Author: admin

  • তাড়াশে মাদকদ্রব্য অপব্যবহার রোধ কল্পে কর্মশালা অনুষ্ঠিত।

    তাড়াশে মাদকদ্রব্য অপব্যবহার রোধ কল্পে কর্মশালা অনুষ্ঠিত।

    তাড়াশে মাদকদ্রব্য রোধ কল্পে কর্মশালা অনুষ্ঠিত।


    সিরাজগঞ্জের তাড়াশে উপজেলা পর্যায়ে দিনব্যাপী মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার রোধ কল্পে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য কর্ম পরিকল্পনা প্রণয়ন শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    আজ ২৯ জুন বুধবার সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও মাদক নিয়ন্ত্রন অধিদফতরের সহযোগীতায় এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মেজবাউল করিমের সভাপতিত্বে কর্মশালায় ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক ড. ফারম্নক আহম্মদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) আনোয়ার হোসেন খান, সহকারী কমিশনার (ভূমি) লায়লা জান্নাতুল ফেরদৌস, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জিত কুমার কর্মকার প্রমুখ।

    কর্মশালায় মুখ্য ফ্যাসিলিটেটর হিসেবে ছিলেন জেলা মাদক নিয়ন্ত্রন অধিদফতরের সহকারী পরিচালক আবু আব্দুলস্নাহ জাহিদ। কর্মশালায় সরকারি সকল অধিদফতরের কর্মকর্তা, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান,রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ,ধর্মীয় প্রতিনিধি, সাংবাদিকবৃন্দদের নিয়ে ১০ দলে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য কর্ম পরিকল্পনা প্রণয়ন করে দলীয় কাজ উপস্থাপন করা হয়।

     

  • আকাশে বাহারি রঙ্গের ঘুড়ি।

    আকাশে বাহারি রঙ্গের ঘুড়ি।

    আকাশে বাহারি রঙ্গের ঘুড়ি


    বিদ্যমান করোনা পরিস্থিতে থমকে যাওয়া জনজীবনে স্বস্তির এক ছোঁয়া নিয়ে নাটোরের আকাশে উড়ছে শতশত বাহারি ঘুড়ি। লাল-নীল-সাদা-কালো-হলুদ-খয়েরি-এ যেন প্রকৃতির এক অবাক করা মনোরম দৃশ্য। বিকেল হলেই নাটোর জেলার বিভিন্ন গ্রামগঞ্জের মাঠে,প্রান্তরে,রেল লাইনের ধারে চলছে ঘুড়ি ওড়ানোর এক অন্যরকম আয়োজন। হাতে লাটাই আকাশে ঘুড়ি,দল বেঁধে লাইনে দাঁড়িয়ে চলছে ঘুড়ি ওড়ানোর ধুম। এ যেন বাংলার অপরুপ সৌন্দর্যে শোভিত এক রঙিন পরিবেশ।

    ছোট,বড় লম্বা,চিকন,অনেক রকম ঘুড়ি উড়ছে আকাশ জুড়ে। তাছাড়াও কেউ কেউ ঘুড়ি ওড়ানোর টিম বানিয়ে দিনরাত পরিশ্রম করে তৈরি করছে,মিসাইল ঘুড়ি,কয়রা ঘুড়ি,চিল ঘুড়ি , সাপ ঘুুড়ি ও লাইটিং করে বানানো হচ্ছে ফানুষ ঘুড়ি। ঘুড়ি ওড়ানোর এমন আয়োজনে বিমোহিত এখন নাটোরবাসী।

    নাটোরের নলডাঙ্গার মাধনগর গ্রামের মমিন মোল্লা বলেন,ঘুড়ি আমার একটি শখ,নীল আকাশে ঘুড়ি উড়াতে আমার অনেক ভাললাগে।

