Author: admin

  • মাধবপুর পৌর সেচ্ছাসেবকলীগ নেতার উদ্যোগে বন্যাকবলিতদের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ।

    মাধবপুর পৌর সেচ্ছাসেবকলীগ নেতার উদ্যোগে বন্যাকবলিতদের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ।

    মাধবপুর পৌর সেচ্ছাসেবকলীগ নেতার উদ্যোগে বন্যাকবলিতদের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ


    হবিগঞ্জের মাধবপুরে বশির আহমেদ পরিবারের ব্যক্তিগত উদ্যোগে বন্যাকবলিত মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করলেন মাধবপুর পৌর আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক বশির আহমেদ সুমন।

    শনিবার (০২জুলাই) দুপুর ৫ ঘটিকার সময় উপজেলা ৮নং বুল্লা ইউনিয়নের বানেশ্বর গ্রামে চল্লিশটি অসহায় দরিদ্র পরিবারও বন্যা দুর্গত মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী তুলে দেওয়া হয়।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাধবপুরে সাংবাদিক মোঃ নাহিদ মিয়া, উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য মোঃ সোহেল মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পলিটেকনিক ছাত্রলীগের সভাপতি কামরুল ইসলাম (শাকিল)  ও পৌর ছাত্রলীগ নেতা মোঃ নাঈম ইসলাম সহ স্থানীয় গণ্য মান্য ব্যক্তিবর্গ সহ নেতা কর্মী প্রমূখ।

  • ডোমার-ডিমলা সড়কের সিংগাহারা নদীর পাড়ের গাইডওয়ালে ভাঙ্গন।

    ডোমার-ডিমলা সড়কের সিংগাহারা নদীর পাড়ের গাইডওয়ালে ভাঙ্গন।

    ডোমার-ডিমলা সড়কের সিংগাহারা নদীর পাড়ের গাইডওয়ালে ভাঙ্গন।


    নীলফামারী ডিমলায় শৈল্যার ঘাট ব্রীজ সংলগ্ন সিংগাহারা নদীর পাড় ঘেষা ডোমার-ডিমলা সড়কটির ভাঙ্গনরোধে আরসিসি গাইডওয়াল নির্মান করা হয়।

    জানা গেছে,এলজিইডির অর্থয়ানে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে ডোমার-ডিমলা সড়কের পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়কটির পূনঃনির্মানসহ সিংগাহারা নদীর পাড় ঘেষা ৩০০ মিটার গাইডওয়াল নির্মাণ কাজে ব্যয় ধরা হয় পাঁচ কোটি পঞ্চাশ লক্ষ টাকা। কিন্তু নির্মান কাজ শেষ হতে না হতেই ফাটল সৃষ্টি হওয়ায় পরে মেরামত করা হয়। মেরামতের কয়েক মাসের মধ্যে আবারো তিনচার জায়গায় সড়কের গাইডওয়ালটি ভেঙ্গে পড়ে। স্থানীয় বাসিন্দা আমিনুর রহমান জানান, যখন কাজ করেছিল তখন একবার ভেঙ্গে গেছে এখন আবারো তিনচার জায়গায় ভেঙ্গে গেছে। গাইডওয়াল নির্মানের সময় ভালো ভাবে কাজ করা হয়নি ।

    ডোমার-ডিমলা সড়কের সিংগাহারা নদীর পাড় ঘেষা গাইডওয়ালটি সহ পাঁকা রাস্তার অংশ ভারী বর্ষন ও নদীর স্রোতে যেকোন সময় ভেঙ্গে যেতে পারে। স্থানীদের অভিযোগ,নির্মানে ত্রুটি অপরিকল্পিত নক্সা ও নিম্ন মানের কাজের কারনে সড়কের গাইডওয়ালটি এ দুরবস্থা।

