরচ হচ্ছে ৩৫-৪৫ টাকা করে।চালের মানও ভালো হচ্ছে।এ জন্য কৃষক ভ্রাম্যমাণ চালকলের দিকে ঝুঁকে পরছে কৃষক।

    এ বিষয়ে কাজিপাড়া গ্রামের ভ্রাম্যমাণ চালকল মালিক আবু জাফর জানান নিজ গ্রাম ও প্রতিবেশী গ্রামে অনেক লোকজনের কাছে আমার মোবাইল নাম্বার দেয়া আছে। যে কোন লোকের ধান ভাঙ্গানোর প্রয়োজন হলে আমার মোবাইল নাম্বারে ফোন করে।তখন আমি আমার তিন চাকা বিশিষ্ট ভ্রাম্যমাণ চালকল নিয়ে তাদের বাড়িতে গিয়ে ধান ভাঙ্গিয়ে দিয়ে আসি।দুরত্ব বুঝে প্রতিমণ ধান ভাঙ্গানোর দাম নির্ধারন করা হয়।কাছে গেলে ৩৫ টাকা, দুরে গেলে ৪৫ টাকা মণ দরে ধান ভাঙ্গিয়ে দিয়ে আসি।প্রতিদিন গড়ে দেড় থেকে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা যায়। আমার ভ্রাম্যমাণ চালকলটিতে ৩২ হর্সের ইঞ্জিন ব্যবহার করেছি।এতে সুন্দর মানের পরিষ্কার চাল পাচ্ছে কৃষক। যার করনে ভ্রাম্যমাণ চালকলের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে এবং কৃষকের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

    এ ব্যাপারে উপজেলার পঞ্চক্রোশী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম ফিরোজ জানান, ভ্রাম্যমান চালকল এখন গ্রামীন জনপদের কৃষক পরিবারগুলোতে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এতে কিছু বেকার যুবকের কর্মসংস্থান হয়েছে। কৃষক পরিবারগুলো ধান ভাঙ্গানোর ঝামেলা অনেকটা মুক্ত হয়েছেন।

     

  • দৌলতখানে মূলধারার সাংবাদিকরা সম্প্রতি ভুয়া সাংবাদিকদের দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ।

    দৌলতখানে মূলধারার সাংবাদিকরা সম্প্রতি ভুয়া সাংবাদিকদের দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ।

    ভোলার দৌলতখানে মূলধারার সাংবাদিক সম্প্রতি ভুয়া অনলাইন সাংবাদিকের দৌরাত্ম্য অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। তারা প্রেস, সাংবাদিক স্টিকার ও মনোগ্রাম সাঁটানো বিভিন্ন বাহন নিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলে দাপিয়ে বেড়াতে শুরু করেছে। এতে পেশাদার ও প্রকৃত সাংবাদিক সব সময় বিব্রতকর অবস্থার সম্মুখীন হচ্ছেন।

    ভূয়া অনলাইন সাংবাদিকদের রুখতে আজ (২৫ জুলাই) রোববার দৌলতখান প্রেসক্লাবে মূলধারার সাংবাদিকরা এক আলোচনা বৈঠকে বসেছেন।

    বৈঠকে প্রেসক্লাব সহ সভাপতি এম এ তাহের বলেন, অসৎ উদ্দেশে মানুষের চরিত্র হণণকারী চাঁদাবাজ এসব সাংবাদিকদের এখনই অনবরুদ্ধ করতে হবে। সম্পাদক মেহেদী হাসান শরীফ বলেন, ভুঁইফোড় তথাকথিত কিছু সাংবাদিকের অপতৎপরতার কারণে প্রকৃত সাংবাদিকরা প্রতিনিয়ত বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে পড়তে হচ্ছে। এ সকল ভুয়া সাংবাদিকদের রুখতে প্রশাসনের সু-দৃষ্টি কামনা করেন।