    উপজেলার পশ্চিম মাধনগর গ্রামের হোসনে আরা খান বলেন,দেশের এমন পরিস্থিতে ঘুড়ি ওড়ানোর এই আয়োজন অনেকটা স্বস্তি এনে দিয়েছে মানুষের মনে। তাছাড়া বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষের মধ্যেও ব্যাপকভাবে সারা জাগিয়েছে ঘুড়ি ওড়ানোর এমন আয়োজন। বিষয়টিকে ইতিবাচক ভাবেই দেখছেন নাটোর জেলার সর্বস্তরের জনসাধারণ। কিন্তু-অনেক সময়ই দেখা যায় শহর কিংবা গ্রামে ঘুড়ি উড়ানোর সময় সেটা বিদ্যুৎ লাইনের কাছাকাছি চলে আসে। বিষয়টি নিয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে।

    ঘুড়ি ওড়ানোর এমন দৃশ্য দেখে নাটোরের নলডাঙ্গার প্রপাম ফিলিং স্টেশনের পরিচালক আকরাম হোসেন ডলার বলেছেন,একটা সময় ছিল যখন আমরা বিকেল হলেই বেরিয়ে পরতাম ঘুড়ি ওড়াতে,যা বর্তমান সময়ে চোখে পরেনা। তবে করোনাকালীন এমন সময়ে ঘুড়ি বানানো ও ওড়ানোর আয়োজনে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে তিনি আরও বলেন,আমরা বাঙালী , আমাদের চিন্তা ও চেতনায় বাঙালী ঐতিহ্যের যে দম্ভ তা ঘুড়ি ওড়ানোর এমন আয়োজনে আবারও প্রকাশ পেয়েছে।

    ঘুড়ি ওড়ানোর এমন আয়োজন ও মানুষের মধ্যে ইতিবাচক সারা দেখে স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের নলডাঙ্গা উপজেলার সাধারন সম্পাদক,এস.এম ফকরুদ্দীন ফুটু বলেন,ঘুড়ি ওড়ানোটা বাঙালী ঐতিহ্যের এক আদি সভ্যতা।

    করোনাকালীন সময়ে নিজ গন্ডির মধ্যে থেকে ঘুড়ি ওড়ানোর এমন আয়োজনকে তিনি সাধুবাদ জানিয়ে আরও বলেন,যান্ত্রিক জীবনে করোনার টেনশনে মানুষ যখন ভীতসন্ত্রস্ত ও আতংকিত,তখন ঘুড়ি ওড়ানোর এমন প্রয়াসকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন তিনি।

  • বেলকুচিতে ড্রেজার বন্ধের দাবিতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় এলাকাবাসীর অভিযোগ।

    বেলকুচিতে ড্রেজার বন্ধের দাবিতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় এলাকাবাসীর অভিযোগ।

    বেলকুচিতে ড্রেজার বন্ধের দাবিতে আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় এলাকাবাসীর অভিযোগ।


    সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা চলাকালীন সময় ড্রেজার বন্ধের দাবিতে মাসিক সভায় এলাকাবাসী অভিযোগ করেছেন।

    এলাকাবাসী বলেন, শেরনগর গ্রামের শাজাহান মাষ্টারের ছেলে সোহাগ,মুকুন্দগাঁতী গ্রামের মেজার ও চালা গ্রামের আবু তালেব দীর্ঘদিন ধরে উপজেলার বড়ধুল ও বেলকুচি সদর ইউনিয়ন থেকে অবৈধ ভাবে বালি উত্তোলনের বন্ধের দাবিতে মৌখিক ভাবে অভিযোগ করেন এলাকাবাসী।

    বুধবার (২৯ জুন) সকালে বেলকুচি উপজেলা অডিটোরিয়াম হলরুমে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনিসুর রহমানের সভাপতিত্বে মাসিক আইন শৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম সাজেদুল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,পৌর মেয়র সাজ্জাদুল হক রেজা,ভাইস চেয়ারম্যান ইউসুফ আলী শেখ,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রত্না বেগম, বেলকুচি উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোফাখখারুল ইসলাম,বেলকুচি থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গোলাম মোস্তফা,উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি দেলখোশ আলী প্রামাণিক,উপজেলা দুর্নীতি দমন কমিশনের সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুল বাকী, বেলকুচি প্রেসক্লাব প্রতিনিধি এম এ মুছা,সবুজ সরকার। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইউপি চেয়ারম্যানগণ,উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগণ প্রমূখ।