  • উৎপল হত্যার প্রতিবাদে উল্লাপাড়ায় বাকশিসের মানবন্ধন ও সমাবেশ।

    উৎপল হত্যার প্রতিবাদে উল্লাপাড়ায় বাকশিসের মানবন্ধন ও সমাবেশ।

    উৎপল হত্যার প্রতিবাদে উল্লাপাড়ায় বাকশিসের মানবন্ধন ও সমাবেশ।


    সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া প্রেস ক্লাবের সামনে কলেজ শিক্ষক উৎপল হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    ২ জুলাই শনিবার সকাল ১১ টার সময় সিরাজগঞ্জ জেলা কলেজ শিক্ষক সমিতি (বাকশিস) এর উদ্যোগে আয়োজিত মানবন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে উল্লাপাড়াসহ সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন কলেজের প্রায় ৩ শতাধিক শিক্ষক ও উল্লাপাড়ার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এতে অংশ গ্রহন করে।

    এসময় উল্লাপাড়া উপজেলা কলেজ শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও এইচ টি ইমাম গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও এইচ টি ইমাম ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ আবু জাফর এর সঞ্চাচলনায় প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাকশিস সিরাজগঞ্জ শাখার সভাপতি বদিউর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন, সংগঠনের কামারখন্দ শাখা সভাপতি হাসানুর রহমান, বেলকুচি শাখার সভাপতি নজরুল ইসলাম, শাহজাদপুর শাখার সভাপতি রুহুল আমিন,শিক্ষক নেতা আলপনা ভৌমিক, সালাউর রহমান, রফিকুল ইসলাম খোকন, আব্দুল খালেক, নিহত উৎপলের ভাই অলক বন্ধু সরকার,ফাহিমা তন্বী প্রমুখ।

    প্রতিবাদ সমাবেশে নিহত উৎপলের বৃদ্ধা মা গীতা রানী সরকার মোবাইল ফোনে অংশ নিয়ে প্রধান মন্ত্রীর কাছে তার পুত্র হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন। প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষকদের মর্যাদা রক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে উৎপল হত্যা মামলা বিশেষ ট্রাভুনাল আদালতে স্থানান্তর করে ঘাতক আশরাফুল ইসলাম জিতু’র ফাঁসি দাবি করেন।

  • সংবাদ প্রকাশের পর রাণীশংকৈলের সেই মাদরাসায় ইউএনও-শিক্ষা কর্মকর্তা।

    সংবাদ প্রকাশের পর রাণীশংকৈলের সেই মাদরাসায় ইউএনও-শিক্ষা কর্মকর্তা।

    সংবাদ প্রকাশের পর রাণীশংকৈলের সেই মাদরাসায় ইউএনও-শিক্ষা কর্মকর্তা।


    ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার ভরনিয়া গ্রামে ভরনিয়া দাখিল মাদরাসাকে কেন্দ্র করে সাত শিক্ষার্থীর মাদরাসায় ১৮ শিক্ষক-কর্মচারী শিরোনামে আমারজমিন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ওই মাদরাসা পরিদর্শন করেছেন।

    শনিবার (০২ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. তৈয়ব আলী। তবে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলছেন, নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবেই পরিদর্শন করা হয়েছে।

    স্থানীয়রা জানায় মাদরাসাকে কেন্দ্র অনিয়ম-দুর্নীতির খবর বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে গত ২৭ জুন উপজেলা নির্বাহী অফিসার পরিদর্শনে আসেন এবং ৩০ জুন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার পরিদর্শনে আসেন।

    রাণীশংকৈল উপজেলা নির্বাহী অফিসার সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির স্টিভ বলেন, ‘মাদরাসা পরিদর্শনে রেগুলার ইয়ের অংশ হিসেবে গিয়েছি। এখানে আবার কী বলেন ? কী দেখলেন এবং দেখে কী মনে হলো ? উত্তরে বলেন এটা আগে আমাকে ডিসি স্যারকে জানাতে হবে। আমি কোনো অভিযোগের প্রেক্ষিতে যাইনি। অভিযোগের প্রেক্ষিতে গেলে একটা কথা ছিল। অভিযোগের প্রেক্ষিতে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া আছে।

    উপবৃত্তির বিষয়ে তিনি বলেন, মাদরাসা থেকে ৪২ জন উপবৃত্তি পায়। তার মধ্যে ১৪ জন অনুপস্থিত থাকে। তাদেরকে চিঠি দেওয়া হয়েছে মাদরাসায় আসার জন্য। ছাত্র-ছাত্রীর উপস্থিতির বিষয়ে বলেন কমিটির কোন্দল, এলাকার লোকজনের মধ্যে হিস্যা আছে, সে জন্য আসে না।

