Author: admin

  • লক্ষ্মীপুরে পানি প্রবাহে প্রতিবন্ধকতা-খাল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন অভিযান।

    লক্ষ্মীপুরে পানি প্রবাহে প্রতিবন্ধকতা-খাল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন অভিযান।

    লক্ষ্মীপুরে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও পানি কমছে না নিম্নাঞ্চলের। খালে বাঁধ, কচুরিপানাসহ বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা থাকায় ধীরে নামছে পানি। পানি প্রবাহের এসব বাঁধা অপসারণে এবার উদ্যোগ নিয়েছে লক্ষ্মীপুর ডিসি। বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে জেলা শহরের মাদাম ব্রীজ সংলগ্ন রহমতখালী খাল ও ডাকাতিয়া নদী পরিস্কারের মাধ্যমে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।

    এই সময় উপস্থিত ছিলেন, লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক রাজীব কুমার সরকার, জেলা পুলিশ সুপার মো. আকতার হোসেন, সেনাবাহিনীর মেজর জিয়া উদ্দিন আহমদ, জেলা স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক ও পৌর প্রশাসক মোহাম্মদ রফিকুল হক, সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফুর রহমান, পৌর প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিনসহ কাউন্সিলর ও স্থানীয় বিভিন্ন সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবীরা।

    জেলা প্রশাসক রাজীব কুমার সরকার বলেন, যতই প্রতিকূলতা থাকুক সকলকের সময়ন্বয়ে লক্ষ্মীপুরে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে পারবো। বন্যা পরিস্থিতি, বন্যার দীর্ঘ সূত্রীতা কিংবা জলাবদ্ধতা, দীর্ঘদিন ধরে বন্যার পানি থাকার বড় কারণ হচ্ছে পানির অবাধ প্রবাহ, যা এখানে ছিল না। বিভিন্নভাবে প্রতিকূলতা সৃষ্টি করা হয়েছে। প্রাকৃতিক প্রতিকূলতা, মানবসৃষ্ট প্রতিকূলতা। অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে অনেকেই প্রতিকূলতা সৃষ্টি করেছে। আমরা সমস্ত প্রতিকূলতা পরিস্কার করতে চাই।

    আরও বলেন, আমরা আজকে হয়তো একটি জলাশয় পরিস্কার করছি। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে অঙ্গিকার করছি- লক্ষ্মীপুর জেলা কে জঞ্জাল মুক্ত করার জন্য, পরিস্কার করার জন্য যা প্রয়োজন আমরা সবাই মিলে একসঙ্গে করবো। লক্ষ্মীপুর আসলেই সমৃদ্ধ নগরীতে রুপান্তরিত হতে পারে। আমরা লক্ষ্মীপুর বাসীকে একটা স্থায়ী সমাধান দিতে চায়। যেন এ বন্যা ও বন্যার সময় ছাড়াও জলাবদ্ধতার কারণে কোন ধরণের সংকট বা দূর্ভোগ পোহাতে বা হয়। এতে সকলের সহযোগীতা কামনা করি। সবার সহযোগীতা পেলে আরও বড় বড় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবে জেলা প্রশাসন।

    উল্লেখ্য: বন্যা পরিস্থিতির শুরু থেকে খালে অবৈধ বাঁধ অপসারনে কাজ করেছেন লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফুর রহমানসহ জেলার প্রত্যেক উপজেলা প্রশাসন। এছাড়াও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন রায়পুর রামগঞ্জ ব্লাড ডোনেট ক্লাব, কমলনগর-রামগতি বাঁচাও মঞসহ বিভিন্ন সংগঠন

  • ঠাকুরগাঁওয়ে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়।

    ঠাকুরগাঁওয়ে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়।

    ঠাকুরগাঁওয়ের নবাগত জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ইশরাত ফারজানা’র সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১ টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    সভায় নবাগত জেলা প্রশাসককে স্বাগত জানিয়ে অবৈধ জমি দখল, মাদক প্রতিরোধ, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক, শিক্ষা ও হাসপাতালের মান উন্নয়ন সহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরে ঠাকুরগাঁওয়ের উন্নয়নের কথা তুলে ধরেন জেলার কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার গণমাধ্যমকর্মীরা।