    বেলকুচি উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। উল্লেখযোগ্য বিষয় অবৈধ ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন বন্ধের বিরুদ্ধে দ্রুত কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

  • আসছে বর্ষাকাল:চলছে নৌকা তৈরির ধুম।

    আসছে বর্ষাকাল:চলছে নৌকা তৈরির ধুম।

    আসছে বর্ষাকাল:চলছে নৌকা তৈরির ধুম।


    বর্ষার আগমনকে ঘিরে নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার বিভিন্ন নদ-নদী বাড়ছে পানি। বর্তমানে উপজেলার নৌকার কারিগরদের মহাব্যস্ততা,বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় তৈরী হচ্ছে নৌকা। পানি আরেকটু বেশি হলে আরো কদর বাড়বে এসব নৌকার। তাই বসে নেই নৌকা তৈরীর কারিগররা। চলছে নৌকা তৈরী ও মেরামতের ধুম। গ্রাম এলাকায় মৌসুমি ডিঙ্গি নৌকা তৈরিতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে মাঝি ও কারিগররা। নৌকা তৈরির এমন দৃশ্য চোখে পরবে,উপজেলার বাঁশভাগ,মাধনগর,ঝুঁপদুয়ার গ্রামে।

    গত কয়েক দিনের বর্ষণে পানি প্রবেশ করেছে,নদ-নদীতে। বারনই নদীতে মাছ ধরা, এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে যাতায়াতের জন্য ব্যবহার করা হয় নৌকা। নদীতে নতুন পানি আসার সাথে সাথে বিল অঞ্চলে ধুম পড়েছে, নতুন নৌকা বানানোর তোর-জোর। নৌকার পাশাপাশি জেলে সম্প্রদায়ের লোকেরা এখন ব্যাস্ত সময় পার করছে জাল বুনানোর কাজে। নতুন নৌকা আর জাল দিয়ে মাছ ধরতে নামবেন জেলেরা। তাই তো নৌকায় যেন জেলেদের আশা আকাঙ্ক্ষা আর সংসার চালানোর একমাত্র হাতিয়ার।

    নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার বাঁশভাগ গ্রামের নৌকা তৈরির কারিগড় আসাদুল ও সালাম হোসেন বলেন,এখন ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে,জেলেদের মাছ ধরার নৌকা বানানোর কাজে। চাহিদা মোতাবেক ছোট,বড় বিভিন্ন রকম নৌকা বানানো হয়। নৌকাগুলো ৭ থেকে ৭৫ হাজার টাকায় বিক্রি হয়।

    ঝুঁপদুয়ার গ্রামের মুন্টু সন্নাসী বলেন,শ্রমিকের দাম বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি বেড়ে গেছে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম। যার ফলে নৌকা বানিয়ে বিক্রি করে সংসার চালাতে অনেক কষ্ট পোহাতে হয় তাকে। মুন্টু সন্ন্যাসী আরও বলেন, দশ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ত্রিশ হাজার টাকা মূল্যের নৌকা বানিয়ে বিক্রি করেন তিনি।

    উপজেলার মাধনগর বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সামসুল ইসলাম ও আব্দুল মজিদ বলেন,আগে ভালো ভালো কাঠ দিয়ে নৌকা তৈরি করা হতো। এখন কড়ই,বাবলা দিয়েই বেশি নৌকা তৈরি করা হয়। নৌকা তৈরিতে কাঠ ছাড়াও মাটিয়া তৈল,আলকাতরা, তারকাঁটা,গজাল, পাতাম ইত্যাদি লাগে,যা নৌকাকে দীর্ঘদিন টেকসই রাখে,বর্ষার শুরুতে নৌকা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করে মিস্ত্রিরা। এক সময় পণ‌্য পরিবহন ও যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম ছিল নলডাঙ্গার বুক চিরে বয়ে চলা বারনই নদী। তবে কয়েক বছর থেকে সেই দৃশ্য তেমন আর চোখে পড়ে না।