    শিক্ষকদের দায়িত্বের মধ্যে কী পড়ে না? প্রশ্নের উত্তরে বলেন তাদের দায়িত্বের বিষয়টি আমার ইয়ের মধ্যে পড়ে না, তাই না। এটা আবার তাদেরকে ডেকে আলোচনা করতে হবে। তারা চেষ্টা করছেন ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে আসার জন্য। আমার মনে হয় যাদের সঙ্গে গ্যাঞ্জাম, তাদের সঙ্গে আলাদাভাবে বসে আলোচনা করতে হবে।

    এটা কী নতুন সমস্যা মনে করছেন?উত্তরে বলেন, আমাদের নলেজে নতুন এসেছে। তবে তাৎক্ষনিকভাবে আপনাদের নিউজ হোক আর যেকোনো ভাবেই হোক আমরা তো গিয়েছি। তাদের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হবে।’

    রাণীশংকৈল উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তৈয়ব আলী বলেন, ‘আমি মাদরাসায় গিয়েছিলাম। শিক্ষকদের নিয়ে মতবিনিময় করেছি। আড়াই তিন ঘণ্টা ছিলাম। তাদের সঙ্গে কথা বলে এসেছি। তারপরও নজরদারিতে থাকবে। পরিস্থিতি কেমন দেখলেন? প্রশ্নের উত্তরে বলেন, পরীক্ষা তো শেষ, প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। গতপরশু তো পরীক্ষা ছিল? উত্তরে বলেন, গত পরশু পরীক্ষা ছিল না। পরীক্ষা শেষ হয়ে গেছে। আপনি কী পরীক্ষার রুটিনটা দেখেছিলেন সেদিন ? আমাকে বলেছে, পরীক্ষা ছিল না। এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট দেখলাম যে কতজন পরীক্ষা দিয়েছে। দেখলাম মোটামুটি ভালো। করোনাভাইরাসের কারণে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। বিয়ষগুলো আমার নজরদারিতে থাকবে।

  • লক্ষ্মীপুরে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীকে হত্যার হুমকি।

    লক্ষ্মীপুরে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীকে হত্যার হুমকি।

    লক্ষ্মীপুরে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীকে হত্যার হুমকি।


    লক্ষ্মীপুরের দিঘলী ইউনিয়ন পরিষদ উপ-নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীতা থেকে সরে দাঁড়াতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী আলতাফ হোসেন খাঁন-কে গলা কেটে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই সময় আলতাফ খাঁনের ঘর-বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হবে এবং তার পরিবারের সবাইকে এলাকা ছাড়া করা হবে বলেও হুমকি দেন আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী সালেহ্ উদ্দিন জাবেদ চৌধুরী।

    আলতাফ খান লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ১৩নং দিঘলী ইউনিয়ন উপ-নির্বাচনে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী। তিনি জানান, শুক্রবার (১জুলাই) সকালে দিঘলী দক্ষিণ বাজারে তাঁকে আওয়ামীলীগ প্রার্থী জাবেদ চৌধুরী মাথা কেটে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। আবার বিকালে মান্দারী বাজারে তাজল মেম্বার, ইউনিয়ন যুবলীগ আহ্বায়ক মন্জু, সোহেল মেম্বার সহ জাবেদ চৌধুরী তাকে বলে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালে ত্রিশ লাখ টাকা দেয়া হবে। আর চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী থেকে সরে না দাঁড়ালে হত্যা এবং ঘর-বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হবে।

    আলতাফ খাঁন জানান, হুমকির বিষয়ে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করবেন। তিনি গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে নৌকার চেয়ে বেশি ভোট পেয়ে দ্বিতীয় স্থানলাভ করেন। তিনি আরো বলেন, আমি নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে থাকলেও নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াবেন না। আমাকে সাধারণ জনগণে নির্বাচনে দাঁড় করাইছে। ওরা (প্রতিদন্ধি প্রার্থী) আমাকে যত হুমকি ধমকি দিক। আমি নির্বাচন থেকে সরে আসবোনা।