    নিয়মের বাইরে কেউ কাজ করলে তাকে কোন প্রকার প্রশ্রয় দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন নবাগত জেলা প্রশাসক। অন্যদিকে ঠাকুরগাঁও জেলার সার্বিক উন্নয়নে সকলের সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।

    সভায়  নবাগত জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ইশরাত ফারজানা’র সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সরদার মোস্তফা শাহিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সোলেমান আলী (রাজস্ব), ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি লুৎফর রহমান মিঠু, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ আমিন সরকারসহ জেলার বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা ।

  • বালিয়াডাঙ্গীতে সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে মোন্তাকিম আলিফের মৃত্যু।

    বালিয়াডাঙ্গীতে সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে মোন্তাকিম আলিফের মৃত্যু।

    স্বার্থপরতার এই দুনিয়ায় মোন্তাকিম আলিফ (২৫) একেবারেই ব্যতিক্রম। জীবনের ঝুঁকি আছে জেনেও মেয়ে সহকর্মীর প্রাণ বাঁচাতে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে রীতিমতো যুদ্ধ করেছেন। শেষ পর্যন্ত সহকর্মীকে সন্ত্রাসের হাত থেকে রক্ষা করতে পারলেও নিজেই রক্ষা পাননি। তাদের ছুরিকাআঘাতে প্রচণ্ড রক্তক্ষরণে মৃত্যু হয় আলিফের। তবে এমন মর্মান্তিক মৃত্যু হলেও মানুষের প্রতি মানুষের সহমর্মিতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখে গেলেন এই যুবক। ঘটনাটি ঘটছে মঙ্গলবার ভোররাত সাড়ে ৪টার দিকে কুড়িল ফ্লাইওভার এলাকায়। মোন্তাকিম আলিফ রাজধানীর একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকুরী করতেন।
    জানা গেছে, অফিসের নাইট শিফট শেষ করে ভোররাতে  আলিফ তার সহকর্মীকে (নারী) বাসায় এগিয়ে দেওয়ার সময় কুড়িল ফ্লাইওভারের সামনে তিনজন বখাটে ছেলে ছিনতাই ও মেয়েটিকে  উত্যক্ত করার জন্য কাছে আসে। এসময় মোন্তাকিম আলিফ মেয়েটিকে ছিনতাইকারীদের সামনে থেকে সরিয়ে দেয়। এবং তাদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি করেন। মেয়েটির ভাষ্যমতে আলিফ ওই তিনজনকে মারধরও করেছে। তবে ছিনতাইকারীরা নেশাগ্রস্ত অবস্থায় ছিলো। ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে আলিফ মেয়েটিকে ঘটনাস্থল থেকে চলে যেতে বলে যাতে মেয়েটির কিছু না হয়।
    এসময় ছিনতাইকারীরা আলিফের শরীরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে পালিয়ে যায়। তৎখানিক আলিফকে হাঁসপাতালের নিলে প্রচণ্ড রক্তক্ষণে তাঁর মৃত্যু হয়।
    আলিফের এমন মৃত্যুতে স্বাভাবিকভাবেই তাঁর আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবসহ এলাকাবাসী শোকে কাতর। আলিফের বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার চাড়োল ইউনিয়নের দোগাছি মধুপুর গ্রামে। থাকেন জেলা শহরের টিকাপাড়ায়। আলিফের মৃত্যুর খবরে তাঁর বাড়িতে ভিড় করছে আত্মীয়স্বজনরা। তাঁর বাবা জুলফিকার আলী ও মা কহিনুর বেগমকে সান্ত্বনা দিচ্ছেন প্রতিবেশীরা। উপস্থিত সবার চোখে পানি।
    আলিফের মায়ের আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠেছে চারপাশ। কাঁদতে কাঁদতে বলছেন, আমার কলিজার ধনকে আনে দেও। আমার ধনকে নিয়ে কত স্বপ্ন দেখতাম। আহা রে ধনটা কই গেল। ভালো করে লেখাপড়া করবে, সেজন্য ঢাকা শহরে ভালো কলেজ ভর্তি করালাম। মাসে মাসে এখন আমি কাকে টাকা পাঠাব। এখন আমি কাক নিয়ে বেঁচে থাকব। আমাক একা করে এভাবে চলে যাবি। আমাকে সঙ্গে করে কেনে নিয়ে গেলি না।