    সাবেক প্রেসক্লাব সভাপতি শ.ম ফারুক বলেন, ফেসবুক ও অনলাইনের সহজলভ্যতায় এখন অযোগ্যরাও সাংবাদিকতার কার্ড নিয়ে দৌঁড়ঝাপ শুরু করে দিয়েছে।

    আলোচনা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রেসক্লাব সভাপতি মনিরুজ্জামান মহিন, সহ সভাপতি মো: জাকির আলম, যুগ্ম সম্পাদক মো: মিজানুর রহমান, অর্থবিষয়ক সম্পাদক তানভীর মৃধা, সদস্য মো: মামুন, রাকিব হোসেন প্রমুখ।

  • ঈদের নামাজ আদায়ের সময় আফগানিস্তানে তালেবানের ৪ নেতা আটক।

    ঈদের নামাজ আদায়ের সময় আফগানিস্তানে তালেবানের ৪ নেতা আটক।

    ঈদুল আযহা’র নামাজ আদায়ের সময় আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে আফগান প্রেসিডেন্টের বাসভবন রকেট হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অপরাধে কমান্ডারসহ তালেবানের ৪ সদস্যকে আটক করা হয়েছে।

    আফগানিস্তান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে পুলিশ রাজধানীর কাবুলে অভিযান পরিচালনা করে ওই চার তালেবান নেতাদের আটক করেছে। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের মুখপাত্র মীরওয়াইস স্তানিকজাই এক অডিও বার্তায় জানান কমান্ডার মোমিন সহ তালেবান ৪ নেতাকে আটক করা হয়েছে।

    তিনি ওই অডিও রেকর্ডে আরোও জানান তালেবান কমান্ডার মোমিন রকেট হামলার মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন। আটক হওয়া অন্য সদস্যরাও ওই রকেট হামলা ঘটনার সাথে জড়িত ছিলো।

    ঈদুল আযহা’র দিন স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকাল ৮ টার সময় আফগান প্রেসিডেন্টের বাসভবনের পাশে রকেট হামলার ঘটনা ঘটে। ওই রকেট হামলার সময় আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি ঈদের নামাজ আদায় করছিলেন বলে একটি টেলিভিশন ফুটেজে দেখা গেছে।

  • হেরোইন ও ইয়াবাসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে সলঙ্গা থানা পুলিশ।

    হেরোইন ও ইয়াবাসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে সলঙ্গা থানা পুলিশ।

    সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানায় ১৭ গ্রাম হেরোইন ও ৮৫ পিচ ইয়াবাসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছেন সলঙ্গা থানা পুলিশের সদস্যরা।

    সলঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আব্দুল কাদের জিলানীর নেতৃত্ব সলঙ্গা থানা পুলিশের এক মাদক বিরোধী অভিযানে ২৫ জুলাই রোববার দুপুর আড়াই টার সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সলঙ্গার এরান্দহ উত্তর পাড়া গ্রামে অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

    গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন সলঙ্গার এরোদহ গ্রামের আব্দুল বারেক শেখের ছেলে জহরুল ইসলাম শেখ (৩০), একই গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক আকন্দর ছেলে জাহাঙ্গীর আলম আকন্দ(৩৯) ও শাহেদ আলীর ছেলে শহিদুল ইসলাম কালু(৩০)।

    এ সময় গ্রেপ্তারকৃতদের তল্লাশি করে ১৭গ্রাম হেরোইন ও ৮৫ পিচ ইয়াবা জব্দ করা হয়।মাদক ব্যবসার কাজে ব্যবহৃত মোবাইল উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া আলামতসহ গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা করা হয়েছে।

  • সিরাজগঞ্জে করোনায় আরোও ৩ জনের মৃত্যু,নতুন আক্রান্ত ৯৮।

    সিরাজগঞ্জে করোনায় আরোও ৩ জনের মৃত্যু,নতুন আক্রান্ত ৯৮।

    সিরাজগঞ্জে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘন্টায় ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং নতুন আক্রান্ত হয়েছেন আরোও ৯৮ জন। এদের মধ্যে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২ জন এবং সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে ১জন মারা গেছেন।