    আগামী ২৭জুলাই দিঘলী ইউনিয়নে ভোট গ্রহন হবে। অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে ৩ জন চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। তারা হলেন আওয়ামীলীগ মনোনীত সালেহ্ উদ্দিন জাবেদ চৌধুরী, আলতাফ হোসেন খান এবং চন্দ্রগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি এম আলাউদ্দিন। আগামী ৭ জুলাই পর্যন্ত মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা যাবে।

  • ওসমানীনগরে পানিবন্দিদের মাঝে মোবারকপুর ইয়াং বয়েজের ত্রাণ বিতরণ।

    ওসমানীনগরে পানিবন্দিদের মাঝে মোবারকপুর ইয়াং বয়েজের ত্রাণ বিতরণ।

    ওসমানীনগরে পানিবন্দিদের মাঝে মোবারকপুর ইয়াং বয়েজের ত্রাণ বিতরণ।


    সিলেটের ওসমানীনগরে পানিবন্দি অসহায় মানুষদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে। দেশ-বিদেশের একদল যুবকদের নিয়ে গঠিত আর্ত মানবতার কাজে নিয়োজিত সামাজিক সংগঠন মোবারকপুর ইয়াং বয়েজের উদ্যোগে এসব ত্রাণ বিতরণ করা হয়। শুক্রবার উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের পশ্চিম মোবারকপুর,পূর্ব মোবারকপুর,দক্ষিন মোবারকপুর, জহিরপুরসহ বিভিন্ন গ্রামের বন্যাদুর্গত প্রায় শতাধিক পরিবারের মাঝে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়।
    ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে- সয়াবিন তৈল,আলু, পেয়াজ, ময়দা, লবন, ডাল,লাচ্ছি।

    বিতরণকালে উপস্থিত সংঘঠনের সদস্য শায়খুল ইসলাম শায়েখ,মাহবুবুর রহমান মাহবুব,জাকির আলী,রেজুয়ান আহমদ,রম্নহুল ইসলাম,আব্দুল মুকিদ,উজ্জল মিয়া,আলী আহমদ,ফৌরদাউস আহমদ,হাসান আল মানুন,আবু হাসান,শফিউল করিম,রম্নবাইদুল ইসলাম নাহিদ,নাজিম আহমদ,মিসবাউর রহমান ফাফিম,তাহমিদ আহমদ প্রমুখ।

    বন্যার্তদের সহায়তায় এগিয়ে আসুন:-আমাদের মতো বন্যার্ত মানুষের সহযোগিতায় আপনিও এগিয়ে আসতে পারেন। সহায়তা পাঠানো যাবে বিকাশ ও নগদের মাধ্যমে।বিকাশে পেমেন্ট করতে পারেন: ০১৮৯১৪৭২৯২৬ (ফৌরদাউস আহমদ বিকাশ পার্সনাল) আথবা-০১৭৩৩৭১৪৩৯১ (রেজুয়ান আহমদ নগদ পার্ননাল)।

  • নলডাঙ্গার মাধনগরে রথযাত্রা উদযাপিত।

    নলডাঙ্গার মাধনগরে রথযাত্রা উদযাপিত।

    নলডাঙ্গার মাধনগরে রথযাত্রা উদযাপিত।


    নাটোরের নলডাঙ্গার মাধনগরে মদনমোহন মন্দিরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের পিতলের রথযাত্রা উদযাপিত হয়েছে।

    এ উপলক্ষে শুক্রবার সকাল থেকে মাঙ্গলিক আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে দিয়ে উপজেলার মাধনগরের মদনমোহন মন্দির থেকে ১৫৫ বছরের পুরানো পিতলের রথ রসি দিয়ে টেনে যাত্রা শুরু করেন।এতে অংশ নেয় আশে পাশের কয়েক জেলা উপজেলার হাজারো পূণ্যর্থীরা।নানা সাজে ঢাক-ঢোল বাজিয়ে রথ টেনে নিয়ে যায় ভক্তরা।

    শুক্রবার বেলা ১১ টার দিকে মাধনগর মদনমোহন মন্দির থেকে রথযাত্রা শুরু হয়।নেচে গেয়ে, আনন্দ উল্লাসে ১৫৫ বছরের পুরানো পিতলের রথের রশি টেনে নেন ভক্তরা। নয়দিন পরে ৯ জুলাই এখান থেকেই উল্টা রথে ফিরবেন শ্রী শ্রী জগন্নাথ। মঙ্গল,মুক্তি আর শান্তি সমৃদ্ধির এই যাত্রা মানব জাতির জন্য আর্শীবাদ বলে জানান নানা বয়সী ভক্তরা।