  • তাড়াশে স্বাক্ষরতা প্রকল্পের সমাপনিতে গণ জমায়েত।

    তাড়াশে স্বাক্ষরতা প্রকল্পের সমাপনিতে গণ জমায়েত।

    তাড়াশে স্বাক্ষরতা প্রকল্পের সমাপনিতে গণ জমায়েত।


    সিরাজগঞ্জের তাড়াশে মৌলিক স্বাক্ষরতা প্রকল্পের সমাপনীতে গণ জমায়েত অনুষ্ঠানে মিলন মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    ২৮ জুন মঙ্গলবার সকালে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে হাসপাতাল সংলগ্ন খেলার মাঠে মৌলিক স্বাক্ষরতা প্রকল্পের সুপারভাইজার,শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে এক মিলন মেলা অনুষ্ঠিত হয়।

    উপজেলা নির্বাহীর অফিসার মেজবাউল বাউল করিমের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন খান।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সমাজসেবা অফিসার একেএম মনিরম্নজ্জামান, মাধাইনগর ইউপি চেয়ারম্যান হাবিলুর রহমান হাবিব,মৌলিক স্বাক্ষরতা প্রকল্পের প্রোগ্রাম অফিসার হাবিবুলস্নাহ,প্রকল্প বাস্ত্মবায়নকারী সংস্থার প্রজেক্ট ম্যানেজার বুলবুল আহমেদ, উপজেলা প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি মহসীন আলী প্রমুখ।

    এ অনুষ্ঠানে শ্রেষ্ঠ সুপারবাইজার, শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের সন্মননা ক্রেষ্ট ও সকলের অংশ গ্রহনে মহিলাদের বালিশ খেলা,চেয়ার খেলা,বেলুন ফাটানো এবং পুরম্নষদের জন্য হাড়ি ভাঙ্গা খেলায় অংশগ্রহনকারী প্রতিযোগীদের মাঝে পুরম্নস্কার বিতরণ করেন অতিথিবৃন্দ।

  • ৩৭ মণ ওজনের ‘বিগ বস’ কিনলে মোটরসাইকেল উপহার !

    ৩৭ মণ ওজনের ‘বিগ বস’ কিনলে মোটরসাইকেল উপহার !

    ৩৭ মণ ওজনের ‘বিগ বস’ কিনলে মোটরসাইকেল উপহার !


    ১ হাজার ৫৫০ কেজি (প্রায় ৩৭ মনের বেশি) ওজনের ‘বিগ বস’কে কিনলেই পাওয়া যাবে একটি পালসার মোটরসাইকেল। ‘বিগ বস’ নামের ষাঁড়টির দাম হাঁকানো হয়েছে ৩৫ লাখ টাকা।

    যেকোন উৎসব এলেই দেখা যায় বিভিন্ন পণ্যে অফারের হিড়িক লেগে যায়। কেউ দেন একটার সঙ্গে অন্যটা ফ্রি। আবার কেউ দেন দামে ছাড়। তবে এবারের কোরবানির হাটে বিক্রির জন্য ‘বিগ বস’ নামের একটি ষাঁড়ের সঙ্গে মোটরসাইকেল উপহার দেওয়ায় সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ষাঁড়টির মালিক।

    আসন্ন কোরবানির ঈদে গরুটি (বিগ বস) বিক্রির জন্য প্রস্তুত করেছেন আফিল উদ্দীন। সে ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার ডাঙ্গীপাড়া ইউনিয়নের তালতলা গ্রামের বাসিন্দা। বিশাল আকৃতির ষাঁড়টি দেখতে প্রতিদিন তাঁর বাড়িতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন। পাঁচ বছর আগে তিনি একটি গরু ক্রয় করেন। প্রাকৃতিক খাবার ও ফলমূল খাওয়ানোর পর গরুটি এখন বিশাল আকারের হয়েছে। নাম রাখা হয়েছে ‘বিগ বস’। বিগ বসের ওজন এখন প্রায় ৩৭ মণ। উচ্চতা ৬ ফুট আর লম্বায় ১০ ফুট।