    মৃতরা হলেন, হলেন, বেলকুচি উপজেলার মাইঝাইল গ্রামের ইসমাইল হোসেন (৬৯), রায়গঞ্জ উপজেলার আব্দুস সালামে এর স্ত্রী আনোয়ারা বেগম (৫৫) ও উল্লাপাড়া উপজেলার আব্দুর রহিম (৬২)।

    এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৫৫ জনে। রোববার (২৫ জুলাই) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সিরাজগঞ্জ সিভিল সার্জন ডা. রামপদ রায় এসব তথ্য জানান। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘন্টায় সিরাজগঞ্জে ২৮৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে করোনা সনাক্ত হয়েছে ৯৮ জনের।

    এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা গিয়ে দাড়ালো ৭ হাজার ৪৫৭ জনে। নমুনা পরীক্ষার তূলণায় সনাক্তের হার ৩৪ দশমিক ৩৯ ভাগ। সুস্থ্য হয়েছেন মোট ৪ হাজার ৮৩৯ জন।

  • মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে মিম-ঐশি পরিবহন মালিকের সংবাদ সম্মেলন।

    মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে মিম-ঐশি পরিবহন মালিকের সংবাদ সম্মেলন।

    শাহজাদপুরে মিম-ঐশি পরিবহন মালিক শাহিদুল ইসলাম মুক্তা তার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের, নানা অপপ্রচার ও সিরাজগঞ্জ জেলা মটর মালিক সমিতি,শাহজাদপুর শাখার সদস্য পদ বাতিলের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। রোববার ২৫ জুলাই দুপুর ১২টায় স্থানীয় বিসিক বাসস্ট্যান্ডের মিম-ঐশি কাউন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে শাহিদুল ইসলাম মুক্তা জানান, প্রায় ২৫ বছর ধরে তিনি সুনামের সাথে পরিবহন ব্যবসায়ী হিসেবে যাত্রী সেবা দিয়ে আসছি এবং ১২ বছর ধরে সিরাজগঞ্জ জেলা মটর মালিক সমিতি, শাহজাদপুর শাখার কার্যকরী সদস্য হিসেবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছি।

    তিনি অভিযোগ করেন, প্রায় ২৫ বছর ধরে শাহজাদপুর ট্রাভেলস্ এর মালিক নানা কৌশলে বিসিক বাসস্ট্যান্ডে টিকিট কাউন্টার বসিয়ে যাত্রী সাধারণকে জিম্মি করে এককভাবে ব্যবসা করে আসছে।

    শুধু তাই নয়,শাহজাদপুর ট্রাভেলসের মালিক তার ইচ্ছামতো ব্যবসা করার জন্য শাহজাদপুর হয়ে ঢাকাগামী অন্য কোন পরিবহনের টিকিট কাউন্টার খুলতে দেয়না এবং কোন পরিবহনকে বিসিক বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়াতেও দেয় না। এর ফলে ঢাকাগামী যাত্রীরা প্রতিনিয়তই নানাভাবে হয়রানির শিকারসহ আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে এর প্রতিবাদ করায় শাহজাদপুর ট্রাভেলসের মালিক হাসিব খান তরুন আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়।

    সম্প্রতি বিসিক বাসস্ট্যান্ডে আমার একটি রুমে জেনিন পরিবহনের টিকিট কাউন্টার চালু করা হলে সিরাজগঞ্জ জেলা মটর মালিক সমিতি, শাহজাদপুর এর সাধারণ সম্পাদক ও শাহজাদপুর ট্রাভেলস এর মালিক হাসিব খান তরুন ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মালিক সমিতির অফিসের কেরানী লিয়াকত হোসেনকে বাদি করে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করান।