    পুজা উদযাপন কমিটির সাধারন সম্পাদক পিন্টু অধিকারী বলেন,প্রতিবছরের মতো এই যাত্রা মানুষের চাওয়া-পাওয়ার সন্নিবেশ ঘটায়। ১৫৫ বছরের পুরানো পিতলের এ রথ ১২ ফুট স্কয়ারে ২৫ ফুট উচ্চতা,১২টি চাকা এ চাকার ভিতরে রয়েছে পিতলের ১২টি পাত,১২ টি কোন ও ১১২টি পিলার। মাধনগরের ১৫৫ বছরের পুরানো রথ উপমহাদেশেরর সর্ববৃহৎ ও প্রচীনতম।মদনমোহনের মাহাত্ম দেখে পাবনার দিলালার জমিদার যামিনী সুন্দরী বসাক ১৮৬৭ সালে এ রথ প্রতিষ্ঠা করেন।কিন্ত রথের প্রায় শতাধিক বিঘা দেবোর্ত্তর জমি থাকলেও সে জমিগুলো বিক্রি হয়ে বিভিন্নভাবে হাতবদল হয়ে বেদখল হয়েছে।বেদখল হওয়া এ দেবোত্তর সম্পতি ফিরে পাওয়ার দাবী করেছে স্থানীয়রা।

  • বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে জাকির হোসেন (যশোর) ও জুনেদ আহমদ।

    বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে জাকির হোসেন (যশোর) ও জুনেদ আহমদ।

    বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে জাকির হোসেন (যশোর) ও জুনেদ আহমদ।


    সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার বিভিন্ন স্থানে মালয়েশিয়া প্রবাসী জাকির হোসেন ও কানাইঘাট বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জুনেদ আহমদ এর উদ্যোগে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ৫শতাধিক পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরন করা হয়।

    এসময় উপস্থিত ছিলেন কানাইঘাট পৌর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি এম আফতাব উদ্দীন, মিজানুর রহমান (লাভলু),তারেক আহমদ,লিমন দাস, সাকিব আহমদ, ইসমাইল আহমদ, আশরাফ উদ্দীন ,কবির আহমদ,জয়নাল আহমদ,সেলিম আহমদ,মোহাম্মদ আলী প্রমুখ।

    এসময় আফতাব উদ্দীন বলেন মালয়েশিয়া প্রবাসী জাকির হোসেন ও কানাইঘাট বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জুনেদ আহমদ কানাইঘাটে ৫শতাধিক পানিবন্ধী পরিবারের মাঝে চাল,ডাল,আলু,পিয়াঁজ, লবণ চিনি, মরিচের গুড়া,ধনিয়ার গুড়া এবং নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পৌঁছে দিয়েছেন এজন্য আমি আমার ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাই । এসময় তিনি সমাজের বিভিন্ন সামাজিক সংস্থা ও বিত্তবানদের সাধ্যমত বন্যার্তদের সহযোগীতায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

  • উল্লাপাড়া পৌরসভায় বসবাসরত মুক্তিযোদ্ধাদের বাড়ীর হোল্ডিং ট্যাক্স মওকুফ করলেন মেয়র নজরুল।

    উল্লাপাড়া পৌরসভায় বসবাসরত মুক্তিযোদ্ধাদের বাড়ীর হোল্ডিং ট্যাক্স মওকুফ করলেন মেয়র নজরুল।

    উল্লাপাড়া পৌরসভায় বসবাসরত মুক্তিযোদ্ধাদের বাড়ীর হোল্ডিং ট্যাক্স মওকুফ করলেন মেয়র নজরুল


    সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া পৌরসভায় বসবাসরত মুক্তিযোদ্ধাদের বাড়ীর হোল্ডিং ট্যাক্স মওকুফ করা হয়েছে। শুক্রবার সকালে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ডাকা মতবিনিময় সভায় পৌরশহরে বসবাসরত শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার বাড়ীর হোল্ডিং ট্যাক্স মওকুফ করার ঘোষণা দেন মেয়র এস এম নজরুল ইসলাম।