    প্রতিনিয়ত গরুটি দেখার জন্য আফিল উদ্দীনের বাড়িতে ভিড় করছে উৎসুক জনতা। ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলা থেকেও গরুটি কেনার জন্য ছুটে আসছেন অনেকে। তবে দামে না মেলায় কিনতে পারছেন না তারা।

    প্রতিবেশী মোকসেদ আলী বলেন, আফিল
    উদ্দীন গরুটির জন্য অনেক পরিশ্রম করেছেন। আশা করছি কোরবানির ঈদে ভালো দামে বিক্রি করতে পারবেন।

    গরুটি কিনতে আসা ব্যবসায়ী ইমরান হোসেন বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে গরুটি সম্পর্কে জানতে পারি। তারপরে এখানে গরুটি ক্রয় করার জন্য আসি। মালিক অনেক বেশি দাম চাওয়ায় আমি নিতে পারিনি।

    গরুর মালিক আফিল উদ্দিন বলেন,
    আমি কোন গরু ব্যবসায়ী নই। শখের বসে এলএলসি জাতের গরুটি ক্রয় করেছিলাম এক বছর বয়সে।পাঁচ বছর ধরে আদর-যত্নে ষাঁড়টিকে লালন করছি। দানাদার ও তরল খাদ্য হিসেবে খইল, ভুট্টা, বুট ও ছোলার ভুসি, খড়, নেপিয়ার ঘাস ও কুঁড়া খাওয়াই। পাশাপাশি খাওয়ানো হয় বিভিন্ন ফলমূল। এখন বিগ বসের পেছনে প্রতিদিন খাবার লাগে ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকার। তারপর এটির পেছনে পাঁচ বছর সময় দিয়েছি। গরুকে মোটাতাজা করার জন্য কোনো প্রকার ওষুধ ব্যবহার করিনি।
    এলাকায় যে কয়টা ষাঁড় আছে, সেগুলোর তুলনায় আকারে অনেক বড় হওয়ায় তিনি ষাঁড়টির নাম রেখেছেন ‘বিগ বস’।

    বিগ বসের দাম কত জিজ্ঞেস করতেই আফিল উদ্দিন বলেন, ‘বিগ বসের’ ওজন ১ হাজার ৫০০ কেজির বেশি। তাই দাম চাচ্ছি ৩৫ লাখ টাকা। এই দামে কিনলে বিগ বসের সঙ্গে টিভিএস ব্র্যান্ডের একটি মোটর সাইকেল উপহার দেব।’ এখন পর্যন্ত এটির দাম ২২ লাখ টাকা উঠেছে।

    ষাঁড়ের সঙ্গে মোটরসাইকেল কেন জানতে চাইলে আফিল উদ্দিন বললেন, ‘ঈদের খুশিতে কতজন কতভাবে উপহার দেয়। আমি নাহয় একটি মোটরসাইকেল উপহার দিয়ে বিগ বসকে স্মরণীয় করে রাখতে চাই।

    হরিপুর উপজেলার প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আবু কায়েস বিন আজিজ  বলেন, বিগ বস, নামের গরুটি আমাদের জেলার মধ্যে সবচেয়ে বড় আকৃতির ও বেশি ওজনের গরু। আমরা আমাদের পক্ষ থেকে প্রায়ই সেটির খোঁজখবর নিই। এবারের কোরবানির হাটে তাঁর বড় আকারের ষাঁড়টি বিক্রির জন্য উঠবে। তিনি ন্যায্যমূল্য পাবেন বলে আশা করেন এই কর্মকর্তা

  • বাঘায় “আজকের পত্রিকা”র ১ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন।