    শুধু তাই নয় হাসিব খান তরুন মটর মালিক সমিতির সভাপতি ও স্থানীয় এমপি আলহাজ্ব হাসিবুর রহমান স্বপনকে ভুল বুঝিয়ে আমাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে সমিতির সদস্যপদ থেকে বহিস্কার করেন।

    এছাড়াও হাসিব খান তরুন গত শুক্রবার সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধন করে আমার বিরুদ্ধে নানা আপত্তিকর, মানহানিকর ও মিথ্যা তথ্য সরবরাহ করে সামাজিক ও ব্যবসায়ীকভাবে আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করেছেন। সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে শাহিদুল ইসলাম মুক্তা তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও সমিতির সদস্যপদ পুনর্বহালের দাবি জানান।

  • মাধ্যমিকের চলমান অ্যাসাইনমেন্ট বিতরণ কার্যক্রম সাময়িক স্থগিত।।

    মাধ্যমিকের চলমান অ্যাসাইনমেন্ট বিতরণ কার্যক্রম সাময়িক স্থগিত।।

    সারাদেশে ঈদ পরবর্তী সময়ে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপের কারনে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ও ২০২২ সালের এস এস সি পরিক্ষার্থী শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট বিতরণ বিতরণের কার্যক্রম সাময়িক স্থগিত আদেশ দিয়েছেন মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের কর্তৃপক্ষ।

    রোববার ২৫ জুলাই মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিক অধিদপ্তর কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ সংক্রান্ত এক অফিস আদেশ জারি করেছেন। এ অফিস আদেশে বলা হয়েছে মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ গত ১৩ জুলাই জরি করা বিধিনিষেধ সংক্রান্ত এক পরিপত্রের নির্দেশনার প্রেক্ষিতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ও ২০২২ সালের এস এস সি পরিক্ষার্থী শিক্ষার্থীদের জন্য সপ্তাহ ভিত্তিক চলমান অ্যাসাইনমেন্ট বিতরণ কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত সাময়িক স্থগিত করা হলো।

    এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে উপ-পরিচালক, জেলা শিক্ষা অফিসার,উপজেলা ও থানা মাধ্যমিক শিক্ষ অফিসার সহ অধ্যক্ষ ও প্রধান শিক্ষকদের অফিস আদেশে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

  • শিগগিরই যৌথভাবে করোনা টিকা উৎপাদনে যাচ্ছে বাংলাদেশ-বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

    শিগগিরই যৌথভাবে করোনা টিকা উৎপাদনে যাচ্ছে বাংলাদেশ-বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

    শিগগিরিই বাংলাদেশ স্থায়ীভাবে করোনা ভাইরাসের টিকা যৌথভাবে উৎপাদন শুরু হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।এ সময় তিনি জানান আমাদের সব ধরনের কাগজপত্র তৈরি করা আছে।চুক্তিপত্রও পেয়েছি।

    আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা এ বিষয় নিয়ে কাজ করছেন।আমরা যে কোন মুহূর্তে যৌথভাবে করোনার টিকা উৎপাদন শুরু করবো। শনিবার ২৪ জুলাই বিকেলে জাপান থেকে অ্যাস্ট্রেজেনেকার ২ লাখ ৪৫ হাজার ২’শ ডোজ করোনা টিকা উপহার হিসাবে হস্তান্তর শেষে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি টার্মিনালে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

    এ সময় তিনি আরোও বলেন গত ১৫ জুলাই উজবেকিস্তানের রাজধানী তাসখন্দে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হয়েছে। চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমাকে জানিয়েছেন বাংলাদেশ চাইলে করোনার টিকা উৎপাদনের চুক্তির ঘোষণা ৫/৬ ঘন্টার মধ্যে পাঠিয়ে দেব। টিকা উৎপাদনের জন্য আগাম কোনো অবকাঠামো পরিদর্শন করার প্রয়োজন নেই বলে জানিয়েছেন তিনি।