    মোন্তাকিম আলিফ ২০১৬ সালে ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশ করে রাজধানীর আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হন। পড়াশোনার পাশাপাশি একটি প্রাইভেট কোম্পানিতেও চাকুরি করেন।
     একটি মেয়েকে বাঁচাতে আলিফের এমন মৃত্যুর বিষয়টি নিয়ে অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁকে মৃত্যুঞ্জয়ী আখ্যা দিচ্ছেন।
    আলিফের বন্ধু মুনিজা হোসেন প্রিথিলা তাঁর ফেসবুকে লিখেছেন, একটা মানুষ নিজের জীবনের শেষটুকু দিয়ে একটা মেয়ের জীবন বাঁচিয়ে গেলো। আসলে কত বড় মন হলে এবং কতটুকু ভালো মানুষ হলে একজন নিজের জীবনের শেষ সময়েও আরেক জনের জীবন বাঁচায়? কেউ বলতে পারবেন? অনেক রাগ ছিলো আমার প্রতি তোর। মাফ করে দিস আমাকে আলিফ।
    শাহারিয়ার জাকির রিম্পু লিখেন, আলিফের জন্য আমরা গর্বিত। ওর বাবা-মাকে কোনোভাবেই সান্ত্বনা দেওয়া যাবে না। প্রিয় সন্তান আলিফকে হারানোর অভাব কেউ কোনো দিনই ওর বাবা-মাকে পূরণ করে দিতে পারবে না। কিন্তু আলিফকে নিয়ে আমরা গর্ব করতেই পারি। সেটি হলো, আমাদের  তরুণ, যুবক সমাজ এখনো পুরোপুরি নষ্ট হয়ে, পচে-গলে দুর্গন্ধ ছড়ায়নি। আমরা আশান্বিত হতেই পারি, সমাজে এখনো আলিফের মতো যুবকরা আছে, যারা নিজের সমূহ সর্বনাশ হতে পারে জেনেও মানুষের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়ে। একজন নারীকে রাক্ষুসদের হাত থেকে রক্ষ করে।
    শ্রাবণী বর্মণ নামে আরেক বন্ধু লিখেন, সকাল সকাল এই নিউজটা পেয়ে মনটা খারাপ হয়ে গেছে। ওর বাসা পার হয়েই আমার বাসা যেতে হতো, সেই সুবাদে আলিফকে রাস্তায় প্রায়শই দেখতাম দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ফোন চাপতে। আলিফ শুধু ছিনতাইকারীর ছুরির আঘাতেই নিহত হয়নি,একজন মেয়েকে তাদের হাত থেকে সর্বোচ্চ রক্ষা করতে গিয়ে নিহত হয়েছে।
    আলিফের আরেক বন্ধু লিখেছেন, ‘আহ জীবন! আমার সহপাঠী, ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের শুরু থেকে যার সাথে ওঠাবসা, ওরে আজ হারাইলাম; অন্যকে বাঁচাইতে গিয়ে সে নিজে চলে গেল না ফেরার দেশে। আমি বাকরুদ্ধ। আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা তোমাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুক, ভাই।
    মানসুরুল হক (বাবু) লিখেন, আলিফের মৃত্যুতে একটি মেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেও তাঁর মা-বাবা কখনো ভুলতে পারবেন না ছেলের এভাবে চলে যাওয়া। তবে মহাকাল সবকিছুকে ধ্বংস করে দিলেও কিছু কর্ম, ত্যাগ, সৃষ্টি কখনো বিলীন হয় না। তেমনি মহৎ
  • বেলকুচিতে শিক্ষকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান।

    বেলকুচিতে শিক্ষকদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান।

    সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে বৈষম্য দূরীকরণে মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ, জাতীয়করণের পূর্ব পর্যন্ত শিক্ষা প্রশাসনের বিভিন্ন পদে সরকারি স্কুলের শিক্ষকদের পদায়ন বন্ধ রাখা ও শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠনের দাবীতে মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে উপজেলার বেসরকারি মাধ্যমিক শিক্ষা পরিবারের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ চত্বরে এ মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করেন বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষকরা।

    মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, সোহাগপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম,  লতিফা শাহজাহান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা রুবিয়া সুলতানা, গাবের পাড়া ডি বি ফাজিল মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক আবুল হোসেন, মেহেদী হাসান, আব্দুর সবুর খান, কবির হোসেন প্রমুখ।

    পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আফিয়া সুলতানা কেয়ার মাধ্যমে দাবি বাস্তবায়নে শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন শিক্ষকবৃন্দ।

  • ঠাকুরগাঁওয়ে স্কুল শিক্ষকের বিষপানে মৃত্যু।

    ঠাকুরগাঁওয়ে স্কুল শিক্ষকের বিষপানে মৃত্যু।

    ঠাকুরগাঁওয়ের ভূল্লীতে বিষপানে অক্ষয় কুমার রায় (৫৮) নামের এক প্রধান শিক্ষকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ৬নং আউলিয়াপুর ইউনিয়নের সাসলাপিয়ালা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
    মৃত প্রধান শিক্ষক একই গ্রামের মৃত তুলেশ্বর বর্মনের ছেলে। সে কচুবাড়ী মোলানীপাড়া-২ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন।
    স্থানীয়রা জানান পরিবারের লোকজন বিষের বোতল দেখতে পেয়ে বুঝতে পারে সে বিষ খেয়েছে। তাৎক্ষণিক তাঁকে উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে দিনাজপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে। এরপর দিনাজপুর হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। কি কারণে বিষপান করেছেন ওই শিক্ষক তা এখনো নিশ্চিত নন তার পরিবার।
    এ ব্যাপারে ভূল্লী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা  (ওসি) মো. দুলাল উদ্দীন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।  পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ নেই। লাশ বিনা ময়নাতদন্তে নেওয়ার আবেদন জানালে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
  • উল্লাপাড়ায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সেতু ও রাস্তা বিহীন অবহেলিত গ্রাম রশিদপুর নয়াপাড়া।

    উল্লাপাড়ায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সেতু ও রাস্তা বিহীন অবহেলিত গ্রাম রশিদপুর নয়াপাড়া।

    উল্লাপাড়া(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ 

    শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিহীন,যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবহেলিত একটি গ্রাম।  রশিদপুর নয়াপাড়া। উল্লাপাড়া উপজেলা সদর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে হাটিকুমরুল ইউনিয়নে এই গ্রামের অবস্থান। গ্রাম থেকে বের হবার কোন রাস্তা নেই। গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে সরস্বতী নদী। নদীর উপর নেই কোন সেতু। বর্ষা মৌসুমে পারাপারের এক মাত্র বাহন ডিঙ্গি নৌকা। খরা মৌসুমে বাঁশের সাঁকো। গ্রামে নেই কোন প্রাথমিক বিদ্যালয়। দু হাজারেরও বেশি মানুষের বাস এই গ্রামে। পাশ্ববর্তী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দুরত্ব আড়াই কিলোমিটার। গ্রামে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও কলেজ পর্যায়ে পড়ুয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ২ শত। এসব শিক্ষার্থীকে প্রতিদিন নদীপার হয়ে দূরবর্তী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে যাতায়াতে পোহাতে হয় অনেক দুর্ভোগ। এছাড়া গ্রামের সাধারণ লোকজনকেও বাইরে বের হতে ফসলের মাঠের আলপথ দিয়ে চলতে হয়। এসব নানামুখী সমস্যা মাথায় নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছেন এখানকার জন-মানুষ।