    বাঘায় “আজকের পত্রিকা”র ১ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন।

    বাঘায় “আজকের পত্রিকা”র ১ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন

    মাত্র এক বছরের মধ্যে আজকের পত্রিকা দেশে পাঠক প্রিয়তায় একটি অবস্থান অর্জন করেছে। এই পত্রিকাটি ”সারা দেশের স্থানীয় দৈনিক” শ্লোগানে প্রতিদিন বিভিন্ন জেলা ও বিভাগকে গুরুত্ব দিয়ে ১০টি সংস্করণ  প্রকাশিত হচ্ছে। এতে থাকছে কৃষি, শিক্ষা, রাজনীতি, বিনোদন, খেলাধুলা, বিশ্ব, অর্থনীতি ও স্বাস্থ্য সেবা সহ হরেক রকম তথ্য সংবলিত সংবাদ। সোমবার (২৭ জুন) বিকেলে এই পত্রিকাটির প্রথম বর্ষপূর্তী উপলক্ষে বাঘা প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে বর্ণাঢ্য র‌্যালি শেষে কেক কাটার পূর্বে বিভিন্ন পত্রিকার সাংবাদিকরা এ কথা বলেন।

    বাঘা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক ইত্তেফাকের সাংবাদিক নুরুজ্জামানের সঞ্চালনায় আয়োজিত সভায় সভাপতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাঘা প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও সমকাল প্রতিনিধি আব্দুল লতিফ মিঞা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক যুগান্তর প্রতিনিধি আমানুল হক আমান, সাংগঠনিক সম্পাদক ও নয়াদিগন্ত সংবাদাতা আসলাম আলী, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ও এশিয়ান টিভির রাজশাহী ব্যুরো প্রধান আখতার রহমান, অর্থ সম্পাদক ও কালের কন্ঠ প্রতিনিধি লালন উদ্দিন। এর আগে স্বাগত বক্তব্য রাখেন দৈনিক আজকের পত্রিকার বাঘা প্রতিনিধি গোলাম তোফাজ্জল কবীর মিলন। তিনি পত্রিকার সাফল্য কামনা করে সকলের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।
    মিলন বলেন, আমি গর্বিত সারা দেশে যে সকল পত্রিকা রয়েছে, এরমধ্যে মাত্র এক বছরের ব্যবধানে আজকের পত্রিকা ডিএপপি অর্জনসহ সারা দেশে পাঠকের মাঝে স্থান দখল করেছে। এজন্য তিনি পত্রিকার সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা সম্পাদকসহ কর্তৃপক্ষের মঙ্গল কামনা করেন।
    এ সময় সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রেস ক্লাবের সদস্য ও আমাদের সময়ের প্রতিনিধি শাহানুর আলম বাবু, দৈনিক ভোরের কাগজ প্রতিনিধি আব্দুল হামিদ মিঞা, নয়া শতাব্দীর প্রতিনিধি সাইদুল ইসলাম, বাংলাদেশের খবর প্রতিনিধি আসরাফুল ইসলাম, দৈনিক জনবানী পত্রিকার সাংবাদিক সুব্রত কুমার,  হাসানুজ্জামান প্রিন্স, প্রভাষক নবাব উদ্দিন, প্রভাষক, সাইফুল ইসলাম, প্রভাষক সোহেল রানা, মকবুল হোসেন, পত্রিকার আগনিত পাঠক, এজেন্ট, হকার ও শুভাকাংখী বৃন্দ।
  • স্কুল ছাত্রের নির্মম আঘাতে এক শিক্ষকের মৃত্যু।

    স্কুল ছাত্রের নির্মম আঘাতে এক শিক্ষকের মৃত্যু।

    স্কুল ছাত্রের নির্মম আঘাতে এক শিক্ষকের মৃত্যু!