    মেয়র নজরুল জানান, মুক্তিযোদ্ধারা এদেশের সূর্য সন্তান। তাদের ত্যাগের বিনিময়ে আমরা আমাদের ভাষা, সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা পেয়েছি। পেয়েছি লাল – সবুজের জাতীয় পতাকা। আজ আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে শিখেছি। বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে আসা স্বাধীনতার স্বাদ আমরা উপভোগ করছি। মতবিনিময় সভায় পৌরসভায় বসবাসরত শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার বাড়ীর হোল্ডিং ট্যাক্স মওকুফ করেন এবং তাদের প্রত্যেকের বাড়ীর সামনে পৌর সভার অর্থায়নে নাম সম্বলিত সাইনবোর্ড ও বৈদ্যুতিক লাইট স্থাপনেরও ঘোষণা দেন মেয়র নজরুল।

    উপস্থিত সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা দেবেশ স্যানাল জানান, পৌর মেয়র এস এম নজরুল ইসলাম একজন মুক্তিযোদ্ধা বান্ধব রাজনৈতিক নেতা।মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য এমন সুন্দর উদ্যোগ গ্রহন করায় মেয়র নজরুলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন তিনি।

  • হাবিবের হলুদ ক্ষেতে শত্রুর বসবাস।

    হাবিবের হলুদ ক্ষেতে শত্রুর বসবাস।

    হাবিবের হলুদ ক্ষেতে শত্রুর বসবাস

    আড়ানী মনোমোহিনী উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসর প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ও আড়ানী বাজারের আবদুস সাত্তারের কাছের মানুষ বলতে পারেন আপন আত্মীয় হাবিব। তাই হাবিবকে ২ বিঘা জমি দেখা শুনাকরতে দেন। সেও সেই জমিতে স্বপ্ন বুনতে শুরু করে। ফলে দেড় মাস আগে এই জমিতে হলুদ রোপন করেন। হলুদ ভাল ফলন হবে বলে আশাবাদীও ছিলেন। কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম সেই হলুদ ক্ষেতে শত্রুতা করে ঘাস মারা বিষ প্রয়োগ করে।

    রাজশাহীর বাঘায় বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) রাতে উপজেলার আড়ানী উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রের পেছনে হাবিব হোসেনের রোপন করা হলুদের জমিতে এমন ঘটনা ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
    জানা যায়, আড়ানী মনোমোহিনী উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ও আড়ানী বাজারের আবদুস সাত্তার মিঞার দুই বিঘা জমিতে হলুদ রোপন করেন হাবিব নামের এক ব্যক্তি। হাবিব বাগাতিপাড়া উপজেলার মালিগাছা গ্রামের মৃত সাদেক আলী মন্ডলের ছেলে। আত্মীয়তা হিসেবে আবদুস সাত্তার মিঞার জমি দেখাশুনা করেন হাবিব। এই জমিতে শত্রুতা করে রাতের আধারে কে বা কারা ঘাস মারা বিষ প্রয়োগ করে। এতে দুই বিঘা জমির প্রায় হলুদ ক্ষেত নষ্ট হয়ে গেছে।
    এ বিষয়ে আড়ানী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে অবগত করা হয়েছে।আড়ানী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম বলেন, শত্রুতা করে ঘাস মারা বিষ প্রয়োগ করে হলুদ ক্ষেত নষ্ট করার বিষয়ে ক্ষেতের মালিক অবগত করেছেন। বিষয়টি আমি অবগত হয়েছি। তবে যারা এমন কাজ করেছে, তাদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া উচিত বলে মনে করেন করি।
    এ বিষয়ে হলুদ ক্ষেতের মালিক হাবিব হোসেন বলেন, আত্মীতা হিসেবে আবদুস সাত্তার মিঞার জমি দেখাশুনা করি। তার জমিতে রোপন করা হলুদ ক্ষেতে ঘাস মারা বিষ প্রযোগ করে নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি থানাকে অবগত করবো।
    এ বিষয়ে বাঘা থানার ওসি সাজ্জাদ হোসেন বলেন, অভিযোগ করলে ব্যবস্থা নিব।