    রশিদপুরনয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা আশরাফ আলী, শাহীন রেজা, লিখন আহমেদ ও আব্দুল হাই জানান, উল্লাপাড়া উপজেলার মধ্যে খুবই অবহেলিত গ্রাম তাদের রশিদপুরনয়াপাড়া। স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে এই গ্রামে প্রবেশের একটি রাস্তার জন্য তারা স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের কাছে অনেকবার আবেদন করেছেন। আবেদন করেছেন পাশের অপ্রশস্ত সরস্বতী নদীর উপর একটি পাকা সেতুর। কিন্তু তাদের এই আবেদন কখনই আমলে নেয়নি কেউ। গ্রামে অনেক শিক্ষার্থী। কিন্তু নেই কোন প্রাথমিক বিদ্যালয়। পার্শ্ববর্তী চড়িয়া শিকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দুরত্ব আড়াই কিলোমিটার। বিশেষ করে শিশু শিক্ষার্থীদের গ্রাম থেকে উক্ত বিদ্যালয়ে যাতায়াতে সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয়। খরা মৌসুমে বাঁশের সাঁকোতে নদীপাড় হবার সময় প্রায়শঃই দুর্ঘটনার শিকার হয় শিক্ষার্থীরা। বর্ষায় ছোট ডিঙ্গি নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হয় শিশুরা। গ্রাম থেকে তিন কিলোমিটার দুরে বগুড়া-নগরবাড়ি মহা-সড়কে যেতে হয় গ্রামবাসীর আলপথ পেরিয়ে। বৃষ্টির দিনে যাতয়াতে দুর্ভোগের শেষ থাকে না। কিন্তু এই দুভোর্গ নিরসনের কোন উপায় তাদের জানা নেই। এমন বিচ্ছিন্ন অবস্থায় বসবাস করতে হচ্ছে পুরো গ্রামবাসীকে। ভুক্তভোগীরা অবিলম্বে তাদের গ্রাম থেকে বের হবার একটি রাস্তা, নদীতে পাকা সেতু নির্মান ও গ্রামে প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপনের জন্য সরকারের প্রতি জোর আবেদন জানিয়েছেন।

    গ্রামের প্রাথমিক স্তরের শিশু শিক্ষার্থী রনি আহমেদ, তামিম হোসেন, আব্দুল্লাহ ও সুমাইয়া খাতুন জানায়,রাস্তা না থাকায় বর্ষায় বৃষ্টির দিনে ফসলের মাঠের আলপথ দিয়ে হেঁটে যেতে অনেকদিন পড়ে গিয়ে কাপড় চোপড় নষ্ট করে বাড়ি ফিরে আসে তারা। আবার নদী পাড় হয়ে সময় মতো স্কুল পৌঁছাতে পারে না। খরা মৌসুমে নড়বড়ে বাঁশের সাঁকো পাড় হতে চরম ঝুঁকিতে পড়তে হয়। কখনো কখনো বাঁশ ভেঙ্গে নদীতেও পড়ে গিয়ে আহত হয় তারা। ওই সময় নদীতে হাটু পানি থাকায় তারা নদীতে পড়লেও জীবন বাঁচে তাদের। এতো সমস্যা নিয়ে তাদেরকে স্কুলে যেতে হয় প্রতিদিন।

    এ ব্যাপারে উল্লাপাড়া স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের অফিস প্রধান উপজেলা প্রকৌশলী আবু সায়েদ উল্লিখিত গ্রামের মানুষের দীর্ঘদিনের চলাচলের দুর্ভোগের কথা স্বীকার করেন। তিনি জানান, অতিসম্প্রতি তার কার্যালয় থেকে ওই গ্রামের সংঙ্গে পাশ্ববর্তী বগুড়া- নগরবাড়ি সড়কের একটি সংযোগ রাস্তা তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ৫০০ মিটার রাস্তা নির্মান করা হবে। পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে অবশিষ্ট রাস্তা নির্মানের পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। রাস্তার কাজ শেষ হলে সরস্বতী নদীর উপর একটি পাকা সেতু নির্মানের বিষয়টি বিবেচনাধীন আছে স্থানীয় সরকার অধিদপ্তরের। তবে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে গ্রামবাসীকে সময় দিতে হবে।

    উল্লাপাড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ ছানোয়ার হোসেন জানান, একটি গ্রামে এখন সরকারিভাবে প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপনে বেশ কিছু জটিল শর্ত পূরণ করতে হয়। প্রাথমিকভাবে বিদ্যালয়ের জন্য এক বিঘা জমি দান করতে হবে। সেখানে নিজেরা অবকাঠামো তৈরি করবে। তবে স্কুলে সংশ্লিষ্ট গ্রামের কোন ব্যক্তিকে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া যাবে না। বাইরে থেকে শিক্ষক নিয়োগের ব্যবস্থা নিতে হবে। তারপর শিক্ষা অধিদপ্তরে স্কুলটির অনুমোদনের জন্য আবেদন করা যাবে। এতো সব শর্ত পূরণ করতে চায়না গ্রামবাসী। তবে উক্ত গ্রামের লোকজন তার দপ্তরে এসে এখন স্কুল প্রতিষ্ঠায় তাদের সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের কথা বলেছেন। এটা সম্ভব হলে ওই গ্রামে অবশ্যই স্কুল প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে বলে মনে করেন এই শিক্ষা কর্মকর্তা।