    নিউজ ডেস্কঃ সাভারে শিক্ষার্থীর নির্মম আঘাতে গুরুতর আহত শিক্ষক উৎপল কুমার সরকার (৩৫) চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সোমবার (২৭ শে জুন) ভোর সোয়া ৫ টার দিকে সাভারের একটি বেসরকারি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেনদ্রে মারা গেছেন।

    সকাল ৮ টার দিকে তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন এনাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের ইনচার্জ ইউসুফ আলী।

    পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, নিহত শিক্ষক উৎপল সরকার সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া থানার এঙ্গেলদানি গ্রামের মৃত অজিত সরকারের ছেলে। তিনি প্রায় ১০ বছর ধরে আশুলিয়ার চিত্রশাইল এলাকার হাজী ইউনুস আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজের কলেজ শাখার রাষট্র বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক এবং শৃঙ্খলা কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।

    অভিযুক্ত শিক্ষার্থী একই বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী। গত শনিবার (২৫ জুন) দুপুর ২টার দিকে ওই স্কুল মাঠে শিক্ষককে সট্যাম্প দিয়ে বেধড়ক মারধর করে সে।

    হাজী ইউনুস আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ সাইফুল হাসান জানান, আমরা প্রতি বছর ছেলেদের ফুটবল ও মেয়েদের ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করি। এবারও এই আয়োজন করা হয়েছিলো। শনিবার মেয়েদের ক্রিকেট খেলা চলছিলো। এ সময় প্রতিষ্ঠানের দুই তলা ভবনের বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছেলেরা খেলা দেখছিলো। অভিযুক্ত শিক্ষার্থীও দুই তলায় খেলা দেখছিলো। সকাল থেকেই তার হাতে সট্যাম্পটি ছিলো বলে জানতে পেরেছি।

    হঠাৎ সে দুই তলা থেকে নেমে মাঠের এক পাশে দাঁড়িয়ে থাকা শিক্ষক উৎপলকে সট্যাম্প দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করে। পরে আহতাবস্থায় তাকে উদ্ধার করে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই আজ ভোর সোয়া ৫টার দিকে মারা যান ওই শিক্ষক।

    নিহত শিক্ষক আমাদের প্রতিষ্ঠানের শৃঙ্খলা কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। যে কারণে ছাত্রদের আচরণগত সমস্যা নিয়ে কাউনসেলিং করতেন তিনি। অপরাধমূলক কর্মকা-রে বিচারও তিনিই করতেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি, শিক্ষকের প্রতি ওই শিক্ষার্থীর কোনো ক্ষোভ ছিলো।

    নিহতের ভাই অসীম কুমার সরকার বলেন, প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি ওই শিক্ষার্থী মেয়েদের ইভটিজিংসহ নানা উচ্ছৃঙ্খল কাজ করতো। এ কারণে তাকে শাসন করায় আমার ভাইকে মেরে ফেলেছে। আমি প্রধানমনত্রী ও শিক্ষামনত্রীর কাছে এর উপযুক্ত বিচার চাই।

    এ বিষয়ে আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) এমদাদুল হক বলেন, নিহত শিক্ষক প্রতিষ্ঠানের শৃঙ্খলা কমিটির সভাপতি থাকায় নিয়ম কানুন মানাতে শিক্ষার্থীদের শাসন করতেন। তিনি ওই শিক্ষার্থীকেও শাসন করায় এ ঘটনা ঘটেছে বেলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি আরও জানান,এ ঘটনায় নিহতের ভাই বাদী হয়ে মামলা করেছেন। অভিযুক্তসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়েছে। আমরা তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছি।

  • নলডাঙ্গায় মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার রোধকল্পে সামাজিক আন্দোলন গড়তে কর্মশালা।

    নলডাঙ্গায় মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার রোধকল্পে সামাজিক আন্দোলন গড়তে কর্মশালা।

    নলডাঙ্গায় মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার রোধকল্পে সামাজিক আন্দোলন গড়তে কর্মশালা


    নাটোরের নলডাঙ্গায় মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার রোধকল্পে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য সরকারী কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, রাজনৈতিক নেতা ও সাংবাদিকদের নিয়ে সমন্বিত কর্মপরিকল্পনা প্রণোয়নের একদিনের কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    সোমবার সকাল ১০ টার দিকে উপজেলা পরিষদ হল রুমে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও নাটোর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় ইউএনও সুখময় সরকারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, নাটোর মাদকদ্রব্যের নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মাদ লুৎফর রহমান,উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান আসাদ,নলডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম,উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সোমা খাতুন,উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দস শুকুর,উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম,নারী ভাইস চেয়ারম্যান শিরিনা আক্তার প্রমুখ।