  • রামপালে সরকারি জমিতে নির্মিত ঘর অপসারণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন।

    রামপালে সরকারি জমিতে নির্মিত ঘর অপসারণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন।

    বাগেরহাটের রামপালে একটি ইউনিয়নে সরকারি জমিতে ব্যক্তি কর্তৃক অবৈধভাবে নির্মাণ করা ঘর অপসারণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকালে ‘রামপাল প্রেসক্লাবে’ উপস্থিত হয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন মোঃ আলম মুন্সি নামের এক ব্যবসায়ী।
    তিনি সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জানান, উপজেলার গৌরম্ভা ইউনিয়নের বুজবুনিয়া বাজারে গত ১০-০৮-২০২৪ ইংরেজি তারিখে চিত্রা এলাকার মৃত আজম মুন্সীর ছেলে মোঃ টিপু মুন্সী ও মোঃ রুবেল মুন্সী অবৈধভাবে সরকারি জমি দখল করে একটি ঘর নির্মাণ করে। গত ১৩-০৮-২০২৪ তারিখে ইউনিয়ন তহশিলদারকে বিষয়টি জানায় বাজারের সাধারণ ব্যবসায়ীরা। তিনি মৌখিকভাবে ঘর অপসারনের নির্দেশ দেন। কিন্তু তারা নির্দেশ অমান্য করে।
    পরবর্তীতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) কে অবগত করেন ব্যবসায়ীরা। অভিযোগের প্রেক্ষিতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) গত ইং ২৯-০৮-২০২৪ তারিখে নিজে সরেজমিনে উপস্থিত হয়ে তাদের অবৈধ ঘর ২৪ ঘন্টার মধ্যে অপসারনের নির্দেশ দেন। কিন্তু তারা সহকারী কমিশনার (ভূমি)’র আদেশ অমান্য করে। পরবর্তীতে তারা নতুন করে ঘরের কাজ শুরু করেছে।
    তিনি আরো জানান, তারা বিগত দিনে আওয়ামী লীগের দোসর হয়ে সাধারণ মানুষকে নির্যাতন করেছে। সাধারণ ব্যবসায়ীরা তাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে আছে। তারা যদি তাদের ঘর সরিয়ে সরকারি জমি উন্মুক্ত না করে দেয় স্থানীয় পর্যায়ে যেকোনো সময় আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটতে পারে।
    এ জমি দখলের বিষয়ে টিপু মুন্সি’র ব্যবহৃত মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলেও তিনি কল রিসিভ করেন নাই।
    এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) আফতাব আহমেদ’র সাথে কথা হলে তিনি জানান, সরকারি জমিতে কোন ব্যক্তি কোন স্থাপনা তৈরি করে রাখতে পারবে না। সরকারি জমি সরকারের আয়ত্তে থাকবে। আমরা ঘটনাস্থলে যাবো এবং কেউ যদি সরকারি জমি দখল করে তা উচ্ছেদ করা হবে।
  • জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে ঢাকা ছাড়লেন-প্রধান উপদেষ্টা ড.ইউনুস।

    জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে ঢাকা ছাড়লেন-প্রধান উপদেষ্টা ড.ইউনুস।

    জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

    সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ভোর ৫টা ৫ মিনিটে কাতার এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে সফরসঙ্গীদের নিয়ে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে যান তিনি।

    প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে এবারের অধিবেশনে অংশ নেবে ৫৭ সদস্যের প্রতিনিধিদল। ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনের উচ্চ পর্যায়ের বিতর্ক পর্ব শুরু হচ্ছে। ২৭ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সাধারণ বিতর্ক পর্বে বক্তব্য রাখবেন। তার বক্তব্যে জনভিত্তিক, কল্যাণমুখী ও জনস্বার্থে নিবেদিত একটি রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ে তোলার দৃঢ় প্রত্যয় বিশ্ব দরবারে তুলে ধরবেন বলে জানা গেছে।

    এ বছর জাতিসংঘের সাধারণ বিতর্কের প্রতিপাদ্য- ‘কাউকে পেছনে ফেলে নয়: বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য শান্তি, টেকসই উন্নয়ন ও মানবিক মর্যাদার অগ্রগতির জন্য একযোগে কাজ করা।’ বিশ্বব্যাপী আস্থার সংকট, বহুপাক্ষিকতা, আলোচনার পথ উপেক্ষা করার ফলে সৃষ্ট সংকট

  • নায়িকার খোলস থেকে বেরিয়ে ভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করছেন-অভিনেত্রী তিশা।

    নায়িকার খোলস থেকে বেরিয়ে ভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করছেন-অভিনেত্রী তিশা।

    গ্ল্যামার নায়িকার খোলস থেকে বেরিয়ে একের পর এক ভিন্ন ধরনের চরিত্রে অভিনয় করে যাচ্ছেন অভিনেত্রী তানজিন তিশা।

    এবার ছোট পর্দার আলোচিত এই তারকাকে দেখা গেল রূপসজ্জাকারীর ভূমিকায়। যে চরিত্রটি তিশা তুলে ধরেছেন ‘বিউটি কুইন’ নামে নতুন নাটকে। বিউটি পার্লারে কাজ করা এক তরুণীর যাপিত জীবনকে ঘিরেই এ নাটকের গল্প। সম্প্রতি চ্যানেল আই প্রাইমে নাটকটি দর্শকের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। রূপসজ্জাকারীর ভূমিকায় অভিনয় নিয়ে তানজিন তিশা বলেন, ‘অসংখ্য নাটকে গ্ল্যামার চরিত্রে অভিনয় করেছি।

    দর্শকের ভালোবাসা কুড়িয়েছি অনেক। তার পরও আত্মতৃপ্তির অভাব বোধ করেছি সব সময়। মনে হয়েছে, পরিপূর্ণ শিল্পী হয়ে উঠতে হলে সেই সব মানুষের গল্পই পর্দায় তুলে ধরা উচিত, যাদের আমরা প্রতিনিয়ত দেখি, কিন্তু তাদের জীবনের গল্পটা পুরোপুরি জানা হয়ে ওঠেনি। সে কারণেই গত কয়েক বছর অভিনয়ের মধ্য দিয়ে নতুন সব চরিত্র পর্দায় তুলে আনার চেষ্টা করছি। একই ভাবনা নিয়ে এবার বিউটি কুইন নাটকের পার্লার কর্মীর চরিত্রে অভিনয়। এ নাটকে নারীর বেঁচে থাকার পেছনের গল্প এমনভাবে তুলে ধরা হয়েছে, যেখানে দর্শক পরিচিত মুখ ও চেনা জীবনের ছায়া খুঁজে পাবেন।

    নাটকটি অনেকের মনে ছাপ ফেলবে বলেও আমাদের ধারণা।’ চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন প্রীতি দত্ত। তিশার বিপরীতে অভিনয় করেছেন খায়রুল বাসার। এ দুই তারকার পাশাপাশি নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে আরো আছেন তুতিয়া ইয়াসমিন, সানজিদ লতা, শশী আফরোজা, সাইমন, রিম, মামুন, বাপ্পি প্রমুখ।

     

  • ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সরকারি সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিজ সম্পদের হিসাব দিতে হবে।

    ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সরকারি সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিজ সম্পদের হিসাব দিতে হবে।

    আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সকল সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিজ সম্পদের হিসাব দিতে হবে। তবে আগামী বছর থেকে প্রতি বছরের সম্পদের হিসাব ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে দিতে হবে। সম্পদ বিবরণীতে অনিয়ম পেলে অপরাধের মাত্রা বিবেচনায় তিরস্কার ও চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হতে পারে।

    রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) সংবাদ সম্মেলনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান এসব তথ্য জানান।

    জনপ্রশাসন সচিব জানান, প্রতি বছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের বিবরণী জমা দিতে হবে। এ বছরেরটা ৩০ নভেম্বরের মধ্যে জমা দিতে হবে। সিলগালা খামে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে এ হিসাব জমা দিতে হবে। ভুল তথ্য থাকলে ১৯৭৯ বিধিমালা অনুযায়ী শাস্তি দেওয়া হবে। সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর জন্য এটি প্রযোজ্য হবে।