  • ডিমলায় নিষিদ্ধ জাল দিয়ে দেশী প্রজাতির মাছ নিধন।

    ডিমলায় নিষিদ্ধ জাল দিয়ে দেশী প্রজাতির মাছ নিধন।

    ডিমলায় নিষিদ্ধ জাল দিয়ে দেশী প্রজাতির মাছ নিধন।


    নীলফামারীর ডিমলার দশটি ইউনিয়নের বিভিন্ন জলাশয়, খাল-বিলে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী কারেন্ট জাল দিয়ে চলছে অবাধে দেশী প্রজাতির মাছ নিধন। এসব জালে ছোট ছোট দেশী প্রজাতির মাছ অবাধে নিধন হচ্ছে ।

    এতে দেশি নানা প্রজাতির মাছ অবাধ বিচরন ও হারিয়ে যাওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্থানীয় সচেতন মহলের ব্যক্তিরা। তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের এ ব্যাপারে কোন ভ‚মিকা নেই বলে অভিযোগ তাদের। স্থানীয় কিছু ব্যক্তি হাট-বাজার থেকে জাল ব্যবসায়ীদের নিকট পাঁচ হাজার থেকে ছয় হাজার টাকা উচ্চদরে এই নিষিদ্ধ জাল ক্রয় করে জলাশয়,খাল-বিলে দিয়ে দেশি প্রজাতির মাছ নিধন করেছেন।

    সরেজমিনে জলাশয়ে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার সর্বত্র এলাকায় নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী কারেন্ট জাল দিয়ে দেশি মাছের নিধনে অবাধ ব্যবহার। লোহার রডের চর্তুভুজ ও গোলাকার আকৃতির কাঠামোর চারপাশে জাল দিয়ে মোড়ানো এই ফাঁদ।

    এক একটি জালের দৈর্ঘ্য ৫০ থেকে ৮০ হাত পর্যন্ত। অধিক আয়ের উৎস হওয়ায় স্থানীয় কিছু ব্যক্তি জলাশয়, খাল-বিলে এই জাল দিয়ে দেশি প্রজাতির মাছ নিধন করছে। মাছ বেশি ধরা পড়ায় স্বল্প পরিশ্রমে স্থানীয় মাছ শিকারীদের কাছে নিষিদ্ধ জালের ব্যবহার খুবই জনপ্রিয়।

    উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের সহিদুল ইসলাম জানান, এই জাল দিয়ে মাছ ধরলে ভবিষ্যতে খাল-বিলে দেশী প্রজাতির মাছ পাওয়া যাবে না। এই জাল খুবই ভয়ংকর ! দেশী ছোট মাছ নয় এর সাথে আটকা পড়ছে অন্যান্য প্রজাতির মাছও।

    গত ১৭ মে মৎস্য সংরক্ষণ আইন বাস্তবায়নে ভ্রাম্যমান আদালত ডিমলা বাবুরহাট বাজারে বিভিন্ন জাল ব্যবসায়ীর দোকানে অভিযান পরিচালনার সময় একজন ব্যবসায়ীর গোডাউন হতে ২০০ মিটার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী জাল জব্দসহ ঐ ব্যবসায়ীকে মৎস্য সংরক্ষন ১৯৫০ সালের আইন মোতাবেক পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করলেও স্থানীয় বাজারে জাল ব্যবসায়ীরা প্রকাশ্যে ও গোপনে মাছ শিকারীদের কাছে এই জাল বিক্রি করে আসছে।

    ডিমলা উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা (অঃ দাঃ) আগুরি বেগম জানান, আমার প্রচার চালিয়েছি । অভিযান অব্যাহত আছে । কেই যদি এই ধরনের জাল বিক্রি বা ব্যবহার করে থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।